-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
জোট ভেঙে যাওয়া এবং অর্থনৈতিক সঙ্কট বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নেপাল এক চরম সঙ্কটের সম্মুখীন। দেশের তরুণরা আশার মুখ চেয়ে বসে। কিন্তু রাজনৈতিক ব্যবস্থা অস্থিরতার সঙ্গে যুঝছে।
নেপালে সর্বশেষ সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২২ সালের নভেম্বরে এবং ২০১৫ সালে সংবিধান ঘোষণার পর এটি ছিল দ্বিতীয় নির্বাচন। সেই সময়ে নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি-মাওবাদী সেন্টার (সিপিএন-এমসি) নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি-ইউনিফাইড-মার্ক্সিস্ট লেনিনিস্টের (সিপিএন-ইউএমএল) সঙ্গে একটি জোট সরকার গঠন করে, যদিও নেপাল কংগ্রেস (এনসি) বৃহত্তম দল হিসেবে আবির্ভূত হয়। তারপর ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ক্ষমতায় থাকা সিপিএন-ইউএমএল এবং এনসি-নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে চার দফায় জোটগত কৌশল অবলম্বন করা হয়েছে এবং পাশাপাশি সম্ভাব্য সরকার পরিবর্তনের গুজবও উঠেছে। এটি একটি অস্থির অভ্যন্তরীণ আবহকেই প্রকট করে দিয়েছে। ২০২৫ সালের ২৮ মার্চ তিনকুনে সহিংস বিক্ষোভের পরের পরিস্থিতি থেকে নেপাল যতটা সম্ভব বিরত থাকার চেষ্টা করছে। ওই বিক্ষোভে দুই বেসামরিক নাগরিক নিহত হন। তিনটি প্রধান দলের নেতৃত্ব সরকারের প্রজাতন্ত্র ব্যবস্থা সংরক্ষণ এবং সঙ্কট মোকাবিলায় ঐক্য বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। ২০২৬ সালে নেপাল যখন ‘স্বল্পোন্নত দেশ’ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং ২০২৭ সালে দেশটিতে আর একটি সাধারণ নির্বাচন হতে চলেছে, তখন দেশে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার জন্য সরকারকে কিছু কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি হতেই হবে।
তিনটি প্রধান দলের নেতৃত্ব সরকারের প্রজাতন্ত্র ব্যবস্থা সংরক্ষণ এবং সঙ্কট মোকাবিলায় ঐক্য বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ব্যক্তিত্বের রাজনীতি
সিপিএন-ইউএমএল এবং এনসি-নেতৃত্বাধীন জোট এখনও ক্ষমতায় থাকার এক বছর পূর্ণ করতে পারেনি। তবে নেতৃত্বের মধ্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং ক্ষমতার লড়াই নিয়ে মতপার্থক্য শুরু থেকেই সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এটি নেপালের রাজনীতিতে কাঠামোগত সমস্যাগুলিকে প্রতিফলিত করে। তিনটি প্রধান দল এবং তাদের বর্ষীয়ান নেতৃত্ব ক্ষমতার সন্ধান ও ব্যক্তিগত আধিপত্যের উপর ভিত্তি করে ক্রমাগত জোট তৈরি ও ভাঙনে অবদান রেখেছে। তাদের তৈরি স্বল্পস্থায়ী জোটগুলি নিজেদের মৌলিক আদর্শগত পার্থক্য বিবেচনা করে এই দলগুলির মধ্যে ব্যবধান ঘোচাতে পারেনি। অন্য দিকে, তাদের সংক্ষিপ্ত অংশীদারিত্বের রাজনৈতিক পরিণতি সম্পর্ককে আরও ব্যাহত করেছে এবং শাসনব্যবস্থার সমস্যার মুখে পড়েছে।
২০২২ সালের নির্বাচনের আগে সিপিএন-এমসি আসলে এনসি এবং অন্যান্য ছোট দলের সঙ্গে প্রাক-নির্বাচনী জোটে আবদ্ধ ছিল। ফলাফল ঘোষণার পর দলটি সিপিএন-ইউএমএলের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করে এবং পুষ্প কুমার দাহাল প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে দুই নেতার কর্মশৈলীর পার্থক্যের কারণে জোটটি চাপের মুখে পড়ে এবং দাহাল এনসির সঙ্গে জোট পরিবর্তন করেন। ২০২৪ সালের মার্চ মাসে তিনি পুনরায় সিপিএন-ইউএমএলে যোগ দেন। তা সত্ত্বেও ২০২৪ সালের জুলাই মাসে দাহালকে জোট থেকে বহিষ্কার করা হয় এবং সিপিএন-ইউএমএল এ বার এনসির সমর্থনে ক্ষমতা দখল করে, যেখানে কেপি শর্মা অলি প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করেন। বিকল্প জুটি থাকা সত্ত্বেও এই অংশীদারিত্বের সামনে প্রকট হওয়া স্থানীয় সমস্যাগুলি প্রায় একই রকম: শাসনব্যবস্থার বিষয়ে কোনও চুক্তি না করা, একজন ব্যক্তির একতরফা সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং বয়সে অল্প অংশীদারের তরফে প্রান্তিক হয়ে যাওয়ার ভয়। সরকারের দীর্ঘায়ু নিশ্চিত করার উপায় হিসাবে বাজারজাত ‘দ্বি-দলীয় প্রক্রিয়া’ কাজের বদলে এ বার প্রায় বিপরীতমুখী হয়ে উঠেছে।
বর্তমান জোট গঠিত হওয়ার সময়ও অনেক এনসি সদস্য সিপিএন-ইউএমএলের সঙ্গে হাত মেলাতে অনিচ্ছুক ছিলেন। তবে যেহেতু সাত দফা চুক্তির অধীনে এই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল যে, দু’বছর পর একজন এনসি নেতা প্রধানমন্ত্রী হবেন এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য দুই দলের একত্রিত হওয়া অপরিহার্য, তাই দলের চেয়ারপার্সন শের বাহাদুর দেউবা জোটে যোগ দিতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন।
দেউবা যদি আবার একসঙ্গে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেন, তা হলে দেউবাকে জনসমক্ষে সমর্থনের প্রস্তাব দেওয়া এবং দাহালের সঙ্গে ফোনে কথা বলার পরপরই এনসি প্রধানের তাইল্যান্ড সফরে যাওয়া এই জল্পনাটিকে আরও তীব্র করে তোলে।
দলের তথাকথিত ‘সংস্কারবাদী নেতাদের’ ও স্থানীয় সদস্যদের জন্য অলির কর্মধারা নিতান্তই বেদনাদায়ক ছিল এবং তাঁরা এমনকি জোটের প্রকাশ্যে সমালোচনাও করেছেন। সম্প্রতি এই দুই দলের বিচ্ছিন্নতা ও ক্ষমতাসীন জোটে মাওবাদীদের পুনরায় প্রবেশ নিয়ে আবারও জল্পনা শুরু হয়। দেউবা যদি আবার একসঙ্গে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেন, তা হলে দেউবাকে জনসমক্ষে সমর্থনের প্রস্তাব দেওয়া এবং দাহালের সঙ্গে ফোনে কথা বলার পরপরই এনসি প্রধানের তাইল্যান্ড সফরে যাওয়া এই জল্পনাটিকে আরও তীব্র করে তোলে। তাঁর প্রত্যাবর্তনের পর দেউবাকে ইউএমএলের প্রতি নিজের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করতে হয়েছিল এবং পুনরায় নিশ্চিত করতে হয়েছিল যে, এই জোট এ বার ভেঙে যাচ্ছে না এবং পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্তই অব্যাহত থাকবে। রাজতন্ত্রপন্থী শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যফ্রন্ট উপস্থাপনের জন্য প্রধানমন্ত্রী একটি সর্বদলীয় সভা আহ্বান করেছিলেন এবং ক্ষমতাসীন জোটের সিনিয়র নেতৃত্বও সম্ভাব্য বিভক্তির উদ্বেগ দূর করার জন্য ২০২৫ সালের ২৬ এপ্রিল বৈঠকও করেছিলেন।
গত নির্বাচনে রাষ্ট্রীয় স্বতন্ত্র পার্টির (আরএসপি) সাফল্য এবং প্রধান আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জয় জনগণের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন। রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি (আরপিপি) প্রথম বারের মতো রাজতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভের পরিকল্পনা না করলেও সরকারের প্রতি অসন্তোষ আরও গভীর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই বিক্ষোভগুলির আকার বৃদ্ধির প্রবণতা উদ্বেগ বৃদ্ধি করেছে। যদিও প্রধান দলগুলি রাজতন্ত্রপন্থী গোষ্ঠীগুলির কর্মকাণ্ডকে উপহাস করেছে, তারা ফেডারেল বা প্রাদেশিক নির্বাচনে জয়লাভের জন্য কোনও এক সময়ে আরপিপির সঙ্গে হাতও মিলিয়েছে। প্রতিটি নির্বাচনে দলের অংশীদারিত্বও বৃদ্ধি পেয়েছে (২০১৭ সালের নির্বাচনে একটি আসন থেকে ২০২২ সালে তা হয়েছিল ১৪টি)।
হতাশাজনক পরিস্থিতি এবং ক্রমবর্ধমান অসন্তোষ
বিশ্ব ব্যাঙ্কের মতে, নেপালের অর্থনীতি ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ৪.৫ শতাংশ থেকে ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষে ৫.২ শতাংশে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা দেশের দুর্বল আর্থিক ব্যবস্থার কারণে আগেকার করা অনুমান থেকে প্রবৃদ্ধির হার কমিয়ে আনবে। ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ফিন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের (এফএটিএফ) পূর্ণাঙ্গ বৈঠকের সময় নেপালকে দ্বিতীয় বারের মতো (প্রাথমিক ভাবে ২০০৮ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত) ধূসর তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। এর অর্থ হল অর্থ পাচার ও অন্যান্য আর্থিক অপরাধ কার্যকর ভাবে রোধ করতে ব্যর্থতার জন্য এবং সমবায় ও রিয়েল এস্টেট নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার জন্য দেশটিকে আরও তদন্তের আওতায় আনা হবে। যে দেশের অর্থনীতি ইতিমধ্যেই চাপের মধ্যে রয়েছে, ধূসর তালিকাভুক্তি বিনিয়োগ আকর্ষণে নিঃসন্দেহে অতিরিক্ত বাধা তৈরি করবে। এশিয়া ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, নেপালের যে সব মানুষ মনে করেন যে, তাঁদের দেশ সঠিক পথেই এগিয়ে চলেছে, সেই জনসংখ্যার অনুপাত ২০১৭ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ব্যাপক হ্রাস পেয়েছে এবং মাত্র ৪১.৭ শতাংশ এই পথকে সঠিক বলে মনে করছেন। অন্য সকল রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের রাজনৈতিক দলগুলির উপর আস্থাও সর্বনিম্ন অর্থাৎ মাত্র ৪৪ শতাংশ। নাগরিকদের জন্য, দুর্নীতি, মুদ্রাস্ফীতি, চাকরির অভাব, অবনতিশীল অর্থনৈতিক অবস্থার, শিক্ষার সীমিত সুযোগ, রাস্তাঘাট ও রেলপথের লভ্যতা এবং অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশি হস্তক্ষেপের মতো বিষয়গুলি সমান ভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
তরুণরা উন্নত সুযোগের সন্ধানে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে, বিদেশে বসবাসকারী নেপালিরা এখন দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার প্রায় ১৪ শতাংশ।
গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকটি দুর্নীতি কেলেঙ্কারি নেপালের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ভুটানি শরণার্থী কেলেঙ্কারি, ললিত-নিবাস কেলেঙ্কারি, সমবায় ও সোনা চোরাচালান কেলেঙ্কারি। তরুণরা উন্নত সুযোগের সন্ধানে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে, বিদেশে বসবাসকারী নেপালিরা এখন দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার প্রায় ১৪ শতাংশ। ২০২০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে রেমিট্যান্স প্রবাহ মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) ২৪ শতাংশ অবদান রেখেছে, যদিও একই সময়কালে দক্ষিণ এশিয়ার গড় ৪ শতাংশ। প্রাকৃতিক দুর্যোগের দৃষ্টিকোণ থেকেও দেশটি ঝুঁকিপূর্ণ, গত বছর বন্যায় জিডিপির ০.৮ শতাংশ ক্ষতি হয়েছে।
মার্চ মাস থেকে চলতে থাকা রাজতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভ এখন তুলনামূলক ভাবে স্তিমিত হয়ে এলেও স্কুল শিক্ষা বিল পাসের জন্য শিক্ষকদের একযোগে বিক্ষোভ - যার ফলে শিক্ষামন্ত্রী পদত্যাগ করেন - ২৯ দিন ধরে চলেছে। ক্রমবর্ধমান সরকারি হস্তক্ষেপের কারণে ত্রিভুবন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদত্যাগ, নেপাল বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে অপসারণ এবং জ্বালানি ও জলসম্পদ প্রতিমন্ত্রী পূর্ণ বাহাদুর তামাংকে বরখাস্ত করা… এই সব কিছুই সরকারের ক্ষমতা প্রদর্শনের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। দেশের সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের গভর্নর নিয়োগে বিলম্বও সম্ভাব্য বিরোধের বিষয় হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে, যেখানে শাসকগোষ্ঠীর উভয় পক্ষই নিজেদের প্রিয়পাত্রকে এই পদে বসানোর জন্য তদবির করছে। অলি সরকারও গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলিতে সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা এবং সংসদীয় কার্যক্রমের কারণে অত্যধিক বিলম্বের কথা উল্লেখ করে আদর্শ সংসদীয় পদ্ধতির পরিবর্তে অধ্যাদেশ পথ অবলম্বন করেছে।
প্রধানমন্ত্রীর একতরফা সিদ্ধান্ত গ্রহণের ধরন, সরকারি নিয়োগে পক্ষপাতিত্ব, অর্থনীতির হতাশাজনক অবস্থা এবং সরকারের ক্ষমতার প্রতি মোহভঙ্গ… এই সব কিছুই মানুষকে চিরাচরিত নেতৃত্বের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে বাধ্য করেছে। সুতরাং নেপালের বর্তমান ঘটনাবলি বিভিন্ন স্তরের ক্রমাগত পারস্পরিক ক্রিয়া ও তাদের প্রত্যেকের উপর অর্পিত বিভিন্ন গুরুত্বকেই দর্শায়। নেতৃত্বের জন্য যদিও তাদের অভ্যন্তরীণ ইটের বদলে পাটকেল ছোঁড়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার একটি ধারাবাহিক বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছে। তবে বিক্ষোভে যে পরিমাণ সহিংসতা দেখা দিয়েছে এবং জনসাধারণের সম্পত্তি ধ্বংস ও প্রাণশক্তি ব্যয়ের মাত্রা নেতাদের জন্য ঐকমত্য ও তাদের নড়বড়ে জোটের ঐক্য বজায় রাখার বিষয়টিকে আরও গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। দেশের ত্রুটিগুলির পর্যায়ভিত্তিক ভাবে সমাধান করতে হবে। পরিবর্তনের জন্য তীব্র গুঞ্জন উঠলেও নতুন নেতারা পুরনো নেতাদের তরফে নির্মিত প্রাকার ভেঙে ফেলার চেষ্টা করছেন। তরুণ প্রজন্মের জন্যও তাদের দাবিগুলির সমাধান করা জরুরি এবং ভবিষ্যতে তাদের জন্য দেশের অভ্যন্তরে কী সুযোগই বা দেওয়া হচ্ছে, সে কথা স্পষ্ট করে দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি কেবল মাত্র তখনই সম্ভব হবে, যখন নেতৃত্ব প্রকৃত সংস্কার আনার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন হবেন এবং বিদ্যমান ব্যবস্থায় স্থিতিশীলতাকে অগ্রাধিকার দেবেন।
শিবম শেখাওয়াত অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের জুনিয়র ফেলো।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Shivam Shekhawat is a Junior Fellow with ORF’s Strategic Studies Programme. Her research focuses primarily on India’s neighbourhood- particularly tracking the security, political and economic ...
Read More +