-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
ভারতে ফিনটেক সমাধানগুলি চালনা করার জন্য শক্তিশালী ডেটা সুরক্ষা ব্যবস্থা প্রয়োজন, এবং কিছু তাৎক্ষণিক স্বল্পমেয়াদি সমন্বয় এই প্রক্রিয়াটিকে ত্বরান্বিত করতে পারে
বিশ্বব্যাপী ফিনটেক ক্ষেত্র দ্রুত বৃদ্ধির এক পর্যায়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, এবং বিশ্বব্যাপী ৯৫.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ আকর্ষণ করছে। এই গতি ২০২৫ সালেও অব্যাহত ছিল, কারণ ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে ত্রৈমাসিক বিনিয়োগ ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে চতুর্থ প্রান্তিকে ২৫.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ১.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের শিল্পে পরিণত হওয়ার পূর্বাভাস-সহ ফিনটেক বিশ্বব্যাপী আর্থিক পরিষেবার ভূদৃশ্যকে পুনরায় সংজ্ঞায়িত করতে প্রস্তুত।
ভারত এই গতিপথে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদানকারী। ২০২৩ সালে এর ফিনটেক বাজারের মূল্য প্রায় ৬৮৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ১৮ শতাংশের শক্তিশালী সিএজিআরে ২০৩০ সালের মধ্যে এটি ২.১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। এই উত্থানের জন্য প্রগতিশীল সরকারি উদ্যোগ, ইউনিফাইড পেমেন্টস ইন্টারফেস (ইউপিআই)-এর মতো ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামোর বৃদ্ধিকে কৃতিত্ব দেওয়া যেতে পারে, যা গড়ে প্রতিদিন ৫০০ মিলিয়নেরও বেশি লেনদেন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। প্রাতিষ্ঠানিক এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার একটি শক্তিশালী ভিত্তিও রয়েছে। এই বিষয়গুলি ২০২৮-২০২৯ সালের মধ্যে ভারতের ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থনীতিতে পরিণত হওয়ার বৃহত্তর উচ্চাকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
২০৩০ সালের মধ্যে ১.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের শিল্পে পরিণত হওয়ার পূর্বাভাস-সহ ফিনটেক বিশ্বব্যাপী আর্থিক পরিষেবার ভূদৃশ্যকে পুনরায় সংজ্ঞায়িত করতে প্রস্তুত।
এই দৃষ্টিভঙ্গিকে দায়িত্বের সঙ্গে সমর্থন করার মাধ্যমে ডিজিটাল ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন, ২০২৩ (ডিপিডিপি) এবং এর ২০২৫ সালের খসড়া বিধিমালা (যা আইনটি বাস্তবায়ন ও প্রয়োগের পদ্ধতি নির্ধারণ করার চেষ্টা করে) উদ্ভাবন ও ডিজিটাল বাণিজ্যের প্রয়োজনের সঙ্গে ব্যক্তিগত তথ্য অধিকারের ভারসাম্য বজায় রাখার লক্ষ্যে কাজ করে। তবে, অনুবর্তিতা নিশ্চিত করার জন্য ফিনটেক সংস্থাগুলির কৌশলগত পরিচালনার সমন্বয়ও প্রয়োজন। এটি ফিনটেক সংস্থাগুলির জন্য একটি স্বল্পমেয়াদি অনুবর্তিতা চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসতে পারে, তবে এটি দীর্ঘমেয়াদে টেকসই বৃদ্ধির একটি সহায়ক হিসাবে কাজ করবে।
বর্তমান প্রেক্ষাপট
ডিজিটাল ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন ২০২৩ ভারতের ডেটা শাসনের পদ্ধতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগমনের প্রতিনিধিত্ব করে, বিশেষ করে দ্রুত বর্ধনশীল ফিনটেক ক্ষেত্রের জন্য। এটি ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা রক্ষা ও অর্থনৈতিক উদ্ভাবনের প্রসারের মধ্যে একটি সতর্ক ভারসাম্য বজায় রাখে, এবং অন্য অনেক বিশ্বব্যাপী ডেটা সুরক্ষা ব্যবস্থার তুলনায় আরও নমনীয়তা বজায় রাখার পাশাপাশি অতি-কঠোর অনুবর্তিতার বোঝা হ্রাস করে।
❅ ডেটা স্থানান্তর: আইনের একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল এটি আন্তঃসীমান্ত ডেটা স্থানান্তরের অনুমতি দেয়, শুধুমাত্র গোপনীয়তার নিয়ম মেনে না চলা নির্দিষ্ট দেশগুলিতে স্থানান্তর বাদ দিয়ে। এটি বিদেশী এবং দেশীয় উভয় খেলোয়াড়ের জন্য পরিচালন খরচ এবং নিয়ন্ত্রক দ্বন্দ্ব উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করে, যা বৃহত্তর এবং মসৃণ আন্তঃসীমান্ত ফিনটেক সহযোগিতার সুযোগ করে দেয়।
সম্মতি: এই আইন সম্মতির ক্ষেত্রে কঠোর বাধ্যবাধকতা প্রবর্তন করে, যার জন্য যাচাইযোগ্য অনুমোদন এবং ফিনটেক প্ল্যাটফর্মের মধ্যে কাস্টমাইজড সম্মতি ব্যবস্থার প্রয়োজন দাবি করে। গুরুত্বপূর্ণ ডেটা ফিডিউশিয়ারি-গুলিকে, অর্থাৎ সংবেদনশীল বা উচ্চ পরিমাণে ব্যক্তিগত ডেটা পরিচালনাকারী সংস্থাগুলিকে, এখন থেকে ডেটা সুরক্ষা প্রভাব মূল্যায়ন (ডিপিআইএ) করতে হবে। তবে স্টার্টআপগুলির ক্ষেত্রে উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করতে এবং নিয়ন্ত্রক চাপ কমাতে বেশ কয়েকটি ছাড় দেওয়া হয়েছে। কঠোর অনুবর্তিতা এবং ছাড়ের এই ভারসাম্যপূর্ণ প্রয়োগ ভবিষ্যতে ফিনটেক পরিষেবাগুলির সঙ্গে আরও সক্রিয়ভাবে জড়িত হওয়ার ক্ষেত্রে জনসাধারণের আস্থা বৃদ্ধিতে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে পারে, আর সেইসঙ্গে আরও ফিনটেক সমাধান তৈরির সুযোগ করে দিতে পারে।
এটি ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা রক্ষা ও অর্থনৈতিক উদ্ভাবনের প্রসারের মধ্যে একটি সতর্ক ভারসাম্য বজায় রাখে, এবং অন্য অনেক বিশ্বব্যাপী ডেটা সুরক্ষা ব্যবস্থার তুলনায় আরও নমনীয়তা বজায় রাখার পাশাপাশি অতি-কঠোর অনুবর্তিতার বোঝা হ্রাস করে।
তা সত্ত্বেও, আইনের মধ্যে কিছু অসঙ্গতি রয়েছে। আইনটি ডেটা প্রিন্সিপালদের তাদের ডেটার স্বায়ত্তশাসনের উপর জোর দিয়ে তথ্যগত সম্মতি সমর্থন করে। ডেটা প্রিন্সিপালরা সম্মতি দেওয়ার আগে শর্তাবলি সম্পূর্ণরূপে অনুধাবন এবং গ্রহণ করবে বলে আশা করা হয়, যা তারপর চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে। অন্যদিকে, আইনটিতে (ধারা ৬(১) এর অধীনে) এমন একটি চিত্র অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যা কিছু ব্যক্তিগত ডেটার ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্মতি বাতিল বা আংশিক প্রত্যাখ্যানের কথা বলে। এটি একটি ফিনটেক পরিষেবা ব্যবহারকারীর দ্বারা চূড়ান্ত, অবহিত সম্মতির ধারণার বিরোধিতা করতে পারে, যা ব্যবহারকারীর উদ্দেশ্যকে অগ্রাহ্য করে একটি নির্দেশমূলক প্রক্রিয়া প্রবর্তন করে। এই ধরনের দ্বিমুখী ব্যবস্থা ব্যবহারকারীর স্বায়ত্তশাসন এবং নিয়ন্ত্রক নিয়ন্ত্রণের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি করে, এবং যখন ফিনটেক সংস্থাগুলি, অর্থাৎ ডেটা ফিডিউশিয়ারিরা, ব্যক্তিগত ডেটা প্রক্রিয়া করে তখন পদ্ধতিগত অনিশ্চয়তা তৈরি করতে পারে।
❅ লঙ্ঘনের পরে প্রভাব এবং মুছে ফেলা: ডিপিডিপি আইন অন্তর্গত ব্যবস্থার মাধ্যমে ডেটা সুরক্ষা বোর্ড এবং প্রভাবিত ব্যক্তিদের কাছে সমস্ত ডেটা লঙ্ঘনের তাৎক্ষণিক প্রতিবেদন বাধ্যতামূলক করে, সুরক্ষা ত্রুটির জন্য সম্ভাব্য জরিমানা সহ। এই সর্বজনীন প্রয়োজনীয়তা ছোট সংস্থাগুলিকে চাপের মধ্যে ফেলতে পারে। তার উপর, নিয়ম অনুসারে ডেটা ফিডিউশিয়ারিদের তিন বছর নিষ্ক্রিয় ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য মুছে ফেলা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বলা হয়েছে, মুছে ফেলার কমপক্ষে ৪৮ ঘণ্টা আগে ব্যবহারকারীদের অবহিত করতে হবে। এটি মানুষের প্রয়োজন অনুসারে তাঁদের ডেটা সংরক্ষণ বা প্রক্রিয়া করার জন্য খুব কম সময় বলে প্রমাণিত হতে পারে, যা অতিরিক্তভাবে আরও সম্ভাব্য সম্মতি সংক্রান্ত সমস্যার জন্ম দেবে।
❅ উদ্দেশ্য সীমাবদ্ধতা: আইন এবং এর খসড়া নিয়মগুলির লক্ষ্য হল ব্যক্তিগত তথ্য (আর্থিক বা অ-আর্থিক তথ্য যাই হোক না কেন) যাতে শুধুমাত্র তার মূল উদ্দেশ্যে ডেটা ফিডিউশিয়ারিরা ব্যবহার করতে পারে, তা নিশ্চিত করা। উপরন্তু, জেনারেল ডেটা প্রোটেকশন রেগুলেশন (জিডিপিআর)-এর মতো ডেটা সুরক্ষা ব্যবস্থা দ্বারা সমর্থিত বিশ্বব্যাপী সেরা অনুশীলনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এটি স্বচ্ছতা এবং ব্যক্তিগত তথ্যের দায়িত্বশীল ব্যবহারকেও উৎসাহিত করে।
ডেটা প্রিন্সিপালরা সম্মতি দেওয়ার আগে শর্তাবলি সম্পূর্ণরূপে অনুধাবন এবং গ্রহণ করবে বলে আশা করা হয়, যা তারপর চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
চ্যালেঞ্জ
ভারতের ডিপিডিপি আইন এবং আসন্ন নিয়মগুলি একটি শক্তিশালী নিয়ন্ত্রক কাঠামো উপস্থাপন করে এবং জনসাধারণের ডেটা সুরক্ষা ও দায়িত্বশীল উদ্ভাবন নিশ্চিত করার পাশাপাশি ভারতের অভ্যন্তরীণ ফিনটেক ক্ষেত্রকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার উপর প্রভাব ফেলতে পারে। তবে, তারা দেশের জটিল ডিজিটাল ভূচিত্রের মধ্যে পরিচালিত ফিনটেক কোম্পানিগুলির জন্য বেশ কয়েকটি অনন্য চ্যালেঞ্জও উপস্থাপন করে।
❅ সম্মতি কৌশল: ৮৭ শতাংশ গ্রহণের হারের সঙ্গে ভারতে ফিনটেক দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি ফিনটেক কোম্পানিগুলির জন্য, বিশেষ করে নবীনদের জন্য, ভবিষ্যতের লজিস্টিক চ্যালেঞ্জগুলিতে অবদান রাখতে পারে, যেমন সম্মতি পরিচালনা, ডেটা অভ্রান্ততা নিশ্চিত করা, এবং আইন ও তার নিয়ম অনুসারে লঙ্ঘনের বিজ্ঞপ্তি এবং ডেটা মুছে ফেলার প্রয়োজনীয়তা মেনে চলা।
কোম্পানিগুলি এই সমস্যাগুলি হ্রাস করার জন্য এআই সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করতে পারে, আর প্রয়োজনের সময় কার্যকর করা যেতে পারে এমন লঙ্ঘন ও মুছে ফেলার প্রোটোকল প্রস্তুত করতে পারে।
❅ নিয়মিত নিয়ন্ত্রক পরামর্শ: ২০২৫ সালের গোড়ার দিকে অনুষ্ঠিত ডিপিডিপি নিয়মের উপর অংশীদারদের বৈঠকের মতো নিয়মিত অংশীদারদের কথোপকথন এবং পরামর্শে জড়িত করতে ফিনটেক কোম্পানিগুলির জন্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা যেতে পারে। এটি ভারতীয় ফিনটেক কোম্পানিগুলির দ্বারা আরও ভালভাবে অবহিত নীতিগত সিদ্ধান্ত এবং আরও কার্যকর ক্ষেত্রগত বাস্তবায়ন সম্ভব করতে পারে।
❅ সম্মতির স্পষ্টতা: আইনটি যে সম্মতি-সম্পর্কিত সাংস্কৃতিক পরিবর্তন কল্পনা করে তা লালন করার জন্য, নিয়ন্ত্রকেরা ফিউডিশিয়ারিদের দ্বারা নির্দিষ্ট ডেটা প্রক্রিয়াকরণ পরিস্থিতি এবং ব্যবহারকারীদের সম্মতির স্তরের জন্য স্পষ্ট নির্দেশিকা তৈরি করতে পারে। ডেটা অধিকার রক্ষা এবং ফিনটেক সমাধানের ব্যবহারিক বাস্তবায়নের মধ্যে একটি ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে।
❅ ডিজিটাল সাক্ষরতা: ভারতের বৈচিত্র্যময় ডিজিটাল সাক্ষরতার স্তর একটি চ্যালেঞ্জ। ভারতীয় ফিনটেক সমাধান ব্যবহারকারীদের সম্মতি প্রক্রিয়া এবং ডেটা সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতনতার অভাব থাকতে পারে। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ফিনটেক কোম্পানিগুলি ভারত সরকার এবং রাজ্য সরকারের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে ফিনটেক ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে সহজ, স্থানীয়, বহুভাষিক বা স্থানীয় ভাষায় শিক্ষামূলক মডিউল তৈরি করতে পারে, যার ফলে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে এবং ফিনটেক কোম্পানি ও পণ্যগুলির সঙ্গে সম্পৃক্ততা আরও বেশি করে বৃদ্ধি পাবে।
কোম্পানিগুলি এই সমস্যাগুলি হ্রাস করার জন্য এআই সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করতে পারে, আর প্রয়োজনের সময় কার্যকর করা যেতে পারে এমন লঙ্ঘন ও মুছে ফেলার প্রোটোকল প্রস্তুত করতে পারে।
ভারতের ক্রমবর্ধমান ফিনটেক ক্ষেত্র একটি রূপান্তরমূলক পথে এগিয়ে চলেছে, যার পিছনে রয়েছে শক্তিশালী বিনিয়োগ, ডিজিটাল পরিকাঠামো এবং প্রগতিশীল নিয়ন্ত্রণ। আসন্ন নিয়মাবলি-সহ ডিজিটাল ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন, ২০২৩ তথ্য গোপনীয়তার সঙ্গে উদ্ভাবনের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য একটি শক্তিশালী কাঠামো প্রদান করে। যদিও আইনটি গুরুত্বপূর্ণ সুরক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করে এবং টেকসই বৃদ্ধি, নিয়ন্ত্রক স্পষ্টতা ও বর্ধিত ব্যবহারকারীর আস্থা প্রদান করে, কিছু ব্যবহারগত চ্যালেঞ্জ, বিশেষ করে সম্মতি, ডেটা মুছে ফেলা এবং লঙ্ঘন প্রতিবেদনের ক্ষেত্রে, সফলভাবে প্রশমন প্রয়োজন। এই সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে কাজে লাগানোর জন্য চলতি নীতি সংলাপ, লক্ষ্যযুক্ত ডিজিটাল সাক্ষরতা প্রচেষ্টা, এবং কৌশলগত সম্মতি প্রক্রিয়া হল ভারতে একটি স্থিতিস্থাপক এবং দায়িত্বশীল ফিনটেক বাস্তুতন্ত্র গড়ে তোলার পথ।
দেবজ্যোতি চক্রবর্তী অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর ডিজিটাল সোসাইটির একজন গবেষণা সহকারী
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Debajyoti Chakravarty is a Research Assistant at ORF’s Center for New Economic Diplomacy (CNED) and is based at ORF Kolkata. His work focuses on the use ...
Read More +