Published on Jul 31, 2023 Updated 0 Hours ago

ইএসজি ব্যবসা পরিচালনায় সহায়তা করার একটি সাধনীর চেয়ে বেশি করে হয়ে উঠেছে ব্যবসার কাজ চালনা করার উপায়

ইএসজি কি ‘নেক্সট পেজ’ হওয়ার চেয়েও বেশি করে ‘ব্যাকস্পেস’ হয়ে দাঁড়াচ্ছে?

ইএসজি (এনভায়রনমেন্টাল, সোশ্যাল অ্যান্ড গভর্ন্যান্স) ব্যবসায়িক ভূচিত্র গঠনে একটি ক্ষমতাশালী আনুষ্ঠানিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে, এবং তা শুধু প্রশাসনের ক্ষেত্রেই নয়, বরং ব্যবসায়িক কাজকর্মকে চালনা করার ক্ষেত্রেও। একটি বাণিজ্যিক সংস্থার আর্থিক কর্মক্ষমতা, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, ও দীর্ঘমেয়া্দি স্থায়িত্বকে যে সব বিষয় প্রভাবিত করতে পারে, সেগুলির মধ্যে ক্রমশ বেশি করে গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে স্বীকৃতি পাচ্ছে ইএসজি বিবেচনাগুলি। যদিও প্রশাসন হল ইএসজি–র ঐতিহ্যগত কেন্দ্রবিন্দু, তা সত্ত্বেও ক্রমশই মেনে নেওয়া হচ্ছে যে ইএসজি মূল্য তৈরি করতে পারে এবং উদ্ভাবন নিয়ে আসতে পারে, যা বাণিজ্যিক সংস্থাগুলিকে আজকের গতিশীল ব্যবসায়িক পরিবেশে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা প্রদান করে।

ইএসজি হল একটি বাণিজ্যিক সংস্থার স্থায়িত্ব ও নৈতিক অনুশীলন মূল্যায়ন করার জন্য বিনিয়োগকারীদের দ্বারা ব্যবহৃত মানদণ্ডের একটি সেট। সেই হিসাবে এটি পরিবেশগত বিবেচনা, সামাজিক ন্যায়বিচার ও সুশাসনের মতো মূল্যবোধের সঙ্গে বিনিয়োগকে সংযুক্ত করার একটি সাধনী হিসেবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। অনেক বাণিজ্যিক সংস্থা এই পথে এগিয়ে এসেছে, এবং এইভাবে কার্বন নিঃসরণ কমাতে, শ্রমের অনুশীলনে ও বোর্ডের লিঙ্গবৈচিত্র্য উন্নত করার জন্য তাদের প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরছে। এই গ্রহ ও সমাজে তাদের প্রভাবের জন্য বাণিজ্যিক সংস্থাকে দায়বদ্ধ রাখা এবং ইতিবাচক পরিবর্তনের পথে চালনা করার উপায় হিসাবে ইএসজি প্রশংসিত হয়েছে।

আমাদের গ্রহ ও সমাজের জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দায়িত্বশীল বিনিয়োগে ইএসজি–কে ‘‌পরবর্তী পৃষ্ঠা’ (নেক্সট পেজ)‌ হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। যাই হোক, ঘনিষ্ঠভাবে পরীক্ষা করার পরে কেউ ভাবতেই পারেন যে ইএসজি নিছক একটি ‘‌ব্যাকস্পেস’‌, যা আমাদের সত্যিকারের স্থিতিশীল সমাধানের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিবর্তে শুধু অস্থিতিশীল অনুশীলনের নেতিবাচক প্রভাবকে দূর করে।

একটি মূল উদ্বেগের বিষয় হল ইএসজি মেট্রিক্সগুলি প্রায়ই স্বেচ্ছাধীন ও স্ব–প্রতিবেদিত হয়, যা সংস্থাগুলিকে শুধু তাদের অনুশীলনের ইতিবাচক দিকগুলিকেই তুলে ধরতে ও প্রতিবেদিত করতে সুযোগ দেয়, আর নেতিবাচক বিষয়গুলির উল্লেখ বা সেগুলির মোকাবিলাকে অবহেলা করার দিকে চালিত করে। মানসম্মত প্রতিবেদন ও স্বচ্ছতার এই অভাব বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি সংস্থার সত্যিকারের স্থিতিশীল কর্মক্ষমতা সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা চ্যালেঞ্জিং করে তোলে।

চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে একটি হল আর্থিক বাজারগুলির স্বল্পমেয়াদি ফোকাস, যা   প্রায়শই দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্বের চেয়ে তাৎক্ষণিক আর্থিক লাভকে অগ্রাধিকার দেয়। ফলে ইএসজি বিবেচনাগুলিকে বিসর্জন দিয়ে স্বল্পমেয়াদি আর্থিক কর্মক্ষমতাকে অগ্রাধিকার দিতে বাণিজ্যিক সংস্থাগুলির জন্য ভুল প্রণোদনা তৈরি হয়। উপরন্তু, সামঞ্জস্যপূর্ণ ও মানসম্মত ইএসজি ডেটা ও প্রতিবেদনের অভাব বিনিয়োগকারী ও অংশীদারদের জন্য একটি বাণিজ্যিক সংস্থার ইএসজি কর্মক্ষমতা নির্ভুলভাবে মূল্যায়ন করা এবং সমগোত্রীয়দের সঙ্গে তুলনা করা কঠিন করে তুলতে পারে।

যদিও প্রশাসন হল ইএসজি–র ঐতিহ্যগত কেন্দ্রবিন্দু, তা সত্ত্বেও ক্রমশই মেনে নেওয়া হচ্ছে যে ইএসজি মূল্য তৈরি করতে পারে এবং উদ্ভাবন নিয়ে আসতে পারে, যা বাণিজ্যিক সংস্থাগুলিকে আজকের গতিশীল ব্যবসায়িক পরিবেশে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা প্রদান করে।

ইএসজি নিয়ে আরেকটি সমালোচনা হল যে এটি প্রায়শই বিদ্যমান ব্যবস্থার মধ্যে ক্রমবর্ধমান পরিবর্তনের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, অর্থাৎ স্থিতাবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করা বা পদ্ধতিগত পরিবর্তন সমর্থন করে না। যেমন, একটি সংস্থা তার কার্বন পদচিহ্ন কমাতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিতে বিনিয়োগ করার পাশাপাশি তার ক্রিয়াকলাপের অন্যান্য ক্ষেত্রে পরিবেশগতভাবে ক্ষতিকারক কার্যকলাপে নিযুক্ত থাকতে পারে।  জলবায়ু পরিবর্তন, সামাজিক বৈষম্য ও কর্পোরেট জবাবদিহিতার মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের মাত্রা ও জরুরি প্রয়োজনের প্রেক্ষিতে এই খণ্ড খণ্ড পদ্ধতি যথেষ্ট নাও হতে পারে। পরিবেশগত ও সামাজিক সমস্যাগুলিতে অবদান রাখে এমন অন্তর্নিহিত কাঠামোগত সমস্যাগুলির মোকাবিলার ক্ষেত্রেও ইএসজি সীমাবদ্ধতার সম্মুখীন হয়। যেমন, ইএসজি সরবরাহ শৃঙ্খল অনুশীলন, পণ্য জীবনচক্র, বা কর্পোরেট লবিংয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত পদ্ধতিগত ঝুঁকিগুলি সম্পূর্ণরূপে ধরতে পারে না। উপরন্তু, ইএসজি অনেক সময়েই যা পর্যাপ্তভাবে হিসাবের মধ্যে ধরতে পারে না তা হল স্থানীয় জনসম্প্রদায়, জনজাতি বা প্রান্তিক গোষ্ঠীগুলির দৃষ্টিভঙ্গি ও অগ্রাধিকারের প্রেক্ষিতটি, যাদের কণ্ঠস্বর প্রায়ই সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া থেকে বাদ যায়।

ইএসজির সুবিধা
ইএসজি–র ব্যবসার কাজকে সহায়তা করার একটি উপায় হল উদ্ভাবন ত্বরান্বিত করা। যেমন, যে সংস্থাগুলি পরিবেশগত স্থায়িত্বকে অগ্রাধিকার দেয় তারা পরিচ্ছন্ন প্রযুক্তি, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সমাধান এবং বৃত্তাকার অর্থনীতি অনুশীলনের গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ করছে। এই প্রচেষ্টাগুলি নতুন পণ্য, পরিষেবা ও ব্যবসায়িক মডেলগুলির বিকাশের দিকে নিয়ে যেতে পারে, যা চাপের পরিবেশগত চ্যালেঞ্জগুলির মোকাবিলা করার পাশাপাশি উদীয়মান বাজারের সুযোগগুলিও নিতে পারে। যেমন, প্যাটাগোনিয়া  ইন্টারফেসের মতো সংস্থাগুলি সফলভাবে তাদের পণ্যের সম্ভারগুলিতে স্থায়িত্বকে একীভূত করেছে, এবং এর ফলে গ্রাহকের আনুগত্য ও বাজারের শেয়ার বেড়েছে।

তার উপর ইএসজি–র মধ্যে বৈচিত্র্য, অন্তর্ভুক্তি ও ন্যায্য শ্রম অনুশীলনের মতো সামাজিক বিবেচনাও উদ্ভাবনকে চালিত করতে পারে। যে সংস্থাগুলি একটি বৈচিত্র্যময় ও অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মীবাহিনীকে লালন করে তাদের আরও উদ্ভাবনী সক্ষমতা এবং বিভিন্ন গ্রাহক সেগমেন্টগুলি বুঝতে ও সেই অনুযায়ী পরিষেবা দেওয়ার সক্ষমতা বেশি হয়। উপরন্তু, যে সংস্থাগুলি তাদের সরবরাহ শৃঙ্খল জুড়ে ন্যায্য শ্রম অনুশীলনকে অগ্রাধিকার দেয় তারা সুনামগত ঝুঁকি কমাতে পারে, এবং স্থিতিশীল সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারে। যেমন, ইউনিলিভার  ড্যানোনের মতো সংস্থাগুলি তাদের ব্যবসায়িক কৌশলগুলিতে সামাজিক বিবেচনাকে একীভূত করেছে, যার ফলে উন্নত ব্র্যান্ডের খ্যাতি ও গ্রাহকের আনুগত্য রয়েছে।

শ্রম লঙ্ঘন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, এবং সম্প্রদায়ের প্রভাবের মতো সামাজিক ঝুঁকিগুলি সক্রিয়ভাবে পরিচালনা করে এমন সংস্থাগুলি ব্যয়বহুল মামলা, জরিমানা ও সুনামের ক্ষতি এড়াতে পারে। যেমন,  নেসলে  ও কোকা কোলার মতো সংস্থাগুলি জল ব্যবস্থাপনা অনুশীলনের সঙ্গে সম্পর্কিত আইনি ও সুনামগত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে, যার ফলে যাচাই–বাছাই এবং আর্থিক ঝুঁকি বেড়েছে।

অনেক বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীই বৃদ্ধির মূলধন স্থাপন করা ও স্থিতিশীল বৃদ্ধি অর্জনের উপায় হিসাবে ইএসজি কৌশল গ্রহণ করতে শুরু করেছে। যেমন, প্রাইভেট ইক্যুইটি ফার্ম ব্ল্যাকরক স্থিতিশীলতাকে একটি মূল ফোকাস করেছে। সেই লক্ষ্যে তারা ইএসজি নীতিগুলির সঙ্গে তাদের বিনিয়োগ পোর্টফোলিওকে সারিবদ্ধ করার জন্য উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। তাদের কৌশলের মধ্যে আছে উচ্চ কার্বন নিঃসরণকারী সংস্থাগুলি থেকে নিজেদের সরিয়ে নেওয়া এবং জলবায়ু–সম্পর্কিত ঝুঁকিতে সংস্থাগুলির সঙ্গে জড়িত হওয়া।

ইএসজি–র অসুবিধা
তবে ইএসজি পরিসরে ব্যর্থতাও রয়েছে। একটি বড়সড় চ্যালেঞ্জ হল মানসম্মত ইএসজি মেট্রিক্স ও রিপোর্টিং ফ্রেমওয়ার্কের অভাব, যা বাণিজ্যিক সংস্থাগুলির দ্বারা অসামঞ্জস্যপূর্ণ এবং কখনও কখনও বিভ্রান্তিকর ইএসজি প্রকাশের দিকে চালিত করেছে। এর ফলে ‘‌গ্রিনওয়াশিং’‌ হয়েছে, যেখানে সংস্থাগুলি তাদের দাবি প্রমাণ না করেই নিজেদের পরিবেশগত বা সামাজিকভাবে দায়িত্বশীল বলে দাবি করেছে৷ যেমন, ২০১৫ সালে ফোক্সভাগেন নির্গমন কেলেঙ্কারি থেকে জানা যায় যে সংস্থাটি পরিবেশগতভাবে দায়িত্বশীল ব্র্যান্ড হিসাবে নিজেকে প্রচার করা সত্ত্বেও নিয়ন্ত্রক প্রয়োজনীয়তাগুলি পূরণ করার জন্য নির্গমন ডেটা বিকৃত করেছে।

জলবায়ু পরিবর্তন, সামাজিক বৈষম্য ও কর্পোরেট জবাবদিহিতার মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের মাত্রা ও জরুরি প্রয়োজনের প্রেক্ষিতে এই খণ্ড খণ্ড পদ্ধতি যথেষ্ট নাও হতে পারে।

আরেকটি ব্যর্থতা হল ‘‌ইএসজি প্যারাডক্স’‌, যেখানে যে বাণিজ্যিক সংস্থাগুলি ইএসজি ম্যাট্রিক্সে ভাল স্কোর করে, তারা সমাজের বৃহত্তর স্থায়িত্বের লক্ষ্যগুলির সঙ্গে সারিবদ্ধ নাও হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, লিঙ্গ বৈচিত্র্যের উদ্যোগের কারণে একটি ভাল ইএসজি স্কোর রয়েছে এমন একটি সংস্থা কিন্তু পরিবেশের অবনতির জন্য দায়ী হতে পারে বা অনৈতিক ব্যবসায়িক অনুশীলনে জড়িত থাকতে পারে। এটি ইএসজি–তে ভিন্ন ভিন্ন উপাদানের উপর সংকীর্ণ ফোকাস না করে একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে — যার তিনটি স্তম্ভ হবে পরিবেশগত, সামাজিক ও পরিচালনাগত — এবং তাদের আন্তঃসংযুক্ততাকে বিবেচনা করে।

আরেকটি সীমাবদ্ধতা হল অর্থপূর্ণ পদক্ষেপ ছাড়াই বিপণন সরঞ্জাম হিসাবে ইএসজি–র অপব্যবহারের সম্ভাবনা। অনেক সংস্থা তাদের ব্যবসায়িক অনুশীলনে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন না–করেই শুধুমাত্র জনসংযোগের উদ্দেশ্যে গ্রিনওয়াশিংয়ের কাজে নিয়োজিত হতে পারে বা উপর-উপর ইএসজি উদ্যোগে নিযুক্ত থাকতে পারে। এটি শক্তিশালী ও স্বচ্ছ ইএসজি প্রতিবেদন, যাচাইকরণ ও জবাবদিহিতা পদ্ধতির প্রয়োজনীয়তাকে তুলে ধরে, যা কিনা সংস্থাগুলিকে সাসটেইনবল অনুশীলনের জন্য সত্যিকারের দায়বদ্ধ করবে। কিন্তু তারপরেও সংস্থাগুলির ইএসজি নীতিগুলি মেনে চলা নিশ্চিত করার অনুপযোগী দুর্বল আইনি ব্যবস্থা ও নিয়ামক তদারকির অভাবের কারণে ইএসজি অনুশীলনের ক্ষেত্রে জবাবদিহিতা ও প্রয়োগের ব্যবস্থার অভাব সম্পর্কে উদ্বেগ তৈরি করেছে। এটি ইএসজি কর্মক্ষমতা ও প্রতিবেদনে অসঙ্গতি ও পরিবর্তনশীলতার দিকে নিয়ে যেতে পারে, যা বিনিয়োগকারী এবং অংশীদারদের জন্য একটি সংস্থার প্রকৃত স্থিতিশীল কার্যক্ষমতা মূল্যায়ন করা কঠিন করে তোলে।

উপসংহার
স্থিতিশীলতা, সামাজিক দায়বদ্ধতা ও অংশীদারদের সঙ্গে সম্পৃক্ততার প্রসারের মাধ্যমে ইএসজি ব্যবসার প্রশাসন ও ব্যবসার কাজকে নতুন আকার দিচ্ছে। ইএসজি নীতিগুলির একীকরণে সাফল্য আছে, এবং তার মধ্যে আছে নেতৃস্থানীয় কর্পোরেশনগুলির স্থায়িত্বের অনুশীলন গ্রহণ এবং প্রভাব সৃষ্টি করে এমন বিনিয়োগের বৃদ্ধি৷ কিন্তু অসামঞ্জস্যপূর্ণ প্রতিবেদন, গ্রিনওয়াশিং ও ইএসজি প্যারাডক্সের মতো ব্যর্থতাও আছে। এগিয়ে চলার জন্য মানসম্মত ইএসজি মেট্রিক্স তৈরি করা, জবাবদিহিতার প্রক্রিয়া উন্নত করা, এবং পরিবেশগত, সামাজিক ও পরিচালনাগত উপাদানগুলির আন্তঃসংযুক্ততা বিবেচনায় রেখে একটি সামগ্রিক পদ্ধতি গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইএসজি হল ব্যবস্থাপনার একটি পরিবর্তন যা আমরা ব্যবসায়িক সংস্কৃতির অংশ হিসাবে গ্রহণ করতে চাই, তবে সমালোচনাগুলি যথেষ্ট জোরালো এবং প্রথম দিকে কিছু ব্যর্থতা থাকেই।


শ্রীনাথ শ্রীধরন অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের একজন ভিজিটিং ফেলো

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.