-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্ব ও ইজরায়েল-গাজা যুদ্ধের মাঝে অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সমর্থন বজায় রাখা এবং মূল মিত্রদের পাশে দাঁড়ানোর মধ্যে বাইডেন প্রশাসন দ্বিধাবিভক্ত।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (ইউএস) কংগ্রেস বর্তমানে একটি অভূতপূর্ব চাপের সম্মুখীন হচ্ছে। প্রাথমিক ভাবে রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে বিদ্যমান টানাপড়েনের কারণে এবং দেশীয় রাজনীতি থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক ও ভূ-রাজনৈতিক বিষয়গুলিতে জড়িয়ে পড়ার ফলে এই চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ ভাবে, অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলি এখন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির সঙ্গে অবিচ্ছেদ্য ভাবে জড়িয়ে পড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক একটি ঘটনায় ইউক্রেন ও ইজরায়েলকে ১০৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ত্রাণ প্রদান, সীমান্ত সুরক্ষার লক্ষ্যে প্রাথমিক ভাবে মার্কিন জোটের প্রতিশ্রুতিকে সমন্বিত করা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক অবস্থানকে শক্তিশালী করার উদ্দেশ্যে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের প্রস্তাব সেনেটে রিপাবলিকানদের দ্বারা খারিজ হয়ে যায়। এই বাধা জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগের মাঝেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্তে সীমান্ত নিরাপত্তা, অভিবাসন প্রবাহ এবং ইউক্রেন ও ইজরায়েলের জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্য সংক্রান্ত একটি অভূতপূর্ব সংযোগ থেকে উদ্ভূত হয়েছে।
ইউরোপে এবং মধ্যপ্রাচ্যে দু’টি বিদ্যমান যুদ্ধ মার্কিন কংগ্রেসে কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ডেমোক্র্যাটরা ইউএস হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভস-এ শুধু মাত্র ইজরায়েলের লক্ষ্যে গৃহীত এমন একটি বিল অবরুদ্ধ করেছে, যা ইউক্রেন থেকে ইজরায়েলকে ঝুঁকিমুক্ত করার প্রত্যাশী ছিল এবং ইউক্রেনকে ১৭.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা প্রদান করতে চেয়েছিল। সেনেট রিপাবলিকানরা সেই দ্বিদলীয় সীমান্ত চুক্তিকে অবরুদ্ধ করার চেষ্টা করেছে, যা সীমান্ত বিধিনিষেধ কঠোর করার চেষ্টা করেছিল। প্রেসিডেন্ট বাইডেন যুদ্ধকালীন সময়ে ইউক্রেনকে উদ্ধার করার জন্য সাহায্য প্রদানের উদ্দেশ্যে একটি সীমিত সীমান্ত চুক্তিতে সম্মত হন এবং তাঁর দলের মৌলিক নীতি ও ইউক্রেনের সঙ্গে তাঁর প্রশাসনের সমর্থনকে সংযুক্তকারী গণতান্ত্রিক উদ্দেশ্যকেও রক্ষা করতে সমর্থ হন।
ইজরায়েলকে সাহায্যের বিষয়টি প্রশাসনের জন্য বেশ জটিল। কারণ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কিছু সদস্যের মধ্যেই গাজায় বিদ্যমান সংঘাত ও তার ফলে বেসামরিক হতাহতের বিষয়ে মতানৈক্য রয়েছে।
মার্কিন কংগ্রেসে ডেমোক্র্যাটরা দক্ষিণে সীমান্ত নিরাপত্তার প্রসঙ্গে ইউক্রেন এবং ইজরায়েলকে সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে বাইডেন প্রশাসনের সিদ্ধান্তকে স্থগিত রাখলেও কিছু ডেমোক্র্যাটের মধ্যে ইজরায়েল ও ইউক্রেনকে আলাদা আলাদা ত্রাণ জোগানোর বিষয়ে সদিচ্ছা দেখা গিয়েছে। কারণ ইউক্রেন আরও বেশি করে দ্বিদলীয় সমর্থন কুড়োতে পারে। ইজরায়েলকে সাহায্যের বিষয়টি প্রশাসনের জন্য বেশ জটিল। কারণ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কিছু সদস্যের মধ্যেই গাজায় বিদ্যমান সংঘাত ও তার ফলে বেসামরিক হতাহতের বিষয়ে মতানৈক্য রয়েছে।
প্রেসিডেন্ট বাইডেন কংগ্রেসের সেই সদস্যদের তরফেও যথেষ্ট চাপে রয়েছেন, যাঁরা বিশ্বাস করেন যে, গাজা এবং ইজরায়েল সম্পর্কিত বাইডেনের নীতিগুলি বিপথগামী হতে পারে। কারণ গাজায় বেসামরিক হতাহতের সংখ্যা প্রায় ৩০০০০-এর কাছাকাছি পৌঁছেছে। সর্বোপরি, হামাসের যোদ্ধাদের মাত্র এক তৃতীয়াংশকেই বাগে আনা যেতে পারে… মার্কিন গোয়েন্দাদের এ হেন ইঙ্গিত ইজরায়েলকে বাইডেনের সাহায্য পাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট সময় ঠিক করে দিতে বাধ্য করেছে, যখন তিনি ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এক প্রবল প্রচারে অংশগ্রহণ করছেন। প্রাথমিক ভাবে ইজরায়েলে বিদ্যমান সংঘাতের বিষয়ে বাইডেনের অবস্থান দু’টি দেশের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী মৈত্রীতেই নিহিত। কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চিরাচরিত ভাবে অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি নির্বিশেষে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে কংগ্রেসের যথেষ্ট সমর্থন এবং ওয়াশিংটনে একটি শক্তিশালী ইজরায়েল-পন্থী লবি দ্বারা এই অবস্থান আরও শক্তিশালী হয়েছে। যাই হোক, গাজায় ইজরায়েলের অভিযান অব্যাহত থাকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যাতে নেতানিয়াহুকে সাহায্য না করে, তার জন্য বাইডেন প্রশাসনের উপর চাপ বাড়ছে। তা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু যুদ্ধে অগ্রসর হয়েছেন এবং শেষ সীমান্ত হিসাবে মিশরীয় সীমান্তের কাছে রাফাহ-র জন্য অভিযান চালানোর পরিকল্পনা করছেন।
প্রাথমিক ভাবে ইজরায়েলে বিদ্যমান সংঘাতের বিষয়ে বাইডেনের অবস্থান দু’টি দেশের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী মৈত্রীতেই নিহিত। কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চিরাচরিত ভাবে অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি নির্বিশেষে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে।
হামাস-ইজরায়েল সংঘাতের প্রতি বাইডেনের দৃষ্টিভঙ্গির একটি সুনির্দিষ্ট পরিবর্তন হয়েছে, যা গত চার মাসে এই অঞ্চলে সেক্রেটারি অব স্টেট অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের একাধিক সফরের মাধ্যমে স্পষ্ট। ইজরায়েলের জন্য অটল সমর্থনের বিষয়ে একটি শক্তিশালী আখ্যান থাকলেও সেই আখ্যানই নরম হয়েছে, যা আরও ভারসাম্যমূলক অবস্থানের ইঙ্গিত দেয়। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের উপর আপাত চাপটি স্পষ্ট। তাঁর সাম্প্রতিক মন্তব্যে এই ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে যে, গাজায় ইজরায়েলের সামরিক প্রতিক্রিয়া সম্ভবত ‘মাত্রাতিরিক্ত’ এবং পশ্চিম তীরে ইজরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের হিংসার বিরুদ্ধে তার কার্যনির্বাহী আদেশটি বাইডেনের সম্মুখে উপস্থিত ক্রমবর্ধমান চাপের ইঙ্গিত দেয়, বিশেষ করে তাঁর প্রেসিডেন্ট পদে সময়কালের এই গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে। এই চাপটি সমীকরণের জটিল গতিশীলতাকেই দর্শায়, বাইডেন অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক চাপ ও আন্তর্জাতিক দ্বন্দ্ব দুইয়ের মাঝে নিজের পথ খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। কারণ তিনি বিশ্বব্যাপী মঞ্চে মার্কিন স্বার্থ এবং প্রতিশ্রুতি বজায় রাখতে চান।
অভিবাসন
রিপাবলিকানদের দ্বারা বাইডেন প্রশাসনকে প্রায়শই অভিবাসন ও সীমান্ত সুরক্ষার ক্ষেত্রে দুর্বল বলে চিত্রিত করা হয়েছে। নভেম্বর মাসে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাটিক উভয় প্রার্থীর প্রচারাভিযানের কৌশলগুলিকে আকার দেওয়ার জন্য জাতীয় নিরাপত্তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। রিপাবলিকানরা প্রায়শই পরিসংখ্যান দর্শিয়ে – যা বাইডেন প্রশাসনের অধীনে সীমান্তে অভিবাসীদের সংঘর্ষের ঘটনার ব্যাপক বৃদ্ধিকে দর্শায় - পরামর্শ দিয়েছেন যে, দেশের সীমান্তকে প্রাচীর দিয়ে সুরক্ষিত করার নীতি অভিবাসন সমস্যার নিরিখে আরও কার্যকর সমাধান আনবে।
এর মধ্যে উভয় পার্শ্বে সমুদ্র দ্বারা পরিবেষ্টিত হওয়ার সুবিধাজনক ভৌগোলিক অবস্থান থেকে শুরু করে আরও সুস্পষ্ট অভিবাসন নীতির প্রয়োজনীয়তা অন্তর্ভুক্ত।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভ্যন্তরীণ বিতর্ক প্রায়শই ইউরোপের সঙ্গে দেশটির অভিবাসন পরিস্থিতির বৈপরীত্যকেই দর্শিয়েছে এবং অনেকেই মনে করেন যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তুলনামূলক ভাবে ভাল অবস্থানে রয়েছে। ইউরোপের বিপরীতে - যেখানে অভিবাসন আর্থ-সামাজিক ভারসাম্য পরিবর্তনের মূল কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখনও অবধি সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উভয় পার্শ্বে সমুদ্র দ্বারা পরিবেষ্টিত হওয়ার সুবিধাজনক ভৌগোলিক অবস্থান থেকে শুরু করে আরও সুস্পষ্ট অভিবাসন নীতির প্রয়োজনীয়তা অন্তর্ভুক্ত। এর বিপরীতে মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও এশিয়ার মতো অঞ্চলগুলির সঙ্গে তার নৈকট্য ও স্থল সংযোগের কারণে ইউরোপ বৃহত্তর অভিবাসন চাপের সম্মুখীন হয়, যেখানে দ্বন্দ্ব প্রায়শই অভিবাসনকে চালিত করে।
বাইডেনের দ্বিধা
প্রেসিডেন্ট বাইডেন সমস্যায় জর্জরিত হয়ে পড়েছেন। কারণ তাঁর প্রশাসন ইজরায়েলের জন্য তাঁর চিরাচরিত সমর্থন বজায় রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। অতীতের সাহায্য ও বিদ্যমান রাজনৈতিক আবেগের কারণে যে কোনও পদক্ষেপকেই ইজরায়েলের নিরাপত্তার সমর্থনে অপ্রতুল বলে মনে করা হয় এবং তা বিদ্যমান সন্ত্রাসবাদের প্রেক্ষিতে সম্ভাব্য গুরুত্বপূর্ণ। যাই হোক, বাইডেন ইজরায়েল ও ইউক্রেনকে ত্রাণ প্রদান বন্ধ করার জন্য নিজের দলের মধ্যে থেকে চাপের সম্মুখীন হয়েছেন।
এক দিকে, হাউস ও কংগ্রেস উভয়ের জিওপি সদস্যদের মধ্যে ব্যাপক সমর্থনের কারণে ইজরায়েলকে সহায়তা প্রদান ও সীমান্ত চুক্তির বিষয়ে রিপাবলিকানদের সঙ্গে বাইডেনকে আরও সাযুজ্যপূর্ণ বলে মনে করা হয়। অন্য দিকে, ইজরায়েল এবং ইউক্রেনের সাহায্যের মধ্যে পার্থক্য করার জন্য ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থীদের অভ্যন্তরীণ চাপ রয়েছে এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও সংঘাতকে কী ভাবে পরিচালনা করতে হবে, তা নিয়ে দলের মধ্যে বিভিন্ন মতপার্থক্য রয়েছে।
এই চাপগুলি কয়েক মাস ধরে মার্কিন কংগ্রেসকে গভীর ভাবে বিভক্ত করেছে এবং বিশেষ করে ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান উভয় প্রার্থীর তীব্র রাজনৈতিক প্রচারের মধ্যে কোনও সিদ্ধান্ত এখন অধরা বলেই মনে হচ্ছে। সাউথ ক্যারোলিনায় রিপাবলিকান প্রাইমারি হওয়ায় সকলের নজর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে ট্রাম্প ও হ্যালির উপরে পড়েছে। আশা করা হচ্ছে, রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীর জন্য ট্রাম্প নিজের অবস্থানকে সশক্ত করবেন এবং তাঁর মনোনয়ন তাঁর পক্ষে শক্তিশালী সমর্থন জোগাবে ও ৬০ জনেরও বেশি প্রতিনিধির জমায়েত দ্বারা সমর্থিত হবে।
বাইডেনের ভোটে সাম্প্রতিক ধাক্কা - যা ইতিমধ্যে একজন বর্তমান প্রেসিডেন্টের জন্য সর্বকালীন নিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে - ৮ ফেব্রুয়ারি বিচার বিভাগ দ্বারা প্রকাশিত একটি স্পেশ্যাল কাউন্সিল রিপোর্টের আকারে সামনে এসেছে।
এ দিকে প্রেসিডেন্ট বাইডেন ভিন্ন ভিন্ন চ্যালেঞ্জেরও সম্মুখীন। তিনি ডেমোক্র্যাটিক পার্টির মধ্যে আন্তঃদলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জড়িয়ে না থাকলেও এবং শুধুমাত্র ডিন ফিলিপসের মতো একজন দূরবর্তী প্রার্থীকে পরাজিত করতে উদ্যোগী হলেও ডেমোক্র্যাটিক প্রেসিডেন্ট মনোনীত প্রার্থী হিসাবে তার প্রার্থিতার উপর নানাবিধ উদ্বেগও ছায়া ফেলছে। বাইডেনের ভোটে সাম্প্রতিক ধাক্কা - যা ইতিমধ্যে একজন বর্তমান প্রেসিডেন্টের জন্য সর্বকালীন নিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে - ৮ ফেব্রুয়ারি বিচার বিভাগ দ্বারা প্রকাশিত একটি স্পেশ্যাল কাউন্সিল রিপোর্টের আকারে সামনে এসেছে। প্রতিবেদনটি বাইডেনের মানসিক তীক্ষ্ণতা ও ক্ষম্তায় বসার জন্য দক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে এবং তাঁর বয়স ও কার্যকর ভাবে প্রেসিডেন্ট হিসাবে কাজ করার ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করেছে। প্রতিবেদনটি বাইডেনের প্রার্থিতাকে সরাসরি প্রভাবিত করতে না পারলেও এটি বাইডেন সম্পর্কে জনসাধারণের ধারণা এবং তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করবে, সে কথা নিশ্চিত।
গত চার বছরে বাইডেন প্রশাসনের একাধিক সাফল্য রয়েছে, যার মধ্যে অর্থনৈতিক লাভ, সাইবার পরিসর এবং এআই-এর জন্য নিয়ন্ত্রক কাঠামো প্রতিষ্ঠা ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ব্যয় অন্তর্ভুক্ত। উপরন্তু, নিষেধাজ্ঞার উপর নির্বাহী পদক্ষেপ, চিনে উচ্চ প্রযুক্তির রফতানি ও মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস তাঁর মেয়াদের উল্লেখযোগ্য দিকগুলিকে দর্শায়। যাই হোক, ট্রাম্প যে বাইডেনের বিরুদ্ধে নির্বাচনে ধারাবাহিক ভাবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তা থেকে বোঝা যায় যে, এই সাফল্যগুলি মার্কিন জনগণের কাছে আশানুরূপ ভাবে অনুরণিত না-ও হতে পারে।
এই দু’টি প্রধান দ্বন্দ্ব বাইডেন প্রশাসনকে একটি সূক্ষ্ম অবস্থানে দাঁড় করিয়েছে। অভ্যন্তরীণ ভাবে একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক জনমত বজায় রাখা এবং এই অঞ্চলে ইজরায়েলের মতো গুরুত্বপূর্ণ মিত্রদের পাশে দাঁড়ানোর পাশাপাশি ইউক্রেনকে সমর্থন করা… সবই প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ডেমোক্র্যাটিক পার্টির বিশ্বাসযোগ্যতা ও তাঁর প্রশাসনিক নীতির জন্য যথেষ্ট গুরুত্ব বহন করে।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Vivek Mishra is Deputy Director – Strategic Studies Programme at the Observer Research Foundation. His work focuses on US foreign policy, domestic politics in the US, ...
Read More +