ভারত, ১.৪ বিলিয়ন জনসংখ্যার একটি দেশ, কোভিড–১৯ অতিমারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে প্রচুর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। যদিও জনসংখ্যাগত দুর্বলতা ও তুলনামূলকভাবে দুর্বল জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা দেশটিকে একটি কঠোর দেশব্যাপী লকডাউনে বাধ্য করেছিল, গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের সঙ্গে সম্পর্কিত আর্থ–সামাজিক প্রভাবগুলি বিবেচনা করাও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এই লকডাউনের কারণে প্রধান চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে একটি হল শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রচুর ক্ষতি। ‘লার্নিং লস’ শব্দবন্ধটি ‘জ্ঞান বা দক্ষতার নির্দিষ্ট বা সাধারণ ক্ষতি বা অ্যাকাডেমিক অগ্রগতিতে বিপর্যয়কে বোঝায়, সাধারণত একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষায় বর্ধিত ফাঁক বা স্থবিরতার কারণে’। কোভিড–১৯ লকডাউনের কারণে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীর শিক্ষা বিঘ্নিত হওয়ার ফলে বড় আকারের শিক্ষার ক্ষতি হয়েছে, এবং তাই এটিকে শিক্ষার অতিমারি বলা হচ্ছে। শিক্ষার ক্ষতি অর্থনীতির পাশাপাশি অন্যান্য মানব উন্নয়ন সূচকের উপরও বিপর্যয়কর প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে দীর্ঘমেয়াদে। একটি সাম্প্রতিক হিসাব অনুসারে, অবিলম্বে সংশোধনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ না–করা হলে প্রভাবিত প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা জীবনকালে ১৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার উপার্জন হারাবে। সুতরাং, এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, এবং ভবিষ্যতের অতিমারিতে এর পুনরাবৃত্তি প্রতিরোধ করার জন্য অভিনব চিন্তাভাবনা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি কঠোর লকডাউনের একটি কার্যকর বিকল্প হিসাবে মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষার (ফোকাসড প্রোটেকশন) সুযোগ অন্বেষণ করে, যা ভবিষ্যতে এই ধরনের সংকট থেকে উদ্ভূত একই ধরনের শিক্ষা অতিমারি প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে।
কোভিড–১৯ লকডাউনের কারণে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীর শিক্ষা বিঘ্নিত হওয়ার ফলে বড় আকারের শিক্ষার ক্ষতি হয়েছে, এবং তাই এটিকে শিক্ষার অতিমারি বলা হচ্ছে।
মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষা যা দুর্বল জনসংখ্যার সুরক্ষার লক্ষ্যে গৃহীত পদক্ষেপ সমর্থন করে এবং অন্যদের যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করে স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপ পুনরায় শুরু করার অনুমতি দেয়, ভারতের জন্য একটি বাধ্যতামূলক বিবরণ উপস্থাপন করে। মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষার লক্ষ্য হল নির্দিষ্ট লক্ষ্যভিত্তিক হস্তক্ষেপ এবং স্থানীয়ভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে দুর্বল জনসংখ্যাকে অগ্রাধিকার দেওয়া ও সুরক্ষিত করা, যেমন নার্সিং হোমে বর্ধিত সুরক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা সুবিধাগুলিতে কঠোর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ, এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য অগ্রাধিকারমূলক টিকাকরণ। এই পদ্ধতিটি সার্বিক বিধিনিষেধের ক্ষতিকর আর্থ–সামাজিক প্রভাবকে স্বীকার করে, এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তা প্রোটোকলের অধীনে কাজ পুনরায় শুরু করার অনুমতি দিয়ে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও অর্থনৈতিক সঙ্কট কমানোর মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করে। ভারতে মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষা একটি দক্ষ ও ন্যায়সঙ্গত টিকাকরণ প্রচারাভিযান বজায় রেখে ধীরে ধীরে অল্পবয়সী এবং স্বাস্থ্যবান ব্যক্তিদের জন্য স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপ পুনরায় শুরু করে অনাক্রম্যতা তৈরিতে এবং হার্ড প্রোটেকশন অর্জনে অবদান রাখতে পারে।
শিক্ষার ক্ষতি: একটি নীরব অতিমারি
স্কুল বন্ধ থাকা ও শিক্ষায় ব্যাঘাত ভারতের যুব সমাজের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছে। যদিও লকডাউনের ফলে আমাদের দেশের মোট শিক্ষার ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা কঠিন, তবে এটা অনুমান করা কঠিন নয় যে ‘ডিজিটাল বিভাজন’–এর কারণে সুবিধা পেয়েছিল ‘ল্যাপটপ ক্লাস’, সাধারণ জনগণ নয়। অনুমান করা যায়, এই সমস্যাগুলি শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন শিক্ষাগত দক্ষতার পরিমাণগত অবনতি ঘটিয়েছে। যা সাধারণভাবে নেশনস রিপোর্ট কার্ড নামে পরিচিত, তা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গড় ১৩ বছর বয়সীদের গণিতের দক্ষতা ১৯৯০–এর দশকের স্তরে ফিরে আসছে। সবচেয়ে অসুবিধার মধ্যে থাকা পড়ুয়ারা ১৯৭১ সালে যখন পরীক্ষাটি প্রথম পরিচালিত হয়েছিল তার চেয়েও খারাপ পারফরম্যান্স করেছিল।
মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষার লক্ষ্য হল নির্দিষ্ট লক্ষ্যভিত্তিক হস্তক্ষেপ এবং স্থানীয়ভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে দুর্বল জনসংখ্যাকে অগ্রাধিকার দেওয়া ও সুরক্ষিত করা, যেমন নার্সিং হোমে বর্ধিত সুরক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা সুবিধাগুলিতে কঠোর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ, এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য অগ্রাধিকারমূলক টিকাকরণ।
ভারতের ক্ষেত্রেও বিষয়টা আলাদা নয়। আজিম প্রেমজি ইউনিভার্সিটি পরিচালিত একটি সমীক্ষা এই রিপোর্ট করেছে যে কোভিড–১৯–এর ফলে ৯০ শতাংশ শিক্ষার্থী অন্তত একটি ভাষার দক্ষতা হারিয়েছে এবং ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থী অন্তত একটি গাণিতিক সক্ষমতা হারিয়েছে। এটি যথাযথভাবে ভারতে গুরুতর শিক্ষার দারিদ্র্যের আশঙ্কা উত্থাপন করেছে। গ্রামীণ ভারতে স্কুল–বহির্ভূত শিশুদের সংখ্যা বহুগুণ বেড়েছে, এবং অনলাইন সংস্থানগুলিতে প্রবেশের সুযোগ সরকারি স্কুলগুলির বিরুদ্ধে মারাত্মকভাবে পক্ষপাতদুষ্ট ছিল।
চিত্র ১: গ্রামীণ ভারতে স্কুল-বহির্ভূত শিশু এবং অনলাইন অ্যাক্সেস
সূত্র: এএসইআর (গ্রামীণ) ২০২০ তরঙ্গ ১
কোভিড–১৯ অতিমারির কারণে ভারতে শিক্ষার ক্ষতির অভিজ্ঞতা দেশের মানবপুঁজি ও বৃদ্ধির সম্ভাবনার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য নেতিবাচক প্রভাব বহন করে। শিক্ষার ক্ষতি কম–দক্ষ কর্মশক্তির দিকে চালিত করতে পারে, যা উৎপাদনশীলতা, উদ্ভাবন ও সামগ্রিক অর্থনৈতিক বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। চিত্র ২ জিডিপি–তে শিক্ষার ক্ষতির দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব প্রদর্শন করে। উপরন্তু, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও অর্থনৈতিকভাবে সুবিধাবঞ্চিত ব্যক্তিরা অসমভাবে প্রভাবিত হন, যা বিদ্যমান সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যকে বাড়িয়ে তোলে। শিক্ষার ক্ষতি মোকাবিলায় কার্যকর ব্যবস্থা না–নিলে মানবপুঁজির উন্নয়ন হ্রাস ও আর্থ–সামাজিক অগ্রগতির সুযোগ সীমিত হয়ে পড়া সহ ভারত নানা দীর্ঘমেয়াদি পরিণতির সম্মুখীন হতে পারে।
চিত্র ২: শিক্ষার ক্ষতির কারণে জিডিপি–তে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি
সূত্র: হ্যানুশের অ্যান্ড উয়োসমান (২০১৫), ইউনিভার্সাল বেসিক স্কিল: হোয়াট কান্ট্রিস স্ট্যান্ড টু উইন
কেন্দ্রীভূত মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষা কীভাবে কাজ করে?
ভবিষ্যতের অতিমারির প্রেক্ষাপটে একটি নির্দিষ্ট এলাকায় পরিস্থিতির তীব্রতা (বা তার অভাব) নির্বিশেষে সার্বিক লকডাউনের পরিবর্তে লক্ষ্যযুক্ত সুরক্ষা কৌশলের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ঝুঁকিগুলির একটি সতর্কতামূলক মূল্যায়ন অপরিহার্য হবে। এই পদ্ধতি শিশুদের শিক্ষাগত প্রয়োজনীয়তা পূরণ এবং তাদের ভবিষ্যৎ বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা দিয়ে তাদের সজ্জিত করাকে অগ্রাধিকার দেবে। মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষা শিক্ষার মহামারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহায্য করতে পারে এমন কিছু উপায় হল:
১। উচ্চ–ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য, যেমন বয়স্ক ব্যক্তি বা আগে থেকেই স্বাস্থ্য খারাপ এমন ব্যক্তিদের জন্য, কঠোর প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা প্রয়োগ করা হলে তা রোগের সামগ্রিক বোঝা হ্রাস করে। এই পদ্ধতি কম ঝুঁকিপূর্ণদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে উন্মুক্ত রাখার অনুমতি দেয়, শিক্ষার ক্ষেত্রে বাধা কমিয়ে দেয় এবং শিক্ষার দারিদ্র্য হ্রাস করে।
২। মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষার মধ্যে রয়েছে একটি নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করতে এবং নিরবচ্ছিন্ন শিক্ষাকে সক্ষম করতে স্কুলের মধ্যে প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা, যেমন নিয়মিত পরীক্ষা, উন্নত পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্যবিধি প্রোটোকল ও মাস্ক ব্যবহার।
৩। মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষা ডিজিটাল ডিভাইস বা ইন্টারনেট সংযোগের অভাবের কারণে শিক্ষার প্রতিবন্ধকতা রোধ করে ডিজিটাল বিভাজন সেতুবন্ধনে সাহায্য করে, যা বিশেষ করে ভারতের জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশের জন্য প্রাসঙ্গিক।
৪। মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষা মানসিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতার উপর অতিমারির প্রভাবের ফলে আর্থ–সামাজিক সংবেদনশীল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিশুদের সহায়তা করে।
৫। মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষা অতিমারির আর্থ–সামাজিক পরিণতিগুলি মোকাবিলার প্রয়োজনীয়তাকে স্বীকৃতি দেয় এবং দুর্বল জনগোষ্ঠীকে লক্ষ্যযুক্ত সহায়তা প্রদান করে। শিক্ষার দারিদ্র্যের আর্থ–সামাজিক নির্ধারকগুলির মোকাবিলা করে এই পদ্ধতিটি শিক্ষাগত সাফল্যের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশের প্রসার ঘটায়।
একটি সতর্কতা এইরূপ: মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষাকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখা উচিত নয়, বরং একটি ব্যাপক কৌশলের অংশ হিসাবে দেখা উচিত। দুর্বল জনসংখ্যাকে রক্ষা করা এবং নিম্নঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার অনুমতি দেওয়ার সময় ব্যাপক পরীক্ষা, যোগাযোগের সন্ধান এবং জনসম্প্রদায়ব্যাপী প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার মতো পরিপূরক পদক্ষেপগুলির বাস্তবায়ন করে যাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে রয়েছে মাস্ক ব্যবহারের প্রচার, সঠিক স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলন, এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা। এই ব্যবস্থাগুলির সঙ্গে মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষা একত্র করে ভারত কার্যকরভাবে সংক্রামক রোগের বিস্তার প্রশমিত করতে পারে এবং ভবিষ্যতে প্রাদুর্ভাবের প্রভাবকে কমিয়ে আনতে পারে।
দুর্বল জনসংখ্যাকে রক্ষা করা এবং নিম্নঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার অনুমতি দেওয়ার সময় ব্যাপক পরীক্ষা, যোগাযোগের সন্ধান এবং জনসম্প্রদায়ব্যাপী প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার মতো পরিপূরক পদক্ষেপগুলির বাস্তবায়ন করে যাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতকে মনোযোগভিত্তিক সুরক্ষা বাস্তবায়নের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠতে হবে, বিশেষ করে ভবিষ্যতের অতিমারির কথা মাথায় রেখে। দুর্বল গোষ্ঠীগুলিকে সঠিকভাবে চিহ্নিত ও শ্রেণিবদ্ধ করা এবং উপযুক্ত স্বাস্থ্যসেবা ও সহায়তা পরিষেবাগুলিতে তাদের প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লক্ষ্যযুক্ত সুরক্ষা ব্যবস্থাগুলি কার্যকরভাবে যাতে প্রয়োগ করা যায় তা নিশ্চিত করার জন্য ভ্যাকসিন ও পরীক্ষার সংস্থানগুলির সুষম বণ্টন অত্যাবশ্যক। উপরন্তু, শক্তিশালী নজরদারি ব্যবস্থা, আঞ্চলিক বৈচিত্র্যের ভিত্তিতে তৈরি স্থানীয় কৌশল, এবং স্বচ্ছ যোগাযোগ হল আস্থা তৈরি করা এবং জনগণের সহযোগিতা নিশ্চিত করার জন্য অপরিহার্য।
বৈচিত্র্যময় জনসংখ্যা ও জটিল আর্থসামাজিক ভূচিত্র–সহ ভারতের একটি ভারসাম্যপূর্ণ পদ্ধতির প্রয়োজন, যা সংখ্যাগরিষ্ঠের অর্থনৈতিক ও শিক্ষাগত কল্যাণের ভারসাম্য বজায় রাখার পাশাপাশি দুর্বল জনগোষ্ঠীর সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দেয়। লক্ষ্যযুক্ত পদক্ষেপগুলি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভারত প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে পারে, দুর্বলদের রক্ষা করতে পারে, এবং জনস্বাস্থ্য ও আর্থ–সামাজিক স্থিতিশীলতার মধ্যে ভারসাম্য অর্জন করতে পারে। এক্ষেত্রে যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তা হল নীতিনির্ধারক, স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার ও বৃহত্তর জনসম্প্রদায়ের জন্য একত্রে কাজ করা এবং ক্রমপ্রাপ্ত প্রমাণ ও ভারতীয় জনগণের অনন্য চাহিদার ভিত্তিতে কৌশল গ্রহণ করা।
অনঘ চট্টোপাধ্যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডের জনস হপকিন্স ব্লুমবার্গ স্কুল অফ পাবলিক হেলথ–এর একজন পিএইচডি ক্যান্ডিডেট।
দেবস্মিতা সরকার অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর নিউ ইকনমিক ডিপ্লোম্যাসি–র জুনিয়র ফেলো।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.