-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
বর্তমান বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থার ভঙ্গুরতা ব্রিকস-কে একটি ভারসাম্য রক্ষাকারী শক্তি হিসেবে তার অবস্থান সুদৃঢ় করার সুযোগ করে দিয়েছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় ফিরে আসার পর দেখা গিয়েছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার বহুপাক্ষিক প্রতিশ্রুতি থেকে সরে এসেছে এবং রফতানির উপর শুল্ক বৃদ্ধির পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে, যা বাণিজ্য যুদ্ধের সম্ভাবনাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। বহুমেরুকৃত বিশ্বেও বিশ্ব ব্যাঙ্কের মতো বহুপাক্ষিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বৃহত্তম অংশীদার হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই রয়ে গিয়েছে এবং তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতি পরিবর্তনের প্রভাব প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বাজারের উপরও পড়বে। বিদ্যমান বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থার ভঙ্গুরতা ব্রিকসের মতো অ-পশ্চিমি নেতৃত্বাধীন সংস্থাগুলির জন্য ভারসাম্য রক্ষাকারী হিসেবে তাদের অবস্থান শক্তিশালী করার সুযোগ পুনরুজ্জীবিত করে।
পরিবর্তিত বৈশ্বিক সমীকরণ প্রসঙ্গে: ব্রিকস থেকে ব্রিকস প্লাস
পশ্চিমীদের পণ্যসম ব্রেটন উড প্রতিষ্ঠানগুলি প্রায়শই উন্নয়নশীল বিশ্বের চাহিদার প্রতি একটি নির্মম দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে থাকে। ১৯৮৬ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে ৮১টি উন্নয়নশীল দেশের উপর করা একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাঠামোগত ‘শর্তসাপেক্ষে’ ঋণ গ্রহীতা রাষ্ট্রগুলির উপর ন্যূনতম প্রভাব ফেলেছিল। এই ব্যবধান জি৭৭-এর মতো ‘ক্ষুদ্রপাক্ষিক’ আর্থিক গোষ্ঠীগুলির পথ প্রশস্ত করেছিল, যেখানে উন্নয়নশীল দেশগুলি বিশ্ব পর্যায়ে সহযোগিতা করেছিল। ব্রাজিল, রাশিয়া, চিন, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো অর্থনীতির দ্রুত উত্থান এবং বিশ্বব্যাপী আর্থিক শাসনে তাদের তাৎপর্যের মধ্য দিয়ে ‘ব্রিকস’-এর গঠন হয়েছিল।
এই ব্যবধান জি৭৭-এর মতো ‘ক্ষুদ্রপাক্ষিক’ আর্থিক গোষ্ঠীগুলির পথ প্রশস্ত করেছিল, যেখানে উন্নয়নশীল দেশগুলি বিশ্ব পর্যায়ে সহযোগিতা করেছিল।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে ব্রিকস যুদ্ধ-পরবর্তী আখ্যানের মোকাবিলায় ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়েছে। ২০০৮ সালের আর্থিক সঙ্কটের পর তাদের প্রথম শীর্ষ সম্মেলনে ব্রিকস সদস্য দেশগুলি ‘আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সংস্কার’কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছিল, ‘যাতে বিশ্ব অর্থনীতিতে পরিবর্তন প্রতিফলিত হয়’। ২০২৩ সালে সম্প্রসারণের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে ব্রিকস ১৫তম শীর্ষ সম্মেলনে ছ’টি উদীয়মান অর্থনীতি অর্থাৎ আর্জেন্টিনা, মিশর, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহিকে এই ব্লকে যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানায়।
বিবর্তনের চ্যালেঞ্জ
২০২৪ সালের শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী মোদী অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও সম্প্রসারণের তাৎপর্য তুলে ধরেন। ‘ব্রিকস’ অর্থনীতি বর্তমানে ৩০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি মূল্যের। সদস্যপদ সম্প্রসারণ প্রাসঙ্গিক হলেও প্রতিষ্ঠানটি গ্লোবাল সাউথের আর্থিক উদ্বেগ মোকাবিলায় ব্যর্থ হওয়ার দরুন এবং কাজ কম, অথচ ভাষণ বেশি… এ হেন কেবলই একটি প্রতীকী সংগঠন হয়ে থাকার দরুন তীব্র সমালোচনার সম্মুখীন হচ্ছে।
প্রথমত, বার্ষিক নেতাদের শীর্ষ সম্মেলন এবং নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক (এনডিবি) ও ব্রিকস কন্টিনজেন্ট রিজার্ভ অ্যারেঞ্জমেন্ট-এর (সিআরএ) মতো উচ্চাভিলাষী উদ্যোগের মাধ্যমে ব্রিকস প্রাতিষ্ঠানিক আকার পেয়েছে। তবে বছরের পর বছর ধরে মন্থর প্রবৃদ্ধির কারণে আর্থিক সঙ্কটের ক্ষেত্রে ব্রিকস স্বল্পমেয়াদি, একক-বিষয় প্রতিক্রিয়া প্রদান করেছে। বিদ্যমান ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে, এমন স্থিতিশীল দীর্ঘমেয়াদি প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে পারেনি ব্রিকস। উদাহরণস্বরূপ, দ্রুত ঋণ, প্রতিযোগিতামূলক ঋণের হার ও স্থানীয় মুদ্রার ব্যবহারের মাধ্যমে উদীয়মান অর্থনীতির চাহিদার উপর এনডিবির মনোযোগকে পশ্চিমী-প্রধান প্রতিষ্ঠানগুলির থেকে আলাদা করার কারণ হিসাবে দেখা হয়েছিল। তা সত্ত্বেও এনডিবির স্থানীয় মুদ্রায় ঋণ প্রদানের পরিমাণ এখনও কম। স্থানীয় সংস্থাগুলির উপর নজরদারির কাজ ছেড়ে দেওয়ার জন্য এনডিবির নিয়ন্ত্রক ‘দেশীয় ব্যবস্থামূলক মনোভাব’ তীব্র নিন্দিত হয়েছে।
পাঁচ প্রতিষ্ঠাতা সদস্যের ভোটদানের পরিমাণ সমান এবং এমনকি ব্রিকসের সম্প্রসারণের পরেও তাদের ভোটাধিকারের কমপক্ষে ৫৫ শতাংশ অধিকার রাখার জন্য মনোনীত করা হয়েছে।
দ্বিতীয়ত, প্রাথমিক অংশীদারদের সঙ্গে সম্পৃক্ত ভূ-রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহ - রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ ও অস্থির ভারত-চিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক - জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়ার পাশাপাশি ঐকমত্য-ভিত্তিক আর্থিক সিদ্ধান্ত গোষ্ঠীগুলির উপর ছায়া ফেলে। পাঁচ প্রতিষ্ঠাতা সদস্যের ভোটদানের পরিমাণ সমান এবং এমনকি ব্রিকসের সম্প্রসারণের পরেও তাদের ভোটাধিকারের কমপক্ষে ৫৫ শতাংশ অধিকার রাখার জন্য মনোনীত করা হয়েছে। ব্রিকসের প্রভাব ও বিশ্বব্যাপী প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার আনার সম্ভাবনা তার ‘রাজনৈতিক ভাবে মেরুকৃত’ সদস্যদের মধ্যে ঐকমত্যের অভাব ও ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। ২০২৪ সালের ফিচ রেটিং চিনের প্রতি উদ্বেগজনক ঝোঁকের কথা তুলে ধরেছে এবং সাংহাইতে এনডিবির সদর দফতর নির্মাণ ও ডলারের পরিবর্তে ইউয়ান ব্যবহার করার চাপের কথা উল্লেখ করেছে… এই দু’টি বিষয়ই অন্যান্য সদস্য দেশের মধ্যে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। এই দ্বন্দ্বের পরিপ্রেক্ষিতে ব্রিকসকে বিদ্যমান বহুপাক্ষিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির একটি ‘সুষম’ বিকল্প হিসাবে নিজেকে কেন্দ্রীভূত ও সুসংহত করতে হবে।
বহুপাক্ষিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যে: ব্রিকসের সুযোগ
ভূ-রাজনৈতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য ভারতের মতো অন্যান্য সদস্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। ট্রাম্প ও মোদীর সাম্প্রতিক বৈঠকের ফলে ‘ইউএস-ইন্ডিয়া কমপ্যাক্ট (ক্যাটালাইজিং অপরচুনিটিজ ফর মিলিটারি পার্টনারশিপ, অ্যাকসিলারেটেড কমার্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ বা ‘মার্কিন-ভারত কমপ্যাক্ট (সামরিক অংশীদারিত্ব, ত্বরান্বিত বাণিজ্য ও প্রযুক্তির জন্য অনুঘটকের ন্যায় সুযোগ)’ শীর্ষক একটি নতুন সাহসী লক্ষ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তার নাম হল ‘মিশন ৫০০’। এর লক্ষ্য হল ২০৩০ সালের মধ্যে মোট দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য দ্বিগুণ করে ৫০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করা এবং কোয়াড-এর মতো অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা। তা সত্ত্বেও প্রাতিষ্ঠানিক বহুপাক্ষিক পরিসরে ব্রিকস এখনও বৃহত্তর দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতার মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলির আর্থিক স্বার্থ প্রচারের জন্য একটি বিস্তৃত বহুপাক্ষিক মঞ্চ হিসাবেই থেকেছে। সে ক্ষেত্রে একটি অ-পশ্চিমী নেতৃত্বাধীন উদ্যোগের অর্থনৈতিক প্রভাবকে অবমূল্যায়ন করা দূরদর্শিতার পরিচায়ক হবে না।
ব্রিকসের বাজারের পরিমাণ থেকে শুরু করে এর প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা পর্যন্ত… ব্রিকসের সম্ভাবনাকে সমর্থন করার নেপথ্যে বেশ কয়েকটি প্রধান যুক্তি রয়েছে। প্রথমত, ভৌগোলিক নৈকট্যের কারণে সদস্য দেশগুলির কাছে শক্তিশালী আন্তঃআঞ্চলিক বাণিজ্যের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। ব্রিকসের রফতানি ২০০১ সালে ৪৯৩.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ২০২১ সালে ৪৬৫১.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ১০টি সদস্য দেশ অপরিশোধিত তেল উৎপাদন ও রফতানির প্রায় ৪০ শতাংশ এবং বিশ্বব্যাপী জিডিপির এক-চতুর্থাংশের জন্য দায়বদ্ধ। দ্বিতীয়ত কাজানে শেষ শীর্ষ সম্মেলনে ৩৪টি দেশ আনুষ্ঠানিক ভাবে সদস্যপদ লাভের জন্য আবেদন করেছিল, যার মধ্যে আজারবাইজান, বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, সেনেগাল, তাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের মতো সম্পদসমৃদ্ধ এবং দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি অন্তর্ভুক্ত ছিল। কাঠামোগত ভাবে ব্রিকস একটি আন্তঃসরকারি সংস্থা (আইজিও) হলেও এটি আইএমএফ ও বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মতো অতি-জাতীয় বৈশিষ্ট্য বহন করে না। ব্রিকস একটি রাষ্ট্র-নেতৃত্বাধীন প্রক্রিয়া এবং এর আংশিক প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ ও শীর্ষ সম্মেলনভিত্তিক পদ্ধতির সুবিধা রয়েছে। জি৭ ও জি২০-র মতো প্রতিপক্ষের বিপরীতে ব্রিকসও সম্প্রসারণ করতে ইচ্ছুক এবং এই নমনীয়তা অন্য সেই উন্নয়নশীল দেশগুলিকে আকৃষ্ট করেছে, যারা বিকেন্দ্রীভূত মঞ্চে আলোচনা করার বিষয়টিকে সহজ বলে মনে করে। তৃতীয়ত, ধীর অগ্রগতি সত্ত্বেও এনডিবি কিছু উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। যেমন সদস্যপদ সম্প্রসারণ, ক্রেডিট রেটিং এবং আরএমবি বন্ড জারি করা। এনডিবির ২০২২-২০২৬ সালের সাধারণ কৌশলে এসডিজি ও প্যারিস চুক্তিতে তাদের আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতি সমর্থন জোগানোর জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলিকে সমন্বিত পদক্ষেপ ও প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তাকে আরও বেশি করে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। ব্রিকস শক্তি, পরিবহণ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) এবং পর্যটনের ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য তার মতাদেশকেও বৈচিত্র্যময় করেছে।
এনডিবির ২০২২-২০২৬ সালের সাধারণ কৌশলে এসডিজি ও প্যারিস চুক্তিতে তাদের আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতি সমর্থন জোগানোর জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলিকে সমন্বিত পদক্ষেপ ও প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তাকে আরও বেশি করে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
একটি বিশ্বব্যাপী প্রাতিষ্ঠানিক মডেল প্রতিষ্ঠা করতে না পারার কারণে ব্রিকস যে প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হচ্ছে, তা-ও বিদ্যমান কাঠামোর প্রতিস্থাপন হিসেবে দেখার একটি হ্রাসবাদী ধারণা থেকেই উদ্ভূত। ব্রিকসের লক্ষ্য ছিল প্রতিস্থাপন করা নয়, বরং উদীয়মান অর্থনীতির জন্য একটি পাল্টা জোট তৈরি করা এবং বৈষম্য দূর করা। সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ব্রিকস বিশ্বব্যাপী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিতে বৃহত্তর প্রতিনিধিত্ব ও সংস্কারের পক্ষে সমর্থনকারী উদীয়মান ও মধ্যম শক্তির একটি লবি প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যাবে। তবে এই যুক্তিসঙ্গত উদ্বেগও বিদ্যমান যে, গোষ্ঠীর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক উত্তেজনা - যেমন কৌশলগত মতবিরোধ - তার কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করতে পারে এবং এই উদ্বেগগুলি যেন গোষ্ঠীর কর্মসূচিকে ব্যাহত না করতে পারে। এই ধরনের পার্থক্য বহুপাক্ষিক আর্থিক উদ্যোগের উপর সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার সঙ্গে সহাবস্থান করতে পারে।
অতএব, সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ হল রাজনৈতিক জোটের পরিবর্তে একটি অর্থনৈতিক জোট হিসাবে ব্রিকসের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা এবং যে সব ক্ষেত্রে বহুপাক্ষিক ঐকমত্য তৈরি করা সম্ভব অর্থাৎ বিশেষ করে স্থিতিশীল উন্নয়ন, জলবায়ু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির মতো অপ্রচলিত ক্ষেত্রগুলির উপর বেশি করে মনোযোগ দেওয়া। বিশ্ব যখন আর একটি বিশ্বব্যাপী আর্থিক অস্থিরতার সম্ভাবনার সঙ্গে যুঝছে, তখন নানাবিধ চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও গ্লোবাল সাউথের তরফে ব্রিকস একটি কার্যকর বহুপাক্ষিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠতে পারে।
হিনা মাখিজা স্বাধীন বিদেশনীতি বিশেষজ্ঞ এবং বৈশ্বিক নিয়মাবলি, রাষ্ট্রপুঞ্জে ভারত, বহুপাক্ষিকতা, আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলির বিষয়ে কাজ করেন।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Dr. Makhija is an Associate Fellow with ORF’s Economy and Growth Programme. She specializes in the study of International Organizations, Multilateralism, Global Norms, India at ...
Read More +