বিদেশে দ্রুত হ্রাসমান প্রভাবের মাঝেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিজেকে আরও একটি আবদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে খুঁজে পেয়েছে এবং এমনটা এ বার ঘটেছে আফ্রিকায়। গত বছরের শেষের দিকে ফরাসিদের নেতৃত্বে নাইজার থেকে ফ্রান্সের সেনা প্রত্যাহারের পর এ বার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও সেনা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। আফ্রিকার ‘ক্যু বেল্ট’ বা ‘অভ্যুত্থান বলয়’ জুড়ে বিস্তৃত প্রবণতার অংশ হিসাবে পশ্চিমী সৈন্যদের রুশ সামরিক উপস্থিতির দরুন ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে আফ্রিকায় ক্ষমতার লড়াই নতুন কিছু নয়। এর আগে ঠান্ডা লড়াইয়ের যুগে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইথিওপিয়া এবং সোমালিয়া বা অ্যাঙ্গোলায় ওগাডেন যুদ্ধের মতো বেশ কয়েকটি প্রক্সি যুদ্ধে একে অপরের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। যাই হোক, এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এক গুরুত্বপূর্ণ ভূখণ্ডে রাশিয়ার কাছে জমি হারাচ্ছে যেখানে মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকান (এমইএনএ) অঞ্চল জুড়ে ইসলামিক স্টেট এবং বোকো হারামের মতো সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলির দ্রুত প্রভাব রোধে দেশটির সন্ত্রাসবাদবিরোধী প্রচেষ্টা অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, আল-কায়েদার সহযোগী গোষ্ঠী জামাত নুসরাত আল-ইসলাম ওয়াল-মুসলিম (জেএনআইএম) এবং ইসলামিক স্টেট ইন দ্য গ্রেটার সাহারা-র (আইএসজিএস) মতো দলগুলিও এই অঞ্চলে শক্তিশালী ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। নাইজার থেকে প্রত্যাহারের ফলস্বরূপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দেশটির দু’টি সামরিক ঘাঁটি হারাবে যা তার আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধ প্রচেষ্টার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং ১০০০ সৈন্যদল মোতায়েন করেছিল।
গত এক বছরে নাইজারে মার্কিন সৈন্যরা নাইজেরিয়ান বাহিনীকে সক্রিয় প্রশিক্ষণ বা সহায়তা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। তা সত্ত্বেও, তাদের উপস্থিতি জিহাদি শক্তির বিরুদ্ধে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন নাইজার থেকে তার সৈন্য প্রত্যাহার করতে সম্মত হওয়ায় কয়েক দশক ধরে সন্ত্রাসবিরোধী প্রচেষ্টা পূর্বাবস্থায় ফেরত যেতে চলেছে, যা উল্লেখযোগ্য ভাবে ভবিষ্যতের প্রচেষ্টাকে প্রভাবিত করবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং নাইজারের মধ্যে বিরোধের একটি মূল বিষয় ছিল ট্রানজিশন টাইমলাইন বা রূপান্তরকালীন সময়রেখা। নাইজারের হুন্তা শাসকরা যখন বেসামরিক সরকারে ফিরে তিন বছরের উত্তরণের পক্ষে কথা বলেছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হুন্তা সরকারের সঙ্গে মিলে কাজ করতে অস্বীকার করেছিল।
গত এক বছরে নাইজারে মার্কিন সৈন্যরা নাইজেরিয়ান বাহিনীকে সক্রিয় প্রশিক্ষণ বা সহায়তা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। তা সত্ত্বেও, তাদের উপস্থিতি জিহাদি শক্তির বিরুদ্ধে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন নাইজার থেকে তার সৈন্য প্রত্যাহার করতে সম্মত হওয়ায় কয়েক দশক ধরে সন্ত্রাসবিরোধী প্রচেষ্টা পূর্বাবস্থায় ফেরত যেতে চলেছে, যা উল্লেখযোগ্য ভাবে ভবিষ্যতের প্রচেষ্টাকে প্রভাবিত করবে।
বিশ্বের প্রধান শক্তিগুলির মধ্যে আন্তর্জাতিক ফাটল ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়ায় রাশিয়া এবং চিন ঘনিষ্ঠতর হয়েছে, যা নাইজার এবং বৃহত্তর আফ্রিকায় অব্যাহত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতির জন্য একটি ধাক্কা। সম্প্রতি, কঙ্গোলিজ সেনাবাহিনী দাবি করেছে যে, তারা একটি অভ্যুত্থান প্রচেষ্টা ব্যর্থ করেছে, যেটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জড়িত ছিল।
সাহেলে তোলপাড়
গত বছরের জুলাই মাসে পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজার নজরে আসে, যখন একটি অভ্যুত্থানের পর নাইজারের হাজার হাজার নাগরিক দীর্ঘকালীন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বাজুমের উৎখাত উদযাপনের জন্য রাস্তায় নেমেছিলেন। তার পর থেকে, নাইজার ধারাবাহিক ভাবে খবরের শিরোনামে থেকেছে। অভ্যুত্থানটি ২০২৩ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর অ্যালায়েন্স অব সাহেল স্টেটস বা আলিয়াঁজ দেস এতাস দু সাহেল (এইএস) গঠনের পরে ঘটে, যেখানে নাইজার মালি এবং বুর্কিনা ফাসোর সঙ্গে যোগ দেয়। এই দু’টি প্রতিবেশী দেশও গত দুই বছরের মধ্যে একটি অভ্যুত্থান প্রত্যক্ষ করেছে এবং বর্তমানে হুন্তা সরকার সেখানে শাসন করছে।
একটি ঢিলেঢালা পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তি অনুযায়ী অ্যালায়েন্স অব সাহেল স্টেটস তার সদস্যদের প্রতিশ্রুতি দেয় যে, তাদের কেউ যদি আক্রমণের শিকার হয়, তা হলে একে অপরকে সামরিক ভাবে সমর্থন করবে। এইএস-এর কাঠামোর অধীনে, তিনটি রাষ্ট্রই সশস্ত্র বিদ্রোহের অবসান বা প্রতিরোধে সহযোগিতা করতে সম্মত হয়েছে। এর পরে ২০২৪ সালের ২৮ জানুয়ারি তিনটি এইএস সদস্য রাষ্ট্রই পশ্চিম আফ্রিকান আঞ্চলিক সংস্থা ১৫ সদস্যবিশিষ্ট ইকোনমিক কমিউনিটি অফ ওয়েস্ট আফ্রিকান স্টেটস (ইকোওয়াস) থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশটি প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ, বিশেষ করে ইউরেনিয়ামের ক্ষেত্রে, যা পারমাণবিক শিল্পের জন্য অত্যাবশ্যক। ইউরেনিয়াম উৎপাদনে নাইজার বিশ্বব্যাপী সপ্তম স্থানে রয়েছে এবং ফ্রান্সের একটি উল্লেখযোগ্য সরবরাহকারী দেশও বটে। অভ্যুত্থানের আগে ফ্রান্সের ইউরেনিয়ামের প্রায় ১৫ শতাংশ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক-পঞ্চমাংশ নাইজার থেকে উদ্ভূত হত। ফলস্বরূপ, নাইজারে সাম্প্রতিক ঘটনাবলী ফ্রান্স এবং বৃহত্তর ইউরোপের জন্য আক্ষরিক অর্থেই অস্বস্তি সৃষ্টি করছে।
ইউরোপের জ্বালানি নিরাপত্তায় তার ভূমিকার পাশাপাশি নাইজার অস্থির সাহেল অঞ্চলের স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রেও বিরাট অবদান রাখে। প্রায় ১০০০ মার্কিন সৈন্যদল এবং ১৫০০ ফরাসি সৈন্যদল-সহ নাইজার সমগ্র সাহেল অঞ্চলে ইসলামি জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পশ্চিমের একটি গুরুত্বপূর্ণ মিত্র দেশ হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নাইজারে দু’টি ড্রোন সাইট রক্ষণাবেক্ষণ করেছে: একটি নিয়ামে এবং আর একটি আগাদেজ-এ। মাত্র ছ’বছর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই দুটি ড্রোন ঘাঁটি নির্মাণে প্রায় ১১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছিল। এ ছাড়াও, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বছরে প্রায় ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করে। ফ্রান্স তার উপনিবেশ নাইজারে ১৫০০ সামরিক কর্মী মোতায়েন রেখেছিল, যাঁরা ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে নাইজার ছেড়ে চলে যায়।
১০০০ মার্কিন সৈন্যদল এবং ১৫০০ ফরাসি সৈন্যদল-সহ নাইজার সমগ্র সাহেল অঞ্চলে ইসলামি জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পশ্চিমের একটি গুরুত্বপূর্ণ মিত্র দেশ হয়েছে।
নাইজার থেকে তার সৈন্য প্রত্যাহার করার জন্য ফ্রান্স একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক অভিযান চালায়। প্রতিবেশী চাদে পৌঁছনোর আগে প্রায় ১৭০০ কিলোমিটার বিস্তৃত বিপজ্জনক মরুভূমির পথ অতিক্রম করে, যেখানে ফ্রান্স তার বর্তমান সাহেল অপারেশনটি চালাচ্ছিল। এ দিকে, মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারের পরিকল্পনা এখনও চূড়ান্ত হয়নি এবং এ নিয়ে আলোচনা চলছে। মার্কিন সেনারা এই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নাইজার থেকে তাদের সৈন্য প্রত্যাহার সম্পূর্ণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। ৯/১১ হামলার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০০২ সালে যে প্যান সাহেল ইনিশিয়েটিভ চালু করেছিল, তা কার্যত বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
বৃহৎ শক্তি প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এ হেন সাদৃশ্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। নাইজারে অভ্যুত্থানটি সেই সময়ে ঘটেছিল যখন সেন্ট পিটার্সবার্গে দ্বিতীয় রাশিয়া-আফ্রিকা শীর্ষ সম্মেলনে আফ্রিকার রাষ্ট্রপ্রধান এবং মন্ত্রীরা যোগদান করেছিলেন। ফরাসিদের প্রত্যাহারের পর, রাশিয়ার ব্যক্তিগত সামরিক গোষ্ঠী ওয়াগনার দ্রুততার সঙ্গে তার ঘাঁটিগুলির নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। সর্বোপরি, ক্রমবর্ধমান দৃঢ় এবং আক্রমণাত্মক রুশ সামরিক কর্মীরা নাইজারের এয়ারবেস ১০১-এ প্রবেশ করেছে বলে জানা গিয়েছে, যেখানে মার্কিন সেনারা এখনও অবস্থান করছে। ইউক্রেনের বিদ্যমান সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে, মার্কিন এবং রুশ সৈন্যদের নৈকট্য সম্ভবত উত্তেজনা বাড়িয়ে তুলতে পারে, যা তাদের সংঘর্ষের পথে ঠেলে দিতে পারে।
এমন একটি বিশ্বে যেখানে প্রধান শক্তিগুলি আফ্রিকা থেকে লাতিন আমেরিকা এবং ইন্দো-প্যাসিফিক থেকে ইউরেশিয়া পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলগুলিতে প্রভাবের জন্য ক্রমশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেখানে রাশিয়া ও চিনের মতো দু’টি শক্তিশালী প্রতিপক্ষের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এই প্রতিযোগিতাটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বিশেষ ভাবে প্রতিবন্ধকতাময়। কারণ এটি শুধুমাত্র রাশিয়া এবং চিনের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সহযোগিতার পটভূমিতে নয়, বরং ইউক্রেন এবং মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান সামরিক প্রতিশ্রুতির মাঝে ঘটেছে। এ সব বিদ্যমান সংঘাত আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছে। যখন রাশিয়া এবং চিন পশ্চিমের বিরুদ্ধে একটি সমন্বিত কৌশল গঠনের জন্য একত্রিত হচ্ছে, ওয়াশিংটনের নেতৃত্বের অন্বেষণ প্রায়শই তার পশ্চিমী অংশীদারদের পিছনে ফেলে দেয় বা স্বাধীন ভাবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেয়। আফ্রিকার মতো আর কোথাও এই প্রবণতা এত স্পষ্ট হয়নি।
এমন একটি বিশ্বে যেখানে প্রধান শক্তিগুলি আফ্রিকা থেকে লাতিন আমেরিকা এবং ইন্দো-প্যাসিফিক থেকে ইউরেশিয়া পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলগুলিতে প্রভাবের জন্য ক্রমশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেখানে রাশিয়া ও চিনের মতো দু’টি শক্তিশালী প্রতিপক্ষের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
ভবিষ্যতের পথ
এই অঞ্চলে মার্কিন প্রচেষ্টার জন্য আফ্রিকা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ এবং ওয়াশিংটন বেনিন, ঘানা এবং আইভরি কোস্টের মতো দেশগুলিতে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের জন্য তার উপকূলীয় উপস্থিতি ব্যবহার করবে। নাইজার থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার একটি কৌশলগত দৃষ্টিকোণ থেকে তাৎপর্যপূর্ণ না-ও হতে পারে। কারণ দেশগুলি ক্রমবর্ধমান ভাবে সন্ত্রাস দমন প্রচেষ্টার জন্য প্রযুক্তির উপর নির্ভর করছে। কিন্তু বিশ্বনেতা হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতির নিরিখে এর অর্থ - বিশেষ করে নাইজারে রাশিয়ার ভূমিকা-বিপর্যয়ের পটভূমিতে এবং একটি সাহেলে ক্রমবর্ধমান চিনা ও ইরানি প্রভাবের মাঝে – এ বার আরও স্পষ্ট।
নাইজারের জন্য আশাবাদী সম্ভাবনা বর্তমানে অত্যধিক অযৌক্তিক বলে মনে হতে পারে। বর্তমানে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে মাত্র কয়েকটি বিকল্প রয়েছে বলে মনে হচ্ছে: কঠোর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা, সামরিক পদক্ষেপ শুরু করা বা উভয়ের সমন্বয়। যাই হোক, এই পদক্ষেপগুলির যে কোনও কিছুই সম্ভাব্য ভাবে হুন্তাকে পশ্চিমী জোট থেকে আরও দূরে সরিয়ে দিতে পারে। তবে একটি তৃতীয় বিকল্পও রয়েছে এবং তা হল সংলাপ। নাইজারের একটি গণতান্ত্রিক সরকারে রূপান্তর এবং পরবর্তী আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা উভয় পক্ষের কার্যকারিতা এবং প্রকৃত উদ্দেশ্যের উপর নির্ভর করবে। নাইজারের স্থিতিশীলতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাহেল-ব্যাপী দৃষ্টিভঙ্গির জন্য একটি পরীক্ষাসম।
বিবেক মিশ্র অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ফেলো।
সমীর ভট্টাচার্য অবজার্ভার ফাউন্ডেশনের অ্যাসোসিয়েট ফেলো।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.