ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ১৬ জানুয়ারি ২০২৫-এ অষ্টম কেন্দ্রীয় বেতন কমিশন (সিপিসি) তৈরির অনুমোদন দিয়েছে। কমিশনের উপর বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা, মূল্যস্ফীতি ও সরকারি কর্মচারীদের পরিবর্তিত চাহিদার কথা মাথায় রেখে সরকারি কর্মচারীদের বেতন স্কেল আপডেট করার দায়িত্ব ন্যস্ত করা হয়েছে, যা তাঁদের বেতন, পেনশন ও ভাতাগুলিকে প্রভাবিত করবে। এই প্রক্রিয়ায় কমিশন প্রাথমিকভাবে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীদের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ রেখে বিভিন্ন কর্মচারী বিভাগের বেতন কাঠামো স্থির করার নীতিগুলি সুপারিশ করবে। সুপারিশের বাস্তবায়ন ১ জানুয়ারি ২০২৬-এর জন্য নির্ধারিত হয়েছে।
কমিশন প্রাথমিকভাবে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীদের উপর দৃষ্টি রেখে বিভিন্ন কর্মচারী বিভাগের বেতন কাঠামো স্থির করার নীতিগুলি সুপারিশ করবে।
২০১৯-২০ সালের হিসাবে, ৫৮.৯ মিলিয়ন প্রাতিষ্ঠানিক কর্মীর মধ্যে ৩.০৬ মিলিয়ন কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা নিযুক্ত। সরকারি কর্মচারীদের বেতন কাঠামোতে যে কোনও সংশোধনী বাজারের কারণে বেসরকারি ক্ষেত্রের মজুরির উপর সহগামী প্রভাব ফেলবে, যার ফলে অর্থনীতি-ব্যাপী মজুরি সংশোধন ঘটবে। এটি গার্হস্থ্য উপভোগের উপর প্রভাব ফেলবে, যা বৃদ্ধির চালক হওয়ার কারণে সরাসরি মোট আভ্যন্তর উৎপাদন (জিডিপি) এবং জাতীয় কল্যাণকে প্রভাবিত করবে। সেই কারণেই মজুরি, জীবনযাত্রার মান এবং বাজেটের উপর এই কমিশনের সম্ভাব্য প্রভাব যাচাইয়ের দাবি রাখে। এ সমস্তই ভারতীয় বৃদ্ধির কাহিনি দিয়ে শুরু হয় যা গত তিন দশক ধরে মূলত উপভোগ দ্বারা চালিত হয়েছে।
উপভোগ-চালিত বৃদ্ধি
১৯৯১ সালের বাজার-ভিত্তিক সংস্কারের পর থেকে ভারতের উপভোগ-নেতৃত্বাধীন বৃদ্ধির কাহিনীটি এই ঘটনা থেকে বোঝা যায় যে ব্যক্তিগত উপভোগের পাশাপাশি, যা জিডিপির প্রায় ৫৫-৬০ শতাংশ (এবং অভ্যন্তরীণ ব্যয়ের বৃহত্তম উপাদান), জিডিপি বৃদ্ধি একটি সহ-গমন দেখিয়েছে (চিত্র ১ দেখুন)। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, উচ্চ-আয়ের গোষ্ঠীর তুলনায় নিম্ন-আয়ের গোষ্ঠীর জন্য উপভোগের প্রান্তিক প্রবণতা (বা আয় এক ইউনিট বৃদ্ধির ফলে উপভোগ বৃদ্ধির পরিমাণ) বেশি। খরচ গুণক (অর্থাৎ উপভোগ এক ইউনিট বৃদ্ধির কারণে জিডিপিতে সামগ্রিক বৃদ্ধি) সরাসরি উপভোগের প্রবণতার সমানুপাতিক। ভারতের আয়ের স্তর, বিশেষ করে এর নিম্ন মাথাপিছু আয়, একে একটি উচ্চ খরচ গুণকের সুবিধা প্রদান করে। সহজাত বিবেচনা অনুসরণ করে বলা যায় যে, আয়ের স্তর উচ্চতর হতে থাকলে উপভোগের (অতিরিক্ত আয় দিয়ে) প্রান্তিক প্রবণতা হ্রাস পায়, যা বোঝায় যে পরিবারগুলি আয়ের নিম্ন স্তরে বেশি উপভোগ করে, এবং উচ্চ উপার্জনের স্তরে আরও বেশি সঞ্চয় করে। এইভাবে, নিম্ন আয়ের স্তরের সময় মজুরি ও বেতন বা অন্য কোনওভাবে আয় বৃদ্ধি উপভোগ ব্যয়কে বাড়িয়ে তুলবে, এবং জিডিপি বৃদ্ধিকে চালিত করবে।

সূত্র: এমওএসপিআই
চিন যখন ইচ্ছাকৃত নীতিগত হস্তক্ষেপের মাধ্যমে একটি অভ্যন্তরীণ উপভোগ-চালিত বৃদ্ধির গতিপথ অর্জন করার চেষ্টা করছে, সেই সময় ভারতের একটি জৈব সুবিধা রয়েছে, যার ভিত্তি আয়ের স্তর ও জনসংখ্যার কাঠামো। সিপিসি সরকারি কর্মচারীদের বেতন ও পেনশন বৃদ্ধি করে এই গতিপথের উদ্দীপক হিসাবে কাজ করতে পারে। কমিশনও অতএব পণ্য ও পরিষেবার চাহিদা বাড়াতে অর্থনীতিতে ক্রয়ক্ষমতা অনুপ্রবেশ করাতে পারে। অষ্টম বেতন কমিশনের মূল্যস্ফীতি-সূচকীকৃত বেতন সংশোধনের সঙ্গেসঙ্গেই ক্রয় ক্ষমতা ও উপভোগ বৃদ্ধির চক্রটি আরও গতি পেতে পারে, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে শক্তিশালী করবে।
সিপিসি সরকারি কর্মচারীদের বেতন ও পেনশন বৃদ্ধি করে এই গতিপথের উদ্দীপক হিসাবে কাজ করতে পারে।
মজুরি প্রভাব: প্রতিযোগিতা, সামাজিক নিরাপত্তা ও উৎপাদনশীলতা
এখনও পর্যন্ত বেতন কমিশন যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে তা হল সরকারি ও বেসরকারি ক্ষেত্রের কর্মচারীদের মধ্যে মজুরি ব্যবধান পূরণ করা। ভারতে সরকারি চাকরি, যা ঐতিহ্যগতভাবে নিরাপত্তা এবং অবসর-পরবর্তী প্রকল্পগুলির জন্য মূল্যবান, ক্রমাগত বেতন বৃদ্ধির সঙ্গে আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। বাজার শক্তির মাধ্যমে এই গতিশীলতা বেসরকারি ক্ষেত্রের মজুরির উপরও ঊর্ধ্বমুখী চাপ প্রয়োগ করে। বেশি মজুরি ও উচ্চ নিরাপত্তা দক্ষ কর্মীদের সরকারি ক্ষেত্রের দিকে টেনে আনে, এবং প্রাইভেট ফার্মগুলিকে প্রতিযোগিতামূলক বা সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা পারিশ্রমিক প্রদানের মাধ্যমে প্রতিভা আকর্ষণ করতে বাধ্য করে। এর কারণ হল, যদিও কর্মজীবনের সময় কাজের মজুরি সরকারি বা রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রের চাকরির তুলনায় বেসরকারি ক্ষেত্রে বেশি হতে পারে, অবসর-পরবর্তী সুবিধাগুলি আগে সরকারি ক্ষেত্রে অনেক বেশি লাভজনক ছিল (বিশেষ করে ভারতে পুরাতন পেনশন প্রকল্পের মাধ্যমে)।
বেতন কমিশন পর্যায়ক্রমে বেতন কাঠামো ও মহার্ঘ ভাতা পরিবর্তন করে, এবং অনেক ক্ষেত্রে, সরকারি চাকরি থেকে অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা ওল্ড পেনশন স্কিমের অধীনে পেনশন পান যা তাঁদের শেষ বেতনের চেয়ে বেশি। এটি উপভোগের একটি অনন্য দ্বৈত-চালক তৈরি করেছে, যেখানে কর্মরত যুবক এবং পেনশনভোগী উভয়ই উপভোগের চাহিদায় অবদান রাখছে। যদিও উপভোগের প্রান্তিক প্রবণতা বয়স্কদের (বা অবসরপ্রাপ্তদের) মধ্যে কম থাকে, তবে এখানে একটি দ্বিতীয় কারণ রয়েছে যা কার্যকর হয়। উচ্চ আয়ের পরিবার ও পেনশনভোগীদের বৃহত্তর সঞ্চয় জাতীয় সঞ্চয়ের হার বাড়ায়, যা বৃহত্তর বিনিয়োগ ও মূলধন সঞ্চয়ের দিকে চালিত করে। এটি এমন কিছু যা অষ্টম সিপিসিও বাড়িয়ে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বৃহত্তর বিনিয়োগের দিকে একটি জৈব স্থানান্তর ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের জন্য ভাল হতে পারে, যা বৃহত্তর রপ্তানি ও কর্মসংস্থানের দিকে চালিত করে।
নিওক্ল্যাসিকাল তত্ত্ব অনুসারে, যেখানে সঞ্চয় মূলধন গঠনের দিকে চালিত করে, সেখানে একটি উচ্চ সঞ্চয় হার বিনিয়োগ-নেতৃত্বাধীন বৃদ্ধির পথের দিকে স্থানান্তর শুরু করে বৃদ্ধিকে শক্তিশালী করতে পারে। বৃহত্তর বিনিয়োগের দিকে একটি জৈব স্থানান্তর ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের জন্য ভাল হতে পারে, যা বৃহত্তর রপ্তানি ও কর্মসংস্থানের দিকে চালিত করে। কৌশলগত দূরদর্শিতার সাহায্যে এই তহবিলগুলিকে পরিকাঠামো, প্রযুক্তি ও অন্যান্য অগ্রাধিকার খাতে স্থানান্তরিত করা যেতে পারে, যা উপভোগ-চালিত বৃদ্ধি ও বিনিয়োগ-নেতৃত্বাধীন সম্প্রসারণের মধ্যে ব্যবধান পূরণ করবে। অধিকন্তু, তহবিলের বাজারে সঞ্চয়ের একটি বৃহত্তর প্রবাহ সুদের হার কমিয়ে দেবে, এবং সরকারের সুদের বোঝাও কমাবে। তারপরে এটি কম খরচে ব্যয়ের অর্থায়ন করতে পারে, যার ফলে রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হতে পারে।
বাজেট ও মূল্যস্ফীতির উপর প্রভাব
যদিও বেতন সংশোধনের অর্থনৈতিক সুবিধাগুলি স্পষ্ট, তারা উল্লেখযোগ্য বাজেটের চাপ নিয়ে আসে। কেন্দ্রীয় সরকার তার রাজস্ব ব্যয়ের প্রায় ৭.২৯ শতাংশ তার বেসামরিক কর্মচারীদের বেতন ও ভাতার জন্য ব্যয় করে। এইভাবে, সংশোধিত বেতন কাঠামো রাজস্ব ঘাটতির উপর ঊর্ধ্বমুখী চাপ সৃষ্টি করতে পারে, বিশেষ করে যখন সরকারের লক্ষ্য রাজস্ব ঘাটতি কম করা। উচ্চ বেতন ও পেনশন সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি করবে, আর্থিক সম্পদে চাপ সৃষ্টি করবে, এবং একটি বড় ঘাটতির দিকে চালিত করবে। যাই হোক, এই ব্যয়গুলিকে মানব পুঁজি ও অর্থনৈতিক বৃদ্ধিতে বিনিয়োগ হিসাবে দেখা উচিত।
যদিও এ কথা অস্বীকার করা যায় না যে রাজস্ব ব্যয়ের গুণক প্রভাব মূলধন ব্যয়ের তুলনায় অনেক কম, তবে দুটি শক্তি রয়েছে যা রাজস্ব ব্যয়ে অর্থ রাখার সুযোগ-মূল্যের (অপরচুনিটি কস্ট) ক্ষতিপূরণ করতে সহায়তা করবে। প্রথমটি হল বেতন বা পেনশন আয় বৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত উপভোগ বৃদ্ধিকারী ফ্যাক্টর, যা উপভোগ গুণক প্রভাবের মাধ্যমে বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করবে। দ্বিতীয়টি হল সঞ্চয়ের সম্ভাব্য বৃদ্ধি ও সুদের হার হ্রাস, যা একইসঙ্গে সরকারের জন্য ঋণ গ্রহণের ব্যয় হ্রাস করবে, এবং এর ফলে রাজস্ব ব্যয় কম হবে। এটি সরকারকে মূলধন ব্যয় বাড়াতে এবং উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য আরও জায়গা করে দেবে। দীর্ঘমেয়াদে, নিম্ন রাজস্ব ঘাটতি স্থিতিশীল অভ্যন্তরীণ অবস্থার ইঙ্গিত দেবে এবং বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণ করবে, যা ব্যবসার জন্য ঋণের খরচ আরও কমিয়ে দেবে। এইভাবে, রাজস্ব ঘাটতির প্রাথমিক ধাক্কা দীর্ঘমেয়াদি গতিশীলতাকে সহজতর করতে পারে, যা উৎপাদনশীলতাকে বাড়িয়ে তুলবে, বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করবে এবং সরকারি বাজেটের সীমাবদ্ধতাকে লাঘব করবে।
দীর্ঘমেয়াদে, নিম্ন রাজস্ব ঘাটতি স্থিতিশীল অভ্যন্তরীণ অবস্থার ইঙ্গিত দেবে এবং বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণ করবে, যা ব্যবসার জন্য ঋণের খরচ আরও কমিয়ে দেবে।
আরেকটি চ্যালেঞ্জ হল চাহিদাজনিত (ডিম্যান্ড পুল) মূল্যস্ফীতির ঝুঁকি কমানো, যেখানে বর্ধিত উপভোগ দাম বাড়িয়ে দেবে। সরবরাহ-দিকের বাধাগুলি সরিয়ে এর মোকাবিলা করা যেতে পারে, যা এই বিষয়টি নিশ্চিত করে যে বর্ধিত চাহিদা পণ্য ও পরিষেবা সরবরাহের জন্য অর্থনীতির পরিসরকে ছাড়িয়ে যাবে না। অন্য কথায়, যতক্ষণ অর্থনৈতিক বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতির চেয়ে বেশি গতিসম্পন্ন থাকবে, মূল্যস্ফীতি-সূচকীকৃত মজুরিপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা ভাল থাকবেন। তারপরেও অবশ্য একটি সতর্কতা জড়িত থাকবে — উচ্চতর সঞ্চয়ের কারণে সৃষ্ট বিনিয়োগকে উৎপাদনশীল কার্যকলাপের দিকে চালিত করতে হবে। তাছাড়া, স্বল্পকালীন প্রস্তুতির সময় এবং অধিক সামাজিক আয়সম্পন্ন ক্রিয়াকলাপগুলিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
বিকশিত ভারতের একধাপ কাছাকাছি
যেহেতু ভারত বিশ্ব অর্থনীতিতে নিজেকে একীভূত করছে, তাই ক্রয়ক্ষমতা সমতার (পিপিপি) উপর ভিত্তি করে আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে মজুরি সারিবদ্ধ করা অপরিহার্য। প্রতিযোগিতামূলক বেতন কাঠামো শুধুমাত্র শীর্ষ দেশীয় প্রতিভাকেই আকৃষ্ট করবে এবং ধরে রাখবে না, বরং বিশ্বের পেশাদারদের জন্য ভারতকে একটি পছন্দের গন্তব্য করে তুলবে। এটি কর্মীদের প্রত্যাবাসনকেও সক্ষম করবে, আর এইভাবে দীর্ঘমেয়াদে উৎপাদনশীলতা ও জ্ঞান লাভ সম্ভবপর হবে। পিপিপি-সূচকীকৃত বেতন কাঠামো কার্যকর করার উপযোগী সঠিক পদক্ষেপের সঙ্গে অষ্টম সিপিসি ভারতের মানব মূলধনের ভিত্তিকে উন্নত করতে পারে, এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রজুড়ে উদ্ভাবন ও উৎপাদনশীলতাকে চালিত করতে পারে।
অষ্টম বেতন কমিশন কর্মসংস্থান ও উপভোগের উপর সরাসরি প্রভাবের মাধ্যমে ভবিষ্যতের জন্য ভারতের অর্থনৈতিক কাঠামো পুনরুদ্ধার করার একটি সুযোগ উপস্থাপন করে। উপভোগ বৃদ্ধি, সামাজিক নিরাপত্তা ও আর্থিক বিচক্ষণতার ভারসাম্য বজায় রেখে এটি স্থিতিশীল উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। ভারত যেহেতু ২০৪৭ সালের মধ্যে মাথাপিছু উচ্চ-আয়ের স্তরে পৌঁছনোর আকাঙ্ক্ষা পোষণ করে, তাই বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতামূলক মজুরি ও শক্তিশালী রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রের মান প্রতিভাকে আকর্ষণ করতে, বৃদ্ধি চালনা করতে, এবং একটি সমৃদ্ধ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র হয়ে ওঠার লক্ষ্য পূরণ করতে একটি নির্ধারক ভূমিকা পালন করবে।
নীলাঞ্জন ঘোষ সেন্টার ফর নিউ ইকনমিক ডিপ্লোম্যাসি (সিএনইডি) ও অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের কলকাতা কেন্দ্রের নেতৃত্ব দেন।
আর্য রায় বর্ধন অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর নিউ ইকনমিক ডিপ্লোম্যাসির একজন গবেষণা সহকারী।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.