-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
গাজা উপত্যকা থেকে উঠে আসা অজস্র ফুটেজকে হাতিয়ার করে প্যান-ইসলামিক এবং পাকিস্তানভিত্তিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলি ভারতে সন্ত্রাসী মৌলবাদকে প্রভাবিত করবে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস ভয়ঙ্কর ভাবে আঘাত হানার পরে ইজরায়েল-হামাস শত্রুতা গাজা উপত্যকায় এক অভূতপূর্ব হিংসার জন্ম দিয়েছে। প্রক্সির মাধ্যমে আঞ্চলিক শক্তিগুলির ভূ-রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে অনুসরণের পাশাপাশি বহিরাগত শক্তিগুলির সম্পৃক্ততা পশ্চিম এশিয়ার ভঙ্গুর স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলেছে। যাই হোক, ভূ-রাজনৈতিক প্রভাবের ঊর্ধ্বে উঠে এই সংঘাতের নেপথ্যে লুকিয়ে আছে সন্ত্রাসবাদী হিংসা এবং মৌলবাদের হুমকি।
দক্ষিণ ইজরায়েলে প্রাথমিক হিংসার ঘটনা এবং তার পর গাজা উপত্যকায় ইজরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর অভিযানের ফলে ঘটা মৃত্যু ও ধ্বংসলীলা থেকে গ্রাফিক ভিডিয়ো এবং ছবি তৈরি করে হামাসের সুচতুর ব্যবহার অনেক দেশে একটি স্পষ্ট হামাস-পন্থী মনোভাব তৈরি করেছে। এটি আল-কায়েদা (একিউ) এবং ইসলামিক স্টেট-এর (আইএস) মতো প্যান-ইসলামিক সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলির পাশাপাশি অন্য আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির জন্য একটি উদ্দীপনা হিসাবে কাজ করেছে। দক্ষিণ এশিয়াতেও সন্ত্রাসবাদী সংগঠন এবং তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল শক্তিগুলি পশ্চিম এশিয়ার ঘটনাপ্রবাহকে ব্যবহার করে মৌলবাদকে উদ্বুদ্ধ করতে এবং দুর্বল, প্রভাবশালী যুবকদের সে পথে চালিত করার কাজে ব্যবহার করছে।
বিশ্ব জুড়ে পরিস্থিতি
বিশ্ব জুড়ে সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেছেন যে, ইজরায়েল-হামাস সংঘাত সন্ত্রাসবাদী হুমকির পুনরুত্থানের কারণ হয়ে উঠতে পারে। গাজা উপত্যকায় ইজরায়েলের প্রতিশোধমূলক হামলার প্রকৃতি ও মাত্রা প্রত্যাশিত ভাবে মুসলিম বিশ্বে ক্ষোভ ও নিন্দার জন্ম দিয়েছে। একিউ-এর মতো সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলি তাদের প্রাসঙ্গিকতা জাহির করতে এই আবেগকে কাজে লাগিয়েছে। ইজরায়েলে হামাসের আক্রমণের কয়েক দিনের মধ্যেই উত্তর ও পশ্চিম আফ্রিকায় একিউ-এর শাখা সংগঠনগুলি এই হামলার প্রশংসা করে এবং ইহুদিদের বিরুদ্ধে আরও হিংসার আহ্বান জানায়। একই ভাবে, একিউ-এর সোমালি সহযোগী আল-শাবাব হামাস যোদ্ধাদের প্রশংসা করেছে এবং যুদ্ধটিকে আসলে ‘সমস্ত মুসলিম উম্মাহ-র যুদ্ধ’ বলে অভিহিত করেছে।
গাজা উপত্যকায় ইজরায়েলের প্রতিশোধমূলক হামলার প্রকৃতি ও মাত্রা প্রত্যাশিত ভাবে মুসলিম বিশ্বে ক্ষোভ ও নিন্দার জন্ম দিয়েছে।
ইউরোপে ইতিমধ্যে পশ্চিম এশিয়ার ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে একটি বিস্ফোরণমূলক প্রভাব পরিলক্ষিত হয়েছে। ৭ অক্টোবর থেকে ফ্রান্সে দু’টি সন্ত্রাসবাদী হামলা ঘটেছে। প্রথমটি হল উত্তর ফ্রান্সে একজন শিক্ষকের শিরশ্ছেদের ঘটনা (১৩ অক্টোবর) এবং প্যারিসে একজন পর্যটকের উপর ছুরিকাঘাত (৩ ডিসেম্বর)। বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে (১৬ অক্টোবর) আরও একটি হামলার ঘটনা ঘটেছে (যদিও এই হামলার নেপথ্যে থাকা শক্তি স্পষ্টতই ইজরায়েল-হামাস শত্রুতার সঙ্গে যুক্ত নয়)। এই আক্রমণগুলি নিরাপত্তা সংস্থাগুলির মধ্যে এই উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলেছে যে, ইজরায়েল-হামাস শত্রুতা সম্ভাব্য ভাবে সন্ত্রাসবাদী মৌলবাদের জন্য একটি অনুঘটক হিসাবে কাজ করছে, যা লোন উলফ টেররিস্ট ভায়োলেন্স বা একক ক্ষমতাসম্পন্ন সন্ত্রাসবাদী হিংসার নতুন প্রবাহকে উস্কে দিতে পারে।
গাজা উপত্যকায় ইজরায়েলি স্থল ও বিমান হামলার সুস্পষ্ট চিত্র এবং ভিডিয়ো ব্যবহার করে তার কার্যকলাপের জন্য সহানুভূতি তৈরি করতে আগ্রহী হামাসের বিভ্রান্তিমূলক প্রচার কৌশলের মাধ্যমেও এই মৌলবাদকে উত্সাহ জোগানো হচ্ছে। নিজেদের গুজব ও অপপ্রচারকে কাজে লাগানোর জন্য হামাস ‘এক্স’ (পূর্বে যা ছিল টুইটার) সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম এবং টেলিগ্রাম এনক্রিপ্টেড মেসেজিং পরিষেবা ব্যবহার করেছে। সম্প্রতি, গবেষকরা ‘এক্স’ প্ল্যাটফর্মে ৬৭টি অ্যাকাউন্টের একটি প্রচারমূলক শৃঙ্খল আবিষ্কার করেছেন, যা যুদ্ধ সম্পর্কিত মিথ্যা, বাগাড়ম্বরমূলক বিষয়বস্তু পোস্ট করা সংক্রান্ত প্রচারাভিযানের কাজটির মধ্যে সমন্বয় সাধন করছে ও তা আরও প্রসারিত করছে। টেলিগ্রামে হামাস-সংযুক্ত চ্যানেলগুলি নিয়মিত ভাবে হামাসের আক্রমণের সহিংস গ্রাফিক্স পোস্ট করে এবং ইজরায়েলি অভিযানের কারণে গাজা উপত্যকায় বেসামরিক হতাহতের দিকটি আরও বেশি করে তুলে ধরে। ভুল তথ্য প্রদান এবং স্থলভাগের সঠিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ভুল বোঝাতে সাহায্য করছে হামাস।
ভারতীয় প্রেক্ষাপট
ভারতেও পরিস্থিতি ভিন্ন নয়। হামাসের অভিযানের পর থেকে নিরাপত্তা সংস্থাগুলি দেশে ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন প্রসঙ্গে ঘটতে থাকা ঘটনাপ্রবাহের উপর নিবিড় নজর রেখেছে এবং কেরল ও মহারাষ্ট্রের মতো রাজ্যগুলিতে বিশেষ নজরদারি চালানো হচ্ছে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, কেরলে জামায়াত-ই-ইসলামির যুব শাখা সলিডারিটি ইয়ুথ মুভমেন্ট (এসওয়াইএম) দ্বারা মালাপ্পুরমে ২৭ অক্টোবর একটি প্যালেস্তাইনপন্থী সমাবেশের আহ্বান করা হয়েছিল, যেখানে কাতারে বসবাসকারী হামাসের প্রাক্তন প্রধান খালেদ মাশাল ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকে হিংসার কোনও আহ্বান জানানো না হলেও এবং হামাস ভারতে নিষিদ্ধ সংগঠন না হলেও রাজ্যে প্যালেস্তাইনপন্থী প্রচার এমন ভাবে দেখানো হচ্ছে, যা হামাস ও তার নেতাদের যোদ্ধা হিসাবে গৌরবান্বিত করে। প্যালেস্তাইনপন্থী আবেগের সঙ্গে হামাসপন্থী আবেগের এই সংমিশ্রণ উদ্বেগজনক এবং সন্ত্রাসবাদী হিংসার ন্যায্যতাকেই প্রতিষ্ঠা দেয়। আশ্চর্যের বিষয় হল, এসওয়াইএম তার বিদ্যমান প্রচারের অংশ হিসেবে ‘হিন্দুত্ব ও বর্ণবাদী জায়নবাদকে সমূলে উৎপাটন’ নামে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে। নিরাপত্তা সংস্থার পরিসংখ্যান অনুসারে, মহারাষ্ট্রে ৭ অক্টোবর থেকে ২০ নভেম্বরের মধ্যে, পুনে, কোলহাপুর এবং থানে (মুম্বরা এবং ভিওয়ান্ডি) জেলা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন অংশে ২৭টি প্যালেস্তাইনপন্থী বিক্ষোভ ঘটে। অনলাইনেও কিছু প্রতিবাদ সমাবেশ ঘটতে দেখা যায়।
এই ঘটনাপ্রবাহ পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার মতো সংগঠনকেও কাজ করার ঢালাও সুযোগ করে দিয়েছে, যেটি ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও তার রাজনৈতিক ফ্রন্ট সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়া-র (এসডিপিআই) মাধ্যমে নিজেদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০ অক্টোবর এসডিপিআই পুনেতে একটি প্যালেস্তাইনপন্থী সমাবেশের আয়োজন করে। তার প্রতিক্রিয়ায় আবার কিছু ইজরায়েলপন্থী সমাবেশও ঘটেছিল।
ইজরায়েল-হামাস দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে ভারতীয় সমাজ যে মেরুকরণের সাক্ষী থেকেছে, সেই বিভাজন বেশ প্রতীকী। যাই হোক, এটি ধর্মীয় সম্প্রদায়গুলির মধ্যে বৈরিতার জন্ম দিচ্ছে এবং সেই বিষয়টিকে সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলি কাজে লাগাতে আগ্রহী। সর্বোপরি, এই সংস্থাটি প্যালেস্তাইনপন্থী কিছু সমাবেশের উপর পুলিশের দমন-পীড়নকে ‘শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ’-এর উপর হামলা বলে অভিহিত করেছে, যার ফলে জনসাধারণের মধ্যে অন্যায় ও শিকার হওয়ার আবেগকে উস্কে দেয়।
গত দশকে আইএস ভারতে দুর্বল যুবকদের লক্ষ্য করার জন্য সমন্বিত প্রচেষ্টা চালানোর দরুন ভারতে মৌলবাদের হুমকি আরও তীব্র হয়েছে।
প্যান-ইসলামিক সন্ত্রাসবাদী প্রচারে ভারতকে সাধারণত ইজরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করা হয়। ২০০৬ সালের এপ্রিল মাসে তৎকালীন একিউ নেতা ওসামা বিন লাদেন তাঁর একটি অডিয়ো বার্তায় ‘মুসলমানদের বিরুদ্ধে ইহুদিবাদী-হিন্দু যুদ্ধ’র কথা উল্লেখ করেছিলেন। পাকিস্তান এবং জম্মু ও কাশ্মীর থেকে পূর্বে গ্রেফতার হওয়া লস্কর-ই-তৈবা (এলইটি) সন্ত্রাসবাদীদের জিজ্ঞাসাবাদ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যেখানে সংস্থাটির নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন সংঘাত এবং জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদে প্যালেস্তাইনি বিক্ষোভকারীদের উপর ইজরায়েলি দমন-পীড়নের মতো আন্তর্জাতিক ঘটনাগুলির ফুটেজ দেখিয়ে উগ্রপন্থার পথে চালিত করেছে। উল্লেখযোগ্য ভাবে এক জন প্যালেস্তাইনি ইসলামপন্থী আবদুল্লাহ আজ্জাম ছিলেন এলইটি-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম।
তবে গত দশকে আইএস ভারতে দুর্বল যুবকদের লক্ষ্য করার জন্য সমন্বিত প্রচেষ্টা চালানোর দরুন ভারতে মৌলবাদের হুমকি আরও তীব্র হয়েছে। আইএস এ হেন কাজের দায় প্রত্যাখ্যান করলেও হুমকিটি অব্যাহতই ছিল। যেমনটা ২০২২ সালের জুন মাসে রাজস্থানের উদয়পুর এবং মহারাষ্ট্রের অমরাবতীতে উগ্রপন্থী লোন উলফ বা একক শক্তি দ্বারা পরিচালিত দু’টি অব্যবহিত হত্যাকাণ্ড থেকে স্পষ্ট হয়েছিল। ২০২৩ সালে জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ) নিয়োগ ও মৌলবাদের অভিযোগে একাধিক সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করেছে।
এই প্রেক্ষাপটে ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থা দর্শিয়েছে যে, পশ্চিম এশিয়ার ঘটনাপ্রবাহ সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলিকে একটি নতুন জীবন প্রদান করেছে এবং তাদের মধ্যে অনেকেই নিজেদের সম্ভাবনা সম্পর্কে অত্যন্ত উত্সাহী। এই ধরনের উদ্দীপনা ২০২১ সালের অগস্ট মাসে আফগান তালিবান দ্বারা কাবুল দখলের পরবর্তী সময়ে প্রদর্শিত উদ্দীপনারই সমান। এটি সন্ত্রাসবাদী প্রচার ও মৌলবাদকে তীব্রতর করে তুলবে। ইতিমধ্যেই, ইজরায়েলের সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পরে ভারতীয় উপমহাদেশের আল-কায়েদা মার্কিন, ব্রিটিশ এবং ফরাসি নাগরিক এবং তাদের স্বার্থের উপর আক্রমণ হানার জন্য নিজের সমর্থকদের আহ্বান জানিয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থা দর্শিয়েছে যে, পশ্চিম এশিয়ার ঘটনাপ্রবাহ সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলিকে একটি নতুন জীবন প্রদান করেছে এবং তাদের মধ্যে অনেকেই নিজেদের সম্ভাবনা সম্পর্কে অত্যন্ত উত্সাহী। এই ধরনের উদ্দীপনা ২০২১ সালের অগস্ট মাসে আফগান তালিবান দ্বারা কাবুল দখলের পরবর্তী সময়ে প্রদর্শিত উদ্দীপনারই সমান।
এ ছাড়াও, পাকিস্তানভিত্তিক পলাতক সন্ত্রাসবাদী ফারহাতুল্লাহ ঘোরির একটি ভিডিয়ো বার্তা প্রকাশ্যে এসেছে, পূর্বে যিনি এলইটি এবং জইশ-ই-মোহাম্মদের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সেই বার্তা এনক্রিপ্টেড মেসেজিং প্ল্যাটফর্মগুলিতে প্রচারিত হচ্ছে। গাজা উপত্যকা থেকে ভিডিয়ো ক্লিপ ব্যবহার করে তিনি ইজরায়েলকে সমর্থন করার জন্য ভারতের নিন্দা করেছেন এবং ইজরায়েলের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে উম্মাহ-র সঙ্গে একত্রিত হওয়ার জন্য ভারতীয় মুসলমানদের আহ্বান জানিয়েছেন। ঘোরি ২০০০-এর দশকের শেষের দিকে পারস্য উপসাগরে সন্ত্রাসবাদী নিয়োগ শৃঙ্খলের অংশ ছিলেন। সুতরাং, তাঁর বার্তার লক্ষ্য হল এই অঞ্চলে ভারতীয় প্রবাসীদের দুর্বলতম অংশ, যাঁরা তাঁর বার্তায় প্রভাবিত হতে পারেন।
গাজা উপত্যকা থেকে উঠে আসা অজস্র ফুটেজকে হাতিয়ার করে প্যান-ইসলামিক এবং পাকিস্তানভিত্তিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলি ভারতে সন্ত্রাসবাদী মৌলবাদকে প্রভাবিত করবে। এনক্রিপ্টেড মেসেজিং প্ল্যাটফর্মের প্রাপ্যতা এবং সন্ত্রাসবাদী হিংসতাকে পুনরুজ্জীবিত করার পাকিস্তানি প্রচেষ্টা এই হুমকিকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, বিশেষ করে এনআইএ, সন্ত্রাসবাদী সংগঠন এবং সমর্থনকারী বাস্তুতন্ত্রের উপর যথেষ্ট চাপ বজায় রেখেছে। যাই হোক, ভারতীয় সংস্থাগুলিকে সন্ত্রাসবাদী মাস্টারমাইন্ড এবং তাদের সুসজ্জিত সাহায্যকারীদের দ্বারা নতুন করে মৌলবাদকরণের জোয়ারের উপর নজর রাখার কাজটিকে আরও জোরদার করতে হবে।
সমীর পাটিল অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ডেপুটি ডিরেক্টর এবং সেন্টার ফর সিকিউরিটি, স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড টেকনোলজি-র সিনিয়র ফেলো।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.
Dr Sameer Patil is Director, Centre for Security, Strategy and Technology at the Observer Research Foundation. His work focuses on the intersection of technology and national ...
Read More +