ঠান্ডা যুদ্ধের পরে ইউরোপ শান্তি ও স্থিতিশীলতার অঞ্চল হিসাবে প্রশংসা অর্জন করেছিল। নিজেকে ‘অভিন্ন ঘর’ হিসাবে এই অঞ্চলের গৌরবময় ঘোষণার পাশাপাশি সামরিক বাহিনীর আকার, প্রতিরক্ষা বাজেট ও অস্ত্রের তালিকা ব্যাপকভাবে হ্রাস করা হয়েছিল। ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলি সংলাপ, আত্মবিশ্বাস তৈরির ব্যবস্থা এবং অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার জন্য একাধিক মিলনস্থল চিহ্নিত করেছিল। ভিয়েনা ডকুমেন্ট, ওপেন স্কাইস ট্রিটি বা কো–অপারেটিভ থ্রেট রিডাকশন প্রোগ্রামের মতো উদ্যোগ জাতীয় নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের অভূতপূর্ব স্বচ্ছতার সূচনা করেছিল। নেতারা নতুন সম্পর্ক এবং অভিন্ন পরিসরের জন্য পরামিতি নিয়ে বিতর্ক করেছেন।
ইউরোপে এই প্রশান্তির বোধ ছিল প্রতারণামূলক। ঠান্ডা যুদ্ধের সমাপ্তি আঞ্চলিক স্থাপত্যের কাঠামোগত সমস্যার সমাধান করেনি। আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো সমাধানের পরিবর্তে বিভাজন আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। উন্মেষিত সহযোগিতা ভঙ্গুর রয়ে গিয়েছে, কারণ এটি মূলগত নিরাপত্তা উদ্বেগের সমাধান করেনি। ফলস্বরূপ ইউরোপ ক্রমশ বেশি করে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে থাকে, এবং শেষ পর্যন্ত ২০২২ সালে ইউক্রেন আক্রমণ নিয়ে রাশিয়া ও পশ্চিমের মধ্যে সরাসরি সংঘাত শুরু হয়। আঞ্চলিক শৃঙ্খলার মুখোশ খুলে গিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পরমাণু সংঘর্ষের বিপদসহ সবচেয়ে তীব্র প্রচলিত ধরনের সংঘাত শুরু হয়।
বিখ্যাত উক্তিটি হল: ‘‘একটি ভাল সঙ্কটকে কখনই অপচয় করবেন না।’’ সাম্প্রতিক ঘটনাবলি যতই বেদনাদায়ক ও বিয়োগান্তক হোক, তা শুধু ইউরোপের জন্যই নয়, অন্যান্য অঞ্চলের জন্যও, বিশেষ করে এশিয়ার জন্য মূল্যবান পাঠ প্রদান করে।
বিখ্যাত উক্তিটি হল: ‘‘একটি ভাল সঙ্কটকে কখনই অপচয় করবেন না।’’ সাম্প্রতিক ঘটনাবলি যতই বেদনাদায়ক ও বিয়োগান্তক হোক, তা শুধু ইউরোপের জন্যই নয়, অন্যান্য অঞ্চলের জন্যও, বিশেষ করে এশিয়ার জন্য মূল্যবান পাঠ প্রদান করে। এশিয়া উচ্চাভিলাষী শক্তির আধিক্য এবং ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা অনুভব করছে। এদিকে ইউরোপীয় নিরাপত্তা স্থাপত্যের পতন পণ্ডিতদের প্রচারিত মতবাদের অন্তঃসারশূন্যতা তুলে ধরছে, যে মতগুলি এমনকি অ্যাকাডেমিক থিওরাইজিং নিয়ে সন্দিহান রাজনীতিবিদরাও বিনা দ্বিধায় আবৃত্তি করেছেন। নিম্নলিখিত বিভাগগুলি রাশিয়া–পশ্চিম সংঘর্ষ থেকে তিনটি পাঠের রূপরেখা দেবে। এগুলি বিশেষজ্ঞরা এতদিন যা বিশ্বাস করেছেন তার বিপরীত:
স্থিতিশীলতার জন্য দুই মেরু কোনও রেসিপি নয়
বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে পূর্ববর্তী সোভিয়েত ইউনিয়ন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি কঠোর প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখা গেলেও তা কোনও বড় যুদ্ধের দিকে চালিত করেনি। অবশেষে, এই মহাশক্তিগুলি একটি সমঝোতামূলক শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে পৌঁছেছিল, যা সংঘাতের মধ্যেও স্থিতিশীলতা এনে দিয়েছিল। এই ভারসাম্য পরবর্তী দশকগুলিতে ঠান্ডা যুদ্ধের সময়কালকে এমনকি আবেগপূর্ণভাবে আপেক্ষিক নিশ্চয়তাপূর্ণ পূর্বাভাসের সময়কাল হিসাবে উল্লেখ করতেও উৎসাহিত করেছিল। কেনেথ ওয়াল্টজের একটি বিশিষ্ট তাত্ত্বিক গ্রন্থে ভুল গণনা, বেপরোয়া ভাব ও যথেচ্ছাচার কমানোর জন্য দ্বিমেরুবিশিষ্ট কাঠামোর প্রশংসা করা হয়েছে। কার্যকারিতার দিক থেকে এটি দ্বিমেরুত্বকে বড় যুদ্ধের প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা হিসাবে গণ্য করেছে।
ঠান্ডা যুদ্ধের সমাপ্তি বিশ্বব্যাপী দ্বিমেরুত্বের অবসানকে নির্দেশ করলেও ইউরোপে তা একই ধরনের কাঠামোগত পরিবর্তন আনেনি। আঞ্চলিক স্থাপত্যটি রাশিয়া ও পশ্চিমের প্রভাবশালী কুশীলবদের মধ্যে বিভাজিত দ্বিমেরুবিশিষ্টই থেকে গিয়েছিল। অধিকন্তু, ন্যাটোকে বাঁচিয়ে রাখা অনিবার্যভাবে মস্কোকে বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিল। এর অর্থ হল রাশিয়া ঘরে একটি আসন দাবি করলেও পশ্চিমী নকশাগুলি তাকে শুধু লবিতে দাঁড়ানোর প্রস্তাব দেয়। এই দ্বন্দ্ব ইউরোপীয় ব্যবস্থার ভিত্তির মধ্যেই একটি অপূরণীয় ত্রুটি তৈরি করেছিল।
এদিকে, বাস্তব বিশ্বের দ্বিমেরুবিশিষ্টতা বিমূর্ত তত্ত্বে যেমন ভাবা হয়েছিল সেইভাবে দুটি ব্লকের মধ্যে প্রতিটি রাষ্ট্রের দৃঢ় সংযোজন নিশ্চিত করেনি। বরং এই কাঠামোটির মধ্যে ছিল এমন কিছু অস্থির উপাদান যা অস্থিতিশীল লড়াইকে আমন্ত্রণ জানায়। শীতল যুদ্ধের গোলাপি উপস্থাপনা সাধারণত পশ্চিম বার্লিন, কোরিয়া, ভিয়েতনাম বা আফগানিস্তানের মতো উদাহরণগুলিকে বাদ রেখে দেয়। ২১ শতকে এই দুর্বল বিন্দুগুলি ইউরোপের আঞ্চলিক নিরাপত্তা স্থাপত্যের পতনের সূত্রপাত করেছিল। রুশ–পশ্চিম সম্পর্ক ক্ষীণ হয়ে গেলে ‘ মধ্যবর্তী দেশগুলি’ প্রতিযোগিতার প্রাথমিক ক্ষেত্র হয়ে উঠল।
তুলনায় এশিয়া ঠান্ডা যুদ্ধের উত্তরাধিকার কাটিয়ে উঠতে ইউরোপের চেয়ে বেশি সাফল্য অর্জন করেছে। আসিয়ান–এর প্রাক্তন সোভিয়েত মিত্রদের অন্তর্ভুক্ত করার ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত অতীতের দ্বন্দ্বের বাইরে একটি পদক্ষেপের ইঙ্গিত দিয়েছিল। যাই হোক, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে আঞ্চলিক গতিশীলতা পরিবর্তিত হয়েছে, কারণ প্রতিযোগী সংলাপের কাঠামো ও উদ্যোগগুলি সম্ভাব্য ব্লকগুলির অগ্রদূত হিসাবে উঠে এসেছে। যদিও সমমনস্ক অংশীদারদের সঙ্গে সহযোগিতা করার তাগিদ স্বাভাবিক, তবে যাদের বাদ দেওয়া হল তাদের সঙ্গে পার্থক্য অতিরঞ্জিত করে এগুলি বিভাজনকেই দৃঢ় করছে। অতঃপর এশিয়াও সেই দ্বিমেরু–শত্রুতার একই ফাঁদে পড়ার ঝুঁকির মুখোমুখি হয়েছে যা ইউরোপকে জর্জরিত করেছে।
রাষ্ট্র তাদের যেমন তৈরি করে প্রতিষ্ঠানগুলি সেই রকমই হয়
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের আরেকটি মন্ত্র হল: আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলি তথ্য আদান–প্রদান ও পারস্পরিক আস্থা বৃদ্ধি করে, যা বৃহত্তর পূর্বাভাসযোগ্যতা ও সহযোগিতার দিকে চালিত করে। এই বক্তব্যের ভিত্তিটিও ঠান্ডা যুদ্ধের যুগের, যখন আন্তঃপশ্চিম সম্পর্ক রাজনৈতিক, নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক শাসনের জালিকার উপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করত। রাজনীতিবিদ ও কূটনীতিকদের ভাষণে ব্যাপকভাবে উঠে আসত আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির প্রশংসা, কারণ তা থেকে তাঁরা তাদের নিয়মিত বৈঠক ও আলোচনার নথির প্রবাহের মাধ্যমে লক্ষ্যপূরণের সন্তোষ পেতেন।
আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো সমাধান না করে বিভাজন আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
শীতল যুদ্ধের পরে ইউরোপ প্রতিষ্ঠানগুলির একটি বিস্ফোরক বৃদ্ধি দেখেছিল। ইউরোপীয় কাউন্সিল, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও ন্যাটো পূর্বে বিস্তৃত হয়েছে। ইউরোপে কনফারেন্স অন সিকিউরিটি অ্যান্ড কোঅপারেশন–কে একটি সংস্থায় রূপান্তরিত করা হয়েছিল, যদিও তা সম্পূর্ণ আইনি ছাড়পত্র পায়নি। উপ–আঞ্চলিক সংস্থাগুলি বেড়েছে। এই সমস্ত সংগঠন মস্কো ও পশ্চিমের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি রোধ করতে পারেনি। বরং নিরাপত্তা সংলাপ বজায় রাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত রাশিয়া–ন্যাটো কাউন্সিল সংকটের মধ্যে কথাবার্তা স্থগিত রেখেছিল। প্রতিষ্ঠানগুলি বরং দোষ বিনিময়ের জন্য একটি মঞ্চ প্রদান করে, এবং বিরোধের জ্বালানি হিসাবে ব্যাপক প্রবিধান প্রদান করে উত্তেজনায় অবদান রাখে।
এশিয়া গত কয়েক দশক ধরে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের অনুরূপ বৃদ্ধির সাক্ষী। বাধ্যতামূলক প্রবিধানের অগ্রগতির উপর কম জোর দেওয়ার কারণে তারা তাদের ইউরোপীয় সমগোত্রীয়দের থেকে আলাদা ছিল। এই নমনীয়তা একই রকম কিছু বিতর্ক এড়াতে সাহায্য করেছে। তা সত্ত্বেও, এই ধরনের প্রতিষ্ঠান সম্ভাব্য দ্বন্দ্ব রোধের জন্য সমাধান প্রদান করবে বলে আশা করা বোকামি হবে। রাষ্ট্রগুলির মধ্যে সারগর্ভ পার্থক্যের ক্ষেত্রে কোনও পরিমাণ তথ্য আদান–প্রদানই যথেষ্ট হবে না। তার উপরে এশিয়ার বহুপাক্ষিক ফোরামগুলি ইতিমধ্যেই সাম্প্রতিক বছরগুলিতে উত্তপ্ত সংঘাতকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। এইভাবে তারা সহযোগিতার মতোই দ্বন্দ্বও পরিবেশন করে।
রাজনৈতিক ভয় অর্থনৈতিক যৌক্তিকতাকে ছাপিয়ে যায়
রুশ–পশ্চিম সংঘর্ষের কারণে ব্যর্থ প্রমাণিত হওয়া শেষ মতবাদটি হল: অর্থনৈতিক পারস্পরিক নির্ভরতা শান্তি–সংস্থাপক ভূমিকা পালন করে। যুদ্ধকে নির্বোধ করে তোলে বাণিজ্য, এই যুক্তিটি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগেকার, কিন্তু বিশ্বব্যাপী সরবরাহ শৃঙ্খল, আন্তর্জাতিক অর্থায়ন ও তথ্য প্রবাহের উত্থানের ফলে তা আরও বেশি করে অনুরণিত হয়েছে। ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক আন্তঃনির্ভরশীলতা এবং সেইসঙ্গে আন্তর্জাতিক স্তরে মানুষের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ রাষ্ট্রগুলির জন্য দ্বন্দ্বের মূল্য বাড়িয়ে তুলে এই প্রত্যাশাকে উৎসাহিত করে যে তারা রাজনৈতিক উপায়ে তাদের পার্থক্য সমাধান করতে বাধ্য হবে।
রাশিয়া–ইউক্রেন সম্পর্ক ও রাশিয়া–ইইউ সম্পর্ক উভয়েই কিন্তু পোক্ত অর্থনৈতিক ভিত্তির উপর নির্ভরশীল। ঠান্ডা যুদ্ধ–পরবর্তী বছরগুলিতে মস্কো ও পশ্চিম বিশ্বস্তভাবে আস্থাশীল ছিল যে বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের উন্নতি তাদের রাজনৈতিকভাবে কাছাকাছি নিয়ে আসবে। নর্ড স্ট্রিম পাইপলাইন এই বিশ্বাসগুলির একটি মূর্ত প্রতীক হয়ে উঠেছিল। একবার উত্তেজনা বাড়তে শুরু করলে, দেশগুলো কিন্তু ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে অনুরূপ অনুমানে পৌঁছল, যা অবশ্য অনুমিত প্রধান প্রত্যাশার বিপরীত ছিল। প্রত্যেকে ধরে নিয়েছিল যে সংঘাতের কারণে সম্ভাব্য ক্ষতি অন্য পক্ষকে নতিস্বীকার করতে বাধ্য করবে, এবং তাই প্রত্যেকে তাদের দাবির উপর দ্বিগুণ আস্থা রাখল। অর্থনৈতিক আন্তঃনির্ভরতা আপসের পরিবর্তে বেপরোয়া খেলাকে উৎসাহিত করল।
এশীয় রাষ্ট্রগুলোকে সংযুক্তকারী অর্থনৈতিক সম্পর্কগুলি রাশিয়া ও পশ্চিমের সম্পর্কের চেয়ে কিছু ক্ষেত্রে আরও গভীর ও জটিল। তবে রাজনৈতিক অঙ্কের জন্য সেগুলিও কম বিভ্রান্তিকর নয়। নির্ভরতা যেহেতু পারস্পরিক, তাই তা ঝুঁকি বিমুখতার মতোই বেপরোয়া আচরণকেও উৎসাহিত করে। সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীরা যদিও প্রতিপক্ষের তুলনায় নিজেদের প্রতিশ্রুতিকে অত্যধিক মূল্যায়ন করার প্রবণতা রাখেন, বিশেষ করে নিরাপত্তার ক্ষেত্রে, তাই অর্থনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গি উদ্বেগের কারণ তৈরি করে।
এশিয়া কি আলাদা?
কেউ কেউ যুক্তি দিতে পারেন যে রাশিয়া–পশ্চিম সংঘর্ষের থেকে তৈরি করা এই অনুমানগুলি অত্যধিক সরলীকরণ। দ্বিমেরুবিশিষ্টতা, আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান, বা অর্থনৈতিক আন্তঃনির্ভরতা একটি ক্ষেত্রে খারাপ ফলাফল করেছে; কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে তা সব সময় বিপজ্জনক। তার চেয়েও বড় কথা ভূগোল, ইতিহাস ও কৌশলগত সংস্কৃতির দিক থেকে ইউরোপের থেকে এশিয়া ব্যাপকভাবে আলাদা। যাই হোক, এমনকি যদি বিশ্বাস করার কারণও থাকে যে একটি অঞ্চলের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক আবশ্যকভাবে অন্য অঞ্চলের ব্যর্থতা অনুসরণ করে না, তা হলেও তা সিদ্ধান্ত–গ্রহণকারীদের শিখতে এবং এই পাঠগুলি সৃজনশীলভাবে প্রয়োগ করতে বাধা দেয় না।
মূল কথা হল, অনেক প্রতিষ্ঠিত মতবাদ বিভ্রান্তিকর হতে পারে। যদি তা সম্মানিত অ্যাকাডেমিক ন্যায্যতা দ্বারা সমর্থিতও হয় (সাধারণত পশ্চিমী তাত্ত্বিক রচনা থেকে), তা হলেও সেগুলির সমালোচনামূলক মূল্যায়ন প্রয়োজন। ইউরোপীয় বৃত্তান্ত প্রধান কৌশলগত কিংবদন্তিগুলোকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। এখন তা সেগুলির ধ্বংসের সহায়ক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.