Author : Prithvi Gupta

Published on Mar 11, 2024 Updated 0 Hours ago

প্রাকৃতিক সম্পদের অভাবের কারণে সমস্ত বড় শক্তি আফ্রিকা দেশগুলির সঙ্গে নিজেদের সহযোগিতা জোরদার করছে এবং অবকাঠামো সংযোগ প্রকল্পগুলিতে বিনিয়োগ করছে

আফ্রিকায় গ্লোবাল গেটওয়ে: অবকাঠামোগত কূটনীতিতে ইউরোপের প্রবেশ

ইউক্রেনের যুদ্ধ, আন্তর্জাতিক মুদ্রাস্ফীতি রায়েল-হামাস দ্বন্দ্বের মতো বিভিন্ন বাহ্যিক ধাক্কা আফ্রিকা মহাদেশটির কোভিড-পরবর্তী পুনরুদ্ধারের প্রয়াসকে বাধা দিলেও সম্প্রতি আফ্রিকা ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার একটি বিশেষ মঞ্চ হিসাবে আবির্ভূত হয়েছেএকটি ব্যাপক ভাবে অনাবিষ্কৃত মহাদেশ হিসাবে আফ্রিকা দেশগুলি খনিজ জ্বালানির উত্সভাণ্ডার, যার মধ্যে বেশ কয়েকটি আবার দূষণহীন পরিবর্তনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আশ্চর্যজনক ভাবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (ইউএস), ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), চি, ভারত, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো বড় শক্তিগুলি আফ্রিকা দেশগুলির সঙ্গে নিজেদের সহযোগিতা জোরদার করছে এবং অবকাঠামো সংযোগ প্রকল্পগুলির মাধ্যমে এই সম্পদগুলি অন্বেষণে বিনিয়োগ করছে এর ফলস্বরূপ, অবকাঠামোগত কূটনীতিমহাদেশটিতে আন্তর্জাতিক ভূ-অর্থনৈতিক প্রবণতাকে দিশা দেখানোর প্রেক্ষিতে এক মূল নীতি হয়ে উঠেছে। সেই লক্ষ্যে, ২০২২ এবং ২০২৩ সালে আঞ্চলিক সংযোগকে উন্নত করার জন্য চি (১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার), ইইউ (১৬৪.৯৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) এবং জাপান (৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) আফ্রিকায় বিশাল পরিমাণ সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

 

চিন তার বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ-এর (বিআরআই) মাধ্যমে পশ্চিমী প্রতিপক্ষদের উপর প্রথম পদক্ষেপ নেওয়ার সুবিধা অর্জন করলেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইইউ এবং তাদের পশ্চিমী মিত্ররাও নিজেদের প্রচেষ্টা বৃদ্ধি করেছে।

 

চিন তার বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ-এর (বিআরআই) মাধ্যমে পশ্চিমী প্রতিপক্ষদের উপর প্রথম পদক্ষেপ নেওয়ার সুবিধা অর্জন করলেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইইউ এবং তাদের পশ্চিমী মিত্ররাও নিজেদের প্রচেষ্টা বৃদ্ধি করেছে। গ্রুপ অফ সেভেনস-এর (জি৭) তরফে পার্টনারশিপ ফর গ্লোবাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট-এর (পিজিআইআই) পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সর্বশেষ প্রচেষ্টা অর্থাৎ আফ্রিকা/ইউরোপ ইনভেস্টমেন্ট প্যাকেজ ২০২২-এ গ্লোবাল গেটওয়ে (জিজি) হল আর কটি পশ্চিমী বাজি, যার লক্ষ্য মহাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সম্পদের নিরিখে চিনা প্রভাব ও অংশীদারিত্বের মোকাবিলা করা

২০২২ সালে ১৬৪.৯৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের ইইউ-এর বিনিয়োগ প্যাকেজের আওতায় ১১টি অর্থনৈতিক করিডোর নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। মহাদেশটি তিনটি বৃহত্তর আঞ্চলিক করিডোরে বিভক্ত এবং সেগুলি হল নর্থ-সেন্ট্রাল-ইস্ট আফ্রিকান (এনসিইএ) স্ট্র্যাটেজিক করিডোর, ওয়েস্ট আফ্রিকান স্ট্র্যাটেজিক করিডোর এবং সাউথ আফ্রিকা স্ট্র্যাটেজিক করিডোর। এই নিবন্ধটিতে এনসিইএ করিডোর এবং তার ভূ-অর্থনৈতিক কৌশলগত প্রভাব বিশ্লেষণ করা হয়েছে

 

গ্লোবাল গেটওয়ের মাধ্যমে মহাদেশীয় সংযোগ বৃদ্ধি করা

জিজি বিনিয়োগগুলি হল পরিবহণ করিডোর নির্মাণ করে আফ্রিকা দেশগুলিতে কায়েমি স্বার্থ বজায় রাখার জন্য ইউরোপের বাজি, যেখানে বিমানবন্দর, রেলপথ, সড়ক এবং বন্দরগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা কিনা জাতীয় অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে জোরদার করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো এনসিইএ ট্রান্সন্যাশনাল করিডোর তিনটি অঞ্চল জুড়ে চারটি আঞ্চলিক করিডোরকে অন্তর্ভুক্ত করে। করিডোরের লক্ষ্য হল মধ্য, পূর্ব এবং উত্তর আফ্রিকার ১৮টি দেশে সড়ক, রেলপথ এবং বন্দর নির্মাণ করা (দ্রষ্টব্য সারণি ), যা পরিবহণ, খনি, স্থিতিশীল জ্বালানি, বন্দর উন্নয়ন এবং মৎস্যসম্পদ গভীর সমুদ্রে খননের মতো নীল অর্থনীতি ইত্যাদি এক ডজনেরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রকে প্রভাবিত করতে পারে।

 

আফ্রিকায় ইইউ-ওডিএ দ্বারা প্রস্তাবিত জিজি করিডোরসমূহ

করিডোর

অঞ্চল

সম্ভাব্য সুবিধাপ্রাপক

প্রধান যে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রগুলি লাভবান হবে

লিব্রেভিল/ ক্রিবি/ দৌয়ালা-এন’জামেয়া (৮১৬)

মধ্য/ পূর্ব আফ্রিকা

গাবোন, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ক্যামেরুন, চাদ, সাও তোমে এবং প্রিঞ্চিপে

পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানির উন্নয়ন, পরিবহণ অবকাঠামো, কৃষি, খনন ও নির্মাণ

দৌয়ালা/ ক্রিবি-কাম্পালা

মধ্য আফ্রিকা

ক্যামেরুন, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব দ্য কঙ্গো, উগান্ডা

খনিজ প্রক্রিয়াকরণ, গুরুত্বপূর্ণ খনিজ নিষ্কাশন, সামাজিক অবকাঠামো, পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানির উন্নয়ন

দার এস সালাম- নাইরোবি- আদ্দিস আবাবা- বারবারা/ জিবুতি

পূর্ব আফ্রিকা

তানজানিয়া, কেনিয়া, ইথিওপিয়া, সোমালিয়া, জিবুতি

সোনা খনন, খনিজ প্রক্রিয়াকরণ, বন্দর অবকাঠামো, মৎস্যচাষ ও নীল অর্থনীতি, সামাজিক অবকাঠামো

মোম্বাসা- কিসানগনি

পূর্ব আফ্রিকা

কেনিয়া, উগান্ডা, রোয়ান্ডা, দ্য ডেমোক্র্যাটিক রিপাবলিক অব দ্য কঙ্গো

সোনা খনন, বন্দর অবকাঠামো, জাহাজ নির্মাণ, মৎস্যচাষ, গভীর সমুদ্রে খনন, স্থিতিশীল খনিজ প্রক্রিয়াকরণ, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, রেলওয়ে

কায়রো- খার্তুম-জুবা- কাম্পালা

উত্তর আফ্রিকা

ইজিপ্ট, সুদান, দক্ষিণ সুদান, উগান্ডা

খনিজ প্রক্রিয়াকরণ, গুরুত্বপূর্ণ খনিজ নিষ্কাশন, সামাজিক অবকাঠামো, পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানির উন্নয়ন

মোট করিডোরের সংখ্যা: ৪

যে অঞ্চল সম্পৃক্ত: ৩

যে সমস্ত দেশ জড়িয়ে: ১৮

মোট যে সব ক্ষেত্র লাভের মুখ দেখবে : ১৬

সূত্র: গ্লোবাল গেটওয়ে ইইউ / আফ্রিকা ইনভেস্টমেন্ট ডসিয়ার

 

ক্ষ্যণীয় হল, উপরে উল্লিখিত ১৮টি দেশের মধ্যে আটটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থের যে বিশাল ভাণ্ডার রয়েছে, তা যে কোনও আফ্রিকা অঞ্চলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ইইউ আশা করে যে, লোবিতো করিডোরের সমঝোতা চুক্তির মতো এই প্রকল্পগুলির সঙ্গে জড়িত আফ্রিকা অংশীদাররা ইউরোপ ও তার মিত্রদের উপকূলে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ বা এর প্রক্রিয়াজাত পণ্য রফতানি করতে সম্মত হবে। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের জ্বালানি নিরাপত্তা কর্মসূচিকে সশক্ত করবে এবং ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তার ভূ-অর্থনৈতিক অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে।

যাই হোক, আফ্রিকা ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিনিয়োগের পিছনে ভূ-অর্থনৈতিক প্রয়োজনীয়তাই একমাত্র চালিকাশক্তি নয়। আফ্রিকা’জ কম্প্রিহেনসিভ ট্রেড এগ্রিমেন্টের (এএফসিটিসিএ) পূর্ণ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর জন্য দীর্ঘকাল ধরে আঞ্চলিক সংযোগ বৃদ্ধি আন্তঃ-মহাদেশীয় বাণিজ্যিক করিডোর তৈরি করাই হল এর নেপথ্যে থাকা কেন্দ্রীয় উদ্দেশ্য। একই ভাবে, আঞ্চলিক পরিবহণ এবং বাণিজ্য করিডোর তৈরির মাধ্যমে বৃহত্তর অর্থনৈতিক সমন্বিতকরণ হল আফ্রিকার ২০৬৩ সালের যৌথ দৃষ্টিভঙ্গির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অপরিহার্য প্রেক্ষিত, যা ২০১৮ সালে আফ্রিকান ইউনিয়ন (এইউ) দ্বারা গৃহীত হয়েছিল। জিজি আফ্রিকা / ইউরোপ ইনভেস্টমেন্ট প্যাকেজের অধীনে এই করিডোরগুলিকে চিত্রিত করার জন্য ইইউ-এর গবেষণা পদ্ধতি আফ্রিকান ভিশন ২০৬৩-এর নীতিগুলিকে একত্র করেছে। এটি আসলে একটি অর্থনৈতিক, সামাজিক-রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি, যা ২০১৮ সালে আফ্রিকান ইউনিয়ন দ্বারা গৃহীত হয়েছিল এবং এএফসিটিসিএ-র নিজস্ব লক্ষ্যগুলির সঙ্গে অর্থনৈতিক প্রয়োজনীয়তা ইইউ-এইউ সহযোগিতার জন্য এই দৃষ্টিভঙ্গি তৃণমূল পর্যায়ে বিস্তৃত পরিসরে নির্ণায়ক প্রভাব ফেলেছে।

 

গ্লোবাল গেটওয়ের বিপরীতে বিআরআই

ইউরোপীয় ইউনিয়ন আফ্রিকাকে একটি শক্তিশালী বিনিয়োগ উদ্যোগ বলে মনে করে এবং মহাদেশে তার প্রবেশের ফলে এ হেন উদ্যোগ চিনের বিআরআই-এর তরফে শক্তিশালী চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। আফ্রিকায় বেজিংয়ের বিনিয়োগ গভীরে প্রোথিত এবং এনসিইএ করিডোরের অঞ্চলে ১৬টি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের মধ্যে সাতটিতে আধিপত্য বিস্তার করে। চিনা রাষ্ট্রীয় বেসরকারি সংস্থাগুলি দীর্ঘকাল ধরে খনির গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উত্তোলন, পরিবহণ অবকাঠামো নির্মাণ এবং আফ্রিকায় শক্তি অবকাঠামো নির্মাণ ও পরিষেবা প্রদানে সম্পৃক্ত থেকেছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ডিআরসি-র তামার খনিগুলির ৭০ শতাংশের উপর চিনেঅংশীদারিত্ব রয়েছে এবং এই করিডোরে অংশগ্রহণকারী ১৮টি দেশের মধ্যে ১১টি দেশের খনিজগুলির জন্য ঋণএবং খনিজগুলির জন্য অবকাঠামোচুক্তি থেকে অপরিশোধিত ঋণ রয়েছে*। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের তুলনায় চিনে খনিজ সরবরাহকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য আফ্রিকা সরকারগুলির উপর আর্থিক চাপ বৃদ্ধি করতে বেজিংকে সুবিধা প্রদান করেছে।

 

তা সত্ত্বেও গ্লোবাল গেটওয়ে দূষণহীন উদ্যোগের নিরিখে বিআরআই-এর চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। এটি গ্লোবাল গেটওয়ে ডিজিটাল কানেক্টিভিটি অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনিশিয়েটিভ’-এর মাধ্যমে ডিজিটাল সংযোগ বৃদ্ধি করার পাশাপাশি দূষণহীন অবকাঠামো, দূষণহীন জ্বালানি প্রকল্প, গুরুত্বপূর্ণ খনিজ খনন এবং স্থিতিশীল অবকাঠামোর উন্নয়নের বিশদ বিবরণ প্রদান করে একটি চিত্তাকর্ষক বিনিয়োগ করার মাধ্যমে যথেষ্ট গর্বিত

 

তা সত্ত্বেও গ্লোবাল গেটওয়ে দূষণহীন উদ্যোগের নিরিখে বিআরআই-এর চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। এটি গ্লোবাল গেটওয়ে ডিজিটাল কানেক্টিভিটি অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনিশিয়েটিভ’-এর মাধ্যমে ডিজিটাল সংযোগ বৃদ্ধি করার পাশাপাশি দূষণহীন অবকাঠামো, দূষণহীন জ্বালানি প্রকল্প, গুরুত্বপূর্ণ খনিজ খনন এবং স্থিতিশীল অবকাঠামো উন্নয়নের বিশদ বিবরণ প্রদান করে একটি চিত্তাকর্ষক বিনিয়োগ করার মাধ্যমে যথেষ্ট গর্বিত বিআরআই-এর তুলনায় – যেখানে প্রাথমিক ভাবে মহাদেশে জ্বালানির অবকাঠামোর উপর মনোযোগ দেওয়া হয়েছে - তেল, গ্যাস এবং কয়লা প্রকল্পগুলিতে জিজি-এর দূষণহীন প্রকল্পগুলি সম্ভাব্য ভাবে বিআরআই-কে টেক্কা দেবে। কারণ বিশ্ব জলবায়ু প্রশমন চ্যালেঞ্জের সঙ্গে চিন রীতিমতো যুঝছে।

 

উপসংহার

১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে পশ্চিমী শিক্ষাবিদ এবং নীতিনির্ধারকরা আফ্রিকাকে একটি ‘দিশাহীন মহাদেশবলে মনে করেছিলেনকারণ মহাদেশটি জঙ্গিবাদ, অর্থনৈতিক দুর্দশা, রাজনৈতিক উত্থান এবং আন্তঃরাষ্ট্রীয় যুদ্ধে জর্জরিত ছিল। এই রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক সমস্যাগুলি পশ্চিমী দেশগুলি ও বেসরকারি সংস্থাগুলির জন্য মহাদেশটিতে বিনিয়োগের জন্য নিরাপত্তা ঝুঁকি বৃদ্ধি করেছিল এবং এর ফলে চিন সেখানে কৌশলগত ও অর্থনৈতিক পথ তৈরি করার সুযোগ পেয়েছিল। বর্তমানে যখন বিশ্বে প্রয়োজনীয় প্রাকৃতিক সম্পদ ক্রমশ ফুরিয়ে আসছে, তখন পশ্চিমীদের কাছে আফ্রিকা দেশগুলির সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করা এবং এই দিশাহীন মহাদেশ’কে ‘সম্ভাবনার দ্বীপ’-এ পরিণত করা ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই।

 


পৃথ্বী গুপ্তা অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের জুনিয়র ফেলো।

 

*লেখকের দ্বারা সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে স্বাধীন বিশ্লেষণ

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.

Author

Prithvi Gupta

Prithvi Gupta

Prithvi works as a Junior Fellow in the Strategic Studies Programme. His research primarily focuses on analysing the geoeconomic and strategic trends in international relations. ...

Read More +