Author : Soumya Bhowmick

Published on Jun 21, 2025 Updated 0 Hours ago
স্থলবেষ্টিত থেকে ভূ-অর্থনৈতিক কেন্দ্র: উত্তর-পূর্ব ভারতের অর্থনৈতিক সীমান্তকে শক্তিশালী করা

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল (এনইআর), যা দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিধিগত সীমান্ত হিসাবে বিবেচিত, এখন দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে একটি কৌশলগত ভূ-অর্থনৈতিক সেতু হিসাবে আবির্ভূত হচ্ছে। অ্যাক্ট ইস্ট নীতির আওতায় নয়াদিল্লি এনইআর-‌কে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের এমন একটি প্রবেশদ্বার হিসাবে কল্পনা করে যা বহুমুখী পরিকাঠামোর মাধ্যমে ভারতের অন্তর্বর্তী অঞ্চলকে আসিয়ান অর্থনীতির সঙ্গে সংযুক্ত করে।

এই দৃষ্টিভঙ্গি দ্রুত বিকশিত আঞ্চলিক ভূদৃশ্যের মধ্যে উন্মোচিত হচ্ছে, যেখানে ভারতের প্রতিবেশী অঞ্চলে পরিকাঠামো, বাণিজ্য ও সংযোগে চিনের ক্রমবর্ধমান আধিপত্য ভারতের কৌশলগত উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্য সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ উভয়ই উপস্থাপন করে।

স্থলবেষ্টিত এনইআর-‌এর প্রকৃত সম্ভাবনা বঙ্গোপসাগর এবং বৃহত্তর ইন্দো-প্যাসিফিক মহাসাগরের সঙ্গে সংযোগের মধ্যে নিহিত। ঐতিহ্যগতভাবে চা, পেট্রোলিয়াম, বাঁশ এবং হস্তশিল্পের উপর নির্ভরশীল অঞ্চলটির সম্পদ-ভিত্তিক শিল্পের ভবিষ্যৎ ভারত ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে একটি বাণিজ্য ও পরিবহণ  কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ার উপর নির্ভর করে।
কালাদান মাল্টিমোডাল ট্রানজিট ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট (কেএমটিটিপি) -‌এর মতো প্রকল্পগুলির লক্ষ্য বিকল্প রপ্তানি ও আমদানি রুট তৈরি করা এবং ঝুঁকিপূর্ণ শিলিগুড়ি করিডোরের উপর নির্ভরতা হ্রাস করা।


অ্যাক্ট ইস্ট নীতির আওতায় নয়াদিল্লি এনইআর-‌কে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের এমন একটি প্রবেশদ্বার হিসাবে কল্পনা করে যা বহুমুখী পরিকাঠামোর মাধ্যমে ভারতের অন্তর্বর্তী অঞ্চলকে আসিয়ান অর্থনীতির সঙ্গে সংযুক্ত করে।



ভারত যখন উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জন্য ভূ-অর্থনৈতিক ভূমিকা কল্পনা করছে, তখন মায়ানমার এবং বাংলাদেশে চিনের বিস্তৃত পরিকাঠামো প্রকল্পগুলি — আঞ্চলিক বাণিজ্য নেটওয়ার্ক পুনর্গঠন — উত্তর-পূর্ব ভারতের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার উপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। মায়ানমারের কিয়াকপিউ বন্দর থেকে শুরু করে বাংলাদেশের পরিবহণ করিডোর এবং গভীর সমুদ্র বন্দর পর্যন্ত, চিনের ভূ-অর্থনৈতিক প্রভাব ভারতের সংযোগ উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে চ্যালেঞ্জ করে।

বহুক্ষেত্রীয় প্রযুক্তিগত ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার জন্য বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ (বিমস্টেক) এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অর্থনৈতিক কাঠামো (আইপিইএফ)-‌র মতো উদ্যোগের মাধ্যমে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য ভারতের প্রচেষ্টা দেশীয় পরিকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা, বিদ্রোহ এবং প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে ওঠার উপর নির্ভর করে।

উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শিল্পগুলির জন্য, চিনের ক্রমবর্ধমান পদচিহ্ন সুযোগ এবং ঝুঁকি উভয়ই উপস্থাপন করে। উন্নত আঞ্চলিক সংযোগ অসমের চা শিল্প এবং মণিপুরের তাঁত ক্ষেত্রকে বৃহত্তর বাজারে প্রবেশাধিকার দিতে পারে। তবে, মায়ানমারের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক সীমান্ত বাণিজ্যের মাধ্যমে সস্তা চিনা পণ্যের আগমন স্থানীয় উৎপাদনকে দুর্বল করে দিয়েছে। এই অঞ্চলটি যেমন একটি শক্তিশালী শিল্পভিত্তি গড়ে তুলতে লড়াই করছে, তেমনই আমদানি করা ভোগ্যপণ্যের উপর এর নির্ভরতা উচ্চ রয়ে গিয়েছে।

চিনা পণ্য
প্রায়শই সীমান্তবর্তী শহরগুলির মধ্য দিয়ে প্রবেশ করে, স্থানীয় বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে, এবং দেশীয় উদ্যোগগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। উপরন্তু, বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সঙ্গে চিনের আগ্রাসী বাণিজ্য কূটনীতি উত্তর-পূর্ব থেকে ভারতীয় রপ্তানির প্রতিযোগিতামূলকতাকে আরও হ্রাস করেছে। ভারতের জন্য মূল চ্যালেঞ্জ হল এটি নিশ্চিত করা যে তার সংযোগ প্রকল্পগুলি শুধু ট্রানজিট রুট খোলার চেয়ে বেশি কিছু করে — তাদের অবশ্যই শিল্প বৃদ্ধিও সঞ্চালিত করতে হবে যা স্থানীয় সরবরাহ শৃঙ্খলকে শক্তিশালী করে এবং চিনা অর্থনৈতিক প্রভাবের ঝুঁকি হ্রাস করে।


মায়ানমার ও তাইল্যান্ডের সঙ্গে সমন্বয় করে এবং নিরাপত্তা ও অর্থায়নের বাধাগুলি সমাধান করে কালাদান করিডোর এবং ভারত-মায়ানমার-তাইল্যান্ড হাইওয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলিকে দ্রুত বাস্তবায়িত করা উচিত।

 

ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ভূ-অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে কাজে লাগানোর জন্য ভারত এবং তার অংশীদারদের সংযোগ বৃদ্ধি, শিল্প বৃদ্ধি  এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের উপকারে আসে এমন অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য একটি বহুমুখী কৌশল গ্রহণ করতে হবে।

প্রথমত, যোগাযোগ ত্বরান্বিত করা এবং বাণিজ্য সুবিধা প্রদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভৌত যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত, বিশেষ করে মায়ানমার ও তাইল্যান্ডের সঙ্গে সমন্বয় করে এবং নিরাপত্তা ও অর্থায়নের বাধাগুলি সমাধান করে কালাদান করিডোর এবং ভারত-মায়ানমার-তাইল্যান্ড হাইওয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলিকে দ্রুত বাস্তবায়িত করা উচিত।

রাজনৈতিক ব্যবস্থা নির্বিশেষে মায়ানমার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কূটনৈতিক যোগাযোগ রেখে এটি নিশ্চিত করতে হবে যে এই করিডোরগুলিকে ভাগ করা অর্থনৈতিক জীবনরেখা হিসাবে বিবেচনা করা হচ্ছে। ইন্দো-মায়ানমার এবং ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে
স্থল শুল্ক স্টেশন (এলসিএস) বাড়ানো এবং সমন্বিত চেকপয়েন্ট সম্প্রসারণ বাণিজ্য বৃদ্ধি করবে, এবং তার পাশাপাশি এনইআর-এ আসিয়ান দেশগুলিকে কনস্যুলেট স্থাপনে উৎসাহিত করবে। অতিরিক্তভাবে, অ-শুল্ক বাধা দূর করা এবং উত্তর-পূর্ব-ভিত্তিক সংস্থাগুলির জন্য রপ্তানি পদ্ধতি সহজ করা  স্থানীয় উদ্যোক্তাদের আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্যে আরও সহজে জড়িত হতে সাহায্য করতে পারে।

দ্বিতীয়ত, প্রতিযোগিতামূলক শিল্প ক্লাস্টার তৈরি করা এনইআর-কে বিশেষায়িত শিল্পের কেন্দ্র হিসেবে স্থাপনের মূল চাবিকাঠি। নীতিনির্ধারকদের উচিত এমন ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত করা যেখানে এই অঞ্চলের তুলনামূলক সুবিধা রয়েছে — যেমন কৃষি-প্রক্রিয়াকরণ (চা, ফল, মশলা), হস্তশিল্প ও বস্ত্র (জিআই ট্যাগিং এবং ব্র্যান্ডিং সুবিধা প্রদান), ওষুধ (আসাম এবং সিকিমে ফার্মা পার্ক স্থাপন), এবং বাঁশ-ভিত্তিক শিল্প — এবং সেগুলিকে কেন্দ্র করে রপ্তানি-চালিত শিল্প ক্লাস্টার গড়ে তোলা।

এসইজেড এবং শিল্প পার্কগুলিকে জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর করা ‌অত্যন্ত জরুরি। বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার জন্য "প্লাগ-অ্যান্ড-প্লে" পরিকাঠামো, কর ছাড় এবং সিঙ্গল-উইন্ডো ছাড়পত্র প্রদান করতে হবে। স্থানীয় এমএসএমই-দের জন্য ঋণের সুযোগ বৃদ্ধি করাও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। সাশ্রয়ী মূল্যের ব্যবসায়িক ঋণ প্রদানের জন্য
উত্তর-পূর্ব উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মসূচির (এনইইডিপি) মতো প্রকল্পগুলির সম্প্রসারণ প্রয়োজন।

তৃতীয়ত, মানব সংযোগ এবং পরিকাঠামো বৃদ্ধি করা ভৌত সংযোগের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। ইন্দো-প্যাসিফিক অর্থনীতির সঙ্গে এনইআর-কে একীভূত করার জন্য মানব মূলধনে বিনিয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যার জন্য উদীয়মান শিল্পের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ দক্ষতা উন্নয়ন কর্মসূচির সম্প্রসারণ প্রয়োজন, যার মধ্যে রয়েছে সরবরাহ প্রশিক্ষণ, বিদেশী ভাষা (পর্যটন এবং বাণিজ্যের জন্য) শিক্ষা, এবং উৎপাদনের জন্য প্রযুক্তিগত দক্ষতা।


জাতীয় ই-গভর্নেন্স এবং ডিজিটাল বাণিজ্য উদ্যোগের সঙ্গে একীভূত হলে ডিজিটাল সংযোগও একটি অগ্রাধিকার হওয়া উচিত



আসিয়ান দেশগুলির সঙ্গে শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক জোরদার করলে উত্তর-পূর্বাঞ্চল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভারতের সাংস্কৃতিক প্রবেশদ্বার হিসাবেও স্থান পেতে পারে। বিদেশি দর্শনার্থীদের জন্য অনুমতি বিধিনিষেধ শিথিল করে, বিষয়ভিত্তিক পর্যটন সার্কিট (যেমন পূর্ব হিমালয়ে বৌদ্ধ পথ এবং ইকো-ট্যুরিজম) উন্নয়ন করে, এবং বিমান সংযোগ উন্নত করে পর্যটনকে একটি কৌশলগত শিল্প হিসাবে প্রচার করা বিনিয়োগ ও সদিচ্ছা আকর্ষণ করতে পারে। জাতীয় ই-গভর্নেন্স এবং ডিজিটাল বাণিজ্য উদ্যোগের সঙ্গে একীভূত হলে ডিজিটাল সংযোগও একটি অগ্রাধিকার হওয়া উচিত।

চতুর্থত, জাপান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্য অংশীদারদের সঙ্গে অংশীদারিত্বের সুবিধা গ্রহণ এই অঞ্চলের পরিকাঠামো এবং অর্থনৈতিক ভিত্তিকে শক্তিশালী করার সুযোগ করে দেয়। জাপান ইতিমধ্যেই উত্তর-পূর্বাঞ্চলে রাস্তা, সেতু ও জল সরবরাহের জন্য অফিসিয়াল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্স (ওডিএ) প্রদান করেছে, এটিকে তার
অবাধ ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক (এফওআইপি) দৃষ্টিভঙ্গির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসাবে দেখে।

এই সহযোগিতা ভারত-জাপান অ্যাক্ট ইস্ট ফোরামের অধীনে নতুন উদ্যোগগুলিতে প্রসারিত করা উচিত, যেমন উচ্চ-গতির ইন্টারনেট করিডোর, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি বিনিয়োগ (জল ও সৌর প্রকল্প), এবং চিনের বাইরে বৈচিত্র্য আনতে চাইছেন এমন জাপানি এসএমই-দের জন্য ম্যানুফ্যাকচারিং অঞ্চল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও তার ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের মধ্যে
উত্তর-পূর্ব-কেন্দ্রিক সংলাপ শুরু করে নিজের আগ্রহ দেখিয়েছে, যা এখন বাস্তব প্রকল্পে রূপান্তরিত হওয়া উচিত।

পঞ্চম, দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং পরিবেশগতভাবে টেকসই বৃদ্ধি নিশ্চিত করা অপরিহার্য। উন্নয়ন প্রচেষ্টায় স্থানীয় সম্প্রদায়গুলিকে সিদ্ধান্ত গ্রহণে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, যাতে অসন্তোষ রোধ করা যায় এবং সুবিধার সুষম বণ্টন নিশ্চিত করা যায়। পরিকাঠামো উন্নয়ন পরিবেশগতভাবে সংবেদনশীল হওয়া উচিত, এবং ভূমিধস, বন্যা ও বন উজাড়ের মতো ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য পরিবেশগত নিয়ম মেনে চলা উচিত। উচ্চ ভূমিকম্পের কার্যকলাপ এবং ভারী বৃষ্টিপাতের ঝুঁকির কারণে এই অঞ্চলের জলবায়ু-সহনশীল পরিকাঠামোতে বিনিয়োগ দীর্ঘমেয়াদি খরচ সাশ্রয় করবে।


সঠিক বিনিয়োগ, নীতিগত সমন্বয় এবং কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে, উত্তর-পূর্ব ভারত একটি গতিশীল বাণিজ্য করিডোর এবং ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট উচ্চাকাঙ্ক্ষার মূল চালিকাশক্তি হিসাবে আবির্ভূত হতে পারে।



পরিশেষে, ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলকে একটি ভূ-অর্থনৈতিক কেন্দ্রে রূপান্তর করা শুধু একটি পরিকাঠামোগত চ্যালেঞ্জ নয়, বরং একটি কৌশলগত অপরিহার্যতা। তবে, এই দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের জন্য একটি সামগ্রিক পদ্ধতির প্রয়োজন — যা স্থানীয় শিল্প এবং সম্প্রদায়কে ক্ষমতায়নকারী নীতিগুলির সঙ্গে শক্তিশালী ভৌত ও ডিজিটাল পরিকাঠামোকে একত্রিত করে।

একই ভাবে, জাপান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো মিত্রদের সঙ্গে অংশীদারিত্বকে কার্যকর প্রকল্পে রূপান্তরিত করতে হবে, যা বহিরাগত প্রতিযোগিতার বিরুদ্ধে, বিশেষ করে চিনের বিরুদ্ধে, এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করবে। সঠিক বিনিয়োগ, নীতিগত সমন্বয় এবং কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে, উত্তর-পূর্ব ভারত একটি গতিশীল বাণিজ্য করিডোর এবং ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট উচ্চাকাঙ্ক্ষার মূল চালিকাশক্তি হিসাবে আবির্ভূত হতে পারে।



এই ভাষ্যটি প্রথম
এশিয়ান কনফ্লুয়েন্স -‌এ প্রকাশিত হয়েছিল।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.