Published on Apr 04, 2023 Updated 0 Hours ago

গত কয়েক বছরে মূল কৌশলগত পরিবর্তনগুলি তাইওয়ান প্রণালীতে ইইউ–কে একটি সামরিক সংঘাতে জ‌ড়িয়ে নেওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়েছে

ইউরোপীয় দেশগুলি কি তাইওয়ানের সংঘাতে জড়িত হওয়া এড়িয়ে যেতে  পারে বা পারবে?

এই নিবন্ধটি ‘‌রাইসিনা এডিট ২০২৩’‌ সিরিজের অংশ।


তাইওয়ান ২০২২ সালে ইউক্রেনের মতোই খবরের শিরোনাম হয়েছে, এবং ঘটনাটি কাকতালীয় নয়। প্রথমত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিনের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা তাইওয়ানকে তাদের মতবিরোধের কেন্দ্রবিন্দুতে রেখেছে। দ্বিতীয়ত, তাইওয়ানও একটি চলমান লক্ষ্যে পরিণত হয়েছে, কারণ তাইওয়ানের সমাজ তাদের গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার জন্য আরও আত্মসচেতন ও গর্বিত হয়ে উঠেছে।

মূল ভূখণ্ড থেকে তাইওয়ানের উপর সামরিক আক্রমণের ঘটনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে, সে সম্পর্কে প্রচুর নিবন্ধ লেখা হয়েছে। কিন্তু ইউরোপীয় দেশগুলি, বিশেষ করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)–এর সদস্য রাষ্ট্রগুলি, কী করবে সে সম্পর্কে খুব কম বলা হয়েছে। এই ধরনের নীরবতা ইইউ কর্মকর্তাদের থেকে শুরু হয়েছে, যাঁরা সম্ভবত এই ধরনের একটি সংবেদনশীল বিষয়ে চিনের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে খুবই উদ্বিগ্ন। তবে এটি তাইওয়ানের উপর খুব সীমিত আলোকপাতের প্রেক্ষিতে একটি ভাসা–ভাসা ব্যাখ্যা।

অনেক ইউরোপীয় সদস্য রাষ্ট্র তাইওয়ানের সঙ্গে নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে, বিশেষ করে বায়ুশক্তিতে, গত কয়েক বছরে তাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করেছে (বিশেষ করে ডেনমার্ক এবং জার্মানি);‌ সেমিকন্ডাক্টরগুলির সরবরাহ শৃঙ্খলের অংশ হিসেবেও এই ঘটনা লক্ষ্য করা গিয়েছে (নেদারল্যান্ডস)।

শুরুতে বলতে হয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কখনওই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো তাইওয়ানের বিষয়ে কোনও সুনির্দিষ্ট নীতি ছিল না। এমনকি ইউরোপীয় ইউনিয়নের যে দেশগুলির প্রশান্ত মহাসাগরের সঙ্গে আরও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে, যেমন ফ্রান্স বা নেদারল্যান্ডস, তাদের কৌশলের কেন্দ্রবিন্দুতেও তাইওয়ান কখনওই ছিল না। অন্যদিকে, অনেক ইউরোপীয় সদস্য রাষ্ট্র তাইওয়ানের সঙ্গে নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে, বিশেষ করে বায়ুশক্তিতে, গত কয়েক বছরে তাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক  জোরদার করেছে (বিশেষ করে ডেনমার্ক এবং জার্মানি);‌ সেমিকন্ডাক্টরগুলির সরবরাহ শৃঙ্খলের অংশ হিসেবেও এই ঘটনা লক্ষ্য করা গিয়েছে (নেদারল্যান্ডস)। ইইউ–তাইওয়ানের অর্থনৈতিক সম্পর্কের দুটি প্রধান দিক আছে। প্রথমত বাণিজ্য, যেমন ইউরোপের তাইওয়ানিজ ফ্যাব থেকে আমদানি করা সেমিকন্ডাক্টর, এবং একটি ডাচ কোম্পানির (এএসএমএল) লিথোগ্রাফিক মেশিনের রপ্তানি যা তাইওয়ানের সেমিকন্ডাক্টর সরবরাহ শৃঙ্খলে সম্পূর্ণরূপে সংযুক্ত অধিকন্তু, তাইওয়ানে বৃহত্তম বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) হল ইইউ–এর, যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও অনেক বেশি। যে বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তা হল তাইওয়ান ইইউ থেকে প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ পায় (যা মূল ভূখণ্ডে ইউরোপীয় এফডিআই–এর এক পঞ্চমাংশের সমতুল্য, যদিও তাইওয়ান অর্থনৈতিক আয়তনের দিক থেকে অনেক ছোট)। অন্যভাবে বললে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রগুলির তাইওয়ানে অর্থনৈতিক স্বার্থ রয়েছে, কিন্তু তা এখনও মূল ভূখণ্ডের তুলনায় নিতান্ত কম। এর অর্থ হল, অর্থনৈতিক স্বার্থ প্রাসঙ্গিক হলেও তা তাইওয়ানে সম্ভাব্য আক্রমণের ক্ষেত্রে ইইউ–কে একটি সামরিক সংঘাতে টেনে নেওয়ার জন্য নির্ণায়ক হওয়ার কথা নয়।

অর্থনৈতিক স্বার্থের বাইরে, অভিন্ন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ইইউ–তাইওয়ান সম্পর্ক সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, বিশেষ করে সাম্প্রতিক মাসগুলিতে, শক্তিশালী করেছে। ২০২২ সালের জুনের শুরুতে ব্রাসেলস ও তাইপে তাদের অর্থনৈতিক সংলাপকে আরও উপরের স্তরে নিয়ে গিয়েছে, এবং বেশ কয়েকটি ইইউ দেশ তাইওয়ানের সঙ্গে তাদের দ্বিপাক্ষিক যোগসূত্রগুলি প্রসারিত করেছে। এতে জড়িত আছে প্রধানত মধ্য ও পূর্ব ইউরোপের রাষ্ট্রগুলি, বিশেষ করে একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে চেক প্রজাতন্ত্র, যার হাতে এখন ইইউ–এর পরিবর্তমান প্রেসিডেন্সি এসেছে। এটি মার্কিন নীতির সঙ্গেও সঙ্গতিপূর্ণ, তবে এমন যুক্তি দেওয়া কঠিন যে এটি ইউরোপের উপর মার্কিন চাপ থেকে উদ্ভূত। প্রকৃতপক্ষে, এ ক্ষেত্রেও কারণটি অর্থনৈতিক, যার প্রেক্ষিত তৈরি করেছে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে স্থবির অর্থনৈতিক সম্পর্ক, বিশেষ করে বাণিজ্য এবং/অথবা বিনিয়োগ চুক্তির ক্ষেত্রে। বিনিয়োগের বাধাগুলি তুলে নেওয়ার দিকে লক্ষ্য রেখে ইইউ ফরাসি প্রেসিডেন্সির সময়ে ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০ সালের বোঝাপড়ার ভিত্তিতে একটি চুক্তি ২০২২ সালে অনুমোদন করবে বলে আশা করা হয়েছিল, যেমন ইইউ–চিন কম্প্রিহেনসিভ এগ্রিমেন্ট অন ইনভেস্টমেন্ট (সিএআই), যা নিয়ে ম্যারাথন আলোচনা ২০১৩ সালে শুরু হয়ে ২০২০ শেষ হওয়ার আগের দিন শেষ হয়েছিল এই সমস্ত প্রচেষ্টা শেষ অবধি চোখের জলে শেষ হল, কারণ ইইউ জিনজিয়াং–সম্পর্কিত কর্মকর্তাদের উপর লক্ষ্যভিত্তিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নিল৷ এই নিষেধাজ্ঞাগুলির প্রধান উদ্দেশ্য, যা মূলত প্রতীকী, তা ছিল সিএআই–এর সমালোচকদের দেখিয়ে দেওয়া যে ইইউ–এর কাছে এখনও চিনের মোকাবিলা করার জন্য যথেষ্ট নিজস্ব ব্যবস্থা রয়েছে। বিড়ম্বনার বিষয় হল যে চিনের প্রতিশোধের ফলে তার নিষেধাজ্ঞাগুলি বেশ কয়েকজন ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট সদস্যকে আঘাত করেছিল, যে পার্লামেন্ট সিএআই–সহ ইইউ–এর সঙ্গে চুক্তিগুলি অনুমোদনের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা। সিএআই–এর বাইরে, ইইউ এবং এর সদস্যদের উপর চিনের নিষেধাজ্ঞার পরিণতি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলি দেখায় যে চিনের সম্ভাব্য শত্রুতামূলক কর্মের বিরুদ্ধে পূর্ব–প্রত্যাঘাতমূলক ব্যবস্থা হিসাবে নিজস্ব পদক্ষেপগুলি চিনকে দমাতে অক্ষম। বিপরীতে, এমন পরিস্থিতিতে চিন তার হুমকি দ্বিগুণ করবে। লিথুয়ানিয়ার বিরুদ্ধে চিনের পদক্ষেপের (মূলত যে কোনও আমদানি বন্ধ করা) ফলে তেমনটাই ঘটেছে, যদিও তার সদস্য রাষ্ট্রগুলির বিরুদ্ধে জবরদস্তি প্রতিরোধ করার জন্য ইইউ–এর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি ছিল। এই আপাতদৃষ্টিতে অসম্পর্কিত সমস্যাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাইওয়ানের প্রতি ইউরোপীয় পার্লামেন্টের, এবং তার কিছু সদস্য রাষ্ট্রের, ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক সমর্থন বোঝার জন্য, যা তাইওয়ানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্লামেন্ট সদস্যদের বেশ কয়েকটি সফরের ফলে আরও দানা বেঁধেছে।

সম্ভাবনার পরিসর প্রশ্নটিকে আরও জটিল করে তোলে, কারণ ইউরোপীয় দেশগুলি সামরিক আগ্রাসনের স্পষ্টতার উপর নির্ভর করে ভিন্ন ভিন্নভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে।

অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কারণের মধ্যে আছে, বিশেষত পূর্ব ইউরোপীয় দেশগুলির জন্য, ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণ এবং এই বিরোধে চিনের অস্পষ্ট অবস্থান, যা অনেক ইউরোপীয়ের কাছে রাশিয়ার জন্য অন্তর্নিহিত সমর্থন হিসাবে গণ্য হয়েছে। জটিলতা আরও বেড়েছে, কারণ রাশিয়ার প্রতি চিনের অন্তর্নিহিত সমর্থন, অন্তত বেশিরভাগ ইউরোপীয়দের মনে, এমন সময়ে প্রতিভাত হয়েছে যখন ইউরোপে চিনের ভাবমূর্তি কোভিড মহামারির পরে ঐতিহাসিকভাবে নিম্ন স্তরে রয়েছে।

এই ধরনের পটভূমিতে, এখনও অনুমানমূলক হলেও যে প্রশ্নটি গুরুত্বপূর্ণ তা হল মূল ভূখণ্ড ও তাইওয়ানের মধ্যে একটি সামরিক সংঘর্ষের ক্ষেত্রে ইইউ সদস্য দেশগুলি কী করবে৷ এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে এই ধরনের সংঘর্ষ সরাসরি আক্রমণ থেকে অবরোধ পর্যন্ত বিভিন্ন রূপ নিতে পারে। এমন পরিস্থিতিও কল্পনা করা যায় যেখানে সাইবার যুদ্ধ পছন্দ করা হবে, বা এমনকি তাইওয়ানের অর্থনীতির কার্যকারিতার উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে এমন অনুপ্রবেশ। সম্ভাবনার পরিসর প্রশ্নটিকে আরও জটিল করে তোলে, কারণ ইউরোপীয় দেশগুলি সামরিক আগ্রাসনের স্পষ্টতার উপর নির্ভর করে ভিন্ন ভিন্নভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে।

তারপরেও, এমনকি আমরা যদি সবচেয়ে চরম পরিস্থিতি বিবেচনার মধ্যে রাখি, অর্থাৎ তাইওয়ান দখলের জন্য সামরিক অভিযান, তা হলেও সেই পরিস্থিতিতে ইইউ সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতিক্রিয়া কেমন হবে তা স্পষ্ট নয়। ইউক্রেনের উপর রাশিয়ার  আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রগুলির ঐক্যবদ্ধ প্রতিক্রিয়া মোটেই এই বিষয়টি নিশ্চিত করে না যে তাইওয়ান আক্রান্ত হলেও একই ঘটনা ঘটবে। অর্থনৈতিক স্বার্থ, নীতিগতভাবে, এই ধরনের প্রতিক্রিয়ার বিরুদ্ধে যাবে। তবে দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন। প্রথমত, কিছু ইউরোপীয় সদস্য রাষ্ট্র, বিশেষ করে ফ্রান্স, জার্মানি ও নেদারল্যান্ডস, তাদের ইন্দো–প্যাসিফিক কৌশল ঘোষণা করেছে, এবং সামগ্রিকভাবে ইইউ–ও তা করেছে। এটি ইইউ এবং এর সদস্যদের তরফে একটি স্পষ্ট ইঙ্গিত যে তারা শুধু তাদের দীর্ঘস্থায়ী ট্রান্সঅ্যাটলান্টিক জোটের উপর নির্ভর না করে পূর্ব দিকে অংশীদারের সন্ধান করছে। দ্বিতীয়ত, প্রধান ইইউ সদস্য রাষ্ট্রগুলির নিজেদের মধ্যে এবং ইইউ–এর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, বিশেষ করে নিরাপত্তা ফ্রন্টে, অতীতে কখনওই এত ঘনিষ্ঠ ছিল না। একইভাবে, জাপান রাশিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে জি৭–এর বাকি অংশকে অনুসরণ করেছে, এবং তার ফলে তাইওয়ানের উপর আক্রমণের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য পারস্পরিকতার দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে। অবশেষে, ইউরোপের উপর আমেরিকার চাপকে অবমূল্যায়িত করা যাবে না, বিশেষ করে ইউক্রেনে মার্কিন সাহায্যের হাত প্রসারিত হওয়ার পরে।

ইউক্রেন বা তার প্রতিবেশে অন্যান্য সম্ভাব্য সংঘাতের অঞ্চলের তুলনায় তাইওয়ান ইইউ–এর জন্য একটি দূরবর্তী ভূ–রাজনৈতিক সমস্যা;‌ কিন্তু বিগত কয়েক বছরের কয়েকটি বড় পরিবর্তন ইইউ–কে তাইওয়ান প্রণালীতে সামরিক সংঘাতে টেনে নেওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিয়েছে।

সব মিলিয়ে, ইউক্রেন বা তার প্রতিবেশে অন্যান্য সম্ভাব্য সংঘাতের অঞ্চলের তুলনায় তাইওয়ান ইইউ–এর জন্য একটি দূরবর্তী ভূ–রাজনৈতিক সমস্যা;‌ কিন্তু বিগত কয়েক বছরের কয়েকটি বড় পরিবর্তন ইইউ–কে তাইওয়ান প্রণালীতে সামরিক সংঘাতে টেনে নেওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিয়েছে। অর্থনৈতিক দিক থেকে ইইউ–তাইওয়ান সম্পর্ক মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে ইইউ–এর সম্পর্কের মতো বেশ আয়তনবিশিষ্ট, কিন্তু তার অতিরিক্ত সেগুলির কৌশলগত তাৎপর্য আছে, বিশেষ করে সেমিকন্ডাক্টর ফ্রন্টে। দ্বিতীয়ত, সবচেয়ে শক্তিশালী যুক্তি হল ইইউ–কে জড়িয়ে নেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য চাপ। জাপান যে পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, তা তাইওয়ানের উপর নজর রেখে ইন্দো–প্যাসিফিক নিরাপত্তা আলোচনায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্ভাব্য ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততা বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং, তাইওয়ানের সম্ভাব্য সংঘাতে ইইউ–এর ভূমিকা অনিশ্চিত, কিন্তু ইইউ–চিন সম্পর্কের দ্রুত অবনতি এবং ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণে চিনের অন্তর্নিহিত সমর্থনের আগে যা ছিল তার থেকে কিছুটা বেশি নিশ্চিত।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.