-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
তরুণরা ইতিমধ্যেই পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিচ্ছে, কিন্তু এটি টিকিয়ে রাখতে এবং আরও বিস্তৃত করতে, পরিবেশগত শিক্ষাকে সঠিক মানসিকতা, পরামর্শদান এবং অর্থপূর্ণ সম্পৃক্ততার উপর মনোনিবেশ করতে হবে।
পরিবর্তনের গতিশীল প্রতিনিধি হিসেবে যুবসমাজকে গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা
ভারতের জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশ ৩৫ বছরের কম বয়সী হওয়ায়, পরিবর্তনের গতিশীল প্রতিনিধি হিসাবে তরুণদের গড়ে তোলার মাধ্যমে স্থিতিশীল উন্নয়নের জন্য জনসংখ্যার লভ্যাংশকে কাজে লাগানো সম্ভব। এর জন্য তরুণদের সঠিক জ্ঞান, মানসিকতা, মূল্যবোধ এবং কাজ করার সুযোগ প্রদান করা প্রয়োজন।
প্লাস্টিক দূষণ বন্ধ করার লক্ষ্যে ২০২৫ সালের বিশ্ব পরিবেশ দিবস যত এগিয়ে আসছে, ততই ক্রমবর্ধমানভাবে এ কথা স্বীকৃতি পাচ্ছে যে, শহর এবং তাদের যুবসমাজ টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনের মূল চাবিকাঠি। দ্রুত, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার এবং অপ্রতুল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা ভারতের নগর কেন্দ্রগুলিকে প্লাস্টিকের বিপদের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছে। এই শহরগুলির মধ্যে রূপান্তরের সম্ভাবনা রয়েছে: শিক্ষার মাধ্যমে গঠিত ও পরিচালিত হলে, তরুণদের দক্ষতা একটি বৃত্তাকার অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যেতে পারে।
ভারতের জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশ ৩৫ বছরের কম বয়সী হওয়ায়, পরিবর্তনের গতিশীল প্রতিনিধি হিসাবে তরুণদের গড়ে তোলার মাধ্যমে স্থিতিশীল উন্নয়নের জন্য জনসংখ্যার লভ্যাংশকে কাজে লাগানো সম্ভব। এর জন্য তরুণদের সঠিক জ্ঞান, মানসিকতা, মূল্যবোধ এবং কাজ করার সুযোগ প্রদান করা প্রয়োজন।
ভারতে পরিবেশগত শিক্ষার বর্তমান চিত্র
পরিবেশগত শিক্ষা (ইই) ভারতীয় আনুষ্ঠানিক স্কুল পাঠ্যক্রমের একটি নিয়মিত বিষয়। ২০০৩ সালে সুপ্রিম কোর্ট স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কারিগরি প্রতিষ্ঠান সহ শিক্ষার সকল স্তরে এটি বাধ্যতামূলক করে, যার ফলে ১৩ লক্ষ স্কুলে ৩০ কোটিরও বেশি শিক্ষার্থী ইই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে।
নীতিগত নির্দেশ সত্ত্বেও পাঠ্যক্রমের সীমাবদ্ধতা, শিক্ষক প্রশিক্ষণের ফাঁক এবং অপ্রতুল পরিকাঠামো ও সম্পদের কারণে ইই এখনও সীমাবদ্ধ।
জাতীয় শিক্ষাগত গবেষণা ও প্রশিক্ষণ পরিষদ (এনসিইআরটি) জাতীয় পাঠ্যক্রম কাঠামো (এনসিএফ, ২০০৫)-র মাধ্যমে ইই পাঠ্যক্রম ডিজাইনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছে, এবং বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান ও ভাষাগুলির মতো বিষয়গুলিতে এর একীকরণ নিশ্চিত করেছে। জাতীয় শিক্ষানীতি (এনইপি) ২০২০ একটি বাধ্যতামূলক বিষয় হিসাবে ইই-র প্রাসঙ্গিকতার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছে, আর সেই সঙ্গে একে একটি সামগ্রিক, অভিজ্ঞতামূলক, হাতে-কলমে শিক্ষার অংশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, যা পাঠ্যক্রমের মধ্যে পরিবেশগত নীতি, সম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং স্থায়িত্বকে একীভূত করবে।
তবে, নীতিগত নির্দেশ সত্ত্বেও পাঠ্যক্রমের সীমাবদ্ধতা, শিক্ষক প্রশিক্ষণের ফাঁক এবং অপ্রতুল পরিকাঠামো ও সম্পদের কারণে ইই এখনও সীমাবদ্ধ।
প্রথমত, পরিবেশগত বিষয়গুলি পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত হলেও রাজ্য এবং প্রতিষ্ঠানগুলিতে এর মান ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। অনেক ক্ষেত্রে, ইই-কে সীমিত শিক্ষাগত মূল্য হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এর জন্য প্রায়শই অ্প্রতুল সময় বরাদ্দ করা হয়, শিক্ষায় ঘাটতি থাকে, এবং প্রাসঙ্গিক বিশ্লেষণাত্মক বা সমস্যা সমাধানের দক্ষতা তৈরি করতে ব্যর্থ হয়।
দ্বিতীয়ত, অনেক শিক্ষকের ইই কার্যকরভাবে প্রদানের জন্য প্রশিক্ষণ ও সম্পদের অভাব থাকে, যার ফলে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির শিক্ষা অগভীর হয়।
তৃতীয়ত, বৃত্তাকার অর্থনীতি এবং স্থিতিশীল নগর জীবনযাত্রার মতো মূল ধারণাগুলি অপ্রতুলভাবে শেখানো হয়। তার উপর, নাগরিক যুবসমাজ প্রায়শই তাদের তাৎক্ষণিক পরিবেশের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের জন্য হাতে-কলমে সুযোগের অভাব বোধ করে। ক্ষেত্রভিত্তিক শিক্ষা বা জনসম্প্রদায় প্রকল্পগুলিতে প্রবেশের সুযোগ না থাকলে, শিক্ষার্থীরা দূষণ সম্পর্কে তথ্য বুঝতে পারলেও পদক্ষেপ করার সুযোগ বা দক্ষতার অভাব থেকে যায়।
নগর পরিবেশগত কর্মকাণ্ডে যুব সম্পৃক্ততা
এই ব্যবধান থাকা সত্ত্বেও, ভারতীয় শহরগুলির তরুণরা প্লাস্টিক দূষণ বন্ধ করতে এবং বৃত্তাকার অর্থনীতিকে সমর্থন করার জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। বেশিরভাগ স্কুল এবং কলেজে ইকো ক্লাব রয়েছে, যেগুলি সাধারণত ন্যাশনাল গ্রিন কোর বা রাজ্যস্তরের উদ্যোগের মতো সরকারি প্রকল্পের অধীনে প্রতিষ্ঠিত। এই ক্লাবগুলি ক্রমবর্ধমানভাবে প্লাস্টিক দূষণের উপর মনোযোগ দেয়, আর শিক্ষার্থীদের একক-ব্যবহারের প্লাস্টিক কমাতে, পুনর্ব্যবহার প্রচার করতে, এবং জনসম্প্রদায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করতে উৎসাহিত করে।
গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে কীভাবে ভারতীয় তরুণরা সচেতনতা বৃদ্ধি, পদক্ষেপ করা, এবং প্লাস্টিক দূষণ ও টেকসই ব্যবহারের প্রতি মনোভাব প্রভাবিত করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলিকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করে।
বেশ কয়েকটি নাগরিক সমাজ সংগঠন শ্রেণিকক্ষের বাইরে যুব-নেতৃত্বাধীন পদক্ষেপকেও সমর্থন করে। উদাহরণস্বরূপ:
১। স্মাইল ফাউন্ডেশনের 'ওয়েস্ট নো মোর' প্রচারণা — পেপসিকো ইন্ডিয়ার সঙ্গে অংশীদারিত্বে — ৫০টি শহরের ২০০+ স্কুলের ২০০,০০০-এরও বেশি শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছেছে। শিক্ষার্থীরা প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রতিযোগিতা, পুনর্ব্যবহৃত কারুশিল্প তৈরি এবং সচেতনতা প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে, যা আচরণ পরিবর্তন ও উদ্ভাবন উভয়কেই উৎসাহিত করে।
২। রিপ বেনিফিট, ব্যাঙ্গালোর-ভিত্তিক একটি এনজিও, 'সলভ নিনজা' প্রোগ্রাম পরিচালনা করে। এটি কম খরচের সমাধান, জলবায়ু তথ্য সংগ্রহ এবং শহর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে স্থানীয় প্লাস্টিক বর্জ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তরুণদের ক্ষমতায়িত করে।
৩। ইউওয়াহ (জেনারেশন আনলিমিটেড) ও ইউনিসেফ 'গ্রিন রাইজিং' এবং মিশন লাইফস্টাইল ফর এনভায়রনমেন্ট (লাইফ)-এর মতো প্রচারণার মাধ্যমে শহুরে ভারতের যুব জলবায়ু নেতাদের সহায়তা করে, শূন্য-বর্জ্য অনুশীলনকে উৎসাহিত করে, এবং টেকসই নগর জীবনযাত্রার জন্য সমর্থন প্রদান করে।
৪। পশ্চিমবঙ্গে এসওসিইও চেঞ্জমেকার্স প্রোগ্রাম ৪৫,০০০ শিক্ষার্থীকে তাদের সম্প্রদায়কে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে শিক্ষিত করার জন্য সংগঠিত করেছে, এবং ৩০০,০০০-এরও বেশি মানুষের কাছে দায়িত্বশীল বর্জ্য নিষ্কাশন এবং পুনর্ব্যবহার অনুশীলনের বার্তা পৌঁছে দিয়েছে।
গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে কীভাবে ভারতীয় তরুণরা সচেতনতা বৃদ্ধি, পদক্ষেপ করা, এবং প্লাস্টিক দূষণ ও টেকসই ব্যবহারের প্রতি মনোভাব প্রভাবিত করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলিকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করে। কেউ কেউ বৃত্তাকার অর্থনীতি অনুশীলনের জন্য আরও শক্তিশালী নিয়মকানুন এবং প্রণোদনা দাবি করে নীতিকে প্রভাবিত করছে।
উদ্যোক্তাবৃত্তি হল যুব কর্মকাণ্ডের আরেকটি ক্ষেত্র:
১. ‘সচেতন’, একটি যুব-নেতৃত্বাধীন উদ্যোগ, প্লাস্টিক বর্জ্যকে পার্ক বেঞ্চ, ডাস্টবিন, প্ল্যান্টার এবং পরিবেশ-বান্ধব উপহার সামগ্রীর মতো টেকসই পণ্যে পুনর্ব্যবহার করে।
২. ‘টিজিপি বায়োপ্লাস্টিকস’ কর্নস্টার্চ থেকে তৈরি কম্পোস্টেবল প্লাস্টিক তৈরি করে একক-ব্যবহারের প্লাস্টিকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে।
প্লাস্টিক দূষণ নিরসনে যুব কর্মকাণ্ডকে শক্তিশালীকরণ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, নগর স্থানীয় সংস্থা (ইউএলবি) এবং নাগরিক সমাজকে প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে যুব কর্মকাণ্ডকে আরও ক্ষমতায়িত ও সম্প্রসারিত করতে সহযোগিতা করতে হবে, বিশেষ করে শহরগুলিতে।
মূল পদক্ষেপগুলির মধ্যে রয়েছে:
❅ হাতে-কলমে পরিবেশগত শিক্ষা এবং জনসম্প্রদায়-ভিত্তিক সুযোগ সম্প্রসারণ, যেমন আশেপাশের এলাকায় সচেতনতা প্রচারণা, প্লাস্টিক সংগ্রহ অভিযান এবং নাগরিক সম্পৃক্ততা কার্যক্রম।
❅ পাঠ্যক্রমে বৃত্তাকার অর্থনীতির নীতিগুলিকে একীভূত করা।
❅ উদ্যোক্তা চিন্তাভাবনা এবং ব্যবহারিক দক্ষতা বিকাশের জন্য আপসাইক্লিং, কম্পোস্টিং এবং টেকসই পণ্য নকশায় যুব দক্ষতা বৃদ্ধির কর্মশালা প্রদান।
❅ সাফল্যের গল্প ভাগ করে নেওয়ার জন্য, সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য, এবং তাদের সহকর্মীদের সম্মিলিত পদক্ষেপের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রচারণা ব্যবহার করা।
❅ তরুণদের তাদের নিজস্ব প্লাস্টিক-বিরোধী উদ্যোগ শুরু করতে এবং বৃদ্ধি করতে সহায়তা করার জন্য ডিজিটাল টুলকিট ও প্রাপ্তিযোগ্য সংস্থান তৈরি করা।
❅ শহরগুলিতে যুব কর্মকাণ্ডের জন্য পরামর্শ, সংস্থান এবং প্ল্যাটফর্ম সহজতর করার জন্য এনজিও ও সম্প্রদায়-ভিত্তিক সংস্থাগুলির (সিবিও) সঙ্গে সহযোগিতা করা।
❅ ব্যাজ বা সার্টিফিকেট দিয়ে যুবদের অনুপ্রাণিত করা কৃতিত্ব এবং নেতৃত্বের অনুভূতি তৈরি করবে।
❅ বৃহত্তর পদক্ষেপকে অনুপ্রাণিত করার জন্য মূলধারার মিডিয়াতে পরিবেশ-উদ্যোক্তা এবং তাঁদের উদ্ভাবনগুলি প্রদর্শন করা।
❅ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নীতিগুলিকে প্রভাবিত করতে এবং কঠোর প্লাস্টিক নিষেধাজ্ঞার জন্য চাপ দেওয়ার জন্য পৌর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নীতিগত সংলাপে যুবদের অন্তর্ভুক্ত করা।
এই উদ্যোগগুলিকে বৃহত্তর নীতিগত বাস্তুতন্ত্রের সংস্কার দ্বারা সমর্থন করতে হবে — যার মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী প্লাস্টিক নিয়ন্ত্রণ কাঠামো, প্রয়োগকারী ব্যবধান পূরণ করা, এবং বর্ধিত উৎপাদক দায়িত্ব (ইপিআর) কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা। কর্পোরেট অংশীদারদের কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) উদ্যোগ ও উদ্ভাবনী ইনকিউবেটরের মাধ্যমে যুব-নেতৃত্বাধীন বৃত্তাকার অর্থনীতি সমাধানে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করতে হবে। নগর পরিকল্পনা সংস্থা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এবং পরিবেশগত নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলির সঙ্গে স্কুল-ভিত্তিক পদক্ষেপগুলিকে সংযুক্ত করা প্রয়োজন, কারণ এভাবে নিশ্চিত করা যেতে পারে যে তরুণদের প্রচেষ্টা বিচ্ছিন্ন নয় বরং তা অর্থপূর্ণভাবে সামষ্টিক কৌশলগুলিতে একত্রিত করা হয়েছে।
প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে লড়াই শুধু একটি প্রযুক্তিগত যুদ্ধ নয়, এর জন্য সাংস্কৃতিক ও আচরণগত পরিবর্তন প্রয়োজন। শিক্ষার, যা শেখা ও উদ্ভাবনের সংযোগস্থলে অবস্থিত, এই পরিবর্তনের নেতৃত্ব দেওয়ার একটি অনন্য সুযোগ রয়েছে।
এই পদক্ষেপগুলি যুবসমাজকে পরিবর্তনের এজেন্ট হতে, প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে, এবং নগর ও গ্রামীণ এলাকায় স্থিতিশীল উন্নয়ন প্রচার করতে দেয়।
উপসংহার
প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে লড়াই শুধু একটি প্রযুক্তিগত যুদ্ধ নয়, এর জন্য সাংস্কৃতিক ও আচরণগত পরিবর্তন প্রয়োজন। শিক্ষার, যা শেখা ও উদ্ভাবনের সংযোগস্থলে অবস্থিত, এই পরিবর্তনের নেতৃত্ব দেওয়ার একটি অনন্য সুযোগ রয়েছে। সঠিক সমর্থন এবং সুযোগ পেলে, ভারতের যুবসমাজ দেশের রৈখিক অপচয়ের আখ্যানকে বৃত্তাকার সম্ভাবনায় পরিণত করতে পারে।
অর্পণ তুলসিয়ান অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর নিউ ইকনমিক ডিপ্লোম্যাসির সিনিয়র ফেলো।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Arpan Tulsyan is a Senior Fellow at ORF’s Centre for New Economic Diplomacy (CNED). With 16 years of experience in development research and policy advocacy, Arpan ...
Read More +