এপ্রিল মাসে নেপাল ইনভেস্টমেন্ট সামিট (এনআইএস)-এর তৃতীয় সংস্করণের উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী প্রচণ্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ গন্তব্য হিসাবে নেপালের অবস্থানকে সমর্থন করে 'আইনি, কৌশলগত এবং ভৌগোলিক দৃষ্টিকোণ' তুলে ধরেন। পরে তিনি তাঁর সরকারের বিনিয়োগ-বান্ধব নীতির প্রশংসা করেন, কারণ তাঁরা নতুন অধ্যাদেশ পাস করেছিলেন এবং শীর্ষ সম্মেলনের আগে বিদ্যমান আইন সংশোধন করেছিলেন। শীর্ষ সম্মেলনে রাজনৈতিক বর্ণালীজুড়ে নেতাদের সম্মিলিত অংশগ্রহণ দেখা গিয়েছিল, যাঁরা নেপালকে একটি লাভজনক বিনিয়োগের গন্তব্য হিসাবে তুলে ধরেছিলেন এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে প্রভাবিত করে দেশের রাজনৈতিক অবস্থা (অস্থিতিশীলতা) সম্পর্কে উদ্বেগ প্রশমিত করেছিলেন। যদিও সরকারের কিছু অংশ শীর্ষ সম্মেলনকে সফল বলে মনে করেছে, চূড়ান্ত প্রতিশ্রুতিগুলি ইনভেস্টমেন্ট বোর্ড নেপাল যা আশা করেছিল তার থেকে অনেকটাই কম ছিল। নেপালের অর্থনৈতিক সূচকগুলি কিছুটা উন্নত হলেও প্রতিশ্রুতিগুলির কতটা প্রকৃতপক্ষে কার্যকর হচ্ছে তা ভবিষ্যতে দেখতে হবে।
সরকারের কিছু অংশ শীর্ষ সম্মেলনকে সফল বলে মনে করেছে, চূড়ান্ত প্রতিশ্রুতিগুলি ইনভেস্টমেন্ট বোর্ড নেপাল যা আশা করেছিল তার থেকে অনেকটাই কম ছিল।
প্রত্যাশা বনাম বাস্তবতা: এনআইএস ২০২৪-এর ফলাফল
২৮-২৯ এপ্রিল, এনআইএস-এর তৃতীয় সংস্করণের জন্য কাঠমান্ডুতে প্রায় ২,৫০০ অতিথি এবং ৮০০ জন সম্ভাব্য বিনিয়োগকারী জড়ো হয়েছিলেন। শীর্ষ সম্মেলনে ৫৫টি দেশ অংশগ্রহণ করে। নেপাল সরকার বিনিয়োগের জন্য ১৫৪টি প্রকল্প, বেসরকারি এবং সরকারি উভয়ই, সম্মেলনে পেশ করে। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে ১৯টির জন্য আগ্রহ প্রকাশ করা হয়েছিল। শীর্ষ সম্মেলনের প্রস্তুতির সময় নেপাল সরকার তার কূটনৈতিক মিশনের মাধ্যমে প্রি-সামিট আউটরিচ প্রোগ্রামেরও আয়োজন করে। ব্রিটেন (ইউকে), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (ইউএস), চিন এবং ভারতের প্রায় ১২ জন বিদেশী বিনিয়োগকারী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছিলেন, আর ৩০ জন প্রতিনিধি বিভিন্ন মন্ত্রকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সাথে দেখা করেন।
শিল্প বিভাগের মতে, চারটি প্রকল্পের জন্য প্রতিশ্রুত ৯.১৩ বিলিয়ন এনপিআর-এর মধ্যে ৬ বিলিয়ন এনপিআর ছিল ভক্তপুরের একটি বিনিয়োগ সংস্থার জন্য, ৩ বিলিয়ন এনপিআর কাঠমান্ডুতে একটি ব্যবসায়িক কমপ্লেক্স ভবনের জন্য, ৭৬.৬ মিলিয়ন এনপিআর কাইলালিতে একটি ২০০ কিলোওয়াট জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য, এবং ললিতপুরে হোটেল এবং রেস্তোরাঁ নির্মাণের জন্য ৬২.৫ মিলিয়ন এনপিআর। কিন্তু বোর্ড তাদের প্রকল্প উন্নয়ন ও বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য যে চারটি প্রকল্প প্রস্তুত করেছিল, তার কোনওটিই বাস্তবায়িত হয়নি।
এফডিআই স্টকের শীর্ষে ভারত, তারপরে চিন ছিল। নেপালে নয়াদিল্লির বিনিয়োগ সে দেশের মোট এফডিআই স্টকের ৩৩.২৬ শতাংশ, যার পরিমাণ ৮৯ বিলিয়ন এনপিআর, যেখানে চিনের এফডিআই ৩৩.৪ বিলিয়ন এনপিআর অনুমান করা হয়েছে৷ যদিও ভারতের প্রতিশ্রুতিগুলির সর্বাধিক ছিল খনি ও ম্যানুফ্যাকচারিংয়ে, এবং তারপর জলবিদ্যুৎ ও পরিষেবায়, চিনের বিনিয়োগগুলি প্রধানত জলবিদ্যুৎ ক্ষেত্রে। শীর্ষ সম্মেলনে এই উভয় দেশের উল্লেখযোগ্য অংশগ্রহণ ছিল। চিন বিআরআই এবং গ্লোবাল ডেভেলপমেন্টাল ইনিশিয়েটিভের আওতায় দেশটির সঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে এবং ট্রান্স হিমালয়ান কানেক্টিভিটি নেটওয়ার্ক সফলভাবে শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দুটি চিনা ও নেপালি কোম্পানির মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, এবং বেজিং নেপালের দুটি বিমানবন্দর পোখরা ও লুম্বিনিতে বাণিজ্যিক ফ্লাইট চালু করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
ভারতীয় রাষ্ট্রদূত তার 'নেবারহুড ফার্স্ট' নীতির অধীনে নেপালে বিনিয়োগের প্রতি ভারতের সমর্থন ব্যক্ত করেন। শীর্ষ সম্মেলনের সমাপ্তির পরে উভয় পক্ষের একটি ব্যবসায়িক মহলের বৈঠকও হয়েছিল, যেখানে নেপাল চেম্বার অফ কমার্স এবং মিলেনিয়াম ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অফ কমার্স, ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড এগ্রিকালচার সহযোগিতার বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। নেপালের বিদেশমন্ত্রী দেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী ভারতীয় বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি হ্যান্ডবুক প্রকাশ করেন, এবং কাঠমান্ডুতে একটি ডেটা সেন্টার স্থাপনের জন্য নেপালের বিএলসি গ্রুপ এবং ভারতের ইয়োটা ডেটা সার্ভিসেসের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
নেপালে এফডিআই প্রবাহকে কী বাধা দেয়?
নেপাল সরকার ২০১৭ সালে প্রথম শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করেছিল, তারপরে ২০১৯ সালে দ্বিতীয়টি অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রথমটিতে দেশটি ২০১৭ সালে চিনের দেওয়া বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতির ৬১ শতাংশসহ মোট ১৩.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের প্রতিশ্রুতি পেয়েছিল। পরবর্তীটিতে, ৫০টি প্রকল্পের জন্য ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রতিশ্রুতি পেয়েছিল, যা আগের সংস্করণ থেকে কম। কিন্তু এই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পরিমাণের প্রকৃত বিতরণ কম ছিল — ২০১৭ সালে ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০১৯ সালে ৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। একটি স্থিতিশীল এফডিআই প্রবাহ নেপালের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ২০২১-২২ সালের শেষে, দেশের এফডিআই স্টক ১৬ শতাংশ বেড়ে ২৬৪.৩ বিলিয়ন এনপিআর হয়েছিল। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে এফডিআই প্রতিশ্রুতি ৯৩.৩৪ শতাংশ বেড়েছে। যাই হোক, নেপাল সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের মতে, প্রকৃত অর্থপ্রবাহ এখনও কম, এবং তা অর্থবর্ষের প্রথম সাত মাসে ছিল ৫.১৮ বিলিয়ন এনপিআর। অর্থবর্ষ ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি শেষ হয়। এফডিআইয়ের অনুমোদন এবং নেট এফডিআই প্রবাহের মধ্যে ব্যবধান সব সময়ই বেশি ছিল—১৯৯৫-৯৬ থেকে ২০২১-২২ সালের মধ্যে, মোট এফডিআই প্রবাহ ছিল মোট অনুমোদিত এফডিআই-এর মাত্র ৩৬.২ শতাংশ।
এফডিআইয়ের অনুমোদন এবং নেট এফডিআই প্রবাহের মধ্যে ব্যবধান সবসময়ই বেশি ছিল—১৯৯৫-৯৬ থেকে ২০২১-২২ সালের মধ্যে, মোট এফডিআই প্রবাহ ছিল মোট অনুমোদিত এফডিআই-এর মাত্র ৩৬.২ শতাংশ।
দেশে এফডিআই প্রবাহে বাধা সৃষ্টিকারী বিদ্যমান সমস্যাগুলি মোকাবিলা করার জন্য নেপাল গত কয়েক দশক ধরে পরিবেশকে আরও অনুকূল করতে একাধিক উদ্যোগ নিয়েছে। এটি ২০১৯ সালে তার বিদেশী বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি স্থানান্তর আইন সংশোধন করে, এবং ২০২০ সালে শিল্প উদ্যোগ আইন নিয়ে আসে। চলতি অর্থবর্ষে প্রতিশ্রুতি বৃদ্ধির জন্য সরকার বাজেটে যে পরিবর্তনগুলি এনেছিল সেগুলিকে কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে — বাজেট বিবৃতিতে একটি বিধান উল্লেখ করা হয়েছে যার মাধ্যমে সাত দিনের মধ্যে ১০০ মিলিয়ন এনপিআর-এর বিনিয়োগের জন্য স্বয়ংক্রিয় রুট স্থাপন করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর মতে, ব্যবসার সময় ও খরচ কমানো এবং আরও স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আনার চেষ্টা করা হয়েছে।
শীর্ষ সম্মেলনের আগে ভূমি অধিগ্রহণ আইন, ইলেকট্রনিক লেনদেন আইন, পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট অ্যাক্ট, এবং ফিটা ইত্যাদি সম্পর্কিত আটটি আইন একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে সংশোধন করা হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী জানান, দেশটি একটি দ্বিপাক্ষিক বিনিয়োগ চুক্তির জন্য একটি কাঠামো অনুমোদন করেছে। দেশগুলিকে এতে স্বাক্ষর করার আহ্বান জানানো হয়। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে নেপাল ও অস্ট্রেলিয়া একটি বাণিজ্য ও বিনিয়োগ কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর ও বিনিময় করে। একটি আইন সংশোধনের জন্য স্বাভাবিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে অধ্যাদেশের পথ গ্রহণ করায় সরকারের অধ্যাদেশ পদ্ধতির বিশ্বাসযোগ্যতা সম্পর্কে বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছে।
কিছু কাঠামোগত এবং স্থানীয় সমস্যা দেশে বিনিয়োগের স্থির প্রবাহকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। ব্যাপক দুর্নীতি, বিদেশী সংস্থাগুলির কাজের উপর বিধিনিষেধ, এফডিআই সুবিধা পেতে পারে এমন ক্ষেত্রের নেতিবাচক তালিকা, নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে সরকারের একচেটিয়া অধিকার, এ সবই বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে প্রভাবিত করে। এই বছরের শীর্ষ সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়ার জন্য ব্রিটিশ সরকারের বাণিজ্য কমিশনারও সরকারকে দ্বৈত কর এড়ানো এবং বিনিয়োগের সুরক্ষার নীতি নিয়ে আসার জন্য আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের উপর আরও বেশি মনোযোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। বিনিয়োগগুলিও সীমিত, যেমন ক্ষেত্রগতভাবে তেমনই অঞ্চল ভিত্তিতেও। সরকারের ঘন ঘন পরিবর্তন এবং নীতি বদলে দেওয়া একটি প্রধান সমস্যা। বিনিয়োগের ন্যূনতম মাত্রা, যা প্রথমে ৫ মিলিয়ন এনপিআর থেকে ৫০ মিলিয়ন এনপিআর-এ উন্নীত করা হয়েছিল এবং তারপর ২০ মিলিয়ন এনপিআর-এ ফিরিয়ে আনা হয়েছিল, এই অস্থিরতার একটি উদাহরণ। আমলাতান্ত্রিক লাল ফিতা, কঠোর শ্রম আইন, এবং অতিরিক্ত পরিবহণ খরচ, সবই স্থিতিশীল প্রবাহকে বাধা দেয়।
ব্যাপক দুর্নীতি, বিদেশী সংস্থাগুলির কাজের উপর বিধিনিষেধ, এফডিআই সুবিধা পেতে পারে এমন ক্ষেত্রের নেতিবাচক তালিকা, নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে সরকারের একচেটিয়া অধিকার, এ সবই বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে প্রভাবিত করে।
স্থিতিশীলতা শূন্যগর্ভ?
শীর্ষ সম্মেলনের সময় দেশগুলির দেওয়া উচ্চতর প্রতিশ্রুতির বাগাড়ম্বরের বাইরে তাকালে দেখা যায়, আন্তঃ-এজেন্সি সহযোগিতা প্রতিফলিত করতে ব্যর্থ হওয়ার জন্য শীর্ষ সম্মেলনের সমালোচনা করা হয়েছিল। পূর্বে উল্লিখিত অধ্যাদেশগুলি গ্রহণকেও অনুকূলভাবে দেখা হয়নি। বিনিয়োগকারীদের জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য তাদের আগ্রহ প্রকাশের জন্য ৪৫ দিন এবং অন্যান্য প্রকল্পের জন্য ৩৫ দিন সময় দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই প্রতিশ্রুতিগুলি পূরণের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অপরিহার্য। শীর্ষ সম্মেলনের এক সপ্তাহেরও কম সময় পরে বর্তমান জোটের একটি দল, জনতা সমাজবাদী পার্টি-নেপাল (জেএসপি-এন) বিভক্ত হয়ে জেএসপি নামে আরেকটি দল গঠন করে, যা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা নিয়ে আসে। এমন ঘটনা আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করতে পারে। আরও, প্রধানমন্ত্রীকে পরবর্তীতে আস্থা ভোটের জন্য যেতে হয়েছিল, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ক্ষমতায় আসার পর থেকে চতুর্থ বারের জন্য। এই রাজনৈতিক কৌশলগুলি মার্চ মাসে জোটের পরিবর্তন ঘটাতে সফল হয়েছিল, যখন প্রধানমন্ত্রী নেপালি কংগ্রেসের সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে একটি নতুন জোট গঠন করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী পদেই পরিবর্তন ঘটে গিয়েছে। এই সমস্ত ঘটনাগুলি সম্ভাব্যভাবে যে কোনও বিনিয়োগের অগ্রগতিকে লাইনচ্যুত করতে পারে।
উপসংহার
যেহেতু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিনের মধ্যে সামগ্রিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার ছায়া পড়েছে দক্ষিণ এশিয়ায়, এবং অনেক অঞ্চল-অতিরিক্ত শক্তি এই অঞ্চলে তাদের পদাঙ্ক বাড়ানোর প্রবণতা দেখাচ্ছে, তাই কাঠমান্ডুতে বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক পরিবেশকে তার নিজস্ব সুবিধা এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য ব্যবহার করার আগ্রহ তৈরি হয়েছে। দেশটি বারবার নিজেকে 'বিনিয়োগের অঞ্চল' হিসেবে তুলে ধরার ইচ্ছা দেখিয়েছে। কিন্তু যেসব কাঠামোগত ও রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা দেশটিকে আটকে রাখে, সেগুলিকে পুরোপুরি বদলে ফেলতে না–পারলে বরাবরের মতোই এখনও অর্থনৈতিক সুবিধা পাওয়ার বা আরও এফডিআই আনার আশা পূর্ণ হবে না।
শিবম শেখাওয়াত অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের জুনিয়র ফেলো।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.