Expert Speak Raisina Debates
Published on Oct 11, 2022 Updated 6 Days ago

চিনের নেতৃত্বে পরিবর্তনের আগে শি জিনপিংয়ের নিরাপত্তা শুদ্ধিকরণের গতি বৃদ্ধি পেয়েছে।

শি–র দুর্নীতি বিরোধী অভিযান জোরদার হয়ে উঠেছে
শি–র দুর্নীতি বিরোধী অভিযান জোরদার হয়ে উঠেছে

ন্যাশনাল পার্টি কংগ্রেসের সময় এসে গিয়েছে, এবং এই কংগ্রেস চিনা কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে কারা থাকবেন সে সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেবে। আর ঠিক সেই সময় আইন প্রয়োগকারী বা নিরাপত্তা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ছয়জন পদস্থ কর্মকর্তাকে বিচার বিভাগ দোষী সাব্যস্ত করায় বেশ আলোড়ন হয়েছে।

এই আলোড়ন এবং ‘‌রাজনৈতিক চক্র’‌টির কেন্দ্রে রয়েছেন প্রাক্তন জননিরাপত্তা বিষয়ক উপমন্ত্রী সান লিজুন, যিনি উপশম সহ মৃত্যুদণ্ড পেয়েছেন। জিয়াংসু প্রদেশের রাজনৈতিক ও আইনি বিষয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রাক্তন বিচারমন্ত্রী ফু জেংহুয়া এবং ওয়াং লাইকও সাসপেন্ডেড মৃত্যুদণ্ড পেয়েছেন। চিনা মিডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে, প্রায় দুই দশক ধরে সান লিজুন দুর্নীতির মাধ্যমে ৯২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সংগ্রহ করেছেন, আর ফু এবং ওয়াং ১৬ মিলিয়ন  ৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঘুষ নিয়েছিলেন। সাংহাই, চংকিং ও শানসি প্রদেশের প্রাক্তন পুলিশ প্রধান গং দাওআন, দেং হুইলিন এবং লিউ সিনয়ুন দুর্নীতিতে যুক্ত থাকা এবং সান লিজুনের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্কের জন্য এক দশকের বেশি সময় কারাগারে কাটাবেন। তবে এটি নিছক আর্থিক টানাপড়েনের ঘটনা নয়, কারণ সান–এর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার অভিযোগ আনা হয়েছে, পার্টির পরিভাষায় যার অর্থ চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের ‘‌কর্তৃত্বকে চ্যালেঞ্জ’‌ করা বলেই মনে করা হচ্ছে।

চিনা মিডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে, প্রায় দুই দশক ধরে সান লিজুন দুর্নীতির মাধ্যমে ৯২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সংগ্রহ করেছেন, আর ফু এবং ওয়াং ১৬ মিলিয়ন ও ৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঘুষ নিয়েছিলেন।

সান লিজুন এবং ফু ঝেংহুয়া নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানে কোনও সাধারণ কর্তা ছিলেন না। ২০১৮ সালে সান–কে জননিরাপত্তা উপমন্ত্রী মনোনীত করা হয়েছিল, এবং তিনি কাজ করেছিলেন মন্ত্রকের ‘‌প্রথম ব্যুরো’‌য়, যা হংকং ও ম্যাকাও সহ চিনের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত। তিনি কোভিড–১৯ প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করার জন্য ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে সি সি পি নেতৃত্বের উহানে পাঠানো একটি উচ্চ পর্যায়ের দলের অংশ ছিলেন। ফু ছিলেন শি–এর দুর্নীতিবিরোধী প্রচারণার চালক, এবং তাঁর তদন্তই আর এক মহাশক্তিশালী নিরাপত্তা-কর্তা ও পলিটব্যুরোর স্থায়ী কমিটির প্রাক্তন সদস্য ঝাউ ইয়ংকাং–এর পতন ঘটিয়েছিল। শাসক এলিটদের একজন সদস্য ঝাউ–এর বিরুদ্ধে তদন্ত ছিল এই ধরনের প্রথম ঘটনা, এবং তা পার্টির প্রতিষ্ঠিত প্রথা ভেঙেছিল।

যাই হোক, এই ঘটনাটি তাৎপর্যপূর্ণ যে নিরাপত্তা সংস্থার এই প্রবীণ ব্যক্তিদের দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরেই একটি ‘‌প্রাসাদ অভ্যুত্থানে’‌ শি–র ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার জল্পনা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল। এই ধরনের রটনার প্ররোচনাকারী কে হতে পারে তা নিয়ে তীব্র গুঞ্জন রয়েছে। কৌশলগত প্রতিযোগিতার পটভূমিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিনের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তীব্র হওয়ার পর থেকে বিশেষজ্ঞরা এই নিয়ে জল্পনা করছেন যে গুপ্তভাবে শাসক–পরিবর্তন চিনকে মোকাবিলার একটি কৌশল হতে পারে কি না। অ্যাটলান্টিক কাউন্সিল চিনের কৌশলগত উচ্চাকাঙ্ক্ষার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মার্কিন কৌশল নিয়ে ‘লংগার টেলিগ্রাম’ শিরোনামে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে যে ২১ শতকে আমেরিকার একমাত্র চ্যালেঞ্জ হল শি–র অধীনে কর্তৃত্ববাদী চিনের উত্থান। পেপারটি এমন একজন বেনামি পদস্থ আধিকারিকের লেখা যিনি চিনের সঙ্গে বিস্তৃত ক্ষেত্রে কাজ করেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে সি সি পি–র মধ্যে এলিটরা শি–র নেতৃত্ব এবং তাঁর উচ্চাকাঙ্ক্ষা সম্পর্কে যা মনে করা হয় তার চেয়ে অনেক বেশি বিভক্ত। লেখক নীতিনির্ধারকদের অনুরোধ করেছেন যে তাঁদের অবশ্যই শুধু শি এবং তাঁর অভ্যন্তরীণ গোষ্ঠীর মধ্যেকার বিভাজনের উপর ফোকাস করতে হবে, এবং তাঁদের আচরণে পরিবর্তন ঘটানোর চেষ্টা করতে হবে। কারণ এর ফলে তাঁদের কৌশলগত গতিপথ পরিবর্তিত হবে বা তাঁরা শি–কে আরও মধ্যপন্থী নেতৃত্ব দিয়ে প্রতিস্থাপিত করার চেষ্টা করবেন। নিজের বই ‘‌চায়না ক্যু’‌তে লেখক–কূটনীতিক রজার গারসাইড দাবি করেছেন যে একটি সি সি পি উপদল, যা মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে সংঘর্ষের নীতি এবং পরবর্তী পাল্টা ধাক্কা খাওয়ার বিষয়ে শি–র সঙ্গে একই নৌকায় নাও থাকতে পারে, তাঁদের বরং তাঁকে অপসারণ করার প্রণোদনা থাকতে পারে।

পেপারটি এমন একজন বেনামি পদস্থ আধিকারিকের লেখা যিনি চিনের সঙ্গে বিস্তৃত ক্ষেত্রে কাজ করেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে সি সি পি–র মধ্যে এলিটরা শি–র নেতৃত্ব এবং তাঁর উচ্চাকাঙ্ক্ষা সম্পর্কে যা মনে করা হয় তার চেয়ে অনেক বেশি বিভক্ত।

যাই হোক, ‘‌প্রাসাদ অভ্যুত্থান’‌ গুজব সম্পর্কিত সূত্রের জন্য আমাদের চিনের অনেক গভীরে তাকানোর কোনও কারণ আছে কি? উত্তরটি সম্ভবত চিনের নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান এবং প্রযুক্তি ক্ষেত্রের বৃহৎ সংস্থাগুলির মধ্যেকার সমীকরণে নিহিত আছে। লুলু চেনের বই, ‘‌ইনফ্লুয়েন্স এম্পায়ার’‌ এ কথা জানিয়েছে যে সান লিজুন জননিরাপত্তা বিভাগের উপমন্ত্রী হিসাবে তাঁর ক্ষমতা ব্যবহার করে সি সি পি শাসক এলিটদের উপর নজর রাখতে প্রযুক্তি ক্ষেত্রের বৃহৎ সংস্থা টেনসেন্ট-এর সহায়তা চেয়েছিলেন।[i]  নিরাপত্তা-কর্তা অপমানজনকভাবে বেরিয়ে যাওয়ার পরে প্রকাশিত রিপোর্টে জানা গেছে, কোনও অনুমোদন ছাড়াই কোম্পানির সংগৃহীত ডেটা সান লিজুনের কাছে হস্তান্তর করার অভিযোগে টেনসেন্টের একজন নির্বাহী সংশয়ের তালিকায় ছিলেন। ঘটনাচক্রে, টেনসেন্টের প্রতিষ্ঠাতা মা হুয়াটেং (পনি মা নামেও পরিচিত) সি সি পি–র সঙ্গে সম্পর্ক রেখেছেন যেহেতু তিনি নিজে চিনের জাতীয় আইনসভা ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের প্রতিনিধি ছিলেন। একটি প্রতিদ্বন্দ্বী টেক কোম্পানি টেনসেন্টের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছে যে তাদের গেমিংয়ে স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলছিলেন এমন এক স্কুলশিক্ষককে শাস্তি দেওয়ার জন্য তারা নিরাপত্তা স্থাপনা ব্যবহার করেছে। কিন্তু এমন একটি দেশে যেখানে রাজনৈতিক উত্তরাধিকার সম্পর্কে তথ্য বিশেষভাবে গোপনীয় এবং একমাত্র সিসিপি–র অধিকারভুক্ত, সেখানে টেনসেন্টের কর্মীরা অ্যালগরিদম ও ডেটা ব্যবহার করে পলিটব্যুরোর স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য কারা হবেন তার পূর্বাভাস দেওয়ার অনুশীলনে জড়িত ছিলেন।[ii] এই পলিটব্যুরোর স্ট্যান্ডিং কমিটিই হল বাস্তবে চিনের শাসক এলিট। এইভাবে, চিনের বিগ টেক ও নিরাপত্তা সংস্থার মধ্যে একটি গোপন সম্পর্ক গড়ে উঠে থাকতে পারে। যদিও টেক জায়ান্ট এই প্রয়াসে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছে, কেউ জিজ্ঞাসা করতে প্রলুব্ধ হবেন যে ২০২১ সালে চিনের প্রযুক্তি জায়ান্টদের বিরুদ্ধে সি সি পি–র ক্র্যাকডাউন এই ধরনের অসৎ কাজকর্মের সঙ্গে সম্পর্কিত কি না। আবার, সি সি পি–তে একটি ধারণা আছে বলে মনে হচ্ছে যে কিছু প্রযুক্তি সংস্থা বেশি সুবিধা পেয়েছে, কারণ তাদের কিছু পরিষেবা জনসাধারণের জনপ্রিয় পণ্য হয়ে উঠেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে যে এই প্রযুক্তি সংস্থাগুলি সি সি পি–র প্রতি চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে তাদের প্রভাব ব্যবহার করবে।

২০২২ সালের জানুয়ারিতে সি সি পি–র জার্নাল ‘‌কিউশি ’‌-তে তাঁর নিবন্ধে শি নিজেই এই চিন্তাভাবনার লাইনটি তুলে ধরেছিলেন যে চিনের অর্থনৈতিক প্রসার সামাজিক মিডিয়া সংস্থাগুলিকে রূপান্তরিত করেছে। আর সেই সঙ্গেই তিনি সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে ‘‌অস্বাস্থ্যকর’‌ উন্নয়নগুলি অর্থনৈতিক ও আর্থিক নিরাপত্তাকে বিপদের মুখে ফেলেছে। সাংহাইয়ের ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক উ জিনওয়েনের মতো শিক্ষাবিদরা এই ধরনের ভয়ের কথা জানিয়েছেন। তিনি আবার এই বলে সতর্ক করেছেন যে চিনের ব্যবসায়িক এলিটরা অর্থনৈতিক শক্তি সংগ্রহ করেছে এবং সিসিপি–র একাংশের সহায়তায় তাঁরা একে রাজনৈতিক প্রভাবে রূপান্তরিত করতে আগ্রহী।

একটি প্রতিদ্বন্দ্বী টেক কোম্পানি টেনসেন্টের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছে যে তাদের গেমিংয়ে স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলছিলেন এমন এক স্কুলশিক্ষককে শাস্তি দেওয়ার জন্য তারা নিরাপত্তা স্থাপনা ব্যবহার করেছে।

সংক্ষেপে, প্রথমত, গুজবটি বিদেশি সোশ্যাল মিডিয়া প্রভাবশালীদের দ্বারা প্রচারিত হয়েছিল, যারা এর আগেও চিন সম্পর্কে নানা ভুয়ো দাবি করেছিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়ের তীব্রতা এবং একজন প্রবীণ ভারতীয় রাজনীতিবিদের এই গুজবগুলিকে টুইট করার অর্থ হল কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ না–থাকা সত্ত্বেও অনেক বিশ্বস্ত ভারতীয় মিডিয়া আউটলেট শি–এর রাজনৈতিক পতনের প্রতিবেদনগুলিকে প্রচার করেছে, যদিও পশ্চিমী মিডিয়া নীরব ছিল। চিন ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের আলোচনা পর্যবেক্ষণ করে এবং গত বছর ‘‌তাইওয়ানের স্বাধীনতা বাহিনী’‌ প্রচারের বিরুদ্ধে মিডিয়াকে সতর্ক করেছিল। ভারতীয় মিডিয়া যে এখন চিনে সম্ভাব্য অস্থিতিশীলতা সম্পর্কে মিথ্যা প্রচার করছে, সেই বিষয়টিকে রাজনৈতিক উত্তরণের আগে সি সি পি ব্যবহার করতে পারে। চিন মনে করছে তার পশ্চিমে মার্কিন–ভারত এবং পূর্বে মার্কিন–তাইওয়ানের অক্ষ তৈরি হয়েছে তাকে সাঁড়াশি চাপে ফেলতে। এই পর্বটি, যেখানে ভারতের মিডিয়া চিনের ঘটনাবলির ক্ষেত্রে ঔচিত্যের সীমা পার হয়ে গিয়েছে, তা নিশ্চিতভাবেই একটি ওয়েক আপ কল হিসাবে কাজ  করবে যে আমাদের অবশ্যই সেই প্রতিবেশী যে একটি বৈশ্বিক শক্তি হতে চায় তার সঙ্গে সম্পর্কে বোঝাপড়ার উন্নতি করতে হবে। দ্বিতীয়ত, নিরাপত্তা সংস্থার সঙ্গে শি–র একটি অস্বস্তিকর সম্পর্ক রয়েছে। প্রাক্তন জননিরাপত্তা উপমন্ত্রী সান লিজুন এবং ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশ অরগানাইজেশন–এর প্রথম চিনা প্রধান মেং হংওয়েই–এর পতন এবং অসম্মান থেকেই বিষয়টি প্রমাণিত হতে পারে। ‘অভ্যুত্থান’‌ গুজবটির এই মুহূর্তে কোনও সারবত্তা আছে বলে মনে হচ্ছে না, কারণ রাষ্ট্রীয় মিডিয়া শি–কে ২০ তম পার্টি কংগ্রেসের একজন প্রতিনিধি হিসাবে তালিকাভুক্ত করেছে। যাই হোক, যখন শি চিনের নিরাপত্তা সংস্থার উপর তাঁর নিরঙ্কুশ নিয়ন্ত্রণের ইঙ্গিত দেওয়ার চেষ্টা করছেন, ঠিক সেই সময় এই গুজবটির প্রকাশ্যে আসা ‘‌তাৎপর্যপূর্ণ’‌, কারণ কূটনৈতিক সম্প্রদায়ের সদস্যেরা বলছেন শি অভূতপূর্ব তৃতীয় মেয়াদে পদে অধিষ্ঠিত হতে আগ্রহী এবং তিনি কোনও উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেননি। পরিশেষে, নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে সান লিজুনের ‘‌প্রভাব’‌ থেকে মুক্ত করার জন্য জানুয়ারিতে একটি উচ্চস্তরের প্যানেল নিয়োগ করা হয়েছিল। এর পাশাপাশি, নিরাপত্তা সংস্থার যে সদস্যদের ছেঁটে ফেলা হয়েছে, তদন্তে অধিকতর সহযোগিতা করার পরিবর্তে তাঁদের মৃত্যুদণ্ড যাবজ্জীবনে রূপান্তরিত হতে পারে, এবং এ কথা বিশ্বাস করার কারণ রয়েছে যে পার্টি কংগ্রেস নতুন নেতৃত্বের লাইন আপ ঘোষণা করার পরে বিষনজরে থাকা আরও অনেক কর্তার দিন শেষ হতে পারে।


[i] লুলু ওয়াইলুন চেন, ইনফ্লুয়েন্স এম্পায়ার: দ্য স্টোরি অফ টেনসেন্ট অ্যান্ড চায়না’‌জ টেক অ্যাম্বিশন (হডার অ্যান্ড স্টটন, ২০২২), পৃ ১৯৮–১৯৯।
[ii] চেন, ইনফ্লুয়েন্স এম্পায়ার, পৃ ১৯৯

মতামত লেখকের নিজস্ব।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.