বিশ্বজুড়ে ভগিনী-শহর সম্পর্ক, যা সিটি টুইনিং নামেও পরিচিত, দীর্ঘকাল ধরে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, সাংস্কৃতিক বিনিময়, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং দুর্যোগ প্রস্তুতির জন্য ব্যবহারিক হাতিয়ার হিসাবে স্বীকৃত। নগর শাসন ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সংযোগস্থলে এই অংশীদারিত্বগুলি বিশ্বের বিভিন্ন অংশের শহরগুলিকে সংযুক্ত করে এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং সহযোগিতার সুযোগ প্রদান করে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে উদ্ভূত এই ধারণাটি বিভিন্ন দেশের শহরগুলির মধ্যে শান্তি ও পুনর্মিলনকে উন্নত করার লক্ষ্যে গতি লাভ করে। বিশ্বব্যাপী হাজার হাজার শহর এই অংশীদারিত্বে অংশগ্রহণ করে, এবং আরও পরস্পর নির্ভরশীল বিশ্ব সম্প্রদায়ে অবদান রাখে। যদিও ভগিনী-শহর সম্পর্কগুলি অপার সম্ভাবনার প্রস্তাব দেয়, বিদ্যমান সহযোগিতার কার্যকারিতা মূল্যায়ন করতে, চ্যালেঞ্জগুলি সনাক্ত করতে এবং প্রমাণ-ভিত্তিক নীতিগুলি প্রণয়নের জন্য এমন ব্যাপক গবেষণার ক্রমবর্ধমান প্রয়োজন রয়েছে যা এই বন্ধনের ফলাফলগুলিকে উন্নত করতে পারে ৷
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে উদ্ভূত এই ধারণাটি বিভিন্ন দেশের শহরগুলির মধ্যে শান্তি ও পুনর্মিলনকে উন্নীত করার লক্ষ্যে গতি লাভ করে।
যেহেতু বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তন, অতিমারি এবং বৈষম্যের মতো অভূতপূর্ব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, তাই এই উদ্বেগের প্রেক্ষাপটে ভগিনী-শহর সম্পর্কগুলিকে বৈশ্বিক যৌথ পদক্ষেপ ও সমস্যা সমাধানের মঞ্চ হিসাবে পুনর্মূল্যায়ন করা যেতে পারে। আধুনিক প্রযুক্তি এবং জ্ঞান বিনিময় কর্মসূচির মাধ্যমে ভগিনী-শহরগুলির মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যমগুলোকে কীভাবে শক্তিশালী করা যায়? নীতি কাঠামো কীভাবে শহুরে যমজদের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং বাণিজ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে? একটি সুস্থির বিশ্ব সম্প্রদায়কে লালন করার জন্য ভগিনী-শহরগুলিতে কীভাবে মানুষের-সঙ্গে-মানুষের সংযোগ গড়ে তোলা যেতে পারে?
বন্ধুত্বে বাধা
ভগিনী-শহর সম্পর্কের সঙ্গে যুক্ত সুবিধার ব্যাপক স্বীকৃতি সত্ত্বেও এই বিষয়ে ব্যাপক বৈশ্বিক তথ্য এবং গবেষণার অভাব রয়েছে। বিদ্যমান অধ্যয়নগুলি প্রায়শই পৃথক অংশীদারিত্ব বা আঞ্চলিক বিশ্লেষণের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, যা বিশ্বজুড়ে এই সম্পর্কের প্রভাব এবং সাফল্যের কারণগুলি সম্পর্কে ব্যাপক সিদ্ধান্তগুলিতে পৌঁছনোর পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। সমসাময়িক আন্তর্জাতিক ভূচিত্রে এর বিকশিত গতিশীলতা বিবেচনা করে ভগিনী-শহর সম্পর্কের দিকে পুনরায় দৃষ্টি দেওয়া অপরিহার্য। ভগিনী-শহর সম্পর্কের গুরুত্বকে স্বীকৃতি দিয়ে, বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন (বিএমসি) বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্সে (বিকেসি) একটি 'সিস্টার সিটি স্কোয়ার' তৈরি করতে চলেছে মুম্বই এবং বিশ্বজুড়ে তার ১৫টি বোনের মধ্যে সম্পর্ককে সম্মান জানাতে। এটি একটি পর্যটন গন্তব্য হতে চলেছে।
সমসাময়িক আন্তর্জাতিক ভূচিত্রে এর বিকশিত গতিশীলতা বিবেচনা করে ভগিনী-শহর সম্পর্কের দিকে পুনরায় দৃষ্টি দেওয়া অপরিহার্য।
অনেক ভগিনী-শহরের সম্পর্কের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং সংস্কৃতি রয়েছে, তবে তাদের প্রভাব এবং কার্যকারিতা ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, সেন্ট পিটার্সবার্গ ও ওসাকার মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও, তাদের সম্পর্ক রাজনৈতিক উত্তেজনার সম্মুখীন হয়েছিল, যা দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ককে প্রতিফলিত করে। আরেকটি ক্ষেত্রে, যেখানে জাতীয় স্তরে রাজনৈতিক মতবিরোধ শহর থেকে শহরের সম্পর্ককে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে শুরু করে, তা হল জার্মানির কোলন এবং তুর্কিয়ের ইস্তাম্বুল, যেখানে সামাজিক মূল্যবোধের পার্থক্য এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার অভাবের কারণে সামাজিক-সাংস্কৃতিক বিনিময় কর্মসূচিগুলি প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়েছিল। সুতরাং, সাংস্কৃতিক বিনিময় উদ্যোগগুলিকে অবশ্যই অন্তর্ভুক্তিমূলক, সম্মানজনক এবং সমাজের বৈশিষ্ট্যযুক্ত বৈচিত্র্যময় পরিচয় ও দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলনমূলক হতে হবে।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং স্মার্ট সিটি প্রযুক্তিগুলি ব্যবহার করে ভগিনী-শহর সম্পর্কের কার্যকারিতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করা যেতে পারে, যা বিদ্যমান কৌশলগুলি পুনর্বিবেচনা করা এবং পারস্পরিক সুবিধার জন্য এই প্রযুক্তিগত অগ্রগতিগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা অপরিহার্য করে তোলে৷ সানফ্রান্সিসকো ও সিওলের ক্ষেত্রে, অংশীদারিত্বটি স্মৃতিস্তম্ভ এবং জনসাধারণের বিবৃতি স্থাপন নিয়ে বিরোধের কারণে একটি ধাক্কার সম্মুখীন হয়েছিল, যা তাদের বাণিজ্যের ধরন এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের বিনিময়কে প্রভাবিত করে।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং স্মার্ট সিটি প্রযুক্তিগুলি ব্যবহার করে সিস্টার-সিটি সম্পর্কের কার্যকারিতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করা যেতে পারে, যা বিদ্যমান কৌশলগুলি পুনর্বিবেচনা করা এবং পারস্পরিক সুবিধার জন্য এই প্রযুক্তিগত অগ্রগতিগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা অপরিহার্য করে তোলে৷
যোগাযোগ, অর্থনৈতিক বন্ধন, সামাজিক-সাংস্কৃতিক বিনিময় ও স্থায়িত্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলিকে সম্বোধন করে এমন বিস্তৃত নগর নীতিগুলি প্রতিষ্ঠা করা শুধু যমজ শহরের জন্যই নয়, সমসাময়িক চ্যালেঞ্জগুলির সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য, সহযোগিতা করা, অতীত থেকে শিক্ষা নেওয়া এবং নতুন সুযোগগুলি গ্রহণের জন্যও অপরিহার্য। নিশ্চিত করতে হবে যে এই অংশীদারিত্বগুলি যেন একটি পরিবর্তনশীল বিশ্বে প্রাসঙ্গিক এবং প্রভাবশালী থাকে।
অতিক্রমণ: কার্যকর ও দীর্ঘস্থায়ী ভগিনী সম্পর্কের দিকে
সফল ভগিনী-শহর সম্পর্ক অবশ্যই পারস্পরিক বোঝাপড়ার প্রতিশ্রুতি, কার্যকর যোগাযোগ এবং অভিন্ন লক্ষ্যগুলির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করার মাধ্যমে চিহ্নিত করা উচিত।
❒ নীতিনির্ধারকরা আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে, নিয়মিত ফোরাম প্রতিষ্ঠা এবং ভাষা বিনিময় কর্মসূচির প্রচারের মাধ্যমে ভগিনী-শহরগুলির মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যম বাড়ানোর দিকে মনোনিবেশ করতে পারেন। ডেডিকেটেড অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনগুলি রিয়েল-টাইম যোগাযোগ সহজতর করতে পারে, এবং শহরগুলিকে অভিজ্ঞতা, সর্বোত্তম অনুশীলন, এবং অভিন্ন চ্যালেঞ্জগুলির উদ্ভাবনী সমাধানগুলি ভাগ করে নেওয়ার অনুমতি দেয়৷ বার্ষিক ফোরাম বা সম্মেলন প্রতিষ্ঠা করা, যেখানে ভগিনী শহরগুলির প্রতিনিধিরা মিলিত হতে পারেন এবং সহযোগিতামূলক সুযোগ নিয়ে আলোচনা করতে পারেন, এই বন্ধনকে শক্তিশালী করতে এবং সম্প্রদায়ের বোধকে লালন করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সিয়াটল এবং তাসখন্দের মধ্যে অংশীদারিত্ব একে অপরের সংস্কৃতি এবং দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে আরও ভাল অনুধাবনের পথ তৈরি করেছে, যা সফল উদ্যোগের দিকে চালিত করেছে। ভারতের যুগল চুক্তিগুলির মধ্যে, একটি দক্ষ অংশীদারিত্বের উদাহরণ হতে পারে কোবে ও আহমেদাবাদের মধ্যে সমঝোতা স্মারক, যা পারস্পরিক ব্যবসা, অ্যাকাডেমিক এবং সাংস্কৃতিক যোগসূত্রকে উন্নীত করে।
❒ ভগিনী-শহর সম্পর্কের প্রাথমিক লক্ষ্যগুলির মধ্যে একটি হল ভগিনী-শহরগুলির মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বকে উত্সাহিত করার জন্য কার্যকর কৌশলগুলি বিকাশের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সহযোগিতাকে উন্নত করা। সুযোগ অন্বেষণের জন্য ব্যবসার জন্য প্রণোদনা তৈরি করা, আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্যের জন্য নিয়ন্ত্রক প্রক্রিয়াগুলি সরল করা, এবং যৌথ উদ্যোগের প্রসার এই লক্ষ্যের দিকে প্রথম পদক্ষেপ হতে পারে। উপরন্তু, নীতিনির্ধারকদের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল বা শিল্প ক্লাস্টার বিকাশের সম্ভাবনা অন্বেষণ করা উচিত, যা ভগিনী-শহরদুটির শক্তি এবং ক্ষমতার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, এবং স্থিতিশীল অর্থনৈতিক বৃদ্ধির জন্য একটি মঞ্চ তৈরি করে। এমন একটি উদাহরণ হল হ্যাংজু-র বিশেষ বাণিজ্য অঞ্চল যা বোস্টনের সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতে চায়।
❒ সাংস্কৃতিক বিনিময় অনুষ্ঠান, শিল্প প্রদর্শনী এবং শিক্ষাগত অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সাংস্কৃতিক জ্ঞান, ঐতিহ্য এবং অনুশীলনের আদান-প্রদান সহজতর করা যেতে পারে। বিদেশে পড়াশোনা করতে শিক্ষার্থীদের জন্য সিস্টার-সিটি স্কলারশিপ তৈরি করা, এবং প্রতিটি শহরের সমৃদ্ধ বৈচিত্র্য এবং নিজস্ব জ্ঞান প্রদর্শন করে এমন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা, জনসম্প্রদায়ের মধ্যে বন্ধনকে শক্তিশালী করতে পারে। যেমন, কিয়োটো ও ফ্লোরেন্স প্রদর্শনী, কর্মশালা এবং তাদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক স্মৃতি উদযাপনের মাধ্যমে পর্যটনকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে ঐতিহাসিক ঐতিহ্য সংরক্ষণের উপর জোর দিয়েছে। উপরন্তু, শিক্ষা সিলেবাসে সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানকে একীভূত করা ছোটবেলা থেকেই আন্তঃসাংস্কৃতিক বোঝাপড়াকে উন্নত করতে পারে।
❒ নীতিগুলিকে অবশ্যই পরিবেশ সচেতনতা, সম্পদ সংরক্ষণ এবং সাধারণ বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের মুখে সবুজ প্রযুক্তি গ্রহণকে উৎসাহিত করতে হবে। ভগিনী-শহরগুলি পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, এবং টেকসই নগর পরিকল্পনা সম্পর্কিত প্রকল্পগুলিতে নিযুক্ত হতে পারে। ১৫-মিন-সিটি (এফএমসি)-র প্রতি মেলবোর্ন এবং থেসালোনিকির মধ্যে অংশীদারিত্ব টেকসই নগর উন্নয়নের মাধ্যমে ভাগ করা বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার এই অঙ্গীকারকে তুলে ধরে। জ্ঞান এবং সম্পদ ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে শহরগুলি আরও স্থিতিশীল ভবিষ্যতে অবদান রাখতে একসঙ্গে কাজ করতে পারে।
❒ প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জরু্রি অবস্থা অনিবার্য, এবং ভগিনী-শহরগুলিকে সঙ্কটের সময়ে একে অপরকে সমর্থন করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। পরিকল্পনাকারীরা পারস্পরিক সহায়তা চুক্তি, সম্পদ ভাগাভাগি প্রক্রিয়া এবং যৌথ প্রশিক্ষণ অনুশীলন সহ দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধার প্রোটোকল স্থাপন করতে পারেন। যেমন, ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এর সিস্টার সিটিজ ডিজাস্টার প্রিপেয়ার্ডনেস প্রোগ্রাম হাই ফং শহরের মধ্যে দুর্যোগ পরিকল্পনার উপর 'ব্যবসায়িক স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি এবং সরকারি-বেসরকারি সমন্বয় উন্নত করার' উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। অনুরূপ ব্যাপক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে যাতে ভগিনী-শহরগুলি প্রতিকূলতার মুখে সংহতি এবং স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শন করতে পারে, এবং অভিন্ন দায়িত্ব এবং সমর্থনের বোধ লালন করতে পারে।
নীতিগুলিকে অবশ্যই পরিবেশ সচেতনতা, সম্পদ সংরক্ষণ এবং সাধারণ বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের মুখে সবুজ প্রযুক্তি গ্রহণকে উৎসাহিত করতে হবে।
সফল ভগিনী-শহর অংশীদারিত্বগুলি উদ্ভাবন, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য স্থিতিশীল প্রচেষ্টা, পার্থক্য থেকে শেখা এবং অভিন্ন স্বার্থগুলিকে কাজে লাগাতে পারে। তাছাড়া নিউ আরবান অ্যাজেন্ডা শহরগুলির সহযোগিতার উপর জোর দেয় । স্থিতিশীল উন্নয়ন লক্ষ্য ১১ অর্জনের জন্য আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, নিরাপদ, স্থিতিস্থাপক এবং স্থিতিশীল শহর গড়ে তুলতে হবে, যার পরিপূরক হতে হবে নতুন এবং প্রাসঙ্গিক চিহ্নিতকারী এবং মূল্যায়ন ব্যবস্থাকে। নীতিনির্ধারক এবং পরিকল্পনাকারীরা এই ক্ষেত্রগুলিতে দৃষ্টি রেখে ভগিনী-শহরগুলির জন্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে, শক্তিশালী সংযোগ তৈরি করতে, এবং আরও আন্তঃসংযুক্ত বিশ্বে অবদান রাখতে একটি রোডম্যাপ তৈরি করতে পারেন।
আনুশা কেশরকর গাভাঙ্কর অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের একজন সিনিয়র ফেলো
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.