Author : Anirban Sarma

Expert Speak Health Express
Published on Feb 15, 2022 Updated 15 Days ago

প্রযুক্তি স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ প্রসারিত করতে পারে, কিন্তু জনগণের স্বাস্থ্য রেকর্ডের নিরাপত্তার জন্য চাই তথ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা।

অনন্য স্বাস্থ্য শনাক্তকরণ প্রয়াস: ভারত, তাইওয়ান ও অস্ট্রেলিয়ার অভিজ্ঞতা

Source Image: Mike Gifford — Flickr/CC BY-NC 2.0

অনন্য স্বাস্থ্য শনাক্তকরণ প্রয়াস: ভারত, তাইওয়ান ও অস্ট্রেলিয়ার অভিজ্ঞতা

এই নিবন্ধটি একটি সিরিজের অংশ যার নাম ‘‌ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে স্থিতিশীল উন্নয়ন’‌।


ডিজিটাল স্বাস্থ্যের বিকাশ, বা স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তির সমন্বয় ‌ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অত্যন্ত অসম। এই অঞ্চলে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা ও প্রযত্ন পৌঁছে দেওযার চাহিদা বৃদ্ধির কারণে এটি একটি বড় সমস্যা তৈরি করেছে। যে হেতু তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) এখন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে, টেলিমেডিসিন প্রচার করতে এবং মেড-টেক শিল্পে উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করতে ক্রমশ বেশি করে ব্যবহৃত হচ্ছে, [১] তাই এখন জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজন প্রথম নীতিগুলির উপর মনঃসংযোগ কেন্দ্রীভূত করা, এবং দেশের মধ্যে স্বাস্থ্য রেকর্ডের ডিজিটালাইজেশন, স্বাস্থ্য তথ্যের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা এবং ডিজিটাল স্বাস্থ্য বাস্তুতন্ত্রের মধ্যে তথ্যের আন্তঃকার্যযোগ্যতা নিশ্চিত করা।

এই প্রসঙ্গে বর্তমান নিবন্ধটি সংক্ষিপ্ত ভাবে ভারত, তাইওয়ান ও অস্ট্রেলিয়া, এই তিনটি ভারত–প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশের অভিজ্ঞতা নিরীক্ষা করেছে। এই দেশগুলি তাদের নাগরিকদের জন্য অনন্য স্বাস্থ্য শনাক্তকারী বা ইউনিক হেল্‌থ আইডেন্টিফায়ার (আইডি) ব্যবস্থা বাস্তবায়নের বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে৷ এই তিনটি দেশের গৃহীত পদক্ষেপগুলি সম্মিলিত ভাবে এই চিত্রই তুলে ধরে যে স্বাস্থ্যসেবার উন্নত পরিষেবার ধারণার সঙ্গে কঠোর জাতীয় তথ্য সুরক্ষা ব্যবস্থার ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই প্রয়োজনীয়।

ভারত: অনিশ্চয়তার মধ্যে সূচনা

২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর চালু করা আয়ুষ্মান ভারত ডিজিটাল মিশন (এবিডিএম)–এর লক্ষ্য ছিল ভারতের জন্য একটি শক্তিশালী ডিজিটাল স্বাস্থ্য পরিকাঠামো গড়ে তোলা, যা স্বাস্থ্য পরিষেবার ন্যায়সঙ্গত সুযোগ বাড়াবে, স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভাল করবে এবং খরচ কমাবে৷ এবিডিএম–এর মূলবিন্দু হল নাগরিকদের জন্য একটি অনন্য ১৪-সংখ্যার স্বাস্থ্য আইডি তৈরি করা। এই আইডি একটি স্বাস্থ্য অ্যাকাউন্ট হিসেবে কাজ করবে। এর সঙ্গে গ্রাহকদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য রেকর্ড সংযুক্ত করা যাবে। রোগীর পূর্ববর্তী চিকিৎসা সংক্রান্ত ইতিহাস দেখতে পাওয়ার ফলে আরও ভাল ভাবে রোগ নির্ণয় করা যাবে বলে আশা করা যায়। দাবি করা হচ্ছে যে রোগীর তথ্য রোগীর স্পষ্ট সম্মতিক্রমে শুধু ডাক্তার এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীরা দেখতে পাবেন।

ভারতে কোনও গোপনীয়তা ও তথ্য সুরক্ষা আইন না–থাকায় নতুন আইডি–র সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা বিতর্কের বিষয় হয়ে উঠেছে। স্বাস্থ্যের তথ্য কী ভাবে সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও শেয়ার করা হবে, সে সম্পর্কে এখনও কোনও স্পষ্ট নির্দেশিকা নেই। নীতি আয়োগ–এর খসড়া ডেটা এমপাওয়ারমেন্ট প্রোটেকশন আর্কিটেকচার (ডিইপিএ) এমন একটি পদ্ধতির প্রস্তাব করেছে যেখানে একজন ব্যক্তি একটি মধ্যস্থ ‘সম্মতি পরিচালকদের’ মাধ্যমে তৃতীয় পক্ষকে তাঁর তথ্য দেখার অনুমতি দেবেন। কিন্তু ডিইপিএ মূলত আর্থিক পরিষেবার জায়গাটির প্রয়োজনের দিকে নজর রেখে তৈরি, এবং স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে এটি প্রয়োগে তাড়াহুড়ো করা হলে তা তথ্য সুরক্ষার শর্ত পূরণে ব্যর্থ হতে পারে

রোগীর পূর্ববর্তী চিকিৎসা সংক্রান্ত ইতিহাস দেখতে পাওয়ার ফলে আরও ভাল ভাবে রোগ নির্ণয় করা যাবে বলে আশা করা যায়। দাবি করা হচ্ছে যে রোগীর তথ্য রোগীর স্পষ্ট সম্মতিক্রমে শুধু ডাক্তার এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীরা দেখতে পাবেন।

নতুন হেল্‌থ আইডি সম্পর্কিত তথ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে স্পষ্টতার অভাব ইতিমধ্যেই নানা রকম অস্থিরতা তৈরি করেছে। কোউইন প্ল্যাটফর্মে কোভিড টিকাকরণের জন্য রেজিস্ট্রেশন করার পর লোকে অবাক হয়ে দেখেছেন যে তাঁদের আধার সংক্রান্ত বিশদ তথ্য তাঁদের সম্মতি ছাড়াই সরকারের প্রাথমিক স্বাস্থ্য আইডি ডেটাবেস তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে

তাইওয়ান: তথ্য নিরাপত্তা পুনঃনির্মাণ

২০১৫ সাল থেকে তাইওয়ানে ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা ও পরিচালনের কাঠামো তৈরি করে দিয়েছে শক্তিশালী ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন (পিডিপিএ)‌। পিডিপিএ অনুযায়ী ‘ব্যক্তিগত ডেটা’-তে ব্যক্তিগত তথ্য, আইডি কার্ড নম্বর ও মেডিকেল রেকর্ড থাকে। মেডিকেল রেকর্ড ও স্বাস্থ্য পরীক্ষাগুলিকে ‘সংবেদনশীল ব্যক্তিগত তথ্য’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়, এবং বিশেষ সুরক্ষা দেওয়া হয়

তাইওয়ান বিষয়টিকে কী ভাবে গুরুত্ব দেয় তা স্পষ্ট হয় এই ঘটনা থেকে যে ২০২১ সালের জানুয়ারিতে তথ্য নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কারণে সরকার একটি নতুন ডিজিটাল পরিচয়পত্র ইআইডি-র ১৭ কোটি ১০ লক্ষ মার্কিন ডলার খরচ করে করা স্থানীয় ট্রায়াল প্রত্যাহার করে নিয়েছিল। নতুন ইআইডি আনা হয়েছিল তাইওয়ানের এখনকার ডিজিটাল আইডিগুলিকে—স্বাস্থ্য আইডি, ন্যাশনাল হেলথ ইনসিওরেন্স (এনএইচআই) কার্ড, ও নাগরিক ডিজিটাল শংসাপত্র সহ অন্যান্য পরিচয় পত্র—মিলিয়ে দেওয়া ও অনলাইনে সরকারি পরিষেবাগুলির সুযোগ পাওয়ার ব্যবস্থা করার উদ্দেশ্যে

শক্তিশালী তথ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা না–হওয়া পর্যন্ত ইআইডি রোল-আউট বন্ধ করার ঘটনা সেই দেশটির জন্য একটি অসাধারণ প্রগতিশীল পদক্ষেপ, যে দেশটির ইতিমধ্যেই বড় পরিসরে স্বাস্থ্য আইডি প্রকল্পগুলির বাস্তবায়নের সফল ইতিহাস রয়েছে, এবং যে দেশটি একটি উন্নত ডিজিটাল স্বাস্থ্য বাস্তুতন্ত্র তৈরির জন্য ২৫ বছর ধরে প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করেছে।

তাইওয়ান সরকারের অবস্থান হল একটি নতুন আইন তৈরি বা পিডিপিএ-তে সংশোধনী এনে আরও গোপনীয়তা রক্ষার ব্যবস্থা ও সাইবার আক্রমণ থেকে ব্যক্তিগত তথ্য রক্ষার ব্যবস্থা না–হওয়া পর্যন্ত ইআইডি বিতরণ স্থগিত রাখা উচিত। সরকার আরও বলেছে যে নতুন আইনটি অনন্য ডিজিটাল আইডি এবং সেই সম্পর্কিত প্রক্রিয়াগুলির সুরক্ষার আরও বিশদ ব্যবস্থা করবে। শক্তিশালী তথ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা না–হওয়া পর্যন্ত ইআইডি রোল-আউট বন্ধ করার ঘটনা সেই দেশটির জন্য একটি অসাধারণ প্রগতিশীল পদক্ষেপ, যে দেশটির ইতিমধ্যেই বড় পরিসরে স্বাস্থ্য আইডি প্রকল্পগুলির বাস্তবায়নের সফল ইতিহাস রয়েছে, এবং যে দেশটি একটি উন্নত ডিজিটাল স্বাস্থ্য বাস্তুতন্ত্র তৈরির জন্য ২৫ বছর ধরে প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করেছে

অস্ট্রেলিয়া: এগিয়ে চলেছে

এক দশকেরও বেশি সময় ধরে অস্ট্রেলিয়ায় একটি শক্তিশালী স্বাস্থ্য আইডি ব্যবস্থা আছে, আর সেটির পেছনে আছে দীর্ঘস্থায়ী গোপনীয়তা ও তথ্য সুরক্ষা আইন। দেশের ১৯৮৮ সালের গোপনীয়তা আইন অনুসারে ‘সংবেদনশীল তথ্য’ সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এমন ভাবে যাতে তার মধ্যে থাকে একজন ব্যক্তির ‘স্বাস্থ্য, জেনেটিক্স ও বায়োমেট্রিক্স’ সম্পর্কিত তথ্য, এবং যাতে এগুলিকে বিশেষ সুরক্ষা দেওয়া হয় 

নাগরিকদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার স্বতন্ত্র স্বাস্থ্য আইডি-একটি ১৬-সংখ্যার নম্বর যাকে বলা হয় ইন্ডিভিজুয়াল হেল্থকেয়ার আইডেনটিফায়ার (আইএইচআই)। এই ব্যবস্থাটি ২০১০ সালে চালু করা হয়েছিল। এর লক্ষ্য হল, ‘‌‘‌স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের মধ্যে একে অপরের সঙ্গে সঠিক ভাবে তথ্যবিনিময়ের ব্যবস্থা করা এবং ‘‌মাই হেলথ রেকর্ড সিস্টেম’‌-এ রোগীর রেকর্ড শনাক্ত করতে ও তা দেখতে সহায়তা করা।’‌’‌ আইএইচআই ও ‘‌মাই হেল্‌থ রেকর্ড’ ডেটার মধ্যে লিঙ্ক এই বিষয়টি নিশ্চিত করে যে স্বাস্থ্যের রেকর্ডগুলি সঠিক রোগীর সঙ্গে মিলেছে, এবং আইএইচআই-এ উল্লেখ করা তথ্য সম্পূর্ণ, নির্ভুল এবং রোগীকে পরিষেবা দেওয়ার সময়ে তাঁর স্পষ্ট বা অন্তর্নিহিত সম্মতিতে ব্যবহারযোগ্য।

আইএইচআই প্রোগ্রামের একটি আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল তথ্য সুরক্ষা সর্বাধিক করার জন্য যাচাই ও ভারসাম্যের বিভিন্ন স্তরযুক্ত একটি ব্যবস্থা। মূল গোপনীয়তা আইন ছাড়াও আইএইচআই ব্যবস্থাটি ২০১০ সালের হেল্‌থকেয়ার আইডেন্টিফায়ারস (এইচআই) অ্যাক্ট–এর সমর্থনপুষ্ট, যা অনন্য স্বাস্থ্য আইডি বরাদ্দ করা ও ব্যবস্থাটি পরিচালনার জন্য জাতীয় স্তরে একটি আইনি কাঠামো তৈরি করেছে। এইচআই আইন ও মাই হেলথ রেকর্ড ই-ডেটাবেসের গোপনীয়তার দিকগুলি রক্ষার জন্য স্বাধীন নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে অস্ট্রেলিয়ান ইনফরমেশন কমিশনার–এর অফিস (ওএআইসি)। তার উপরে দেশের ন্যাশনাল ডিজিটাল হেলথ স্ট্র্যাটেজি কৌশলগত অগ্রাধিকার হিসেবে ‘স্বাস্থ্য তথ্যের নিরাপদ আদান-প্রদান’–এর দিকটি দেখে। এই প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে এই বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে যে বেশিরভাগ অস্ট্রেলিয়ানের ২০১৮ সালের মধ্যে একটি মাই হেলথ রেকর্ড তৈরি হয়ে গেছে, এবং এখন লক্ষ্য হল ২০২২ সালের মধ্যে নিরাপদ ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে ইন্টার–প্রোভাইডার ও পেশেন্ট–প্রোভাইডারদের যোগাযোগ কার্যকর করা।

উপসংহার

ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সহযোগিতা এখন হয় ক্ষমতায়ন প্রয়াসের লক্ষ্যে ইস্যু-ভিত্তিক জোট, অথবা সমমনস্ক দেশগুলির দ্বিপাক্ষিক, ক্ষুদ্রপাক্ষিক বা বহুপাক্ষিক বিন্যাসের রূপ নেয়৷ যে হেতু এই অঞ্চলের আরও দেশ ডিজিটাল স্বাস্থ্য উদ্যোগ চালু বা উন্নত করার কথা ভাবছে, তাই প্রযুক্তি ও তথ্য সুরক্ষার লক্ষ্যে তৈরি করা কৌশলগত সহযোগিতা বিরাট পরিবর্তনের বাহক বলে প্রমাণিত হতে পারে।

ভারত, তাইওয়ান ও অস্ট্রেলিয়ার অনন্য স্বাস্থ্য আইডি তৈরির কাজটি বিবর্তনের তিনটি ভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করছে। প্রয়োজনীয় তথ্য সুরক্ষা আইন বা সুরক্ষা ব্যবস্থা ছাড়াই ভারত একটি উচ্চাভিলাষী কর্মসূচি শুরু করেছে। তাইওয়ানের একটি পরিপক্ক আইনি ও ডিজিটাল পরিকাঠামো রয়েছে, কিন্তু দেশটি তার সিস্টেমগুলিকে আরও ভাল করার জন্য বিরতি নিয়ে পুরো অবস্থা খতিয়ে দেখে রিইঞ্জিনিয়ার করার পথ বেছে নিয়েছে। আর অস্ট্রেলিয়া দৃঢ়তার সঙ্গে অবিচলিত ভাবে দূরদর্শী তথ্য গোপনীয়তা আইন সমর্থিত একটি উন্নত ডিজিটাল স্বাস্থ্য–বাস্তুতন্ত্র তৈরি করে চলেছে।

স্বাস্থ্য তথ্য পরিচালনা সংক্রান্ত জ্ঞান ও গৃহীত ভাল ব্যবস্থাগুলি সকলে ভাগ করে নেওয়ার জন্য এই তিনটি দেশ ও অন্যান্য দেশকে নিয়ে গঠিত একটি ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় নেটওয়ার্ক বেশ ফলপ্রসূ হবে৷ শেষ পর্যন্ত এই জাতীয় নেটওয়ার্কের সদস্যরা যৌথ ভাবে একটি মানসম্পন্ন ডেটা-শেয়ারিং ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করতে পারে, যার ফলে দেশগুলির নিজস্ব ডেটা-শেয়ারিং মডেল শক্তিশালী হবে এবং যারা ডিজিটাল স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে প্রথম পদক্ষেপ নেবে তাদের জন্য একটি মডেল তৈরি থাকবে। অধিকন্তু, এটি এই অঞ্চলে সুস্বাস্থ্য এবং ভাল থাকার ব্যবস্থা করে সাসটেনেব্‌ল ডেভলপমেন্ট গোল্‌স ৩ অর্জনের পথেও অবদান রাখবে৷


[১] অস্ট্রেলীয় সরকারের অর্থানুকূল্যে চলা ইন্ডো-প্যাসিফিক সেন্টার ফর হেলথ সিকিউরিটি সংক্রামক রোগের পূর্বাভাস, প্রতিরোধ এবং প্রসাররোধ সংক্রান্ত প্রকল্পগুলির সহায়তা করে। এশিয়া প্যাসিফিক মেডিক্যাল টেকনোলজি অ্যাসোসিয়েশন (অ্যাপ্যাকমেড) চিকিৎসা সরঞ্জাম ও ইন-ভিট্রো ডায়াগনস্টিক শিল্পে উদ্ভাবন এবং অগ্রগতিতে সমর্থন করে।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.