শ্রীলঙ্কার সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক সঙ্কট ও পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জ ও বাহ্যিক ধাক্কা দ্বারা চিহ্নিত একটি জটিল আখ্যান উপস্থাপন করে। ২০১৯ সালে শুরু হওয়া সঙ্কটটি অযৌক্তিক-পরামর্শভিত্তিক কর ছাঁটাই, জৈব চাষে দুর্বলভাবে পরিচালিত স্থানান্তর, এবং ২০১৯ ইস্টার বোমা হামলা, কোভিড-১৯ অতিমারি ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের মতো বিধ্বংসী ঘটনাগুলির ধারাবাহিকতার কারণে আরও তীব্র হয়েছিল। এই কারণগুলি কৃষি ও পর্যটনের মতো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রগুলিকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করেছে, এবং দেশের ক্ষয়প্রাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে আরও চাপে ফেলেছে। বিদেশি ঋণের উপর দেশের অত্যধিক নির্ভরতা, বিশেষ করে উচ্চ-সুদের বাণিজ্যিক ঋণের উপর, বৈদেশিক চাপের ক্ষেত্রে দুর্বলতা বাড়িয়েছে। দেশটি মধ্যম আয়ের স্থিতিতে রূপান্তরিত হওয়ার সঙ্গেসঙ্গে রেয়াতি তহবিলের প্রাপ্তি হ্রাস পেয়েছে, যার ফলে স্বল্প পরিশোধের মেয়াদ সহ আন্তর্জাতিক সার্বভৌম বন্ড (আইএসবি) বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সাল নাগাদ বাণিজ্যিক ঋণ শ্রীলঙ্কার বৈদেশিক ঋণের ৫৬ শতাংশ ছিল, যা ২০০৭ সালের ২.৫ শতাংশ থেকে অনেক বেশি।
২০২২ সালের জুনে রাষ্ট্রপুঞ্জ শ্রীলঙ্কায় একটি সম্ভাব্য "পূর্ণবিকশিত মানবিক জরুরি অবস্থা" সম্পর্কে সতর্ক করে এবং সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জন্য ৪৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তার আহ্বান জানায়। শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি ২০২৪ সালে মাঝারিভাবে ২.২ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হলেও দেশটি উচ্চ দারিদ্র্যের হার, আয়ের বৈষম্য এবং শ্রমবাজারের সমস্যাগুলির সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের সর্বশেষ দ্বিবার্ষিক শ্রীলঙ্কা ডেভেলপমেন্ট আপডেট মূল্যস্ফীতি, রাজস্ব, এবং রেমিট্যান্স ও পর্যটন দ্বারা চালিত চলতি অ্যাকাউন্ট উদ্বৃত্তের উন্নতির কথা তুলে ধরেছে। তবে, ২০২৩ সালে জনসংখ্যার ২৫.৯ শতাংশ দারিদ্র্য সীমার নিচে রয়ে গিয়েছে। অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের (এমএসএমই) পতনের কারণে শ্রমশক্তির অংশগ্রহণও হ্রাস পেয়েছে, বিশেষত মহিলাদের মধ্যে এবং শহরাঞ্চলে।
শ্রীলঙ্কার ঋণ পুনর্গঠন, বিশেষ করে ভারত ও চিনের মতো প্রধান ঋণদাতাদের তরফে, কলম্বোকে আইএমএফ-এর সঙ্গে আলোচনায় নির্দিষ্ট পরিমাণ বাড়তি সুযোগ করে দেয় এবং আঞ্চলিক গতিশীলতার পরিবর্তনকে প্রতিফলিত করে।
এই পলিক্রাইসিস এমএসএমই-কে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করেছে, যার ফলে চাকরি গিয়েছে এবং পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হয়েছে। কিছু এমএসএমই ডিজিটালাইজেশন ও নমনীয় কাজের অনুশীলনের মাধ্যমে অভিযোজিত হতে পারলেও অনেকে ছাঁটাই ও সম্পদ বিক্রির পথ বেছে নেয়। তাদের স্থিতিস্থাপকতা সত্ত্বেও এমএসএমইগুলি প্রাতিষ্ঠানিক বা সরকারি উদ্দীপনা প্যাকেজ থেকে ন্যূনতম সমর্থন পেয়েছে। প্রশাসনিক অদক্ষতা এবং প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা তাদের বৃদ্ধিকে আরও বাধাগ্রস্ত করেছে। শ্রীলঙ্কার পুনরুদ্ধারের পথ শুধুমাত্র একটি অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জই নয়, বরং একটি ভূ-রাজনৈতিক ভারসাম্য রক্ষার কাজও সামনে নিয়ে আসে। বিশেষ করে ভারতের কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য আন্তর্জাতিক সহায়তা এবং কৌশলগত সংস্কারের মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য তার অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা, জটিল আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মধ্যে পথ করে নেওয়া এবং স্থিতিশীল বৃদ্ধি অর্জন করা।
ভূ-রাজনৈতিক গতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার
অতিমারি আঘাত হানার আগেই শ্রীলঙ্কা উচ্চ ঋণের মাত্রা এবং রাজস্ব ঘাটতির মধ্যে পড়েছিল, যা তার অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করেছিল। অতিমারি এই সমস্যাগুলিকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে, গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রগুলিকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করেছে, এবং ২০২২ সালে উল্লেখযোগ্য ৭.৮ শতাংশ জিডিপি সংকোচনের দিকে নিয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, এবং দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ হ্রাস পেয়েছে, যা শ্রীলঙ্কাকে একটি ঐতিহাসিক আর্থিক সংকটের চূড়ান্ত পরিণতির দিকে ঠেলে দিয়েছে।
ক্রমবর্ধমান সঙ্কটের প্রতিক্রিয়া হিসাবে শ্রীলঙ্কা সরকার আন্তর্জাতিক সাহায্য চেয়েছিল এবং ২০২৩ সালে আইএমএফ থেকে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের গুরুত্বপূর্ণ বেলআউট পেয়েছিল। এই এক্সটেন্ডেড ফান্ড ফেসিলিটি (ইএফএফ)-র লক্ষ্য ছিল আর্থিক পুনরুদ্ধারের জন্য পরিকল্পিত উচ্চাভিলাষী সংস্কারগুলির একটি সিরিজের মাধ্যমে অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা এবং ঋণ স্থায়িত্ব আনা। এই সংস্কারগুলির মধ্যে রয়েছে রাজস্ব সংগ্রহের উন্নতির জন্য কর-ব্যবস্থার উন্নতি, করের ভিত্তি প্রসারিত করা, এবং কঠোর রাজস্ব একত্রীকরণ ব্যবস্থা বাস্তবায়িত করা। কর্মসূচিটি অর্থনীতির উপর তাদের আর্থিক বোঝা কমাতে প্রধান রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগগুলির পুনর্গঠনের উপরও দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। দেশে আইএমএফের হস্তক্ষেপের জন্য ঋণ পুনর্গঠন অপরিহার্য ছিল। লক্ষ্য ছিল ২০৩২ সালের মধ্যে একটি স্থিতিশীল অর্থনৈতিক পথ নির্ধারণের লক্ষ্যে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক ঋণদাতাদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে টেকসই পথে ঋণ-জিডিপি অনুপাত হ্রাস করা।
শ্রীলঙ্কার ঋণ পুনর্গঠন, বিশেষ করে ভারত ও চিনের মতো প্রধান ঋণদাতাদের তরফে, কলম্বোকে আইএমএফ-এর সঙ্গে আলোচনায় নির্দিষ্ট পরিমাণ বাড়তি সুযোগ করে দেয় এবং আঞ্চলিক গতিশীলতার পরিবর্তনকে প্রতিফলিত করে। ভারত বিআরআই-তে অংশগ্রহণ না করার কথা ঘোষণা করার পরে চিনের কাছে শ্রীলঙ্কার কৌশলগত গুরুত্ব আরও বেড়েছে, বিশেষ করে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই)-এর অধীনে ভারত মহাসাগর অঞ্চলে তার বাণিজ্য ও পরিকাঠামোগত সংযোগ সম্পর্কিত গুরুত্ব।
শ্রীলঙ্কায় চিনের সম্পৃক্ততা বিতর্কিত হয়েছে, বিশেষত ২০১৭ সালে হাম্বানটোটা বন্দরের মতো ঘটনার মাধ্যমে, যেখানে চায়না মার্চেন্টস পোর্ট হোল্ডিংস কোম্পানি ১.১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে ৯৯ বছরের লিজে বন্দরের ৮৫ শতাংশ শেয়ার অধিগ্রহণ করেছে। একই বছর, দক্ষিণ শ্রীলঙ্কায় বিক্ষোভকারী ও সরকার-সমর্থকদের মধ্যে একাধিক সংঘর্ষ শুরু হয়, যার কারণ ছিল চিনের সঙ্গে একটি বন্দর চুক্তির ফলে বন্দর এলাকাটির সম্ভাব্য 'চিনা উপনিবেশ' হয়ে উঠার বিষয়ে উদ্বেগ। অংশীদারিত্বের দ্বারা সৃষ্ট সাংস্কৃতিক ও জনসংখ্যাগত বিপদের কথা উল্লেখ করে বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতারাও বিরোধিতায় সোচ্চার হন। যাই হোক, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহে পূর্ববর্তী প্রশাসনের অধীনে বন্দর নির্মাণের মাধ্যমে ঋণের বোঝা কমানোর জন্য প্রয়োজনীয় চুক্তিটিকে রক্ষা করেছিলেন।
দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (SAARC)-এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য সম্পর্ক নিয়ে গর্ব করে ভারত ও শ্রীলঙ্কার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সাম্প্রতিক বছরগুলিতে একটি উত্থানের সাক্ষী হয়েছে৷
সাম্প্রতিক ঘটনাবলি, বিশেষ করে ২০২১ সালে শ্রীলঙ্কার উত্তর প্রদেশে চিনা জ্বালানি প্রকল্প স্থগিত করা, শ্রীলঙ্কার প্রতি চিনের প্রতিশ্রুতির একটি সম্ভাব্য পুনর্মূল্যায়ন নির্দেশ করে। ডেলফ্ট, নাগাদীপ, এবং আনালথিভু দ্বীপে হাইব্রিড শক্তির প্ল্যান্ট স্থাপনের লক্ষ্যে একটি প্রকল্প বন্ধ করা (কথিত যে ভারতের দক্ষিণ উপকূলরেখার নিকটবর্তী হওয়ায় নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণে) শ্রীলঙ্কার অগ্রাধিকার ও অংশীদারিত্ব পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। যদিও শ্রীলঙ্কায় চিনের দূতাবাস স্থগিতাদেশের খবরটি নিশ্চিত করার সময় ভারতের নাম নেয়নি, বিষয়টি একই অঞ্চলে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি প্ল্যান্টের জন্য একটি চিনা ফার্মের টেন্ডার জিতে নেওয়ার বিরুদ্ধে ভারতের আগের প্রতিবাদের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
ভারত ও শ্রীলঙ্কার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সাম্প্রতিক বছরগুলিতে একটি উত্থানের সাক্ষী হয়েছে, যা দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক)-র মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য সম্পর্ক তুলে ধরে ৷ ২০২২ সালে ভারত চিনকে ছাড়িয়ে শ্রীলঙ্কার বৃহত্তম দ্বিপাক্ষিক ঋণদাতা হওয়ার সময়েই শ্রীলঙ্কার ঋণ ত্রাণ আলোচনার সমাধানের জন্য ঋণদাতা দেশগুলির মধ্যে ন্যায়সঙ্গত বোঝা-বণ্টনের প্রয়োজন দেখা দিয়েছিল, এবং ভারত এখন এই প্রক্রিয়ায় আরও উল্লেখযোগ্য অংশ বহন করেছে৷
শ্রীলঙ্কার প্রতি ভারতের ব্যাপক সমর্থন
শ্রীলঙ্কার পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় ভারতের সম্পৃক্ততা দ্বীপরাষ্ট্রে তার সুনির্দিষ্ট অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থের ওপর জোর দেয়। আইএমএফ-কে আর্থিক নিশ্চয়তা প্রদানকারী প্রথম দ্বিপাক্ষিক ঋণদাতা হিসেবে শ্রীলঙ্কার বেলআউট কর্মসূচির অগ্রগতি সহজতর করার ক্ষেত্রে ভারত অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল। এটি প্রায় ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে, যার মধ্যে একাধিক ক্রেডিট লাইন এবং মুদ্রা সহায়তা রয়েছে, যা শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে এই অঞ্চলকে স্থিতিশীল করার জন্য ভারতের প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে। ভারতীয় সংযোগ উদ্যোগ, যেমন চেন্নাই-জাফনা ফ্লাইট এবং ভবিষ্যৎ ফেরি পরিষেবাগুলিও, আঞ্চলিক সংযোগ ও বৃদ্ধি জোরদার করার ক্ষেত্রে সহযোগিতার গুরুত্বের ওপর জোর দেয়৷
তার উপর, ভারতের ভূমিকা আর্থিক সহায়তার বাইরেও প্রসারিত হয়েছে, এবং কূটনৈতিক ব্যস্ততার পাশাপাশি শ্রীলঙ্কায় দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য শক্তি, পর্যটন ও পরিকাঠামোর মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ বাড়ানোর উপর জোর দিয়েছে। ভারত মহাসাগরে দেশটির অবস্থান ভারতের নিরাপত্তা কৌশলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে এই অঞ্চলে চিনা প্রভাবের সঙ্গে ভারসাম্য রক্ষার জন্য। এই কৌশলগত মাত্রাটি বৌদ্ধ স্থানগুলির সংস্কার এবং দুই দেশের মধ্যে ধর্মীয় পর্যটনকে উন্নত করার উদ্যোগের মতো গভীর-মূল সাংস্কৃতিক বন্ধনের দ্বারা পরিপূরিত হয়। সাংস্কৃতিক সম্পৃক্ততার মধ্যে শ্রীলঙ্কায় জাতিগত পুনর্মিলন, বিশেষ করে তামিল সম্প্রদায়ের জন্য সমর্থন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
অর্থনৈতিক অস্থিরতা থেকে পুনরুদ্ধারের দিকে শ্রীলঙ্কার যাত্রা স্থিতিশীলতার জন্য বহুমুখী পদ্ধতির প্রতিফলন ঘটায়, যার মধ্যে আছে স্বল্পমেয়াদি পুনরুদ্ধার ও দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীল বৃদ্ধি উভয় অর্জনের লক্ষ্যে কৌশলগত অংশীদারিত্ব ও উচ্চাভিলাষী সংস্কারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক, কৌশলগত ও সাংস্কৃতিক মাত্রাকে একীভূত করা। যাই হোক, এটি আন্তর্জাতিক ঋণদাতাদের সন্তুষ্ট করা, ভারত ও চিনের মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থের ভারসাম্য বজায় রাখা, এবং দারিদ্র্য হ্রাস ও বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করার জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক নীতি বাস্তবায়নের একটি সূক্ষ্ম পথ ধরে এগিয়ে চলে। যথেষ্ট আর্থিক সহায়তা ও পরিকাঠামো উন্নয়নে ফোকাস-সহ ভারতের আগ্রহী সম্পৃক্ততা আঞ্চলিক প্রভাব পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয় এবং সম্ভাব্যভাবে চিনের বিআরআই-এর মোকাবিলা করে। এইভাবে, শ্রীলঙ্কার পুনরুদ্ধারের গতিপথ কেবল তার অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎই নয়, আঞ্চলিক শক্তির গতিশীলতা এবং সহযোগিতামূলক কাঠামোকেও তৈরি করবে।
এই ভাষ্যটি প্রথম 9DASHLINE-এ উপস্থিত হয়েছিল।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.