-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির আহরণ পরিবেশের মূল্যে হতে পারে না; গভীর সমুদ্রের খনির উপর একটি বৈশ্বিক স্থগিতাদেশই স্বাভাবিক পদক্ষেপ হওয়া উচিত
Image Source: Getty
বিশ্ব একটি সম্ভাব্য ভূ-রাজনৈতিক ও পরিবেশগত বিরোধের দিকে তাকিয়ে আছে, যা প্রতিটি দেশকে একাধিক উপায়ে প্রভাবিত করবে। এই বিরোধ গভীর সমুদ্রে গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির অনুসন্ধান থেকে উদ্ভূত হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলিকে সমসাময়িক প্রযুক্তির বিল্ডিং ব্লক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। প্রতিটি দেশের অর্থনৈতিক ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য এগুলিকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বললেও কম বলা হবে।
দুর্গম ভৌগোলিক অঞ্চল থেকে গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলি পাওয়ার জটিলতার কারণে তাদের সন্ধান আরও তীব্র হয়েছে। ভূমির বাইরেও অনেক দেশ এখন বিকল্প হিসাবে মহাকাশের দিকে তাকিয়ে আছে। চাঁদ ও গ্রহাণুগুলির মতো মহাকাশের পরিসরগুলি থেকে খনিজ সন্ধান করা এবং বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করা অবশ্য এখনও একটি চ্যালেঞ্জ। অতএব, গভীর সমুদ্রে গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির অনুসন্ধান এখন প্রতিযোগিতার একটি নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করেছে, যেখানে দেশগুলি আর অপেক্ষা না-করে গভীর সমুদ্রে খননের প্রক্রিয়ায় সক্রিয়ভাবে নিযুক্ত রয়েছে। এই দৌড়ে যখন চিন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো কিছু দেশ (সারণি ১ দেখুন) সুযোগটি ব্যবহার করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং সক্ষমতা তৈরি করার চেষ্টা করছে, অন্যরা গভীর সমুদ্রে খনির পরিবেশগত ও বাস্তুতন্ত্রগত কুপ্রভাব বাড়িয়ে চলেছে। এই পটভূমিতে, এই দৌড়ের মূল শক্তিগুলিকে চিহ্নিত করা এবং আন্তর্জাতিক আইনগত সূক্ষ্মতাগুলি বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সারণি ১: ইন্টারন্যাশনাল সিবেড অথরিটি (আইএস) দ্বারা জারি করা অনুসন্ধান বরাত
বরাত |
||||||
ক্রমাঙ্ক |
বরাতপ্রাপ্ত |
দেশ |
পিএমএন |
পিএমএস |
সিএফসি |
মোট |
১ |
ভারত সরকার |
ভারত |
১ |
১ |
২ |
|
২ |
জাপান অর্গানাইজেশন ফর মেটাল অ্যান্ড এনার্জি সিকিউরিটি |
জাপান |
১ |
১ |
||
৩ |
কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের সরকার |
দক্ষিণ কোরিয়া |
১ |
১ |
১ |
৩ |
৪ |
রাশিয়ান ফেডারেশনের প্রাকৃতিক সম্পদ ও পরিবেশ মন্ত্রক |
রাশিয়া |
১ |
১ |
২ |
|
৫ |
চায়না মিনমেন্টালস কর্পোরেশন |
চিন (৫) |
১ |
১ |
||
চায়না ওশন মিনারেল রিসোর্সেস রিসার্চ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন |
১ |
১ |
১ |
৩ |
||
বেজিং পাইওনিয়ার হাই-টেক ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন |
১ |
১ |
*পিএমএন=পলিমেটালিক নডিউলস, পিএমএস=পলিমেটালিক সালফাইডস (পিএমএস) এবং সিএফসি=কোবল্ট সমৃদ্ধ ফেরোম্যাঙ্গানিজ ক্রাস্ট
সূত্র: আইএসএ
তাড়া কীসের?
জটিল খনিজ সমস্যার অপরিহার্যতা দু’টি কারণে বৃদ্ধি পায়: মানুষের ব্যবহারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির দ্রুত-ক্ষয়প্রাপ্ত মজুদ এবং তাদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা। এই আকস্মিক ভিড়ের পিছনে দু’টি গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে: প্রথমত, পরিচ্ছন্ন ও পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উপর ফোকাস, যা সবুজ শক্তির পরিবর্তনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ; এবং দ্বিতীয়ত, উচ্চ-প্রযুক্তি পণ্যগুলির ক্রমবর্ধমান ব্যবহার, যা গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলিকে কাজে লাগানোর উপর নির্ভর করে। উদাহরণ হিসাবে বলা যায় স্মার্টফোন, বৈদ্যুতিক গাড়ির চুম্বক ও এফ ৩৫ স্টেলথ বিমানের প্রয়োজনীয় জটিল যন্ত্রপাতির জন্য বিভিন্ন আকারের উচ্চ প্রযুক্তির আইটেমগুলিতে এর প্রয়োগ। একটি এফ৩৫ বিমানের জন্য ৯২০ পাউন্ড রেয়ার আর্থ উপাদান প্রয়োজন হয়, যা যে কোনও দেশের জন্য এই খনিজগুলির তাৎপর্য প্রদর্শন করে।
গভীর সমুদ্রে গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির অনুসন্ধান এখন প্রতিযোগিতার একটি নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করেছে, যেখানে দেশগুলি আর অপেক্ষা না-করে গভীর সমুদ্রের খননের প্রক্রিয়ায় সক্রিয়ভাবে নিযুক্ত হয়েছে।
যদিও গভীর-সমুদ্রে খনন একচেটিয়াভাবে ইন্দো-প্যাসিফিকের ঘটনা নয়, তবে এই অঞ্চলে প্রতিযোগিতা সবচেয়ে বেশি অনুভূত হয় বাজি ধরার ঝুঁকি বেশি হওয়ার কারণে। এই প্রতিযোগিতায় জড়িত প্রধান শক্তি হল চিন, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, এবং এমনকি অ-রাষ্ট্রীয় খেলোয়াড়েরা, যেমন মেটাল কোম্পানির (টিএমসি, একটি কানাডা-ভিত্তিক কোম্পানি যাদের মহাকাশে যথেষ্ট অংশীদারিত্ব রয়েছে) মতো বেসরকারি সংস্থা।
ইন্টারন্যাশনাল সিবেড অথরিটি: চিন এবং প্রভাব রাজনীতি
১৯৮২ সালের ইউনাইটেড নেশনস কনভেনশন অন দ্য ল অফ দ্য সি (ইউএনক্লস)-র অধীনে ইন্টারন্যাশনাল সিবেড অথরিটি (আইএসএ) গঠিত হয়েছিল বিশ্বব্যাপী সর্বজনীন সম্পদ হিসাবে গণ্য আন্তর্জাতিক জলের সমুদ্রতলে 'সমস্ত খনিজ সম্পদ-সম্পর্কিত ক্রিয়াকলাপ সংগঠন ও নিয়ন্ত্রণ' এবং 'সামুদ্রিক পরিবেশের কার্যকর সুরক্ষার' নিশ্চয়তা দিয়ে।
আইএসএ অ্যাসেম্বলি, কাউন্সিল ও সেক্রেটারিয়েট নিয়ে গঠিত। আইএসএ-এর মূল উপদেষ্টা সংস্থা হিসাবে আইনি ও প্রযুক্তিগত কমিশন (এলটিসি) কর্তৃপক্ষকে আন্তর্জাতিক সমুদ্রতলে খনির কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নিয়ম, প্রবিধান ও পদ্ধতি (আরআরপি) তৈরি করতে সহায়তা করে। ২০১৬ সাল থেকে সমুদ্রের তলদেশে খনির জন্য একটি আইনি কাঠামো নির্ধারণের বিষয়ে কথোপকথন প্রক্রিয়াধীন থাকলেও, ২০২১ সালে দ্বীপরাষ্ট্র নাউরু দ্বারা 'দুই বছরের শাসন' চালু করার কারণে আইএসএ ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক মনোযোগ অর্জন করেছে।
ইউএনক্লস অনুসারে, যদি আইএসএ কাউন্সিল সম্পদ-শোষণের জন্য কাজের পরিকল্পনা অনুমোদনের আবেদন প্রাপ্তির দুই বছরের মধ্যে প্রাসঙ্গিক আরআরপি গ্রহণ করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে কাউন্সিলকে ‘কনভেনশনের বিধানগুলি এবং যে কোনও নিয়ম, প্রবিধান ও পদ্ধতি যা কাউন্সিল অস্থায়ীভাবে গ্রহণ করেছে, অথবা কনভেনশনে থাকা নিয়ম এবং এই অ্যানেক্সে থাকা শর্তাবলি ও নীতিগুলির পাশাপাশি ঠিকাদারদের মধ্যে বৈষম্যহীনতার নীতির উপর ভিত্তি করে' এই জাতীয় পরিকল্পনা বিবেচনা ও অনুমোদন করতে হবে।
এই ঘটনার পর থেকে স্বাভাবিকভাবেই আলোচনা শুরু হয়েছে, এবং চিন গভীর সমুদ্রের খনির কোড গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে, কারণ এটি আলোচনাকে প্রভাবিত করতে চায় এবং এর শৈশব পর্যায়ে আলোচনাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আগ্রহী। ২০২৩ সালের আইএসএ কাউন্সিলের জুলাই বৈঠকে, চিন গভীর সমুদ্রের খনির উপর একটি স্থগিতাদেশ নিয়ে আলোচনা করার জন্য ফ্রান্স, চিলি ও কোস্টারিকার আনা প্রস্তাব আটকে দেয় । আইএসএ-তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনুপস্থিতি বেজিংয়ের ভূমিকাকে একটি বিশিষ্ট অবস্থানে উন্নীত করে। এই আলোচনা সম্ভবত দূর সমুদ্রের ভবিষ্যতের উপর গুরুতর প্রভাব ফেলবে, যা বিশ্বের সমুদ্রের ৬০ শতাংশকে অন্তর্ভুক্ত করে।
এমনকি ইউরোপীয় ইউনিয়ন আর্কটিকে গভীর সমুদ্রে খনন শুরু করার জন্য নরওয়ের সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ সমর্থন করার জন্য একটি প্রস্তাব গ্রহণ করেছে।
২০২৩ সালের জুলাইয়ে আইএসএ কাউন্সিলের সভায় চিন এবং অন্যান্য রাষ্ট্র, যেমন নাউরু, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, নরওয়ে ও রাশিয়া ২০টি দেশের একটি দলের বিরুদ্ধে গিয়ে গভীর সমুদ্রে খনির সমর্থন করেছিল। এই ২০টি দেশ বৈজ্ঞানিক প্রমাণের অভাবে এর বিরোধিতা করেছিল এবং এটি স্থগিত রাখার প্রস্তাব এনেছিল। ফ্রান্স কিন্তু ব্যতিক্রমীভাবে গভীর সমুদ্রে খনির উপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার আহ্বান জানিয়েছিল। দেশগুলি ছাড়াও অনেক আন্তর্জাতিক বহুজাতিক কর্পোরেশন (এমএনসি), যেমন গুগল, স্যামসাং, বিএমডাবলু, ভলভো গ্রুপ ও টেসলা, গভীর সমুদ্রে খননের উপর স্থগিতাদেশের আহ্বানে যোগ দিয়েছে। এই আহ্বানে ৪৪টি দেশের ৮০৪ জন সামুদ্রিক বিজ্ঞান এবং নীতি বিশেষজ্ঞ 'পর্যাপ্ত ও শক্তিশালী বৈজ্ঞানিক তথ্য না পাওয়া পর্যন্ত বিরতি' দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। সমুদ্রতলে "অন্ধকার অক্সিজেন" আবিষ্কারের পর থেকে স্থগিতাদেশের আহ্বান জোরদার হয়েছে। এমনকি ইউরোপীয় ইউনিয়ন আর্কটিকে গভীর সমুদ্রে খনন শুরু করার জন্য নরওয়ের সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় একটি স্থগিতাদেশকে সমর্থন করার জন্য প্রস্তাব গ্রহণ করেছে।
অচলাবস্থায় আটকে গিয়েছে
যেহেতু গভীর সমুদ্রে বাণিজ্যিক খননের বাস্তবতা আগের চেয়ে আরও কাছাকাছি এসে গিয়েছে, তাই ভূ-রাজনৈতিক, পরিবেশগত ও আইনি চ্যালেঞ্জগুলির জটিল পারস্পরিক প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা করা গুরুত্বপূর্ণ, যা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং পরিবেশগত অগ্রগমনের ভবিষ্যতকে সংজ্ঞায়িত করবে। যেহেতু চিন, নরওয়ে, দক্ষিণ কোরিয়া এবং এমনকি ভারতের মতো দেশ এই অব্যবহৃত সম্পদগুলিকে কাজে লাগাতে তাদের প্রচেষ্টা ত্বরান্বিত করছে, বিশ্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছে: তাৎক্ষণিক অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত লাভকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, না গভীর সমুদ্রের ভঙ্গুর বাস্তুতন্ত্রকে? ঝুঁকি অনস্বীকার্যভাবে বেড়ে চলেছে, শুধুমাত্র ইন্দো-প্যাসিফিকের জন্য নয় বরং সমগ্র গ্রহের জন্য। তবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় চিনের ভূ-রাজনৈতিক ও কৌশলগত লক্ষ্য এবং আইএসএ-সহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির উপর এর ক্রমবর্ধমান প্রভাব অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে।
প্রতিষ্ঠিত সতর্কতামূলক পদ্ধতি অনুসারে স্থগিতাদেশও প্রস্তাব করা হচ্ছে। এই পদ্ধতিটি একটি বিস্তৃত আইনি এবং দার্শনিক নীতি, যা বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের অভাবের ফলে সম্ভাব্য ক্ষতির কারণ হতে পারে এমন একটি মানব উদ্ভাবন/ ক্রিয়াকলাপের ক্ষেত্রে একটি বিরতি ও পুনর্মূল্যায়নের পরামর্শ দেয়। বিজ্ঞানী, পরিবেশবাদী এবং বিভিন্ন দেশের দ্বারা উত্থাপিত চাপের উদ্বেগের আলোকে, গভীর সমুদ্রে খনির উপর একটি বৈশ্বিক স্থগিতাদেশই হওয়া উচিত স্বাভাবিক পদক্ষেপ। যদিও আইএসএ-র বর্তমান মহাসচিব-সহ কেউ কেউ যুক্তি দিয়েছেন যে এই ধরনের সতর্কতামূলক বিরতি ইউএনক্লস-এর আওতায় আসবে না, এটি মহাসাগরের সংবিধানের অধীনে একটি বাধ্যবাধকতা হবে। একটি উপদেষ্টা মতামত অনুযায়ী, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাইব্যুনাল অন ল অফ সি (ইটলস) নিশ্চিত করেছে সতর্কতামূলক পদ্ধতি প্রথাগত আন্তর্জাতিক আইনের একটি অংশ হয়ে উঠবে। সেই সঙ্গেই বলা হয়েছে যে, এটি রাষ্ট্র ও আইএসএ উভয়ের জন্য একটি 'বাধ্যতামূলক কর্তব্যবন্ধন'। এই পদ্ধতিটি রিও ঘোষণার নীতি ১৫-এ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে এই ধরনের স্থগিতাদেশের একটি উদাহরণ হল আন্তর্জাতিক হোয়েলিং কনভেনশন, যা সতর্কতামূলক পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে গৃহীত হয়েছিল এবং গত ৩৫ বছর ধরে ব্যাপকভাবে অনুসরণ করা হয়েছে।
বৈশ্বিক সম্প্রদায় এই অজানা অঞ্চলে এগিয়ে যাওয়ার সময়, এই বিষয়টি অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির সন্ধান যেন পরিবেশের মূল্যে না আসে। আজকের পছন্দগুলির সুদূরপ্রসারী পরিণতি হবে, ভূ-রাজনৈতিক ভূচিত্রকে আকার দেবে, এবং নির্ধারণ করবে যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কি অভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখে একত্রিত হতে পারে, না সম্পদের দৌড় আরও বিভাজন এবং সংঘাতের দিকে এগিয়ে যায়।
অভিষেক শর্মা অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের গবেষণা সহকারী।
উদয়বীর আহুজা অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রাম-এর প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Abhishek Sharma is a Research Assistant with ORF’s Strategic Studies Programme. His research focuses on the Indo-Pacific regional security and geopolitical developments with a special ...
Read More +Udayvir Ahuja was a Programme Coordinator for the Strategic Studies Program, where, beyond operational aspects, he engages in writing and researching on contemporary subjects within ...
Read More +