ভারতীয় রাজনীতির ক্ষেত্রে লিঙ্গ সমতা এবং ক্ষমতায়নের অন্বেষণ একটি দীর্ঘস্থায়ী লক্ষ্য। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হল ২০২৩ সালের ২০ সেপ্টেম্বর ঐতিহাসিক সংবিধান (১২৮তম সংশোধনী) বিল পাস করা, যার লক্ষ্য হল মহিলাদের জন্য লোকসভার এবং রাজ্য বিধানসভার ৩৩ শতাংশ আসন বরাদ্দ করা। উল্লেখযোগ্য ভাবে, এই মহিলা সংরক্ষণ বিল ভারতের নতুন সংসদ ভবনে উভয় কক্ষ থেকে সর্বসম্মত সমর্থন পাওয়া প্রথম আইনি বিল।
আইনি প্রতিনিধিত্বের মাধ্যমে লিঙ্গ সমতা অর্জনের অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জটি ভারতের গভীর প্রধান সাংস্কৃতিক নিয়ম এবং পুরুষতান্ত্রিক ইতিহাসের মধ্যেই নিহিত।
২০০৮ সালের মূল মহিলা সংরক্ষণ বিলটি সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী সংস্থাগুলিতে মহিলাদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ চিহ্নিত করেছে, যা জাতীয় এবং রাজ্য আইনসভাগুলিতে, বিশেষ করে লোকসভা এবং বিধানসভাগুলিতে মহিলাদের জন্য এক-তৃতীয়াংশ আসন সংরক্ষণের প্রস্তাব করে৷ অটল বিহারী বাজপেয়ীর মতো নেতাদের কাছ থেকে প্রাথমিক উৎসাহ এবং সমর্থন পাওয়া সত্ত্বেও বিলটি বাধার সম্মুখীন হয় এবং শেষ পর্যন্ত ১৫তম লোকসভায় তা গৃহীত হয়নি। আইনি প্রতিনিধিত্বের মাধ্যমে লিঙ্গ সমতা অর্জনের অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জটি ভারতের গভীর প্রধান সাংস্কৃতিক নিয়ম এবং পুরুষতান্ত্রিক ইতিহাসের মধ্যেই নিহিত।
ভারতীয় রাজ্যগুলির একটি পরিসংখ্যানগত বিশ্লেষণ
এই সংরক্ষণগুলি মনোযোগ এবং সমর্থন অর্জন করলেও তৃণমূল স্তরে নারীর ক্ষমতায়নের উপর তাদের প্রভাব একটি যাচাই-বাছাই বা নিরীক্ষণের বিষয়। এই বিষয়টির গতিশীলতা বোঝার জন্য, ২০১২-১৪ সালের তথ্যসমূহকে ২০২৩ সালের মে মাসে ইকোনমিক অ্যান্ড পলিটিক্যাল উইকলি-তে নিরীক্ষণ করা হয়েছে, যার মধ্যে ৩০টি ভারতীয় রাজ্য এবং অঞ্চল জুড়ে লোকসভা, রাজ্যসভা এবং পঞ্চায়েতে মহিলাদের অংশগ্রহণের পরিমাণের কথা তুলে ধরা হয়েছে। একটি নির্বাচিত মহিলা প্রতিনিধিত্ব সূচক বা ইলেক্টেড উইমেন রিপ্রেজেন্টেশন ইনডেক্স (ইডব্লিউআরআই) এই সংস্থাগুলিতে মহিলাদের গড় প্রতিনিধিত্বের উপর ভিত্তি করে গণনা করা হয়, যা সিদ্ধান্ত গ্রহণের ভূমিকায় মহিলাদের প্রতিনিধিত্বের প্রতি প্রতিটি রাজ্যের প্রতিশ্রুতিরই পরিচায়ক।
সারণি ১: নির্বাচিত মহিলা প্রতিনিধি এবং মহিলা ভোটারের পরিসংখ্যান
রাজ্য
|
২০১৪ সালের
লোকসভায় মহিলা সাংসদের শতাংশ
|
২০১৪ সালের রাজ্যসভায়
মহিলাদের শতাংশ
|
২০১৩ সালে পঞ্চায়েতগুলিতে মহিলা প্রতিনিধিত্বের শতাংশ(১)
|
২০১৪ সালের ইলেক্টেড উইমেন রিপ্রেজেন্টেড ইনডেক্স (ইডব্লিউআরআই)
|
২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে (ডব্লিউভি) ভোটদানকারী মহিলার শতাংশ(২)
|
অন্ধ্র প্রদেশ
|
৮.০০
|
৮.০০
|
৩৩.৫০
|
১৬.৫০
|
৭৪.০০
|
অরুণাচল প্রদেশ
|
০.০০
|
৩.০০
|
৪১.৬০
|
১৪.৮৭
|
৮১.০০
|
অসম
|
১৪.০০
|
১২.০০
|
৩৬.৯০
|
২০.৯৭
|
৭৯.০০
|
বিহার
|
৮.০০
|
১৫.০০
|
৫০.০০
|
২৪.৩৩
|
৫৮.০০
|
ছত্তিশগড়
|
৯.০০
|
১১.০০
|
৫৪.৫০
|
২৪.৮৩
|
৬৮.০০
|
দিল্লি
|
১৪.০০
|
৪.০০
|
৩৪.০০
|
১৭.৩৩
|
৬৪.০০
|
গোয়া
|
০.০০
|
৩.০০
|
৩২.৩০
|
১১.৭৭
|
৭৯.০০
|
গুজরাত
|
১৫.০০
|
৭.০০
|
৩৩.০০
|
১৮.৩৩
|
৬০.০০
|
হরিয়ানা
|
০.০০
|
১০.০০
|
৩৬.৫০
|
১৫.৫০
|
৭০.০০
|
হিমাচল প্রদেশ
|
০.০০
|
৪.০০
|
৫০.১০
|
১৮.০৩
|
৬৫.০০
|
জম্মু ও কাশ্মীর
|
১৭.০০
|
৩.০০
|
৩৩.৫৬
|
১৭.৮৫
|
৪৮.০০
|
ঝাড়খণ্ড
|
০.০০
|
১০.০০
|
৫৮.৬০
|
২২.৮৭
|
৬৪.০০
|
কর্নাটক
|
৪.০০
|
১.০০
|
৪৩.৬০
|
১৬.২০
|
৬৬.০০
|
কেরল
|
৫.০০
|
৫.০০
|
৫১.৯০
|
২০.৬৩
|
৭৪.০০
|
মধ্য প্রদেশ
|
১৭.০০
|
১৩.০০
|
৫০.৫০
|
২৬.৮৩
|
৫৭.০০
|
মহারাষ্ট্র
|
১০.০০
|
৪.০০
|
৪৯.৯০
|
২১.৩০
|
৫৮.০০
|
মণিপুর
|
০.০০
|
৫.০০
|
৪৮.৫০
|
১৭.৮৩
|
৮১.০০
|
মেঘালয়
|
০.০০
|
৭.০০
|
৩৮.৫০
|
১৫.১৭
|
৭০.০০
|
মিজোরাম
|
০.০০
|
০.০০
|
৩০.৫০
|
১০.১৭
|
৬১.০০
|
নাগাল্যান্ড
|
০.০০
|
০.০০
|
৪৩.৫০
|
১৪.৫০
|
৮৭.০০
|
ওড়িশা
|
১০.০০
|
৫.০০
|
৪৯.৩১
|
২১.৪৪
|
৭৫.০০
|
পঞ্জাব
|
৮.০০
|
১২.০০
|
৩৪.৯০
|
১৮.৩০
|
৭১.০০
|
রাজস্থান
|
৪.০০
|
১৪.০০
|
৫০.০০
|
২২.৬৭
|
৬১.০০
|
সিকিম
|
০.০০
|
১৩.০০
|
৪৯.৯৫
|
২০.৯৮
|
৮৪.০০
|
তামিল নাড়ু
|
১০.০০
|
৭.০০
|
৩৫.০০
|
১৭.৩৩
|
৭৪.০০
|
ত্রিপুরা
|
০.০০
|
৮.০০
|
৩৬.০০
|
১৪.৬৭
|
৮৪.০০
|
তেলেঙ্গানা
|
৬.০০
|
৮.০০
|
৪৫.১৪
|
১৯.৭১
|
৭৪.০০
|
উত্তর প্রদেশ
|
১৬.০০
|
৯.০০
|
৪০.০০
|
২১.৬৭
|
৫৭.০০
|
উত্তরাখণ্ড
|
২০.০০
|
৭.০০
|
৫৬.১০
|
২৭.৭০
|
৬৩.০০
|
পশ্চিমবঙ্গ
|
২৯.০০
|
১২.০০
|
৩৮.৪০
|
২৬.৪৭
|
৮২.০০
|
সূত্র
|
উইমেন অ্যান্ড মেন ইন্ডিয়া – ২০১৫ – মিনিস্ট্রি অব স্ট্যাটিস্টিক্স অ্যান্ড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশনস, অধ্যায় ৫, সারণি ৫.৫, পৃষ্ঠা ৭; ত্রিপুরা, সিকিম, মিজোরাম, মেঘালয়, মণিপুর এবং অরুণাচল প্রদেশের তথ্য না থাকার কারণে পিআরএস লেজিসলেটিভ রিসার্চ ওয়েবসাইট – ১৬তম লোকসভা, ২০১৪ থেকে গৃহীত
|
উইমেন অ্যান্ড মেন ইন্ডিয়া – ২০১৫ – মিনিস্ট্রি অব স্ট্যাটিস্টিক্স অ্যান্ড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশনস, অধ্যায় ৫, সারণি ৫.৮, পৃষ্ঠা ৯
|
উইমেন অ্যান্ড মেন ইন্ডিয়া – ২০১৫ – মিনিস্ট্রি অব স্ট্যাটিস্টিক্স অ্যান্ড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশনস, অধ্যায় ৫, সারণি ৫.৯, পৃষ্ঠা ১০; জম্মু ও কাশ্মীর, ওড়িশা, সিকিম ও তেলেঙ্গানার তথ্য না থাকার কারণে স্টেটাস অব রিপ্রেজেন্টেশন অফ উইমেন ইন পিআরআই – মিনিস্ট্রি অব পঞ্চায়েতি রাজ
|
আগের তিনটি স্তম্ভের সরল গড় দ্বারা নির্মিত
|
উইমেন অ্যান্ড মেন ইন্ডিয়া – ২০১৫ – মিনিস্ট্রি অব স্ট্যাটিস্টিক্স অ্যান্ড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশনস, অধ্যায় ৫, সারণি ৫.৪, পৃষ্ঠা ৬
|
সূত্র: সৌম্য ভৌমিক, , ‘ইক্যুয়ালিটি ভার্সেস এমপাওয়ারমেন্ট: উইমেন ইন ইন্ডিয়ান লেজিসলেচার’, ইকোনমিক অ্যান্ড পলিটিক্যাল উইকলি, মে ১৩, ২০২৩
২০১৭ সালের হিন্দুস্থান টাইমস উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট ইনডেক্স (ডব্লিউইআই) ভারতে মহিলাদের অবস্থা সম্পর্কে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে৷ এটিতে পরিবারের সিদ্ধান্ত, কর্মসংস্থান, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে হিংসামূলক ঘটনার অভিজ্ঞতা, সম্পত্তির মালিকানা, আর্থিক পরিষেবাগুলিতে প্রবেশাধিকার এবং মাসিক স্বাস্থ্যবিধি সংক্রান্ত বিষয়ে মহিলাদের অংশগ্রহণ সম্পর্কিত আটটি মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে রাজ্যগুলির মূল্যায়ন করা হয়। এই সূচকটি তাদের প্রকৃত ক্ষমতায়নের পাশাপাশি রাজনীতিতে নারীর প্রতিনিধিত্বের (ইডব্লিউআরআই) তুলনা করার অনুমতি প্রদান করে। বিশ্লেষণটি আকর্ষণীয় প্রবণতা প্রকাশ করে। আইনসভা সংস্থাগুলিতে মহিলাদের উচ্চ হারের প্রতিনিধিত্ব-সহ রাজ্যগুলি প্রায়শই মহিলাদের ক্ষমতায়নে নিম্ন পদের কথাই তুলে ধরে। আবার এর বিপরীতে যে সব রাজ্যে মহিলা ভোটারের সংখ্যা বেশি, সে সব রাজ্যে নারীর ক্ষমতায়নের সঙ্গে তার ইতিবাচক সম্পর্কও রয়েছে।
মহিলা ভোটার শতাংশের ডব্লিউইআই-এর সঙ্গে একটি ইতিবাচক কার্যকারণ রয়েছে, যা ইঙ্গিত করে যে, নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় মহিলার অধিকতর অংশগ্রহণ উচ্চ ক্ষমতায়নের স্তরের সঙ্গেই সম্পর্কযুক্ত।
আরও বিশ্লেষণে ডব্লিউইআই অনুমান করার ক্ষেত্রে ইডব্লিউআরআই এবং মহিলা ভোটার শতাংশের পরিসংখ্যানগত তাৎপর্য নির্ধারণের জন্য অর্থনীতির অনুশীলন জড়িত। ফলাফলগুলিতে দেখা যায়, ডব্লিউইআই-তে ইডব্লিউআরআই-এর একটি নেতিবাচক অবদান রয়েছে,(৩) যা এ কথাই স্পষ্ট করে যে, উচ্চতর আইনি প্রতিনিধিত্ব নারীর ক্ষমতায়ন বৃদ্ধিতে সহায়ক হতে পারে না। এর বিপরীতে আবার মহিলা ভোটার শতাংশের ডব্লিউইআই-এর সঙ্গে একটি ইতিবাচক কার্যকারণ রয়েছে,(৪) যা ইঙ্গিত করে যে, নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় মহিলাদের অধিকতর অংশগ্রহণ উচ্চ ক্ষমতায়নের স্তরের সঙ্গেই সম্পর্কযুক্ত।
আইন প্রণয়নের ঊর্ধ্বে উঠে
আইনি কোটা গুরুত্বপূর্ণ হলেও তা নারীর ক্ষমতায়নের জটিলতাগুলির পুরোপুরি সমাধান না-ও করতে পারে। সমালোচনামূলক জনসাধারণের তত্ত্ব বা ক্রিটিকাল মাস থিয়োরিটি দাবি করে যে, আইনসভায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মহিলার উপস্থিতি দৃষ্টিভঙ্গিতে এবং রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনতে পারে। যাই হোক, লিঙ্গ ক্ষমতায়নের জন্য আর্থ-সামাজিক শ্রেণিবিন্যাসের সর্বনিম্ন স্তরের উপর মনোযোগ দিয়ে আরও বট্ম আপ পদ্ধতি (সর্বনিম্ন স্তরকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া) গ্রহণের প্রয়োজন রয়েছে। সত্যিকারের ক্ষমতায়নের জন্য তৃণমূল পর্যায়ে একটি আর্থ-রাজনৈতিক রূপান্তর প্রয়োজন, যা শিক্ষায় মহিলাদের প্রবেশাধিকার, সমান সুযোগ, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে, রাজনৈতিক স্বাধীনতা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
ক্রিটিকাল মাস থিয়োরিটি দাবি করে যে, আইনসভায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মহিলার উপস্থিতি দৃষ্টিভঙ্গিতে এবং রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনতে পারে।
উপসংহারে বলা যায়, ভারতে নারীর ক্ষমতায়নের জন্য একটি সর্বাত্মক এবং বহুমুখী পদ্ধতির প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আইনসভায় প্রতিনিধিত্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলেও এটিকে অবশ্যই তৃণমূল পর্যায়ে নারীর ক্ষমতায়ন সংক্রান্ত পদক্ষেপের সঙ্গে পরিপূরক হয়ে উঠতে হবে। লিঙ্গ সমতা এবং সত্যিকারের ক্ষমতায়ন অর্জনের সঙ্গে জড়িত জটিলতার গভীরতা বোঝা এবং কার্যকর ভাবে সেগুলির মোকাবিলা করার জন্য আরও দায়বদ্ধ থাকার প্রয়োজন।
(দ্রষ্টব্য - আরও বিশদ বিশ্লেষণের জন্য, অনুগ্রহ করে একই লেখকের লেখা ২০২৩ সালের ১৩ মে প্রকাশিত ইকোনমিক অ্যান্ড পলিটিক্যাল উইকলি, ভলিউম ৫৮, ইস্যু নং ১৯-এ ‘সমতা বনাম ক্ষমতায়ন: ভারতীয় আইনসভায় নারী’ অর্থাৎ ‘ইক্যুয়ালিটি ভার্সেস এমপাওয়ারমেন্ট: উইমেন ইন ইন্ডিয়ান লেজিসলেচার’ শীর্ষক বিশেষ নিবন্ধটি দেখুন।)
সৌম্য ভৌমিক অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর নিউ ইকোনমিক ডিপ্লোমেসির অ্যাসোসিয়েট ফেলো।
পাদটিকা
১) দিল্লি, মিজোরাম, মেঘালয় এবং নাগাল্যান্ডে পঞ্চায়েত রাজের অস্তিত্ব না থাকার কারণে, তাদের অনুপস্থিত মানগুলি ‘ভারতে নারী ও পুরুষ ২০১৫' শীর্ষক প্রতিবেদনে পরিসংখ্যান ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন মন্ত্রক এবং এবং ২০১৪ সালে রাজ্য বিধানসভায় মহিলাদের শতাংশ দ্বারা প্রদত্ত ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে জন্য মহিলা ভোটারদের সরল গড় দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে। (অধ্যায় ৫, সারণি ৫.৪, পৃষ্ঠা ৬)৷
২) যেহেতু তেলেঙ্গানা আনুষ্ঠানিক ভাবে ২০১৪ সালে গঠিত হয়েছিল, তেলেঙ্গানার অনুপস্থিত মান অন্ধ্র প্রদেশ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে।
৩)
৪)
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.