ভারত কি চিনের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের পথে? জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী মোদীর তৃতীয় মেয়াদ শুরু হওয়ার পর কয়েক মাস ধরে ভারতীয় ও চিনা কর্তাদের মধ্যে বৈঠকের ঝড় উঠেছে। ২০২৪ সালের অর্থনৈতিক সমীক্ষায় চিনের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্কের উপর বিধিনিষেধ পুনর্বিবেচনার আহ্বানও চিনের প্রতি ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের জল্পনা উস্কে দিয়েছিল।
অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী মোদী রাশিয়ার কাজানে বার্ষিক ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেন। সেখানে তিনি চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন। এর আগে বেশ কিছুদিন ধরে যেভাবে উচ্চপদস্থ কর্তাদের মধ্যে বৈঠকগুলিতে ধারাবাহিকভাবে নতুন পথ খোঁজার চেষ্টা চলেছিল, তা বেশ আকর্ষণীয়।
১২ সেপ্টেম্বর, সেন্ট পিটার্সবার্গে ব্রিকস-এর উচ্চস্তরের নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বৈঠকের ফাঁকে, ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল চিনের বিদেশমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিশনের অফিসের পরিচালক ওয়াং ইয়ের সঙ্গে দেখা করেন। এই বছরের জুলাই ও আগস্ট মাসে বিদেশমন্ত্রী (ইএএম) ডক্টর এস জয়শঙ্কর ওয়াং ইয়ের সঙ্গে পরপর দুটি বৈঠক করেছিলেন। এছাড়াও জুলাই ও আগস্টে, এক মাসের মধ্যে, ওয়ার্কিং মেকানিজম ফর কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড কোঅপারেশন অন ইন্ডিয়া-চায়না বর্ডার অ্যাফেয়ার্স (ডাবলুএমসিসি)-এর দুটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
ভারতীয় আধিকারিকদের সুরে একটা আলাদা নরম ভাব ছিল। ডোভাল, যিনি ২০২৩ সালের জুলাইয়ে একটি বৈঠকে ওয়াং ই-কে বলেছিলেন, লাদাখে সামরিক অচলাবস্থা দুই দেশের মধ্যে "কৌশলগত আস্থা নষ্ট" করেছে, তিনি এখন লাদাখে সম্মুখবর্তী বাহিনী অপসারণ (ডিসএনগেজমেন্ট) কাজ কতটা "জরুরি" সেই বিষয়ের উপর জোর দিয়েছেন।
ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল সেন্ট পিটার্সবার্গে ব্রিকস-এর উচ্চস্তরের নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বৈঠকের ফাঁকে চিনের বিদেশমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিশনের অফিসের পরিচালক ওয়াং ইয়ের সঙ্গে দেখা করেন।
ইএএম জয়শঙ্করের দৃষ্টিভঙ্গিতে একই রকম পরিবর্তন দেখা গিয়েছে। ১২ সেপ্টেম্বর জেনেভায় গ্লোবাল সেন্টার অফ সিকিউরিটি পলিসিতে বক্তৃতা করার সময়, জয়শঙ্কর বলেছিলেন, “আমরা কিছু অগ্রগতি করেছি। আমি বলব, মোটামুটিভাবে, আপনি বলতে পারেন সম্মুখবর্তী বাহিনী অপসারণ সমস্যাগুলির প্রায় ৭৫ শতাংশের সমাধান করা হয়েছে।” তিনি যোগ করেছিলেন যে এখনও কিছু কাজ করা প্রয়োজন, বিশেষ করে যেহেতু উভয় পক্ষই সীমান্তের কাছাকাছি বাহিনী নিয়ে এসেছে।
তবুও, ভারত ও চিনের মধ্যে সাম্প্রতিক কয়েক দফা আলোচনা সত্ত্বেও পূর্ব লাদাখের জটিল সীমান্ত সমস্যার পূর্ণ সমাধানের স্পষ্ট কোনও ইঙ্গিত ছিল না। ভারত বিগত চার বছর ধরে চিনের সঙ্গে আলোচনা করে চলেছে পিএলএ যে অবরোধগুলি প্রতিষ্ঠিত করেছে তা তুলে নিতে। এই অবরোধগুলি ভারতীয় বাহিনীকে ছয়টি কৌশলগত পয়েন্টে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার তাদের দাবিকৃত অংশে টহল দিতে বাধা দিত। এগুলি হল ডেপসাং বালজ, গালওয়ান এলাকা, কুগরাং নদী উপত্যকার দুটি এলাকা, প্যাংগং সো হ্রদের উত্তর তীর ও ডেমচোকের চার্ডিং-নিংলুং নালা এলাকা। একই সঙ্গে চিন ৫০-৬০,০০০ সৈন্যকে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর মোতায়েন করেছিল পূর্ব বিবৃতি ছাড়াই, যেমন বিবৃতি ১৯৯৬ সালের চিন-ভারত চুক্তি অনুযায়ী প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সামরিক তৎপরতার ক্ষেত্রে দেওয়া উচিত। এই চিনা কর্মকাণ্ডের কোনও ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে বিস্মিত হয়ে ভারতও চিনাদের মোকাবিলায় পূর্ব লাদাখে তার বাহিনী নিয়ে গিয়েছিল।
ওয়াং ও ডোভালের বৈঠকের পর চিনা মুখপাত্র বলেছিলেন, তাঁরা "সীমান্ত সমস্যা নিয়ে সাম্প্রতিক আলোচনার অগ্রগতি" নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি উল্লেখ করেছিলেন যে, "সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, দুই দেশের ফ্রন্টলাইন সেনাবাহিনী গালওয়ান উপত্যকা-সহ চিন-ভারত সীমান্তের পশ্চিম সেক্টরের চারটি এলাকায় সম্মুখবর্তী বাহিনী অপসারণ প্রত্যক্ষ করেছে।" তিনি আরও যোগ করেন যে চিন-ভারত সীমান্ত পরিস্থিতি সাধারণভাবে স্থিতিশীল ও নিয়ন্ত্রণাধীন।
ভারত বিগত চার বছর ধরে চিনের সঙ্গে আলোচনা করে চলেছে পিএলএ যে অবরোধগুলি প্রতিষ্ঠিত করেছে তা তুলে নিতে — এই অবরোধগুলি ভারতীয় বাহিনীকে ছয়টি কৌশলগত পয়েন্টে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার তাদের দাবিকৃত অংশে টহল দিতে বাধা দিত।
ভারতীয় প্রেস রিলিজের সুর ছিল কিছুটা ভিন্ন। এটি উল্লেখ করে যে বৈঠকটি উভয় পক্ষকে "প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর অবশিষ্ট সমস্যাগুলির একটি প্রাথমিক সমাধান খোঁজার প্রচেষ্টা পর্যালোচনার সুযোগ দিয়েছে, যা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্থিতিশীল করবে ও পুনর্গঠনের শর্ত তৈরি করবে।" এতে যোগ করা হয় যে উভয় পক্ষ "জরুরি ভিত্তিতে কাজ করতে এবং অবশিষ্ট এলাকায় সম্মুখবর্তী বাহিনী সম্পূর্ণ অপসারণ করার জন্য তাদের প্রচেষ্টাকে দ্বিগুণ করতে" সম্মত হয়েছে।
ডোভাল ওয়াংকে বলেছিলেন যে, সীমান্ত এলাকায় শান্তি ও সুস্থিতি পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করা "দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের স্বাভাবিকতার জন্য অপরিহার্য"। তিনি যোগ করেছিলেন উভয় পক্ষকে বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক চুক্তি ও প্রক্রিয়াগুলি মেনে চলতে হবে।
দুটি বিবৃতির মনোযোগী পঠন এটি স্পষ্ট করেছিল যে, যদিও চিনারা মনে করছিল সীমান্ত এলাকায় বিষয়গুলি স্বাভাবিকের কাছাকাছি ছিল, কিন্তু ভারতীয় অবস্থান ইঙ্গিত দেয় যে আরও কাজের প্রয়োজন ছিল।
জয়শঙ্করের মন্তব্য এবং ওয়াং-ডোভাল বৈঠকটির দুই সপ্তাহ আগে ২৯ আগস্ট বেজিং-এ ওয়ার্কিং মেকানিজম ফর কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড কোঅপারেশন অন ইন্ডিয়া-চায়না বর্ডার অ্যাফেয়ার্স (ডাবলুএমসিসি)-এর ৩১তম বৈঠক হয়েছিল। এই বৈঠকটি আবার ৩১ জুলাই অনুষ্ঠিত ৩০তম বৈঠকের এক মাসের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যা পূর্ব লাদাখ ইস্যুতে উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনার গতি ত্বরান্বিত করার ইঙ্গিতবাহী ছিল। ডাবলুএমসিসি হল দুই পক্ষের বিদেশমন্ত্রকের কর্মকর্তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ের বৈঠক। যাই হোক, দুই পক্ষের কোর কমান্ডারদের সম্পৃক্ত সামরিক বৈঠকের সর্বশেষ এবং ২১তম রাউন্ডটি ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, এবং এরপর থেকে আর কোনও বৈঠক হয়নি।
৩১ তম ডাবলুএমসিসি বৈঠকের পরে ভারতীয় প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছিল যে শেষ পর্যন্ত সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য "পার্থক্য কমিয়ে আনার" লক্ষ্যে পূর্ব লাদাখের ইস্যুতে "দুই পক্ষের মধ্যে একটি খোলামেলা, গঠনমূলক ও দূরদর্শী মতামত বিনিময় হয়েছে"।
জয়শঙ্কর ও ওয়াং সঙ্কটের শুরু থেকেই একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে আসছেন। ২০২০ সালের ১০ সেপ্টেম্বর মস্কোতে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) মন্ত্রী-পর্যায়ের বৈঠকের পরে একটি পাঁচ দফা যৌথ বিবৃতি জারি করা হয়েছিল, এবং এতে উত্তেজনা কমানোর জন্য বাহিনী সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এটি উভয় পক্ষের মধ্যে পরবর্তী সংলাপের ভিত্তি স্থাপন করেছিল, যা শীঘ্রই শেষ হবে বলে আশা করা হয়েছিল। এবং এখনও সেই প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরের যৌথ বিবৃতি অনুসারে, দুই পক্ষ বিশেষ প্রতিনিধি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের সংলাপ পুনরায় শুরু করবে বলে আশা করেছিল। তবে ২০১৯ সাল থেকে বিশেষ প্রতিনিধিদের কোনও আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়নি।
যদিও চিনারা মনে করছিল সীমান্ত এলাকায় বিষয়গুলি স্বাভাবিকের কাছাকাছি ছিল, কিন্তু ভারতীয় অবস্থান ইঙ্গিত দেয় যে আরও কাজের প্রয়োজন ছিল।
যাই হোক, ওয়াং ও ডোভাল একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন এবং সঙ্কট নিরসনে ভূমিকা নিয়েছেন। উদাহরণস্বরূপ, ৫ জুলাই ২০২০-তে দুই ঘণ্টার কথোপকথনের পরে উভয় পক্ষ গালওয়ানে ১৫ জুনের সংঘর্ষের স্থান থেকে, যেখানে ২০ জন ভারতীয় এবং চার জন চিনা প্রাণ হারিয়েছিলেন, ১.৫ কিলোমিটার পিছিয়ে যেতে সম্মত হয়েছিল। অন্যান্য অবরোধবিন্দুতেও একই ধরনের সেনা অপসারণ কার্যকর হতে পারে এমন প্রত্যাশা পূরণ হয়নি, এবং তারপরে আরও আলোচনার প্রয়োজন ছিল।
২০২২ সালের শুরুর দিকে, যখন ওয়াং ই ভারতে একটি কম গুরুত্বপূর্ণ সফর করেছিলেন, সেই সময় তিনি ২৫ মার্চ ডোভালের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। সেখানে উভয়েই এলএসি বরাবর ভারতীয় ও চিনা সেনাদের সম্পূর্ণ অপসারণের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। ২০২০ সালের ঘটনা এবং গালওয়ান সংঘর্ষের পর এটি ছিল কোনও উচ্চ পর্যায়ের চিনা কর্মকর্তার প্রথম সফর।
সেনা অপসারণ
গালওয়ানে সেনা অপসারণের পরে, ২০২০ সালের জুলাইয়ের শেষে চিনারা দাবি করেছিল যে অপসারণের বেশিরভাগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে, এবং পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হচ্ছে। আলোচনা কোথাও যাচ্ছে না দেখে ভারত কিছু পূর্বপ্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ করে প্যাংগং সো-এর দক্ষিণ তীরে কৈলাস হাইটস দখল করে, যেখান থেকে স্প্যাংগুর সো দেখা যায়। চিনারা বিস্মিত হয়েছিল এবং আলোচনার টেবিলে ফিরে এসেছিল, কিন্তু ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ১০ কিলোমিটারের একটি "নো-প্যাট্রোলিং জোন" সহ প্যাংগং সো-এর উত্তর ও দক্ষিণ তীরে প্রথম সেনা অপসারণের জন্য কয়েক মাস সময় লেগেছিল। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে ভারত কৈলাস হাইটসও খালি করে।
গোগড়ার কাছে পেট্রোলিং পয়েন্ট (পিপি) ১৭-এ ৩.৫ কিমি বাফার জোন-সহ দ্বিতীয় সেনা অপসারণে আরও পাঁচ মাস সময় লেগেছিল। কিন্তু কুগরাং নদী উপত্যকায় পার্শ্ববর্তী পিপি ১৫, ১৬ ও ১৭-র বিষয়ে কোনও অগ্রগতি হয়নি। তারপর ২০২২ সালের জুলাই মাসে কুগরাং নদী উপত্যকায় ৫ কিমি প্রশস্ত নো-পেট্রোল জোন সহ সেনা অপসারণের জন্য একটি চুক্তি করা হয়েছিল।
ভারত কিছু পূর্বপ্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ করে প্যাংগং সো-এর দক্ষিণ তীরে কৈলাস হাইটস দখল করে, যেখান থেকে স্প্যাংগুর সো দেখা যায়।
এর দুই বছর পর সম্প্রতি ডেমচোক ও ডেপসাং এলাকায় চিনা অবরোধ তুলে নেওয়ার জন্য ঐকমত্য হল। বিদেশমন্ত্রীর সাম্প্রতিক বক্তব্য অনুযায়ী, সেনা অপসারণের ক্ষেত্রে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে এবং তা থেকে আরও অগ্রগতির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ডেপসাং এলাকাটি সম্ভবত সবচেয়ে তাৎপর্যবাহী এবং বৃহত্তম এলাকা (৯০০ বর্গ কিমি বা তার বেশি) যেখানে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভারতীয় বাহিনী পিপি ১০, ১১, ১১এ, ১২ এবং ১৩ পর্যন্ত টহল দিত।
২০২৩ সালের এপ্রিলে ভারত-চিন কোর কমান্ডার স্তরের ১৮তম রাউন্ডের বৈঠকে চিন পূর্বশর্ত হিসাবে ডেপসাং এলাকায় ১৫-২০ কিমি "নো পেট্রোলিং জোন" দাবি করেছিল, যা মূলত ভারতের দাবি করা এলাকার মধ্যে পড়ে। ভারত বলেছিল যে তারা ৩-৪ কিলোমিটারের জোনে সম্মত হবে। ভারতীয় কর্মকর্তারা বলেছিলেন যে চিনা দাবি মান্যতা পেলে ডেপসাং বালজের বেশিরভাগই ভারতীয় টহল সীমার বাইরে রাখবে।
ভারতকে নিশ্চিত করতে হবে যে চিনের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের জন্য পূর্ব লাদাখ সীমান্তে এমনকি ধারণাগতভাবেও কিছু ত্যাগ করা হবে না। কারণ, তা করা হলে তা শুধুমাত্র বেজিংকে এলএসি বরাবর সামরিক আধিপত্যের কৌশল অব্যাহত রাখতে উৎসাহিত করবে।
মনোজ জোশী অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের একজন ডিস্টিংগুইশড ফেলো।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.