আবহাওয়ার ধরন ও জলবায়ু পরিস্থিতি বিশ্বজুড়ে অস্বাভাবিক প্রবণতা দেখাচ্ছে। কিছু জায়গায় স্বাভাবিকের চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হচ্ছে, আবার কিছু জায়গা অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত, ঝড় ও ঘূর্ণিঝড়ের অপ্রত্যাশিত প্রাদুর্ভাবের সাক্ষী হচ্ছে। এই জলবায়ু পরিবর্তনগুলি পৃথিবীপৃষ্ঠ এবং এর বাসিন্দাদের নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার কারণে হিমবাহ গলে যায়, যার ফলে সমুদ্র ও মহাসাগরের জলস্তর উচ্চতর হয়। জলের স্তর বৃদ্ধি দ্বীপগুলির এবং নিচু উপকূলীয় এলাকায় বসবাসকারী জনসম্প্রদায়ের জন্য বিপদস্বরূপ। দীর্ঘায়িত তাপের প্রকোপ খরা, জলের ঘাটতি, রোগের বিস্তার, বনের আগুন, মরুকরণ এবং জীববৈচিত্র্যের ক্ষতির দিকে চালিত করে। অধিকন্তু, বর্ধিত বৃষ্টিপাতের সম্মুখীন অঞ্চলগুলি ভূমিধস ও বন্যার সমস্যার সম্মুখীন হয়।
অস্বাভাবিক জলবায়ু পরিবর্তন ঘটে বিভিন্ন মানব ক্রিয়াকলাপ থেকে গ্রিনহাউস গ্যাস (জিএইচজি) নির্গমনের কারণে। এই গ্যাসগুলি বায়ুমণ্ডলে আটকে থাকে এবং সূর্যের তাপকে মহাকাশে প্রতিফলিত হতে বাধা দেয়। ফলস্বরূপ, বায়ুমণ্ডলে আটকে থাকা তাপ পৃথিবীকে উষ্ণতর করে তোলে।
জলের স্তর বৃদ্ধি দ্বীপগুলির এবং নিচু উপকূলীয় এলাকায় বসবাসকারী জনসম্প্রদায়ের জন্য বিপদস্বরূপ। দীর্ঘায়িত তাপের প্রকোপ খরা, জলের ঘাটতি, রোগের বিস্তার, বনের আগুন, মরুকরণ এবং জীববৈচিত্র্যের ক্ষতির দিকে চালিত করে।
জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত আর্থ-সামাজিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। ফলস্বরূপ, অনেক দেশ এমন পরিস্থিতি তৈরি করছে যা পরিবেশ-বান্ধব মানবিক আচরণকে উন্নত করে। এই প্রবন্ধটি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট বিপদগুলি মোকাবিলা করার জন্য চারটি জনপ্রিয় পদ্ধতির রূপরেখা দেয় এবং সেগুলির মূল্যায়ন করে।
ভারত একটি নগরায়িত দেশ, যেখানে জনসংখ্যার একটি বৃহৎ ঘনত্ব এবং উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এর শহর ও তার আশেপাশে কেন্দ্রীভূত। বিভিন্ন কারণ, যেমন শাসনের গুণমান ও জনগণের জীবনধারা, ভারতের শহুরে অঞ্চলগুলির জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যাপকভাবে অবদান রাখছে। বায়ুর গুণমানের তথ্য নিশ্চিত করে যে অনেক ভারতীয় শহরে উদ্বেগজনকভাবে উচ্চ মাত্রার ক্ষতিকারক জিএইচজি নির্গমন রয়েছে, যা মূলত পরিবহণ, শিল্প, নির্মাণ এবং স্যানিটেশন সহ বিভিন্ন শহুরে কার্যকলাপের কারণে ঘটছে।
ভারতের শহরগুলি নিম্নলিখিত পদ্ধতির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে উদ্ভূত সমস্যাগুলির মোকাবিলা করছে:
❅ প্রাকৃতিক আবাসস্থল সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধার এবং সবুজ আবরণের সম্প্রসারণ
❅ শক্তির পরিচ্ছন্ন উৎস ব্যবহার করার প্রচেষ্টা বৃদ্ধি
❅ বিভিন্ন শহুরে ক্ষেত্র এবং মানবিক কার্যক্রমে কার্যকরী উন্নতি
❅ নগর পরিকল্পনা এবং শাসন সংস্কারের প্রবর্তন
ভারতের নির্দিষ্ট শহুরে এলাকায় অনুরূপ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তবে এই প্রচেষ্টাগুলিকে আরও প্রসারিত করা প্রয়োজন। তদ্ব্যতীত, বর্তমান পদ্ধতির ঘাটতিগুলি অবশ্যই জরুরিভাবে মোকাবিলা করতে হবে।
প্রাকৃতিক আবাসস্থল এবং সবুজ আবরণ সংরক্ষণ
প্রাকৃতিক আবাসস্থল, জলাভূমি, জলাশয় এবং সবুজ আচ্ছাদন জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব প্রশমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইউরোপীয় কমিশন পর্যবেক্ষণ করে যে, "জৈব বৈচিত্র্য এবং বাস্তুতন্ত্র কার্যকরভাবে সুরক্ষিত না হলে জলবায়ু পরিবর্তন আরও ত্বরান্বিত হবে।" এই নীল-সবুজ সম্পদগুলি মানুষের ক্রিয়াকলাপ থেকে কার্বনডাই অক্সাইড নির্গমন শোষণ করে বায়ুকে বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে, এবং এইভাবে বিশ্ব উষ্ণায়ন সীমিত করে। তাছাড়া, উপকূল বরাবর গাছ বা গুল্ম (যেমন ম্যানগ্রোভ) লাগানো হলে তা ঝড় ও বন্যা থেকে রক্ষা করে। পাহাড়ের ঢালে ঘন প্রাকৃতিক গাছপালাও ভূমিধসের ঘটনা রোধ করতে সাহায্য করে।
উপকূল বরাবর গাছ বা গুল্ম (যেমন ম্যানগ্রোভ) লাগানো হলে তা ঝড় ও বন্যা থেকে রক্ষা করে।
আগ্রা (উত্তরপ্রদেশ), বেঙ্গালুরু (কর্নাটক), চন্ডীগড় ও শ্রীনগর (জম্মু ও কাশ্মীর)-সহ বেশ কয়েকটি ভারতীয় শহর পরিবেশ ব্যবস্থাপনা উদ্যোগের উদাহরণ। এর মধ্যে রয়েছে রাস্তার ধারে বৃক্ষরোপণ, পার্কের উন্নয়ন, অব্যবহৃত জমিতে বনায়ন এবং হ্রদ ও নদীগুলির পুনরুজ্জীবন। যাই হোক, ব্যাপক নির্মাণ এবং বর্জ্য জল ও কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় অদক্ষতার কারণে পরিবেশগত অবক্ষয়ের সমস্যাগুলির মোকাবিলা করা গুরুত্বপূর্ণ।
পরিচ্ছন্ন শক্তিতে রূপান্তর
বিভিন্ন ক্ষেত্র এবং ক্রিয়াকলাপগুলিকে শক্তি জোগানোর জন্য জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার — যেমন কয়লা, তেল ও গ্যাস — জলবায়ু সমস্যার একটি উল্লেখযোগ্য অবদানকারী। অনেক দেশ অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েছে, এবং প্রচলিত শক্তির উৎসের উপর তাদের নির্ভরতা হ্রাস করছে পরিবেশ-বান্ধব ও নবায়নযোগ্য উৎসগুলিতে রূপান্তর ঘটিয়ে, যা সবুজ শক্তি নামেও পরিচিত। ভারতও নির্গমন হ্রাসকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, এবং তার প্রচেষ্টা ও বিনিয়োগ বাড়িয়েছে। রাজ্য ও স্থানীয় সরকারগুলি বিভিন্ন চলমান উদ্যোগের মাধ্যমে সমর্থন পাচ্ছে, যেমন ন্যাশনাল সোলার মিশন, ন্যাশনাল বায়োএনার্জি প্রোগ্রাম, ন্যাশনাল গ্রিন হাইড্রোজেন মিশন, ফাস্টার অ্যাডপশন অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং অফ (হাইব্রিড অ্যান্ড) ইলেকট্রিক ভেহিকেলস (ফেম) ইন্ডিয়া স্কিম এবং সেইসঙ্গে শক্তির জন্য বায়ু, বায়ু-সৌর হাইব্রিড এবং ছোট জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলি ।
ইন্দোরে (মধ্যপ্রদেশ) শহরের পরিবহণ সংস্থা তাদের বাস পরিষেবা চালানোর জন্য পৃথগীকৃত ভেজা বর্জ্য থেকে উৎপাদিত বায়োগ্যাস ব্যবহার করে।
চণ্ডীগড়, কোয়েম্বাটোর (তামিলনাড়ু) ও সালেম (তামিলনাড়ু)-এ বাস্তবায়িত সৌর প্রকল্পগুলি প্রচলিত শক্তি ও তহবিল সাশ্রয় করার সঙ্গেসঙ্গে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সহায়তা করছে। ইন্দোরে (মধ্যপ্রদেশ) শহরের পরিবহণ সংস্থা তাদের বাস পরিষেবা চালানোর জন্য পৃথগীকৃত ভেজা বর্জ্য থেকে উৎপাদিত বায়োগ্যাস ব্যবহার করে। তার উপর, ভারতীয় শহরগুলিতে বৈদ্যুতিক যান (ইভি) ক্ষেত্রের বিকাশের একটি ক্রমবর্ধমান প্রবণতা রয়েছে, যা ইভি ব্যবহারকারীদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা এবং চার্জিং পরিকাঠামোর বৃহত্তর প্রাপ্যতার মধ্যে স্পষ্ট। জাতীয় রাজধানীতে বিদ্যমান বাসগুলিকে বৈদ্যুতিক বাস দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে; আর তাদের ব্যাটারিগুলি পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উৎস থেকে চার্জ করার পরিকল্পনা রয়েছে৷ সবুজ শক্তি ও ইভির ব্যাপক ব্যবহারকে উন্নত করার জন্য শহুরে সরকারগুলিকে অবশ্যই সাশ্রয়ী মূল্যের দক্ষ বিকল্পগুলি নিয়ে আসতে হবে, এবং ক্লিন এনার্জি গ্রিড প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।
নগর কার্যক্রমের কার্যকারিতা উন্নত করা
জিএইচজি নির্গমন কমাতে বিদ্যমান কার্যক্রম ও অনুশীলনের উন্নতি প্রয়োজন। যেমন, উন্নত ও সমন্বিত মাল্টি-মোডাল পাবলিক ট্রান্সপোর্ট পরিষেবা প্রদান, অ-মোটরচালিত পরিবহণের সুবিধা, এবং পথচারী পরিকাঠামো অবশ্যই ব্যক্তিগত মোটরগাড়ির মালিকানা ও ব্যবহার হ্রাস করতে সহায়তা করতে পারে। যা ভারতের শহুরে অঞ্চলগুলিকে ক্রমবর্ধমানভাবে প্রভাবিত করছে সেই বায়ু দূষণ আরও কমাতে পারে নির্মাণ সাইটের যথাযথ পর্যবেক্ষণ, ধুলো ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার বাস্তবায়ন, এবং ফ্লাই অ্যাশের মতো পরিবেশ-বান্ধব বিল্ডিং উপাদানের ব্যবহার।
দূষণকারী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং শিল্পগুলিকে আধা-শহুরে এলাকায় স্থানান্তরিত করার পরিবর্তে নাগরিক সংস্থাগুলিকে অবশ্যই তাদের পরিচ্ছন্ন শক্তি সমাধান গ্রহণে সহায়তা করতে হবে। উপরন্তু, প্লাস্টিক ও পৌরসভার বর্জ্য খোলা জায়গায় পোড়ানোর পাশাপাশি ল্যান্ডফিলগুলিতে বর্জ্য ফেলাকে অবশ্যই পরিবেশ বান্ধব বর্জ্য-হ্যান্ডলিং পদ্ধতি দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে হবে। শহুরে স্থানীয় সরকারগুলিকে অবশ্যই কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ম ২০১৬ মেনে চলতে হবে। ইন্দোর ১০০-শতাংশ ডোর-টু-ডোর আবর্জনা সংগ্রহ, পৃথগীকরণ এবং চিকিৎসা ব্যবস্থার একটি উদাহরণ হিসাবে কাজ করে। অধিকন্তু দিল্লি, বেঙ্গালুরু (কর্নাটক) ও মুম্বই (মহারাষ্ট্র)-সহ ক্রমবর্ধমান সংখ্যক শহরে ঘন ঘন বন্যার সমস্যা যথাযথ নিষ্কাশন নেটওয়ার্ক নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করে এবং বন্যা পর্যবেক্ষণ সেন্সর ব্যবহার করে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। এর মধ্যে কিছু উদ্যোগ আগরতলা (ত্রিপুরা), দাভানাগেরে (কর্নাটক) এবং শ্রীনগরেও (জম্মু ও কাশ্মীর) নেওয়া হয়েছে৷
নগর পরিকল্পনা এবং শাসন অনুশীলনের সংস্কার
নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনার নথি — যাকে মাস্টার প্ল্যান বা মেট্রোপলিটান রিজিওনাল প্ল্যান হিসাবেও উল্লেখ করা হয় — তা ক্রমবর্ধমানভাবে জলবায়ু প্রশমন ও অভিযোজনের বিধান অন্তর্ভুক্ত করে। এই পরিকল্পনা হস্তক্ষেপগুলি জলবায়ু লক্ষ্যগুলির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় বলে মনে করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, এমন রাস্তার নকশা ও পরিকাঠামো যা হাঁটার সুযোগকে অগ্রাধিকার দেয়, এবং সেইসঙ্গে বৈদ্যুতিক যান ও শক্তি-দক্ষ বিল্ডিংয়ের ব্যবহার, নির্গমন কমাতে সাহায্য করতে পারে। একইভাবে, জল প্রবেশ করতে পারে এমন উপাদান ব্যবহার করে রাস্তার উচ্চতার স্তর বাড়ানো সহ ভবনের নকশা, রাস্তা ও গণ-পরিসরগুলিতে পরিবর্তন এনে বন্যার কারণে ক্ষতি হ্রাস করা যেতে পারে। শহুরে ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা কৌশলগুলি খরা এবং জল সরবরাহের ঘাটতি থেকে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জগুলিও মোকাবিলা করতে পারে। পরিকল্পনা প্রবিধান, যা ভূগর্ভস্থ জল রক্ষা করে এবং প্লাবন সমভূমি পুনরুদ্ধার করে, তা সম্প্রদায়ের জন্য জলের সংস্থানগুলিকে সুরক্ষিত করতে সাহায্য করতে পারে৷
শহুরে ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা কৌশলগুলি খরা এবং জল সরবরাহের ঘাটতি থেকে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জগুলিও মোকাবিলা করতে পারে।
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সমস্যাগুলি মোকাবিলার জন্য নগর শাসন ব্যবস্থার সংস্কারও সমান গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয়ে, ভারতের নির্বাচিত ১০০টি স্মার্ট শহরে ইন্টিগ্রেটেড কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টার (আইসিসিসি) প্রতিষ্ঠা করা একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ। এই কেন্দ্রগুলি এমন প্রযুক্তিতে সজ্জিত যা ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থাগুলির কাছে তা পৌঁছে দেওয়ার সুবিধা দেয়। এই পদ্ধতিটি সুরাটে (গুজরাট) সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলিকে সাহায্য করেছে, যেমন, তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং সময়োপযোগী পদক্ষেপ করার ক্ষেত্রে৷ জনস্বাস্থ্য ক্ষেত্রে অনুরূপ উদ্যোগ পরিলক্ষিত হয়েছে, যেখানে ভদোদরা (গুজরাট)–এ নিবন্ধিত রোগীদের স্বাস্থ্যের রেকর্ড রাখার জন্য একটি সমন্বিত হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা তথ্য ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছে। স্বাস্থ্য সূচকগুলিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিসংখ্যানের প্রাপ্যতা রোগের প্রাদুর্ভাবের প্রাথমিক সনাক্তকরণ ও প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে।
উপসংহার
অনেক দেশ এমন একটি চক্রে আটকা পড়ে যেখানে শহরগুলি জলবায়ুকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে এবং এর ফলে জলবায়ু পরিবর্তন শহরগুলির ক্ষতি করছে৷ এটি ভারসাম্যপূর্ণ বাস্তুতন্ত্র বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় মূল্যবান সম্পদ হারিয়ে যাওয়া বা নষ্ট হওয়ায় বৃহৎ জনগোষ্ঠীর দুর্ভোগের দিকে চালিত করে। আবশ্যিকতা হল পরিবেশ রক্ষা করা, উপযোগী সমাধান তৈরি করা, এবং তাদের কার্যকরী বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা।
রুমি আইজাজ অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের আরবান পলিসি রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ-এর একজন সিনিয়র ফেলো
এই নিবন্ধটি একটি বৃহত্তর সংকলন "কনফ্রন্টিং দ্য ক্লাইমেট ক্রাইসিস: পাথওয়েজ টু আরবান রেজিলিয়্যান্স "-এর অংশ
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.