Authors : Kiran Bhatt | B. Poornima

Published on Feb 10, 2024 Updated 0 Hours ago

সংঘাত অঞ্চলে স্বাস্থ্যকে অপরিহার্য মানবাধিকার হিসাবে ধরে রাখার জন্য একটি সর্বাত্মক কৌশল গ্রহণ করা প্রয়োজন

মানবিক সংকটের সময় স্বাস্থ্য সুরক্ষিত করার জন্য একটি মানবাধিকার দৃষ্টিভঙ্গি

মৌলিক মানবাধিকার রক্ষার অঙ্গীকার করা একটি যুগান্তকারী চুক্তি ‘‌ইউনিভার্সাল ডিক্লারেশন অফ হিউম্যান রাইটস’‌ (ইউডিএইচআর) ১০ ডিসেম্বর, ১৯৪৮ সালে রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) গৃহীত হওয়ার ৭৫ বছর পূর্ণ হয়েছে। ৩০টি অনুচ্ছেদের সমন্বয়ে ইউডিএইচআর-এর খসড়া তৈরি করেছিল রাষ্ট্রপুঞ্জের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ (ইকোসক)–এর অধীনে ১৯৪৬ সালে গঠিত মানবাধিকার কমিশন। এর লক্ষ্য ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় প্রত্যক্ষ করা নৃশংসতার পুনরাবৃত্তি রোধ করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সক্ষম করা, এবং জাতি, বর্ণ, ধর্ম, লিঙ্গ বা অন্য কোনও অবস্থা নির্বিশেষে প্রতিটি ব্যক্তির অধিকার নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্রপুঞ্জের (ইউএন) সনদের পরিপূরণ করা।

বিশ্বব্যাপী চলতি সংঘর্ষ বেসামরিক নাগরিকদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন একটি অন্তহীন চক্রের হুমকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে যা হিংস্রতা এবং আর্থ–সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতা দ্বারা চিহ্নিত। এটি চিত্র ১–এ ০ থেকে শুরু করে ১ (সবচেয়ে বেশি অধিকার) দিয়ে দেখানো হয়েছে, যা দেখায় যে মানুষ কতটা মানবাধিকার ভোগ করে। যদিও ইউডিএইচআর নাগরিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অধিকার–সহ একাধিক মানবাধিকার প্রচার করে, এগুলির লঙ্ঘনের ঘটনা বৃদ্ধি বিদ্যমান কাঠামোটি পর্যালোচনা করার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে। উদাহরণস্বরূপ,
মধ্যপ্রাচ্যইউরোপে ক্রমাগত সংঘাতের কারণে ইচ্ছাকৃত হত্যা, যৌন হিংসা ও শিশুদের নির্বাসন রেকর্ড করা হয়েছে, যার ফলে বেসামরিক নাগরিকেরা, বিশেষ করে নারী ও শিশুরা বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এইভাবে, বিশ্বব্যাপী সরকারগুলিকে অবিলম্বে মানবাধিকার সংকট নিরসনে এবং ইউডিএইচআর-এর উদ্দেশ্য সমুন্নত রাখার জন্য অবিরাম কাজ করতে হবে।

চিত্র ১: মানবাধিকার সূচক

সূত্র:
আওয়ার ওয়ার্ল্ড ডেটা

সশস্ত্র সংঘাতের সঙ্গে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ক্রমশ বেড়েছে। তথ্য দেখায় যে লাতিন আমেরিকায় মানবাধিকার রক্ষাকারীদের হত্যার সর্বোচ্চ রেকর্ড করা ঘটনা ঘটেছে। সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলির বিধিনিষেধমূলক আইন ও ডিক্রির ফলে ইয়েমেন, আফগানিস্তান ও সুদানে বিশেষ করে মানবিক কাজ ও কর্মীদের অস্বীকার করা হয়েছে। এই সঙ্কটের মধ্যে, হিংসা অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে শিশুদের প্রভাবিত করেছে, এবং
রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিবের রিপোর্ট অনুসারে গত বছরে ২৭,১৮০টি গুরুতর লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। ইয়েমেনকে শিশুদের জন্য সবচেয়ে বেশি সংঘাত–আক্রান্ত দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, আর হিংস্রতার ঝুঁকির মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিশু রয়েছে নাইজেরিয়ায়।

এই দ্বন্দ্বের বহুমুখী প্রকৃতি স্বাস্থ্যসহ সমাজের উপর বহুমাত্রিক প্রভাব ফেলে। মানবাধিকার ও স্বাস্থ্যের
আন্তঃসম্পর্ক এই দুটি বিষয়ের মিলন এবং প্রয়োজনের প্রকৃতি দ্বারা স্পষ্টভাবে চিহ্নিত হয়। এই আন্তঃনির্ভরতা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংবিধানেও স্পষ্ট, যা স্বাস্থ্যকে একটি মৌলিক অধিকার হিসাবে ঘোষণা করে, এবং শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের সর্বোচ্চ মান অর্জনের জন্য অন্তর্নিহিত আর্থ–সামাজিক ও রাজনৈতিক নির্ধারকগুলিকে যাতে মাথায় রাখা হয় তা নিশ্চিত করার জন্য নিছক স্বাস্থ্যসেবার বাইরেও তাকায়। যাই হোক, বেসামরিক নাগরিকরা স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন, আর স্বাস্থ্যসেবা সুবিধাকেন্দ্র ও কর্মীদের লক্ষ্যবস্তু করার একটি উদীয়মান প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। চিত্র ২ জানুয়ারি ২০১৮ থেকে ডিসেম্বর ২০২৩–এর মধ্যে স্বাস্থ্যের উপর আক্রমণ প্রত্যক্ষকারী অঞ্চলগুলিকে চিহ্নিত করে। তাই, রাষ্ট্রপুঞ্জের এসডিজি ৩ ও ১৬ অর্জনের জন্য স্বাস্থ্যকে একটি মৌলিক মানবাধিকার হিসাবে দেখা অপরিহার্য হয়ে ওঠে।

চিত্র ২: স্বাস্থ্যের উপর আক্রমণের মাত্রা

ডেটা সূত্র: সার্ভেলেন্স সিস্টেম ফর অ্যাটাকস অন হেলথ কেয়ার (
এসএসএ)

সামনের পথ: নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য বিদ্যমান ব্যবস্থাগুলির সংশোধন 

জনগণের সম্মান ও কল্যাণ রক্ষায় অটুট দায়বদ্ধতা প্রকাশ করে রাষ্ট্রপুঞ্জ বহু মানবাধিকার প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। নির্যাতন ও অন্যান্য নিষ্ঠুর, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ বা শাস্তির
বিরুদ্ধে কনভেনশন, মানবাধিকার রক্ষাকারীদের ঘোষণা, শিশু অধিকারের কনভেনশন,  এবং আদিবাসীদের অধিকার সংক্রান্ত ঘোষণার মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবগুলি তাদের প্রচেষ্টার অংশ। এই নির্দেশাবলি অপরিহার্য নির্দেশিকা প্রতিষ্ঠা করে; যাই হোক, তাদের সাফল্য অনেকাংশে নির্ভর করে রাষ্ট্রগুলির একীভূত সংকল্পের উপর যাতে তারা সেগুলি কাজে লাগাতে পারে এবং সেগুলিকে সমর্থন করে।

চিত্র ৩: আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের মূল উপকরণ

সূত্র:
অফিস ‌অফ দ্য হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস

সুরক্ষার দায়বদ্ধতার মতবাদ (রাইট টু প্রোটেক্ট বা আরটুপি)‌ নির্দেশ করে যে যখন একটি দেশ ব্যর্থ হয় বা তার জনগণকে রক্ষা করতে অনিচ্ছা দেখায়, তখন বিশ্ব সম্প্রদায় গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ, জাতিগত নির্মূলকরণ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের মতো নৃশংসতা বন্ধ করতে পদক্ষেপ নেবে । আরটুপি সংঘাত–বিধ্বস্ত এলাকায় আটকে পড়া মানুষদের স্বাস্থ্যের অবস্থার উন্নতির কথাও বলে। যেমন, ২০১১ সালে লিবিয়ার গৃহযুদ্ধে ক্রমবর্ধমান বেসামরিক স্বাস্থ্য সংকটের সময় ইউএনএসসি রেজোলিউশন ১৯৭৩ প্রণয়ন করেছিল, যা লিবিয়ার বেসামরিক সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপের অনুমতি দিয়েছিল। ডব্লিউএইচও এবং বিভিন্ন এনজিও–র মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি রোগের বিস্তারসহ সংঘাত–জনিত স্বাস্থ্য সমস্যাগুলি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিভিন্ন দেশের বিভিন্নমুখী স্বার্থের কারণে আরটুপি বাস্তবায়নে একটি ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে পৌঁছনো জটিল হতে পারে। সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার জন্য ঐকমত্য ও দায়বদ্ধতা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে কূটনীতি ও সঙ্গে নিয়ে আসার উপযোগী কৌশল ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রভাবশালী পক্ষগুলির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পৃক্ততা, বিশেষ করে শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে, হস্তক্ষেপের ব্যবস্থার জন্য সমর্থন নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।

দীর্ঘস্থায়ী সংঘাত সামাজিক শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে যোদ্ধা ও বেসামরিক নাগরিকদের ক্ষতির কারণ হয়। এইভাবে, স্বাস্থ্য, শান্তি ও সংঘাতের জটিল ক্রিয়া–প্রতিক্রিয়া মোকাবিলা করতে স্থিতিস্থাপক স্বাস্থ্যব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য
স্বাস্থ্য কূটনীতিকে মানবিক সংকট মোকাবিলার একটি হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, পরামর্শ এবং পাণ্ডিত্যপূর্ণ কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি ও সহায়তা করার জন্য তার চিকিৎসা মিশনকে প্রসারিত করেছে। সুতরাং, এই ধরনের কূটনৈতিক হস্তক্ষেপের ব্যবহার স্বাস্থ্যের অব্যাহত সুযোগ নিশ্চিত করে। উপরন্তু, এটি বিভিন্ন মানবাধিকার উপকরণের বাস্তবায়নকে সমর্থন করার জন্য স্থানীয় বাস্তুতন্ত্রের সক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে, যেমনটি দেখা যায় মিশরের বেনা প্রকল্পের ক্ষেত্রে।


সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে মানবাধিকার সমুন্নত রাখার জন্য ঐকমত্য ও দায়বদ্ধতা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে কূটনীতি ও সঙ্গে নিয়ে আসার উপযোগী কৌশল ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।

একটি কার্যকর সামগ্রিক প্রতিক্রিয়া তৈরির জন্য মানবিক কূটনীতির মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য, উন্নয়ন এবং সহায়তা প্রদানকারীদের একাধিক কুশীলবের মধ্যে সমন্বয় বাড়ানো গুরুত্বপূর্ণ। এই ব্যবস্থায় কাজ করে এমন ওয়ার্কিং গ্রুপে স্বাস্থ্য কুশীলবদের অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে সমন্বয় উন্নত করা যেতে পারে। এই ধরনের ব্যবস্থা মানবিক কর্মীদের রোগ–সংক্রান্ত নজরদারি, প্রস্তুতি ও প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জ্ঞানকে শক্তিশালী করতে পারে। এই পদ্ধতিটি মালিতে দেখা গেছে, যেখানে ড্বলিউএইচও ও ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কোর সে দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রক এবং প্রায় ৩৫টি আন্তর্জাতিক অ–লাভজনক সংস্থার সঙ্গে মিলিতভাবে একটি স্বাস্থ্য ক্লাস্টার শুরু করেছে এবং তার নেতৃত্ব দিয়েছে। একইভাবে, মূল্যায়নের সময় মানবিক কর্মীদের অন্তর্ভুক্ত করা হলে তা ব্যবস্থাগুলিকে আরও ভালভাবে মূল্যায়ন করতে সহায়তা করতে পারে, কারণ তাঁরা হস্তক্ষেপগুলি কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের জন্য নির্দিষ্ট স্বাস্থ্যগত প্রয়োজনীয়তা এবং প্রতিক্রিয়া–কৌশল সম্পর্কে তাঁদের জ্ঞানকে কাজে লাগাতে পারেন। উপরন্তু, আলোচনা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সহযোগিতার জন্য মানবিক কূটনীতি একটি পরিসর তৈরি করে, যা দুর্ভোগ থেকে মুক্তি দিতে, জীবিকা নিশ্চিত করতে, এবং স্বাস্থ্যসহ দুর্বল গোষ্ঠীর মৌলিক অধিকারগুলিকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।

উপসংহারে বলা যায়, সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে স্বাস্থ্যকে একটি অপরিহার্য মানবাধিকার হিসাবে কার্যকরভাবে বজায় রাখার জন্য একটি ব্যাপক কৌশল প্রয়োজন। এর মধ্যে রয়েছে জটিল সার্বভৌমত্বের সমস্যাগুলির মধ্যে দিয়ে এগিয়ে চলা, নিরাপত্তা প্রোটোকল বাস্তবায়ন করা, এবং জড়িত সকল পক্ষের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা। সহজে প্রবেশাধিকার, অবিরাম পুনর্নির্মাণ কার্যক্রম, এবং সংক্ষিপ্ত রাজনৈতিক কূটনীতি নিশ্চিত করার জন্য পথও তৈরি করা উচিত। সংঘাত বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর পুনর্নির্মাণের ব্যাপক প্রচেষ্টার মধ্যে অবশ্যই চিকিৎসা সুবিধা পুনরুদ্ধার করা, স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া, এবং মানুষের মানসিক পুনরুদ্ধারকে সমর্থন করা উচিত। তাৎক্ষণিক স্বাস্থ্যসংক্রান্ত জরু্রি অবস্থার বাইরে
স্থায়ী সমাধান তৈরি করতে স্বাস্থ্যসেবা পরিকাঠামোগুলিকে স্থিতিস্থাপক ও দক্ষ করে তোলার জন্য স্থিতিশীল বিনিয়োগকে অগ্রাধিকার দেওয়া অপরিহার্য। ফলস্বরূপ, আর্থ–সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটকে প্রতিফলিত করে এমন অভিজ্ঞতামূলক প্রমাণের উপর ভিত্তি করে বর্তমান নীতিগুলিকে সমালোচনামূলকভাবে মূল্যায়ন করা এবং পদক্ষেপগুলিকে পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন। বর্তমানে আলোচনায় থাকা অতিমারি চুক্তি স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে একটি সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে, এবং নতুন কার্যকর কৌশল গ্রহণের দিকে চালিত করতে পারে। এমন কথোপকথন ও ফোরাম ডব্লিউএইচও–র মহাপরিচালক ডাঃ টেড্রোস অ্যাডহ্যানম ঘেব্রেয়েসাস যা বলেছিলেন সেইভাবে মৌলিক মানবাধিকার হিসাবে স্বাস্থ্যকে গ্রহণ করার লক্ষ্যে সহায়তা করবে।


  • কিরণ ভট্ট সেন্টার ফর হেলথ ডিপ্লোম্যাসি, গ্লোবাল হেলথ গভর্নেন্স ডিপার্টমেন্ট, প্রসন্ন স্কুল অফ পাবলিক হেলথ, মনিপাল একাডেমি অফ হায়ার এডুকেশনের একজন রিসার্চ ফেলো।
  • বি পূর্ণিমা জিওপলিটিক্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস ডিপার্টমেন্ট, মনিপাল একাডেমি অফ হায়ার এডুকেশন–এ একজন জুনিয়র রিসার্চ ফেলো এবং ডক্টরাল ক্যান্ডিডেট।
  • সঞ্জয় পত্তনশেট্টি একজন অধ্যাপক এবং গ্লোবাল হেলথ গভর্নেন্স বিভাগের প্রধান, এবং প্রসন্ন স্কুল অফ পাবলিক হেলথ, মনিপাল একাডেমি অফ এডুকেশনের সেন্টার ফর হেলথ ডিপ্লোম্যাসির কোঅর্ডিনেটর।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.