Expert Speak Digital Frontiers
Published on Feb 12, 2022 Updated 15 Days ago

এক দিকে যখন প্রযুক্তি বিস্তার বৃদ্ধি পাচ্ছে ব্যাপক ভাবে এবং গণতন্ত্রের সঙ্গে এটির সম্পর্ক বিবর্ধিত হচ্ছে — ডিজিটাল গণতন্ত্রের উপর নিয়ন্ত্রণমূলক আইন জারি করার এই কি প্রকৃত সময়?

ডিজিটাল গণতন্ত্র: যুদ্ধপ্রস্তুতির সীমারেখা
ডিজিটাল গণতন্ত্র: যুদ্ধপ্রস্তুতির সীমারেখা

এই প্রতিবেদনটি প্রযুক্তি এবং প্রশাসন: প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক স্বার্থ সিরিজের অংশ।


একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকেই ‘ডিজিটাল গণতন্ত্র’ বা ‘ই-গণতন্ত্র’ প্রক্রিয়াটি গণতন্ত্রে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের প্রভাব সুস্পষ্ট করেছে এবং দর্শিয়েছে এর ফলে কী ভাবে প্রশাসনিক পরিকাঠামোতে জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। এই ধারণাটি প্রথম বাস্তবায়িত হয় আরব বসন্তের সময়ে, যখন দেশের জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার কাজে সোশ্যাল মিডিয়া এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে ওঠে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় যে, ২০০৯ সালে ইরানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরবর্তী সময়ে হওয়া গণ প্রতিবাদকে দি ওয়াশিংটন টাইমস ‘টুইটার রেভোলিউশন’ আখ্যা দেয়। সংবাদপত্রটির সম্পাদকীয়তে বলা হয়, ‘মুক্তির উদ্দীপনা অবশেষে তেহরানের ফ্রিডম স্কোয়ার-এ এসে পৌঁছেছে।’

এই প্রযুক্তি আশাবাদ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঝিমিয়ে পড়েছে। যে ডিজিটাল প্রযুক্তি ইরানের গণ অভ্যুত্থানের পথ সহজতর করে তুলেছিল, সেই প্রযুক্তিকেই গণতান্ত্রিক কাঠামোর বিরুদ্ধে কর্তৃত্ববাদী এবং গণতান্ত্রিক উভয় নেতৃবৃন্দই অনৈতিক ভাবে ব্যবহার করতে শুরু করেন। এই পথ ধরেই ইরানের শীর্ষ নেতা বিক্ষোভকারীদের উপরে তীব্র হামলা চালান এবং অসংখ্য মানুষকে হত্যা করেন।

ডিজিটাল কর্তৃত্ববাদ বলতে ইন্টারনেটের এমন এক মডেলের কথা বলা হচ্ছে যেখানে রাষ্ট্রের খেয়ালখুশি মতো অনলাইন বক্তব্যকে সেন্সর করা হয় এবং এই পদক্ষেপের ব্যাখ্যা স্বরূপ রাষ্ট্রের তরফে জাতীয় নিরাপত্তা এবং সামাজিক সম্প্রীতির মতো কারণগুলিকে দর্শানো হয়।

২০২১ সালে একটি নতুন অবতারে ডিজিটাল গণতন্ত্রের উত্থান ঘটেছে। বর্তমানে এটিকে ‘ডিজিটাল কর্তৃত্ববাদ’-এর বিরুদ্ধে টিকে থাকার লড়াইয়ে গণতান্ত্রিক দেশগুলি আখ্যানমূলক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। ডিজিটাল কর্তৃত্ববাদ বলতে ইন্টারনেটের এমন এক মডেলের কথা বলা হচ্ছে যেখানে রাষ্ট্রের খেয়ালখুশি মতো অনলাইন বক্তব্যকে সেন্সর করা হয় এবং এই পদক্ষেপের ব্যাখ্যা স্বরূপ রাষ্ট্রের তরফে জাতীয় নিরাপত্তা এবং সামাজিক সম্প্রীতির মতো কারণগুলিকে দর্শানো হয়। এই প্রক্রিয়াটিতে নাগরিকদের উপরে ব্যাপক ভাবে নজরদারি চালানো হয় এবং অন্য সেন্সরশিপ পদ্ধতিগুলির সঙ্গে ‘সাইবার ট্রুপস’-এর ব্যবহার করা হয়। ‘সাইবার ট্রুপস’ একটি সংগঠিত রাষ্ট্র সমর্থিত গোষ্ঠী যারা জনগণের কার্যকলাপের উপর সর্বদা নজর রাখে এবং ব্যক্তি ও সম্প্রদায়কে হয়রান করে। উল্লিখিত অভ্যন্তরীণ উপাদান ছাড়াও এই মডেলের একটি বাহ্যিক দিকও বর্তমান এবং সেটি হল গণতান্ত্রিক পরিকাঠামোকে দুর্বল করা। এই সকল কর্তৃত্ববাদী ভীতি প্রদর্শন ক্রমশ অনলাইনের পরিসর অতিক্রম করে ইন্টারনেট পরিচালনার মৌলিক বাস্তব পরিকাঠামোতেও ছড়িয়ে পড়েছে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় যে, ৫জি প্রযুক্তির প্রেক্ষিতে সমমনস্ক দেশগুলির বিশ্বস্ত টেলিকম পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলির সঙ্গে পারস্পরিক অংশীদারি গড়ে তোলার জন্য আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ট্রাম্প প্রশাসনের ৫জি ক্লিন নেটওয়ার্কের ঘোষণা এবং প্রধানমন্ত্রী মোদীর বিশ্বস্ত সরবরাহ শৃঙ্খল গড়ে তোলার আহ্বান এই পরিবর্তনেরই উদাহরণ।

গত বছর প্রেসিডেন্ট বাইডেনের গণতন্ত্রের শীর্ষ সম্মেলন, জি৭, এবং কোয়াডের মতো বিদ্যমান জোটগুলি, কোপেনহেগেন গণতান্ত্রিক শীর্ষ সম্মেলন, ফোরাম ২০০০ এবং ফ্রিডম অনলাইন কনফারেন্সের মতো আরও একাধিক ফোরাম ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল কর্তৃত্ববাদের হুমকির বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকে ‘রক্ষা’ করার জন্য সব গণতান্ত্রিক শক্তির সশক্ত ও এক জোট হওয়ার পক্ষে সওয়াল তুলেছে। এই ফোরামগুলিতে তথ্য সুরক্ষা এবং তথ্যের গোপনীয়তা বজায় রাখা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, ডিজিটাল সাক্ষরতা এবং সংযোগ পরিকাঠামোকে সুরক্ষিত করার মতো বিবিধ বিষয়ে আলোচনা চালানো হয়।

এমনটা সত্যি বলা হলেও গণতন্ত্রের চর্চা ঐতিহাসিক এবং সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রেক্ষিতে দেশভেদে বদলায়। বাক-স্বাধীনতার কথাই ধরা যাক: দক্ষিণ কোরিয়ার পাবলিক অফিশিয়াল ইলেকশন অ্যাক্ট, ১৯৯৪ সে দেশের তৎকালীন সময়ের অশান্ত রাজনৈতিক পরিবেশ এবং গণতান্ত্রিক রূপান্তরের এক ছায়া মাত্র। বিগত দশকগুলিতে আইনটিতে অনলাইন নির্বাচনী প্রচারের নির্দেশাবলি যোগ করা হয়েছে এবং নির্বাচনী ফলাফলের উপর প্রভাব ফেলতে পারে এমন বিষয়গুলির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার সুপ্রিম কোর্টও নির্বাচন চলাকালীন সোশ্যাল মিডিয়ায় আক্রমণাত্মক বা অপপ্রচারমূলক বক্তৃতাকে অপরাধ বলে মনে করে।

দক্ষিণ কোরিয়ার সুপ্রিম কোর্টও নির্বাচন চলাকালীন সোশ্যাল মিডিয়ায় আক্রমণাত্মক বা অপপ্রচারমূলক বক্তৃতাকে অপরাধ বলে মনে করে।

সর্বোপরি, এমনটা প্রেসিডেন্ট বাইডেন শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তৃতায় যথার্থ ভাবে উল্লেখ করেছেন যে, ‘প্রত্যেকটি দেশকেই অনন্য প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে এবং তাদের পরিস্থিতিও ভিন্ন।’ এর ফলে এক আশ্চর্য সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এবং সেটি হল এই যে, ডিজিটাল কর্তৃত্ববাদের স্পষ্ট ধারণা থাকলেও ডিজিটাল গণতন্ত্রগুলিকে একত্রীকরণের সূত্রটি এখনও অপেক্ষাকৃত দুর্বল। পাশাপাশি অনলাইন মাধ্যম ব্যবহারকারী এবং নিয়ন্ত্রণকারী গণতন্ত্রের সংখ্যা কর্তৃত্ববাদের ধারণাকে অধিক স্পষ্ট করে তোলে। কবে থেকে ‘পরিমিত বিধিনিষেধ’ অগণতান্ত্রিক হল? কবে থেকেই বা ‘আত্মনির্ভরতা’ বিচ্ছিন্নতাবাদের তকমা পেল?

তালিকা: ফেসবুক এবং টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার জন্য দেশগুলির অনুরোধ

সূত্র: অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউট

উপরের তালিকাটিতে ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাস থেকে ২০২০ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত টুইটার এবং ফেসবুক দ্বারা যে সব সাইবার ট্রুপস অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয় সেই অ্যাকাউন্টগুলির উৎস ও লক্ষ্য দেশগুলির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। রাশিয়া, ইরান, সৌদি আরব এবং চিনের মতো অগণতান্ত্রিক দেশগুলি ব্যাপক পরিমাণে বহির্মুখী সাইবার ট্রুপস কার্যকলাপ চালায়। তবে স্পেন এবং ভারত-সহ একাধিক গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ সাইবার ট্রুপস কার্যকলাপ লক্ষ করা গেছে।

অন্তত সাময়িক ভাবে হলেও এই সকল বৈপরীত্য পারস্পরিক সহযোগিতার পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে না। কারণ গণতান্ত্রিক আন্তর্সহযোগিতা শুধু মাত্র সাধারণ বিশ্বাস এবং মূল্যবোধের উপরে নির্ভরশীল নয় — এটি একটি কৌশলগত অস্ত্র। বাইডেনের গণতান্ত্রিক শীর্ষ সম্মেলনের অতিথি তালিকা আমেরিকার নিজস্ব জাতীয় নিরাপত্তা, এবং অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থের কথা মাথায় রেখে নির্ধারণ করা হয়। অপর দিকে পাকিস্তান সরকার তাদের নিজস্ব ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ অর্থাৎ চিনের কথা মাথায় রেখে এই নিমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে। ২০২২ সালে ডিজিটাল পরিসরে কর্মরত গণতান্ত্রিক আন্তর্সহযোগিতার ফোরামগুলিকে অবশ্যই বেশ কিছু পরিচিত সমস্যা এবং প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে।

প্রথমত, এই সব গণতান্ত্রিক উদ্যোগের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নাগরিক সমাজের পর্যাপ্ত অংশগ্রহণের প্রেক্ষিতে এশিয়া, আফ্রিকা এবং লাতিন আমেরিকার উন্নয়নশীল দেশগুলি এখনও পিছিয়ে আছে। যদিও এই সমস্যার সমাধানে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে, তবুও ডিজিটাল গণতন্ত্রে অংশগ্রহণ করা এই দেশগুলির জন্য প্রথম পদক্ষেপ মাত্র। অপ্রতিনিধিত্বকারী ভৌগোলিক অঞ্চলের আওতাভুক্ত দেশগুলিতে ডিজিটাল গণতন্ত্রের ব্যবহার এবং প্রতিবন্ধকতা সম্পর্কে গবেষণা চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় বিনিয়োগের উৎসগুলির বৈচিত্র্যময়তাও এ ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ।

আগামী বছরগুলিতে প্রয়োজনীয় নিয়ন্ত্রক পদক্ষেপ ছাড়া এই সব নজরদারি পণ্য এবং কার্যকলাপ কোয়ান্টাম এবং এ আই-এর মতো উদীয়মান প্রযুক্তি দ্বারা ব্যাপক ভাবে প্রভাবিত হবে। নৈতিক ডিজিটাল নজরদারির জন্য এক বিশ্বজনীন আচরণবিধি গড়ে তোলার এখনই কি প্রকৃষ্ট সময় নয়?

দ্বিতীয়ত ডিজিটাল ক্ষেত্রের প্রকৃতি এমনই যে, কর্মসূচি নির্ধারণ, প্রভাব বিস্তার করা এবং ক্ষমতার প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রগুলিই প্রধান শক্তি নয়। বিদ্যমান তথ্য বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্তদের কাজে লাগে: তথ্য প্রবাহিত হয়, মুষ্টিমেয় শক্তিশালী ক্ষমতাগুলিকে সমৃদ্ধ করে, বিশেষত চিন ও আমেরিকায় অবস্থিত প্রযুক্তি সংস্থাগুলিকে। এর ফলে উন্নয়নশীল এবং অনুন্নত দেশগুলি যে তথ্যের সরবরাহকারী এবং প্রযুক্তির ভোক্তা হয়ে উঠবে, সে ভয় অমূলক নয় । এবং এর ফলে তা পূর্ববর্তী শিল্প বিপ্লবগুলির নিদর্শনগুলিকে স্থায়ী করবে। রাষ্ট্র এবং জনগোষ্ঠীগুলির বিশেষ প্রয়োজনের সঙ্গে অভিযোজিত জনস্বার্থের কথা মাথায় রেখে প্রযুক্তির উদ্ভাবনে স্থানীয় তথ্য মালিকানা পরিকাঠামোর প্রতি যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন।

তৃতীয়ত, মঞ্চটির অধিকার (বা অধিকারহীনতা) নিয়েও দু’ধরনের উদ্বেগ বর্তমান। এক, অধিকাংশ ডিজিটাল মঞ্চগুলিতেই — স্বয়ংক্রিয় বা ব্যক্তিগত ভাবে — স্থানীয় ভাষার বৈচিত্র্যের প্রেক্ষিতে পর্যাপ্ত পুঁজি বিনিয়োগ করা হয় না, যার ফলে সাংস্কৃতিক প্রভেদের সৃষ্টি হয়। দুই, প্রচারিত বক্তব্যের পরিমিতি বোধ প্রায়শই সেই দেশের আইনের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে চলে না যে দেশে তথ্য ব্যবহারকারী বাস করেন। ফলে সার্বভৌমত্ব এবং বাক স্বাধীনতার প্রেক্ষিতে বেশ কিছু কঠিন প্রশ্ন উঠে আসছে। সার্বভৌম নিয়মগুলিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা কি বৃহৎ প্রযুক্তি সমন্বিত মঞ্চগুলির থাকা উচিত?

যখন এই আইনগুলি বাক স্বাধীনতা সংক্রান্ত তাদের নিজস্ব নীতির বিপরীতধর্মী হয়, তখন তাদেরই বা কী করা উচিত? বিগ টেক সংস্থাগুলির কি রক্ষণশীল অনলাইন নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থাগুলির উত্থানের প্রচারের মতো অবৈধ কাজে সহযোগিতা করা উচিত? অর্থাৎ এ কথা স্পষ্ট যে, ডিজিটাল গণতন্ত্র সংক্রান্ত যে কোনও আলাপ আলোচনা অথবা নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে বিগ টেক বা বৃহৎ প্রযুক্তি সংস্থাগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা আবশ্যক।

সর্বশেষে ডিজিটাল গণতন্ত্র চর্চা করার ক্ষেত্রে সাধারণ ভিত্তিরেখা কী হওয়া উচিত? গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলি দ্বারা পেগাসাস স্পাইওয়্যারের ব্যাপক ব্যবহার নজরদারি কার্যকলাপ চালানোর ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট ধ্রুবকের প্রয়োজনীয়তাকে দর্শায়। একই সঙ্গে বেসরকারি সংস্থাগুলি দ্বারা উৎপাদিত নজরদারি পণ্যগুলিকেও পর্যবেক্ষণের আওতায় আনা সুনিশ্চিত করতে হবে। আগামী বছরগুলিতে প্রয়োজনীয় নিয়ন্ত্রক পদক্ষেপ ছাড়া এই সব নজরদারি পণ্য এবং কার্যকলাপ কোয়ান্টাম এবং এ আই-এর মতো উদীয়মান প্রযুক্তি দ্বারা ব্যাপক ভাবে প্রভাবিত হবে। নৈতিক ডিজিটাল নজরদারির জন্য এক বিশ্বজনীন আচরণবিধি গড়ে তোলার এখনই কি প্রকৃষ্ট সময় নয়?

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.