Author : Rahul Rawat

Published on Oct 23, 2025 Updated 0 Hours ago

২০২৫ সালের মে মাসে পহেলগাম-পরবর্তী উত্তেজনা একটি কৌশলগত পরিবর্তনের বিন্দু হিসেবে চিহ্নিত হয়েছিল, যা চিন-ভারত-পাকিস্তান ত্রিদেশীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে সক্রিয় করে এবং ভারতের প্রতিরক্ষা কৌশল পুনর্গঠন করে।

চিন-পাকিস্তান অপারেশনাল ফ্রন্টের মধ্যে ভারতের প্রতিরক্ষা কৌশল পুনর্নির্মাণ

পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পরবর্তী ২০২৫ সালের থেকে ১০ মে-‌ ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ভারতের প্রতিরক্ষা কৌশলে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনেছে। পাকিস্তানের সঙ্গে নয়াদিল্লির সংঘর্ষের মধ্যে, ভারতকে চাপ দেওয়ার লক্ষ্যে কূটনৈতিক সংকেত এবং যুদ্ধক্ষেত্রের সক্ষমতা উভয় ক্ষেত্রেই চিনের প্রভাব স্পষ্ট ছিল। ২০২০ সালে গালওয়ান সংকটের পর থেকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) বরাবর চিনের আগ্রাসন ইতিমধ্যেই দুটি ভিন্ন ভৌগোলিক ক্ষেত্রে ভারতের সামরিক জনবল সক্ষমতাকে প্রসারিত করেছে। পহেলগাম সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে পাকিস্তান ভারতের কৌশলগত ধৈর্যের সীমাও পরীক্ষা করছে, এবং ভারতকে একটি দীর্ঘায়িত ত্রিভুজাকার ভূ-রাজনৈতিক সংঘাতে জড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করছে। চিনঅপারেশন সিন্দুরকে ‘’  দুঃখজনকবলে বর্ণনা করে, এবং বলে যে চিনতার [পাকিস্তানের] সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ভূখণ্ডগত অখণ্ডতা রক্ষা করবে বিশেষ করে চিন-পাকিস্তানসীমাবদ্ধ জোট’-‌এর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য ভৌগোলিক কাঠামোগত কারণ বিবেচনা করলে, এই ঘটনাবলি নয়াদিল্লির নীতিনির্ধারকদের জন্য অতিরিক্ত চাপ তৈরি করে।

সামরিক সক্ষমতার জন্য থ্রেশহোল্ড অ্যালায়েন্স লিটমাস পরীক্ষা

চিন-পাকিস্তান সম্পর্ক কয়েক দশক ধরে বিকশিত হয়েছে, এবং একটি সম্পূর্ণরূপে ব্যাপক কৌশলগত অংশীদারিত্বে পরিণত হয়েছে। পাকিস্তানের সামরিক শক্তিবৃদ্ধির প্রতি চিনের সমর্থন নয়াদিল্লির জন্য কৌশলগত চ্যালেঞ্জকে উল্লেখযোগ্যভাবে তীব্র করেছে। অপ সিন্দুর-অপ ব্যানিয়ান-উম মারসুস পর্বটি বাস্তব সময়ে চিন-ভারত-পাকিস্তান ত্রিপক্ষীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে সক্রিয়ভাবে কার্যকর করেছে। এই প্রসঙ্গে, -১০ মে ২০২৫ সালের সংকটের সময় পাকিস্তান ভারত যেভাবে তাদের সামরিক সক্ষমতাকে একীভূত করেছিল এবং কাজে লাগিয়েছিল, তা শক্তির উপযোগিতা এবং ত্রিপক্ষীয় সম্পর্কের ভবিষ্যতের মূল্যায়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মানদণ্ড স্থাপন করেছে। এই ধরনের প্রথম ঘটনায় যুদ্ধের চরিত্রটি আরও উত্তেজনাপূর্ণ, স্থবির যুদ্ধে রূপান্তরিত হয়েছে। এটি ভারত পাকিস্তানের মধ্যে প্রচলিত যুদ্ধ পদ্ধতি থেকে বিচ্যুতি প্রতিফলিত করে। দুই দেশ প্রযুক্তি-ভিত্তিক সক্ষমতা অর্জন করেছে। চিন-পাকিস্তান সামরিক মহড়া, যা ভাগাভাগি করে শেখা, হার্ডওয়্যার, পদ্ধতি যৌথ পরিকল্পনায় আন্তঃকার্যক্ষমতার উপর কেন্দ্রীভূত, তাদের যুদ্ধকালীন সামরিক সহযোগিতার একটি ভিত্তি স্তম্ভ গঠন করে। চিনা-উৎপাদিত ক্ষমতা যার মধ্যে রয়েছে জেএফ-১৭ জে১০সি, পিএল-১৫ই বিয়ন্ড-ভিজ্যুয়াল-রেঞ্জ (বিভিআর) এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল, এফএম-৯০ এসআরএসএএম, এলওয়াই-৮০ (এইচকিউ১৬এ) এমআরএমএসএম এবং এইচকিউ-/পি এলআরএসএএম বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং মানবহীন বিমানবাহী যান (ইউএভি) — পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছিল। মে ২০২৫ তারিখেকিল-চেনপ্রক্রিয়ার উপাদান, যা স্থল মহাকাশ-ভিত্তিক সেন্সর ডেটা ফ্রন্টলাইন যুদ্ধবিমানের সঙ্গে একীভূত করার মাধ্যমে সহজতর হয়েছিল, ভারতের জন্য একটি গুরুতর অপারেশনাল চ্যালেঞ্জের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক তড়িৎ-চৌম্বকীয় যুদ্ধক্ষেত্রের ব্যবহার একটি গুরুতর উন্নয়ন হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে, যা সক্ষমতা এবং প্রশিক্ষণে চিনা সহায়তার মাধ্যমে আরও ত্বরান্বিত হয়েছে। এই ধরনের প্রযুক্তিগত একীভূতকরণের কারণে, পাকিস্তান ভারতীয় যুদ্ধবিমানগুলিকে গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি করেছে বলে জানা গিয়েছে। চিনা বাইদৌ স্যাটেলাইট নেভিগেশন সিস্টেম তার রিয়েল-টাইম গোয়েন্দা তথ্য, নজরদারি এবং নিরীক্ষণ (আইএসআর) ক্ষমতার মাধ্যমেও তার সহায়তা বাড়িয়েছে, যা ভারতের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট সনাক্তকরণ এবং লক্ষ্যবস্তু নির্ধারণে সহায়তা করে।


অপ সিন্দুর-অপ ব্যানিয়ান-উম মারসুস পর্বটি বাস্তব সময়ে চিন-ভারত-পাকিস্তান ত্রিপক্ষীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে সক্রিয়ভাবে কার্যকর করেছে।


 
বিপরীতে, ভারত দূরবর্তী আকাশ হামলার জন্য ব্রহ্মস এবং ফরাসি-উৎসের স্ক্যাল্প-ইজি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র হ্যামার গ্লাইড বোমা ব্যবহার করেছিল। -১০ মে পর্যন্ত, ভারতের সমন্বিত বিমান ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পাকিস্তানের আক্রমণাত্মক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ক্ষতি করার কোনও সুযোগ কার্যকরভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে। বহুস্তরীয় এই ব্যবস্থায় রয়েছে দীর্ঘ-পাল্লার (এস-৪০০), মাঝারি-পাল্লার (বারাক-), স্বল্প-পাল্লার (আকাশ, স্পাইডার) এবং অতি স্বল্প-পাল্লার আধুনিক ঐতিহ্যবাহী ব্যবস্থা (এলজিএলএ-এম, এলজিএলএ-এস, এল-৭০) এতে ভারতীয় বিমান বাহিনীর সমন্বিত বিমান কমান্ড নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা (আইএসিসিএস) এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর আকাশতীর ব্যবস্থাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। 'সামগ্রিক অভিযান' পদ্ধতিটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর তিনটি বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় এবং সহযোগিতার প্রতিফলনও করে।

ভারতীয় সেনাবাহিনী শত্রু বিমান প্রতিরক্ষা দমন (এসইএডি)-ভিত্তিক অভিযানের মাধ্যমে পাকিস্তানের গভীরে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করে বিজয়ের দাবি প্রতিষ্ঠা করেছে। এর ফলে পাকিস্তানি প্রতিপক্ষদের কাছ থেকে যুদ্ধবিরতির দাবি উঠেছে। প্রযুক্তিগত যুগে, বিশেষ করে পারমাণবিক পরিবেশে, যুদ্ধগুলি সম্ভবত সংক্ষিপ্ত, দ্রুত এবং একটি সিদ্ধান্তমূলক বিজয় প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন দ্বারা পরিচালিত হবে। একটি অনুমান হিসাবে, প্রচলিত ক্ষমতার ভর এবং পরিমাণগত শক্তির মতো ঐতিহ্যবাহী উপাদানগুলি সম্ভবত প্রতিপক্ষের উপর একটি সিদ্ধান্তমূলক সুবিধা তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারে না। প্রযুক্তি, মতবাদগত অভিযোজন এবং কৌশলগত দিকনির্দেশনার মতো গুণগত পরামিতিগুলি আধুনিক যুদ্ধকে নির্দেশ করবে। অপারেশন সিন্দুর পর্ব থেকে এই উদীয়মান প্রস্তাবটি ভারতের প্রতিরক্ষা কৌশলের বিস্তৃত রূপরেখার জন্য শিক্ষা রাখে।

ভারতের প্রতিরক্ষা কৌশলের জন্য পাঠ

ঐতিহাসিকভাবে, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক সংকটপ্রবণ রয়ে গিয়েছে, এবং উভয় পক্ষই বিভিন্ন ধরনের ক্রমবর্ধমান ব্যয়বহুল আরও একটি পর্বের সাক্ষী হতে পারে। চিন-ভারত-পাকিস্তান ত্রিদেশীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা আরও খারাপ হবে, কারণ চিন পাকিস্তান তাদের অনুকূল শর্ত অনুসারে ভারসাম্য পরিবর্তন করবে, যার সাথে নয়াদিল্লির ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কিত থাকবে। অপারেশন সিন্দুরপাকিস্তান এবং তার  পৃষ্ঠপোষকতাপ্রাপ্ত সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলির বিরুদ্ধে ভারতীয় প্রতিক্রিয়ার  একটি প্রচলিত সামরিক-ভিত্তিক আদর্শনয়াদিল্লির সামরিক প্রস্তুতি এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে। এর জন্য, ভারতকে তিনটি বিস্তৃত রূপরেখার উপর মনোনিবেশ করতে হবে: কৌশলগত পরিকল্পনা, অগ্রাধিকারমূলক ক্ষমতা সংগ্রহ এবং মতবাদগত উদ্ভাবন।

কাঠামোগত প্রভাব আনতে, প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতির জন্য 'সিস্টেম অফ সিস্টেমস' পদ্ধতি অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। সূক্ষ্ম বিবরণসহ বড় চিত্র উদীয়মান প্রবণতা উভয়ই সঠিকভাবে অনুধাবন করে এটি অর্জন করা যেতে পারে। পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে, প্রতিরক্ষা উপকরণ সংগ্রহ এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাকে সুসংগত করার জন্য নীতিগত ব্যবস্থা দ্বারা সমর্থিত যৌথতা এবং সংহতকরণ সংস্কারের দ্রুত ট্র্যাকিং অপরিহার্য। এটি প্রতিরক্ষা প্রস্তুতির জন্য সাংগঠনিক দক্ষতা, অভিযানগত পরিকল্পনা এবং কৌশলগত নির্দেশিকা উন্নত করতে সহায়তা করবে। সময় দক্ষতার গুণগত কারণগুলির মধ্যে বিনিময়ও দীর্ঘমেয়াদে প্রস্তুতির জন্য একটি সূচক হিসেবে থাকবে।

ক্ষমতার দিক থেকে, যুদ্ধক্ষেত্রের কৌশলগত ক্ষেত্রগুলি উল্লেখযোগ্যভাবে বিকশিত হয়েছে, যার মধ্যে এরোস্পেস একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। চলতি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে এটি বিশেষভাবে স্পষ্ট। প্রতিপক্ষের কৌশলগত ক্ষতি করার জন্য এবং তাদের একই কাজ করার ক্ষমতা শেষ করে দেওয়ার জন্য মহাকাশ ক্ষেত্রের শ্রেষ্ঠত্ব অপরিহার্য। রকেট, ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন এবং সহায়ক ক্ষেত্রগুলির সঙ্গে তাদের মতবাদের একীকরণতথ্য, সাইবার, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ইলেকট্রনিক যুদ্ধহল যুদ্ধক্ষেত্রের নতুন আদর্শ। প্রযুক্তিগত অগ্রগতির মতো গুণগত কারণগুলির সংহতকরণ এবং মতবাদভিত্তিক চিন্তাভাবনা আচরণের সঙ্গে তাদের একীকরণ যুদ্ধে কার্যকারিতা তৈরি করবে। এইভাবে, এটি সংস্কারে সাফল্যের মেট্রিক এবং পরবর্তীকালে যুদ্ধক্ষেত্র এবং তার বাইরেও বিজয়ের মাপকাঠি স্থাপন করবে।


ভারতকে শক্তি প্রয়োগের জন্য তার মতবাদভিত্তিক বিকল্পগুলি পুনর্বিবেচনা করতে হবে, বিশেষ করে পাকিস্তানের সঙ্গে দূর থেকে যুদ্ধের ধরনের উদ্ভাবনী পরিস্থিতিতে।



মতবাদের দিক থেকে, ভারতীয় সামরিক বাহিনী এবং এর বৃহত্তর মতবাদ কয়েক দশক ধরে স্থল-‌যুদ্ধকেন্দ্রিক রয়ে গিয়েছে ফলস্বরূপ মতবাদ, প্রাতিষ্ঠানিক এবং সম্পদের দিক থেকে ভারসাম্য তার অন্য দুটি পরিষেবারভারতীয় বিমান বাহিনী এবং ভারতীয় নৌবাহিনীচেয়ে বেশি করে স্থলবাহিনীর দিকে ঝুঁকে ছিল। অন্যদিকে, পাকিস্তান ভারতের প্রচলিত শ্রেষ্ঠত্ব সীমিত করার জন্য বিভিন্ন বিকল্পপ্রাথমিকভাবে উপ-প্রচলিত (‌সাব-‌কনভেনশনাল)‌ এবং পারমাণবিক কৌশলের মিশ্রণদ্বারা চিহ্নিত একটি অপ্রতিসম মতবাদভিত্তিক পদ্ধতি গ্রহণ করেছে। ভারতের সামরিক পদক্ষেপের আকস্মিকতা হিসেবে, তাদের কাছে স্থলযুদ্ধের যথেষ্ট ক্ষমতা রয়েছে এবং শত্রুর জন্য যে কোনও সিদ্ধান্তমূলক সুবিধা সীমিত বা অস্বীকার করার জন্য কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। পাকিস্তানের প্রযুক্তিগত সামরিক দক্ষতা চিনা সামরিক ক্ষমতা এবং বহু-ক্ষেত্র-ভিত্তিক যুদ্ধক্ষেত্রের অভিযানগত শিল্প দ্বারা পরিপূরণ এবং প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে। ভারতকে শক্তি প্রয়োগের জন্য তার মতবাদভিত্তিক বিকল্পগুলি পুনর্বিবেচনা করতে হবে, বিশেষ করে পাকিস্তানের সঙ্গে দূর থেকে যুদ্ধের ধরনের উদ্ভাবনী পরিস্থিতিতে। এটি ভবিষ্যতের মতবাদভিত্তিক উদ্ভাবনী অ্যাজেন্ডার প্রেক্ষাপটে সংঘাতগুলিকে সংক্ষিপ্ত এবং দ্রুত রাখার জন্য ' কোল্ড স্টার্ট ডকট্রিন’‌-‌এর  মধ্যে নতুন করে শুরু' করার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।

পরিশেষে, নয়াদিল্লিকে তার কৌশলগত উদ্দেশ্যগুলি পুনর্বিবেচনা, পুনরায় সংহত এবং নির্ধারণ করতে হবে, এবং সামরিক শক্তির পরিমাণ নিয়ে প্রশ্ন তুলতে হবে। সংকটের পরবর্তী পর্বে চিন-সমর্থিত পাকিস্তানের চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করার লক্ষ্য রাখে? এই প্রশ্নগুলি অনুসন্ধানের লাইন এবং পরিবর্তনশীল ভূ-রাজনৈতিক দৃশ্যপটের মধ্যে উদ্দেশ্যমূলকভাবে ক্ষমতা প্রয়োগের জন্য কেন্দ্রীয় প্রশ্ন হওয়া উচিত। দীর্ঘমেয়াদি চ্যালেঞ্জের মুখে এই তাৎক্ষণিক বিজয় আত্মতুষ্টির জ্বালানি হওয়া উচিত নয়।



রাহুল রাওয়াত অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের গবেষণা সহকারী।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.