Published on Jun 03, 2023 Updated 0 Hours ago

জনপ্রিয়তা হ্রাস পাওয়া সত্ত্বেও সাম্প্রতিক নির্বাচনে এরদোগান বিরোধীদের থেকে অনেকটাই এগিয়ে

তুরস্কে নির্বাচনের বর্তমান অচলাবস্থার প্রকৃত অর্থ

২০২৩ সালের ১৪ মে অনুষ্ঠিত তুর্কিয়ের নির্বাচন যথেষ্ট বড় বাজির খেলা ছিল। কেউ কেউ বলছেন, দু’দশকেরও বেশি সময় যাবৎ নিজের লৌহমানব ভাবমূর্তি ও রক্ষণশীল পরিচিতি বজায় রাখতে সক্ষম বর্তমান প্রেসিডেন্ট রেসিপ তায়িপ এরদোগান এবার কঠিনতম চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছেন। তুর্কিয়ের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এরদোগান তাঁর মেয়াদের প্রথম অংশে তুর্কিয়ে জুড়ে পরিকাঠামো নির্মাণ এবং বিশ্বে তার অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবস্থার উন্নতি সাধনের মতো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছিলেন। যদিও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, বিশেষ করে ২০১৬ সালে তাঁর বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানের পরে, এরদোগানের সমালোচকরা তাঁকে একজন কর্তৃত্ববাদী শাসক বলে দাগিয়ে দিয়েছেন এবং তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতিতে সহায়তা এবং বিচার ব্যবস্থাকে দমিয়ে রাখার অভিযোগ এনেছেন। অর্থনৈতিক মন্দার কারণে তাঁর জনপ্রিয়তা আরও কমে গিয়েছে। লিরা সমতার মান থেকে ইউরোতে নেমে এসেছে অর্থাৎ ২০ তুর্কি লিরার মূল্য এক ইউরোর সমান হয়েছে। গত কয়েক বছরে জ্বালানি, খাদ্য এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামও ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে।

এই প্রেক্ষিতে এরদোগানের বিরুদ্ধে প্রধান প্রার্থী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন কেমাল কিলিচদারোগলু। ২০১০ সাল থেকে প্রধান বিরোধী নেতা কিলিচদারোগলু বেশ কয়েকটি বিষয়ে প্রচার চালিয়েছেন: ক) অর্থনৈতিক সঙ্কট; খ) এরদোগানের কর্তৃত্ববাদী শাসন এবং দুর্নীতি; গ) আধুনিক তুর্কিয়ের প্রতিষ্ঠাতা কামাল আতাতুর্কের পথ ধরে তুর্কি ধর্মনিরপেক্ষতাকে ফিরিয়ে আনা।

কিলিচদারোগলু জোট গঠনের লক্ষ্যে ভিন্নমুখী অন্য পাঁচটি দলের সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন এবং এরদোগানকে চ্যালেঞ্জ করেছেন। প্রচারগুলি যথেষ্ট মনোগ্রাহী ছিল এবং বিরোধীদের দ্বারা এরদোগানকে ক্ষমতাচ্যুত করার একটি বাস্তব সুযোগ ছিল। তা সত্ত্বেও ফলাফলে দেখা গেল অ্যান্টি-ক্লাইম্যাক্স– দুই প্রার্থীর কেউই সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারলেন না। বিরোধীদের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও এরদোগান কিলিচদারোগলুর চেয়ে ৫ শতাংশ বেশি ভোট অর্জন করতে সমর্থ হয়েছেন এবং বাকি ৫ শতাংশ ভোট ছিনিয়ে নিয়েছেন তৃতীয় প্রার্থী সিনান ওগান।

কিলিকদারোগলু জোট গঠনের লক্ষ্যে ভিন্নমুখী অন্য পাঁচটি দলের সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন এবং এরদোগানকে চ্যালেঞ্জ করেছেন।

তাই এই প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে, ব্যাপক মূল্যবৃদ্ধি, দক্ষিণ তুর্কিয়ের সুবিশাল অংশকে ধ্বংস করে দেওয়া ভূমিকম্প এবং এরদোগানের প্রতি অসন্তোষ বৃদ্ধি পাওয়া সত্ত্বেও কেন জোরালো বিরোধী দল এখনও পিছিয়ে?

ক্ষমতাধরদের প্রতি সমর্থন

ভোটের ফলাফল আরও ভালভাবে বোঝার জন্য রাষ্ট্রপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রত্যেক প্রার্থীর সমর্থক প্রধান দলগুলিকে এক নজরে দেখে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। প্রথমত, মনে রাখতে হবে যে, এই নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ভোটারদের সংখ্যা সুবিশাল। তুর্কিয়ের জনসংখ্যা প্রায় ৮০ মিলিয়ন, যার মধ্যে প্রায় ৬০ মিলিয়ন (যোগ্য ভোটারদের প্রায় ৮৮ শতাংশ) মানুষ এই নির্বাচনে ভোট  দিয়েছেন বলে অনুমান করা হয়।

এক দিকে, এরদোগানের দল একেপি-র সমর্থকরা প্রধানত শ্রমিক শ্রেণির মানুষ, পারিবারিক মূল্যবোধ এবং রক্ষণশীল, ইসলামপন্থী প্রশাসনের সমর্থক। ধর্মের উপর জোর দেওয়ার পাশাপাশি এলজিবিটিকিউ+ সম্প্রদায় ও দেশের চিরাচরিত মূল্যবোধ যাঁরা ক্ষুণ্ণ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে জোরালো বক্তৃতা পেশ করা এবং বর্তমানে মসজিদে রূপান্তরিত প্রাক্তন বাইজেন্টাইন স্থাপত্য হাগিয়া সোফিয়ায় প্রার্থনা করার মাধ্যমে এরদোগান নিজের প্রচারাভিযান শেষ করেন। এ ছাড়া এরদোগান তাঁর দেশকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে সম্পূর্ণ এবং নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন (ন্যাটো) থেকেও আংশিক ভাবে দূরে সরিয়ে রাশিয়ার পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং একটি শক্তিশালী অথচ স্বাধীন সামরিক জাতি গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, যা ভোটারদের একটা বড় অংশকে প্রভাবিত করেছে।

ধর্মের উপর জোর দেওয়ার পাশাপাশি এলজিবিটিকিউ+ সম্প্রদায় ও দেশের চিরাচরিত মূল্যবোধ যাঁরা ক্ষুণ্ণ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে জোরালো বক্তৃতা পেশ করা এবং বর্তমানে মসজিদে রূপান্তরিত প্রাক্তন বাইজেন্টাইন স্থাপত্য হাগিয়া সোফিয়ায় প্রার্থনা করার মাধ্যমে এরদোগান নিজের প্রচারাভিযান শেষ করেন।

ভোটের নিরিখে একেপি নিজের চিরাচরিত শক্ত ঘাঁটি মধ্য আনাতোলিয়ার পাশাপাশি উত্তর কৃষ্ণ সাগর অঞ্চল থেকে সমর্থন পেয়েছে। বেশ কিছু বিশ্লেষককে অবাক করে দিয়ে ফেব্রুয়ারির ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত দক্ষিণ-পূর্ব তুর্কিয়ের মানুষও এরদোগানকে সমর্থন করেছেন। যদিও বহু ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সেই সময়ে সরকারি সাহায্য পৌঁছতে বেশ দেরি হওয়ায় এবং সেখানকার মানুষরা বিদেশি ত্রাণের উপর নির্ভর করতে বাধ্য হওয়ায় এ কথা মনে করা হয়েছিল যে,

প্রেসিডেন্টের জনপ্রিয়তা এবং দক্ষতায় ভাটা পড়েছে। এর পাশাপাশি এ কথাও সত্যি যে, এই প্রদেশগুলি ইতিমধ্যেই একেপি-র শক্ত ঘাঁটি ছিল এবং এরদোগান এই সব ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল একাধিক বার পরিদর্শন করায় প্রেসিডেন্টের সহানুভূতিশীলতাও স্পষ্টতই দৃশ্যমান ছিল। ফলে, বিরোধীদের অভিযোগ সত্ত্বেও এই অঞ্চলটিকে পুনর্গঠন করার বিষয়ে তাঁর দেওয়া প্রতিশ্রুতি শেষ পর্যন্ত এরদোগানের ভোটের অঙ্কই বজায় রাখতে সাহায্য করেছিল।

সর্বোপরি, বিদেশে বসবাসকারী ভোটারদের একটি বড় শতাংশ এরদোগানের পক্ষেই মতদান করেছেন। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, জার্মানিতে বসবাসকারী প্রবাসীরা দেশের অভ্যন্তরে অর্থনৈতিক ব্যর্থতার প্রতি তুলনায় কম সংবেদনশীল এবং অন্য নেতাদের মধ্যে এরদোগানের শক্তিশালী অবস্থানের পক্ষেই ভোট দান করেছেন। নির্বাচনের সময় প্রতিবেদকদের এক জনের সরেজমিন পর্যবেক্ষণেও এ কথা উঠে এসেছে যে, আগে বিরোধীদের হিজাব নিষিদ্ধ করা বা উদ্বাস্তুদের বিরোধিতা করার বিষয়টি একাধিক ভোটারই পছন্দ করেননি। এমনকি দেশে ও বিশ্বব্যাপী শক্তিশালী মুসলিমতন্ত্র গড়ে তুলতে সক্ষম এরদোগানের চেয়ে বিরোধীদের আরও বেশি ধর্মনিরপেক্ষ হওয়ার বিষয়টিও ভোটারদের মনোমত হয়নি।

বিরোধী ভোটারদের পরিচয়

কেমাল কিলিচদারোগলু একটি আধুনিকতর এবং অনানুষ্ঠানিক ভাবমূর্তি তুলে ধরেছেন, যা প্রধানত প্রগতিশীল এবং তরুণ ভোটাররা পছন্দ করেন। তাঁরা এরদোগানের প্রশাসনের তৈরি করা ভয়াবহ অর্থনৈতিক পরিস্থিতির দ্বারা নেতিবাচক ভাবে প্রভাবিত হয়েছেন এবং সেই সঙ্গে নারী এবং সংখ্যালঘুদের কম সুরক্ষা প্রদানের নীতিগুলিও তাঁদের চক্ষুশূল হয়েছে। তরুণ ভোটাররা একটি আধুনিক রাষ্ট্রের দিকে বেশি ঝুঁকছেন এবং তাঁরা ইউরোপীয় দেশগুলির সঙ্গে আরও ভাল সম্পর্ক গড়ে তোলার পাশাপাশি চলাফেরার স্বাধীনতা এবং শিক্ষার বিকাশের সুযোগ পেতে ইচ্ছুক। এ ছাড়াও বিরোধীদের কিছু নীতি ব্যবসা-বাণিজ্যের কথা মাথায় রেখে গৃহীত বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে ইজমির, ইস্তানবুল এবং আঙ্কারার মতো তুর্কিয়ের বড় শহরগুলির ভোটারদের কাছ থেকে বিরোধীরা সমর্থন পেতে সক্ষম হয়েছেন।

তরুণ ভোটাররা একটি আধুনিক রাষ্ট্রের দিকে বেশি ঝুঁকছেন এবং তাঁরা ইউরোপীয় দেশগুলির সঙ্গে আরও ভাল সম্পর্ক গড়ে তোলার পাশাপাশি চলাফেরার স্বাধীনতা এবং শিক্ষার বিকাশের সুযোগ পেতে ইচ্ছুক।

সাম্প্রতিক ভোটে কিলিচদারোগলু ইস্তানবুলের মতো বড় শহরগুলির প্রগতিশীল ভোটারদের কাছে আবেদন করেছিলেন। এ কথা নতুন নয় যে, ইস্তানবুলের ভোটাররা ২০১৯ সালের নির্বাচনের পর থেকে প্রধান বিরোধী পক্ষের হয়ে মতদান করেছেন এবং সে সময়ে মেয়র পদের জন্য বিরোধী দলের শক্তিশালী সদস্য এক্রেম ইমামোগলুর পক্ষে ভোট দিয়েছেন। এ ছাড়াও ব্রিটেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো বিদেশে ভোটারদের একটি অংশ বিরোধীদের পক্ষেও ব্যাপক ভাবে ভোট দান করেছেন। সব মিলিয়ে পশ্চিম তুর্কিয়ের অর্থনৈতিক ভাবে উন্নততর অঞ্চলগুলিতে বড় শতাংশের ব্যবধানে বিরোধী দলের প্রার্থীরা সমর্থন পেয়েছেন। যদিও তা অবশ্য সিদ্ধান্তমূলক ভাবে বিরোধীদের পক্ষে ফলাফল পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়নি।

আনুষ্ঠানিক ফলাফলের পরিপ্রেক্ষিতে যথেষ্ট সংখ্যক ভোটারের সমর্থন সত্ত্বেও বিরোধীরা কেন এই নির্বাচনে জয়ী হয়নি, তা নিয়ে নানা মত রয়েছে। প্রথমত, বিরোধীরা এরদোগানের বিরোধী বিভিন্ন দলের ভোটারদের একত্র করার জন্য একটি শক্তিশালী প্রচার চালালেও প্রেসিডেন্টের নিজস্ব একটি বড় ও স্থিতিশীল ভিত্তি রয়েছে, যাঁরা এরদোগানকেই ভোট দেন। এ ছাড়াও এই নির্বাচনটি অল্প ব্যবধানে নিষ্পত্তি হওয়ায় বিরোধীদের সমর্থনকারী অঞ্চলগুলিতে ভোটের সঠিক সংখ্যা গণনার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টির অভিযোগ উঠেছিল। অবশ্য বিরোধীরা পরে এই মতামত প্রত্যাহার করেন। পরিশেষে, এরদোগান সংখ্যাগরিষ্ঠ মূলধারার গণমাধ্যমের সমর্থন পেয়েছেন, যারা তাঁর পক্ষেই ভোটের ফলাফল দর্শিয়েছে এবং তা এরদোগানের সমর্থকদের মধ্যে একটি ‘জয়ের মানসিকতা’ বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। এই সব কিছুই বিরোধীদের ক্ষমতা ছিনিয়ে নেওয়ার লড়াইকে কঠিনতর করে তুলেছে। বিশেষ করে প্রথম দিকে ফলাফল অস্পষ্ট থাকলেও পরে তা তাদের জন্য প্রতিকূলই হয়েছে।

সামনের পথ

নির্বাচনের পর পরই কিলিচদারোগলু তাঁর সমগ্র প্রচারাভিযান দলকে সংশোধন করেছেন এবং জাতীয়তাবাদী ভোটে জয়ী হওয়ার জন্য সিরিয়ান অভিবাসীদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁর অভিবাসী বিরোধী বক্তব্যকে দ্বিগুণ শক্তিশালী করে পেশ করেছেন। এটি কিছু জাতীয়তাবাদী ভোটারদের ভোট আনতে সক্ষম হলেও আদতে তাঁরই সমর্থিত বামপন্থী নীতিগুলির বিরুদ্ধে যায়। যেমন, এগুলির নেতিবাচক অনিচ্ছাকৃত প্রভাব থাকতে পারে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, যখন কিলিচদারোগলুর প্রচারাভিযান কিছু ভোটারকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছিল যে, ১৯৮০-র দশকের মতো হিজাব নিষিদ্ধ করা হবে না। কিন্তু এই দাবির বৈধতা সম্পর্ক নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা প্রশ্ন উঠতে থাকে এবং অভিবাসী প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য ইসলামের উপর তাঁর দাবিকেও দুর্বলতর করে দেয়।

নির্বাচনের পর পরই কিলিচদারোগলু তাঁর সমগ্র প্রচারাভিযান দলকে সংশোধন করেছেন এবং জাতীয়তাবাদী ভোটে জয়ী হওয়ার জন্য সিরিয়ান অভিবাসীদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁর অভিবাসী বিরোধী বক্তব্যকে দ্বিগুণ শক্তিশালী করে পেশ করেছেন।

তবুও, কিলিচদারোগলু ৮ মিলিয়ন তরুণ প্রজন্মের ভোটার এবং কুর্দি জনসংখ্যার উপরও নির্ভর করছেন, যাঁরা পরিবর্তন আনার প্রসঙ্গে নিজেদের সংশয়ের কারণে ভোট দেননি। তিনি যদি ৮ মিলিয়ন ভোটারের মধ্যে মাত্র ৩ মিলিয়ন ভোটারকেও আকৃষ্ট করতে সক্ষম হন, তা হলে তিনি এরদোগানের ভোটসংখ্যা অতিক্রম করে নির্বাচনে জয়লাভ করতে সক্ষম হবেন। এর পাশাপাশি তিনি তৃতীয় প্রার্থীর সঙ্গে জোট গঠন করতে পারলেও এই ফলাফলে ভিন্নতা আনতে সক্ষম হবেন। শেষ পর্যন্ত, প্রথম ফলাফলের ভিত্তিতে এরদোগানের পক্ষে সম্ভাবনা কম বলে মনে করা হলেও ২৮ মে নির্ধারিত রানঅফ ভোটে পরিবর্তনের সম্ভাবনা অবশ্য বেশ কমই রয়েছে।


মহম্মদ সিনান সিয়েচ অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের অনাবাসী অ্যাসোসিয়েট ফেলো।

এলেনি আন্না বোজিনি গ্রিসের ন্যাশনাল অ্যান্ড কাপোদিস্ত্রিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ এথেন্সের গবেষক।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.

Authors

Mohammed Sinan Siyech

Mohammed Sinan Siyech

Mohammed Sinan Siyech is a Non – Resident Associate Fellow working with Professor Harsh Pant in the Strategic Studies Programme. He will be working on ...

Read More +
Eleni Anna Bozini

Eleni Anna Bozini

Eleni Anna Bozini is a doctoral candidate at the National and Kapodistrian University of Athens Greece and was a Visiting Researcher at the University of ...

Read More +