এখন ২০২৪ সালের সংসদীয় নির্বাচনের উত্তেজনা থিতিয়ে পড়ার পর সময় এসেছে গণপ্রজাতন্ত্রী চিনের (পিআরসি) সঙ্গে ভারতের চলতি সীমান্ত দ্বন্দ্বের হিসাব নেওয়ার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সমঝোতামূলক বক্তব্য হল ভারত ও চিনকে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সীমানায় শান্তি ও নিস্তরঙ্গ অবস্থা পুনঃস্থাপন করতে হবে। কিন্তু সমস্ত প্রতিকূল সম্পর্ক, বিশেষ করে ভূখণ্ডগত বিরোধ, একটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে পরিণত হওয়ার স্বতন্ত্র সম্ভাবনা ধারণ করে, এবং ভারত-চিন সম্পর্ক কোনও ভাবেই তার ব্যতিক্রম নয়। বৃহত্তর কৌশলগত সম্প্রদায় বিশ্বাস করে যে, ভারতের বিরুদ্ধে পিআরসি-র একটি বিশাল আক্রমণ কখনই ঘটবে না। প্রকৃতপক্ষে, পিআরসি-তে একজন প্রাক্তন ভারতীয় রাষ্ট্রদূত সম্প্রতি তাঁর পর্যবেক্ষণে বলেছেন: “[চিনের] আক্রমণাত্মক আচরণের একটি ধরন রয়েছে, সালামি স্লাইসিং বা একটু একটু করে ভূখণ্ড দখলের মাধ্যমে [ভারতের বিরুদ্ধে এবং দক্ষিণ চিন সাগরে (এসসিএস)] স্থিতাবস্থা পরিবর্তন করার চেষ্টা করা, সর্বাত্মক সামরিক সংঘাত থেকে দূরে থাকা, এবং ভূমিগত বাস্তবতা পরিবর্তন করা।" এই বিবৃতিটি ভুল নয়, তবে একটু একটু করে ভূখণ্ড দখল এবং ধীরে ধীরে লাভ তোলা থেকে, যা পিআরসি ইতিমধ্যে ভারতের বিরুদ্ধে করেছে, অনেক ধরনের সম্ভাবনা তৈরি হয়, যার মধ্যে ব্যাপক আক্রমণ ও পুরো আয়তনের যুদ্ধও আছে। প্রতিপক্ষের ভয়ঙ্কর প্রতিকূল আচরণের প্রেক্ষিতে সবচেয়ে খারাপ অনুমানের অসুবিধা হল এই যে তা অর্থনৈতিক বলিদান বাধ্যতামূলক করে, যা অসামরিক ব্যক্তিরা করতে চান না।
দুর্ভাগ্যবশত, সবচেয়ে খারাপ সম্ভাবনাও বাস্তবায়িত হতে পারে, এবং ১৯৬২ সালে চিন-ভারত যুদ্ধের সময় ভারত তা অনুভব করেছিল। সর্বোপরি, ১৯৬২ সালের যুদ্ধ নিয়ে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসাবে কৃষ্ণ মেনন দুঃখের সঙ্গে তাঁর পর্যবেক্ষণে বলেছিলেন: "...আমি এই সত্যটি গোপন করি না যে আমরা চিনের সঙ্গে যুদ্ধের (ব্যাপক আক্রমণের) জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। আমরা আশা করেছিলাম যে আলোচনা ও কূটনীতি তাদের ভূমিকা [যুদ্ধ নয়] পালন করবে।” প্রাক-যুদ্ধ পর্বটি অসামরিক-সামরিক কর্তৃপক্ষের মধ্যে উত্তেজনার বীজ বপন করেছিল, বিশেষ করে ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল থিমায়ার নেতৃত্বে। তিনি চিনের হুমকি সম্পর্কে "তীব্রভাবে" সচেতন ছিলেন, এবং সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে নেহরুর নেতৃত্ব এই বিষয়টিতে মনোযোগ দিচ্ছে না যে চিনের শক্তিশালী সামরিক ক্ষমতা আছে এবং বেজিং ব্যাপকভাবে আক্রমণ করতে পারে। নেহরু সরকার খুব বেশি হলে শুধুমাত্র একটি "সীমিত আক্রমণ"-এর সম্ভাবনা দেখেছিল, যা ভারত তার তৈরি করা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে মোকাবিলা করতে সক্ষম ছিল। চিন ভারতকে বর্তমানে যে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন করেছে তার প্রেক্ষিতে এই ইতিহাস শিক্ষণীয়। ভারত ও চিনের মধ্যে চলতি দ্বন্দ্ব একই রকম, তবে ১৯৬২ সালের প্রাকপর্বে নেহরুর ভারত যে পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছিল তার সঙ্গে হুবহু এক নয়। ১৯৬২ সালের সংঘাত শুরু হওয়ার আগে নেহরু তাঁর নিজের ধারণা নিয়ে বসেছিলেন যে মহাশক্তিরা চিনাদের সংযত করবে এবং তা চিন-ভারত যুদ্ধ না-হওয়ার জন্য যথেষ্ট হবে। নেহরু এই উপসংহারে এসেছিলেন যে, ভারতের দিক থেকে সামর্থ্য বা রসদ উভয় ক্ষেত্রেই সর্বোত্তম সীমিত সামরিক পদক্ষেপই যথেষ্ট হবে। নেতৃত্ব এ বিষয়েও নিশ্চিত ছিল যে চিন ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ চাইবে না, কারণ এটি একটি বিশ্বযুদ্ধের সূত্রপাত করবে। এমন মনোভাবের পিছনে ছিল এই ধারণা যে ভারত দুটি মহাশক্তির — মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের — ঠান্ডা যুদ্ধের ক্ষমতার ভারসাম্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারতীয় নেতৃত্ব বিশ্বাস করেছিল যে সোভিয়েতরা চিনাদের সংযত করবে। নেহরু-নেতৃত্বাধীন ভারত সরকারের জন্য এই অনুমানগুলিকে শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছিল লংজু ও কংকা পাসে সংঘটিত পরের পর সীমিত সংঘর্ষ, যেগুলি সশস্ত্র সংঘাত হলেও ভৌগোলিক বিস্তৃতি বা শক্তি প্রয়োগের ক্ষেত্রে সীমিত ছিল। ফলে ভারতের ধারণা ছিল চিন-ভারত সীমান্ত বরাবর সংঘর্ষের ধারাটি এমনই হবে, এবং বৃহৎ চিনা আক্রমণের জন্য প্রতিরক্ষা শক্তিশালী করার প্রয়োজন নেই। এটি একটি মারাত্মক ত্রুটিতে পরিণত হয়েছিল, কারণ নেহরু চিনা প্রতারণার শিকার হয়েছিলেন। আর তার কারণ ছিল যে তৎকালীন নেতৃত্ব আগের সীমিত সংঘর্ষ থেকে খুব বেশি অনুমান করেছিলেন, যা কিনা নেহরুর বিদ্যমান বিশ্বাসকে নিশ্চিত করার পক্ষপাত প্রদান করেছিল যে চিন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ চিন-ভারত সীমানা বরাবর যুদ্ধ চায় না। ধরে নেওয়া হয়েছিল এই সীমিত সংঘর্ষগুলি বিতর্কিত সীমান্তে চিনা সামরিক আচরণের স্থায়ী ধরন হবে।
দুর্ভাগ্যবশত, সবচেয়ে খারাপ সম্ভাবনাও বাস্তবায়িত হতে পারে, এবং ১৯৬২ সালে চিন-ভারত যুদ্ধের সময় ভারত তা অনুভব করেছিল।
১৯৬২ সালের অক্টোবরে চিনারা ভেঙে দেওয়ার আগে পর্যন্ত এইগুলি গভীর বিশ্বাস ছিল। ১৯৬২ সালের যুদ্ধের সময় সীমান্তের ইস্টার্ন সেক্টরে, যাকে তখন নর্থইস্ট ফ্রন্টিয়ার এজেন্সি (নেফা) বলা হত, পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষাকে অতিক্রম করে প্রায় গুয়াহাটির উপকণ্ঠে পৌঁছে গিয়েছিল। তারা হাজার হাজার ভারতীয় সেনাকে হত্যা করে এবং কয়েক হাজার যুদ্ধবন্দী (পিওডাবলু) নিয়ে যায়। ভারতীয়দের সেদিন যা রক্ষা করেছিল তা হল ইস্টার্ন সেক্টর বা পূর্ববর্তী নর্থ ইস্ট ফ্রন্টিয়ার এজেন্সি (নেফা), এখন যাকে অরুণাচল প্রদেশ বলা হয়, সেখান থেকে ম্যাকমোহন লাইনের পিছনে তাদের বাহিনী প্রত্যাহারের একতরফা চিনা সিদ্ধান্ত। সীমান্তের পশ্চিম সেক্টরে ভারতীয় সেনাবাহিনী আরও ভাল পারফরম্যান্স করেছিল, কারণ এর প্রতিরক্ষা ও লজিস্টিক ক্ষমতা আরও উন্নত ছিল। এই অপমানজনক যুদ্ধ থেকে ভারতের জন্য শুধুমাত্র এই দুটি সান্ত্বনামূলক ফলাফল ছিল। অন্যথায়, জাতীয় পর্যায়ে দুর্বল নেতৃত্ব, প্রতিরক্ষা ক্ষমতার উপর কম ব্যয়, দুর্বল কমান্ড, ভারতীয় সৈন্যদের মধ্যে কম মনোবল এবং দুর্বল লজিস্টিক একত্রিত হয়ে একটি বিপর্যয়কর সামরিক ফলাফল তৈরি করেছিল, বিশেষ করে নেফায়।
১৯৬২ সালের অক্টোবরে চিনারা ভেঙে দেওয়ার আগে পর্যন্ত এইগুলি গভীর বিশ্বাস ছিল। ১৯৬২ সালের যুদ্ধের সময় সীমান্তের ইস্টার্ন সেক্টরে, যাকে তখন নর্থইস্ট ফ্রন্টিয়ার এজেন্সি (নেফা) বলা হত, পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষাকে অতিক্রম করে প্রায় গুয়াহাটির উপকণ্ঠে পৌঁছে গিয়েছিল।
ভারত যেমন বছরের পর বছর ধরে লজিস্টিক, এয়ারফিল্ড, আইএ-এর সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং প্রচুর সংখ্যক সব-আবহাওয়ার রাস্তা তৈরির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নতি করেছে, তেমনই চিনও চিন-ভারত সীমান্ত বরাবর ও তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে (টিএআর) বিমান প্রতিরক্ষা, বিমান ঘাঁটি, হেলিপোর্ট ও লজিস্টিকসের আকারে সক্ষমতা যথেষ্ট বাড়িয়েছে। ভারতে ব্যাপক ঐকমত্য রয়েছে যে পিআরসি কোনও বিশাল আক্রমণ চালাবে না, এবং তারা পূর্ব লাদাখের অঞ্চল দখলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে, যেমন ২০২০ সালের এপ্রিল-মে মাসে রক্তক্ষয়ী গালওয়ান সংঘর্ষ এবং ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চিন-ভারত সীমান্তের পূর্ব সেক্টরে পিএলএ দ্বারা ইয়াংতসে দখলের প্রচেষ্টার সময় দেখা গিয়েছিল। মূল্যায়নটি এই বিস্ময়কর ধারণার উপর নির্ভর করে যে চিন ইতিমধ্যেই ২০২০ সালে ভারতের বিরুদ্ধে ভূখণ্ডগত লাভ তুলতে পেরেছে, এবং তারপর খুব বেশি হলে একটি সীমিত আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে, তবে কোনও বিশাল আক্রমণ নয়। ভারতীয় কৌশলগত সংস্থার বিস্তৃত অংশের দৃষ্টিভঙ্গি এটাই। এই ধারণার ফলে ভারত আগের মতোই এমন প্রতারণামূলক বিশ্বাসের শিকার হতে পারে যে সমসাময়িক ভাষায় চিন নিজেকে "গ্রে-জোন অপারেশন" বা চিন-ভারত সীমান্ত জুড়ে সংঘর্ষ ও অনুপ্রবেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখবে, এবং সর্বাত্মক যুদ্ধ বা একটি উল্লেখযোগ্য আক্রমণের পথ অনুসরণ করবে না। এই অনুমান মানসিকভাবে সান্ত্বনাদায়ক, কিন্তু সম্ভাব্যভাবে ক্ষতিকর হতে পারে।
ভারতে ব্যাপক ঐকমত্য রয়েছে যে পিআরসি কোনও বিশাল আক্রমণ চালাবে না, এবং তারা পূর্ব লাদাখের অঞ্চল দখলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে, যেমন ২০২০ সালের এপ্রিল-মে মাসে রক্তক্ষয়ী গালওয়ান সংঘর্ষ এবং ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চিন-ভারত সীমানার পূর্ব সেক্টরে পিএলএ দ্বারা ইয়াংতসে দখলের প্রচেষ্টার সময় দেখা গিয়েছিল।
পার্লামেন্টে পেশ করা অন্তর্বর্তী বাজেট স্পষ্টভাবে দেখায় প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয়বরাদ্দ ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী বর্তমানে যে সামর্থ্যের ঘাটতি মোকাবিলা করছে তা মেটাতে অপ্রতুল। গত বছরের পূর্ণ বাজেটে বরাদ্দ করা অর্থ আইএএফ পুরোটা খরচ করতে পারেনি; তারপর চলতি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের দরুণ সরবরাহে বাধার কারণে সামরিক ব্যয়ের সীমাবদ্ধতা আরও বেড়ে গিয়েছে। যে কোনও সম্ভাব্য চিন-ভারত সীমান্ত যুদ্ধে আইএএফ-এর কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে। যদি সামরিক সরবরাহের সীমাবদ্ধতার কারণে আইএএফ অপ্রতুলভাবে সজ্জিত হয়, তবে নয়াদিল্লিকে রাশিয়ার সামরিক হার্ডওয়্যার বা অস্ত্র ও খুচরা জিনিসগুলির উপর নির্ভরতা থেকে দূরে সরে আসতে হবে। এটি রাশিয়ার উপর নির্ভরতার পরিবর্তে বহুমুখী হওয়ার জন্য ভারতের প্রয়োজনীয়তাকে আরও জরুরি করে তোলে, কারণ সামরিক সরবরাহের জন্য মস্কোর উপর ভারতের নির্ভরতার মধ্যে চিন ভারতের বিরুদ্ধে ব্যাপক আক্রমণ চালানোর সুযোগ দেখতে পারে। ১৯৬২ সালের চিন-ভারত সীমান্ত যুদ্ধে যেমনটি ঘটেছিল, সেভাবে ভারতের বিরুদ্ধে ব্যাপক আক্রমণ শুরু করলে বেজিং ও মস্কোর মধ্যে প্রচ্ছন্ন বা এমনকি সুস্পষ্ট যোগসাজশও তৈরি হতে পারে। রাশিয়ার সামরিক হার্ডওয়্যারের উপর ভারতের নির্ভরতা শুধুমাত্র ভারতের রাশিয়ার থেকে সরবরাহ সমস্যাকে আরও জটিল করে তোলে। আরও খারাপ, ভারতে এখনও এই অনুমান রয়েছে যে চিন সরাসরি যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের পক্ষে হস্তক্ষেপ করবে। এটি অত্যন্ত শর্তসাপেক্ষ। আবারও, ইতিহাস শিক্ষামূলক। আমরা যেন ভুলে না যাই, ১৯৬২ সালের অক্টোবরের শেষ দিকে নেহরুর নেতৃত্বাধীন সরকার চাওয়ার পর তবেই ওয়াশিংটন হস্তক্ষেপ করেছিল এবং ভারতকে সামরিক সহায়তা দিয়েছিল। আজ, চিন-ভারত যুদ্ধের ক্ষেত্রে, ভারত আমেরিকার সামরিক সহায়তা চাইলে হয়তো তা পেতে পারে, আবার এমনও হতে পারে যে ভারত আমেরিকার সাহায্য চাওয়ার পরেও তা পাবে না। ভারতে মার্কিন সামরিক সহায়তা সম্প্রসারণের স্বয়ংক্রিয়তা বা অনিবার্যতা নেই, কারণ ওয়াশিংটন তা না করার বিকল্প হাতে রেখেছে। ইজরায়েল, ইউক্রেন এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে তার পূর্ব এশীয় মিত্রদের প্রতি প্রতিশ্রুতিগুলির কারণে আমেরিকা এই সহায়তা অস্বীকার করতে বাধ্য হতে পারে। এটি ভারতকে নিজের ক্ষমতায় সামরিকভাবে প্রতিকূল ও আক্রমণাত্মক পিআরসি-র মোকাবিলা করতে বাধ্য করবে। সেই কারণেই ভারতের প্রচলিত সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করা অপরিহার্য। অতএব, আমেরিকার সমর্থন পাওয়া যাবে বলে ধারণাটি কম করে বললে নয়াদিল্লির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, এবং বেশি করলে বললে বিপজ্জনক হবে। সম্ভাবনার উপর বিষয়গুলি ছেড়ে দেওয়ার জন্য যে মূল্য দিতে হবে তা বহন করা নয়াদিল্লির পক্ষে সম্ভবপর নয়৷
চিনের বিরুদ্ধে ভারত আজ যে বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছে তার জন্য ইতিহাস আলোকিত সহায়তা প্রদান করে। এখন যেহেতু মোদী সরকার তৃতীয় মেয়াদে পুনর্নির্বাচিত হয়েছে, এখন সময় এসেছে প্রতিরক্ষা ব্যয়কে অগ্রাধিকার দেওয়ার, বিশেষ করে মূলধন অধিগ্রহণকে, এবং সামরিক ফ্রন্টে চিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য একটি বিস্তৃত প্রতিরক্ষা রোডম্যাপ তৈরি করার।
কার্তিক বোমাকান্তি অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের সিনিয়র ফেলো
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.