-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
ট্রাম্প ২.০-এর অধীনে মার্কিন জলবায়ু সমর্থন হ্রাস পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারত তার দূষণহীন জ্বালানির ভবিষ্যৎ এবং বিশ্বব্যাপী জলবায়ু নেতৃত্ব রক্ষার জন্য নতুন অংশীদারদের সন্ধান করছে।
ভারত সম্প্রতি তার দূষণহীন জ্বালানি রূপান্তরের এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে পৌঁছেছে এবং ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে অভূতপূর্ব ২৫ গিগাওয়াট (জিডব্লিউ) পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি ক্ষমতা বৃদ্ধির রেকর্ড করেছে, যা দেশটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ বার্ষিক বৃদ্ধি। জীবাশ্ম-বহির্ভূত জ্বালানি ক্ষমতা এখন ২২২.৮৬ গিগাওয়াট ছাড়িয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারত বিশ্বের দূষণহীন জ্বালানি ভবিষ্যতের ভিত্তিপ্রস্তর হিসাবে নিজেকে দৃঢ় ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। যাই হোক, এই অগ্রগতি গ্রিড অন্তর্ভুক্তি ও সীমিত ভাণ্ডার ক্ষমতা থেকে শুরু করে অসম শক্তি অধিকার পর্যন্ত… অবিরাম কাঠামোগত চ্যালেঞ্জগুলির কথাও বলে, যা শক্তিশালী আন্তর্জাতিক সহযোগিতার অব্যাহত প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘকাল ধরে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি, প্রযুক্তি অংশীদারিত্ব এবং গ্রিন বাণিজ্যিক শৃঙ্খলের মাধ্যমে ভারতের দূষণহীন জ্বালানি উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি অনুঘটকের ভূমিকা পালন করে আসছে। তবে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্যারিস চুক্তি থেকে দ্বিতীয় বার প্রত্যাহার এবং দূষণহীন জ্বালানি অর্থায়ন থেকে আবার পিছিয়ে যাওয়া একটি স্পষ্ট সঙ্কেত পাঠিয়েছে: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জলবায়ু সহযোগিতার জন্য ক্রমবর্ধমান অবিশ্বস্ত অংশীদার হয়ে উঠছে। এই নীতিগত পরিবর্তনগুলি ভারতের পরিবেশবান্ধব রূপান্তরের মূল স্তম্ভগুলি অর্থাৎ আর্থিক প্রবাহ ও প্রযুক্তিতে প্রবেশাধিকার থেকে শুরু করে বিশ্ব বাজার সংযোগ পর্যন্ত… সব কিছুকেই ব্যাহত করেছে।
জীবাশ্ম-বহির্ভূত জ্বালানি ক্ষমতা এখন ২২২.৮৬ গিগাওয়াট ছাড়িয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারত বিশ্বের দূষণহীন জ্বালানি ভবিষ্যতের ভিত্তিপ্রস্তর হিসাবে নিজেকে দৃঢ় ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
ক্রমবর্ধমান অনিশ্চয়তার কারণে ভারতকে তার জলবায়ু কূটনীতির পন্থা পুনর্বিবেচনা করতে হচ্ছে। ভূ-রাজনৈতিকভাবে বাস্তবসম্মত এবং কাঠামোগতভাবে স্থিতিশীল কৌশল তৈরি করতে এখন ভারতকে অবশ্যই অংশীদারিত্বে বৈচিত্র্য আনতে হবে ও জলবায়ু বহুপাক্ষিকতার জন্য নতুন উদ্যোগ নিয়ে নিজের সম্পৃক্ততা কৌশল পুনর্বিবেচনা করতে হবে। তাই ভারতের সামনে জরুরি প্রশ্নগুলি হল: জলবায়ু কর্মকাণ্ড থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরে আসার ফলে কী কী বাধা তৈরি হবে এবং ভারতকে তার সবুজ রূপান্তর লক্ষ্যগুলি অর্জনে কে সাহায্য করতে পারে?
প্রথম বাধা হল জলবায়ু অর্থায়ন নিশ্চিত করা। প্রায় ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার জলবায়ু বিনিয়োগের মাধ্যমে মার্কিন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অর্থায়ন কর্পোরেশনের (ডিএফসি) তরফে দূষণহীন জ্বালানি প্রকল্পগুলিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। আর্থিক প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হলে ভারত এই ক্ষেত্রে মাত্রা ও গতি হারানোর ঝুঁকির মুখে পড়বে। এখন ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) একটি বিশ্বাসযোগ্য ও স্থিতিশীল অংশীদার হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। ভারত-ইইউ ক্লিন এনার্জি অ্যান্ড ক্লাইমেট পার্টনারশিপের (সিইসিপি) মাধ্যমে ইইউ মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু এবং গুজরাতের মতো রাজ্যগুলিতে শক্তি দক্ষতা উন্নয়ন, পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানির গ্রিড সমন্বয় এবং উপ-জাতীয় পর্যায়ে দূষণহীন জ্বালানি অবকাঠামোকে সমর্থন করে ২০০ মিলিয়ন ইউরোরও বেশি ছাড়ের অর্থায়ন ও প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সিইসিপি ২০২৫-২৮ পর্যায়ে সহায়তা বৃদ্ধি করার জন্য প্রস্তুত থাকায় মার্কিন প্রতিশ্রুতির দোদুল্যমানতার ফলে যে অর্থায়নের অভাব রয়েছে তা পূরণ করার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ভারতকে একটি স্থায়ী বাধা অতিক্রম করতে হবে: রাজ্য-স্তরের খণ্ডিত পরিকল্পনা এবং বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা যা উপ-জাতীয় পর্যায়ে বিনিয়োগ পৌঁছনোকে বাধাগ্রস্ত করে। এই অংশীদারিত্বকে শক্তিশালী করতে এবং ইউরোপীয় জলবায়ু অর্থায়নের প্রবাহকে ত্বরান্বিত করতে ভারতকে অবশ্যই ইইউ শ্রেণিবিন্যাসের মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ আরও স্পষ্ট, নির্ভরযোগ্য বিনিয়োগ শৃঙ্খল প্রদান করতে হবে, রাজ্য জুড়ে সবুজ প্রকল্পগুলির বৃহত্তর সমন্বয় নিশ্চিত করতে হবে এবং নতুন চালু হওয়া ভারত-ইইউ বাণিজ্য ও প্রযুক্তি কাউন্সিলের মতো প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক সমন্বয় সাধন করতে হবে।
ধারাবাহিক মার্কিন প্রযুক্তিগত ও আর্থিক সহায়তায় সমর্থিত স্ট্র্যাটেজিক ক্লিন এনার্জি পার্টনারশিপ (এসসিইপি) ব্যাটারি স্টোরেজ, গ্রিড আধুনিকীকরণ এবং দূষণহীন রেলপথের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
দ্বিতীয় বাধা হল সহযোগিতামূলক অবকাঠামো যা ভারতের পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত করে। ধারাবাহিক মার্কিন প্রযুক্তিগত ও আর্থিক সহায়তায় সমর্থিত স্ট্র্যাটেজিক ক্লিন এনার্জি পার্টনারশিপ (এসসিইপি) ব্যাটারি স্টোরেজ, গ্রিড আধুনিকীকরণ এবং দূষণহীন রেলপথের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। উন্নত লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির উপর যৌথ গবেষণা, স্মার্ট গ্রিড উন্নয়নের জন্য সহায়তা এবং ভারতীয় রেলওয়ের ডিকার্বনাইজেশন বা কার্বনমুক্তকরণের জন্য সম্ভাব্য অধ্যয়ন এই সম্পৃক্ততার গভীরতাকেই দর্শায়। এর পাশাপাশি, তামিলনাড়ুতে একটি সৌর উৎপাদন সুবিধার জন্য টাটা পাওয়ারকে মার্কিন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অর্থ কর্পোরেশনের ৪২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ছাড়মূলক ঋণ অভ্যন্তরীণ ক্ষমতা জোরদার করতে সাহায্য করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত অংশগ্রহণ ছাড়া এই প্রচেষ্টাগুলি স্থগিত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
এই প্রেক্ষিতে, জার্মানি এবং ইইউ - শক্তি দক্ষতা, বিকেন্দ্রীভূত নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং পরিবেশবান্ধব পরিবহণের নেতৃস্থানীয় দেশ - এই শূন্যস্থান পূরণের জন্য উপযুক্ত অবস্থানে রয়েছে। জিআইজেড (ডয়েশে গেশেলশাফট ফুর ইনটারনাটিওনালে জুসামেনারবেট) এবং সিইসিপি-র মাধ্যমে তারা গুজরাত, তামিলনাড়ু এবং মহারাষ্ট্রে সৌর মিনি-গ্রিড, বৈদ্যুতিক গতিশীলতা পাইলট ও পৌর শক্তি ব্যবস্থা-সহ নানাবিধ প্রকল্পের সহ-উন্নয়ন করেছে। দীর্ঘমেয়াদি যৌথ উদ্যোগ গ্রহণ, পরিবেশবান্ধব কর্মসংস্থানের জন্য বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ চালু এবং গ্রিড ইন্টিগ্রেশন পাইলটগুলিতে সহ-বিনিয়োগের মাধ্যমে ভারত এই সম্পর্কগুলিকে আরও গভীর করতে পারে। ভারতের শক্তি মিশ্রণ আরও পরিবর্তনশীল হয়ে উঠার সঙ্গে সঙ্গে - বিশেষ করে সৌর এবং বায়ু-সমৃদ্ধ রাজ্যগুলিতে - গতি বজায় রাখার জন্য নমনীয় গ্রিড ও স্মার্ট স্টোরেজ সমাধান অপরিহার্য হবে।
তৃতীয় উদ্বেগের বিষয় হল প্রযুক্তি স্থানান্তর। মার্কিন-ভারত অংশীদারিত্ব ঐতিহাসিক ভাবে পিএসিই-আর এবং আইসিইটি ইনিশিয়েটিভের মতো কর্মসূচির মাধ্যমে পরিষ্কার প্রযুক্তি উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করেছে, যা সবুজ হাইড্রোজেন, বৈদ্যুতিক যানবাহন (ইভি) ব্যাটারির রসায়ন ও কার্বন সংগ্রহের উপর যৌথ গবেষণা সক্ষম করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাহার ভারতের অগ্রগতি ধীর করতে পারে, বিশেষ করে শিল্প কার্বনমুক্তকরণ এবং দূষণহীন গতিশীলতার ক্ষেত্রে। এ দিকে, কৌশলগত উত্তেজনা সত্ত্বেও চিন বিশ্বব্যাপী দূষণহীন প্রযুক্তি সরবরাহ শৃঙ্খলের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে আধিপত্য বিস্তার করে, যার মধ্যে রয়েছে সৌর ফটোভোলটাইক (পিভি), ব্যাটারি স্টোরেজ এবং গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ। ভারত-চিন জলবায়ু আলোচনা বা ব্রিকস (ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা) সবুজ উদ্ভাবন শৃঙ্খল-সহ মঞ্চগুলির মাধ্যমে পুনরায় সম্পৃক্ত হওয়া ভারতকে সীমান্ত প্রযুক্তিতে প্রবেশাধিকার বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে। ভারতীয় সংস্থাগুলির সঙ্গে সহ-উন্নয়ন, সুরক্ষিত আইপি চুক্তি এবং গ্লোবাল সাউথের তৃতীয়-দেশের উৎপাদন কেন্দ্রগুলির উপর নির্মিত একটি ‘ঝুঁকি-পরিচালিত সহযোগিতা’ পদ্ধতি এই ধরনের অংশীদারিত্বকে আরও সুরক্ষিত ও কৌশলগত করে তুলতে পারে।
ভারতের শক্তি মিশ্রণ আরও পরিবর্তনশীল হয়ে উঠার সঙ্গে সঙ্গে - বিশেষ করে সৌর এবং বায়ু-সমৃদ্ধ রাজ্যগুলিতে - গতি বজায় রাখার জন্য নমনীয় গ্রিড ও স্মার্ট স্টোরেজ সমাধান অপরিহার্য হবে।
এর পাশাপাশি ইইউ-র হরাইজন ইউরোপ প্রোগ্রাম সহযোগিতামূলক জলবায়ু গবেষণা ও উন্নয়নের (আরঅ্যান্ডডি) জন্য একটি প্রতিশ্রুতিশীল পথ উপস্থাপন করে। ভারত ইউরোপীয় তহবিল আহ্বানের পাশাপাশি দেশীয় উদ্ভাবনী মিশনগুলিকে একত্রিত করে ও তার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও স্টার্টআপগুলিকে সবুজ প্রযুক্তি উন্নয়নে দ্রুত, সমাধান-ভিত্তিক অংশীদার হিসাবে স্থাপন করে তার অংশগ্রহণকে আরও গভীর করতে পারে।
পরিশেষে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চাদপসরণ বহুপাক্ষিক ফোরামে একটি উল্লেখযোগ্য ব্যবধানের সৃষ্টি করবে, যেখানে ওয়াশিংটন ঐতিহাসিক ভাবে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ন্যায্য জলবায়ু অর্থায়নের আহ্বানকে আরও জোরদার করেছে। ভারত গ্লোবাল সাউথের জন্য একটি নেতৃস্থানীয় কণ্ঠস্বর হিসাবে নিজেকে স্থাপন করার সঙ্গে সঙ্গে এই কর্মসূচিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অংশীদার খুঁজে বের করতে হবে এবং সেই অংশীদারের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে হবে। ব্রিকস চেয়ার এবং কপ৩০-এর আয়োজক হিসাবে ব্রাজিল তার ‘বাকু থেকে বেলেম’ রোডম্যাপের মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসাবে আবির্ভূত হচ্ছে, যার লক্ষ্য ২০৩৫ সালের মধ্যে গ্লোবাল সাউথের জন্য ১.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার জলবায়ু অর্থায়ন সংগ্রহ করা। ভারত রোডম্যাপটির সহ-নির্মাণ করে ব্রিকস উদ্দেশ্যগুলির সঙ্গে তার জি২০ অগ্রাধিকারগুলিকে সমঞ্জস করার পাশাপাশি অভিযোজন ও স্থিতিস্থাপকতামূলক প্রচেষ্টার জন্য দেশীয় ও বহুপাক্ষিক সম্পদ একত্রিত করে দক্ষিণ-দক্ষিণ সুবিধার নেতৃত্ব দিয়ে এই প্রচেষ্টাকে রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
ইতিমধ্যে, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে তৎপর অর্থায়নের বেশ অনেকটা অঙ্কই আসে রাষ্ট্র-বহির্ভূত সংস্থাগুলি থেকে। বেজোস আর্থ ফান্ড এবং আইকিয়া ফাউন্ডেশনের মতো জনহিতকর প্রতিষ্ঠানগুলি উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ, উচ্চ-প্রভাবশালী হস্তক্ষেপের জন্য বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে। এই গতিকে কাজে লাগাতে ভারতকে একটি জাতীয় জলবায়ু জনহিতকর মঞ্চ দ্বারা পরিচালিত সক্রিয় বাস্তুতন্ত্র তৈরি করতে হবে, যা বিশ্বব্যাপী জনহিতকর আদেশের সঙ্গে দেশীয় অগ্রাধিকারগুলিকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে তোলে। বিশেষ করে জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা, ন্যায্য পরিবর্তন এবং সম্প্রদায়-ভিত্তিক অভিযোজনের উপর মনোযোগ দিয়ে এই ধরনের একটি মঞ্চ স্থানীয় ভাবে পরিচালিত উদ্ভাবনের জন্য দ্রুত তহবিল সরবরাহ করতে পারে।
বেজোস আর্থ ফান্ড এবং আইকিয়া ফাউন্ডেশনের মতো জনহিতকর প্রতিষ্ঠানগুলি উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ, উচ্চ-প্রভাবশালী হস্তক্ষেপের জন্য বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে।
জলবায়ু কর্মকাণ্ড থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চাদপসরণকে কেবল একটি পরিণতি হিসেবে দেখা উচিত নয়, বরং একটি পুনর্গঠন হিসেবে দেখা জরুরি। অংশীদারিত্বের বৈচিত্র্য আনা এবং বিশ্বাস ও অভিন্ন উদ্দেশ্যে নতুন জোট স্থাপনের মাধ্যমে ভারত বহিরাগত ধাক্কা কাটিয়ে বিশ্বব্যাপী জলবায়ু সহযোগিতায় নেতা হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে।
অপর্ণা রায় অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর নিউ ইকোনমিক ডিপ্লোমেসির (সিএনইডি) ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড এনার্জি-র প্রধান এবং গবেষক।
রাধে ওয়াধওয়া অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের রিসার্চ ইন্টার্ন।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Aparna Roy is a Fellow and Lead Climate Change and Energy at the Centre for New Economic Diplomacy (CNED). Aparna's primary research focus is on ...
Read More +