Published on Apr 25, 2024 Updated 0 Hours ago

চিন দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে তার ভূ-রাজনৈতিক ও ভূ-অর্থনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি বৌদ্ধ আখ্যান কাজে লাগাতে চায়

শ্রীলঙ্কায় চিনা গবেষণা জাহাজের উপর স্থগিতাদেশ ও বৌদ্ধ ‘সফট পাওয়ার ডিপ্লোম্যাসি’


বছরের শুরুতে শ্রীলঙ্কার জলসীমায় চিনের গবেষণাকে ন্যূনতম পর্যায়ে নামিয়ে আনার জন্য একটি স্থগিতাদেশ ঘোষণা করা হয়েছিল। চিন, এই ধাক্কা সত্ত্বেও,
শ্রীলঙ্কাকে মায়ানমারের দিকে ঠেলে দিয়ে এবং তার বৌদ্ধ ‘সফট পাওয়ার  ডিপ্লোম্যাসি’কে যুক্ত করে নিজের ভূ-কৌশলগত উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে  যেতে চাইছে। চিনের প্রস্তাবিত সাম্প্রতিক বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ-এর আয়তন বৃদ্ধির মধ্যে এই প্রয়াসটি এসেছে, যা ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপের সঙ্গে একটি অর্থনৈতিক করিডোরকে সংযুক্ত করে। এর জন্য মায়ানমারে নির্মিত চিনের এনার্জি পাইপলাইনের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার মধ্য দিয়ে তৈরি একটি নল যুক্ত হবে।

১৯ ডিসেম্বর ২০২৩-এ, শ্রীলঙ্কা সরকার দ্বীপের এক্সক্লুসিভ ইকনমিক জোনে (ইইজেড) গবেষণা পরিচালনাকারী বিদেশী জাহাজের উপর
এক বছরের জন্য স্থগিতাদেশ ঘোষণা করে। ২৫ অক্টোবর চিনা গবেষণা জাহাজ শি ইয়াং ৬-‌এর আগমনের পরে এটি ঘোষণা করা হয়েছিল। তাছাড়া, নয়াদিল্লির নিরাপত্তা উদ্বেগ উপেক্ষা করে শ্রীলঙ্কার ন্যাশনাল অ্যাকুয়াটিক রিসোর্সেস রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি (নারা)-র সঙ্গে গবেষণা সংক্রান্ত সমঝোতার বিষয়ে আগেই দেওয়া সম্মতির সঙ্গেও এই স্থগিতাদেশ ছিল সংঘাতমূলক। নারা জোর দিয়েছিল যে যৌথ গবেষণার অনুমতি দেওয়া উচিত, এবং তারা চিনা জাহাজে সহযোগিতামূলক গবেষণা করতে আগ্রহী।


শ্রীলঙ্কা সরকার দ্বীপের এক্সক্লুসিভ ইকনমিক জোনে (ইইজেড) গবেষণা পরিচালনাকারী বিদেশী জাহাজের উপর এক বছরের জন্য স্থগিতাদেশ ঘোষণা করে।



বিক্রমসিংহের শাসনের বর্তমান পশ্চাদপসরণ ছিল নিরাপত্তা উদ্বেগের একটি দুর্বল বিশ্লেষণ। সরকার কর্তৃক স্থগিতাদেশ ঘোষণার জন্য যে দুটি কারণ ব্যাখ্যা করা হয়েছে তা হল আসন্ন ২০২৪ সালের নির্বাচন এবং এই ধরনের গবেষণা কার্যক্রমের জন্য আয়োজক সংস্থার সক্ষমতা বিকাশের সময়ের অভাব। এই উভয় কারণই শ্রীলঙ্কা ও ভারতে চিনা জাহাজের দ্বারা সৃষ্ট প্রকৃত নিরাপত্তা হুমকি থেকে অনেক দূরের। যদিও স্থগিতাদেশ ভারতকে সন্তুষ্ট করবে, চিনা গবেষণা জাহাজগুলিকে স্থান দেওয়ার জন্য বিক্রমসিংহের শাসনের প্রতিশ্রুতির বিপরীত এই কাজকে চিন একটি দুর্বল পদক্ষেপ হিসাবে বিবেচনা করবে। সরকারের এই আকস্মিকভাবে নীতি পরিবর্তনের পরিণতি তার সম্পর্ককে প্রভাবিত করবে।

চিনকে হতাশ করার আরও একটি বাহ্যিক বিপদ রয়েছে। এটি চিনের অর্থায়নে নির্মিত মাইটসোন বাঁধ প্রকল্পে লক্ষিত হয়েছে, যা
২০১১ সাল থেকে স্থগিত আছে। বাঁধ নির্মাণের জন্য চিনের সঙ্গে পূর্বে যে সমঝোতাপত্র (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছিল, তাতে পরিবেশগত ও মানবিক কারণ বিবেচনা করা হয়নি। স্থানীয়দের কাছে  ইরাবদী নদী এবং এর পবিত্র তাৎপর্য যথেষ্ট বেশি। এমওইউ-‌তে প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সময় আনুমানিক ১২,০০০ মানুষকে বাস্তুচ্যুত করার পরিবেশগত ক্ষতি বিবেচনা করা হয়নি। সিদ্ধান্তের উপর স্থগিতাদেশ এবং মতবদল বেজিংকে বিচলিত করেছে।

স্থগিতাদেশের কয়েক সপ্তাহ আগে শি জিনপিংয়ের বিশেষ দূত এবং স্টেট কাউন্সিলর শেন ইকিন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বিক্রমসিংহের সঙ্গে দেখা করতে শ্রীলঙ্কা সফর করেছিলেন। এই বার্তাটি ইকিন নিয়ে এসেছিলেন যে, বেজিং-‌এর কৌশলগত বৃত্ত শ্রীলঙ্কা ও মায়ানমারকে একত্রিত করেছে, এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) বন্দর এবং অর্থনৈতিক করিডোরকে সংযুক্ত করেছে। "চিন শ্রীলঙ্কায় চিন-মায়ানমার অর্থনৈতিক করিডোর সম্প্রসারণকেও অগ্রাধিকার দিচ্ছে", ইকিন
বলেছেন। প্রেসিডেন্ট বিক্রমসিংহে অর্থনৈতিক সুবিধা দেখে শ্রীলঙ্কাকে মায়ানমারের সঙ্গে যুক্ত করার বিআরআই প্রস্তাব মেনে নেন। তিনি বলেন, "বিআরআই-তে অংশগ্রহণকারী শ্রীলঙ্কার মতো দেশগুলি উদ্যোগের দ্বিতীয় ধাপে যাত্রা শুরু করার জন্য প্রস্তুত, যা আরও উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক অবদান রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।"


বেজিং-‌এর কৌশলগত বৃত্ত শ্রীলঙ্কা ও মায়ানমারকে একত্রিত করেছে, এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) বন্দর এবং অর্থনৈতিক করিডোরকে সংযুক্ত করেছে।



পাকিস্তানের চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর (সিপিইসি)-‌এর পরিবর্তে মায়ানমারের 'চিন-মায়ানমার অর্থনৈতিক করিডোর (সিএমইসি)' ব্যবহার করে শ্রীলঙ্কাকে পূর্ব ভারত মহাসাগরের সঙ্গে যুক্ত করার দুটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, রিজিওনাল কমপ্রিহেনসিভ ইকনমিক পার্টনারশিপ (আরসিইপি) ব্যবহার করে প্রেসিডেন্ট বিক্রমসিংহে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার সমাধান হিসেবে পূর্ব এশিয়া ও আসিয়ান বাণিজ্যকে অগ্রাধিকার দেন। চিন এটিকে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অর্থনীতির সঙ্গে শ্রীলঙ্কাকে সংযুক্ত করার জন্য বিক্রমসিংহের নীতিকে সমর্থন করার একটি সুযোগ হিসাবে দেখে, আবার একই সঙ্গে বিআরআই কিয়াউকফিউ বন্দর ও হাম্বানটোটা বন্দরকে আরও কাছাকাছি সংযুক্ত করার নিজস্ব কৌশলগত উদ্দেশ্যের জন্য চাপ দেয়। এর লক্ষ্য মালাক্কা প্রণালীর বিকল্প খুঁজে বার করা এবং চিনের
মালাক্কা উভয়সঙ্কট প্রশমিত করা।

শ্রীলঙ্কা ও মায়ানমারকে সংযুক্ত করার জন্য চিনের এই প্রচেষ্টার কারণ ভারত-সমর্থিত সিটোয়ে বন্দরের উন্নয়ন। আদতে এটি একই উপকূলে চিনা-অর্থায়নকৃত কিয়াউকফিউ বন্দরকে রক্ষা করার জন্য একটি কৌশল। আশেপাশের ভূ-রাজনীতি সত্ত্বেও শ্রীলঙ্কা ও মায়ানমারের রাজনৈতিক অভিজাতদের বিজয়ী করে বিআরআই পরিকাঠামোকে সংযুক্ত করার লক্ষ্যে চিনা সম্প্রসারণ অব্যাহত থাকবে। কিয়াউকফিউ বন্দরের তুলনায় সিটোয়ে বন্দরের উন্নয়নের অগ্রগতিতে বিলম্ব ইতিমধ্যেই ভারতের সম্পর্কে শ্রীলঙ্কায় জনসাধারণের ধারণাকে প্রভাবিত করেছে। চিনারা ইতিমধ্যেই
কিয়াউকফিউ বন্দরের মাধ্যমে মূল ভূখণ্ড চিনের সঙ্গে গ্যাস সরবরাহ লাইন সংযুক্ত করেছে

দ্বিতীয়টি হল শ্রীলঙ্কা ও মায়ানমারের মধ্যে থেরবাদী বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক সংযোগ। এটি চিনের গ্লোবাল সিভিলাইজেশনাল ইনিশিয়েটিভ (জিসিআই)-‌এর মাধ্যমে দেশগুলিকে আরও ঘনিষ্ঠ করবে। বৌদ্ধ ধর্মীয় সংযোগের কারণে শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানের তুলনায় শ্রীলঙ্কা-মায়ানমার সংযোগ একটি কার্যকর বিকল্প। থেরবাদ বৌদ্ধধর্ম, যা শ্রীলঙ্কা ও মায়ানমারের জনসংখ্যার উপর আধিপত্য বিস্তার করে, চিনের জন্য তার বৃহত্তর জিসিআই প্রকল্পের বৌদ্ধ বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বি-বিআরআই) চালানোর একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম।


আশেপাশের ভূ-রাজনীতি সত্ত্বেও শ্রীলঙ্কা ও মায়ানমারের রাজনৈতিক অভিজাতদের বিজয়ী করে বিআরআই পরিকাঠামোকে সংযুক্ত করার লক্ষ্যে চিনা সম্প্রসারণ অব্যাহত থাকবে।



আশ্চর্যজনকভাবে, চিন একটি অ-ধর্মীয় কমিউনিস্ট শাসন থেকে চলে গিয়েছে কনফুসিয়ানিজমের পুনরুত্থানের দিকে, যা সাংস্কৃতিক বিপ্লবের সময় তাদের কমিউনিস্ট নেতা মাও জে দং দ্বারা সমাহিত হয়েছিল। রেড গার্ডরা কনফুসিয়ান মন্দির ধ্বংস করে, পুথি পুড়িয়ে দেয়, এবং সন্ন্যাসীদের সমাধি অপবিত্র করে। প্রেসিডেন্ট শি মাওয়ের বিকল্প পথ নিয়েছেন। তিনি চিনা সংস্কৃতির কনফুসিয়ান মূলকে গ্রহণ করেছেন এবং এটিকে মার্কসবাদী আদর্শের সঙ্গে যুক্ত করেছেন — এটি "ভাগ করা ভবিষ্যৎ"-‌এর দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে এশিয়ার অনেক দেশকে জয় করার একটি কৌশল। এই প্রোপাগান্ডা নতুন টেলিভিশন সিরিজ “
হোয়েন মার্কস মেট কনফুসিয়াস” থেকে স্পষ্ট। 'নরম শক্তির' মাধ্যমে সিসিপি চৈনিকীকরণ প্রকল্পের লক্ষ্য পশ্চিমী দেশগুলির বিপরীতে সাধারণ ভালোর প্রতি চিনের প্রতিশ্রুতিতে আস্থা ফিরিয়ে আনা।


বিআরআই-তে বৌদ্ধধর্ম (বি-বিআরআই) 

বর্তমানে পরিকাঠামোগত কূটনীতির পাশাপাশি সিসিপি-‌র অনুমোদন নিয়ে বৌদ্ধ ধর্মের মাধ্যমে নরম শক্তি (‌সফট পাওয়ার)‌ কূটনীতিও পরিচালিত হচ্ছে। চিনকে জিসিআই-‌এর সৌজন্যে বৌদ্ধধর্মের মাধ্যমে জীবনকে উন্নত করার জন্য একটি হিতৈষী শক্তি হিসাবে তুলে ধরা হয়, এবং এইভাবে তার বৃহত্তর নরম শক্তি কৌশলের অংশ হিসাবে চিন শ্রীলঙ্কায় তার নরম শক্তির প্রচারের জন্য ধর্ম ব্যবহার করছে।

দক্ষিণ চিন সাগর বৌদ্ধধর্ম গোলটেবিলের অষ্টম সংস্করণ ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল, "ওয়াকিং টুগেদার ইন হারমনি অ্যান্ড গ্যাদারিং দ্য উইজডম অফ দ্য সিল্ক রোড" থিমের অধীনে। ফোরামে ২৫টি দেশের ৪০০-রও বেশি সন্ন্যাসী, পণ্ডিত, সরকারি কর্মকর্তা এবং প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। রাজাপক্ষে ভ্রাতৃদ্বয় — প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী — অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন। সভাগুলি হান চাইনিজ, চাইনিজ তিব্বতি এবং থেরবাদ বৌদ্ধধর্মকে সংযুক্ত করার চেষ্টা করেছিল। শান্তিপূর্ণ দক্ষিণ চিন সাগরের জন্য পারস্পরিক শিক্ষা এবং জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি করা ছিল ফোরামের অন্তর্নিহিত মিশন। চিনের বৌদ্ধ সমিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়িন শুন সম্মেলনে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন, এবং তিনি চাইনিজ পিপলস পলিটিক্যাল কনসালটেটিভ কনফারেন্স (সিপিপিসিসি)-‌এর সদস্য। ডঃ গেরি গ্রুট লক্ষ্য করেন যে 'সিপিপিসিসি-‌তে প্রতিনিধিত্ব সাধারণত চিনের ইউনাইটেড ফ্রন্ট ওয়ার্ক ডিপার্টমেন্ট (ইউএফডব্লিউডি)', যা সিসিপি কেন্দ্রীয় কমিটির একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ, তার সঙ্গে সহযোগিতার জন্য একটি পুরস্কার। প্রেসিডেন্ট শি ইউএফডব্লিউডিকে সিসিপি-‌র অন্যতম "জাদু অস্ত্র" বলে অভিহিত করেছেন, কারণ এটি তার সদস্যদের ৪০,০০০-এ উন্নীত করতে সহায়তা করেছিল এবং এটি পলিটব্যুরো সদস্য দ্বারা পরিচালিতসিএসআইএস রিপোর্ট অনুসারে, ইউএফডব্লিউডি-‌কে শ্রীলঙ্কাসহ অনেক দেশে গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ব্যক্তিত্বসহ বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুর জন্য ব্যবহৃত রাজনৈতিক যুদ্ধের জন্য একটি মূল্যবান হাতিয়ার হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। চিনের ইউএফডব্লিউডি রাজনৈতিক অভিজাত, ধর্মীয় নেতা ও জনসাধারণকে জয় করার জন্য বৌদ্ধ ধর্মের মাধ্যমে নরম শক্তির কূটনীতিতে জড়িত। এটি একটি উদ্ভাবনী কৌশল যা বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠদের সঙ্গে কাজ করবে। এই অঞ্চলে ভূ-রাজনৈতিক এবং ভূ-অর্থনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বৌদ্ধ আখ্যান ব্যবহার করা কৌশলগত বিষয়।


গবেষণা জাহাজের উপর শ্রীলঙ্কার স্থগিতাদেশ অস্থায়ীভাবে তার জলে চিনা গবেষণাকে সীমিত করবে। যাই হোক, শ্রীলঙ্কার নীতি বৃত্তের জন্য প্রধান উদ্বেগ হল কীভাবে তারা চিনের ভূ-কৌশলগত সম্প্রসারণকে বাধা দেবে। শ্রীলঙ্কাকে মায়ানমারের সঙ্গে সংযুক্ত করার প্রস্তাবটি শ্রীলঙ্কার নেতৃত্ব কোনও দীর্ঘমেয়াদি বিবেচনা বা কৌশলগত প্রভাব সম্পর্কে স্পষ্ট অনুধাবন ছাড়াই গ্রহণ করেছিল।


অসঙ্গ অবেয়গুনাসেকেরা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও ভূ-রাজনীতি বিশ্লেষক এবং শ্রীলঙ্কার কৌশলগত উপদেষ্টা।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.