Published on May 04, 2022 Updated 0 Hours ago

বিশ্বব্যাপী অরক্ষিত অঞ্চলগুলিতে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট খাদ্য এবং পানীয় জলের ঘাটতি প্রশমনে জলবায়ু ঝুঁকি এবং অ-জলবায়ু চালিকাশক্তি উভয়কেই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

জলবায়ু দুর্বলতা, খাদ্য নিরাপত্তা এবং স্থিতিস্থাপক উন্নয়ন

আই পি সি সি-র ষষ্ঠ অ্যাসেসমেন্ট রিপোর্টে (এ আর ৬) অনুমান করা হয়েছে যে, ১৮৫০-১৯০০ সালের তুলনায় বিশ্বব্যাপী ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা গত এক দশকে গড়ে ১.০৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। এ আর ৬ ওয়ার্কিং গ্রুপ টু-তে (ডব্লিউ জি টু) জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ও ঝুঁকি সংক্রান্ত বিশ্লেষণের পাশাপাশি অ-জলবায়ুভিত্তিক বৈশ্বিক উদ্বেগ, যেমন- জীববৈচিত্র্যের হ্রাস, প্রাকৃতিক সম্পদ নিষ্কাশন, বাস্তুতন্ত্রের অবক্ষয়, লাগামছাড়া নগরায়ণ এবং ডেমোগ্রাফিক বা জনসংখ্যাগত পরিবর্তন, ক্রমবর্ধমান অসাম্য ও অতি সাম্প্রতিক কোভিড-১৯ অতিমারির প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় অভিযোজনের বিষয়েও আলোকপাত করা হয়েছে।(১)

সামাজিক, জলবায়ু এবং পরিবেশগত সংযুক্ত ব্যবস্থার মধ্যে পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ার প্রভাব লক্ষ করে এ আর ৬-এ প্রাকৃতিক, পরিবেশগত এবং সমাজ বিজ্ঞান থেকে শিক্ষা নিয়ে এই সকল সংযুক্ত ব্যবস্থার মধ্যে পারস্পরিক প্রতিক্রিয়ার ফলে উদ্ভূত ঝুঁকিগুলি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা গড়ে তোলা এবং আগামিদিনে এই ধরনের মিথস্ক্রিয়ার ফলে উদ্ভূত ঝুঁকিগুলি থেকে আগলে রাখার মতো যুক্তিযুক্ত সমাধানের প্রস্তাবনা দেওয়া হয়। ডব্লিউ জি টু-তে প্রভাবের মূল্যায়ন করা হয় প্রকটতা, দুর্বলতা এবং স্থিতিশীল উন্নয়নের মডেলের বিশ্লেষণ ও জলবায়ু স্থিতিস্থাপক উন্নয়নের সম্ভাবনাকে কেন্দ্র করে। জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক উন্নয়ন গ্রহণের জন্য এমন অবস্থায় উন্নীত করা প্রয়োজন যা জলবায়ু ঝুঁকির প্রভাবগুলিকে হ্রাস, অভিযোজন এবং প্রশমন পদক্ষেপের সুদৃঢ়করণকে শক্তিশালী করে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে, এই যুগ্ম ব্যবস্থাগুলির সংরক্ষণ এবং পুনরুদ্ধার করে। সেই অনুসারে প্রতিবেদনটি বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণ, শহুরে ও গ্রামীণ পরিকাঠামো, শিল্প ও সমাজ, শক্তিতে রূপান্তর এবং ব্যবস্থার রূপান্তরের উপর আলোকপাত করে

জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক উন্নয়ন গ্রহণের জন্য এমন অবস্থায় উন্নীত করা প্রয়োজন যা জলবায়ু ঝুঁকির প্রভাবগুলিকে হ্রাস, অভিযোজন এবং প্রশমন পদক্ষেপের সুদৃঢ়করণ শক্তিশালী এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে, এই যুগ্ম ব্যবস্থাগুলির সংরক্ষণ এবং পুনরুদ্ধার করে।

জলবায়ু সম্পর্কিত ঝুঁকির সংস্পর্শে আসার ফলে মানুষ ও পরিবেশগত ব্যবস্থার দুর্বলতার উপর নির্ভর করে অঞ্চল, ক্ষেত্র, সম্প্রদায় নির্বিশেষে তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব পড়বে। এটি জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন বা অভিযোজন কৌশল থেকেও উদ্ভূত হতে পারে, যা এ আর ৬-এর ঝুঁকি ধারণার অধীনে একটি নতুন প্রেক্ষিত বলে বিবেচিত হয়। জলবায়ু পরিবর্তন ইতিমধ্যেই আর্থ-সামাজিক-বাস্তু সংস্থান ব্যবস্থা জুড়ে ব্যাপক এবং ক্রমবর্ধমান অপূরণীয় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঘন ঘন উচ্চ তীব্রতার জলবায়ু এবং আবহাওয়ার চরমভাবাপন্নতা একাধিক ক্ষেত্রে লক্ষ লক্ষ অরক্ষিত মানুষকে দারিদ্র্যসীমার নিচে ঠেলে দিয়েছে। তাঁরা তীব্র খাদ্য ও পুষ্টির নিরাপত্তাহীনতা, জলের অভাব, কর্মসংস্থানের দুর্বলতা এবং মৌলিক জীবিকা হারানোর মুখোমুখি হয়েছেন। এ ছাড়াও এটি খাদ্যবাহিত, জলবাহিত, বা ভেক্টরবাহিত রোগের পাশাপাশি ব্যাপক বাস্তুচ্যুতি (বলপূর্বক অভিবাসন) দ্বারা চালিত মানবিক সঙ্কটেরও নেপথ্যে প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। উক্ত সমস্যাগুলির অধিকাংশই গ্লোবাল সাউথ এবং আর্কটিক (মেরু) অঞ্চলের দেশগুলিতে পরিলক্ষিত হয়েছে।

এই প্রতিবেদনের অনুমান অনুসারে, বিশ্বব্যাপী প্রায় ৩.৩ থেকে ৩.৬ বিলিয়ন মানুষ জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত ঝুঁকির সামনে অসহায়। মানুষের দুর্দশার আন্তর্জাতিক হটস্পটগুলি বিশেষত গ্লোবাল সাউথ, স্মল আইল্যান্ড ডেভেলপিং স্টেটস এবং আর্কটিক অঞ্চলে অবস্থিত। এই অঞ্চলগুলিতে অতি দারিদ্র্য, প্রশাসনিক প্রতিবন্ধকতা, সম্পদ ব্যবহারের সীমিত সুযোগ, সহিংস সংঘর্ষ এবং জলবায়ু সংবেদনশীল জীবিকার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ার উচ্চ হার লক্ষ করা গিয়েছে।

প্রধান প্রতিবন্ধকতা: খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা এবং জলের অভাব

জলবায়ু জনিত ঝুঁকি ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা  অর্জনের সম্ভাবনা হ্রাস পেয়েছে, বিশেষ করে বিশ্বের অরক্ষিত অঞ্চলে। বিশেষ করে নিম্ন অভিযোজন ক্ষমতাসম্পন্ন অঞ্চলগুলির ক্ষেত্রে ঘন ঘন তীব্র খরা, বন্যা এবং তাপপ্রবাহের সঙ্গে সমুদ্রে জলস্তরের উল্লেখযোগ্য রকমের উচ্চতা বৃদ্ধি এই ধরনের ঝুঁকির পরিমাণ বাড়ায়। মধ্য মেয়াদে উচ্চতর বিশ্ব উষ্ণায়নের পথকে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার জন্য আরও বেশি ঝুঁকিপ্রবণ করে তোলে। ফলস্বরূপ সাব-সাহারান আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া, মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা এবং ছোট দ্বীপপুঞ্জের দেশগুলি এই ধরনের বিপদের সামনে যথেষ্ট অসহায় বোধ করবে। বিশ্ব উষ্ণায়ন ক্রমশ মাটির স্বাস্থ্যকে দুর্বল করে তোলে এবং প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার পরিবর্তনের পাশাপাশি সামুদ্রিক প্রাণীর বায়োমাসে উল্লেখযোগ্য হ্রাস এবং স্থল ও মহাসাগরে খাদ্য উৎপাদনশীলতায় পরিবর্তন ঘটাবে, এমনটাই প্রত্যাশিত। একাধিক অঞ্চলে জলের প্রাপ্যতা হ্রাস এবং স্রোতের প্রবাহের পরিবর্তন— প্রধানত উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার কিছু অংশ, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল এবং দক্ষিণ এশিয়ায়— খাদ্য নিরাপত্তার জন্য কিছু অতিরিক্ত সমস্যা সৃষ্টি করে।

বিশেষ করে নিম্ন অভিযোজিত ক্ষমতাসম্পন্ন অঞ্চলগুলির ক্ষেত্রে ঘন ঘন তীব্র খরা, বন্যা এবং তাপপ্রবাহের সঙ্গে সমুদ্রে জলস্তরের উল্লেখযোগ্য রকমের উচ্চতা বৃদ্ধি এই ধরনের ঝুঁকির পরিমাণ বাড়ায়।

এ আর ৬ অনুযায়ী, ৭.৮ বিলিয়ন মানুষের মধ্যে প্রায় চার বিলিয়ন মানুষ জলবায়ু এবং অ-জলবায়ুগত কারণে প্রতি বছর কমপক্ষে এক মাস তীব্র জলকষ্টের সম্মুখীন হন। এশিয়া, আফ্রিকা এবং মধ্য প্রাচ্যের উন্নয়নশীল দেশগুলিতে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপ খারাপ গুণমানের জল, নিম্ন প্রাপ্যতা, সীমিত ব্যবহারের সুযোগ এবং হতাশাজনক জল প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্কিত সঙ্কটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। এই অঞ্চলগুলি তাই ভূগর্ভস্থ জলসম্পদ হ্রাসের উচ্চ হার দ্বারা আরও বেশি করে প্রভাবিত হবে। সেচের অনুপস্থিতি এবং পরিবর্তনশীল বৃষ্টিপাতের বিভিন্ন ধরন, প্রধানত ভূমধ্যসাগরীয়, সাব-সাহারান আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো আধা-শুষ্ক অঞ্চলে প্রধান ফসলের ফলনে ইতিমধ্যেই নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

এই দশক জুড়ে শহরাঞ্চলগুলির ক্ষেত্রে, বিশেষ করে দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলির প্রায় তিন-চতুর্থাংশ শহুরে ভূমি উচ্চ হারের বন্যার সম্মুখীন হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে এবং আফ্রিকার কিছু অংশে একই মাত্রার তীব্র খরা অনুভূত হতে পারে। অভিযোজন ব্যতীত জলবায়ু পরিবর্তনের জল সম্পর্কিত এই প্রভাবগুলি শুধু মাত্র খাদ্যসুরক্ষার জন্য গভীর আশঙ্কার সৃষ্টি করে না, একই সঙ্গে তা উল্লেখযোগ্য ভাবে ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্ব জি ডি পি-তে ০.৪৯ শতাংশ হ্রাস ঘটাবে, যা অঞ্চলভিত্তিক ভাবে পরিবর্তনশীল। মধ্য প্রাচ্যে ১৪ শতাংশ, সাহেলে ১১.৭ শতাংশ, মধ্য এশিয়ায় ১০.৭ শতাংশ এবং পূর্ব এশিয়ায় ৭ শতাংশ হারে হ্রাস পাবে, তা অনুমান করা হচ্ছে। এমনকি একটি অঞ্চলের মধ্যে বিভিন্ন স্তরের উপার্জনক্ষম দেশগুলির মধ্যেও এই ধরনের জল সম্পর্কিত সমস্যা সামগ্রিক অর্থনৈতিক বৃদ্ধির উপর পৃ্থক পৃথক প্রভাব ফেলবে বলে অনুমান করা হয়।

সিদ্ধান্ত গ্রহণ: একটি জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক উন্নয়নের পথে অভিযোজিত হওয়া

এ কথা স্পষ্ট যে, সম্প্রদায় এবং দেশগুলি দ্বারা অনুসৃত উন্নয়নের পথ, তাদের উৎপাদন ও আত্তীকরণের ধরন, জনসংখ্যার চাপের প্রকৃতি ও মাত্রা, বাস্তুতন্ত্রের অ-স্থিতিশীল ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনা এবং সংশ্লিষ্ট পরিষেবার ফলে জলবায়ু পরিবর্তন প্রণোদিত ঝুঁকিগুলির তীব্রতা বৃদ্ধি পায়। আগামিদিনে খাদ্য নিরাপত্তার লক্ষ্যমাত্রা পূরণের পথে অন্তরায় জলবায়ু ঝুঁকি এবং অ-জলবায়ুভিত্তিক চালিকাশক্তিগুলির মোকাবিলা করতে হবে যা বনাঞ্চলের অবক্ষয় (জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি-সহ), ভূমিক্ষয়, মরুকরণ ও এর নিমজ্জন (প্রধানত উপকূলীয় অঞ্চলে) এবং অ-স্থিতিশীল কৃষিকার্যের প্রসার, ভূমি-ব্যবহারের পরিবর্তন এবং জলের অভাবের কারণ হতে পারে।

এই দশক জুড়ে শহরাঞ্চলগুলির ক্ষেত্রে, বিশেষ করে দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলির প্রায় তিন-চতুর্থাংশ শহুরে ভূমি উচ্চ হারের বন্যার সম্মুখীন হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে এবং আফ্রিকার কিছু অংশে একই মাত্রার তীব্র খরা অনুভূত হতে পারে।

সব ক’টি ক্ষেত্র জুড়ে সিস্টেম স্তরে অভিযোজন কৌশল এবং তার বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দিতে হবে। এই প্রেক্ষাপটে ক্রমবর্ধমান জনসচেতনতা এবং রাজনৈতিক সচেতনতার মধ্যে, ডব্লিউ জি টু এ আর ৬ নীতি নির্ধারক এবং সম্প্রদায়গুলিকে একটি জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক উন্নয়নের পথ অবলম্বন করার পথে চালিত করে এবং এর পাশাপাশি তার সীমাবদ্ধতা ও অসঙ্গতিপূর্ণ প্রভাবগুলির দিকটি সম্পর্কেও সতর্ক করে। প্রতিবেদন থেকে একটি উদাহরণ তুলে ধরলে, জল সম্পর্কিত জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত ঝুঁকির প্রেক্ষাপটে, প্রাথমিক সতর্কতা ব্যবস্থার মতো অ-কাঠামোগত ব্যবস্থাগুলির একটি পরিপূরক নকশা; লেভি-র মতো পরিকাঠামোগত পদক্ষেপ; জলাভূমি এবং নদী পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে প্রাকৃতিক জল ধারণ ক্ষমতা বাড়ানো; ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা এবং অরণ্য ব্যবস্থাপনা; খামারে জল সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা এবং জলের অর্থনৈতিক, প্রাতিষ্ঠানিক এবং পরিবেশগত সুবিধে নিশ্চিত করতে মাটি সংরক্ষণ এবং সেচ কার্যকর হতে পারে। স্থিতিশীল খাদ্য ব্যবস্থার প্রচার এবং পুষ্টি নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজন স্থিতিশীল কৃষি পদ্ধতির গোষ্ঠীভিত্তিক অনুশীলন, কৃষি ও বনজ সম্পদ,  পরিবেশগত সংরক্ষণ এবং এগুলির সহায়ক জননীতির বাস্তবায়ন দরকার।

মজার বিষয় হল, এ আর ৬ জলবায়ু ন্যায়বিচারের উপর ভিত্তি করে কার্যকর এবং সম্ভাব্য অভিযোজন সমাধানগুলির উপরে আলোকপাত করে, যার অধীনে বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক ও সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির স্বীকৃতির দ্বারা পরিপূরক বণ্টনমূলক এবং পদ্ধতিগত ন্যায়বিচার অন্তর্ভুক্ত। সমন্বিত এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সিস্টেমভিত্তিক সমাধান যা সাম্য ও ন্যায়বিচারের উপর ভিত্তি করে ঝুঁকি কমাতে এবং জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক উন্নয়নের সূচনা করতে সক্ষম। যে সকল অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রক্রিয়া একটি দেশকে কার্যকর অভিযোজনক্ষম হয়ে ওঠার পথে চালিত করে, সেগুলি জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক উন্নয়নকেও দিশা দেখাতে পারে।


(১) এই প্রতিবেদনটি ইন্টার-গভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জের (আই পি সি সি) ষষ্ঠ মূল্যায়ন প্রতিবেদনে ওয়ার্কিং গ্রুপ টু-র অবদানের প্রযুক্তিগত সারাংশের উপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে, যার শিরোনাম ‘জলবায়ু পরিবর্তন ২০২২: জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন’— ২০২১ সালের ১ অক্টোবর পর্যন্ত ঘোষিত— সেই প্রতিবেদনটি ২০২২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত হয়।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.

Authors

Preeti Kapuria

Preeti Kapuria

Preeti Kapuria was a Fellow at ORF Kolkata with research interests in the area of environment development and agriculture. The approach is to understand the ...

Read More +
Debosmita Sarkar

Debosmita Sarkar

Debosmita Sarkar is an Associate Fellow with the SDGs and Inclusive Growth programme at the Centre for New Economic Diplomacy at Observer Research Foundation, India. Her ...

Read More +