Author : Rakesh Sood

Published on May 05, 2022 Updated 0 Hours ago

দু’‌দেশের মধ্যে নানা বিষয়ে মতপার্থক্য নিরসনের জন্য শান্ত সংলাপ হওয়া প্রয়োজন, এবং নতুন দিল্লিকে সংবেদনশীল ও উদার হতে হবে

ভারত-নেপাল জটিল সম্পর্কের মেরামতি

নেপালের প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবা গত মাসে (১-৩ এপ্রিল) দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ভারত সফরে এসেছিলেন। ২০২১ সালের জুলাই মাসে শপথ নেওয়ার পর ঐতিহ্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এটিই ছিল তাঁর প্রথম দ্বিপাক্ষিক বিদেশ সফর। সফরের ফলাফলটি অসাধারণ কিছু না হলেও তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল ভারত ও নেপাল কার্যকর ভাবে বিতর্কমূলক সমস্যাগুলি এড়িয়ে যেতে পেরেছে। ৭৫ বছর বয়সী দেউবা এখন একজন প্রভূত অভিজ্ঞতাসম্পন্ন রাজনীতিক, যিনি ১৯৯৫ সালে প্রথম প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। এখন তার পঞ্চম মেয়াদে তিনি দুই দেশের মধ্যেকার জটিল সম্পর্কের সঙ্গে অপরিচিত নন।

ইতিবাচক ফলাফল

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির মধ্যে ছিল জয়নগর (বিহার) থেকে কুর্থা (নেপাল) পর্যন্ত ৩৫ কিলোমিটার আন্তঃসীমান্ত রেল সংযোগ চালু করা। আরও দুটি পর্যায়ে এটি বিজলপুরা ও বারদিবাস পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। ৭৮৭ কোটি টাকার প্রকল্পটি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে তৈরি ছিল, কিন্তু নেপালে কর্মী নিয়োগ করতে পারে এমন একটি সংস্থা স্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক কাজকর্ম শেষ না–হওয়ার কারণে তা চালু করা যায়নি। কোঙ্কন রেলওয়ে কর্পোরেশন প্রাথমিক ভাবে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করবে।

উদ্বোধিত দ্বিতীয় প্রকল্পটি ছিল ৯০ কিলোমিটার দীর্ঘ ১৩২ কেভি ডাবল সার্কিট ট্রান্সমিশন লাইন, যা ভারতীয় সীমান্তের কাছে টিলা (সোলুখুম্বু) থেকে মিরচাইয়া (সিরাহা) পর্যন্ত যাবে। এক্সিম ব্যাঙ্কের ২০০ কোটি টাকা কম সুদের ঋণে নির্মিত সোলু করিডোরে এক ডজন জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের পরিকল্পনা আছে, যার জন্য নেপাল বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ ৩২৫ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি করেছে।

এছাড়াও রেলওয়ে সেক্টরে প্রযুক্তিগত সহযোগিতা দেওয়া, আন্তর্জাতিক সৌর জোটে নেপালের অন্তর্ভুক্তি, এবং পেট্রোলিয়াম পণ্যের নিয়মিত সরবরাহ নিশ্চিত করার বিষয়ে ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনের সঙ্গে নেপাল অয়েল কর্পোরেশনের চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেউবার প্রথম সফরের সময় ১৯৯৬ সালে স্বাক্ষরিত মহাকালী চুক্তির মধ্যে সারদা ও টনকপুর ব্যারাজের পাশাপাশি ৬,৭০০ মেগাওয়াট (আনুমানিক) পঞ্চেশ্বর বহুমুখী প্রকল্পও পড়ে। উভয় পক্ষই বিশদ প্রকল্প রিপোর্ট দ্রুত চূড়ান্ত করার জন্য কাজ করতে সম্মত হয়েছে। ৭০০ কোটি ডলারের উচ্চাভিলাষী প্রকল্পটিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা প্রয়োজন। বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের সহযোগিতার বিষয়ে যৌথ ভিশন স্টেটমেন্টে এই বিষয়টির স্বীকৃতি রয়েছে যে আন্তঃসীমান্ত ট্রান্সমিশন সংযোগ ও জাতীয় গ্রিডের মধ্যে সমন্বয়সাধন সহ যৌথ প্রয়াসে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্প তৈরির অনেক সুযোগ আছে; এটি বিষয়টিতে গতি আনতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেউবার প্রথম সফরের সময় ১৯৯৬ সালে স্বাক্ষরিত মহাকালী চুক্তির মধ্যে সারদা ও টনকপুর ব্যারাজের পাশাপাশি ৬,৭০০ মেগাওয়াট (আনুমানিক) পঞ্চেশ্বর বহুমুখী প্রকল্পও পড়ে।

২৭ ফেব্রুয়ারি দেউবা তাঁর জোটের অংশীদার মাওবাদী ও ইউএমএল (ইউনিফাইড-সোস্যালিস্ট)–এর আপত্তি সত্ত্বেও ইউএস মিলেনিয়াম চ্যালেঞ্জ কর্পোরেশন (এমসিসি)–এর সঙ্গে চুক্তি অনুমোদন করেন। চুক্তি অনুযায়ী সাব-স্টেশন সহ ৩১৮ কিলোমিটার হাই ভোল্টেজ ট্রান্সমিশন লাইন নির্মাণ এবং পূর্ব-পশ্চিম মহাসড়কের ৩০০ কিলোমিটার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ৫০ কোটি মার্কিন ডলার অনুদান দেওয়া হবে। কাঠমান্ডুতে চিনা দূতাবাস চুক্তিটিতে অন্তর্ঘাত করতে সক্রিয় ভাবে চেষ্টা করেছিল এবং রটিয়ে দিয়েছিল চুক্তিটি চিনকে প্রতিহত করার লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের অংশ। চুক্তিটি দেউবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চতুর্থ মেয়াদে ২০১৭ সালে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, এবং এতদিন অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিল। পঞ্চেশ্বর প্রকল্পের সঙ্গে একযোগে এটি এমন সমন্বয় প্রদান করে যা অবশ্যই স্বাগত।

চিনের ক্রমবর্ধমান ভূমিকা

নেপালে রাজতন্ত্রের সময় চিন প্রাসাদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলত, এবং তখন চিনের উদ্বেগ প্রাথমিক ভাবে তিব্বতি শরণার্থী সম্প্রদায়ের উপর নজর রাখার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল। রাজতন্ত্রের বিলুপ্তির সঙ্গে সঙ্গে চিন রাজনৈতিক দল, সেনাবাহিনী ও সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর মতো প্রতিষ্ঠানের দিকে মনোযোগ দিয়েছে, এবং নেপালকে তার দক্ষিণ এশিয়ায় ক্রমবর্ধমান পদচিহ্নের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে মনে করছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলিতে নেপালের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ‘‌ভাল’‌ ও ‘‌মন্দ’‌য় মেশানো ছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী প্রায়ই ‘‌প্রথমে প্রতিবেশী’‌ নীতির কথা বলেছেন। তিনি ২০১৪ সালের আগস্টে একটি অত্যন্ত সফল নেপাল সফরের মাধ্যমে শুরু করলেও তারপরে ২০১৫ সালে সম্পর্কটি নড়বড়ে হতে দেখেছিলেন। তখন ভারতকে প্রথমে সংবিধানের খসড়া প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার জন্য দোষী করা হয়েছিল। তারপর একটি ‘‌বেসরকারি অবরোধ’‌–এর জন্য ভারতের বিরুদ্ধে ব্যাপক অসন্তোষ তৈরি হয়েছিল। এটি এই ধারণাটিকে শক্তিশালী করে যে নেপালি জাতীয়তাবাদ ও ভারত–বিরোধিতা একই মুদ্রার দুটি দিক। এই বিষয়টি দেউবার পূর্বসূরি কে পি শর্মা অলি সফল ভাবে ব্যবহার করেছিলেন।

২০১৬ সালে ওলি দু’‌দেশের মধ্যে পরিবহণ সংক্রান্ত একটি চুক্তি নিয়ে আলোচনার জন্য বেজিং সফর করেন। তিন বছর পর চিন চারটি সমুদ্র বন্দর ও তিনটি স্থল বন্দরে প্রবেশাধিকার দিয়ে একটি প্রটোকল তৈরি করে। চিনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর প্রথম সফর ২০১৭ সালের মার্চ মাসে হয়েছিল, এবং তার এক মাস পরে যৌথ সামরিক মহড়া শুরু হয়েছিল। ৩ কোটি ২০ লক্ষ মার্কিন ডলারের সামরিক অনুদানও ঘোষণা করা হয়েছিল।

প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগের সবচেয়ে বড় উৎস হিসেবে ভারতকে পেছনে ফেলেছে চিন। ২০১৯ সালে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং কাঠমান্ডু সফর করেছিলেন। বার্ষিক উন্নয়ন সহায়তা ১২ কোটি ডলারে উন্নীত করা হয়েছে। এখন চিন পোখরা ও লুম্বিনিতে বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত রয়েছে। কাজেই চিনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পরিবর্তে ভারতকে তার নিজস্ব খেলা আরও ভাল ভাবে খেলতে হবে।

পার্থক্য মেটানোর ব্যবস্থাপনা

কয়েক বছর ধরে ভারত ও নেপালের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য দেখা দিয়েছে, যেগুলোর প্রতি মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। উভয় দেশেই রাজনৈতিক আখ্যান পরিবর্তিত হয়েছে, এবং এই বিষয়গুলিকে আর কার্পেটের নিচে লুকিয়ে রাখা যাবে না, বা অভিন্ন সংস্কৃতি, ভাষা ও ধর্মের বন্ধনের ভিত্তিতে একটি ‘‌বিশেষ সম্পর্কের’‌ আহ্বান জানিয়ে সমাধান করা যাবে না। দেউবার সফরের সাফল্যের একটি ভাল দিক ছিল এই সফরে কোনও পার্থক্যকে প্রাধান্য পেতে দেওয়া হয়নি। তবুও ইতিবাচক মেজাজ তৈরি করতে বন্ধ দরজার পিছনে এবং ট্র্যাক টু ও ট্র্যাক ওয়ান পয়েন্ট ফাইভ চ্যানেলে এই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা প্রয়োজন৷

প্রাচীনতম সম্পর্কযুক্ত দুটি দেশ হিসেবে ১৯৫০ সালের শান্তি ও বন্ধুত্বের চুক্তিটি মূলত নেপালি কর্তৃপক্ষই ১৯৪৯ সালে চেয়েছিল ব্রিটিশ ভারতের সঙ্গে তাদের যে বিশেষ সম্পর্ক ছিল তা অব্যাহত রাখতে। এটি উন্মুক্ত সীমান্তের ব্যবস্থা করে এবং নেপালি নাগরিকদের ভারতে কাজ করার অধিকার দেয়। কিন্তু এখন একে অসম সম্পর্কের নিদর্শন হিসেবে এবং ভারতের চাপিয়ে দেওয়া চুক্তি হিসেবে দেখা হয়। ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে যৌথ বিবৃতিতে এটিকে সংশোধন ও হালনাগাদ করার কথা বলা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ১৯৯৭ সালে বিদেশ সচিবদের মধ্যে এবং এমনকি ২০১৪ সালের জয়েন্ট কমিশনে মন্ত্রী পর্যায়েও বিক্ষিপ্ত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে, তবে অবিন্যস্ত ভাবে।

যে হেতু এই বিষয়টি স্পষ্ট যে এটি শুধুই সুমনস্ক বিশেষজ্ঞদের ব্যক্তিগত এক্তিয়ারে তৈরি একটি রিপোর্ট এবং সরকারগুলির জন্য বাধ্যতামূলক নয়, তাই দুই দেশের বিদেশমন্ত্রীদের প্রকাশ্যে এর স্বীকৃতি দেওয়া সম্ভব।

২০১৬ সালে এটি নিয়ে আলোচনা করার জন্য আট জন বিশিষ্ট ব্যক্তির গ্রুপ তৈরি করা হয়েছিল। রিপোর্টটি উভয় সরকারের কাছেই আছে, তবে কাঠমান্ডুতে মনে করা হয় যে এটি আনুষ্ঠানিক ভাবে দুই সরকারের কাছে উপস্থাপন করা উচিত। যে হেতু এই বিষয়টি স্পষ্ট যে এটি শুধুই সুমনস্ক বিশেষজ্ঞদের ব্যক্তিগত এক্তিয়ারে তৈরি একটি রিপোর্ট এবং সরকারগুলির জন্য বাধ্যতামূলক নয়, তাই দুই দেশের বিদেশমন্ত্রীদের প্রকাশ্যে এর স্বীকৃতি দেওয়া উচিৎ। এমনকি ট্র্যাক টু কথোপকথন শুরু করার জন্য এটি সর্বজনীন করা যেতে পারে।

বিমুদ্রাকরণ আরেকটি বিরক্তিকর বিষয়। ২০১৬–র নভেম্বরে ভারত ১৫.৪৪ ট্রিলিয়ন উচ্চমূল্যের (১,০০০ ও ৫০০ টাকার)‌ মুদ্রার নোট প্রত্যাহার করেছে। পরে ১৫.৩ ট্রিলিয়নেরও বেশি চালু মুদ্রার আকারে তা ফেরত দেওয়া হয়েছে। তবুও অনেক নেপালি নাগরিক যাঁরা ভারতীয় মুদ্রায় ২৫,০০০ টাকা রাখার অধিকারী ছিলেন (এটা মনে রাখতে হবে যে নেপালি রুপি ভারতীয় রুপির সঙ্গে সংযুক্ত), তাঁদের জন্য কোনও বন্দোবস্ত করা হয়নি। দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক নেপাল রাষ্ট্র ব্যাঙ্কের কাছে ৭ কোটি এবং মানুষের কাছে আনুমানিক ৫০০ কোটি টাকা থেকে গেছে। পাঁচ বছরেরও বেশি সময় কেটে যাওয়ার পরে এখন নিশ্চয়ই এই সমস্যার পারস্পরিক সন্তোষজনক সমাধান করা সম্ভব হবে।

সীমান্ত সম্পর্কে

২০১৯ সালে অলি যখন তাঁর দলের মধ্যে অভ্যন্তরীণ বিরোধিতার সম্মুখীন হন, তখন তাঁর প্রয়োজন ছিল নজর অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার, এবং তিনি সেই সুযোগ আবিষ্কার করেন কালাপানি সীমান্ত ইস্যুর মধ্যে। দু’‌দেশের সীমান্ত নির্ধারণ করেছিল ১৮১৬ সালে ব্রিটিশরা, এবং যে সমস্ত অঞ্চল ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণে ছিল ১৯৪৭ সালে ভারত তা উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছিল। ভারত-নেপাল সীমানার ৯৮% চিহ্নিত করা হলেও সুস্তা ও কালাপানি এলাকাদুটি অনির্ধারিত অবস্থায় ছিল। ২০১৯ সালের নভেম্বরে ভারত জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল, জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ হিসেবে বিভক্ত করার পরে নতুন মানচিত্র প্রকাশ করে। যদিও নতুন ভারতীয় মানচিত্র ভারত-নেপাল সীমান্তকে বস্তুগত ভাবে প্রভাবিত করেনি, ওলি কালাপানি এলাকা নিয়ে বিরোধ উঁচুগ্রামে তুলে ধরেন। জাতীয়তাবাদী আবেগ জাগিয়ে তুলে তিনি সাংবিধানিক সংশোধনীর মাধ্যমে আইনসভা দ্বারা অনুমোদিত নেপালের একটি নতুন মানচিত্র নিয়ে আসেন। এটি বাস্তবে পরিস্থিতির কোনও পরিবর্তন না–করলেও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে তিক্ত করেছে এবং একটি নতুন ও আবেগপূর্ণ বিরক্তির কারণ যোগ করেছে।

এখন প্রয়োজন ভূখণ্ডগত জাতীয়তাবাদের বাগাড়ম্বর পরিহার করে শান্ত সংলাপের ভিত্তি স্থাপন করা, যেখানে উভয় পক্ষই সংবেদনশীল ভাবে কী কী করা সম্ভব তার সন্ধান করবে। ভারতকে ‘প্রতিবেশী ‌প্রথম’‌  নীতির শিকড় গভীর করার জন্য এক সংবেদনশীল ও উদার অংশীদার হতে হবে।


এই ভাষ্যটি প্রথম প্রকাশ করেছিল ‘দ্য হিন্দু’

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.