ভূমিকা
যেহেতু বিশ্ব সবুজ শক্তি বিপ্লবের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, লিথিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির একটি অবিচ্ছিন্ন সরবরাহ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তবুও লিথিয়াম সরবরাহ শৃঙ্খলের প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও বাজারের ওঠানামা-সহ একাধিক দুর্বলতা রয়েছে। ফলস্বরূপ, অনেক দেশ তাদের সরবরাহ শৃঙ্খলের দুর্বলতাগুলি হ্রাস করার জন্য কৌশল তৈরি করেছে। অন্যদিকে, লিথিয়ামের খনন ও প্রক্রিয়াকরণ মুষ্টিমেয় দেশের মধ্যে কেন্দ্রীভূত হওয়ায়, এই দেশগুলি লিথিয়ামকে এমন একটি ভূ-রাজনৈতিক সুবিধা বলে মনে করে যা তাদের অর্থনীতিতে জ্বালানির জোগান দিতে পারে।
আফ্রিকার দক্ষিণ অংশে অবস্থিত জিম্বাবোয়ে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম খননকারী এবং আফ্রিকার শীর্ষ লিথিয়াম উৎপাদনকারী। বৈশ্বিক চাহিদার ২০ শতাংশ পূরণের সম্ভাবনার সঙ্গে দেশটি তার অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য খনিজগুলিতে একটি উল্লেখযোগ্য বাজি রাখছে। ২০২৩ সালে জিম্বাবোয়ে ৩,৪০০ মেট্রিক টন লিথিয়াম উৎপাদন করেছে, যা ২০২২ সালের তুলনায় ব্যাপকভাবে ২৩০ শতাংশ বৃদ্ধি প্রদর্শন করে। লিথিয়াম রপ্তানি করে জিম্বাবোয়ে ২০২৩ সালের প্রথম নয় মাসে রেকর্ড ২০৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছে। লিথিয়াম হল জিম্বাবোয়ের তৃতীয় বৃহত্তম খনিজ রপ্তানি। সোনা ও প্ল্যাটিনাম গোষ্ঠীর ধাতুর থেকে ২০২৩ সালে দেশটি যথাক্রমে ২.৪৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২.২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছে। তবে, জিম্বাবোয়ে যেহেতু শুধুমাত্র কাঁচা লিথিয়াম রপ্তানি করে, তাই এর পরিমাণ কম।
জিম্বাবোয়ের সরকার দেশের অর্থনীতিতে লিথিয়ামের মূল্য সম্পর্কে সচেতন। আশ্চর্যের বিষয় নয় যে, এটি স্থানীয়ভাবে মান তৈরি করতে এবং দেশটিকে একটি লিথিয়াম পরিশোধন কেন্দ্র হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে ব্যাটারি-গ্রেডের লিথিয়ামকে দেশীয়ভাবে পরিশোধন করতে চায়। অভ্যন্তরীণভাবে লিথিয়াম পরিশোধন করা শুধুমাত্র অর্থনৈতিক বৃদ্ধিই বাড়াবে না, বরং স্থানীয়দের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে এবং পরিকাঠামো উন্নয়নের পথ প্রশস্ত করবে। তাই, ২০২২ সালে, বেস মিনারেল এক্সপোর্ট কন্ট্রোল অ্যাক্ট-এর অধীনে জিম্বাবোয়ে কাঁচা লিথিয়াম রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছিল। উপরন্তু, প্রতিবেশী দক্ষিণ আফ্রিকা ও মোজাম্বিকের সঙ্গে দেশের ছিদ্রযুক্ত সীমানাজুড়ে কাঁচা লিথিয়াম চোরাচালান বন্ধ করাও এই নিষেধাজ্ঞার উদ্দেশ্য ছিল।
জিম্বাবোয়ের সরকার দেশের অর্থনীতিতে লিথিয়ামের মূল্য সম্পর্কে সচেতন। আশ্চর্যের বিষয় নয় যে, এটি স্থানীয়ভাবে মান তৈরি করতে এবং দেশটিকে একটি লিথিয়াম পরিশোধন কেন্দ্র হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে ব্যাটারি-গ্রেডের লিথিয়ামকে দেশীয়ভাবে পরিশোধন করতে চায়।
তবে নিষেধাজ্ঞার দুই বছর পরও দেশের অর্থনীতির তেমন কোনও লাভ হয়নি। লিথিয়াম শিল্পের বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্তকারী প্রধান চ্যালেঞ্জগুলি হল চলতি বিদ্যুৎ বিভ্রাট, বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি, এবং নীতিগত অনিশ্চয়তা। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও বিশ্ব ব্যাঙ্কের কাছে ১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ ও বকেয়ার কারণে, জিম্বাবোয়ে বহুপাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাঙ্কের কাছ থেকে নতুন তহবিল পাওয়ার যোগ্য নয়, যা বিদ্যুতের প্রাপ্তিযোগ্যতা বাড়াতে এবং উন্নত শক্তির পরিকাঠামো উন্নয়নে ব্যবহার করা যেতে পারত। শেষ গুরুত্বপূর্ণ কারণটি হল, বিশ্বব্যাপী লিথিয়ামের শীর্ষ ভোক্তা চিনে লিথিয়ামের দাম সারা বছর নিম্নমুখী ছিল।
জিম্বাবোয়ের লিথিয়ামে চিনা বিনিয়োগ
এখন ২০৩০ সালের মধ্যে ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের খনিজ অর্থনীতির উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য অর্জন করতে চাইলে জিম্বাবোয়ের নতুন বিনিয়োগের জরুরি প্রয়োজন৷ বিশ্বের বৃহত্তম লিথিয়াম ব্যাটারি উৎপাদনকারী এবং লিথিয়াম পরিশোধক চিন ইতিমধ্যেই জিম্বাবোয়ের খনিজ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ করেছে৷ কয়েক বছর আগে চিন জিম্বাবোয়ের লিথিয়াম খনি শিল্পে ২.৭৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল। জিম্বাবোয়েতে সিনোমাইন রিসোর্স গ্রুপ, চেংক্সিন লিথিয়াম গ্রুপ, ইয়াহুয়া গ্রুপ, ঝেজিয়াং হুয়াইউ কোবাল্ট ও ক্যানম্যাক্স টেকনোলজিসহ অসংখ্য চিনা খনিজ কোম্পানি রয়েছে।
বিকিতা মিনারেলস, সিনোমাইন রিসোর্স গ্রুপের স্থানীয় সাবসিডিয়ারি, মাসভিংগো প্রদেশের একটি নতুন স্পোডুমিন ও পেটালাইট কারখানায় পরীক্ষামূলক উৎপাদন শুরু করেছে। ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিয়োগ-সহ অপারেশনটি প্রতি বছর ৩০০,০০০ টন উচ্চমানের রাসায়নিক-গ্রেড স্পোডুমিন কনসেনট্রেট তৈরি করবে বলে আশা করা হচ্ছে। রাজধানী হারারে থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরে গোরোমনজিতে চিনের ঝেজিয়াং হুয়াইউ কোবাল্টের সহযোগী প্রতিষ্ঠান প্রসপেক্ট লিথিয়াম জিম্বাবোয়ে একটি ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের লিথিয়াম প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র উদ্বোধন করেছে। ৪.৫ মিলিয়ন টন হার্ড রক লিথিয়াম প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতাসহ এটি রপ্তানির জন্য বার্ষিক প্রায় ৪০০,০০০ টন কনসেনট্রেট তৈরি করতে পারে। ২০২১ সালে ৪২২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে হুয়াইউ কোবাল্ট একটি অস্ট্রেলিয়ান ফার্ম প্রসপেক্ট রিসোর্স থেকে আর্কাডিয়া খনি কিনেছিল। আরেকটি চিনা কোম্পানি চেংশিন লিথিয়াম গ্রুপ পূর্ব জিম্বাবোয়ের সাবি স্টার খনিতে প্রতি বছর ৩০০,০০০ টন-প্রতি-লিথিয়াম কনসেনট্রেটর তৈরি করতে ৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে। কোম্পানিটি তার লিথিয়াম প্রক্রিয়াকরণ প্ল্যান্ট নির্মাণে অতিরিক্ত ১৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে।
জিম্বাবোয়েতে লিথিয়াম নিয়ে চিন-মার্কিন ট্যাঙ্গো
লিথিয়াম অর্থনীতির পরিকাঠামো নির্মাণের খরচ খুব বেশি, এবং জিম্বাবোয়ের দেশীয় লিথিয়াম শিল্প বিকাশের জন্য একাধিক বহিরাগত বিনিয়োগকারী প্রয়োজন। তবুও, ২০০১ সাল থেকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞাগুলি ঋণ ও বিনিয়োগ আকর্ষণ করার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে দেশটির অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়েছে। পশ্চিমীদের দ্বারা আরোপিত নিষেধাজ্ঞার ফলে দেশটির প্রায় ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রাজস্ব ক্ষতি হবে বলে অনুমান করা হয়েছিল। পর্যাপ্ত সরকারি ক্ষমতার অভাবে জিম্বাবোয়ের ক্ষয়িষ্ণু অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে সরকার এক বিরাট চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন।
লিথিয়াম অর্থনীতির পরিকাঠামো নির্মাণের খরচ খুব বেশি, এবং জিম্বাবোয়ের দেশীয় লিথিয়াম শিল্প বিকাশের জন্য একাধিক বহিরাগত বিনিয়োগকারী প্রয়োজন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র লিথিয়াম মূল্যশৃঙ্খল থেকে চিনকে বিচ্ছিন্ন করে সবুজ শক্তির উৎপাদন নিরাপদ করতে চায়, এবং এটি বহুমুখী কৌশল নিয়ে জিম্বাবোয়েতে চিনের মোকাবিলা করার চেষ্টা করছে। পরিহাসের বিষয়, মার্কিন নিষেধাজ্ঞাগুলিই জিম্বাবোয়েকে চিনের কাছে ঠেলে দিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, চিন সম্ভবত একমাত্র দেশ যে নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও জিম্বাবোয়েতে বিনিয়োগ অব্যাহত রেখেছে। নিঃসন্দেহে পশ্চিমী উন্নয়ন ও বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলির তুলনায়, চিনা অর্থদাতারা উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ উদ্যোগে নিযুক্ত হতে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ইচ্ছুক। ২০২৩ সালের প্রথমার্ধে, জিম্বাবোয়ে ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি চিনা বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১৬০টি লিথিয়ামে বিনিয়োগের আবেদন পেয়েছে, যেখানে মার্কিন বিনিয়োগকারীদের থেকে এসেছে মাত্র পাঁচটি।
লিথিয়াম মানশৃঙ্খলের প্রতি দীর্ঘায়িত অবহেলার ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব এবং চিনের উপর অতিরিক্ত নির্ভরতার ফলে তৈরি হওয়া দুর্বলতা উপলব্ধি করার পরে এখন মার্কিন সরকার অবশেষে তার পদ্ধতি পরিবর্তন করতে প্রস্তুত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০২৪ সালের মার্চ মাসে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে। পরিবর্তে তারা ২০১৬ সালের গ্লোবাল ম্যাগনিটস্কি আইন বলবৎ করে, যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রেসিডেন্ট এমারসন মানাঙ্গাগওয়া-সহ জিম্বাবোয়ের আট জন বিশেষ ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির ক্ষমতা দেয়। দেশনির্দিষ্ট নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা অন্য পশ্চিমী দেশগুলির জিম্বাবোয়েতে বিনিয়োগে আর কোনও বিধিনিষেধ নেই।
জিম্বাবোয়ের অন্যান্য চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যেমন প্রশিক্ষিত জনবলের অভাব। যাতে মাইনিং কর্পোরেশন স্থানীয়দের প্রশিক্ষণ প্রদান করে, তার জন্য কেনিয়া, তানজানিয়া ও জাম্বিয়া-সহ অন্য অনেক আফ্রিকান দেশ আইন পাস করেছে। এই প্রশিক্ষণ প্রয়োজনীয় দক্ষতার সঙ্গে বিনিয়োগ ধরে রাখা এবং স্থানীয় কর্মশক্তির বিকাশের নিশ্চয়তা দিতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও তার নিজস্ব সক্ষমতা-নির্মাণ উদ্যোগ তৈরি করতে পারে, বা ভারতের মতো অন্য সমমনস্ক দেশগুলির সঙ্গে সহযোগিতা করতে পারে। ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন উচ্চাভিলাষী খনিজ সুরক্ষা অংশীদারিত্বের (এমএসপি) স্বাক্ষরকারী, যার লক্ষ্য অত্যাবশ্যক খনিজগুলির সরবরাহ শৃঙ্খলগুলিকে রক্ষা করা। আফ্রিকায় সক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ভারতের ট্র্যাক রেকর্ডের অর্থ হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা থেকে উপকৃত হতে পারে।
জিম্বাবোয়ের অন্যান্য চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যেমন প্রশিক্ষিত জনবলের অভাব। যাতে মাইনিং কর্পোরেশন স্থানীয়দের প্রশিক্ষণ প্রদান করে, তার জন্য কেনিয়া, তানজানিয়া ও জাম্বিয়া-সহ অন্যান্য অনেক আফ্রিকান দেশ আইন পাস করেছে।
অবশেষে, একটি স্থলবেষ্টিত দেশ হিসাবে, জিম্বাবোয়ের একটি বন্দরের সঙ্গে সংযোগের জন্য প্রয়োজনীয় আন্তঃসীমান্ত সরবরাহ ও পরিকাঠামোর অভাব রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র লোবিটো করিডোর নির্মাণের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। এটি একটি রেলপথ যা অ্যাঙ্গোলার লোবিটো বন্দরকে জাম্বিয়া ও গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করবে। সামনের সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র করিডোর সম্প্রসারণ ও হারারেকে সংযুক্ত করার কথা বিবেচনা করতে পারে।
উপসংহার
বিশ্বের লিথিয়াম সরবরাহ নেটওয়ার্কগুলির শক্তভাবে বোনা প্রকৃতি বিবেচনা করে বলা যায়, লিথিয়াম রপ্তানি অবশ্যই জিম্বাবোয়েকে একটি বর্জনীয় রাষ্ট্র হিসাবে তার কুখ্যাতি থেকে মুক্ত করতে সহায়তা করতে পারে। লিথিয়ামের জন্য তীব্র প্রতিযোগিতা জিম্বাবোয়ের পক্ষে ভাল। লিথিয়াম সরবরাহ শৃঙ্খল বিকাশের জন্য সেকেন্ডারি প্রডিউসার ও আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের প্রবেশ প্রয়োজন। ধাতুকে ব্যাটারির কাঁচামালে পরিণত করা এবং পুরো মূল্যশৃঙ্খল নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে চিন এখন বেশ এগিয়ে।
পশ্চিমের আগ্রহ অব্যাহত থাকলেও চিন ক্রমাগতভাবে বিভিন্ন দেশে তার পোর্টফোলিওতে লিথিয়াম প্রকল্পের সংখ্যা বৃদ্ধি করে চলেছে, এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য ও আর্থিক অংশীদার হিসাবে তার অবস্থানকে মজবুত করছে। জিম্বাবোয়ে এই প্রতিযোগিতা থেকে লাভ করতে পারে, কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার লিথিয়ামে বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে। যাই হোক, সব কিছু নির্ভর করবে চিনের কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কতটা সংস্থান দিতে ইচ্ছুক, তার উপর।
সমীর ভট্টাচার্য অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের অ্যাসোসিয়েট ফেলো
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.