-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা ও ভূ-রাজনৈতিক সংঘাতের সম্মুখীন হয়ে ভারত চিনের উপর প্রকাশ্য নির্ভরতা থেকে ‘চায়না-প্লাস-ওয়ান’ কৌশলের দিকে ঝুঁকছে, যা স্থিতিশীলতা এবং আঞ্চলিক পুনর্বিন্যাসের উপর ভিত্তি করে নির্মিত।
চিনের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য সম্পর্ক অর্থনৈতিক প্রয়োজনীয়তা ও জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগের সংযোগস্থলে অবস্থিত। দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলেও কৌশলগত অসামঞ্জস্যতার কারণে এটি মৌলিকভাবে বিকৃত। ভারতের ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য ঘাটতি, চিনা প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা এবং ইসলামাবাদের প্রতি বেজিংয়ের ক্রমবর্ধমান সমর্থন ভারতীয় নীতিনির্ধারকদের দ্বিধাকে আরও তীব্র করে তুলেছে: সার্বভৌমত্ব ও সুরক্ষার সঙ্গে আপস না করেই কী ভাবে অর্থনৈতিক ভাবে চিনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়া যায়। এর প্রতিক্রিয়ায় নয়াদিল্লি ‘চায়না-প্লাস-ওয়ান’ কৌশলের মাধ্যমে তার অর্থনৈতিক কূটনীতি পুনর্কল্পনা করছে, যা বৈচিত্র্য, শিল্পনীতি এবং আঞ্চলিক পুনর্বিন্যাসের উপর ভিত্তি করে নির্মিত।
দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য উল্লেখযোগ্য রকমের বিদ্যমান হলেও এটি ব্যাপক রকমের ভারসাম্যহীনও বটে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে চিনের সঙ্গে ভারতের দ্বিমুখী পণ্য বাণিজ্য প্রায় ১২৭.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা চিনকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরে ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার করে তুলেছে। তবে ৯৯.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেকর্ড বাণিজ্য ঘাটতির মূল্যে এমনটা ঘটেছে - যা রেকর্ড হারে সর্বোচ্চও বটে। এই পরিস্থিতি ভারতের অর্থনীতিতে, বিশেষ করে প্রযুক্তি এবং ওষুধ খাতে গভীর কাঠামোগত নির্ভরতাকেই দর্শায়।
ভারত চিনা প্রযুক্তি ও অবকাঠামো বিনিয়োগের উপর নজরদারি জোরদার করেছে, কয়েক ডজন চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে এবং টেলিকম ও ইলেকট্রনিক্স খাতের উপর কঠোর নিয়ন্ত্রক তদারকি বজায় রেখেছে।
এই গতিশীলতার প্রেক্ষিতে ভারতীয় নীতিনির্ধারকরা একটি সতর্ক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করেছেন। ২০২০ সালে প্রবর্তিত একটি নীতির অধীনে চিন ও ভারতের সঙ্গে স্থল সীমান্ত ভাগ করে নেওয়া অন্যান্য দেশ থেকে আসা সমস্ত বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগকে (এফডিআই) পূর্ববর্তী সরকারের অনুমোদন নিতে হবে। ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল পুনর্ব্যক্ত করেছিলেন যে, ভারত চিন থেকে বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগকে (এফডিআই) ‘উত্সাহ জোগানোর ইচ্ছা পোষণ করে না’। ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ চিনা সংস্থাগুলি ভারতের মোট এফডিআই প্রবাহের মাত্র ০.৩৭ শতাংশের জন্য দায়ী ছিল। সৌরশক্তি ও ব্যাটারির মতো সংবেদনশীল নয় এমন ক্ষেত্রে এই বিধিনিষেধগুলি শিথিল করা সহায়ক হতে পারে। তবে বিদ্যমান ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি এই ধরনের প্রস্তাবগুলিকে স্থগিত করেছে। পরিবর্তে ভারত চিনা প্রযুক্তি ও অবকাঠামো বিনিয়োগের উপর নজরদারি জোরদার করেছে, কয়েক ডজন চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে এবং টেলিকম ও ইলেকট্রনিক্স খাতের উপর কঠোর নিয়ন্ত্রক তদারকি বজায় রেখেছে।
পাকিস্তানের প্রতি চিনের প্রকাশ্য সমর্থন ভারতের সন্দেহকে আরও গভীর করেছে। ভারত যে দেশকে সরাসরি নিরাপত্তা হুমকি হিসেবে বিবেচনা করে, তাকে বেজিংয়ের অর্থায়ন ও অস্ত্র সরবরাহ গভীর অর্থনৈতিক সম্পর্কের কৌশলগত ব্যয় নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। প্রতিক্রিয়ায়, ভারত বৈচিত্র্য কৌশল গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান এবং অ্যাসোসিয়েশন ফর সাউথ-ইস্ট এশিয়ান নেশনসের (আসিয়ান) সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব জোরদার করার পাশাপাশি ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের অধীনে দেশীয় উৎপাদনকে উৎসাহিত করা। এই পদক্ষেপগুলির লক্ষ্য হল যে কোনও একক অংশীদারের উপর নির্ভরতা হ্রাস করা এবং চিনের সঙ্গে নির্দিষ্ট সম্পৃক্ততার জন্য পরিসর বজায় রাখা। এই হেজিং কৌশল ভারতের বৈদেশিক অর্থনৈতিক নীতিতে একটি বৃহত্তর পরিবর্তনকেই প্রতিফলিত করে এবং নিষ্ক্রিয় উন্মুক্ততা থেকে কৌশলগত নির্বাচনকেই দর্শায়।
বিশ্বাসহীন বাণিজ্য
চিনের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য ব্যবধানের জবাবে ভারতের দ্বিমুখী কৌশল হল বিশ্বস্ত অংশীদারদের সঙ্গে আরও গভীর বাণিজ্যিক জোট তৈরি করা এবং দেশীয় উৎপাদনকে ত্বরান্বিত করা, যাতে ভবিষ্যতের সরবরাহ শৃঙ্খল ভারতের চারপাশে নয়, বরং ভারতের মধ্য দিয়েই পরিচালিত হয়। এর ফলাফল হল একটি ইচ্ছাকৃত ‘চায়না-প্লাস-ওয়ান’-এর পুনর্বিন্যাস, যা এখন ওয়াশিংটন, টোকিও এবং আসিয়ানের সঙ্গে নয়াদিল্লির সম্পর্ক-কেন্দ্রিক এবং মেক ইন ইন্ডিয়া ও উৎপাদন-সংযুক্ত প্রণোদনা (পিএলআই) কর্মসূচির অধীনে এগিয়ে যাওয়া। এই কৌশলটি কেবল বাণিজ্য সম্পর্কে নয়, বরং এটি একটি পুনর্গঠিত বৈশ্বিক উৎপাদন মানচিত্রে ভারতের স্থান সুরক্ষিত করার বিষয়েও বটে। এই ধরনের পরিবর্তন কৌশলগত সাযুজ্যতার সঙ্গে বাণিজ্যিক যুক্তির ক্রমবর্ধমান সমন্বয়কেই দর্শায়।
ওয়াশিংটন টানা চতুর্থ বছরের জন্য ভারতের বৃহত্তম পণ্য-বাণিজ্য অংশীদার হয়ে উঠেছে এবং ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দ্বিপাক্ষিক পণ্য বাণিজ্য ১৩১.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে - যা ২০১৯ সালে মাত্র ৮৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছিল - এবং এর ফলে ভারতের ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি স্বাভাবিক উদ্বৃত্ত রয়েছে। এই সম্পর্কের নতুন মেরুদণ্ড হল ইনিশিয়েটিভ অন ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড ইমার্জিং টেকনোলজিস (আইসিইটি), যা ইতিমধ্যেই যৌথ অর্ধপরিবাহী, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মহাকাশ সংক্রান্ত প্রকল্পগুলিকে অনুমোদন করেছে এবং উভয় সরকারকে রফতানি-নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সমস্যা হ্রাস করতে প্ররোচিত করেছে।
জেইটিআরও-র সর্বশেষ বৈশ্বিক সমীক্ষা অনুসারে, ভারতে কর্মরত জাপানি সংস্থাগুলির চার-পঞ্চমাংশেরও বেশি আগামী দুই বছরে সম্প্রসারণের ইচ্ছা পোষণ করে, যা প্রধান আয়োজক অর্থনীতির মধ্যে এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
টোকিও সরবরাহ-শৃঙ্খল সুরক্ষা ও শিল্প উন্নয়নের মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়া এই মূলনীতির পরিপূরক। জেইটিআরও-র সর্বশেষ বৈশ্বিক সমীক্ষা অনুসারে, ভারতে কর্মরত জাপানি সংস্থাগুলির চার-পঞ্চমাংশেরও বেশি আগামী দুই বছরে সম্প্রসারণের ইচ্ছা পোষণ করে, যা প্রধান আয়োজক অর্থনীতির মধ্যে এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ। নীতিগত স্তরে জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার সহযোগিতায় সরবরাহ-শৃঙ্খল স্থিতিস্থাপকতা উদ্যোগ (এসসিআরআই), ভারতে ইলেকট্রনিক্স, ব্যাটারি এবং বিরল-খনিজ প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্রগুলিতে বিনিয়োগের লক্ষ্যবস্তু করেছে, বিশেষ করে একক-দেশীয় নির্ভরতা হ্রাস করার জন্য। জাপানের ভূমিকা কেবল বিনিয়োগকারী হিসাবে নয়, বরং স্থিতিস্থাপক ও স্বচ্ছ মূল্য শৃঙ্খলের জন্য একটি আদর্শ-নির্ধারক হিসাবেও গুরুত্বপূর্ণ।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া তৃতীয় স্তম্ভ গঠন করে। আসিয়ান-এর সঙ্গে ভারতের দ্বিমুখী পণ্য বাণিজ্য প্রায় ১১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তবুও উভয় পক্ষই অ-শুল্ক বাধা ও উন্মুক্ত পরিষেবা বাজার হ্রাস করার জন্য আসিয়ান-ভারত পণ্য বাণিজ্য চুক্তির পর্যালোচনা দ্রুত করার বিষয়ে সম্মত হয়েছে। এর পাশাপাশি সিঙ্গাপুরের সঙ্গে অর্ধপরিবাহীর বাস্তুতন্ত্র নিয়ে আলোচনা এবং ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে প্রতিরক্ষা-উৎপাদন চুক্তির মতো বিশেষ সহযোগিতা ভারতকে এই অঞ্চল জুড়ে ‘চায়না-প্লাস-ওয়ান’ উৎপাদন শৃঙ্খলের সঙ্গে সংযুক্ত করছে। এই পূর্বমুখী অর্থনৈতিক অভিমুখ ভারতের ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গিকে শক্তিশালী করে এবং আঞ্চলিক সংযোগকে এর কেন্দ্রে জায়গা করে দিয়েছে।
ঝুঁকিমুক্ত প্রবৃদ্ধি
পিএলআই কর্মসূচির মাধ্যমে দেশে বহিরাগত বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পেয়েছে, যা বর্তমানে ১৪টি খাতে বিস্তৃত এবং প্রায় ১৮.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অনুমোদিত বিনিয়োগ রয়েছে। একটি প্রধান সাফল্য হল ইলেকট্রনিক্স ক্ষেত্র। ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন নির্মাতা হয়ে উঠেছে, যা দেশীয় ভাবে বিক্রি হওয়া হ্যান্ডসেটের ৯৯ শতাংশ উৎপাদন করে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে স্মার্টফোন রফতানি ৫৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২৪.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা পেট্রোলিয়াম এবং হিরেকে ছাড়িয়ে ভারতের একক সর্বাধিক আকারের রফতানি পণ্য হয়ে উঠেছে এবং উচ্চ-মূল্যের উৎপাদনের দিকে একটি সিদ্ধান্তমূলক পরিবর্তনকেই দর্শায়। ভারতের শিল্প উদ্যোগ কেবল আমদানি প্রতিস্থাপনের বিষয়ে নয়, বরং এটি উদীয়মান ক্ষেত্রগুলিতে রফতানি-নেতৃত্বাধীন প্রতিযোগিতামূলকতার বিষয়কেন্দ্রিকও।
চিনের সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততা পরিচালিত প্রতিদ্বন্দ্বিতার একটি কৌশলকে প্রতিফলিত করে — কৌশলগত হেজিংয়ের সঙ্গে নির্দিষ্ট সহযোগিতার ভারসাম্য বজায় রাখা।
ভারতের অর্থনৈতিক কৌশল ক্রমবর্ধমানভাবে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল জুড়ে বিকল্প অংশীদারদের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার উপর নির্ভরশীল। এই মূলনীতিটি বিমস্টেকের (বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টোরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন) মাধ্যমে উপ-আঞ্চলিক সম্পৃক্ততা পুনর্গঠনের ক্ষেত্রেও দৃশ্যমান। ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার কারণে সার্ক এখন অচল হয়ে পড়েছে। তাই বিমস্টেক আঞ্চলিক সহযোগিতার জন্য প্রাথমিক মঞ্চ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে, যা ইসলামাবাদকে এড়িয়ে ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি মঞ্চ প্রদান করে। ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে ব্যাঙ্ককে ষষ্ঠ বিমস্টেক শীর্ষ সম্মেলনে সদস্য রাষ্ট্রগুলি ব্যাঙ্কক ভিশন ২০৩০ গ্রহণ করে। তারা সামুদ্রিক সংযোগ ও নিরাপত্তা সহযোগিতার উপর নতুন চুক্তি স্বাক্ষর করে, যা বঙ্গোপসাগরকে একটি ভূ-অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে পুনঃস্থাপনের অভিপ্রায়ের ইঙ্গিত দেয়। ভারতের জন্য বিমস্টেক তার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলিকে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অর্থনীতির সঙ্গে সংযুক্ত করে নিজের বহিরাগত বৈচিত্র্যকরণ প্রচেষ্টাকে পরিপূরণ করে এবং আঞ্চলিক অবকাঠামো, বাণিজ্য এবং লজিস্টিক করিডোরগুলিকে উৎসাহিত করে, যা চিনকে সম্পৃক্ত না করেই কাজ করতে সক্ষম।
পরিশেষে, চিনের সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততা পরিচালিত প্রতিদ্বন্দ্বিতার একটি কৌশলকে প্রতিফলিত করে — কৌশলগত হেজিংয়ের সঙ্গে নির্দিষ্ট সহযোগিতার ভারসাম্য বজায় রাখা। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ভেঙে ফেলার পরিবর্তে ভারত অংশীদারিত্বের বৈচিত্র্য আনা, স্থিতিশীল সরবরাহ শৃঙ্খল নিশ্চিত করা এবং চিনের উপর নির্ভরতা হ্রাস করার মাধ্যমে তার অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক অবস্থান পুনর্নির্মাণ করছে, বিশেষ করে যখন বেজিং পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করছে। এটি প্রতিক্রিয়াশীল কূটনীতি থেকে কৌশলগত ভাবে স্তরীয় পদ্ধতির দিকে স্থানান্তরকেই দর্শায়, যেখানে সম্পর্ক ভেঙে না দিয়ে প্রতিযোগিতাকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
এই প্রতিবেদনটি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয় দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এ।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Soumya Bhowmick is a Fellow and Lead, World Economies and Sustainability at the Centre for New Economic Diplomacy (CNED) at Observer Research Foundation (ORF). He ...
Read More +