-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
জলবায়ু পরিবর্তন ভারতে খাদ্য সুরক্ষা ঝুঁকিগুলিকে নতুন আকার দিচ্ছে, যা দাবি করে জলবায়ু তথ্যকে নিয়ন্ত্রক কাঠামোর সঙ্গে জরুরিভাবে একীভূত করা হোক।
এপ্রিল মাসে ভারতের বেশ কয়েকটি রাজ্যে অস্বাভাবিকভাবে সময়ের আগে গ্রীষ্মের সূচনা হয়েছিল। এর ফলে শুধু চরম তাপমাত্রাই নয়, খাদ্যে বিষক্রিয়া ও পাকস্থলীর সংক্রমণের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছিল। তাপমাত্রার ক্রমাগত বৃদ্ধি এবং বৃষ্টিপাতের ধরন অনিয়মিত হয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে খাদ্যবাহিত অসুস্থতাগুলি — যা একসময় মূলত দুর্বল স্বাস্থ্যবিধি বা উপযুক্ত সংরক্ষণের অভাবের ফলাফল হিসাবে দেখা হত — ক্রমবর্ধমানভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঠিক যেমন চরম তাপ এখন আর আবহাওয়া সংক্রান্ত বিক্ষিপ্ত ঘটনা নয়, বরং একটি পুনরাবৃত্ত জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা, তেমনভাবেই জলবায়ুসৃষ্ট খাদ্য সুরক্ষা ঝুঁকিও একটি নীরব ও অবমূল্যায়িত সংকট হিসাবে আবির্ভূত হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তন ভারতের খাদ্য ব্যবস্থার দুর্বলতাকে তীব্রতর করছে — উৎপাদন বা উপভোক্তার প্লেটে যা পৌঁছয় তার সুরক্ষা, উভয় ক্ষেত্রেই। এই ক্রমবর্ধমান বিপদ সত্ত্বেও, ভারতের জলবায়ু অভিযোজন এবং খাদ্য সুরক্ষা কৌশলগুলি বিচ্ছিন্ন রয়েছে, এবং এভাবে যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে আমাদের এমন বিপদের প্রেক্ষিতে সাড়া দেওয়ার ক্ষমতাকে সীমিত করে।
তাপ-সম্পর্কিত অসুস্থতা এবং মৃত্যুর অপ্রতুল ট্র্যাকিংয়ের মতো, খাদ্যজনিত অসুস্থতাগুলি প্রায়শই কম রিপোর্ট করা হয়, সঠিকভাবে নির্ণয় করা হয় না, এবং সাধারণ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রোগের বিভাগের অধীনে একত্রিত করা হয়।
ভারত দীর্ঘদিন ধরে খাদ্যবাহিত রোগ সংক্রান্ত জনস্বাস্থ্যের বোঝার সঙ্গে লড়াই করছে। উচ্চতর পরিবেশগত তাপমাত্রা খাদ্যে — বিশেষ করে দুগ্ধজাত পণ্য, সামুদ্রিক খাবার এবং হাঁস-মুরগির মতো পচনশীল পণ্যগুলিতে — এসচেরিচিয়া কোলাই, সালমোনেলা ও লিস্টেরিয়া জাতীয় রোগজীবাণুগুলির বৃদ্ধি উল্লেখযোগ্যভাবে ত্বরান্বিত করে। বন্যা এবং জলাবদ্ধতার মতো চরম আবহাওয়ার ঘটনাগুলি সেচের জল দূষিত করে এবং স্যানিটেশন পরিকাঠামো ব্যাহত করে এই ঝুঁকিকে আরও বাড়িয়ে তোলে। উচ্চ আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রার পরিবর্তনশীলতা উপকূলীয় রাজ্যগুলিতে বিষাক্ত পদার্থ উৎপাদনকারী জীবাণুর বিকাশের জন্য আদর্শ পরিস্থিতি তৈরি করে। এই প্রভাবগুলি তাত্ত্বিক নয়; ২০১৮ সালের কেরালার বন্যার পরে, হাসপাতালগুলি দূষিত জল এবং কাঁচা খাবার গ্রহণের সঙ্গে যুক্ত খাদ্যবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাবের তীব্র বৃদ্ধির কথা জানিয়েছে। দিল্লিতে ২০২৪ সালের তাপপ্রবাহের মতো চরম ঘটনার সময়, শহরের বাজারে জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক কোল্ড চেন স্টোরেজ বজায় রাখার চ্যালেঞ্জের কারণে মাছ-সম্পর্কিত হিস্টামিন বিষক্রিয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
এই স্পষ্ট নিদর্শনগুলি সত্ত্বেও, ভারতের প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া দুর্বলভাবে সমন্বিত। জাতীয় এবং রাজ্য পর্যায়ে হিটস্ট্রোক বা ভেক্টর-বাহিত রোগের মতো সরাসরি স্বাস্থ্য হুমকি মোকাবিলায় জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনাগুলি প্রশংসনীয় অগ্রগতি করেছে। তা সত্ত্বেও, জলবায়ু-স্বাস্থ্য আলোচনায় খাদ্য নিরাপত্তা অদ্ভুতভাবে অনুপস্থিত। বিপরীতে, ভারতের খাদ্য নিরাপত্তা ও মান কর্তৃপক্ষ (এফএসএসএআই)-এর নেতৃত্বে খাদ্যমান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাগুলি মূলত জলবায়ু-নিরপেক্ষ রয়ে গিয়েছে। পরিদর্শন প্রোটোকল, ল্যাব পরীক্ষার ব্যবস্থা এবং জনসাধারণের পরামর্শ বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তনশীলতা বা ভবিষ্যদ্বাণীমূলক আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য দ্বারা অবহিত নয়। এর ফলে একটি খণ্ডিত নীতি কাঠামো তৈরি হয়েছে, যেখানে প্রাথমিক সতর্কতা ব্যবস্থা খাদ্য সুরক্ষা প্রতিক্রিয়াগুলিকে ট্রিগার/প্ররোচিত করে না, এবং জনস্বাস্থ্য পরামর্শগুলি চরম আবহাওয়ার পরিস্থিতিতে খাদ্য-সম্পর্কিত ঝুঁকির হিসাব করতে ব্যর্থ হয়।
অধিকন্তু, সমন্বিত নজরদারির অনুপস্থিতি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দুর্বলতা উপস্থাপন করে। তাপ-সম্পর্কিত অসুস্থতা এবং মৃত্যুর অপ্রতুল ট্র্যাকিংয়ের মতো, খাদ্যজনিত অসুস্থতাগুলি প্রায়শই কম রিপোর্ট করা হয়, সঠিকভাবে নির্ণয় করা হয় না, এবং সাধারণ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রোগের বিভাগের অধীনে একত্রিত করা হয়। হাসপাতাল ব্যবস্থা খুব কমই মৌসুমী বা জলবায়ু-সম্পর্কিত উচ্চহারগুলির হিসাব রাখে, এবং স্থানীয় সরকারগুলির কাছে খাদ্য সুরক্ষা সংকট অনুমান করার জন্য উপযুক্ত ডেটার অভাব রয়েছে। এটি অনানুষ্ঠানিক খাদ্য অর্থনীতির জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যা বিশ্বব্যাপী আনুমানিক হিসাবমতো ২.৫ বিলিয়ন মানুষকে সমর্থন করে, যার মধ্যে রয়েছে রাস্তার ধারের বিক্রেতা, রাস্তার রান্নাঘর এবং খোলা বাজার। এই ক্ষেত্রগুলি অনেক নিম্ন আয়ের ভারতীয়দের দৈনন্দিন পুষ্টি সরবরাহের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। তবে, তারা জলবায়ু সংক্রান্ত চরম ঘটনার জন্য অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে ঝুঁকিপূর্ণ এবং শক্তিশালী নিয়ন্ত্রক তদারকির আওতার বাইরে থাকে। লক্ষ্যযুক্ত নজরদারি ছাড়া, প্রাদুর্ভাব প্রতিরোধযোগ্যতার পরিবর্তে প্রতিক্রিয়াশীল ব্যবস্থার সমার্থক হয়ে ওঠার ঝুঁকি থাকে।
ভারতের বিশাল দুধ, সামুদ্রিক খাবার ও হাঁস-মুরগির সরবরাহ শৃঙ্খলে হিমায়ন অবস্থার বিচ্যুতির দিকে নজর রাখতে, বিশেষ করে পরিবহণ ও সংরক্ষণের ক্ষেত্রে, এর আওতা বিস্তৃত করা যেতে পারে।
ভারতের তাপপ্রবাহ প্রতিক্রিয়ায় প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবধান পূরণ করার জন্য যেমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-সক্ষম ড্যাশবোর্ড ও স্বাস্থ্য তথ্য প্রযুক্তি সুপারিশ করা হয়েছে, একই রকম হস্তক্ষেপ জলবায়ু-সংবেদনশীল খাদ্য সুরক্ষার প্রতি দেশের দৃষ্টিভঙ্গিকে রূপান্তরিত করতে পারে। এফএসএসএআই পরিদর্শন সময়সূচির সঙ্গে ভারতের আবহাওয়া বিভাগের পূর্বাভাসকে একীভূত করা, খাদ্য বিক্রেতাদের কাছে থাকা খাদ্যের মানের অপ্রতুলতা পর্যবেক্ষণের জন্য মোবাইল-ভিত্তিক সরঞ্জাম তৈরি করা, এবং কোল্ড চেন স্টোরেজ ট্র্যাক করার জন্য ব্লকচেনের মতো উদীয়মান প্রযুক্তি স্থাপন করা এই মুহূর্তে অভিযোজনের জন্য অপরিহার্য। ভারতের বিশাল দুধ, সামুদ্রিক খাবার ও হাঁস-মুরগির সরবরাহ শৃঙ্খলে হিমায়ন অবস্থার বিচ্যুতির দিকে নজর রাখতে, বিশেষ করে পরিবহণ ও সংরক্ষণের ক্ষেত্রে, এর আওতা বিস্তৃত করা যেতে পারে। সৌরশক্তিচালিত কোল্ড স্টোরেজ এবং ডিজিটাল হাইজিন অডিট প্রদানকারী কৃষি প্রযুক্তির উদ্ভাবন সেই সব ছোট আকারের বিক্রেতাদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় সুরক্ষা প্রদান করতে পারে, যাঁরা ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা ও অসঙ্গত বিদ্যুৎ সরবরাহের মুখোমুখি হন।
তবে, কেবল প্রযুক্তিই এর মূলে থাকা পদ্ধতিগত শাসন সমস্যার সমাধান করবে না। জলবায়ু, স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তার মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক সীমাবদ্ধতা ভেঙে ফেলতে হবে। জাতীয় এবং রাজ্য পর্যায়ের জলবায়ু সক্রিয়তা পরিকল্পনাগুলিতে দুর্বলতা মূল্যায়ন ও স্থিতিস্থাপক কৌশল গ্রহণের সময় খাদ্য সুরক্ষা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এফএসএসএআই-এর ‘সঠিক খাদ্য খাও ভারত’ (ইট রাইট ইন্ডিয়া) প্রচারণার মধ্যে, যা স্বাস্থ্যকর খাদ্য ও স্বাস্থ্যবিধির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, জলবায়ু-সম্পর্কিত খাদ্য পরিচালনার অনুশীলনের মডিউলগুলি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, দীর্ঘায়িত তাপপ্রবাহের সময় বা বন্যার ঘটনার পরে, জনসাধারণের যোগাযোগ কৌশলগুলি হাইড্রেশন পরামর্শের বাইরেও প্রসারিত হওয়া উচিত, যাতে নিরাপদ খাদ্য সংরক্ষণ, উপযুক্ত ব্যবহারের সময়সীমা এবং উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ কাঁচা খাবার এড়ানোর বিষয়ে বিস্তারিত নির্দেশিকা দেওয়া যায়।
দীর্ঘায়িত তাপপ্রবাহের সময় বা বন্যার ঘটনার পরে, জনসাধারণের যোগাযোগ কৌশলগুলি হাইড্রেশন পরামর্শের বাইরেও প্রসারিত হওয়া উচিত, যাতে নিরাপদ খাদ্য সংরক্ষণ, উপযুক্ত ব্যবহারের সময়সীমা এবং উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ কাঁচা খাবার এড়ানোর বিষয়ে বিস্তারিত নির্দেশিকা দেওয়া যায়।
এই পরিবর্তনে তৃণমূল পর্যায়ের হস্তক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আশা (অ্যাক্রিডিটেড সোশ্যাল হেলথ অ্যাক্টিভিস্ট) কর্মী এবং অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা যেভাবে তাপ ঝুঁকি সম্পর্কে জনসম্প্রদায়গুলিকে শিক্ষিত করতে এবং প্রথম প্রতিক্রিয়াশীল হিসাবে কাজ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, তার অনুরূপ পথে এই নেটওয়ার্কগুলি খাদ্য স্বাস্থ্যবিধি প্রচার করতে এবং জলবায়ু-সংবেদনশীল অসুস্থতা পর্যবেক্ষণ করতে পারে। ভারতের রাস্তার খাবার বিক্রেতাদের, যাঁদের সংখ্যা প্রায় ১ কোটি, এবং ছোট মুদি বিক্রেতারা, যাঁরা প্রায়শই আনুষ্ঠানিক লাইসেন্স ব্যবস্থার বাইরে কাজ করেন, তাঁদের পৌর অংশীদারিত্বের মাধ্যমে চরম জলবায়ু ঘটনার সময় স্থানীয় খাদ্য সুরক্ষা প্রোটোকল তৈরি করতে জড়িত করা যেতে পারে। বিভিন্ন দেশে প্রমাণিত জনসম্প্রদায়-ভিত্তিক পর্যবেক্ষণ, খাদ্যজনিত অসুস্থতা ক্লাস্টারগুলির প্রাথমিক সনাক্তকরণের জন্য একটি প্রহরী হিসাবে কাজ করতে পারে, যদি এটি সঠিক প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি দ্বারা সমর্থিত হয়।
তাছাড়া, জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতার সঙ্গে খাদ্য সুরক্ষাকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার জরুরি প্রয়োজন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণদের দ্বারা বহন করা অসামঞ্জস্যপূর্ণ বোঝা থেকে উদ্ভূত হয়। বিশ্বব্যাপী প্রায় ২ বিলিয়ন নিম্ন আয়ের পরিবারগুলির মানুষ দৈনিক খাদ্য ক্রয়ের জন্য খোলা বাজারের উপর নির্ভর করেন। এঁরা খাদ্য বিষক্রিয়ার কারণে পচনজনিত ক্ষতি বা হাসপাতালে যাওয়ার খরচ বহন করতে পারেন না। শিশু, বয়স্ক এবং দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা খাদ্যজনিত অসুস্থতা থেকে জটিলতার সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে থাকেন। ঠিক যেমন তাপজনিত মৃত্যুর সংখ্যা প্রায়শই কম করে ধরা হয় এবং কম রিপোর্ট করা হয়, তেমনই জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত খাদ্যবাহিত রোগগুলি হাসপাতালে ভর্তি এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্য তথ্যের দৈনিক পরিবর্তনে অলক্ষিত থাকে।
ভারতকে জলবায়ু পরিবর্তনশীলতার দ্বারা অন্তর্নিহিতভাবে গঠিত একটি গতিশীল স্বাস্থ্য ফলাফল হিসাবে খাদ্য নিরাপত্তাকে জরুরিভাবে নতুন করে কল্পনা করতে হবে। এর জন্য নতুন প্রাতিষ্ঠানিক সংযোগ, আধুনিকীকৃত নিয়ন্ত্রক প্রোটোকল, স্থানীয় তথ্য ব্যবস্থা ও জনশিক্ষা জোরদার করা প্রয়োজন। জলবায়ু পরিবর্তন শুধু কৃষি উৎপাদনশীলতা বা খাদ্য প্রাপ্যতার জন্যই নয়, বরং খাদ্য নিরাপত্তার জন্যও একটি চ্যালেঞ্জ। ক্রমবর্ধমান জলবায়ু ঝুঁকির যুগে ভারত যদি তার জনসংখ্যার স্বাস্থ্য রক্ষা করার দিকে লক্ষ্য রাখতে চায়, তাহলে এই সংযোগকে স্বীকৃতি দেওয়া এবং সেই অনুযায়ী প্রতিক্রিয়া জানানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জলবায়ু পরিবর্তন জনস্বাস্থ্যের নিয়মগুলির পুনর্লিখন করছে, এবং খাদ্য নিরাপত্তাকে আর সমীকরণের বাইরে রাখা উচিত নয়।
অপর্ণা রায় অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর নিউ ইকোনমিক ডিপ্লোম্যাসির ফেলো এবং লিড, জলবায়ু পরিবর্তন এবং শক্তি।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Aparna Roy is a Fellow and Lead Climate Change and Energy at the Centre for New Economic Diplomacy (CNED). Aparna's primary research focus is on ...
Read More +