ভারতে ‘কর্মসংস্থানহীন বৃদ্ধি’র সাম্প্রতিক দাবিটি তথ্য, যুক্তি ও অর্থনৈতিক তত্ত্বের ভিত্তিতে ধোপে টেকে না বলে মনে হয়। এটি লক্ষ্য করা আকর্ষণীয় যে, কিছু মহল থেকে আনুমানিকভাবে ভারতের জন্য ‘কর্মসংস্থানহীন বৃদ্ধি’র গল্পটি এমনভাবে তুলে ধরা হয়েছে যে গুগল ট্রেন্ডস দেখাচ্ছে ২০১৬ সাল থেকে 'জবলেস গ্রোথ ইন ইন্ডিয়া' শব্দগুচ্ছের জন্য সার্চ অনেক বেড়ে গিয়েছে।
১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে ইয়েল অর্থনীতিবিদ নিকোলাস পার্না প্রবর্তিত একটি শব্দগুচ্ছ ‘কর্মসংস্থানহীন বৃদ্ধি’ এমন একটি ঘটনাকে বোঝায় যেখানে জিডিপি বৃদ্ধি কর্মসংস্থান বৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত নয়, এবং এমনকি কর্মসংস্থান হ্রাসের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে। ভারতে সংখ্যাগুলি কিন্তু ‘কর্মসংস্থানহীন বৃদ্ধি’ তত্ত্বের বিপরীত একটি ঘটনা নির্দেশ করে। তথ্য দেখায় যে ২০১৬-১৭ এবং ২০২২-২৩-এর মধ্যে কর্মসংস্থান পূর্ণ সংখ্যাগতভাবে (অ্যাবসলিউট নাম্বার) প্রায় ৩৬ শতাংশ বা ১৭০ মিলিয়ন বেড়েছে, যেখানে জিডিপি একই সময়ে ৬.৫ শতাংশের বেশি স্বাস্থ্যকর গড় বৃদ্ধির হার দেখিয়েছে।
ভারতে সংখ্যাগুলি কিন্তু ‘কর্মসংস্থানহীন বৃদ্ধি’ তত্বের বিপরীত একটি ঘটনা নির্দেশ করে। তথ্য দেখায় যে ২০১৬-১৭ এবং ২০২২-২৩ এর মধ্যে কর্মসংস্থান ৯পূর্ণ সংখ্যাগতভাবে (অ্যাবসলিউট নাম্বার) প্রায় ৩৬ শতাংশ বা ১৭০ মিলিয়ন বেড়েছে, যেখানে জিডিপি একই সময়ে ৬.৫ শতাংশের বেশি স্বাস্থ্যকর গড় বৃদ্ধির হার দেখিয়েছে।
তবুও, কিছু মহল থেকে দাবি করা হয়েছে যে কর্মসংস্থানের ডেটা ‘বানানো’ হয়েছে, এবং তা পরীক্ষা করা দরকার। এই ভাষ্যটি মৌলিক সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্বতঃসিদ্ধগুলি এবং ডেটা-তত্ত্ব-যুক্তির পবিত্র ত্রিত্বের ভিত্তিতে যুক্তি দিয়ে দেখায় যে ‘কর্মসংস্থানহীন বৃদ্ধি’ দাবিটি প্রশ্নাতীত নয়। বরং গত ৭-৮ বছরে ভারতের বৃদ্ধির ঘটনা যে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে তার পক্ষে আরও প্রমাণ রয়েছে।
তথ্যের সত্যতা: সংখ্যাগুলি কী বলে?
আসুন প্রথমে সংখ্যাগুলি বুঝে নিই। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (আরবিআই) একটি সমৃদ্ধ কেএলইএমএস বা ক্লেমস ডেটাবেস বজায় রাখে, যা ১৯৮০-৮১ সাল থেকে ক্ষেত্রগত স্তরে মূল সামষ্টিক অর্থনৈতিক মাপকাঠিগুলির উপর বার্ষিক ডেটা উপস্থাপন করে। এতে কর্মসংস্থান ও বেকারত্ব সমীক্ষা (ইইউএস) এবং পর্যায়ক্রমিক শ্রম বাহিনী সমীক্ষা (পিএলএফএস) থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে কর্মসংস্থানের অনুমানও রয়েছে। প্রাসঙ্গিক সমীক্ষার ভিত্তিতে কর্মী-জনসংখ্যা অনুপাত (ডাবলুপিআর)-কে ব্যবহার করা হয় আদমশুমারির প্রক্ষেপিত আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী বিভিন্ন লিঙ্গ, বয়স ও অঞ্চলের সঙ্গে গুণ করে মোট কর্মসংস্থান অনুমান করতে। ডেটার স্বল্পতা ও বহুমুখী সমীক্ষা প্রবর্তনের জন্য পূর্বের হস্তক্ষেপের অভাবের কারণে ক্লেমস ডেটাবেস ভারতে অভিজ্ঞতামূলক (এমপিরিক্যাল) বৃদ্ধি ও উৎপাদনশীলতা গবেষণার একমাত্র নির্ভরযোগ্য উৎস। সাম্প্রতিক গণনায়, ২০১১ সাল থেকে জনসংখ্যা আদমশুমারির অনুপস্থিতির ফলে জনসংখ্যার অত্যধিক মূল্যায়নের কারণে, ক্লেমস ডেটাবেসের কর্মসংস্থানের অনুমান প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।
চিত্র ১: মোট মূল্য সংযোজন এবং কর্মসংস্থান
সূত্র: আরবিআই কেএলইএমএস
বিষয়গুলিকে পরিপ্রেক্ষিতে রাখতে ক্লেমস ডেটাবেসের অনুমানগুলি ব্যাখ্যা করা যাক। চিত্র ১ দেখায় কীভাবে কর্মসংস্থান ১৯৮০-র দশক থেকে ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে, যদিও ২০১০ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে একটি স্বল্পস্থায়ী স্থবিরতা এসেছিল। এর পরে কর্মসংস্থান বৃহত্তর গতিতে ফিরে এসেছে। স্থবির সময়কালে একটি কাঠামোগত পরিবর্তন দেখা যায়, যেখানে কর্মসংস্থান বক্ররেখা অবতল থেকে উত্তলে রূপান্তরিত হয়, যা কর্মসংস্থান বৃদ্ধির হারকে বোঝায়। এখন, ২০১৭ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত পিএলএফএস ডেটাও একই ধরনের প্রবণতার পরামর্শ দেয়। কর্মী-জনসংখ্যা অনুপাত (ডাবলুপিআর), অর্থাৎ, কর্মরত ব্যক্তিদের সঙ্গে জনসংখ্যার অনুপাত এই সময়ের মধ্যে ৯ শতাংশ পয়েন্ট বা প্রায় ২৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে (সারণী ১)। অতএব, পিএলএফএস-এর সঙ্গে ক্লেমস ডেটাবেসের কর্মসংস্থান অনুমানের সামঞ্জস্য এই প্রস্তাব করে না যে আগেরটি ভুল। অতএব, ডেটাবেসের আন্তঃতুলনার ক্ষেত্রে ’কর্মহীনতা’ বক্তব্য সত্যিই ধোপে টেকে না।
সারণী ১: শ্রমিক জনসংখ্যা অনুপাত (শতাংশে)
ডাবলুপিআর
|
গ্রামীণ
|
শহুরে
|
গ্রামীণ + শহুরে
|
পিএলএফএস
|
পুরুষ
|
মহিলা
|
জন
|
পুরুষ
|
মহিলা
|
জন
|
পুরুষ
|
মহিলা
|
জন
|
২০২৩-২৪
|
৫৬.৩
|
৩৪.৮
|
৪৫.৬
|
৫৬.৪
|
২০.৭
|
৩৮.৯
|
৫৪.৬
|
৩০.৭
|
৪৩.৭
|
২০২২-২৩
|
৫৪
|
৩০
|
৪২.৩
|
৫৫.৬
|
১৮.৭
|
৩৭.৭
|
৫৪.৪
|
২৪.৭
|
৪১.১
|
২০২১-২২
|
৫৪.৭
|
২৬.৬
|
৪০.৮
|
৫৫
|
১৭.৩
|
৩৬.৬
|
৫৪.৮
|
২৪
|
৩৯.৬
|
২০২০-২১
|
৫৪.৯
|
২৭.১
|
৪১.৩
|
৫৪.৯
|
১৭
|
৩৬.৩
|
৫৪.৯
|
২৪.২
|
৩৯.৮
|
২০১৯-২০
|
৫৩.৮
|
২৪
|
৩৯.২
|
৫৪.১
|
১৬.৮
|
৩৫.৯
|
৫৩.৯
|
২১.৮
|
৩৮.২
|
২০১৮-১৯
|
৫২.১
|
১৯
|
৩৫.৮
|
৫২.৭
|
১৪.৫
|
৩৪.১
|
৫২.৩
|
১৭.৬
|
৩৫.৩
|
২০১৭-১৮ .
|
৫১.৭
|
১৭.৫
|
|
৫৩
|
১৪.২
|
৩৩. ৯
|
৫২.১
|
১৬.৫
|
|
সূত্র: পিএলএফএস
তাত্ত্বিক ভিত্তি: ‘কর্মসংস্থানহীন বৃদ্ধি’ আদৌ ‘উপভোগ-চালিত বৃদ্ধি’র সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়
স্বতঃসিদ্ধভাবে, ভারতের মতো একটি উদীয়মান অর্থনীতির জন্য, কর্মসংস্থানহীন বৃদ্ধি উপভোগ ব্যয়ের স্থবিরতার মধ্যে প্রতিফলিত হওয়া উচিত। কিছু সূত্র দ্বারা দাবি করা হয়েছে, যদি কর্মসংস্থান সংযোজন বেশিরভাগ অবৈতনিক পারিবারিক কাজে হয়, এবং এমনকি কম বেতনের অনানুষ্ঠানিক চাকরিতে স্থানান্তরিত হওয়ার কারণেও হয়, এটি পরিবারের আয়ের নিম্নগামী পরিবর্তনকে নির্দেশ করবে, যার ফলে উপভোগ প্রভাবিত হবে, বিশেষ করে নিম্ন আয়ের স্তরে। যাই হোক, জাতীয় আয়ের হিসাব পদ্ধতির প্রতিসাম্যের পরিপ্রেক্ষিতে, জিডিপি বৃদ্ধি বোঝায় যে এই ধরনের কোনও পরিবর্তন হয়নি। অধিকন্তু, অন্তত ২০২২-২৩ পর্যন্ত ভারতের বৃদ্ধি প্রধানত উপভোগ-চালিত হয়েছে। ২০২৩-২৪ সালে এই সহ-গমন অস্থায়ীভাবে ভেঙে গেলেও ২০২৪-২৫ এর প্রথম ত্রৈমাসিক থেকে তা আবার আগের মতো হয়ে গিয়েছে। জিডিপি-তে ৫৫ শতাংশের বেশি অবদান রেখে (চিত্র ২) উপভোগই হয়েছে প্রাথমিক বৃদ্ধির শক্তি, যা স্বায়ত্তশাসিত এবং গুণক উভয় পথে অর্থনীতিকে উদ্দীপিত করে।
চিত্র ২: উপভোগ ও জিডিপি বৃদ্ধি; পিএফসিই-জিডিপি অনুপাত
সূত্র: এমওএসপিআই
একথা উল্লেখ করা উচিত যে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ভারতের মতো একটি উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে উপভোগ-চালিত বৃদ্ধির জন্য একটি প্রয়োজনীয় শর্ত, কিন্তু তার উল্টোটা নয়। কর্মসংস্থান সৃষ্টি অন্যান্য ধরনের বৃদ্ধির সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ, তবে তা মূলধন বরাদ্দের উপর নির্ভরশীল। এটি নিওক্ল্যাসিকাল ম্যাক্রো-ইকনমিক্সের মাধ্যমে আরও ভালভাবে বোঝা যায়, যেখানে আয় বৃদ্ধির প্রাথমিক পর্যায়ে উপভোগ ও সঞ্চয়কে স্বাভাবিক পণ্য হিসাবে বিবেচনা করা হয়। যাই হোক, আয় একটি মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে, বাড়তি সঞ্চয় সম্পদ সৃ্ষ্টির দিকে নিয়ে যাবে এবং খরচের প্রবণতা হ্রাস পাবে, যাকে আমরা মাইক্রোইকোনমিক্সে বলি আয়ের প্রভাব প্রতিস্থাপন প্রভাবের উপর প্রাধান্য পাবে। অন্য কথায়, স্বতঃসিদ্ধতার ভিত্তিতে বলা হোক বা বিশ্বের বিভিন্ন অংশে বাস্তবভিত্তিক গবেষণার পরিপ্রেক্ষিতে প্রমাণ দিয়ে বলা হোক, নিম্ন-আয়ের গোষ্ঠীর উপভোগের প্রান্তিক প্রবণতা (অর্থাৎ আয় বা সম্পদের এক একক বৃদ্ধির সঙ্গে উপভোগ ব্যয় বৃদ্ধি) উচ্চ আয়ের গোষ্ঠীর তুলনায় অনেক বেশি। এটি বোঝায় যে উচ্চ আয়ের গোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধির (যা সঞ্চয় বা সম্পদ সৃষ্টিতে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি) চেয়ে নিম্ন আয়ের গোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধি পেলে সেই অর্থের অর্থনীতির উপভোগ পথে প্রবেশের সম্ভাবনা বেশি থাকে। ভারতীয় অর্থনীতিতে উপভোগ বৃদ্ধি (জিডিপি বৃদ্ধির সঙ্গে) এই সত্যের সাক্ষ্য বহন করে যে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি উপভোগ বৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
চিত্র ৩: প্রকৃত মাসিক মাথাপিছু খরচ এবং এর বৃদ্ধির হার
সূত্র: এইচসিইএস
এটি গৃহস্থালী ভোগ ব্যয় সমীক্ষা (এইচসিইএস) তথ্য দ্বারাও প্রমাণিত, যা দেখায় যে গ্রামীণ এবং শহুরে উভয়েরই উপভোগ গত দশকে উচ্চ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। কর্মসংস্থান সৃষ্টির অভাবে অর্থনীতি-ব্যাপী প্রকৃত ভোগ বৃদ্ধি টিকিয়ে রাখা যায় না। এইভাবে, কর্মসংস্থানহীন বৃদ্ধি ভারতের জন্য একটি স্বতঃসিদ্ধভাবে অসম্ভব ঘটনা।
কর্মসংস্থানহীন নাকি কর্মসংস্থান-পূর্ণ? কর্মসংস্থান স্থিতিস্থাপকতা কী প্রকাশ করে?
কর্মসংস্থান স্থিতিস্থাপকতা, যা মূল্য সংযোজনে এক শতাংশ বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে কর্মসংস্থানের শতাংশ বৃদ্ধির হিসাব দেয়, একটি অর্থনীতিতে বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মধ্যে কার্যকারণ সম্পর্ক পরীক্ষা করার জন্য একটি যুক্তিসঙ্গত পরিমাপ। একটি রৈখিক অর্থনীতির মডেলের উপর ভিত্তি করে লেখকদের আনুমানিক হিসাব দেখায় যে ২০১৭-২৩ সময়ের জন্য মূল্য সংযোজনে ১ শতাংশ বৃদ্ধিপিছু চাকরি ১.১১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। যাই হোক, ২০১১-১৬ সালে কর্মসংস্থানের স্থিতিস্থাপকতা ছিল মাত্র ০.০১। এটি সেই সময়কাল যখন উপভোগ বৃদ্ধি প্রান্তিকভাবে হ্রাস পেয়েছিল (চিত্র ২ এবং ৩) — যা অর্থনৈতিক যুক্তিকে আরও মান্যতা দেয়।
ভারতীয় অর্থনীতিতে উপভোগ বৃদ্ধি (জিডিপি বৃদ্ধির সঙ্গে) এই সত্যের সাক্ষ্য বহন করে যে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি উপভোগ বৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
উপরন্তু, সামগ্রিকভাবে অর্থনীতিতে শ্রম-মূলধন অনুপাত প্রায় ১.১১ এবং পরিষেবা খাতের জন্য ১.১৭। এইভাবে, সরবরাহ-পার্শ্বের যুক্তি যে পরিষেবাগুলি কম শ্রমনিবিড় হওয়ার কারণে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হয়, তা এই পর্যবেক্ষণগুলি দ্বারা সমর্থিত নয়, বরং তার উল্টোটা সত্যি। এইভাবে, সরবরাহ ও চাহিদা উভয় দিক থেকেই ভারতের অর্থনৈতিক অভিযোজন যে কোনও ধরনের কর্মসংস্থানহীনতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
উপসংহার
অতএব, ‘কর্মসংস্থানহীন বৃদ্ধি’র ধারণাটি ধারাবাহিকতা, অর্থনৈতিক যুক্তি ও অভিজ্ঞতামূলক প্রমাণের ভিত্তিতে ডেটাবেসগুলির ক্রস-পরীক্ষার সামনে দাঁড়াতে পারে না। তবে তার পরেও এটি সত্য যে, ভারতীয় অর্থনীতি জনসংখ্যাগত লভ্যাংশ উপভোগ করলেও এখনও তার লেবার পুল এনডাওমেন্টকে পুঁজি করতে পারেনি। বরং, একটি বিশাল সুযোগ রয়েছে। শিল্প ৪.০-র জন্য কর্মযোগ্য করে তুলতে শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, সক্ষমতা বৃদ্ধি, এবং উন্নত স্বাস্থ্য ও সামাজিক সুরক্ষা নীতির মাধ্যমে শ্রমের বিশাল পুঁজিকে মানব পুঁজিতে রূপান্তরিত করতে হবে।
নীলাঞ্জন ঘোষ অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের একজন পরিচালক।
আর্য রায় বর্ধন অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের একজন গবেষণা সহকারী
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.