-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
বর্ধিত আয়ু এবং সংকুচিত পারিবারিক সহায়তা ব্যবস্থার কারণে ভারতের বয়স্ক নাগরিকদের জন্য প্রয়োজন জরুরি, মুদ্রাস্ফীতি-সমন্বিত পেনশন এবং যত্ন নীতির নিশ্চয়তা।
হরিয়ানার গুরুগ্রামে এক বয়স্ক দম্পতির পরিত্যক্ততা ও চরম অবহেলার সাম্প্রতিক ঘটনাটি সমসাময়িক ভারতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন উদ্বেগের বিষয়গুলির মধ্যে একটির —বয়স্কদের যত্ন — উপর আলোকপাত করেছে। ২০২৫ সালে, ভারতের জনসংখ্যার প্রায় ১০.১ শতাংশ বয়স্ক ব্যক্তি, এবং ২০৩১ সালে তাঁদের অংশ আরও বেড়ে ১৩.১ শতাংশ হওয়ার এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ২০ শতাংশে পৌঁছনোর সম্ভাবনা রয়েছে। রাজ্যগুলির মধ্যে কেরালায় জনসংখ্যার মধ্যে বয়স্ক ব্যক্তিদের অনুপাত সবচেয়ে বেশি, ১৬.৫ শতাংশ, এবং তার পরেই রয়েছে তামিলনাড়ু (১৩.৬ শতাংশ), হিমাচল প্রদেশ (১৩.১ শতাংশ) ও পঞ্জাব (১২.৬ শতাংশ)। ক্রমবর্ধমান সংখ্যা সত্ত্বেও, ভারতের বয়স্করা জন-পরিসরের আলোচনায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনুপস্থিত। যদিও কেন্দ্র ও রাজ্য উভয় স্তরের সরকার কর্তৃক কিছু কল্যাণমূলক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, বয়স্কদের উদ্বেগ খুব কমই সংবাদ মাধ্যমে প্রাধান্য পায়, এবং বয়স্করা রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হননি। যে দেশের রাজনীতি মূলত বয়স্ক ব্যক্তিদের দ্বারা প্রভাবিত, সেখানে এই ঘটনাটি অবশ্যই অবাক করার মতো। ঠিক যেমন ঘটেছে উল্লিখিত ক্ষেত্রে, সেভাবেই সাধারণত নির্যাতনের সঙ্গে সম্পর্কিত ঘটনাগুলিই আমাদের সজাগ হয়ে বসে বয়স্কদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা করতে প্ররোচিত করে।
বয়স্ক ব্যক্তিরা — যাঁদের চিকিৎসা ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি — তাঁরা লক্ষ্যনির্ভর যত্ন এবং আর্থিক নিরাপত্তার অভাবে আরও বেশি সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
প্রবীণদের মূল্য দেওয়া এবং পিতা-মাতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার উপর গভীর বিশ্বাস স্থাপনকারী দেশ হিসেবে, ঐতিহ্যগতভাবে সন্তানরা প্রবীণদের যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করে আসছে। গত দুই থেকে তিন দশকের জনসংখ্যাতাত্ত্বিক এবং আর্থ-সামাজিক রূপান্তর পরিবর্তনের দাবি রাখে। প্রথমত, ভারতীয়রা এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি দিন বাঁচেন। স্বাধীনতার পর থেকে ভারতে আয়ু উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। চিত্র ১-এ দেখানো হয়েছে, ৬০ বছর বয়সে পুরুষ ও মহিলাদের বাকি আয়ু বর্তমানে যথাক্রমে ১৭.৫ বছর এবং ১৯ বছর ধরা হয়েছে। বয়স্কদের মধ্যে সবচেয়ে বয়স্ক, অর্থাৎ অশীতিপরদের সংখ্যাও দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালের ইন্ডিয়া এজিং রিপোর্ট অনুসারে ২০০০ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ৮০+ ব্যক্তির জনসংখ্যা ১২৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যেখানে মোট জনসংখ্যা বেড়েছে ৩৪ শতাংশ। জনসংখ্যার অনুমান ইঙ্গিত দেয় যে, ২০২২ থেকে ২০৫০ সালের মধ্যে ৮০+ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তির জনসংখ্যা ২৭৯ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে, যেখানে একই সময়ে মোট জনসংখ্যা বৃদ্ধি মাত্র ১৮ শতাংশে নেমে আসবে। তার উপর, অতি নির্ভরশীল বৃদ্ধা মহিলারা সবচেয়ে বয়স্ক জনসংখ্যার একটি বড় অংশ হবেন। ফলস্বরূপ, যত্নের চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
দ্বিতীয়ত, কাজের জন্য ক্রমবর্ধমান অভিবাসন এবং আন্তঃপ্রজন্মগত সম্পর্কের দুর্বলতার কারণে যৌথ পরিবার ব্যবস্থা — ভারতের যত্ন ব্যবস্থার ভিত্তি — দ্রুত ভেঙে পড়ছে। তৃতীয়ত, যদিও ভারতের নারী কর্মীদের অংশগ্রহণের হার তুলনামূলকভাবে কম এবং মহিলারা যত্নের সর্বাধিক দায়িত্ব বহন করে চলেছেন, মহিলাদের তাঁদের বাড়ির বাইরে বেতনভোগী শ্রমে নিযুক্ত করা এখন বেশ সাধারণ ঘটনা, বিশেষ করে শহরাঞ্চলে। তার উপর, পরিবারের ছোট আকারের কারণে, ভাইবোনেদের মধ্যে যত্নের দায়িত্ব ভাগাভাগি করা আর সম্ভব নয়, যার ফলে এক বা দুটি সন্তানের উপর বেশি চাপ পড়ে।
চিত্র ১: সকল রাজ্যব্যাপী লিঙ্গ অনুসারে ৬০ বছর বয়সে আয়ুষ্কাল, ২০১৫-১৯
সূত্র: ইন্ডিয়া এজিং রিপোর্ট ২০২৩
ভারতে পেনশনের পরিমাণ কম থাকায় বয়স্কদের মধ্যে আর্থিক দুর্বলতা অত্যন্ত বেশি, প্রায় ৭৩.৭ শতাংশ বয়স্ক পুরুষ এবং ৮৯.২ শতাংশ বয়স্ক মহিলা, যাঁরা সংগঠিত খাতে কাজ করেছেন তাঁরা কোনও পেনশন পান না। কর্মজীবনে সঞ্চয় করা অর্থই প্রায়শই বয়স্কদের বেঁচে থাকার একমাত্র উৎস। ২০০০ সালের পরে মূল্যস্ফীতির চাপ এবং স্থির আয়ের সম্পদের উপর কম সুদের হার বয়স্কদের এককালীন সঞ্চয়ের ক্রয়ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করেছে। ফলস্বরূপ, উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি চিকিৎসা ব্যয় সহ অশীতিপর ব্যক্তিরা আরও বেশি সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। যেহেতু অশীতিপর ব্যক্তির সন্তানরা সাধারণত নিজেরাই প্রবীণ নাগরিক, যাঁরা চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন এবং তাঁদের পিতামাতাকে সহায়তা করার জন্য আর্থিক সংস্থান ও ক্ষমতার অভাব রয়েছে, তাই রাষ্ট্র এবং জনসম্প্রদায়কে তাঁদের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা বাড়াতে হবে।
ভারতের সবচেয়ে বয়স্ক নাগরিকদের — যাঁদের বেশিরভাগই সঞ্চয়, পারিবারিক সহায়তা বা বিদ্যমান কল্যাণ ব্যবস্থার বাইরে বেঁচে থাকেন — যত্ন নেওয়ার জন্য রাষ্ট্র ও জনসম্প্রদায়কে এগিয়ে আসতে হবে।
বর্তমানে, ইন্দিরা গান্ধী জাতীয় বৃদ্ধাশ্রম পেনশন প্রকল্প (ইগনোঅ্যাপস)-এর আওতায় সামাজিক পেনশন শুধুমাত্র অতি দরিদ্রদের জন্যই প্রযোজ্য। অনেক রাজ্যে এটি মৌলিক খরচও মেটাতে ব্যর্থ হয়। এর কারণ হল কেন্দ্রের অবদান প্রতি মাসে মাত্র ৫০০ টাকা। চিত্র ২-এ দেখানো হয়েছে, ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে পেনশনের পরিমাণের উল্লেখযোগ্য তারতম্য রয়েছে। হরিয়ানা (৩,০০০ টাকা), অন্ধ্রপ্রদেশ (২,৭৫০ টাকা), দিল্লি (২,৫০০ টাকা) এবং সিকিমের (২,৫০০ টাকা) মতো রাজ্যের বয়স্করা উচ্চতর রাজ্যের অবদানের কারণে বেশি পেনশন পান। অন্যদিকে, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, বিহার, দমন ও দিউ, গোয়া, মণিপুর ও নাগাল্যান্ডে, ৮০ বছরের বেশি বয়সী বয়স্ক ব্যক্তিরা কেবল ৫০০ টাকা পান, কারণ এই রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি মোটেও কোনও অবদান রাখে না।
চিত্র ২: ৮০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের জন্য ইগনোঅ্যাপস-এর অধীনে রাজ্যভিত্তিক নগদ হস্তান্তর
সূত্র: সংসদ প্রশ্ন , শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক, রাজ্যসভা, তারকাবিহীন প্রশ্ন নং ২৪৯৫, ১০.০৮.২০২৩
বিঃদ্রঃ:
*অন্ধকার অঞ্চলগুলি কম পেনশন প্রাপ্তির ইঙ্গিত দেয়
**লেখক "ফ্লোরিশ" ব্যবহার করে মানচিত্র তৈরি করেছেন
২০০২ সালে দ্বিতীয় বিশ্ব বার্ধক্য বিষয়ক সম্মেলনে গৃহীত মাদ্রিদ আন্তর্জাতিক বার্ধক্য কর্মপরিকল্পনা ও রাজনৈতিক ঘোষণাপত্রে 'সকল বয়সের জন্য সমাজ' গড়ে তোলার উপর জোর দেওয়া হয়েছে, যা নীতি গঠনের ক্ষেত্রে একটি ভাল দৃষ্টান্ত হিসেবে কাজ করে। এটি তিনটি মূল নীতিগত অগ্রাধিকারের উপর জোর দেয়:
১) বার্ধক্য এবং উন্নয়ন, অর্থাৎ, বয়স্ক ব্যক্তিদের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় পূর্ণ অংশগ্রহণকারী হতে এবং এর সুবিধাগুলি ভাগ করে নিতে সহায়তা করা
২) স্বাস্থ্য ও সুস্থতাকে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত প্রসারিত করা
৩) সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত ও সক্ষম করা।
ভারত সরকার বয়স্কদের জন্য একটি ব্যাপক যত্ন কর্মসূচি তৈরির দিকে ছোট ছোট পদক্ষেপ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে দরিদ্রদের জন্য সামাজিক পেনশন, যেমন ইন্দিরা গান্ধী জাতীয় বৃদ্ধ বয়স পেনশন প্রকল্প (ইগনোঅ্যাপস) এবং ইন্দিরা গান্ধী জাতীয় বিধবা পেনশন প্রকল্প (আইজিএনডব্লিউপিএস), যা জাতীয় সামাজিক সহায়তা কর্মসূচির অধীনে দেওয়া হয়। কোভিড-১৯ অতিমারির সময় সরকার বয়স্কদের অগ্রাধিকার দিয়ে তাদের টিকা দেওয়ার প্রথম সুযোগ দিয়েছে। সম্প্রতি, আয়ুষ্মান ভারত প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার আওতায় ৭০ বছরের বেশি বয়সী সকল প্রবীণ নাগরিকের জন্য সর্বজনীন স্বাস্থ্য বিমা কভারেজের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। অভিভাবক ও প্রবীণ নাগরিকদের রক্ষণাবেক্ষণ ও কল্যাণ আইন এবং প্রবীণ নাগরিকদের জন্য একাধিক নীতিমালার মাধ্যমে প্রবীণ নাগরিকদের সুরক্ষা ও কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্যও সরকার আইন প্রণয়ন করেছে। বেশ কয়েকটি রাজ্য, বিশেষ করে কেরালা, প্রবীণ নাগরিকদের জন্য নীতি ও পরিকল্পনা চালু করেছে।
তবে, ভারতের প্রবীণ নাগরিকেরা যাতে তাঁদের শেষ বছরগুলি মর্যাদা, সুস্বাস্থ্য এবং সন্তুষ্টিতে কাটান তা নিশ্চিত করার জন্য, মাদ্রিদ আন্তর্জাতিক কর্মপরিকল্পনায় চিহ্নিত তিনটি নীতি নির্দেশিকা অনুসারে দেশের প্রবীণদের জন্য একটি লক্ষ্যনির্ভর যত্ন কর্মসূচি প্রয়োজন। প্রথমত, প্রবীণদের সঙ্গে উন্নয়ন সুবিধা ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য কেন্দ্রকে শুধু দারিদ্র্যসীমার নিচের ব্যক্তিদের জন্য নয়, বরং ৮০ বছরের বেশি বয়সী সকল ব্যক্তির জন্য মূল্যস্ফীতি-সূচকযুক্ত সর্বজনীন পেনশন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এই আয়ের মাধ্যমে খাদ্য, ওষুধ, চিকিৎসা পরীক্ষা, ডাক্তারের পরামর্শের খরচ, আশ্রয় এবং গরম পোশাক সহ মৌলিক খরচগুলি পর্যাপ্ত পরিমাণে মেটানো উচিত। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ বেশ কিছু ধনী পরিবারের পক্ষেও বয়স্ক রোগীদের ক্রমবর্ধমান চিকিৎসা খরচ মেটানো ক্রমশ কঠিন হয়ে পড়ছে, বিশেষ করে তাঁদের প্রাথমিক যত্নদাতারা প্রায়শই অবসরপ্রাপ্ত হওয়ায়।
ভারতের বয়স্ক জনসংখ্যার মর্যাদা নিশ্চিত করার জন্য একটি সর্বজনীন, মূল্যস্ফীতি-সমন্বিত মৌলিক আয় এবং স্থানীয়ভাবে পরিচালিত যত্নের মডেল অপরিহার্য।
দ্বিতীয়ত, যদিও ৭০ বছরের বেশি বয়সী বয়স্কদের জন্য একটি সর্বজনীন স্বাস্থ্য বিমা কর্মসূচির সাম্প্রতিক ঘোষণা প্রশংসনীয়, এটি কেবল হাসপাতালে ভর্তির ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। বয়স্কদের জন্য একটি স্বাস্থ্য নীতি প্রয়োজন যা ওপিডি, ওষুধ, চিকিৎসা পরীক্ষা এবং ফিজিওথেরাপি সহ চিকিৎসা পরিষেবার সমগ্র পরিসরকে সমর্থন করে, যার ফলে প্রায়শই তাঁদের পকেট থেকে খরচ হয়। তৃতীয়ত, স্থানীয় সরকারগুলিকে নাগরিক সমাজ সংস্থাগুলির সঙ্গে কাজ করতে হবে যাতে এমন একটি জনসম্প্রদায়-ভিত্তিক যত্ন মডেল তৈরি করা যায় যা বয়স্কদের জন্য একটি সহায়ক পরিবেশ প্রদান করে এবং বয়স্কদের যত্নের সঙ্গে জড়িত পরিবারগুলিকে সহায়তা করে। স্থানীয় সরকার এবং নাগরিক সমাজ প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে বৃহত্তর সহযোগিতা যত্নদাতাদের সহায়তা পরিষেবা প্রদানে সহায়তা করবে (যেমন প্রশিক্ষণ, তথ্য এবং যত্নের দায়িত্ব ভাগাভাগি), বয়স্কদের জন্য জরুরি সহায়তা এনে দেবে এবং নির্যাতনের ঝুঁকি কমাবে। ভারতের গ্রামের বিপরীতে এটি বিশেষ করে শহরাঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে ঐতিহ্যবাহী মানুষের-সঙ্গে-মানুষের সম্পর্ক দুর্বল বা অনুপস্থিত। পশ্চিমী দেশগুলির বিপরীতে, ভারতে একটি বিশাল এবং তরুণ জনসংখ্যা রয়েছে যাদের কার্যকর স্বেচ্ছাসেবক কর্মসূচির মাধ্যমে গুরুতর প্রতিবন্ধী বা একা বসবাসকারী বয়স্ক ব্যক্তিদের দীর্ঘমেয়াদি সহায়তা প্রদানের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
মালঞ্চ চক্রবর্তী অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ফেলো এবং ডেপুটি ডিরেক্টর (গবেষণা)।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Dr Malancha Chakrabarty is Senior Fellow and Deputy Director (Research) at the Observer Research Foundation where she coordinates the research centre Centre for New Economic ...
Read More +