Special ReportsPublished on Apr 25, 2024
ballistic missiles,Defense,Doctrine,North Korea,Nuclear,PLA,SLBM,Submarines

মার্কিন-চিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা: দক্ষিণ এশীয় দৃষ্টিকোণ

  • Aditya Gowdara Shivamurthy
Attribution:

আদিত্য গৌদারা শিবমূর্তি, সম্পাদিত, ‘ইউ.এস.-চায়না কম্পিটিশন: পার্সপেক্টিভস ফ্রম সাউথ এশিয়া’, ওআরএফ স্পেশ্যাল রিপোর্ট নম্বর ২১৮, ডিসেম্বর ২০২৩, অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন।

ভূমিকা

২০২৩ সালের ৮ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফিন্যান্স কর্পোরেশন (ডিএফসি) কলম্বো বন্দরের ওয়েস্ট কন্টেনার টার্মিনালের উন্নয়নের উদ্দেশ্যে শ্রীলঙ্কাকে ৫৫৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদানের কথা ঘোষণা করেছে, যার ফলে দ্বীপদেশটি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে ডিএফসি-র দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার হয়ে উঠেছে।(১) এটি ছিল দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরফে ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব দেওয়ার সাম্প্রতিক ইঙ্গিতগুলির অন্যতম। শুধুমাত্র গত তিন বছরেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মলদ্বীপ বাংলাদেশের সঙ্গে তার প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা বৃদ্ধি করার চেষ্টা করেছে এবং নেপালের সঙ্গে ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদানের মিলেনিয়াম চ্যালেঞ্জ কর্পোরেশন (এমসিসি) প্রকল্পগুলি শুরু করেছে।(২) আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনীতিতে ইন্দো-প্যাসিফিকের প্রাধান্য বৃদ্ধি পাওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিকল্প উন্নয়ন অংশীদারিত্বের প্রস্তাব দিয়ে এবং এই অঞ্চলে ক্ষমতার অনুকূল ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করে চিনের প্রভাবের মোকাবিলা করছে।

দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের কৌশলগত প্রভাব থাকা সত্ত্বেও অঞ্চলটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চিনের দ্বিপাক্ষিক সমীকরণের কারণে সৃষ্ট বিস্তৃত কাঠামোগত পরিবর্তন থেকে রক্ষা পায়নি। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় (ডব্লিউটিও) চিনের সদস্যপদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনুমোদন এবং ২০০০-এর দশকের গোড়ার  দিকে চিনকে দায়িত্বশীল অংশীদার’ হিসেবে সুযোগ দেওয়ার পরবর্তী সময়ে চিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সমন্বিতকরণের কাজটিকে ত্বরান্বিত করেছে।(৩) এটি চিনকে ন্যূনতম পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ায় বাণিজ্য ও উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে সক্ষম করেছে। ২০০৮ সালের আন্তর্জাতিক আর্থিক সঙ্কট এই দেশগুলিতে চিনের প্রভাবকে আরও গভীরতর করে তুলেছিল। চিরাচরিত ভাবে পাকিস্তানকে কেন্দ্র করে চিনের বৈচিত্রপূর্ণ সম্পর্ক ঋণের প্রবিধান, বিনিয়োগ, রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা, জনসাধারণের মধ্যে যোগাযোগ এবং সামরিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতার আকারে অন্যান্য দেশে প্রসারিত হয়েছে। ২০১৩ সালে চালু হওয়া চিনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ-এর (বিআরআই) অধীনে এই উদ্যোগগুলিকে আরও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়। সেই বছরের শুরু থেকে চিন দক্ষিণ এশিয়ায় বৃহৎ পরিমাণে বিনিয়োগ করতে শুরু করে এবং ২০২২ সালের মধ্যে এই বিনিয়োগের অঙ্ক প্রায় ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করে।(৪)

তার পর থেকে এবং বিশেষ করে ২০১৭ সাল থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিনের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে।(৫) দক্ষিণ চিন সাগর এবং তাইওয়ানে চিনের আগ্রাসন, উইঘুর সংখ্যালঘুদের প্রতি চিনের আচরণ, অন্যায্য বাণিজ্যিক অনুশীলন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তি যুদ্ধ – যা পরবর্তী সময়ে চিনকে মেধা সম্পত্তি চুরির অভিযোগে অভিযুক্ত করে – দুই দেশের মধ্যে প্রতিযোগিতার সৃষ্টি করেছে এবং সাম্প্রতিক বছরগুলিতে তা আলাদা আকার পেয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ক্রমবর্ধমান ভাবে চিনকে তার আধিপত্য এবং পশ্চিমী মূল্যবোধভিত্তিক মতাদেশ সংরক্ষণের জন্য হুমকি হিসেবে মনে করে এবং তার নিজস্ব ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের মাধ্যমে পরিস্থিতির প্রতিক্রিয়া প্রদান করছে।(৬) কৌশলটি দ্বিপাক্ষিক ভাবে আঞ্চলিক অংশীদারদের সঙ্গে সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে ইন্দো-প্যাসিফিক দেশগুলির সঙ্গে শক্তিশালী সম্পৃক্ততার পক্ষাবলম্বন করে।

ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের কেন্দ্রস্থলে ভৌগোলিক ভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে অবস্থিত দক্ষিণ এশিয়া বিদ্যমান মার্কিন-চিন দ্বন্দ্বের পরিণতি থেকে রেহাই পায়নি। প্রকৃতপক্ষে, দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে সকল দেশের ক্রমবর্ধমান আগ্রহ রয়েছে এবং তা একাধিক কারণ দ্বারা চালিত হচ্ছে। প্রাথমিক ভাবে, ভারত মহাসাগরে দেশগুলিতে উপস্থিতি বজায় রাখতে এবং যোগাযোগ ও বাণিজ্যের নিরিখে নিজস্ব সামুদ্রিক শৃঙ্খল সুরক্ষিত করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চিন উভয় দেশের জন্যই দক্ষিণ এশিয়া উপযোগী হবে। এই অঞ্চলটি তাদের নিজ নিজ কৌশলগত উচ্চাকাঙ্ক্ষার সঙ্গেও সাযুজ্যপূর্ণ: এটি চিনকে এই অঞ্চলে ভারতের প্রভাব উপস্থিতি মোকাবিলায় সহায়তা করে এবং এশীয় শক্তি হিসাবে নিজের মর্যাদা বৃদ্ধি করে।(৭) আবার উলটো দিকে এই অঞ্চলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের মাধ্যমে চিনকে প্রতিহত করার সুযোগ পাবে। সর্বোপরি, এই অঞ্চলে চিনের ঋণ, বিনিয়োগ প্রকল্পগুলি চিনকে তার অর্থনীতি ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ করতে সাহায্য করবে, যেখানে এটি জিনজিয়াং তিব্বতে যে কোন সম্ভাব্য অস্থিরতা প্রশমিত করার সুযোগ প্রদান করবে।

সুনিশ্চিত ভাবে বলা যায়, দক্ষিণ এশিয়া চিনেঅস্থিতিশীল ও অস্বচ্ছ ঋণ নীতি, শ্বেত-হস্তি প্রকল্প এবং অন্যায্য বাণিজ্যিক অনুশীলনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এর প্রতিক্রিয়া হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চলে দ্বিপাক্ষিক ভাবে এবং তার আঞ্চলিক অংশীদার হিসেবে ভারতের সঙ্গে সহযোগিতা বৃদ্ধি করে গণতন্ত্র গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলি শক্তিশালীকরণ, বাজারে প্রবেশাধিকার, উন্নয়ন, সামুদ্রিক নিরাপত্তা প্রতিরক্ষা, এবং অবকাঠামোগত ঘাটতিগুলি পূরণের মাধ্যমে অঞ্চলটিতে নিজেকে সম্পৃক্ত করছে।(৮) ২০২০ সালে গলওয়ানে ভারত ও চিনের সংঘর্ষের পর এই ধরনের সহযোগিতার সম্ভাবনা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।

এমন এক সময়ে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চিনের মধ্যে উত্তেজনা শেষ হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই, তখন এই বিশেষ প্রতিবেদনটি মার্কিন-চিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা সম্পর্কে দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক দৃষ্টিভঙ্গির কথা তুলে ধরে। এই প্রতিবেদনের ছটি প্রবন্ধ দক্ষিণ এশীয় দেশগুলির বিশ্লেষকদের অন্তর্দৃষ্টি দৃষ্টিভঙ্গিগুলি তুলে করার চেষ্টা করে, যখন ইন্দো-প্যাসিফিকের বিস্তৃত কাঠামোগত পরিবর্তনগুলি মার্কিন-চিনের ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতা অধ্যয়ন প্রায়শই করা হয় না। এই প্রতিবেদনে যেমনটা উঠে এসেছে, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলি ভূ-রাজনৈতিক মন্থনের নেহাতই নিষ্ক্রিয় শিকার নয়। জোটনিরপেক্ষতার পক্ষে ওকালতি করা সত্ত্বেও এই দেশগুলি সক্রিয় ভাবে তাদের নিজস্ব জাতীয় স্বার্থকে আরও এগিয়ে নেওয়ার জন্য মার্কিন-চিন প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে কাজে লাগাচ্ছে এবং দুই দেশই যে তাদের উন্নয়ন লক্ষ্যে অনন্য সুবিধা প্রদান করছে, সেই স্বীকৃতি প্রদানেও পিছপা হচ্ছে না।

চিন তার পুঁজির সহজ প্রবাহ, ঋণ প্রদানে কম আমলাতান্ত্রিক বাধা, উন্নয়নমূলক সহায়তা, কম শর্তে বিনিয়োগ এবং সংযোগ সুবৃহৎ অবকাঠামো প্রকল্পের প্রচারের জন্য দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির কাছে আবেদন অব্যাহত রেখেছে। একই সময়ে এই দেশগুলি এ কথাও স্বীকার করে নিয়েছে যে, চিনের পুঁজি, প্রভাব এবং প্রাতিষ্ঠানিক ও বহুপাক্ষিক শক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় নগণ্য। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই দেশগুলিকে খাদ্য নিরাপত্তা, জলবায়ু প্রশমন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, জ্বালানি, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান-নির্মাণ, সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধ এবং নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষার মতো পরিসরে সাহায্য করে চলেছে

প্রথম অধ্যায়ে, আয়েশা সিদ্দিকা পাকিস্তানের সঙ্গে চিনের অর্থনৈতিক, সামরিক কৌশলগত সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও, দ্বিতীয় অধ্যায়ে দ্ব্যর্থহীন ভাবে চিনের পক্ষাবলম্বন করতে অস্বীকার করার নেপথ্যে তিনটি কারণ প্রদর্শন করেছেন: অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতা; উভয় শক্তির তরফে সম্ভাব্য সুবিধা; এবং উভয়ের সঙ্গে একটি নিরপেক্ষ অবস্থান গ্রহণের ইতিহাস। জাভিদ আহমেদ তাঁর লেখায় যুক্তি দিয়েছেন, আফগানিস্তানে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ২০ বছর পরেও তালিবান জোটনিরপেক্ষ রয়ে গিয়েছে। তিনি ব্যাখ্যা করেছেন যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার আর্থিক এবং কূটনৈতিক প্রভাবের কারণে তালিবানের পছন্দের অংশীদার, অন্য দিকে চি একটি প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক অংশীদার হয়ে উঠেছে

ভাগ্য সেনারত্নে শ্রীলঙ্কার বৈদেশিক নীতি কী ভাবে নিরপেক্ষতা, অভ্যন্তরীণ বাধ্যবাধকতা এবং সম্পর্ক বিচ্ছেদের কৌশলগত সংস্কৃতি গঠন করছে, তামূল্যায়ন করেছেন। চতুর্থ প্রবন্ধে আমিশ রাজ মুলমি মিলেনিয়াম চ্যালেঞ্জ কর্পোরেশন (এমসিসি) কমপ্যাক্ট এবং স্টেট পার্টনারশিপ প্রোগ্রাম-এর (এসপিপি) উদাহরণগুলি দর্শিয়ে বলেছেন যে, চিন কী ভাবে নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি এবং সুশীল সমাজকে মার্কিন স্বার্থকে সীমাবদ্ধ করার কাজে ব্যবহার করে। এই উন্নয়নগুলি নেপালে অতিরিক্ত বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়ে, তার গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে শক্তিশালী করতে দেশকে সাহায্য করে এবং ভারতের সঙ্গে সম্পৃক্ততা ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বাধ্য করেছে চিনের সঙ্গে ভারসাম্য বজায় রাখতে।

মলদ্বীপের জন্য ভারসাম্যের ধরটি খুব বিশেষ আলাদা নয়, যেমনটি রাশেদা দিদি তাঁনিবন্ধে বর্ণনা করেছেন। দ্বীপদেশটির অ-সম্পৃক্ততা এবং অ-দলীয় কৌশল দেশটিকে উন্নয়ন সহায়তার প্রয়োজনের কারণে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে লাভ তুলতে সাহায্য করে এবং বিশেষত মলদ্বীপে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চিনের বিভিন্ন অগ্রাধিকারের নিরিখে এমনটা ঘটে চলেছেনুর আহমেদ তাঁর প্রবন্ধে দর্শিয়েছেন কী ভাবে বাংলাদেশ তার নিজের অধিকারে একটি ক্রমবর্ধমান শক্তি হয়ে ওঠায় এখনও পর্যন্ত কোনও একটি পক্ষকে বেছে নেওয়ার অবস্থায় নেই। নিবন্ধটি অংশীদারিত্বের ভিন্ন প্রকৃতি এবং বাংলাদেশের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিনের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি দর্শিয়েছে যে, বাংলাদেশ ‘সকলের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ, কারও প্রতি বিদ্বেষী নয়নীতি বজায় রেখে চলে।

টি ভিন্ন ভিন্ন দক্ষিণ এশীয় বিশ্লেষকের দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে মার্কিন-চিন প্রতিযোগিতার উপর আলোকপাত করা হয়েছে এবং নিবন্ধগুচ্ছ দর্শিয়েছে যে, এই রাষ্ট্রগুলি কী ভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতার নিরিখে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে। এই নিবন্ধগুচ্ছের আসল উদ্দেশ্য হল আন্তঃসম্পর্কিত জটিল বিষয়গুলি নিয়ে গভীর বোঝাপড়া গড়ে তোলা, যা পাঠকদের জন্য এই অঞ্চলের সঙ্গে নিজেদের পরিচিত করতে সাহায্য করবে। কারণ আগামী বছরগুলিতে বিশ্ব ভূ-রাজনীতিতে দক্ষিণ এশিয়ার গুরুত্ব ক্রমশ বৃদ্ধি পাবে।

 

সম্পূর্ণ প্রতিবেদনটি পড়তে ক্লিক করুন এখানে

 


আদিত্য গৌদারা শিবমূর্তি ওআরএফ-এর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের অ্যাসোসিয়েট ফেলো।

 


পাদটীকা

১) বেঞ্জামিন পার্কিন এবং ক্লোই কর্নিশ, ‘ইউএস লেন্ডস ৫৫৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার টু মেজরিটি আদানি-ওনড পোর্ট ইন শ্রীলঙ্কা’, ফিন্যান্সিয়াল টাইমস, নভেম্বর ০৮, ২০২৩

২) ‘ফর্মাল ইম্পলিমেন্টেশন অব মাল্টি-মিলিয়ন ইউএস ডলার এমসিসি প্যাক্ট বিগিনস ইন নেপাল’, টাইমস অফ ইন্ডিয়া, অগস্ট ৩০, ২০২৩

৩) কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনস, ‘ইউএস-চায়না রিলেশনস (১৯৪৯-২০২৩)’, কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনস

৪) ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটি, ‘চায়না রিজিওনাল স্ন্যাপশট- সাউথ এশিয়া’, ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটি, নভেম্বর ১৪, ২০২২

৫) কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনস, ‘ইউএস-চায়না রিলেশনস (১৯৪৯-২০২৩)’

৬) আদিত্য গৌদারা শিবমূর্তি, ‘লোকেটিং শ্রীলঙ্কা ইন বাইডেন’স ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি’, অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন, ওআরএফ রিসার্চ ফাউন্ডেশন, ওআরএফ ইস্যু ব্রিফ নম্বর ৬৫৪, অগস্ট ২০২৩

৭) সি রাজা মোহন, ‘চায়না’জ টু ওশান স্ট্র্যাটেজি পুটস ইন্ডিয়া ইন আ পিন্সার’, ফরেন পলিসি, জানুয়ারি ০৪, ২০২২

৮) আদিত্য গৌদারা শিবমূর্তি, ‘লোকেটিং শ্রীলঙ্কা ইন বাইডেন’স ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি’

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.