-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
সিবিএএম কার্যকর হওয়ার পর ভারতের ইস্পাত এমএসএমই-দের ক্রমবর্ধমান খরচ, সঙ্কুচিত বাজার প্রবেশাধিকার এবং বিশ্বব্যাপী সরবরাহ শৃঙ্খলে প্রতিযোগিতামূলক থাকার জন্য একটি উপযুক্ত ডিকার্বনাইজেশন পথের জরুরি প্রয়োজনের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।
ভূমিকা
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কার্বন বর্ডার অ্যাডজাস্টমেন্ট মেকানিজম (সিবিএএম) উচ্চ-নির্গমন আমদানির উপর কার্বন মূল্য নির্ধারণ করে খেলার ক্ষেত্রকে সকলের জন্য সমান করার লক্ষ্য রাখে, বিশেষ করে সিমেন্ট, লোহা ও ইস্পাত, অ্যালুমিনিয়াম, সার, বিদ্যুৎ ও হাইড্রোজেনের মতো ক্ষেত্রগুলিতে। ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে, এটি ইইউ-তে প্রবেশকারী বিশ্বব্যাপী উৎপাদকদের ইইউ-ভিত্তিক নির্মাতাদের মতো কার্বনের জন্য একই মূল্য দিতে বাধ্য করবে, যাতে সস্তা, উচ্চ-নির্গমন আমদানির দ্বারা ব্লকের জলবায়ু উচ্চাকাঙ্ক্ষা ক্ষুণ্ণ না হয়। যদিও সিবিএএম-অন্তর্ভুক্ত পণ্য থেকে নির্গমনের ৯৯ শতাংশেরও বেশি বর্তমানে এই ব্যবস্থার আওতায় আসে, তবে ক্ষুদ্র রপ্তানিকারকরা — যারা ৫০ টনের কম রপ্তানি করে — সাময়িকভাবে অব্যাহতিপ্রাপ্ত। তবে, এই স্বস্তি ক্ষণস্থায়ী।
এই প্রেক্ষাপটে ভারতের অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ (এমএসএমই), যা দেশের রপ্তানির প্রায় ৪৬ শতাংশকে শক্তি জোগায়, কাগজে কলমে এখন সুরক্ষিত বলে মনে হতে পারে। বাস্তবে কিন্তু অনেকেই কার্বন-নিবিড় শিল্পে কাজ করে এবং প্রায়শই বৃহৎ রপ্তানিকারকদের কাছে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্তরের সরবরাহকারী হিসেবে ইইউ-সংযুক্ত সরবরাহ শৃঙ্খলে আবদ্ধ থাকে।
যদিও সিবিএএম-অন্তর্ভুক্ত পণ্য থেকে নির্গমনের ৯৯ শতাংশেরও বেশি বর্তমানে এই ব্যবস্থার আওতায় আসে, তবে ক্ষুদ্র রপ্তানিকারকরা — যারা ৫০ টনের কম রপ্তানি করে — সাময়িকভাবে অব্যাহতিপ্রাপ্ত। তবে, এই স্বস্তি ক্ষণস্থায়ী।
২০২২ সালে, ভারত ৩১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের লোহা, ইস্পাত ও সিমেন্ট রপ্তানি করেছিল (যা সরাসরি সিবিএএম-এর লক্ষ্যবস্তু), যার প্রায় এক চতুর্থাংশ ইইউ-তে সীমাবদ্ধ ছিল। এই শিল্পগুলি ভারতের এমএসএমই বাস্তুতন্ত্রের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত, যা দ্রুত তার বিশ্বব্যাপী পদচিহ্ন বৃদ্ধি করেছে। ২০২০-২১ এবং ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে, রপ্তানিকারী এমএসএমই-এর সংখ্যা তিনগুণ বেড়ে ১.৭ লক্ষে পৌঁছেছে, এবং তাদের সামগ্রিক রপ্তানি ১৪৮.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। সিবিএএম প্রয়োগ যত এগিয়ে আসছে, ততই এই ক্রমবর্ধমান অংশটি কার্বন-সম্পর্কিত বাণিজ্য ঝুঁকির মুখোমুখি হচ্ছে। বৃহৎ সংস্থাগুলি প্রতিযোগিতামূলক থাকার জন্য কার্বন-মুক্তকরণের চাপের সম্মুখীন হওয়ার সাথে সাথে, তাদের নিম্নধারার সরবরাহকারীরা নিয়মগুলি মেনে চলার চাপের সম্মুখীন হবে, নয়তো বাজারে প্রবেশাধিকার হারানোর ঝুঁকিতে পড়বে।
এই লেখাটি যুক্তি দেয় যে ভারতকে কম কার্বন-নির্ভর ভবিষ্যতের জন্য তার এমএসএমই-গুলিকে সজ্জিত করতে হবে। পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, সবুজ হাইড্রোজেন এবং স্ক্র্যাপ-ভিত্তিক কাঁচামালের মতো সঠিক সরঞ্জাম ছাড়া এই উদ্যোগগুলি বিশ্বব্যাপী মূল্যশৃঙ্খল থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। সিবিএএম শুধু একটি জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ নয়; এটি বাণিজ্য কোথায় যাচ্ছে তার একটি সংকেত।
চিত্র ১: এমএসএমই-এর উপর ক্রমবর্ধমান বোঝা
সূত্র: লেখকের সৃষ্টি
ডি মিনিমিস ইলিউশন: কেন এমএসএমই আসলে ছাড় পায় না
ভারতের বৃহৎ কর্পোরেশনগুলি যখন সবুজ বিনিয়োগ, হাইড্রোজেন পাইলট এবং কার্বন তথ্যপ্রকাশ ব্যবস্থা নিয়ে এগিয়ে চলেছে, তখন একটি নীরব বিভাজন আরও প্রশস্ত হচ্ছে। ভারতের শিল্প বাস্তুতন্ত্রের ভিত্তি, এমএসএমই, এই যাত্রায় মূলত অনুপস্থিত। এবং সেই অনুপস্থিতির একটি মূল্য আছে।
ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য খাতের কথা ধরুন: ২০২২-২৩ সালে, এমএসএমই-গুলি মোট রপ্তানির প্রায় ২০ শতাংশ অবদান রেখেছিল, যার মূল্য ২৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। রাজকোট, কোয়েম্বাটুর ও মান্ডি গোবিন্দগড়ের মতো শিল্প ক্লাস্টারগুলিতে ছোট ফাউন্ড্রি ও রোলিং মিল রয়েছে, যেগুলি প্রায়শই পুরনো ও কয়লা-নির্ভর। যদিও এই ইউনিটগুলির অনেকগুলি প্রযুক্তিগতভাবে ইইউ-র ৫০-টন সিবিএএম রিপোর্টিং চৌকাঠের নীচে পড়ে, তবে সেই ছাড় বিভ্রান্তিকর।
যখন টিয়ার ১ সরবরাহকারীরা কার্বন উত্তরদায়ীতায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়, তখন শৃঙ্খলের প্রতিটি স্তরে চাপ পড়ে। টিয়ার ২ ও টিয়ার ৩ এমএসএমই-গুলিকে অবশ্যই অনুবর্তী হতে হবে, নাহলে মানচিত্র থেকে বাদ পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিতে হবে। ইইউ ২০২৬ সালের পরে ডি মিনিমিস ধারা পর্যালোচনা করতে প্রস্তুত, কঠোরতা সম্ভবত, ঐচ্ছিক নয়।
কেন? কারণ এগ্রেগেটর ও মার্চেন্ট রপ্তানিকারীরা প্রায়শই সীমা অতিক্রান্ত চালান একত্রিত করে। আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এর গতি ইইউ নিয়ন্ত্রকদের নয়, বরং বিশ্বব্যাপী ক্রেতাদের দ্বারা নির্ধারিত হয়। যখন টিয়ার ১ সরবরাহকারীরা কার্বন উত্তরদায়ীতায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়, তখন শৃঙ্খলের প্রতিটি স্তরে চাপ পড়ে। টিয়ার ২ ও টিয়ার ৩ এমএসএমই-গুলিকে অবশ্যই অনুবর্তী হতে হবে, নাহলে মানচিত্র থেকে বাদ পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিতে হবে। ইইউ ২০২৬ সালের পরে ডি মিনিমিস ধারা পর্যালোচনা করতে প্রস্তুত, কঠোরতা সম্ভবত, ঐচ্ছিক নয়।
এ ক্ষেত্রে ইস্পাত শিল্প (এর আয়তন, কার্বন তীব্রতা এবং গভীর এমএসএমই সংযোগের কারণে) একটি উল্লেখযোগ্য কাহিনি। ভারতের প্রাথমিক ইস্পাত তৈরির রুট, ব্লাস্ট ফার্নেস-বেসিক অক্সিজেন ফার্নেস (বিএফ-বিওএফ), কার্বন-নিবিড় এবং কয়েকটি বড় সংস্থা দ্বারা প্রভাবিত। ইন্ডাকশন ফার্নেস (আইএফ) ও ইলেকট্রিক আর্ক ফার্নেস (ইএএফ) ব্যবহার করে দ্বিতীয় রুটটি স্ক্র্যাপ স্টিল বা ডাইরেক্ট রিডিউসড আয়রন (ডিআরআই)-এর উপর নির্ভর করে, এবং ভারতের ইস্পাত উৎপাদনে প্রায় ৫৫ শতাংশ অবদান রাখে। এর মধ্যে, ২০২২ সাল পর্যন্ত, ১,২০০ টিরও বেশি ছোট ও মাঝারি আকারের ইস্পাত রি-রোলিং মিল (এসআরআরএম) বার্ষিক ৩৩ মেট্রিক টন উৎপাদন করছিল, যা ৪০০,০০০ কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছিল। তবুও প্রধান প্রযুক্তি, কয়লা-ভিত্তিক ডিআরআই, মূলত ডিকার্বনাইজেশনের সঙ্গে সংঘর্ষমূলক। বর্তমানে এটি ৩৭ মেট্রিক টন উৎপাদন করে, এবং জাতীয় ইস্পাত নীতি ২০১৭ এর অধীনে এই সংখ্যাটি আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে ৮০ এমটিপিএ ডিআরআই উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যার ৭০ শতাংশ কয়লাভিত্তিক থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর ফলে প্রায় ৮০ শতাংশ বার রপ্তানি, যা মূলত সেকেন্ডারি স্টিল থেকে আসে, পরিবেশবান্ধব প্রমাণপত্রাদির অভাবের ঝুঁকিতে পড়ে।
চিত্র ২: ভারতে ইস্পাত উৎপাদনের শ্রেণিবিভাগ 
সূত্র: ব্যুরো অফ এনার্জি এফিসিয়েন্সি
এমএসএমই-দের জন্য আসল বিপদ আইনি ডিকার্বনাইজেশন প্রয়োগ নয়, বাজার। বিশ্বব্যাপী সরবরাহ শৃঙ্খল বিকশিত হচ্ছে, এবং এমএসএমই-গুলি পিছিয়ে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এই বিপদ এই কারণে নয় যে তারা বিধি মেনে চলতে ব্যর্থ হয়েছে, বরং তাদের প্রতিযোগিতার জন্য কখনও সরঞ্জামই দেওয়া হয়নি। ডিকার্বনাইজেশন, যদি অন্তর্ভুক্তিমূলক না হয়, তবে ভারতের শিল্প ভবিষ্যতে চ্যুতি রেখা প্রসারিত করতে পারে। সকলের জন্য এক-আকারের শিল্প নীতি যথেষ্ট হবে না; এমএসএমই-দের একটি উপযুক্ত রূপান্তর কৌশল প্রয়োজন, যা তারা যেখানে অবস্থিত সেখানে তাদের চাহিদা পূরণ করে, যেখানে শীর্ষ-স্তরের খেলোয়াড়রা ইতিমধ্যেই দাঁড়িয়ে আছে সেখানে নয়।
এমএসএমই-দের জন্য উপযুক্ত ডিকার্বনাইজেশন পথ
ভারতের ক্ষুদ্র ও মাঝারি এসআরআরএম-গুলি বার্ষিক ৩৩ মেট্রিক টন ইস্পাত উৎপাদন করে, যা প্রায় ২.১ এমটিওই ব্যবহার করে। এই শক্তি ব্যবহারের প্রায় ৫৯ শতাংশ এখনও কয়লা। পঞ্জাব, গুজরাত ও তামিলনাড়ু জুড়ে ক্লাস্টারগুলি, যেখানে বেশিরভাগ ইউনিট পুরনো, কয়লা-চালিত চুল্লির উপর নির্ভর করে। পাইপযুক্ত প্রাকৃতিক গ্যাসের মতো পরিষ্কার জ্বালানিতে রূপান্তরিত হয়েছে মাত্র কয়েকটি।
চিত্র ৩: ভারতে এমএসএমই-র স্টিল রি-রোলিং ইউনিটের শক্তি খরচ
সূত্র: ব্যুরো অফ এনার্জি এফিশিয়েন্সি
একটি বাস্তবসম্মত ডিকার্বনাইজেশন পথ হল ইএএফ গ্রহণ ত্বরান্বিত করা, বিশেষ করে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি দ্বারা চালিত স্ক্র্যাপ-ভিত্তিক। ইএএফ ব্লাস্ট ফার্নেসের তুলনায় ৬০ শতাংশেরও বেশি সিওটু নির্গমন এবং শক্তির ব্যবহার কমাতে পারে, আর একই সঙ্গে লৌহ আকরিক, কোকিং কয়লা ও চুনাপাথরের মতো কাঁচামাল সংরক্ষণ করতে পারে।
অনেক এমএসএমই ইতিমধ্যেই স্ক্র্যাপ-সমৃদ্ধ অঞ্চলে কাজ করে, যা এই পরিবর্তনকে সম্ভব করে তোলে। তবে, চ্যালেঞ্জ হল মানসম্পন্ন স্ক্র্যাপ সংগ্রহ করা। ভারত যেহেতু এখনও তার স্ক্র্যাপ অর্থনীতির বিকাশ ঘটাচ্ছে, সেই কারণে দেশটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহি থেকে আমদানির উপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করে। ভারত তুরস্কের পরে পুনর্ব্যবহৃত ইস্পাত স্ক্র্যাপের বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম আমদানিকারী। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মতো দেশগুলি তাদের নিজস্ব পরিবেশবান্ধব শক্তি সরবরাহের জন্য রপ্তানি নিয়ম কঠোর করার ফলে ভারতের সরবরাহ শৃঙ্খল অতিরিক্ত চাপের সম্মুখীন হতে পারে।
একটি বাস্তবসম্মত ডিকার্বনাইজেশন পথ হল ইএএফ গ্রহণ ত্বরান্বিত করা, বিশেষ করে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি দ্বারা চালিত স্ক্র্যাপ-ভিত্তিক।
শিল্প ক্লাস্টারের মধ্যে সমযুক্ত মডিউলার, ছোট-আয়তন ইএএফ-এর দিকে পরিবর্তন এই রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে পারে। নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ এবং অবশেষে, সবুজ হাইড্রোজেন দ্বারা চালিত এই ভাগ করা ইএএফ সুবিধাগুলি এমএসএমই-গুলিকে কার্বন ক্যাপচার বা ব্লাস্ট ফার্নেস রেট্রোফিটের একটি কম-মূলধন, বৃদ্ধিযোগ্য বিকল্প প্রদান করে। এটি এমএসএমই-গুলিকে ট্রিকল-ডাউন সবুজ বিনিয়োগের উপর নির্ভর না করে ডিকার্বনাইজড মূল্যশৃঙ্খলে সক্রিয় অবদানকারী হতে দেয়।
ভারতের ইস্পাত রূপান্তরকে অবশ্যই তার উৎপাদকদের বৈচিত্র্যকে প্রতিফলিত করতে হবে। এমএসএমই-গুলির জন্য তৈরি একটি বিকেন্দ্রীভূত, স্ক্র্যাপ-ভিত্তিক উৎপাদন বাস্তুতন্ত্র শুধু জলবায়ু লক্ষ্যের জন্য প্রয়োজনীয় নয়; এটি একটি কম-কার্বন বিশ্ব অর্থনীতিতে তাদের অব্যাহত প্রাসঙ্গিকতার জন্য অপরিহার্য।
উপসংহার
এমন একটি বিশ্বে যেখানে কার্বন নিজেই একটি মূল্য হয়ে উঠছে এবং সবুজ শংসাপত্র একটি যোগ্যতা অর্জনকারী হয়ে উঠছে, এমএসএমই-গুলির বেঁচে থাকা শুধু একটি জলবায়ু সমস্যা নয়; এটি একটি অর্থনৈতিক প্রয়োজনীয়তা। সিবিএএম-এর ছাড়গুলি স্বল্পমেয়াদি শ্বাস-প্রশ্বাসের স্থান করে দিতে পারে, তবে তারা এমএসএমই-গুলিকে চলতি গভীর কাঠামোগত পরিবর্তন থেকে রক্ষা করবে না। যেখানে বিশ্বব্যাপী নির্গমনের প্রায় ২৩ শতাংশ ব্যবসায়িক পণ্যের মধ্যে নিহিত, সেখানে ভারতীয় এমএসএমই-গুলি কার্বনমুক্ত না হলে লকআউটের ঝুঁকিতে পড়বে।
সঠিক সহায়তা পেলে, তারা পুরনো, কয়লা-নির্ভর প্রক্রিয়া থেকে মডিউলার ইএএফ, স্ক্র্যাপ-ভিত্তিক উৎপাদন এবং সবুজ হাইড্রোজেন উত্তাপের মতো পরিচ্ছন্ন প্রযুক্তিতে সরে যেতে পারে। এগুলি শুধু অনুবর্তিতা সরঞ্জাম নয়, এগুলি জলবায়ু-সমন্বিত বাণিজ্যে ভারতের প্রাসঙ্গিকতা সুরক্ষিত করার দিকে এক ধাপ এগনো। ২০৩০-৩১ সালের মধ্যে ৩০০ মেট্রিক টন ইস্পাত উৎপাদন অর্জনের ভারতের লক্ষ্য, একটি সবুজ রূপান্তরের সঙ্গে তাল মিলিয়ে, শুধু তখনই সম্ভব যখন দেশের ক্ষুদ্রতম উৎপাদকদের এই প্রচেষ্টার কেন্দ্রে রাখা হবে, প্রান্তিক পর্যায়ে নয়।
মানিনী অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর ইকোনমি অ্যান্ড গ্রোথের গবেষণা সহকারী।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Manini is a Research Assistant at the Centre for Economy and Growth, ORF New Delhi. Her research focuses on the intersection of geopolitics with international ...
Read More +