-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
টিটিপি-র বিরুদ্ধে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর সাফল্য সত্ত্বেও তারা ডিজিটাল মঞ্চে টিটিপি-র প্রচারকে রোধ করতে পারেনি, যা সংখ্যালঘু নাগরিকদের উগ্রবাদী করে তোলার জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা ও আদর্শগত শূন্যতাকে ব্যবহার করে চলেছে।
২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) একটি ১৭ পৃষ্ঠার নথি প্রকাশ করে, যেখানে যুদ্ধে ‘ইসলামের শত্রু’দের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা ও শিরচ্ছেদের জন্য তথাকথিত ‘ইসলামিক পদ্ধতি’র রূপরেখা দেওয়া হয়েছে। টিটিপির ফতোয়া কমিটি সেন্ট্রাল দার-উল-ইফতা দ্বারা প্রকাশিত নথিটিতে নির্দিষ্ট ধর্মীয় উদাহরণ তুলে এনে গোষ্ঠীর ক্যাডারদের হত্যার ‘অ-ইসলামিক’ পদ্ধতিগুলি এড়িয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। টিটিপির গণমাধ্যম শাখা উমর মিডিয়ায়, ফাইল ও মিডিয়া শেয়ারিং ওয়েবসাইটে এবং ইন্টারনেট আর্কাইভে নথিটির প্রচার করা হয়েছিল। টিটিপি-র এই সাম্প্রতিক নির্দেশিকাগুলি হল গোষ্ঠীর গণমাধ্যম সংক্রান্ত বুদ্ধিমত্তা পদ্ধতির আর একটি উদাহরণ, যা প্রচারের ক্ষেত্রে এর ক্রমবর্ধমান পরিশীলিত মনোভাব এবং নিজের আখ্যানকে প্রসারিত করার জন্য ডিজিটাল মঞ্চগুলিকে কাজে লাগানোর ক্ষমতাকেই দর্শায়।
টিটিপির গণমাধ্যম শাখা উমর মিডিয়ায়, ফাইল ও মিডিয়া শেয়ারিং ওয়েবসাইটে এবং ইন্টারনেট আর্কাইভে নথিটির প্রচার করা হয়েছিল।
পাকিস্তানি রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করার নিরলস প্রচেষ্টায় টিটিপি মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ ও হিংসাকে উসকে দেওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক গণমাধ্যম এবং সাইবার পরিসরকে ব্যবহার করছে। এই নিবন্ধটিতে টিটিপি-র ডিজিটাল প্রচারের কৌশলের মূল্যায়ন করা হয়েছে এবং যুক্তি দেওয়া হয়েছে যে, গোষ্ঠীটি ধীরে ধীরে সোশ্যাল মিডিয়াকে তার প্রচার ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে এবং নিজের আদর্শগত উদ্দেশ্য পূরণ করতে ও রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করতে নাগরিকদের ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগাচ্ছে। পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর গতিশীল পদক্ষেপ টিটিপি-র ভৌত শক্ত ঘাঁটিগুলির ক্ষতি করলেও সেনাবাহিনী আসলে ডিজিটাল পরিসরে খাপ খাইয়ে নেওয়া ও তার অস্ত্রায়ন ঘটানোর বিষয়ে গোষ্ঠীটির ক্ষমতার কথা ভেবেই দেখেনি।
টিটিপি-র পুনরুত্থিত রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারণা
টিটিপি ২০০০-এর শুরু থেকে পাকিস্তান সরকার ও তার সংস্থাগুলিকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে আসছে। যাই হোক, ২০২১ সালের অগস্ট মাসে আফগান তালিবানের কাবুলের দখল নেওয়া টিটিপি-কে আদর্শগত অনুপ্রেরণা ও আন্তঃসীমান্ত অভয়ারণ্য প্রদান করেছিল, যা টিটিপি-র কার্যকলাপের পুনরুত্থানকে সক্ষম করেছিল। এটি খাইবার পাখতুনখোয়া ও উপজাতীয় অঞ্চলে পাকিস্তানের তীব্র সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের সঙ্গে সমাপতিত হয়, যেখানে সামরিক পদক্ষেপ গোষ্ঠীর শৃঙ্খল ব্যাহত করেছিল তবে সমান্তরাল ক্ষতি এবং স্থানচ্যুতিও হয়। টিটিপি নেতৃত্ব স্থানীয় সমর্থন লাভের জন্য এই ক্ষোভগুলিকে কাজে লাগিয়েছিল, বিশেষ করে পশতুন সম্প্রদায়ের মধ্যে, যারা সরকারকে অবহেলা করে এবং কঠোর কৌশলের জন্য সরকারকে অভিযুক্ত করে।
২০২১ সালের অগস্ট মাসে আফগান তালিবানের কাবুলের দখল নেওয়া টিটিপি-কে আদর্শগত অনুপ্রেরণা ও আন্তঃসীমান্ত অভয়ারণ্য প্রদান করেছিল, যা টিটিপি-র কার্যকলাপের পুনরুত্থানকে সক্ষম করেছিল।
২০২২ সালের যুদ্ধবিরতি চুক্তির লঙ্ঘন পাকিস্তান রাষ্ট্র ও টিটিপি-র মধ্যে শত্রুতাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। এর প্রতিক্রিয়ায় দলটি পুলিশ স্টেশন, সামরিক স্থাপনা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলির উপর আবার আক্রমণ শুরু করে। পাকিস্তানের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সঙ্কট এবং বিদ্যমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা রাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া করার ক্ষমতাকে আরও দুর্বল করেছে, যা টিটিপি নিজেকে একটি ‘দুর্নীতিগ্রস্ত ও অন্যায়’ ব্যবস্থার বিকল্প হিসাবে গড়ে উঠতে কাজে লাগিয়েছে। এই ঘটনাপ্রবাহ সম্মিলিত ভাবে পাকিস্তানি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক অভিযানকে ত্বরান্বিত করেছে এবং দলটি রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্বকে বৈধতা দেওয়ার জন্য মতাদর্শগত আখ্যান ও অভিযোগকে কাজে লাগিয়েছে। ফলস্বরূপ, ২০২৩ সালের তুলনায় পাকিস্তানে টিটিপি-র আক্রমণ ২০২৪ সালে ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
অত্যাধুনিক প্রচার কৌশল
উমর মিডিয়ার নেতৃত্বে টিটিপি-র মিডিয়া কৌশল আসলে বিভিন্ন শ্রোতাদের লক্ষ্য করে মানসিক ভাবে উদ্দীপিত বিষয়বস্তু তৈরি করার জন্য একটি সংগঠিত ও পদ্ধতিগত প্রচেষ্টাকেই দর্শায়। উমর মিডিয়ার অনলাইন ম্যাগাজিন ‘তালিবান’ সচেতন ভাবে তৈরি করা ভিডিয়োগুলির পাশাপাশি জনসাধারণের ধারণাকে আকার দিতে, হিংসাত্মক ঘটনাকে মহিমান্বিত করতে এবং পাকিস্তানি রাষ্ট্র ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিরুদ্ধে ক্রোধ উসকে দিতে চায়। পাকিস্তানি সামরিক ও পুলিশ বাহিনীকে দুর্নীতিগ্রস্ত ও ইসলামবিরোধী হিসেবে উপস্থাপন করে গোষ্ঠীটি নিরাপত্তা বাহিনীর মনোবলকে ক্ষুণ্ণ করতে এবং জনসাধারণের অসন্তোষ বাড়াতে চেয়ে তাদের শিকার ও শাহাদাতের আখ্যানকে শক্তিশালী করে।
২০২১ সালের অগস্ট মাসের পরে উমর মিডিয়াকে নতুন করে ঢেলে সাজানো হয়েছে এবং এটি এখন একটি পেশাদার ও কেন্দ্রীভূত কাঠামোর আওতায় কাজ করে। উমর মিডিয়া টিটিপি-র বিষয়বস্তুর পৌনঃপুনিকতা, ধারাবাহিকতা এবং গুণমান উন্নত করেছে, যা পূর্বে ভারতীয় উপমহাদেশে আল-কায়েদার সঙ্গে জড়িতদের মতো অভিজ্ঞ মিডিয়া প্রচারকদের দরুন অনেকটাই সহজতর হয়েছে।
উমর মিডিয়ার অনলাইন ম্যাগাজিন ‘তালিবান’ সচেতন ভাবে তৈরি করা ভিডিয়োগুলির পাশাপাশি জনসাধারণের ধারণাকে আকার দিতে, হিংসাত্মক ঘটনাকে মহিমান্বিত করতে এবং পাকিস্তানি রাষ্ট্র ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিরুদ্ধে ক্রোধ উসকে দিতে চায়।
দলটি টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মতো মূলধারার এবং এনক্রিপ্ট করা ডিজিটাল মঞ্চের পাশাপাশি ইন্টারনেট আর্কাইভের মতো ফাইল ও মিডিয়া শেয়ারিং সাইটগুলি ব্যবহার করে ভিডিও, নথি এবং আখ্যানের প্রচায় চালায়। প্রক্সি অ্যাকাউন্ট ও এনক্রিপ্ট করা সাধনী ব্যবহার করে টিটিপি নিশ্চিত করে যে, তাদের বিষয়বস্তু পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে শনাক্তকরণ ও ধরপাকড় এড়িয়েও যেন বিশ্বব্যাপী দর্শকদের কাছে পৌঁছতে পারে। বিষয়বস্তুগুলি বিভিন্ন শ্রোতাদের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। এতে ধর্মীয় বৈধতা, রাষ্ট্র-বিরোধী বক্তব্য এবং প্রান্তিক যুবকদের, বিশেষ করে পশতুন অঞ্চল ও মুসলিম প্রবাসী সম্প্রদায়ের কাছে আবেদন করার জন্য রোমাঞ্চকর আখ্যান অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
টিটিপি একটি অ-ইসলামি পাকিস্তানি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে একটি ঐশ্বরিক জিহাদ হিসাবে তার সংগ্রামকে আকার দিয়েছে এবং নিরাপত্তা বাহিনীকে পশ্চিমি শক্তির দুর্নীতিগ্রস্ত, ধর্মত্যাগী এজেন্ট হিসাবে চিত্রিত করে। দলটির ভিডিয়োগুলিতে প্রায়শই কোরআন তেলাওয়াত, যুদ্ধের দৃশ্য এবং আত্মঘাতী বোমারুদের (ফিদায়িন) মহিমান্বিত চিত্র পরিবেশন করা হয়, যেখানে শাহাদাতকে চূড়ান্ত কৃতিত্ব হিসাবে উপস্থাপন করে। এ ছাড়া, মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধের ব্যবহার - যেমন মৃত্যুদণ্ডের ভিডিয়ো ও সামরিক বিজয়ের অতিরঞ্জিত দাবি - জনসাধারণের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করার পাশাপাশি পাকিস্তানের নিরাপত্তা সংস্থার মনোবল নষ্ট করতে চায়।
এই সমন্বিত ও পেশাদার প্রচার সাধনীটি স্থানীয় ক্ষোভকে, বিশেষ করে পশতুন সম্প্রদায়ের ক্ষোভকে কাজে লাগিয়ে অন্যায়, বাস্তুচ্যুতি ও সরকারি অবহেলার আখ্যানের প্রচার চালিয়েছে। টিটিপি-র কৌশল হল প্রযুক্তিগত অগ্রগতির পাশাপাশি দলটির অভিযোজনযোগ্যতা এবং সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাকে কাজে লাগানো।
পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর উপর মানসিক প্রভাব
পাকিস্তানের সামরিক ও পুলিশ বাহিনীর উপর টিটিপি-র প্রচারের মানসিক প্রভাব গভীর। কারণ এটি সরাসরি তাদের মনোবল ও পরিচয়কে লক্ষ্য করে করা হয়। নিরাপত্তা বাহিনীকে ‘মুরতাদ’ (ধর্মত্যাগী) ও বিদেশি স্বার্থ পরিবেশনকারী ভাড়াটে হিসেবে দাগিয়ে দিয়ে এই গোষ্ঠীর বার্তা আসলে নিরাপত্তা বাহিনীর সেই কর্মীদের জন্য পরিচয় সঙ্কট তৈরি করে, যাঁরা প্রায়ই দৃঢ় ধর্মীয় বিশ্বাস পোষণ করেন। এই কাঠামোটি তাদের পেশাকে ইসলামের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা হিসাবেই দর্শায় এবং জ্ঞানগত অসঙ্গতিকে উত্সাহিত করে, যা আখেরে তাঁদের সংকল্পকে নষ্ট করতে পারে এবং চরম ক্ষেত্রে দলত্যাগের দিকে চালিত করতে পারে। এর সঙ্গে আবার যোগ হয় ‘মৃত্যু থেকে মুক্তি’র ধারণাও, যার মধ্যে টিটিপি আত্মঘাতী বোমা হামলাকারীদের শহিদ হিসাবে গৌরব প্রদান করে এবং জিহাদে হওয়া মৃত্যুকে ঐশ্বরিক বিজয় বলে উপস্থাপন করে। এই আখ্যানটি সামনের সারির কর্মীদের মনে অস্তিত্বের ভয়কে প্রসারিত করে, বিশেষ করে যখন দলটি তাঁদের সামরিক বিরোধীদের ভয় জাগিয়ে তোলার জন্য এবং তাঁদের আত্মবিশ্বাস নষ্ট করার জন্য হিংসাত্মক চিত্র, মৃত্যুদণ্ডের ভিডিয়ো ও যুদ্ধক্ষেত্রের নানাবিধ সাফল্যের কথা প্রচার করে চলেছে।
পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানমূলক ব্যর্থতাকে টিটিপি ব্যবহার করায় মানসিক বোঝা আরও জটিল হয়েছে। ভিডিয়োগুলি কথিত ভাবে হামলা, নির্দিষ্ট লক্ষ্য করে আক্রমণ এবং পাকিস্তানি সামরিক ও পুলিশ বাহিনীর বিরুদ্ধে বিজয়ের দাবিগুলিকে প্রদর্শন করা হয়েছে, যাতে নিরাপত্তা বজায় রাখার রাষ্ট্রের ক্ষমতার উপর জনগণের আস্থা হয়। এই ধরনের ছবি বা ভিডিয়ো টিটিপিকে প্রভাবশালী হিসাবেই তুলে ধরে এবং দলটিকে একটি অধরা ও অজেয় শত্রুর ধারণা তৈরি করে, যা এই ভয়ঙ্কর বিদ্রোহ মোকাবিলায় দায়িত্বপ্রাপ্ত নিরাপত্তা কর্মীদের মানসিক দৃঢ়তার উপর চাপ সৃষ্টি করে।
সামরিক কর্মীদের ও পুলিশ বাহিনীর মনোবলকে পরিকল্পিত ভাবে লক্ষ্য করে দলটি সম্মুখ সারির যোদ্ধাদের মধ্যে সন্দেহ, ভয় ও মোহ বপন করার জন্য মানসিক ও ধর্মীয় আখ্যানকে কাজে লাগিয়েছে।
উপসংহার
টিটিপি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য একটি শক্তিশালী ও ক্রমবর্ধমান হুমকি হয়ে উঠেছে, যা তাদের সামনে মানসিক ও অভিযানমূলক চ্যালেঞ্জগুলি আরও বৃদ্ধি করেছে। সামরিক কর্মী ও পুলিশ বাহিনীর মনোবলকে পরিকল্পিত ভাবে লক্ষ্য করে দলটি সম্মুখ সারির যোদ্ধাদের মধ্যে সন্দেহ, ভয় ও মোহ বপন করার জন্য মানসিক ও ধর্মীয় আখ্যানকে কাজে লাগিয়েছে। সামরিক অভিযান সত্ত্বেও পাকিস্তানের সন্ত্রাসবিরোধী কৌশল টিটিপি-র প্রচারমূলক যুদ্ধকে কার্যকর ভাবে মোকাবিলা করতে রীতিমতো যুঝছে।
একটি শক্তিশালী পাল্টা-আখ্যানের অনুপস্থিতি চরমপন্থী বার্তাপ্রেরণকে অপ্রতিরোধ্য ভাবে বৃদ্ধির সুযোগ করে দিয়েছে। কারণ রাষ্ট্র ইসলামিক শিক্ষার মূলে থাকা একটি সুসংহত আদর্শগত ভাবে প্রতিহত করতে ব্যর্থ হয়েছে, যা টিটিপি-র ইসলামের হিংসাত্মক ব্যাখ্যার দ্বন্দ্বকে প্রকাশ করে। পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের তরফে পর্যাপ্ত সাইবার নিরীক্ষণের অভাব সমস্যাটিকে আরও জটিল করে তোলে, যেখানে টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মতো এনক্রিপ্ট করা মঞ্চগুলি চরমপন্থী নিয়োগ এবং প্রচারের জন্য আদর্শ পরিসর হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য এই ডিজিটাল হুমকি ইতিমধ্যেই জটিল লড়াইকে জটিলতর করেছে। কারণ প্রতিটি অভিযানমূলক ব্যর্থতা ও পাল্টা আখ্যানের অভাব আদর্শগত ভাবে চালিত প্রতিপক্ষকে শক্তিশালী করে তুলেছে।
সমীর পাটিল অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর সিকিউরিটি, স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড টেকনোলজি-র ডিরেক্টর।
সৌম্য অবস্থি অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর সিকিউরিটি, স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড টেকনোলজি-র ফেলো।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Dr Sameer Patil is Director, Centre for Security, Strategy and Technology at the Observer Research Foundation. His work focuses on the intersection of technology and national ...
Read More +Dr Soumya Awasthi is Fellow, Centre for Security, Strategy and Technology at the Observer Research Foundation. Her work focuses on the intersection of technology and national ...
Read More +