-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
মার্কিন-চিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা তীব্র আকার ধারণ করেছে, জাহাজ নির্মাণ অর্থনৈতিক ও সামরিক প্রতিযোগিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ হিসাবে আবির্ভূত হচ্ছে।
ট্রাম্প প্রশাসন বাণিজ্য, শুল্ক ও অর্থনৈতিক লাভ সর্বাধিক করার উপর মনোযোগী বলে মনে হলেও সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলি ভিন্ন ইঙ্গিত দেয়। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে পরের ১০০ দিনে গৃহীত পদক্ষেপগুলি ইঙ্গিত দেয় যে মার্কিন-চিন প্রতিযোগিতা, বিশেষ করে সামুদ্রিক ক্ষেত্রে, এখন ওয়াশিংটনের যে কোনও অ্যাজেন্ডার একটি অপরিহার্য অংশ।
৯ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে, ট্রাম্প প্রশাসন মার্কিন অভ্যন্তরীণ জাহাজ নির্মাণ শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করা এবং সামুদ্রিক আধিপত্য পুনরুদ্ধারের জন্য একটি নির্বাহী আদেশ জারি করে, বিশেষ করে চিনের দ্রুত আপেক্ষিক লাভের আলোকে। এই আদেশটি প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা পুনরুদ্ধারকে অগ্রাধিকার হিসাবে তুলে ধরে। এটি বর্তমান মার্কিন প্রশাসনের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী গণপ্রজাতন্ত্রী চিনের তুলনায় তার ক্রমহ্রাসমান সামুদ্রিক আধিপত্য এবং জাহাজ নির্মাণ ক্ষমতা সম্পর্কে একটি জরুরি পরিস্থিতিকেও তুলে ধরে। তার এক মাস আগে, ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে, মার্কিন সামরিক বাহিনীর চাহিদার উপর জোর দিয়ে সামরিক প্রবীণরা মার্কিন সামুদ্রিক শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত এবং পুনর্নবীকরণ করার জন্য "সেভ আওয়ার শিপইয়ার্ড অ্যাক্ট" দাবি তোলেন। এই দুটি ঘটনাই এই উপলব্ধির দিকে ইঙ্গিত করে যে, যদি আমেরিকা এই ক্ষেত্রে তার শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রাখতে চায় তাহলে জাহাজ নির্মাণ প্রতিযোগিতায় অগ্রগতির মাধ্যমে তাকে দ্রুত তার সামুদ্রিক আধিপত্য বৃদ্ধি করতে হবে। উল্লেখ্য, গত দুই দশকে চিন তার জাহাজ নির্মাণ ক্ষমতা দ্রুতগতিতে প্রসারিত করেছে, যা এখন বিশ্বব্যাপী জাহাজ নির্মাণের ৫৩ শতাংশ।
ট্রাম্প প্রশাসন মার্কিন অভ্যন্তরীণ জাহাজ নির্মাণ শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করা এবং সামুদ্রিক আধিপত্য পুনরুদ্ধারের জন্য একটি নির্বাহী আদেশ জারি করে, বিশেষ করে চিনের দ্রুত আপেক্ষিক লাভের আলোকে।
চিন এবং যুদ্ধজাহাজ নির্মাণে আধিপত্য
গত দুই দশক ধরে বিশ্বব্যাপী জাহাজ নির্মাণের বাজার নাটকীয়ভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। ২০০০ সালের দিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্র — দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান — বাজারের ৭৪ শতাংশ দখল করেছিল, যেখানে চিন মাত্র ৫ শতাংশ দখল করেছিল। ২০২৪ সালের মধ্যে, চিনের বাজারের অংশ বেড়ে ৫৩ শতাংশে উন্নীত হয়, যেখানে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের সম্মিলিত অংশ ছিল ৪২ শতাংশ। আজ বিশ্বব্যাপী জাহাজ নির্মাণ কার্যকলাপের ১ শতাংশেরও কম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবদান।
বাণিজ্যিক জাহাজ নির্মাণে চিনের অগ্রগতি বিস্ময়কর। এর দ্রুত অগ্রগতির জন্য দেশীয় উৎপাদন, কম শ্রম খরচ, রপ্তানি-নিবিড় অর্থনীতি এবং সরকারি ভর্তুকিকে কৃতিত্ব দেওয়া যেতে পারে। যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের অগ্রগতি তুলনামূলক হারে হয়েছে। অনেক শিপইয়ার্ড দ্বৈত-ব্যবহারের উৎপাদন কেন্দ্র হিসাবে কাজ করে: বাণিজ্যিক ও যুদ্ধের জাহাজ নির্মাণ করে, সরকারের সামরিক-বেসামরিক সংমিশ্রণের অংশ হিসাবে যার লক্ষ্য বাণিজ্যিক এবং প্রতিরক্ষা খাতের মধ্যে ব্যবধান দূর করা, এবং কৌশলগত ও অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদান করা। নিচের সারণিটি চিন এবং অন্যান্য দেশের মধ্যে জাহাজ নির্মাণ ক্ষমতার ব্যবধান তুলে ধরে।
সারণি ১: প্রাপ্ত জাহাজের অর্ডার (২০২২-২৪)
|
অর্ডারবুক |
২০২২ |
২০২৩ |
২০২৪ |
|
চিন |
২,০৮৪ |
২,৫৮২ |
৩,৪১৯ |
|
দক্ষিণ কোরিয়া |
৬৭৮ |
৬৮০ |
৭১০ |
|
জাপান |
৬৫৭ |
৭১৭ |
৬৮৮ |
|
ইউরোপ |
৩০২ |
৩০২ |
৩২৪ |
|
আরওডবলিউ (বাকি বিশ্ব) |
২৩৭ (মার্কিন- ৪) |
২৭৯ (মার্কিন- ৪) |
৩২৭ (মার্কিন- ৩) |
সূত্র: বিআরএস
দ্বৈত উদ্দেশ্যে জাহাজ নির্মাণের ঘাঁটি ব্যবহার করার ক্ষমতা চিনের নৌবাহিনীর সক্ষমতাকে আরও উন্নত করেছে। দেশটির কাছে বিশ্বের বৃহত্তম সামুদ্রিক যুদ্ধবাহিনী রয়েছে, যেখানে মার্কিন নৌবাহিনীর ২১৯টির তুলনায় ২৩৪টি যুদ্ধজাহাজ রয়েছে। এর নৌবাহিনীর সম্প্রসারণ দ্রুত হয়েছে, এবং সংখ্যাগতভাবে চিনের আজ বিশ্বের বৃহত্তম নৌবাহিনী রয়েছে। এর যুদ্ধ বাহিনীতে আছে ৩৭০টিরও বেশি জাহাজ এবং সাবমেরিন, যার মধ্যে ১৪০টিরও বেশি সারফেস কমব্যাটের জন্য তৈরি। পিপলস লিবারেশন আর্মি নেভির (পিএলএএন) সামগ্রিক যুদ্ধ বাহিনী ২০২৫ সালের মধ্যে ৩৯৫টিতে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ৪৩৫টিতে উন্নীত হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। ২০০৫ সালের দিকে, মার্কিন নৌবাহিনীর নৌবহর ছিল প্রায় ৩০০টি এবং চিনের ছিল প্রায় ২০০টি। যদিও ২০৩০ সালের মধ্যে মার্কিন নৌবহরের আকার একই থাকবে, চিনের সংখ্যা ৪৫০টিতে পৌঁছবে। বাণিজ্যিক জাহাজ নির্মাণের ক্ষেত্রে, চিনের জাহাজ নির্মাণ শিল্প বছরের পর বছর ধরে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি প্রত্যক্ষ করেছে, যা তার প্রতিযোগীদের উপর যথেষ্ট নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে — যার মধ্যে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (যেমন সারণি ১-এ দেখানো হয়েছে)।
কয়েক দশক ধরে স্বল্প বিনিয়োগ এবং সুরক্ষাবাদী নীতির কারণে মার্কিন জাহাজ নির্মাণ শিল্প বৈশ্বিক মানদণ্ডের তুলনায় পিছিয়ে পড়েছে।
তবে, মার্কিন জাহাজ নির্মাণ শিল্প কোনও বহিরাগত কারণ ছাড়াই ধসে পড়তে পারে। কয়েক দশক ধরে স্বল্প বিনিয়োগ এবং সুরক্ষাবাদী নীতির কারণে মার্কিন জাহাজ নির্মাণ শিল্প বৈশ্বিক মানদণ্ডের তুলনায় পিছিয়ে পড়েছে। চিনের তুলনায় এর ক্ষমতা কম, এবং নৌবাহিনীর জাহাজ নির্মাণ প্রক্রিয়া ব্যয় বৃদ্ধি, নকশার ত্রুটি ও বিলম্বিত ডেলিভারিতে জর্জরিত। মার্কিন নৌবাহিনীকে প্রয়োজনীয় সংখ্যক জাহাজ সরবরাহে বেসরকারি সংস্থাগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তবে তারা বাজেটের চেয়ে উপরে চলে গিয়েছে এবং সময়সীমার চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে। তাছাড়া তারা নৌবাহিনীর নৌবহরের আকার বৃদ্ধির লক্ষ্য পূরণ করতে অক্ষম।
এই চ্যালেঞ্জগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর পরিকাঠামো আপগ্রেড করার ক্ষমতার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। সমুদ্রে দুর্বল ক্ষমতা ওয়াশিংটনের যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রপথ এবং চোক পয়েন্টগুলিতে আধিপত্য বিস্তারের ক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি করেছে। এই ক্ষমতা সংকটের সময় আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সময়োপযোগী নিয়ন্ত্রণ এবং বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য রুট রক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যা মার্কিন নৌবাহিনীর একটি মূল ভূমিকা।
ইন্দো-প্যাসিফিকে বর্ধিত উপস্থিতি
সামুদ্রিক শক্তি হিসেবে চিনের বিশ্বব্যাপী উত্থান তার আশপাশের অঞ্চল এবং তার বাইরে সমুদ্রপথ নিয়ন্ত্রণের উচ্চাকাঙ্ক্ষার উপর মনোযোগ আরও তীব্র করে তুলেছে। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে এর ক্রমবর্ধমান জবরদস্তিমূলক কার্যকলাপ ফিলিপিন্স, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানের মতো দেশগুলির মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। প্যাসিফিক অঞ্চল — যা প্রধান মার্কিন মিত্রদের আবাসস্থল এবং চিনা কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কেন্দ্রবিন্দু — মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ক্ষমতার অনুকূল ভারসাম্য বজায় রাখাকে অগ্রাধিকার দেয়। তার উপর, তাইওয়ানের জলসীমার বিরুদ্ধে বেজিংয়ের ক্রমবর্ধমান যুদ্ধবাজ মনোভাব অনিশ্চয়তা এবং জরুরি প্রয়োজন আরও বাড়িয়ে তুলেছে। এই প্রসঙ্গে হাউস আর্মড সার্ভিসেস কমিটির জন্য মার্কিন সহকারী প্রতিরক্ষা সচিবের সাম্প্রতিক ব্রিফিংয়ে চিনের ক্রমবর্ধমান আক্রমণাত্মক আচরণ তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ করে চিনের বর্ধিত সামরিক গঠন এবং দ্রুত বর্ধনশীল ক্ষমতার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। আর জোর দেওয়া হয়েছে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরোধ ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তার উপর।
আর্কটিক ফ্রন্ট
আমেরিকা যে ব্যাপক সামুদ্রিক আধিপত্য চায় তার জন্য আর্কটিক জলপথ এই ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতায় আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্রন্ট হয়ে উঠছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে নৌচলাচল সহজতর হচ্ছে। চিন এই উচ্চ উত্তরে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক সুযোগের প্রতি আগ্রহী হতে পারে। রাশিয়ার সঙ্গে অংশীদারিত্বে এটি আর্কটিক অঞ্চলে জাহাজ চলাচলের রুট তৈরি করছে। ৩৫০০ মাইল দীর্ঘ উত্তর সমুদ্র রুট তৈরির জন্য একটি সহযোগিতা কৌশল তৈরি করতে রুশ ও চিনা কর্মকর্তাদের একটি উপকমিটি ২০২৪ সালের নভেম্বরে বৈঠক করে।
এত অর্ডার প্রায় অসম্ভব হলেও কৌশলগতভাবে অবস্থিত গ্রিনল্যান্ড নিয়ন্ত্রণের উপর তাঁর মনোযোগ এ কথাই প্রমাণ করে যে, আর্কটিক প্রতিযোগিতা তীব্রতর হচ্ছে এবং এই অঞ্চলে নিজের অবস্থান বজায় রাখার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রয়াসী হচ্ছে।
আর্কটিক অঞ্চলে বছরব্যাপী প্রবেশাধিকার বজায় রাখার ক্ষেত্রে আইসব্রেকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চিন সম্প্রতি আর্কটিক জলে তিনটি আইসব্রেকার মোতায়েন করেছে, যা তার 'মেরু উচ্চাকাঙ্ক্ষা' চিত্রিত করে। অন্যদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার আইসব্রেকার বহর নিয়ে লড়াই করছে, যার একমাত্র অবশিষ্ট আইসব্রেকার পরিষেবা শেষ হওয়ার কাছাকাছি। ২০২৪ সালে তারা আর্কটিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং এই অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক কার্যকলাপ মোকাবিলা করার জন্য আইসব্রেকার সহযোগিতা প্রচেষ্টা বা আইস প্যাক্টের জন্য কানাডা ও ফিনল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারি তৈরি করেছিল। ২০২৫ সালের শুরুতে ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৪০টি বড় কোস্টগার্ড আইসব্রেকার অর্ডার দেবে। এত অর্ডার প্রায় অসম্ভব হলেও কৌশলগতভাবে অবস্থিত গ্রিনল্যান্ড নিয়ন্ত্রণের উপর তাঁর মনোযোগ এ কথাই প্রমাণ করে যে, আর্কটিক প্রতিযোগিতা তীব্রতর হচ্ছে এবং এই অঞ্চলে নিজের অবস্থান বজায় রাখার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রয়াসী হচ্ছে।
সামনের পথ
আমেরিকার জাহাজ নির্মাণ শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করা একটি কঠিন কাজ। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে ওয়াশিংটনের চ্যালেঞ্জগুলি সঠিকভাবে তুলে ধরা হয়েছে — 'জাহাজ নির্মাণের সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য একটি ব্যাপক পদ্ধতির প্রয়োজন, যার মধ্যে রয়েছে ধারাবাহিক ফেডারেল তহবিল নিশ্চিত করা, মার্কিন পতাকাবাহী এবং নির্মিত জাহাজগুলিকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাণিজ্যিকভাবে প্রতিযোগিতামূলক করে তোলা, আমেরিকার সামুদ্রিক উৎপাদন ক্ষমতা (সামুদ্রিক শিল্প ঘাঁটি) পুনর্নির্মাণ করা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মীদের নিয়োগ, প্রশিক্ষণ এবং ধরে রাখা।' ট্রাম্প প্রশাসনের অসঙ্গতির জন্য, আমেরিকার সামুদ্রিক পুনরুজ্জীবনের চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে রয়েছে স্থিতিশীল তহবিল, আন্তঃসংস্থা সহযোগিতা, চিনের তুলনায় এর আপেক্ষিক ক্ষমতার বাস্তবসম্মত মূল্যায়ন, এবং বিভিন্ন পরামিতি জুড়ে এর অগ্রগতি ট্র্যাক করতে ভবিষ্যতের জন্য একটি রোডম্যাপ।
আমেরিকার জন্য সামুদ্রিক আধিপত্য পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ দীর্ঘমেয়াদে তার স্বার্থরক্ষায় সক্ষমতা তৈরির আশু প্রয়োজনের উপর জোর দেয়। মার্কিন নৌবাহিনীর দ্বি-গোলার্ধীয় ফোকাস হল ইন্দো-প্যাসিফিক, ল্যাটিন আমেরিকা এবং আর্কটিক অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা। বাণিজ্যিক ও কৌশলগত স্বার্থকে সংযুক্ত উপায়ে মোকাবিলা করার জন্য এর ক্ষয়িষ্ণু জাহাজ নির্মাণ শিল্পের পুনর্নির্মাণ ওয়াশিংটনের জন্য একটি নতুন সূচনার ইঙ্গিত দিতে পারে।
বিবেক মিশ্র অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের ডেপুটি ডিরেক্টর।
অক্ষত সিং অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের রিসার্চ ইন্টার্ন।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Vivek Mishra is Deputy Director – Strategic Studies Programme at the Observer Research Foundation. His work focuses on US foreign policy, domestic politics in the US, ...
Read More +
Akshat Singh is a Research Intern with the Strategic Studies Programme at the Observer Research Foundation. ...
Read More +