-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
ভারতের বৃদ্ধির গল্পের বিশ্বব্যাপী মনোযোগ আকর্ষণের সময় এর শিপিং ও লজিস্টিক পদচিহ্ন বৃদ্ধি করা অপরিহার্য হয়ে উঠেছে
সংযোগ সমসাময়িক আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার মূল চালিকাশক্তি, যা কৌশলগত অংশীদারি এবং সহযোগিতামূলক অর্থনৈতিক কাঠামোকে চালিত করে, আর একই সঙ্গে স্থিতিশীলতার আখ্যানকেও সংজ্ঞায়িত করে। সম্পদ, পণ্য ও পরিষেবা বিনিময়কে সক্ষম করার পাশাপাশি মানুষের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ বৃদ্ধি করে উৎপাদনশীল সরবরাহ শৃঙ্খল, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, মূলধন ও তথ্য প্রবাহ প্রতিষ্ঠায় সংযোগ অবদান রাখে। ঐতিহাসিকভাবে, সমুদ্রপথগুলি ঔপনিবেশিক শক্তিগুলিকে গ্লোবাল সাউথ থেকে সস্তা কাঁচামাল পরিবহণ এবং বিশ্ব বাজারে উৎপাদিত পণ্য ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করেছে। যাই হোক, উন্নয়নশীল অর্থনীতির, বিশেষ করে চিনের উত্থান, ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের খেলাকে রূপান্তরিত করেছে। ভারত, তাইল্যান্ড, চিন, ভিয়েতনাম ও মালয়েশিয়ার মতো এশীয় অঞ্চলে নিকটবর্তী বাণিজ্য পথগুলি উন্নত প্রযুক্তি, বিকল্প অর্থায়ন পদ্ধতি, এবং সরবরাহ ও কর্মক্ষমতা সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে যাওয়া ইত্যাদির অনুসন্ধানের দিকে চালিত করেছে। সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার কেন্দ্র উত্তর থেকে দক্ষিণে স্থানান্তরিত হয়েছে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের মতে, উন্নয়নশীল দেশগুলি জাহাজ চলাচলের উপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল, এবং সমুদ্রপথ দিয়ে তাদের রপ্তানির প্রায় ৫৫ শতাংশ ও আমদানির ৬১ শতাংশ চালিত হয়।
সম্পদ, পণ্য ও পরিষেবা বিনিময়কে সক্ষম করার পাশাপাশি মানুষের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ বৃদ্ধি করে উৎপাদনশীল সরবরাহ শৃঙ্খল, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, মূলধন ও তথ্য প্রবাহ প্রতিষ্ঠায় সংযোগ অবদান রাখে।
বৈশ্বিক বাণিজ্য ও সরবরাহ ব্যবস্থাপনার উপর প্রভাব ফেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা হিসেবে সামুদ্রিক শিল্প একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অতিমারি ও চলতি ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে বর্ধিত হারে অর্থনৈতিক সংকোচন সত্ত্বেও, সামুদ্রিক বাণিজ্য ধীরে ধীরে গতি পাচ্ছে। রাষ্ট্রপুঞ্জের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সম্মেলন (আঙ্কট্যাড) ২০২৪ অনুসারে, সামুদ্রিক বাণিজ্য উল্লেখযোগ্যভাবে ২.৪ শতাংশ অর্থাৎ ১২.৩ বিলিয়ন টন বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ২০২৪ সালে আরও ২ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে অনুমান করা হয়েছে, যা ২০২৯ সাল পর্যন্ত বার্ষিক গড় ২.৪ শতাংশ বজায় রাখবে। এই অর্থে, বন্দরগুলি ভবিষ্যতের প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে।
আন্তর্জাতিক, আঞ্চলিক এবং আন্তঃআঞ্চলিক বাণিজ্য প্রবাহের ৮০ শতাংশেরও বেশি ব্যবহার করে, বন্দরগুলি আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থি হিসাবে দৃঢ়ভাবে কাজ করে, এবং দেশগুলির সরবরাহ শৃঙ্খল কৌশল গঠন করে। স্থিতিশীল সরবরাহ শৃঙ্খল, টেকসই বৃদ্ধি এবং কৌশলগত প্রতিযোগিতামূলকতা প্রতিষ্ঠার জন্য বন্দর ব্যবস্থাপনা এবং সামুদ্রিক সংযোগ অপরিহার্য উপাদান। জাহাজ শিল্প প্রতি বছর প্রায় ১১ বিলিয়ন টন পণ্য পরিবহণ করে বলে হিসাব করা হয় (চিত্র ১)।
চিত্র ১: বিশ্বব্যাপী জিডিপি, বাণিজ্য এবং জনসংখ্যায় জাহাজ শিল্পের অবদান (২০০০-২০৩০)
সূত্র: ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অফ শিপিং
তবে, রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট, লোহিত সাগরে উত্তেজনা এবং মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের কারণে বিশ্বব্যাপী জাহাজ চলাচল ব্যাহত হয়েছে, যা উন্নয়নশীল অর্থনীতির বেশিরভাগ দেশের জ্বালানি সরবরাহ এবং খাদ্য নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করেছে। উদাহরণস্বরূপ, আঙ্কট্যাড ২০২৪ পরামর্শ দেয় যে, ছোট উন্নয়নশীল দ্বীপরাষ্ট্রগুলির (এসআইডি) সামুদ্রিক সংযোগ গত দশকে ৯ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে, যার ফলে তাদের বিশ্বের অন্যান্য অংশের সঙ্গে সংযোগ ১০ গুণ কমে গিয়েছে।
ভারতসহ গ্লোবাল সাউথ-এর দেশগুলিতে প্রায়শই গুরুত্বপূর্ণ জাহাজ চলাচল ব্যবস্থার অভাব রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে দুর্বল পরিকাঠামো, খণ্ডিত শাসনব্যবস্থা, উচ্চ সরবরাহ ব্যয়, নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা এবং ভঙ্গুর ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি, যা তাদের দুর্বল এবং কম স্থিতিস্থাপক করে তোলে। তার উপর, পরিবেশগত এবং জলবায়ু উদ্বেগগুলি তাদের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার উপর প্রভাব ফেলে। ভারতের বৃদ্ধির গল্প বিশ্বব্যাপী মনোযোগ আকর্ষণ করার সময় এর জাহাজ চলাচল ও সরবরাহের পদচিহ্ন বৃদ্ধি করা অপরিহার্য হয়ে ওঠে।
ভারতের জাহাজ চলাচলের অগ্রগতি
গ্লোবাল সাউথের একটি বিশিষ্ট উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে, ভারত একটি অনন্য সামুদ্রিক অবস্থান উপভোগ করে। এর ২৯টি রাজ্যের মধ্যে নয়টি উপকূলীয়, এবং দেশটির ভূগোল ১,৩৮২টি দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে গঠিত। ১,৫৩০টি জাহাজের বহর-সহ দেশটির প্রায় ২১৭টি বন্দর রয়েছে, যার মধ্যে ১২টি প্রধান বন্দর (সারণি ২), যা ২০১৪-১৫ এবং ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে যথাক্রমে প্রায় ৮৭১.৫২ মিলিয়ন টন থেকে ১,৬২৯.৮৬ মিলিয়ন টন পণ্য পরিবহণ করেছে (চিত্র ৩)।
সারণি ১: প্রধান ও অ-প্রধান ভারতীয় বন্দরের তালিকা
সূত্র: ভারত সরকার, পিআইবি , ২০২৪
চিত্র ২: প্রধান ভারতীয় বন্দরগুলিতে পণ্য পরিবহণ (মিলিয়ন টনে)
সূত্র: ভারত সরকার, পিআইবি, ২০২৪
ভারতের ২০ লক্ষ বর্গকিলোমিটারেরও বেশি আয়তনের একচেটিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলে (ইইজেড) প্রচুর প্রাণসম্পন্ন ও নিষ্প্রাণ সম্পদ রয়েছে, যার মধ্যে অপরিশোধিত তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের মতো উল্লেখযোগ্য উদ্ধারযোগ্য সম্পদ আছে। ভারতের সামুদ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি ২০৩০ বন্দর পরিকাঠামোকে তার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতি এবং বিশ্বব্যাপী জাহাজ চলাচলের স্থাপত্যের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে তুলে ধরেছে। ২০২৩-২৪ সালে, ভারতীয় বন্দরগুলি তাদের টার্নঅ্যারাউন্ড সময় কমিয়ে ২২.৫৭ ঘণ্টা করেছে, যেখানে পারাদ্বীপ বন্দর ১৮৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রাজস্ব আয় করেছে এবং জওহরলাল নেহরু বন্দর ১৫১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের নিট উদ্বৃত্ত নিবন্ধন করেছে। ভারত তার সামুদ্রিক অ্যাজেন্ডাকে কাজে লাগাতে ২০৩৫ সালের মধ্যে বন্দর পরিকাঠামোতে ৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে।
ভারতের জাহাজ চলাচল সংযোগ জোরদার করা
ভারতের জাহাজ চলাচল খাত বেশ কয়েকটি স্থায়ী চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। এর মধ্যে রয়েছে আধুনিকীকৃত বন্দর পরিকাঠামোর অভাব, একটি পুরাতন নৌবহর, উচ্চ জাহাজ নির্মাণ ব্যয়, কর্মীবাহিনীর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দক্ষতার ঘাটতি, এবং সবুজ ও টেকসই জাহাজ চলাচল প্রযুক্তিতে সীমিত বিনিয়োগ।
স্থিতিশীল বন্দরের জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তি
অতিমারি পরবর্তী সময়ে, জাহাজ পরিচালনার জন্য উদ্ভাবনী ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করা একটি প্রয়োজনীয়তা হয়ে দাঁড়িয়েছে। শক্তি-সাশ্রয়ী নকশা, তীরবর্তী বিদ্যুৎ, পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহার, ব্লকচেন, ইন্টারনেট অফ থিংস (আইওটি), কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং অটোমেশনের মাধ্যমে এই ক্ষেত্রের আধুনিকীকরণ করতে হবে। ভারতের সাগরমালা উদ্যোগের অধীনে, 'বন্দর আধুনিকীকরণ' শিল্পের জন্য ‘নিয়ন্ত্রক প্রক্রিয়াগুলি মসৃণ করা, দক্ষতা উন্নত করা এবং খরচ হ্রাস করা’ অন্যতম মূল স্তম্ভ। কন্টেনার ও জাহাজ চলাচলের রিয়েল-টাইম ডেটা সংগ্রহ করে, বন্দরের অংশীদারেরা অপারেশনাল স্থায়িত্ব বৃদ্ধি করতে পারে। এর ফলে, কম সময়ে কার্যচালন দক্ষতা, শেষ-মাইল সংযোগ, উচ্চ উৎপাদনশীলতা এবং উন্নত সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ভারতের বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতা ক্ষমতা উন্নত হবে। ইতিমধ্যে সামুদ্রিক খাতে অন্য বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগীদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য শিল্প চাহিদা এবং দক্ষ কর্মীবাহিনীর মধ্যে বাজারের ব্যবধান পূরণ করা ভারতের জন্য অপরিহার্য।
ভারতের সাগরমালা উদ্যোগের অধীনে, 'বন্দর আধুনিকীকরণ' শিল্পের জন্য ‘নিয়ন্ত্রক প্রক্রিয়াগুলি মসৃণ করা, দক্ষতা উন্নত করা এবং খরচ হ্রাস করা’ অন্যতম মূল স্তম্ভ।
কর্মিবাহিনীর সক্ষমতা এবং দক্ষতা বৃদ্ধি
স্থিতিশীলতার মধ্যে দক্ষ ও ওয়াকিবহাল পেশাদারদের সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী ডিজিটাল পরিকাঠামোর মধ্যে স্মার্ট ও 'ইনট্যালিজেন্ট' বন্দর তৈরি করাও অন্তর্ভুক্ত। বিশ্বব্যাপী মানের তুলনায়, ভারতে দক্ষতার একটি উল্লেখযোগ্য ঘাটতি রয়েছে, বিশেষ করে উচ্চ-প্রযুক্তি এবং বিশেষায়িত টার্মিনাল ব্যবস্থাপনায়। প্রযুক্তি দ্বারা ব্যাপকভাবে চালিত বন্দর পরিচালনার জটিলতার পরিপ্রেক্ষিতে, ভারতকে কন্টেনার লজিস্টিকস, জাহাজ ট্র্যাফিক পরিচালনা এবং স্মার্ট পোর্টস ইনফ্রাস্ট্রাকচার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমস (এসপিআইএমএস), এআই, আইওটি, ব্লকচেন ইত্যাদির মতো উন্নত প্রযুক্তিগুলিকে একীভূত করার জন্য দক্ষ কর্মীবাহিনীর একটি পাইপলাইন তৈরির উপর মনোনিবেশ করতে হবে, যাতে বাস্তব-বিশ্বের দক্ষতা তৈরি করা যায়।
নির্গমন হ্রাসের জন্য নৌবহরের অর্থায়ন
পরিবহণ শিল্পে কার্বন নির্গমনের পরিবেশগত উদ্বেগের সময় ভারত তার সামুদ্রিক লক্ষ্যগুলিকে বৃহত্তর স্থিতিশীলতার বর্ণনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার চেষ্টা করছে। আন্তর্জাতিক সমুদ্র সংস্থার (আইএমও) বিশ্বব্যাপী জাহাজ চলাচলের জন্য নেট-জিরো নিয়মাবলি আনুষ্ঠানিকভাবে ২০২৫ সালের অক্টোবরে গৃহীত হওয়ার পর, একটি ন্যায্য পরিবর্তনকে সমর্থন করতে জাহাজের জন্য একটি নতুন জ্বালানি মান এবং নির্গমনের জন্য একটি বিশ্বব্যাপী মূল্য নির্ধারণের ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়েছে। তবে, এ সবের অর্থ হল জাহাজ, মেগা বন্দর ও শিপইয়ার্ডের কাঠামোগত পরিবর্তন, আর সেই সঙ্গে শিল্পের পরিচালনা খরচ বৃদ্ধি। বন্দর, জাহাজ ও জলপথ মন্ত্রকের অধীনে ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ শিপিং (ডিজিএস)-এর বক্তব্য অনুসারে, ভারতের আইএমও নিয়ম মেনে চলার ফলে ২০৩০ সালের মধ্যে বার্ষিক প্রায় ৮-১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ হতে পারে, যার অর্থ জ্বালানি খরচ ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি এবং মালবাহী হারে ৫ শতাংশ বৃদ্ধি। ভারতের জাহাজ পরিবহণের উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্য একটি পরিবেশবান্ধব অর্থায়ন রোডম্যাপ তৈরির জন্য সকল অংশীদারের সম্পৃক্ততার সমন্বিত প্রচেষ্টা অপরিহার্য। স্বচ্ছ নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা তৈরির পাশাপাশি, ভারতকে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারি উৎসাহিত করার জন্য কর ছাড় এবং পুনঃনির্মাণ প্রণোদনা বিবেচনা করতে হবে। ২০২৪-২৫ সালের কেন্দ্রীয় বাজেটে ২৫,০০০ কোটি টাকার সমুদ্র উন্নয়ন তহবিল (এমডিএফ) ঘোষণা করা সত্ত্বেও, জাহাজ কোম্পানিগুলি যে করবৈষম্যের সম্মুখীন হচ্ছে তা মোকাবিলায় এটি ব্যর্থ হয়েছে। ভারতের জাহাজ শিল্প বিদেশ থেকে ব্যয়বহুল কাঁচামাল আমদানি, উচ্চ শ্রম খরচ, সরকার কর্তৃক আরোপিত উচ্চ কর, ভূমি অধিগ্রহণ এবং উপকূলীয় নিয়ন্ত্রণ অঞ্চল অনুবর্তিতার প্রশাসনিক বিলম্ব এবং পরিকাঠামো আধুনিকীকরণের জন্য সম্ভাব্য অর্থায়নের পথের (লোন, ডেট, ইক্যুইটি) অভাবের মতো সমস্যার সম্মুখীন হয়।
ভারতের সামুদ্রিক সক্ষমতা সুসংহত করা বাণিজ্য স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করা এবং ভবিষ্যতে টেকসইতা কর্মসূচিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বন্দর ব্যবস্থাপনা সংস্কার, বেসরকারি ক্ষেত্রকে উৎসাহিত করা এবং উদ্ভাবনী অর্থায়নের পথ তৈরির মাধ্যমে ভারত গ্লোবাল সাউথের অন্যতম প্রধান সামুদ্রিক অংশীদার হয়ে উঠতে পারে।
স্বাতী প্রভু অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর নিউ ইকোনমিক ডিপ্লোম্যাসির সহযোগী ফেলো।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Dr Swati Prabhu is a Fellow with the Centre for New Economic Diplomacy at the Observer Research Foundation. Her research explores the idea of aid, evolving ...
Read More +