এই নিবন্ধটি ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ সিরিজের অংশ
এই বছরের আন্তর্জাতিক নারী দিবস অন্তর্ভুক্তির আহ্বান জানায়। সুস্পষ্ট বার্তাটি — "অন্তর্ভুক্তি অনুপ্রাণিত করুন" — লিঙ্গবৈচিত্র্য এবং নারীর ক্ষমতায়নের উদযাপনকে অন্তর্ভুক্ত করে। এই ধরনের একটি থিম এমন সময়ে এসেছে যখন গত বছর, ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির অধীনে, "নারী নেতৃত্বাধীন উন্নয়ন"-কে একটি মূল স্তম্ভ হিসাবে তুলে ধরা হয়েছিল। এটি গ্লোবাল সাউথের বৃহৎ অংশে মহিলাদের ভূমিকাকে যেভাবে দেখা হয় তার থেকে একটি দৃষ্টান্তমূলক পরিবর্তন চিহ্নিত করেছে: "নারী ক্ষমতায়ন"–এর ন্যায্যতা উদ্বেগ থেকে "নারী-নেতৃত্বাধীন উন্নয়ন"–এর দক্ষতা স্তম্ভ। জি২০ নয়াদিল্লি নেতাদের ঘোষণা ২০২৩ অন্তত চারটি মূল বাক্যাংশের উপর জোর দেয়: অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষমতায়ন বৃদ্ধি করা; লিঙ্গগত ডিজিটাল বিভাজনের সেতুবন্ধন; মহিলাদের খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টি ও সুস্থতা নিশ্চিত করা; এবং লিঙ্গ–অন্তর্ভুক্তিমূলক জলবায়ু ক্রিয়াকর্ম এগিয়ে নিয়ে চলা। এ ছাড়া, জি২০ ইন্ডিয়া লিডারস সামিটে মহিলাদের ক্ষমতায়নের উপর একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয় জি২০ মহিলা মন্ত্রী পর্যায়–কে সমর্থন করার জন্য, যার প্রথম বৈঠক হয় ১৭ জানুয়ারি ২০২৪-এ ব্রাজিলের জি২০ প্রেসিডেন্সির সময়।
"নারী-নেতৃত্বাধীন-উন্নয়ন" কথনটি দক্ষতা ও স্থায়িত্বের প্রসারের জন্য একটি বিবৃতি, যা, ন্যায্যতা, দক্ষতা ও স্থায়িত্বের অসম্ভাব্য ত্রিত্বের সমন্বয় সাধনের লক্ষ্যকে সহায়তা করে৷
এই পটভূমিতে, এই প্রবন্ধটি "নারী-নেতৃত্বাধীন উন্নয়ন" কথোপকথনের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি, যা নিয়ে আরও আলোচনার প্রয়োজন আছে। একেবারে শুরুতেই লক্ষ্য করা প্রয়োজন যে নারী-নেতৃত্বাধীন উন্নয়নের ধারণাটি এসডিজি ৫-এর লিঙ্গ সমতার কথা থেকে আরও অনেক বেশি দূর প্রসারিত। যেমন, এসডিজি ৫-এর নয়টি লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, এর মধ্যে ছয়টি ফলাফল লক্ষ্যমাত্রা এবং বাকি তিনটি বাস্তবায়ন লক্ষ্যমাত্রা। সামগ্রিকভাবে, একটি লক্ষ্য হিসাবে লিঙ্গ সমতাকে উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত না–করে মূলত ন্যায্যতা ও বণ্টনমূলক ন্যায়বিচারের উদ্বেগের সঙ্গে যুক্ত করায় এর মধ্যে নৈতিকতার একটি সুর ছিল। "নারী-নেতৃত্বাধীন-উন্নয়ন" কথনটি দক্ষতা ও স্থায়িত্বের প্রসারের জন্য একটি বিবৃতি, যা, ন্যায্যতা, দক্ষতা ও স্থায়িত্বের অসম্ভাব্য ত্রিত্বের সমন্বয় সাধনের লক্ষ্যকে সহায়তা করে৷
নারী-নেতৃত্বাধীন-উন্নয়নকে নারী-উন্নয়নের সম্প্রসারণ হিসাবে দেখা
যদিও এমন মনে হতে পারে যে উন্নয়ন কথনে লিঙ্গ-নিরপেক্ষ অবস্থান গ্রহণ করা মূল্যবিচার বর্জিত নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করে, বাস্তবতা হল উন্নয়নের আলোচনা অন্তর্নিহিতভাবে একটি আদর্শগত অবস্থান গ্রহণ করে। উন্নয়ন কথন, নীতি ও অনুশীলনের প্রতিটি দিকে লিঙ্গ মিশ্রিত থাকে, এবং এই সরল ধারণাটিকে চ্যালেঞ্জ করে যে একটি লিঙ্গ দৃষ্টিভঙ্গি অন্তর্ভুক্ত করা শুধুমাত্র সিদ্ধান্ত গ্রহণে মহিলাদের প্রতিনিধিত্ব বাড়ানো বা একটি স্বাধীন পরিবর্তনশীল রাশি (ভেরিয়েবল) হিসাবে লিঙ্গকে বিচ্ছিন্ন করার বিষয়। ঐতিহ্যগত দৃষ্টিভঙ্গিগুলি প্রায়শই লিঙ্গগত পার্থক্যকে জৈবিক পার্থক্যে হ্রাস করেছে, বা লিঙ্গ-ভিত্তিক হিংসা এবং গার্হস্থ্য কলহের অবসানের উপর সংকীর্ণভাবে দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছে। কনেল ও পিয়ার্স তাঁদের ২০১৫ সালের কাজে যুক্তি দেন যে বিকাশের একটি লিঙ্গগত দৃষ্টিভঙ্গি ব্যবস্থাগত কাঠামো ও প্রক্রিয়াগুলিকে প্রকাশ করে, যা বিভিন্ন আয়তনে শক্তির গতিশীলতার মধ্যে লিঙ্গকে প্রাতিষ্ঠানিক করে তোলে। এই গতিশীলতাগুলি আশেপাশের আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট দ্বারা আকৃতি পায়, যা লিঙ্গ-সংবেদনশীল বিকাশকে এর নির্দিষ্ট পরিস্থিতিগত কাঠামোর মধ্যে ব্যাখ্যা করা গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। ওয়েন্ডি হারকোর্ট স্পষ্টভাবে যুক্তি দেন যে, লিঙ্গ অভিজ্ঞতাগুলি বিভিন্ন স্থান, সংস্থা এবং প্রেক্ষাপট জুড়ে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়, এবং জোর দিয়ে বলেন যে লিঙ্গ এবং বিকাশকে অবশ্যই স্থানীয় লিঙ্গ সম্পর্ক এবং বৈশ্বিক শক্তির মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বিবেচনা করতে হবে।
লিঙ্গ সমতা, যা প্রায়শই ন্যায্যতার বিষয় হিসাবে বিবেচিত, নির্দিষ্ট অঞ্চলের নারী ও ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের দীর্ঘস্থায়ী প্রান্তিকতা ও সম্পদ বঞ্চনার সমাধান করে। জৈবিক পার্থক্যের মূলে নিহিত এই ভারসাম্যহীনতা অসম শক্তির গতিশীলতাকে স্থায়ী করে, যা ৪৯টি দেশে গার্হস্থ্য হিংসার বিরুদ্ধে আইনি সুরক্ষার অভাব এবং ৩৯টি দেশে অসম উত্তরাধিকার অধিকারের দ্বারা প্রমাণিত। যাই হোক, ন্যায্যতার বাইরে, উন্নয়নে একটি লিঙ্গ দৃষ্টিভঙ্গি অন্তর্ভুক্ত করা এর দক্ষতার দিকটি তুলে ধরে। অর্থনৈতিকভাবে নারীর ক্ষমতায়ন শুধুমাত্র দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে না, বরং একটি উন্নত-শিক্ষিত ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে লালন-পালন করে, এবং নারীর ভূমিকাকে কল্যাণ গ্রহীতা থেকে উন্নয়নে সক্রিয় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে স্থানান্তরিত করে। এই স্বীকৃতিটি ১৯৭০ সালে প্রাধান্য লাভ করে যখন রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদ তার উন্নয়ন কৌশলে নারীদের একীভূত করে, যা উইমেন ইন ডেভেলপমেন্ট (ডব্লিউআইডি) পদ্ধতির জন্মকে চিহ্নিত করে এবং পরবর্তীতে ১৯৮০-র দশকে জেন্ডার ইন ডেভেলপমেন্ট (জিআইডি) পরিপ্রেক্ষিতে বিকশিত হয়, এবং উন্নয়নে নারীর ভূমিকার আরও ব্যাপক দৃষ্টিভঙ্গি সামনে নিয়ে আসে।
ঐতিহ্যগত দৃষ্টিভঙ্গিগুলি প্রায়শই লিঙ্গগত পার্থক্যকে জৈবিক পার্থক্যে হ্রাস করেছে, বা লিঙ্গ-ভিত্তিক হিংসা এবং গার্হস্থ্য কলহের অবসানের উপর সংকীর্ণভাবে দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছে।
এই আলোচনা থেকে স্থিতিশীলতা একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্বেগ হিসাবে আবির্ভূত হয়, এবং চারটি মূলধনী উপাদানের ধারণা তৈরি করে: সামাজিক, মানবিক, ভৌত ও প্রাকৃতিক পুঁজি। অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের একটি গবেষণাপত্র যুক্তি দিয়েছিল যে স্থিতিশীল উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন এই উপাদানগুলির উপর নির্ভর করে, এবং একটি অনুকূল ব্যবসায়িক পরিবেশকে সহজতর করে। গুরুত্বপূর্ণভাবে, জেন্ডার লেন্স বা লিঙ্গগত দৃষ্টিভঙ্গি এই বিষয়টি তুলে ধরে যে, সমস্ত এসডিজি-র দিকে অগ্রগতি এসডিজি ৫-এর সাফল্যের সঙ্গে অন্তর্নিহিতভাবে যুক্ত, এবং তা এই বিষয়টির উপরেই জোর দেয় যে স্থিতিশীল উন্নয়নের একটি মৌলিক উপাদান হল লিঙ্গ সমতা।
বৃদ্ধির শক্তি হিসাবে নারী
এই আলোচনাক্রমে সৌদি আরবের ক্রমহ্রাসমান তেলের রিজার্ভ — তার একটি অতি–গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ভিত্তি — নিয়ে ২০১৫ সালের একটি ম্যাকিনসে রিপোর্টের কথা উল্লেখ করা যায়, যাতে তেল-পরবর্তী যুগে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। ম্যাকিনসে একটি সরকার-কেন্দ্রিক অর্থনৈতিক মডেল থেকে একটি বাজার-ভিত্তিক মডেলে রূপান্তর ঘটিয়ে উৎপাদনশীলতা-চালিত রূপান্তরের দিকে পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছিল, এবং নারী কর্মীবাহিনীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছিল, এমন একটি পদক্ষেপ যা সৌদি আরবের ঐতিহ্যগত সামাজিক নিয়মকে চ্যালেঞ্জ করে। মূলত, সুপারিশটি হল একটি বৈচিত্র্যময় অর্থনীতির দিকে সর্বোত্তমভাবে "মানব পুঁজি" ব্যবহার করে হ্রাসপ্রাপ্ত "প্রাকৃতিক মূলধন"–এর ক্ষতিপূরণ, যার ফলে স্থিতিশীল বৃদ্ধি নিশ্চিত করা এবং প্রাকৃতিক সম্পদের উপর নির্ভরতা হ্রাস করা সম্ভব হবে। এই পদ্ধতিটি "ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড" সম্ভাবনার উদাহরণ দেয়, যেখানে সামগ্রিক জনসংখ্যা বৃদ্ধিকে ছাড়িয়ে যাওয়া দক্ষ, স্বাস্থ্যকরভাবে নিযুক্ত শ্রমিকদের বৃদ্ধি থেকে একটি অর্থনীতি উপকৃত হয়।
এই মডেলটি শুধুমাত্র সৌদি আরবের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য নয়, এটি ভারত ও অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের জন্যও রূপান্তরকারী হতে পারে। ভারতের দ্রুত নগরায়ণ হওয়া সত্ত্বেও এর উন্নয়ন কৌশল এখনও বৃহত্তর মহিলা শ্রমশক্তির অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করে এই জনসংখ্যাগত লভ্যাংশকে পুঁজি করতে পারেনি। যাই হোক, ভারত মহিলা উদ্যোক্তাদের প্রসারের দিকে দ্রুত পদক্ষেপ করেছে মাইক্রো ইউনিট ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রিফাইনান্স এজেন্সি লিমিটেড (মুদ্রা) আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কাঠামোর প্রসারের অনুসারী ত্রিত্ব জেএমএম (জন-ধন, আধার, মোবাইল) ব্যবহারের মাধ্যমে, যা জন ধন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টগুলিকে, আধারের আওতায় সরাসরি বায়োমেট্রিক পরিচিতিকে, এবং সরাসরি তহবিল হস্তান্তরের জন্য মোবাইলে ফোনকে একীভূত করে। মহিলা উদ্যোক্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্র, যেখানে নারীরা প্রধান ভূমিকা পালন করেন (যেমন কেয়ার ইকনমিগুলি), সেই ক্ষেত্রগুলির একটি বড় অংশ আনুষ্ঠানিক নয়। এটাও মনে রাখতে হবে যে একটি অর্থনীতিতে কর্মসংস্থান এবং আয়ের উপর উদ্যোক্তাদের একটি গুণক প্রভাব রয়েছে। পর্যায়ক্রমিক শ্রম বাহিনী সমীক্ষা (পিএলএফএস) বার্ষিক রিপোর্ট ২০২২-২০২৩ অনুসারে, ভারতে মহিলা কর্মীবাহিনীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধির জন্য একটি বিশাল সুযোগ রয়েছে, যা ৭৬ শতাংশ পুরুষ কর্মশক্তির তুলনায় মাত্র ৩৭ শতাংশের মতো জায়গায় রয়েছে, যা খুবই কম। এটি অপরিহার্য হয়ে ওঠে যখন কেউ লক্ষ্য করেন যে ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সের মধ্যে, যা হিসাব অনুসারে ৫৪.৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, পুরুষ ও মহিলা জনসংখ্যার শতাংশ কমবেশি সমান।
মহিলা উদ্যোক্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্র, যেখানে নারীরা প্রধান ভূমিকা পালন করেন (যেমন কেয়ার ইকনমিগুলি), সেই ক্ষেত্রগুলির একটি বড় অংশ আনুষ্ঠানিক নয়।
ফ্যাক্টর ইনপুটের প্রান্তিক পণ্য হ্রাসের নিওক্লাসিক্যাল নিয়মটি যদি বিশ্বাস করা হয়, তবে এই যুক্তি দেওয়া স্বতঃসিদ্ধ যে শ্রম সময় ব্যবহারের নিম্ন স্তরে মহিলাদের প্রান্তিক শ্রম উৎপাদনশীলতা পুরুষদের প্রান্তিক শ্রম উৎপাদনশীলতার চেয়ে বেশি। যাই হোক, বিদ্যমান মজুরি পার্থক্যগুলি হয় তা নির্দেশ করে না, অথবা শ্রমবাজারে একটি গুরুতর ভারসাম্যহীনতা রয়েছে কিছু ফ্যাক্টরকে হিসাবের মধ্যে না-ধরায়। ম্যাক্রো-স্কেলে একটি ওয়ার্কিং হাইপোথিসিস হিসাবে ডিফারেনশিয়াল মার্জিনাল প্রোডাক্ট নিয়ে বিতর্ক আছে। তবে এতে কোনও সন্দেহ নেই যে শুধু ভারতেই নয়, গ্লোবাল সাউথের দেশগুলির বৃহত্তর অংশে যেখানে নারীদের কর্মশক্তিতে অংশগ্রহণ নিম্নস্তরের, সেখানে আরও মহিলাদের অন্তর্ভুক্ত করে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির অপার সুযোগ রয়েছে। এখানে নারীদের কর্মশক্তি ও নারী উদ্যোক্তাদের অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে, এবং অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ও উন্নয়নের চালক হিসেবে তাঁদের ভূমিকা পরিবর্তনের মাধ্যমে, "জনসংখ্যাগত লভ্যাংশের মধুর স্থানে পৌঁছে যাওয়ার" সুযোগ তৈরি হয়।
এই প্রবন্ধের সারমর্ম হল যে কর্মশক্তিতে নারীদের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা শুধু একটি আরও ন্যায়সঙ্গত বিশ্ব অর্জনের নয়, বরং অর্থনৈতিক দক্ষতা ও স্থিতিশীল উন্নয়নের প্রসারের একটি ভিত্তি। দক্ষতার পরামিতিগুলিকে আরও সুসংহত করা যায় আরও বেশি উৎপাদনশীল শ্রমশক্তির মাধ্যমে, আর ন্যায়পরায়ণতা ও ন্যায্যতা প্রসারের উপায় হল আয়কে আরও ব্যাপকভাবে বিতরণ করা, যার ফলে স্থিতিশীলতায় উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখা সম্ভব হয়।
নীলাঞ্জন ঘোষ অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের একজন পরিচালক
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.