Author : Ramanath Jha

Expert Speak India Matters
Published on Mar 02, 2022 Updated 13 Hours ago

বাজেটে শহর পরিকল্পনার উপরে জোর দেওয়া হলেও সেটি সম্পন্ন করার পথে ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয়তা কি ভবিষ্যতেও বাধা হয়ে দাঁড়াবে?

জাতীয় বাজেট ২০২২-২৩: পৌর প্রতিষ্ঠানগুলির প্রাপ্তি কতটুকু?

Image Source: Susan Murtaugh — Flickr

জাতীয় বাজেট ২০২২-২৩: পৌর প্রতিষ্ঠানগুলির প্রাপ্তি কতটুকু?

এই প্রতিবেদনটি বাজেট ২০২২: পরিসংখ্যান এবং তদুপরি সিরিজের অন্তর্গত।


২০২২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ভারতের অর্থমন্ত্রী সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের জন্য ৩৯.৪৫ লক্ষ কোটি টাকার জাতীয় বাজেট ঘোষণা করেন। এই বাজেটের অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিকটি হল মূলধনী ব্যয় ৩৫% বৃদ্ধির প্রস্তাব এবং ‘সেভেন ইঞ্জিন’ দ্বারা চালিত হয়ে এই ব্যয়ের অধিকাংশ পরিমাণই দেশব্যাপী বহুস্তরীয় পরিকাঠামো নির্মাণে কাজে লাগানো। এই নিবন্ধটিতে শহর ও নাগরিক পৌর প্রতিষ্ঠানগুলির (ইউ এল বি) জন্য বাজেটের বরাদ্দ এবং ভবিষ্যতে শহরগুলির বৃদ্ধির উপর এই বরাদ্দের সম্ভাব্য প্রভাবের এক সমালোচনামূলক বিশ্লেষণের চেষ্টা করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য যে, গত বছরের জাতীয় বাজেটে (২০২১-২২) নাগরিক পরিকাঠামো খাতে যথেষ্ট পরিমাণে অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছিল। এগুলির মধ্যে জল জীবন মিশন (শহরগুলির জন্য), দশ লক্ষেরও বেশি জনসংখ্যাবিশিষ্ট শহরগুলির বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য অর্থ বরাদ্দ করা, মেট্রো রেল নেটওয়ার্ক এবং শহরের বাস পরিষেবা বৃদ্ধির মাধ্যমে নাগরিক জনপরিবহণ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা, বন্দরগুলির আধুনিকীকরণ এবং প্রধানমন্ত্রী আত্মনির্ভর স্বস্থ ভারত যোজনার আওতায় নাগরিক পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও নাগরিক স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থার উন্নতির জন্য দূষিত জল পরিশোধনের বিধানগুলি উল্লেখযোগ্য। এ সব কিছুর ফলে এ কথা স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে, ক্রমবর্ধমান নগরায়ণের প্রেক্ষাপটে ভারত সরকারের তরফে ইউ এল বি-গুলিকে সহায়তা করার জন্য তৎপর হতে হবে। পূর্বে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এমনটা আশঙ্কা করা হয়েছিল যে, অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল ইউ এল বি-গুলি সৃষ্ট সম্পদ রক্ষায় স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সক্ষম হবে না।

ফলে জাতীয় কল্যাণের জন্য এবং ব্যাপক পরিমাণে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি ও দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা বাস্তবায়নের জন্য সুশৃঙ্খল নগর উন্নয়ন বিশেষ গুরুত্বের দাবি রাখে।

এই বছরের জাতীয় বাজেটে (২০২২-২৩) নির্দিষ্ট ভাবে নগর উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত কর্মসূচিগুলির জন্য নতুন করে বরাদ্দ অর্থের পরিমাণ নিতান্তই কম, যা গত বছরের বাজেটের তুলনায় সংশ্লিষ্ট খাতে মাত্র ৩% বৃদ্ধিকে দর্শায়। অর্থমন্ত্রী এ বছর নগর পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে বিশেষ করে শহরগুলির উপর মনোযোগ দিয়েছেন এবং বর্তমানে যে ভাবে নগর পরিকল্পনা করা হয়, সে ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন ঘটানোও তাঁর অন্যতম লক্ষ্য। অর্থমন্ত্রীর বাজেট ভাষণের ৬৮ থেকে ৭৩তম অনুচ্ছেদে প্রত্যক্ষ ভাবে নগরোন্নয়নের বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী দেশের ক্রমবর্ধমান নগরায়ণের কথা উল্লেখ করেছেন এবং পাশাপাশি তিনি এ-ও বিশ্বাস করেন যে, যত দিনে ভারত তার স্বাধীনতার ১০০ বছর পূর্ণ করবে, তত দিনে ভারতের অর্ধেক জনসংখ্যা শহরবাসী হয়ে উঠবে। ফলে জাতীয় কল্যাণের জন্য এবং ব্যাপক পরিমাণে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি ও দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা বাস্তবায়নের জন্য সুশৃঙ্খল নগর উন্নয়ন বিশেষ গুরুত্বের দাবি রাখে।

এই লক্ষ্যপূরণে তিনি এক দিকে মেগাসিটি বা বড় শহর এবং সেগুলির পশ্চাদভূমির উন্নতির উপরে জোর দিয়েছেন যাতে সেগুলি অর্থনৈতিক বৃদ্ধির কেন্দ্র হয়ে উঠতে পারে এবং অন্য দিকে তিনি দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরের শহরগুলিকে সহায়তা জোগানোর কথাও বলেছেন যাতে ভবিষ্যতে সেগুলিও অনুরূপ ভূমিকা পালন করতে পারে। নতুন ভূমিকায় প্রতিস্থাপিত করার জন্য তাঁর মতে শহরগুলিকে এমন কেন্দ্র রূপে বিবেচনা করতে হবে যেখানে সকলের জন্য কাজের সুযোগ-সহ এক স্থিতিশীল এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক জীবনযাত্রা গড়ে তোলা সম্ভব। এমনটা বাস্তবে করতে হলে গতানুগতিক নগর পরিকল্পনার পন্থা ত্যাগ করা প্রয়োজন এবং একই সঙ্গে প্রয়োজন বর্তমান পরিকল্পনা পদ্ধতিগুলির আমূল সংস্কার। তাই তিনি নগরাঞ্চলের নীতি, ক্ষমতা বৃদ্ধি, পরিকল্পনা, তার বাস্তবায়ন এবং প্রশাসন সংক্রান্ত বিষয়ে সুপারিশ করার জন্য খ্যাতনামা শহর পরিকল্পনাকারী, শহর অর্থনীতিবিদ এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলিকে নিয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন।

এ ছাড়াও অর্থমন্ত্রী নগর ক্ষমতা বা আরবান ক্যাপাসিটি গড়ে তোলার জন্য রাজ্যগুলিকে সহায়তা প্রদানের প্রস্তাবও দিয়েছেন। টাউন প্ল্যানিং স্কিমস (টি পি এস) এবং ট্রানজিট ওরিয়েন্টেড ডেভেলপমেন্ট (টি ও ডি)-এর বাস্তবায়নের সঙ্গে সঙ্গে তিনি নির্মাণ উপবিধিগুলির আধুনিকীকরণের ইচ্ছেও প্রকাশ করেছেন। এর মধ্যে টি ও ডি-র বাস্তবায়ন সম্ভব হলে মানুষজন তাদের কর্মক্ষেত্রের কাছাকাছি বাস করতে পারবেন। কেন্দ্রীয় সরকার গণ ট্রানজিট প্রকল্পগুলিতে অর্থনৈতিক সাহায্য জোগানোর ইচ্ছে প্রকাশ করেছে। পাশাপাশি সরকারের তরফে রাজ্যগুলির দ্বারা টি ও ডি এবং টি পি এস-এর বাস্তবায়ন সহজতর করে তোলার জন্য কর্মসূচি নির্ধারণ এবং তা ফলপ্রসূ করতে অম্রুত (এ এম আর ইউ টি) স্কিমকে কাজে লাগানোর কথা ভাবা হচ্ছে।

এর পাশাপাশি নগর পরিকল্পনা বা আরবান প্ল্যানিং ও ডিজাইন ক্ষেত্রে ভারত বিষয়ক জ্ঞানের প্রসার এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রগুলিতে প্রত্যয়িত প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য দেশের ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে বিদ্যমান পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সেন্টার অফ এক্সেলেন্সের মর্যাদা দেওয়া হবে। অর্থমন্ত্রী এই কেন্দ্রগুলির প্রত্যেকটিকে এন্ডাওমেন্ট ফান্ড বাবদ ২৫০ কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার সুপারিশও করেছেন। একই সঙ্গে অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন (এ আই সি টি ই)-কে পাঠক্রম এবং গুণমানের উন্নতিসাধনের ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করা এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আরবান প্ল্যানিং কোর্স চালু করার ব্যাপারে দায়িত্ব দেওয়া হবে।

বাজেট বক্তব্যের অন্যান্য অনুচ্ছেদে দূষণহীন এবং বজায় রাখা যাবে এমন গতিশীলতার কথা আলোচনা করা হয়েছে। নাগরিক সরকারি পরিবহণ ব্যবস্থা, দূষণহীন প্রযুক্তি ও প্রশাসনিক সমাধান এবং শূন্য জীবাশ্ম জ্বালানি নীতি-সহ বিশেষ পরিবহণ অঞ্চলগুলির বিষয়েও যথেষ্ট উৎসাহ জোগানো হয়েছে। এমনকি শহরগুলিতে স্থানাভাবের সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনীয় সংখ্যক চার্জিং স্টেশন নির্মাণের জন্য তিনি ‘ব্যাটারি সোয়্যাপিং পলিসি’র কথাও উল্লেখ করেছেন।

এই রিপোর্ট অনুসারে, ভারতের ৭,৯৩৩টি নাগরিক পৌর প্রতিষ্ঠানের ৬৩ শতাংশেরই নিজেদের এলাকার জন্য কোনও মাস্টার প্ল্যান নেই। ফলে পৌর এবং অন্য পরিকাঠামোগুলির উন্নয়ন করার পথে আগামি দিনের চ্যালেঞ্জগুলির মোকাবিলার জন্য তাদের কোনও সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনাও নেই।

নগর উন্নয়নের প্রেক্ষিতে পূর্বোল্লিখিত বিষয়গুলির কথা বাজেটে বলা হলেও শহরগুলির সংস্কার করার জন্য অর্থমন্ত্রীর উদ্যোগের কেন্দ্রে রয়েছে নগর পরিকল্পনার দিকটি। এমনটা মনে হতে পারে যে, তিনি নীতি আয়োগের রিপোর্ট অর্থাৎ ‘ভারতে নগর পরিকল্পনা ক্ষমতার সংস্কার’ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন। রিপোর্টটিতে দেশে নগর পরিকল্পনাকারীদের সংখ্যার স্বল্পতা এবং পর্যাপ্ত ক্ষমতার ঘাটতির সমালোচনা করা হয়েছে। এই রিপোর্ট অনুসারে, ভারতের ৭৯৩৩টি নাগরিক পৌর প্রতিষ্ঠানের ৬৩ শতাংশেরই নিজেদের এলাকার জন্য কোনও মাস্টার প্ল্যান নেই। ফলে পৌর এবং অন্য পরিকাঠামোগুলির উন্নয়ন করার পথে আগামি দিনের চ্যালেঞ্জগুলির মোকাবিলার জন্য তাদের কোনও সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনাও নেই।

নগর পরিকল্পনার উপর অর্থমন্ত্রীর বিশেষ জোর দেওয়া প্রায় সকলেই সুনজরে দেখেছেন। নগর পরিকল্পনার ক্ষেত্রে বহু ত্রুটি রয়ে গেছে এবং এই বিষয়ে অনেকেই সহমত যে, স্বাধীন ভারতের নগর পরিকল্পনার কৌশলগুলি দেশের আর্থ-সামাজিক চাহিদা এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনগুলির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে ব্যর্থ হয়েছে। শহরগুলির পূর্ণ রূপায়ণে অর্থমন্ত্রী রাজ্যগুলির সঙ্গে যৌথ ভাবে কাজ করার প্রস্তাব দিলেও এই বিষয়ে রাজ্যগুলির ক্ষতিকর ভূমিকার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়নি। যদিও এই বিষয়টি সংবিধানের ৭৪তম সংশোধনী ধারায় ‘স্টেটমেন্ট অফ অবজেক্টস অ্যান্ড রিজনস’-এ স্বীকার করা হয়েছে। এই ধারায় বলা হয়েছে, ‘নিয়মিত নির্বাচন প্রক্রিয়া অনুষ্ঠানে ব্যর্থতা, দীর্ঘমেয়াদি রহিত করণ এবং ক্ষমতা ও ভূমিকার অপ্রতুল বিকেন্দ্রীকরণ-সহ একগুচ্ছ কারণে একাধিক রাজ্যে পৌর প্রতিষ্ঠানগুলি দুর্বল এবং অকার্যকর হয়ে পড়েছে। এর ফলে নাগরিক পৌর প্রতিষ্ঠানগুলি স্বশাসনের প্রাণবন্ত গণতান্ত্রিক কেন্দ্র হিসেবে কার্য নির্বাহ করতে সক্ষম হচ্ছে না।’ তাই নাগরিক পৌর প্রতিষ্ঠান (ইউ এল বি)গুলির কার্যকর ক্ষেত্রকে সংজ্ঞায়িত করার জন্য ভারতীয় সংবিধানে শিডিউল ১২ সংযোজন করা হয়েছে। এটিতে ১৮টি ভূমিকার কথা বলা হয়েছে, যেগুলির মধ্যে সর্বপ্রথমটি হল নগর পরিকল্পনা। স্পষ্টতই, এ ক্ষেত্রে সংবিধানের প্রধান সঙ্কল্প হল, নগর পরিকল্পনার কাজটি ইউ এল বি-র কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করা এবং ইউ এল বি-গুলিকে প্রধান ‘পরিকল্পনাকারী কর্তৃপক্ষ’ রূপে প্রতিষ্ঠিত করা। এই পদক্ষেপটি ইউ এল বি-গুলি দ্বারা পরিচালিত স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য প্রস্তাবিত ৭৪তম সংশোধনী ধারার সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ।

বাস্তবে, পূর্বোল্লিখিত সাংবিধানিক ধারাগুলির কথা বলা সত্ত্বেও নগর পরিকল্পনার বিষয়টি বর্তমানেও প্রায় সর্বতো ভাবেই রাজ্যগুলির নিয়ন্ত্রণাধীন। এবং ইউ এল বি-গুলির উপর কর্তৃত্ব হারানোর আশঙ্কায় তাদের তরফেও ভিত্তিগত সংস্কার সাধনের মাধ্যমে অবস্থার পরিবর্তন ঘটানোর কোনও তাগিদ লক্ষ করা যায়নি। যে হেতু পৌর প্রশাসনের বিষয়টি সংবিধান অনুসারে রাজ্যের আয়ত্তাধীন, তাই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে বিশেষজ্ঞ কমিটির দ্বারা দীর্ঘ আলোচনার পরে রাজ্যগুলির মেনে চলার জন্য নগর পরিকল্পনার একটি মডেলের কথাই শুধু মাত্র সুপারিশ করা সম্ভব। যদিও এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা প্রস্তাবিত নগর সংস্কার সংক্রান্ত একগুচ্ছ পদক্ষেপ যেমন পৌর আইন, ভাড়া নিয়ন্ত্রণ এবং নগর রাজ বিল-সহ একাধিক মডেলকে রাজ্যগুলির তরফে নিজেদের সুবিধার্থে উপেক্ষা করা হয়েছে।

নগর পরিকল্পনার সুপারিশগুলি একই রকম পরিণতির সম্মুখীন হতে পারে যদি না রাজ্য সরকারগুলি কেন্দ্রীয় মডেল অনুযায়ী পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করলে কেন্দ্রীয় সরকার সংশ্লিষ্ট খাতগুলিতে অধিক মাত্রায় অর্থায়ন করে, আবার অন্য দিকে রাজ্য সরকারগুলি নগর পরিকল্পনা সংস্কারের প্রস্তাবিত পথে না হাঁটলে অর্থ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। দুর্ভাগ্যবশত কেন্দ্রীয় সরকার এই ধরনের অর্থ ব্যয় করতে ইচ্ছুক নয় অথবা আর্থিক ভাবে দুর্বল এবং কার্যকর ভাবে ক্ষমতাহীন ইউ এল বি গুলির বৃদ্ধিতে যথেষ্ট আগ্রহী নয়৷ নাগরিক প্রহেলিকার রূঢ় বাস্তব আর এক বার নগর সংস্কারের উচ্চাশায় জল ঢেলে দিতে পারে।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.