ভারত মহাসাগরে বিকশিত ভূ-রাজনীতিকে মহাশক্তি-রাজনীতির দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করা অব্যাহত রয়েছে। ভারত মহাসাগর একটি বিশিষ্ট কৌশলগত ক্ষেত্র হিসাবে আবির্ভূত হওয়ার পাশাপাশি বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতিকে আকার দিচ্ছে, এবং বেশ কয়েকটি বড় শক্তি এই অঞ্চলের দিকে মনোযোগ দিয়েছে। প্রধান বৈশ্বিক শক্তিগুলি ভারত মহাসাগর অঞ্চলকে ক্রমবর্ধমানভাবে অগ্রাধিকার দিয়েছে, কারণ এতে বাণিজ্যের অবাধ প্রবাহের সুবিধার জন্য প্রধান শিপিং লেন রয়েছে, এবং তার পাশাপাশি আছে সামুদ্রিক সম্পদ। স্বভাবতই, এই অঞ্চলকে নিরাপত্তা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা অনুসরণ করা হয়েছে। এটি এই অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত স্বার্থসম্পন্ন প্রধান শক্তিগুলির মধ্যে প্রতিযোগিতার সূচনা করেছে। ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিনের মতো এই অঞ্চলের প্রধান শক্তিগুলি তাদের যথেষ্ট সামরিক সক্ষমতা সহ ভারত মহাসাগরে সামুদ্রিক নিরাপত্তা স্থাপত্য গঠনে স্বাভাবিকভাবেই প্রধান ভূমিকা গ্রহণ করেছে।
যাই হোক, এই দেশগুলি ভারত মহাসাগরের ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক মন্থনগুলিকে কীভাবে দেখে তা খতিয়ে দেখার জন্য এই অঞ্চলের ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলির উপর নজর ফেরানো গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, ভারত মহাসাগরের সামুদ্রিক পরিসরে ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলি এবং অন্য বড় শক্তিগুলির মধ্যে একটি পার্থক্য বোঝা প্রয়োজন। যদিও এ কথা সত্য যে বৃহৎ শক্তিগুলি এই অঞ্চলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত বিকাশশীল বাণিজ্য ও নিরাপত্তা নেটওয়ার্কে সংযুক্ত থাকার মাধ্যমে এই অঞ্চলে তাদের অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি করেছে, তাদের বাধ্যবাধকতাগুলি শুধুই কৌশলগত প্রকৃতির বলে মনে হয়। বিপরীতে, ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলি তাদের অবস্থানগত উপস্থিতির কারণেই ভারত মহাসাগরে অংশীদারিত্ব করে। ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলির কৌশলগত ও নিরাপত্তা বাধ্যবাধকতাগুলি স্পষ্টতই তাদের সামুদ্রিক পরিচয় দ্বারা গঠিত। অতএব, তারা তাদের সামুদ্রিক পরিধিতে পরিবর্তিত ভূ-রাজনৈতিক সমীকরণ দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হতে থাকে। ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলি কীভাবে তাদের সামুদ্রিক ভূগোলের সঙ্গে যোগাযোগ করে তা এই খতিয়ে দেখার প্রয়োজনকে আরও প্ররোচিত করে।
ভারত মহাসাগরের ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক মন্থনগুলিকে কীভাবে দেখে তা খতিয়ে দেখার জন্য এই অঞ্চলের ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলির উপর নজর ফেরানো গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, ভারত মহাসাগরের সামুদ্রিক পরিসরে ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলি এবং অন্য বড় শক্তিগুলির মধ্যে একটি পার্থক্য বোঝা প্রয়োজন।
ভারত মহাসাগর বর্তমানে দুটি বড় শক্তি ভারত ও চিনের মধ্যে প্রাধান্যের জন্য একটি কৌশলগত প্রতিযোগিতার সাক্ষী। ভারত সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক স্থাপত্য গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে ভারত মহাসাগরে তার নিযুক্তির ভিত্তি হিসাবে এই অঞ্চলে নিজের ভৌগোলিক উপস্থিতি জোরদার করে চলেছে। অন্যদিকে, ভারত মহাসাগরে তার পদচিহ্ন প্রসারিত করার জন্য চিনের প্রচেষ্টা চলছে, বিশেষ করে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই)-এর মাধ্যমে এই অঞ্চলের ছোট ও উন্নয়নশীল দ্বীপরাষ্ট্রগুলির সঙ্গে জড়িত থেকে। এটি ইন্দো-প্যাসিফিকের উদীয়মান ভূ-কৌশলগত প্রতিযোগিতার সঙ্গে মিলে ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলির জন্য তাদের বৈদেশিক নীতি ও নিরাপত্তা উদ্দেশ্যগুলির মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ ও দ্বিধা উভয়ই উপস্থাপন করে। এই প্রেক্ষাপটে, সেশেলসকে পুরোপুরি আলাদা বলে মনে হচ্ছে। ভূগোলের একটি দ্বীপপুঞ্জ চরিত্র-সহ সেশেলস পশ্চিম ভারত মহাসাগর অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ অংশের মধ্যে কৌশলগতভাবে অবস্থিত।
অল্প জনসংখ্যার সঙ্গে সেশেলস স্বাভাবিকভাবেই তার অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা স্বার্থের জন্য বৈদেশিক শক্তির উপর নির্ভরশীল। এর ভূগোলের সামুদ্রিক চরিত্রের কারণে সমুদ্রজাত বাণিজ্যের উপর সেশেলসের নির্ভরতা এবং সমুদ্রের চ্যালেঞ্জগুলি প্রশমিত করার জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা তার প্রধান অগ্রাধিকার ক্ষেত্র। এর জন্য, সেশেলস তার স্বার্থ সর্বাধিক করতে বৈদেশিক শক্তির উপর নির্ভরশীল। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, প্রচুর বৈদেশিক শক্তি সেশেলসের অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা স্বার্থের জন্য কৌশলগত চিন্তাভাবনার সঙ্গে জড়িত। এর মধ্যে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি (ইউএই), ভারত ও চিন। বহুপাক্ষিকভাবে, সেশেলসের ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশন (আইওআরএ)-এ সক্রিয় উপস্থিতি রয়েছে। তবে বৃহত্তর ভূ-রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে সেশেলসের গুরুত্ব প্রধান শক্তিগুলির মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জায়গা হিসাবে সীমাবদ্ধ থাকেনি।
পশ্চিম ভারত মহাসাগরে সেশেলস
সূত্র: নেশনস অনলাইন প্রোজেক্ট
যাই হোক, ভূ-রাজনীতি ও মহাশক্তি প্রতিযোগিতার ঊর্ধ্বে উঠে অন্য কয়েকটি বিশিষ্ট সামুদ্রিক নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ সেশেলসের মতো একটি ছোট দ্বীপরাষ্ট্রের জন্য লক্ষণীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে প্রাথমিকভাবে অপ্রচলিত সামুদ্রিক নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ, যেমন সামুদ্রিক জলদস্যুতা ও জলবায়ু পরিবর্তনের ক্রমবর্ধমান চ্যালেঞ্জের দ্বারা সৃষ্ট সামুদ্রিক হুমকি অন্তর্ভুক্ত। এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে সেশেলসের জন্য এই জাতীয় চ্যালেঞ্জগুলি অস্তিত্বগত চ্যালেঞ্জ। একটি দ্বীপরাষ্ট্র হিসাবে, সেশেলস তার নিরাপত্তা ও জাতীয় স্বার্থের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিকের জন্য তার সামুদ্রিক পরিধির উপর নির্ভরশীল। এর মধ্যে রয়েছে নিরাপত্তার গুরুত্বপূর্ণ মাত্রা — যেমন মানব নিরাপত্তা, জ্বালানি নিরাপত্তা, খাদ্য নিরাপত্তা। এটি সেশেলসকে নীল অর্থনীতিতে — একটি ধারণা যা বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতিতে একটি সামুদ্রিক বর্ণন হিসাবে আকর্ষণ অর্জন করেছে বলে মনে হচ্ছে — আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়ার জন্য প্ররোচিত করেছে। দ্বীপরাষ্ট্রগুলি মহাসাগরের মাঝখানে অবস্থিত, যার সঙ্গে মহাদেশীয় পরিসরগুলির কোনও আঞ্চলিক সংযোগ নেই। এর জন্য তাদের সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতির উপর নির্ভর করতে হয়।
একইভাবে, সেশেলসের কাছেও সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও শাসনের অ্যাজেন্ডাগুলি তার জাতীয় স্বার্থ পূরণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই আলোকে সামুদ্রিক নিরাপত্তা, শাসন, ও ভারত মহাসাগরে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে সেশেলস কীভাবে জাতীয় স্বার্থ অনুসরণ করার জন্য তার সামুদ্রিক পরিচয় তৈরি করতে চেয়েছে, তা বিশ্লেষণ করা সহায়ক হবে। এ কথা ব্যাপকভাবে স্বীকৃত যে ছোট রাষ্ট্রগুলি প্রায়শই বড় শক্তির প্রতিযোগিতার মুখে নিজেদেরকে কঠিন অবস্থানে দেখতে পায়। যাই হোক, সেশেলসের ক্ষেত্রে এর কৌশলগত দুর্বলতাগুলির মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলার জন্য একটি মাপা পদ্ধতি লক্ষণীয়। প্রথমত, এই কৌশলগত দুর্বলতা কী? পণ্ডিতরা উল্লেখ করেছেন যে সেশেলস একটি 'চতুর্গুণ দুর্দশার শিকার', যার মধ্যে রয়েছে দুর্বল হিসাবে অপ্রতিসম শক্তি সম্পর্ক, কম জনসংখ্যার ফলে কূটনৈতিক কর্মীর ঘাটতি, কম সামরিক বাজেটের কারণে নিজস্ব বিস্তৃত সামুদ্রিক পরিধি রক্ষা করতে অক্ষমতা, এবং নিরাপত্তা নিশ্চয়তা চাইবার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ কোনও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর অভাব।
এ কথা ব্যাপকভাবে স্বীকৃত যে ছোট রাষ্ট্রগুলি প্রায়শই বড় শক্তির প্রতিযোগিতার মুখে নিজেদেরকে কঠিন অবস্থানে দেখতে পায়। যাই হোক, সেশেলসের ক্ষেত্রে এর কৌশলগত দুর্বলতাগুলির মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলার জন্য একটি মাপা পদ্ধতি লক্ষণীয়।
এই দ্বিধাগুলির সমাধানের জন্য বৈদেশিক শক্তির উপর নির্ভর করতে হয়। উপরে উল্লিখিত হিসাবে, সেশেলস তার জাতীয় স্বার্থের প্রধান উদ্বেগগুলি প্রশমনের জন্য বেশ কয়েকটি বৈদেশিক শক্তির সঙ্গে নিযুক্ত রয়েছে। যাই হোক, ভারত মহাসাগরে ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা সেশেলসের মতো একটি ছোট রাষ্ট্রের জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। একদিকে, ভারত মহাসাগরে তার পদচিহ্ন প্রসারিত করার জন্য চিনের অব্যাহত প্রচেষ্টা অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে অঞ্চলের দেশগুলির সঙ্গে সংযুক্ত। অন্যদিকে, ভারত এবং সমমনস্ক দেশগুলিও নিরাপদ, অবাধ ও উন্মুক্ত সামুদ্রিক পরিসর গড়ে তোলার জন্য ভারত মহাসাগরের ছোট দেশগুলির সঙ্গে বৃহত্তর সম্পৃক্ততার জন্য জোর দিয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, ভারত মহাসাগরে উদ্ভূত ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে সেশেলস যেভাবে তার জাতীয় স্বার্থ অনুসরণ করেছে, তাতে পরিমাপিত ক্রমাঙ্কনের একটি উল্লেখযোগ্য ধারাবাহিকতা রয়েছে বলে মনে হচ্ছে। সেশেলস জোটভুক্ত না হওয়া এবং কোনও একদিকে নির্ভর না করার বিষয়ে সতর্ক ছিল, যা এটিকে বিভিন্ন প্রধান শক্তির মধ্যে ভারসাম্য রাখার জন্য বৃহত্তর সুযোগ সরবরাহ করেছে। সেশেলস ভারত, চিন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সম্পর্ক বজায় রেখেছে।
এই দ্বিধাগুলির সমাধানের জন্য বৈদেশিক শক্তির উপর নির্ভর করতে হয়। উপরে উল্লিখিত হিসাবে, সেশেলস তার জাতীয় স্বার্থের প্রধান উদ্বেগগুলি প্রশমনের জন্য বেশ কয়েকটি বৈদেশিক শক্তির সঙ্গে নিযুক্ত রয়েছে। যাই হোক, ভারত মহাসাগরে ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা সেশেলসের মতো একটি ছোট রাষ্ট্রের জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে।
যাই হোক, সেশেলসের বৈশ্বিক ব্যস্ততার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক আরও বেশি মনোযোগ পাওয়ার যোগ্যতা রাখে। ঐতিহাসিকভাবে, সেশেলসের অঞ্চলটি নীল জলের নৌবাহিনীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ২০০০-এর দশকের গোড়ার দিকে, সোমালিয়ার উপকূলে ক্রমবর্ধমান জলদস্যুতার পরে কৌশলগত অবস্থানের কারণে সেশেলস আরও বিশিষ্টতা অর্জন করে। পশ্চিম ভারত মহাসাগরের বিস্তীর্ণ সামুদ্রিক বিস্তৃতির মধ্যে এর ভৌত অবস্থান কৌশলগত বিশিষ্টতা লাভ করেছে। গুরুত্বপূর্ণভাবে, বিশ্ব বাণিজ্যের অবাধ প্রবাহের জন্য পশ্চিম ভারত মহাসাগর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে বিভিন্ন প্রধান শক্তি এই অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এই আলোকে, সেশেলস এই প্রধান শক্তিদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ মনোযোগ অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
সূত্র: ব্রিটানিকা
ইন্দো-প্যাসিফিক নির্মাণের গুরুত্ব অর্জন, পশ্চিম ভারত মহাসাগরে প্রধান খেলোয়াড়দের ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততা, এবং এই অঞ্চলে জলদস্যু বিপদের প্রত্যাবর্তনের ফলে সেশেলস প্রধান শক্তিদের সঙ্গে সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে অঞ্চলটির সামুদ্রিক নিরাপত্তা স্থাপত্য গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তার স্বার্থকে সর্বাধিক করার সুযোগ পেয়েছে। নিজের অবস্থান এবং ক্ষমতার অবস্থা বিবেচনা করে, সেশেলস প্রধান শক্তিদের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়ানোর মাধ্যমে সমুদ্রবাহিত চ্যালেঞ্জগুলি প্রশমিত করার প্রচেষ্টাকে সহজতর করার জন্য উপযুক্ত। যাই হোক, এর জন্য সেশেলসকে একটি ভারসাম্যপূর্ণ ও মাপা পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে, এবং ভারত মহাসাগরে চলতি ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতায় জড়িয়ে না-পড়ার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এর সামুদ্রিক অবস্থানকে ব্যবহার করে বৈদেশিক শক্তির সঙ্গে জড়িত হওয়া সেশেলসের জাতীয় স্বার্থকে সর্বোত্তমভাবে পূরণ করে।
সায়ন্তন হালদার অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের গবেষণা সহকারী।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.