Author : Tobias Scholz

Published on Mar 28, 2023 Updated 1 Hours ago

পারস্পরিক নিরাপত্তা ও সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য উভয় অংশীদার দেশেরই উচিত বিদ্যমান কূটনৈতিক পথকে কাজে লাগানো

ইইউ-ভারত সাইবার নিরাপত্তা অংশীদারিত্বকে কাজে লাগানো

এই প্রতিবেদনটি রাইসিনা এডিট ২০২৩ সিরিজের অংশ


ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবং ভারত একই ধরনের ক্রমবর্ধমান সাইবার নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়। প্রথমত, উভয় অংশীদারই এমন এক প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সম্মুখে দাঁড়িয়ে, যেটি ভূ-রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষা চরিতার্থ করার জন্য অত্যাধুনিক সাইবার আক্রমণ চালায়। দ্বিতীয়ত, ইইউ এবং ভারত উভয় দেশই একটি বৈশ্বিক এবং আন্তঃসংযুক্ত ইন্টারনেটের ধারণাকে গ্রহণ করে ও তাদের সমাজকে বাইরের সমস্ত কিছু থেকে রক্ষাকারী কান্ট্রি-ফায়ারওয়াল প্রত্যাখ্যান করে। পরিশেষে, সাইবার পরিসরটি আন্তর্জাতিক আইনের সবচেয়ে অনিয়ন্ত্রিত ক্ষেত্র হিসেবেই রয়ে গিয়েছে এবং উভয় অংশীদার দেশই বৈশ্বিক নিয়মের রূপকার হতে ইচ্ছুক। এর ফল স্বরূপ, ইইউ এবং ভারতের জন্য তাদের কৌশলগত অংশীদারিত্ব বৃদ্ধির নিরিখে সাইবার নিরাপত্তা একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে।

ইইউ এবং ভারত উভয় দেশই একটি বৈশ্বিক এবং আন্তঃসংযুক্ত ইন্টারনেটের ধারণাকে গ্রহণ করে ও তাদের সমাজকে বাইরের সমস্ত কিছু থেকে রক্ষাকারী কান্ট্রি-ফায়ারওয়াল প্রত্যাখ্যান করে।

যেহেতু ২০০৩ সালে চতুর্থ ভারত-ইইউ শীর্ষ সম্মেলনে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার বিষয় হিসেবে সাইবার নিরাপত্তার প্রথম উল্লেখ করা হয়েছিল, তাই দ্বিপাক্ষিক মঞ্চ এবং আইনি কাঠামো তৈরি করা হয়েছে যা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বা ইনফর্মেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজিসের (আইসিটি) বিষয়ে আরও ইইউ-ভারত সহযোগিতার সুযোগ করে দেবে। অর্থনৈতিক এবং ভূ-রাজনৈতিক আকর্ষণী শক্তি সত্ত্বেও দ্বিপাক্ষিক সাইবার নিরাপত্তা সহযোগিতা একটি প্রাথমিক পর্যায়েই রয়ে গিয়েছে। অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন এবং ইডব্লিউআইএসএ-র সাম্প্রতিক আলোচনায় সাইবার নিরাপত্তা অগ্রাধিকারের দিকেই ইঙ্গিত করা হয়েছে যা উভয় অংশীদার দেশই বর্তমানে সমাধান করতে ইচ্ছুক। দুই দেশই এ বিষয়ে সম্মত হয় যে, সক্ষমতা বৃদ্ধি, আস্থা নির্মাণের ব্যবস্থা ও তার পাশাপাশি বৈশ্বিক নিয়ম এবং মানদণ্ডের নিরিখে অভিন্নতা ইইউ-ভারত সাইবার নিরাপত্তা অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক। শুধুমাত্র সহযোগিতার পূর্ববর্তী চিহ্নিত ক্ষেত্রগুলিকেই বিবেচনা করা নয়, বরং নতুন উদীয়মান রাজনৈতিক সুযোগগুলির উপর ভিত্তি করে, এই ভাষ্যটি সেই সব মূল প্রাতিষ্ঠানিক এবং আইনি কাঠামোর উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, যা পারস্পরিক আস্থা এবং আস্থা বৃদ্ধির ভিত্তি হয়ে উঠতে পারে। নিম্নলিখিত দু’টি উদাহরণ থেকে বোঝা যায় যে বিদ্যমান প্রাতিষ্ঠানিক এবং আইনি প্রক্রিয়াগুলি দ্বিপাক্ষিক কর্মক্ষেত্রের ঊর্ধ্বে উঠে কৌশলগত অংশীদারিত্বকে কাজে লাগানোর জন্য উপযুক্ত।

বাণিজ্য ও প্রযুক্তি পরিষদের ক্ষমতায়ন

রাইসিনা ডায়ালগ ২০২২-এর উদ্বোধনের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং ইইউ কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডের লেইন যৌথভাবে ইউ-ভারত বাণিজ্য ও প্রযুক্তি কাউন্সিল বা ট্রেড অ্যান্ড টেকনোলজি কাউন্সিল (টিটিসি) গঠনের ঘোষণা করেছিলেন। এই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে উভয় অংশীদার দেশই ঘোষণা করেছে যে, টিটিসি-র তিনটি ওয়ার্কিং গ্রুপ থাকবে। কৌশলগত প্রযুক্তি, ডিজিটাল প্রশাসন এবং ডিজিটাল সংযোগের উপর প্রথম ওয়ার্কিং গ্রুপে সাইবার নিরাপত্তা সহযোগিতা সংক্রান্ত আলোচনা করা হবে।

টিটিসি উন্মুক্ত, অবাধ এবং নিরাপদ ইন্টারনেটে সম্ভাব্য দ্বিপাক্ষিক অভিন্নতা সমন্বয় করার জন্য একটি উপযুক্ত জায়গা হবে।

টিটিসি থেকে যে সুযোগ উঠে আসতে পারে, তা হল ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ভারত সাইবার পরিসরের জন্য শান্তিপূর্ণ নিয়মের বিষয়ে তাদের অবস্থানগুলিকে সমন্বয় করতে মঞ্চটিকে ব্যবহার করতে পারে। যেহেতু ইইউ এবং ভারত উভয়ই সিআরআই-এর সদস্য তাই ভবিষ্যতের পথনির্দেশিকা সংক্রান্ত দ্বিপাক্ষিক আলোচনা সমগ্র উদ্যোগের অগ্রগতিকে সহজতর করে তুলতে পারে। এর পাশাপাশি উভয় পক্ষই রাষ্ট্রপুঞ্জ বা ইউনাইটেড নেশনস ও ওপেন এন্ডেড ওয়ার্কিং গ্রুপ (ওইডব্লিউজি) এবং গ্রুপ অফ গভর্নমেন্টাল এক্সপার্টস-এর (জিজিই) আওতায় আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার প্রেক্ষিতে সাইবার পরিসরে দায়িত্বশীল রাষ্ট্রীয় আচরণের বিষয়ে আরও কাজ করছে। টিটিসি উন্মুক্ত, অবাধ এবং নিরাপদ ইন্টারনেটে সম্ভাব্য দ্বিপাক্ষিক অভিন্নতা সমন্বয় করার জন্য একটি উপযুক্ত জায়গা হবে। ইইউ এবং ভারতের মধ্যে একটি ঘনিষ্ঠ সমন্বয় স্থাপনের জন্য রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিবের মিশন আন্তর্জাতিক সাইবার নিরাপত্তার প্রেক্ষিতে গণতান্ত্রিক নিয়ম এবং মূল্যবোধগুলি কীভাবে গুরুত্বপূর্ণ, তা পরিদর্শন করতে পারেন।

উভয় অংশীদারের জন্য আর একটি প্রধান উদ্বেগের বিষয় হল উভয় দেশের ডিজিটাল অর্থনীতির স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল ভারত এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নকে অবশ্যই একে অপরকে দায়িত্বশীল সাইবার শক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। এর জন্য একটি বিশদ পথনির্দেশিকা প্রয়োজন যা সরকারি এবং বেসরকারি ক্ষেত্রের জন্য নিয়ম এবং গুণমানকে নির্দেশ করবে। গোপনীয়তা, আন্তঃসীমান্ত তথ্যপ্রবাহ এবং ওপেন-কোড প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে সম্মত হয়ে বিশ্বস্ত ভৌগোলিক পরিসর সম্পর্কে উভয় অংশীদারের যে প্রত্যাশা রয়েছে, তা টিটিসি-র কাছে নির্দিষ্ট করার সুযোগ রয়েছে।

রাশিয়ার উপর প্রযুক্তির নির্ভরতা কমাতে টিটিসি একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হতে পারে। ইউক্রেনের যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন বেসরকারি ও সরকারি ক্ষেত্রের নেতৃত্বাধীন উদ্যোগ সিক্সজি প্রযুক্তি উন্নয়ন, রোবোটিক্স, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং টেলিযোগাযোগে নতুন ও বর্ধিত সহযোগিতাকে উত্সাহিত করেছিল। ভারত সরকার বুঝতে পেরেছে যে, তার প্রাচীনতম কৌশলগত অংশীদার এই দাবিগুলি পূরণ করতে সক্ষম হবে না এবং সেই শূন্যস্থান পূরণের জন্য নতুন অংশীদারদের প্রয়োজন। ইইউ এবং ভারতের উচিত সেই ক্ষেত্রগুলিকে চিহ্নিত করা, যেখানে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ এবং বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খল সমস্যাগুলি যৌথ গবেষণা ও উন্নয়ন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অংশীদারিত্ব এবং বেসরকারি খাতের সহযোগিতার সুযোগের একটি জানালা খুলে দেবে।

ইইউ এবং ভারতের উচিত সেই ক্ষেত্রগুলিকে চিহ্নিত করা, যেখানে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ এবং বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খল সমস্যাগুলি যৌথ গবেষণা ও উন্নয়ন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অংশীদারিত্ব এবং বেসরকারি খাতের সহযোগিতার সুযোগের একটি জানালা খুলে দেবে।

অবশেষে, টিটিসি-র মধ্যে সাইবার নিরাপত্তা সহযোগিতার সাফল্যের চাবিকাঠি হল বেসরকারি খাত, নাগরিক সমাজ এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানের অংশীদারদের কাঠামোগতভাবে অন্তর্ভুক্ত করা। ভারতে ডেটা সিকিউরিটি কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া এবং ইইউ-তে সাইবারপিস ইনস্টিটিউটের মতো উদ্যোগগুলি অভ্যন্তরীণ ডিজিটাল বিতর্ককে সমৃদ্ধ করার জন্য অপরিহার্য। বেসরকারি অংশীদারদের সম্পৃক্ত করা ব্যবসা এবং নাগরিক সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিতে বিতর্ককে অবিলম্বে পরিচালনা করতে সহায়তা করবে।

বুদাপেস্ট কনভেনশনের মাধ্যমে যৌথভাবে সাইবার অপরাধের পরিসরে অংশগ্রহণ করা

গত ২০ বছর ধরে সাইবার অপরাধের জন্য বুদাপেস্ট কনভেনশনই একমাত্র আন্তর্জাতিক চুক্তি হিসেবে রয়ে গিয়েছে, যেটি যৌথভাবে সাইবার অপরাধের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার পরামর্শ দেয়। মূলত ইউরোপের দেশগুলির কাউন্সিল এবং এর কিছু নিকটতম অংশীদারদের দ্বারা তৈরি বুদাপেস্ট কনভেনশনে আজ সমস্ত বিশ্বের ৬৮টি গোষ্ঠী এবং আর্জেন্টিনা, ঘানা এবং শ্রীলঙ্কার মতো বিভিন্ন সাইবার অপরাধের পরিসরকে তুলে ধরেছে।

প্রধানমন্ত্রী মোদীর প্রথম মেয়াদে বুদাপেস্ট কনভেনশনে ভারতের যোগদান প্রায়শই নয়াদিল্লিতে জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার সরকারি প্রতিনিধিদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সমর্থন নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ব্রাজিলের যোগদান ভারতের যোগদানের জন্য আরও একটি নতুন উদ্দীপনার সঞ্চার ঘটিয়েছে। আগের বছরগুলিতে বুদাপেস্ট কনভেনশনের সঙ্গে ব্রিকস দেশগুলির সমন্বিত সংরক্ষণগুলি বিবেচনার জন্য একটি গুরুতর বাধা ছিল। আন্তর্জাতিক আদর্শ এবং নিয়ম-নির্মাণ প্রক্রিয়াগুলিকে সক্রিয়ভাবে রূপ দেওয়ার জন্য ভারতের কূটনৈতিক আকাঙ্ক্ষার পাশাপাশি বুদাপেস্ট কনভেনশনের একটি পক্ষ হয়ে ওঠাও দরকারি বলে মনে করা হচ্ছে।

টিটিসি-র মধ্যে সাইবার নিরাপত্তা সহযোগিতার সাফল্যের চাবিকাঠি হল বেসরকারি খাত, নাগরিক সমাজ এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানের অংশীদারদের কাঠামোগতভাবে অন্তর্ভুক্ত করা।

ইইউ-ভারত সম্পর্কের জন্য নয়াদিল্লির যোগদান উভয় অংশীদার দেশকে তাদের পারস্পরিক শিক্ষার অভিজ্ঞতা লাভ করার অনুমতি দেবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল বুদাপেস্ট কনভেনশন এবং তার প্রোটোকলগুলির মাধ্যমে সহযোগিতা সাইবার অপরাধের উপর রাষ্ট্রপুঞ্জের নেতৃত্বাধীন কনভেনশন তৈরির বর্তমান প্রচেষ্টার বিষয়ে অভিন্ন স্বার্থকে আরও ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করবে। দ্বিতীয়ত, একটি পক্ষ হিসেবে ভারতের পাশাপাশি বুদাপেস্ট কনভেনশন নিজেই আরও বেশি করে বৈধতা লাভ করবে। ভারতের যোগদান ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ভারত উভয় দেশকেই নিয়ম এবং অনুশীলন সংক্রান্ত একটি নতুন আলোচনা চালু করার সুযোগ প্রদান করবে, যেটি উভয় দেশের কাছেই সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক লড়াইয়ের ভবিষ্যৎ হিসেবে বিবেচিত।

দৃষ্টিভঙ্গি

ইইউ-ভারত কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্ভাবনা উন্মোচন করতে টিটিসি এবং বুদাপেস্ট কনভেনশন সাইবার নিরাপত্তার পরিসরের জন্য ব্যবহারিক পথ প্রদান করে। উভয় অংশীদারদের যথেষ্ট রাজনৈতিক সদিচ্ছাকে কাজে লাগানোর জন্য, এটি গুরুত্বপূর্ণ যে, তারা যেন ভূ-রাজনৈতিক ভাবে অস্থিতিশীল সময়ে শক্তিশালী সাইবার অংশীদারিত্বের ভূ-রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক মূল্য সম্পর্কে সচেতন হয়। যেমন, ইইউ-ভারত সাইবার নিরাপত্তা অংশীদারিত্ব কেবল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে শক্তিশালীই করে তোলে না, একই সঙ্গে বহুপাক্ষিক মঞ্চগুলিতে উভয় অংশীদারের রাজনৈতিক পদচিহ্নকে আরও প্রসারিত করে।

ভারতের যোগদান ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ভারত উভয় দেশকেই নিয়ম এবং অনুশীলন সংক্রান্ত একটি নতুন আলোচনা চালু করার সুযোগ প্রদান করবে, যেটি উভয় দেশের কাছেই সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক লড়াইয়ের ভবিষ্যৎ হিসেবে বিবেচিত।

ব্যাপক ভাবে এবং সঠিক আন্তর্জাতিক পথের মাধ্যমে বিষয়টির উপর মনোনিবেশ করলে সাইবার নিরাপত্তা সহযোগিতা যৌথভাবে জাতীয় নিরাপত্তা স্বার্থের উন্নতির ঊর্ধ্বে উঠতে পারে। আস্থা নির্মাণে, প্রযুক্তিগত সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে এবং ইইউ ও ভারতের সমাজে ডিজিটাল স্থিতিস্থাপকতাকে শক্তিশালী করতে এটি একটি কূটনৈতিক হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.

Author

Tobias Scholz

Tobias Scholz

Tobias (he/him) is a PhD Candidate in International Relations at King's College London and National University of Singapore. Before joining King's Tobias studied political science ...

Read More +