-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
1153 results found
ভারত-বাংলাদেশ-নেপাল এই সংলগ্ন এলাকাই শুধু নয়, সারা দক্ষি�
ভারত ও বাংলাদেশ — এই দুই দেশেরই সুন্দরবনের পুর্ব-নির্ধা
আগেকার মতোই এখনও সত্যিকারের যে ঘটনাটির রিপোর্টিং করা হচ�
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের সশক্তিকরণের মাধ্যমে বঙ্গোপসাগরকে ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যে সামুদ্রিক যোগসূত্র রূপে তুলে ধরা নয়াদিল্লিকে তার কৌশলগত পরিধির পুনর্বিন�
নারী ক্ষমতায়নের উর্ধ্বে উঠে শহরে বসবাসকারী মহিলাদের কর্মস্রোতে যুক্ত করা এবং সেখানে টিকিয়ে রাখার জন্য তাঁদের দক্ষতা বাড়ানো প্রয়োজন।
এ ক্ষেত্রে তিনটি বিষয় উঠে এসেছে — প্রযুক্তি সম্পর্কিত ঝুঁকির প্রকৃতির ধারণা, প্রশাসনের কাজে চ্যালেঞ্জগুলির মূল্যায়ন এবং নিয়ন্ত্রণের নতুন পদ্ধতি গ্রহণের ক্ষেত্রে স�
ভারতের নীতিগত প্রতিক্রিয়া হতে হবে ‘কেইনসিয়ান’: সামাজিক লক্ষ্যগুলি অর্জনের জন্য সম্পদের জোগান দিতে বৃহত্তর সম্পদ কর।
ফিলিপিনসের কাছে সাম্প্রতিক বিক্রি একটি বড় ঘটনা, কিন্তু ভারতের আরও বড় উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণের পথে বাধা আছে৷
আমরা এই বাস্তবতার মুখোমুখি হতে রাজি নই যে রাশিয়া চিনাদের অনুগত একটি রাষ্ট্র ছাড়া আর কিছুই নয়।
অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের বিদেশ নীতি সংক্রান্ত সমীক্ষায় তরুণ উত্তরদাতারা ভারতের বিদেশ নীতি এবং বিকশিত বিশ্বব্যবস্থা সম্পর্কে একটি পরিশীলিত ধারণার প্রমাণ দিয়েছে�
৩৭ কোটি ৫০ লক্ষ মার্কিন ডলারের ব্রহ্মস চুক্তি ভারত-চিন, ভারত-আসিয়ান সহ ফিলিপিনস-চিন সম্পর্কেও প্রভাব ফেলবে।
বৈশ্বিক বহুপাক্ষিক প্রতিষ্ঠানগুলির কাঠামোগত সংস্কারের জন্য নয়াদিল্লির আহ্বানের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক দায়বদ্ধতা ও উন্নয়নশীল দেশগুলির ব্যাপক প্রতিনিধিত্ব অন্তর্ভু�
ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া গুরুত্বপূর্ণ মধ্যম শক্তি হিসেবে উত্থিত হয়েছে, যেখানে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে তাদের প্রভাব তাদের নিজ নিজ উপায়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সময়ে এই দুই দেশে
ভারতের স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষ পূর্ণ হওয়া উপলক্ষে এল এস ই সাউথ এশিয়া সেন্টার বহুবিধ দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ভারতের পর্যালোচনার জন্য ২০২৩ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত স্মারক পোস্ট প্র�
২০২১ সালের আগস্টের মাঝামাঝি আফগানিস্তানে গনি সরকারের পতনের ফলে পায়ের নিচে মাটি সরে যাওয়া সত্ত্বেও নয়াদিল্লি দ্রুত নতুন তালিবান নেতৃত্বাধীন আফগানিস্তানে তার উপস্থি�
ভারতীয় ছাত্রছাত্রীদের নিরাপদে বের করে আনা এবং তেলের দামের সম্ভাব্য বৃদ্ধির উপর নজর রাখার পাশাপাশি এই বিশৃঙ্খল অবস্থার মধ্যে ভারতকে ভেবেচিন্তে পদক্ষেপ করতে হবে।
ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চল (আইওআর) থেকে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার পরিসর বিস্তৃত করে সমগ্র ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে অন্তর্ভুক্তকারী ভারত-ফ্রান্স ইন্দো-প্যাসিফিক রোডম্যাপ - যা ২০
ভারতের অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ (এমএসএমই) ক্ষেত্র হল দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের একটি মূল চালিকাশক্তি, যা উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করে এবং তুলনামূলকভাবে
এই নিবন্ধটিতে পারিবারিক-স্তরের গার্হস্থ্য পরিষেবামূলক কার্যকলাপের জন্য শ্রমের লিঙ্গভিত্তিক বিভাজনের মূল্যায়ন করা হয়েছে, যার মধ্যে ভারতীয় রাজ্য জুড়ে এবং এই প্রসঙ্�
প্রতিরক্ষা সহযোগিতা একটি স্থিতিশীল গতি অর্জন করলেও এখনও কিছু বড় চ্যালেঞ্জ অব্যাহত রয়েছে, যার মোকাবিলা ওয়াশিংটন ও নয়াদিল্লিকে করতে হবে।
সঙ্কটের সময়ে প্রতিবেশী দেশগুলিকে সাহায্য করার কাজে প্রথম সারিতে থেকেছে ভারত।
ভারতের ক্রমবর্ধমান শহর এলাকায় ক্রমশ বেড়ে–চলা প্রয়োজনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার উপযোগী সাশ্রয়ী মূল্যের বাড়ির সরবরাহ অত্যন্ত অপ্রতুল; এর ফলস্বরূপ বেড়ে চলেছে বস্তি ও অ�
চিনের সীমান্তবর্তী লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) বরাবর ভারতীয় অবকাঠামো নির্মাণের গতি চিরাচরিত ভাবে আর্থিক ও তত্ত্বের সীমাবদ্ধতার কারণ
ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে ব্রিটেনকে অর্থনৈতিক ভাবে যুক্ত করতে ভারতের সঙ্গে একটি 'আধুনিক' মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
জি২০-র রাশ নিজেদের হাতে তুলে নেওয়ার পর অন্তর্ভুক্তিকরণ এবং আন্তঃসহযোগিতাই ভারতের মূল লক্ষ্য হয়ে উঠেছে, যেমনটা তার নতুন লোগোর নেপথ্যে থাকা প্রতীকে সুস্পষ্ট। ২০২৩ সালটি আ
পশ্চিমী জনমতের উপর শীতের প্রভাব দেখার জন্য রাশিয়া অপেক্ষা করবে, আর ইউক্রেন একটি দীর্ঘস্থায়ী ভরবেগের জন্য তার যুদ্ধক্ষেত্রে অর্জিত অগ্রগতির উপর নির্ভর করছে। ইউক্রেনে
২০২১ সালের কনফারেন্স অফ পার্টিস ২৬ (কপ২৬) বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে দেশগুলিকে তাদের জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা ও তার সঙ্গে সম্পর্কিত রাষ্ট্রনির্ধারিত অবদান
গত এক দশকে ভারত-আমিরশাহি সম্পর্কের উন্নতির দ্রুত গতি দর্শায় যে, উভয় দেশই একটি নতুন অধ্যায়ের দিকে এগিয়ে চলেছে।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়নের সমর্থনের কারণে ঘনিষ্ঠ ঐতিহাসিক সম্পর্ক থাকলেও বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে রাশিয়ার বৈদেশিক নীতির অগ্রাধিকারের আওতার বাইরে ছিল।
রাশিয়ার ভূ–কৌশলগত অবস্থানের জন্য আফ্রিকা অপরিহার্য হয়ে উঠেছে, কারণ মস্কো ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে তার আক্রমণের পরবর্তী প্রতিক্রিয়া কাটিয়ে উঠতে চায়। যা�
টুইটারে প্রসার চূড়ান্ত করার পরে তালিবান এখন নিজেদের বক্তব্য ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ইউটিউবারদের সাহায্য নিচ্ছে। এমনকি ভারতীয় ইউটিউবাররাও সেই সূত্র ধরে হাজির হয়ে যা�
এই ঘটনাটি নয়াদিল্লি এবং বিশ্বকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল ভারত মহাসাগরে চিনের দখল কীভাবে সুসংহত হচ্ছে।
ভারত–মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক ভারত মহাসাগরের উপকূলে একটি সর্বাত্মক অংশীদারিত্বের দিকে এগোচ্ছে কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়।
কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাসের বৈশ্বিক মজুতে সিংহভাগ অবদান রেখেছে পশ্চিমের শিল্পোন্নত দেশগুলির পাশাপাশি ভারতও, এবং তাদের তৈরি করা এই সমস্যা সমাধান কর�
এই নিবন্ধে সংক্ষিপ্ত ভাবে পাকিস্তানে সামরিক বাহিনীর স্থায়ী রাজনৈতিক প্রভাবের মূল্যায়ন করা হয়েছে। সেই ঐতিহাসিক, সামাজিক এবং ভূ-রাজনৈতিক কারণগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছ
ঐতিহাসিক ও কৌশলগত কারণে ভারত রাশিয়াকে ত্যাগ করবে না।
জলবায়ু সংক্রান্ত অঙ্গীকার পূরণে কী ধরনের গঠনগত ও ধারণাগত কাঠামো রূপায়ণ করতে হবে?
চিনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) দেশটির উচ্চাভিলাষী নীতি পুনর্নির্মাণের কেন্দ্রবিন্দু। উল্লেখযোগ্য ভূ–কৌশলগত ও ভূ–অর্থনৈতিক প্রভাবসহ বিআরআই–এর অধীনে সম�
সংযোগ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সামাজিক উন্নয়ন এবং মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পৃক্ততাকে সহজতর করে। আঞ্চলিক সম্পৃক্ততার ক্ষেত্রে সংযোগের অপরিহার্যতাকে স্বীকৃতি প্রদান করে
ভারত গত দুই দশকে অন্যান্য দেশ থেকে অস্ত্র কেনা বাড়িয়েছে। কিন্তু রাশিয়ার উপর নির্ভরশীলতার অবসান ঘটাতে বেশ কিছু বছর সময় লাগবে, তাও যদি ভারতের দেশীয় শিল্প প্রকৃত অর্থে �
২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত বাংলাদেশের ‘ইন্দো-প্যাসিফিক আউটলুক’ বা ‘ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গি’ অঞ্চলটিতে তার স্বার্থেরই প্রক্ষেপণ এবং দেশটির রাজনৈতিকভাবে নির�
বাইডেন প্রশাসন তার জাতীয় নিরাপত্তার অংশ হিসাবে একটি ব্যাপক সাইবার নিরাপত্তা কৌশল প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে। এই ইস্যু ব্রিফটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার হুমকির ভূদৃশ্�
চিনের আচরণ এবং নানাবিধ কর্মকাণ্ড বর্তমানে ইউরোপীয় মূল্যবোধ ও স্বার্থের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান বিরোধের সম্মুখীন হওয়ায় চিনের সঙ্গে ইউরোপের সম্পর্ক সাম্প্রতিক বছরগুলিত
পাকিস্তানের ঘাড়ে পাহাড়প্রমাণ বোঝা ভারতকেও দাবিয়ে দেয়।
তাইওয়ান প্রসঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরেই জড়িত। এখনও পর্যন্ত এর ‘কৌশলগত অস্পষ্টতা’র নীতি গণপ্রজাতন্ত্রী চিনকে (পিআরসি) বলপ্রয়োগ করা থেকে বিরত রেখেছে। তাইও�