Authors : Shoba Suri | Swati Prabhu

Published on Jan 02, 2024 Updated 4 Hours ago

প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে ভারত ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য একটি অনুঘটক হিসাবে কাজ করতে পারে, এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে খাদ্য নিরাপত্তা ও স্থিতিশীল উন্নয়নের প্রসার করতে পারে।

খাদ্য নিরাপত্তার জন্য উন্নয়ন অংশীদারিত্ব: ইন্দো–প্যাসিফিকে ভারত

খাদ্য নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীল উন্নয়ন এখন বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ, বিশেষ করে ইন্দো–প্যাসিফিক অঞ্চলে, যেখানে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা, জলবায়ু পরিবর্তনের ধরন এবং আর্থ–সামাজিক বৈষম্য উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাঁড় করায়। ভূমি ও মহাসাগরের বিশাল বিস্তৃতি–সহ ইন্দো–প্যাসিফিক চিহ্নিত হয় ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা, জটিল ভূ–রাজনীতি এবং গতিশীল বাস্তুতন্ত্র দ্বারা। এই বৈচিত্র্যময় অঞ্চলে খাদ্য নিরাপত্তা এবং টেকসই উন্নয়ন প্রধান উদ্বেগ হিসাবে আবির্ভূত  হয়েছে, যা দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি, জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং পরিবেশগত অবনতির মতো কারণগুলির সংমিশ্রণকে প্রতিফলিত করে। এই অঞ্চলটি বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি জনসংখ্যার আবাসস্থল, এবং আগামী দশকগুলিতে এই সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। এই দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি খাদ্য সম্পদের উপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টি করে। ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাতের ধরন পরিবর্তন এবং চরম আবহাওয়ার ঘটনাগুলির ক্রমশ বেশি করে পুনরাবৃত্তি কৃষি কার্যক্রমকে ব্যাহত করে এবং ফসলের ফলনকে বিপদের মুখে ফেলে। দীর্ঘস্থায়ী খরা, বিধ্বংসী বন্যা এবং ঘূর্ণিঝড়ের ফলে ফসল নষ্ট হতে পারে এবং গুরুত্বপূর্ণ পরিকাঠামোর ক্ষতি হতে পারে, যা খাদ্য নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জকে আরও বাড়িয়ে দেয়। অরণ্য উজাড় করা, বাসস্থানের ক্ষতি, অতিরিক্ত মাছ ধরা এবং দূষণের কারণে এই অঞ্চলে পরিবেশগত অবক্ষয় ব্যাপকভাবে বেড়ে চলেছে। এই ক্রিয়াকলাপগুলি বাস্তুতন্ত্র এবং জীববৈচিত্র্যের স্বাস্থ্যের সঙ্গে আপস করে, যা খাদ্য উৎপাদন এবং মানুষের ভরণপোষণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাপ্যতাকে প্রভাবিত করে। জলের ঘাটতি এই অঞ্চলে একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ, এবং তা কৃষি ও অ–কৃষি উভয় ক্ষেত্রেই প্রভাব ফেলছে।


অরণ্য উজাড় করা, বাসস্থানের ক্ষতি, অতিরিক্ত মাছ ধরা এবং দূষণের কারণে এই অঞ্চলে পরিবেশগত অবক্ষয় ব্যাপকভাবে বেড়ে চলেছে।



অপুষ্টি, যার বৈশিষ্ট্য অপুষ্টি ও খাদ্যসম্পর্কিত রোগ, ইন্দো–প্যাসিফিক অঞ্চলে একটি উল্লেখযোগ্য উদ্বেগের বিষয়। যদিও কিছু মানুষ তাদের ক্যালরির চাহিদা মেটাতে লড়াই করে, অন্যরা অপুষ্টির দ্বৈত বোঝা, স্থূলতা ও অসংক্রামক রোগের ক্রমবর্ধমান জোয়ারের মুখোমুখি হয়। ইন্দো–প্যাসিফিক অঞ্চলে ক্ষুধা কমানোর প্রচেষ্টা গত কয়েক বছর ধরে মন্থর হয়ে আসছে, এবং ২০২০ ও ২০২১ সালে ২৬ মিলিয়ন মানুষ অপুষ্টির কবলে পড়েছেন। ২০২১ সালে এই অঞ্চলে ৩৯৬ মিলিয়ন মানুষ পর্যাপ্ত খাদ্য ছাড়াই জীবনধারণ করতেন, এবং এর সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ (৩৩১.৬ মিলিয়ন মানুষ) দক্ষিণ এশিয়ায়।
ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন (এফএও)–এর ২০২২ সালের রিপোর্ট অনুসারে, এই অঞ্চলের প্রায় ৪৬০ মিলিয়ন মানুষ গুরুতর খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে বসবাস করছেন, এবং আরও ৫৮৬ মিলিয়ন মানুষ মাঝারি খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছেন। এই অঞ্চলে শরীরের ঠিকমতো বৃদ্ধির অভাব বা স্টান্টিংয়ের প্রাদুর্ভাব এখনও প্রায় ২৩ শতাংশের বেশি। ১০টি দেশে এই অবস্থার ‘‌অতি উচ্চ প্রকোপ’‌ (৩০ শতাংশের বেশি) এবং আটটি দেশে ‘‌উচ্চ প্রকোপ’‌ (২০–৩০ শতাংশ) রয়েছে। ২০২০ সালে পাঁচ বছরের কমবয়সী শিশুদের মধ্যে ক্ষয়ের (‌ওয়েস্টিং)‌ অনুপাত ছিল ৯.৯ শতাংশ, যা বিশ্বব্যাপী গড়ের (৬.৭ শতাংশ) থেকে বেশি। বিশ্বব্যাপী গড়ের (৫.৭ শতাংশ) তুলনায় এই অঞ্চলে অতিরিক্ত ওজনের শিশুদের প্রকোপ কম ছিল; কিন্তু ২০০০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে তা ৪.২ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৫ শতাংশ হয়েছে। ২০১৯ সালে ১৫–৪৯ বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যে রক্তাল্পতার প্রবণতা ছিল ৩২.৯ শতাংশ, যা ২০০০ সালের তুলনায় মাত্র ১.৩ শতাংশ কম। এই ঘটনাটি বুঝিয়ে দেয় যে গত দুই দশক ধরে এই অঞ্চলে অগ্রগতি ধীরগতিতে হয়েছে। এই অঞ্চলে মানসম্পন্ন শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবাগুলিতে অসম প্রবেশাধিকার বৈষম্যকে স্থায়ী করে এবং বাধা দেয় মানব উন্নয়নকে, যা স্থিতিশীল উন্নয়নের ভিত্তি। সবশেষে, ভূ–রাজনৈতিক উত্তেজনা, আঞ্চলিক সংঘাত এবং এই অঞ্চলের কিছু অংশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা স্থিতিশীল উন্নয়ন উদ্যোগকে জটিল করে তোলে এবং অতিরিক্ত চ্যালেঞ্জ তৈরি করে।


ভারত এবং খাদ্য নিরাপত্তা ও স্থিতিশীল উন্নয়ন


ভারতের কৃষি দেশের অর্থনীতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ, এবং তা জনসংখ্যার একটি বড় অংশকে নিয়োগ করে।
১৯৬০–এর দশকে দেশটির সবুজ বিপ্লব এবং ধারাবাহিক কৃষি সংস্কারগুলি আঞ্চলিক খাদ্য নিরাপত্তায় অবদান রেখে খাদ্যশস্য উৎপাদন এবং বিভিন্ন ধরনের ফসল উৎপাদনের ক্ষমতা বাড়িয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তায় এর বহুমুখী পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা আইন ২০১৩ –এর মতো উদ্যোগ, যার লক্ষ্য দুর্বল জনগোষ্ঠীকে সাশ্রয়ী ও পর্যাপ্ত খাদ্য সরবরাহ করা। উপরন্তু, এটি জলবায়ু পরিবর্তনের স্থিতিস্থাপকতা বাড়ানোর জন্য স্থিতিশীল কৃষি অনুশীলন, জৈব চাষের প্রসার এবং ফসলের বৈচিত্র্যের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। ভারত আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, যেমন আন্তর্জাতিক সৌর জোট (‌ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্স) যা গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করার পাশাপাশি শক্তি সুরক্ষা সমস্যার মোকাবিলা করে। তদুপরি, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির পরিকাঠামো সম্প্রসারণের উপর জোর দেওয়ার ঘটনাটি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবগুলি প্রশমিত করতে সহায়তা করছে, যা এই অঞ্চলকে অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে প্রভাবিত করে।


ভারত আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, যেমন আন্তর্জাতিক সৌর জোট, যা গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করার পাশাপাশি শক্তি সুরক্ষা সমস্যার মোকাবিলা করে।


 
‘‌মেক ইন ইন্ডিয়া’‌ প্রচারাভিযান উৎপাদন ক্ষমতাকে শক্তিশালী করেছে, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিকে উদ্দীপিত করেছে, এবং এইভাবে স্থিতিশীল উন্নয়নে অবদান রেখেছে। তাছাড়া ভারত ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশন (আইওআরএ)   বে অফ বেঙ্গল মাল্টি–সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকনমিক কো–অপারেশনের (বিমস্টেক) জন্য বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভের মতো উদ্যোগগুলির মাধ্যমে আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে। এই প্ল্যাটফর্মগুলি সম্মিলিতভাবে খাদ্য নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীল উন্নয়ন সমস্যাগুলি মোকাবিলা করার জন্য সদস্য দেশগুলির মধ্যে সংলাপ, জ্ঞান ভাগ করে নেওয়া, এবং সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার প্রসার ঘটায়। এছাড়াও, মজবুত উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার প্রতি ভারতের দৃঢ় প্রবণতা কাজে আসবে। একটি নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় এবং দক্ষিণচালিত অংশীদারিত্বের একটি নেতৃস্থানীয় কণ্ঠস্বর হিসাবে নয়াদিল্লি ধারাবাহিকভাবে প্রশান্ত মহাসাগর ও ভারত মহাসাগরে অবস্থিত দ্বীপরাষ্ট্রগুলির মতো উন্নয়নশীল অর্থনীতির উদ্বেগগুলিকে তুলে ধরেছে। এর একটি সাম্প্রতিক উদাহরণ হল ১২ দফা উন্নয়ন পরিকল্পনা, যা ইন্দো–প্যাসিফিক দ্বীপপুঞ্জ সহযোগিতা (এফআইপিআইসি) শীর্ষ সম্মেলনের তৃতীয় ফোরামের অংশ হিসাবে পাপুয়া নিউ গিনিতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সফরের সময় উন্মোচন করা হয়েছিল। নয়াদিল্লি স্পষ্টভাবে খাদ্য, স্বাস্থ্য ও পুষ্টির গুরুত্বপূর্ণ খাতে এই দ্বীপদেশগুলির অর্থায়ন ক্ষমতা বাড়ানোর দিকে মনোনিবেশ করছে। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রগুলিতে (পিআইসি) ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ (এসএমই) উন্নয়ন প্রকল্পগুলির মাধ্যমে ভারত কৃষি, তথ্য প্রযুক্তি ও স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত  বিশেষজ্ঞদের পাঠিয়েছে। অধিকন্তু, নয়াদিল্লি উচ্চ–প্রভাবসম্পন্ন উন্নয়ন প্রকল্পগুলি বাস্তবায়নের জন্য ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রতিটি দ্বীপের জন্য ১ মিলিয়ন) বরাদ্দ করে পিআইসি–কে তার অনুদান সহায়তা বৃদ্ধি করেছে। উপরন্তু, নির্দিষ্ট প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে দ্বীপরাষ্ট্রগুলিকে তাদের পছন্দের একটি প্রকল্প গ্রহণ করার জন্য ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি কনসেশনাল লাইন অফ ক্রেডিট (এলওসি) উপলব্ধ করা হয়েছে।


একটি নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় এবং দক্ষিণচালিত অংশীদারিত্বের একটি নেতৃস্থানীয় কণ্ঠস্বর হিসাবে নয়াদিল্লি ধারাবাহিকভাবে প্রশান্ত মহাসাগর ও ভারত মহাসাগরে অবস্থিত দ্বীপরাষ্ট্রগুলির মতো উন্নয়নশীল অর্থনীতির উদ্বেগগুলিকে তুলে ধরেছে।


তাছাড়া, খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার উপযুক্ত সমাধান খুঁজে পেতে এবং স্থিতিশীল উন্নয়ন নিশ্চিত করতে এই অঞ্চলের সমমনস্ক অংশীদারদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে উন্নয়ন অংশীদারিত্বের বিভিন্ন পদ্ধতি সম্ভাব্যভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। বিভিন্ন উপায়ে দেশটি খাদ্য, জ্বালানি ও সারের জন্য অর্থায়নের বাধাকে গুরুত্বপূর্ণভাবে সমাধান করতে পারে। ত্রিদেশীয় অংশীদারিত্ব তাদের মধ্যে একটি হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ইন্দো–ফরাসি কৌশলগত অংশীদারিত্বের ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ার সঙ্গেসঙ্গে এবং
‘‌হরাইজন ২০৪৭' রোডম্যাপ চালু করার পাশাপাশি ইন্দো–প্যাসিফিক ট্রায়াঙ্গুলার কো–অপারেশন (আইপিটিডিসি) ফান্ড স্থাপন একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ। এই তহবিলটির লক্ষ্য ইন্দো–প্যাসিফিকের তৃতীয় দেশগুলি থেকে জলবায়ু ও এসডিজি–কেন্দ্রিক উদ্ভাবন এবং স্টার্টআপগুলি। নীতিগত ব্যবস্থা, স্থিতিশীলতার অনুশীলন ও উন্নয়ন অংশীদারিত্বের সংমিশ্রণের মাধ্যমে ভারত খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা দূর করা এবং স্থিতিশীল উন্নয়নের প্রসারের দিকে যথেষ্ট অগ্রগতি করছে, যার ফলে তার দেশের মানুষ এবং অঞ্চলের সমৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পেরেছে। তার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়া এবং প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে ভারত সমগ্র অঞ্চলের সুবিধার জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন, খাদ্য নিরাপত্তা এবং ইন্দো–প্যাসিফিক অঞ্চলে স্থিতিশীল উন্নয়নের জন্য একটি অনুঘটক হিসাবে কাজ করতে পারে। এই চ্যালেঞ্জগুলি অতিক্রম করার জন্য আঞ্চলিক সহযোগিতা, জ্ঞান ভাগাভাগি এবং এই অঞ্চলের দেশগুলির মধ্যে সহযোগিতা কার্যকর করা কৌশলগুলি বিকাশ ও বাস্তবায়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।



শোভা সুরি অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের একজন সিনিয়র ফেলো।

স্বাতী প্রভু অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর নিউ ইকনমিক ডিপ্লোম্যাসি (সিএনইডি)–র একজন অ্যাসোসিয়েট ফেলো।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.

Authors

Shoba Suri

Shoba Suri

Dr. Shoba Suri is a Senior Fellow with ORFs Health Initiative. Shoba is a nutritionist with experience in community and clinical research. She has worked on nutrition, ...

Read More +
Swati Prabhu

Swati Prabhu

Dr Swati Prabhu is Associate Fellow with theCentre for New Economic Diplomacy (CNED). Her research explores the interlinkages between Indias development partnerships and the Sustainable ...

Read More +