-
CENTRES
Progammes & Centres
Location
১৫ মাস যুদ্ধের পর, ২০২৫ সালের ১৫ জানুয়ারি ইজরায়েল ও হামাস অবশেষে একটি পণবন্দি চুক্তিতে সম্মত হয়। অগ্রগতির স্মারক হিসাবে ঘোষিত এই চুক্তিটি ইজরায়েলের সকল পণবন্দিদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি এবং হামাসের স্থায়ী যুদ্ধবিরতির উপর জোর দেওয়ার মধ্যে সমন্বয় সাধন করতে সাহায্য করেছিল। এই সম্পূর্ণ বিপরীত দাবিগুলিকে পর্যায়ক্রমে একটি পদ্ধতি প্রবর্তন এবং ‘স্থায়ী যুদ্ধবিরতি’কে ‘স্থিতিশীল শান্তি’ দিয়ে প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে মীমাংসা করা হয়েছিল। যাই হোক, চুক্তির শর্তাবলি নিখুঁত করা শুধু সূচনাবিন্দু ছিল। যদিও এই সমন্বয়গুলি ২০২৪ সালের মে মাসে প্রস্তাব করা হয়েছিল, তবে চুক্তিটি সাত মাস পরে ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে চূড়ান্ত করা হয়েছিল। চুক্তির ভাগ্য নির্ধারণকারী মূল বিষয় ছিল রাজনৈতিক পরিপক্বতা, এবং এই বিষয়টি এর ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে চলেছে। এই নিবন্ধটির লক্ষ্য চুক্তিটি চূড়ান্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক পরিস্থিতিগুলি বোঝা এবং ভাঙ্গনের দিকে চালিত করতে পারে এমন রাজনৈতিক পরিবেশ নিয়ে আলোচনা করা।
চুক্তির ভাগ্য নির্ধারণকারী মূল বিষয় ছিল রাজনৈতিক পরিপক্বতা, এবং এই বিষয়টি এর ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে চলেছে।
শান্তির জন্য রাজনৈতিক পরিপক্বতা তৈরি করা: কেন চুক্তিটি হয়েছিল?
চূড়ান্ত ইজরায়েল-হামাস চুক্তি, যদিও একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণ, তবে তা ২০২৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত পূর্ববর্তী পুনরাবৃত্তিগুলির থেকে বিষয়বস্তুর দিক থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে আলাদা ছিল না। চুক্তির মূল উপাদানগুলি — পণবন্দি ও বন্দিদের পর্যায়ক্রমে বিনিময়, মানবিক সহায়তার ব্যবস্থা, এবং গাজার উপর থেকে কিছু বিধিনিষেধ ধীরে ধীরে তুলে নেওয়া — মূলত সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। মৌলিকভাবে যার পরিবর্তন হয়েছিল তা হল সময়। চূড়ান্ত চুক্তিটি ছিল দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক গতিশীলতার একটি ফসল। এর প্রতিফলন করে, বাইডেন ঘনিষ্ঠদের বলেছিলেন যে নেতানিয়াহু তাঁর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ বাঁচাতে এবং নভেম্বরের নির্বাচনে ট্রাম্পকে সহায়তা করার জন্য সংঘাতকে স্থায়ী করার চেষ্টা করছেন। ২০২৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে নেতানিয়াহুর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের মাধ্যমে এটি স্পষ্ট হয়েছিল। বলা হয়েছিল, শেষ মুহূর্তে অসম্ভব কিছু দাবি উপস্থাপন করে চুক্তিটিকে সাবোতাজ করা হয়েছে। এই দাবিগুলির মধ্যে ফিলাডেলফি করিডোরে ইজরায়েলি উপস্থিতি অন্তর্ভুক্ত ছিল, যা শুধু হামাসের কাছেই অগ্রহণযোগ্য ছিল না, বরং মিশরের কাছেও অগ্রহণযোগ্য ছিল, কারণ এটি ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি লঙ্ঘন করেছিল।
অভ্যন্তরীণভাবে, সেই সময়ে, নেতানিয়াহুর রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ তাঁর দক্ষিণপন্থী জোটের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল, যারা হামাস এবং দেশীয় জনগণকে যে কোনও ছাড় দেওয়ার বিরোধিতা করেছিল এবং মূলত যুদ্ধকে সমর্থন করেছিল। তাছাড়া, যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করার ফলে জনসাধারণের মনোযোগ জাতীয় নিরাপত্তার দিকে চলে যায়, এবং নেতানিয়াহুর ব্যাপকভাবে অ-জনপ্রিয় বিচারব্যবস্থা সংস্কার এবং ৭ অক্টোবরের নিরাপত্তা ব্যর্থতার জন্য আগাম নির্বাচনের আহ্বান থেকে দূরে সরে যায়। বিলম্বের মাধ্যমে নেতানিয়াহু এমন একটি নির্বাচন এড়াতে চেয়েছিলেন যাতে তিনি জয়ের প্রশ্নে অনিশ্চিত ছিলেন। এই অভ্যন্তরীণ প্রেক্ষাপট যে কোনও অনুভূত আপসকে রাজনৈতিকভাবে অযোগ্য করে তুলেছিল। তবে, ২০২৫ সালের প্রথম দিকে, ইজরায়েলের অভ্যন্তরীণ দৃশ্যপট উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়। গাজায় দীর্ঘস্থায়ী সামরিক অভিযান কোনও সিদ্ধান্তমূলক জয় আনতে ব্যর্থ হয়েছিল, এবং জনসাধারণের হতাশা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছিল। মিটভিম ইনস্টিটিউট দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, ৭৭ শতাংশ মধ্য-দক্ষিণপন্থী ভোটার এবং ৫০ শতাংশেরও বেশি দক্ষিণপন্থী ভোটার সরকারকে তুলনামূলকভাবে নিম্ন গ্রেড (১-৫) দিয়েছে। পণবন্দিদের পরিবারের ব্যাপক বিক্ষোভের ফলে এটি আরও জটিল হয়ে ওঠে, যা নেতানিয়াহুর একটি চুক্তিতে পৌঁছনোর জন্য রাজনৈতিক প্রেরণা তৈরি করে। ২০২৫ সালে ইজরায়েলও একটি নতুন নির্বাচনী চক্রে প্রবেশ করে, যার পরবর্তী আইনসভা নির্বাচন ২০২৬ সালের অক্টোবরে অনুষ্ঠিত হবে। ইজরায়েলের পরবর্তী নির্বাচনী চক্রের কাছাকাছি একটি চুক্তি চূড়ান্ত করার ফলে নেতানিয়াহু নিজেকে ‘পণবন্দিদের ফিরিয়ে আনা’ নেতা হিসাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে সক্ষম হন।
ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে না-আসা পর্যন্ত নেতানিয়াহু চুক্তিটি বিলম্বিত করেছিলেন আরও অনুকূল মার্কিন প্রশাসনের অধীনে আলোচনা করবেন বলে, এবং আশায় ছিলেন যে এভাবে চুক্তির ফলাফল উন্নত হবে।
আন্তর্জাতিকভাবে, ২০২৪ সালের নভেম্বরে আসন্ন মার্কিন নির্বাচন নেতানিয়াহুর সিদ্ধান্ত গ্রহণকে আরও প্রভাবিত করে একটি নতুন গতিশীলতা এনেছিল। ঐতিহাসিকভাবে নেতানিয়াহুর ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে, যাঁর প্রশাসনের নীতি বাইডেন প্রশাসনের তুলনায় তাঁর নীতির সঙ্গে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল। ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে না-আসা পর্যন্ত নেতানিয়াহু চুক্তিটি বিলম্বিত করেছিলেন আরও অনুকূল মার্কিন প্রশাসনের অধীনে আলোচনা করবেন বলে, এবং আশায় ছিলেন যে এভাবে চুক্তির ফলাফল উন্নত হবে। তা ছাড়া, ইজরায়েলের প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের জোরালো সমর্থন এমন একটি পরিবেশ তৈরি করেছিল যেখানে নেতানিয়াহু ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সির সঙ্গে তাঁর পদক্ষেপগুলিকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে পারবেন। ট্রাম্পের নির্বাচনের পরে একটি চুক্তিতে পৌঁছনোর ফলে নেতানিয়াহু চুক্তিটিকে একটি যৌথ সাফল্য হিসাবে রূপ দিতে সক্ষম হন, মার্কিন-ইজরায়েল জোটকে শক্তিশালী করেন, এবং রাজনৈতিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সক্ষম হন। বাইডেন, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে চুক্তির ঘোষণায় বলেছিলেন: "এটিই মে মাসে আমার প্রস্তাবিত চুক্তির সঠিক কাঠামো। ঠিক।" সুতরাং, চূড়ান্ত চুক্তির শর্তাবলি নেতানিয়াহুর প্রত্যাখ্যান করা পূর্ববর্তী প্রস্তাবগুলির থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে আলাদা ছিল না, এবং তাঁর পূর্বের একগুঁয়েমি ছিল চুক্তির সুনির্দিষ্ট বিষয়ের সঙ্গে কম এবং রাজনৈতিক সময়ের সঙ্গে বেশি সম্পর্কিত।
তবে, নেতানিয়াহু যে ফলাফলের আশা করেছিলেন তার কোনওটিই অর্জিত হয়নি। ট্রাম্প প্রশাসন আরও অনুকূল চুক্তি অর্জনে সহায়তা করেনি এবং দেশীয় দর্শকেরা, বিশেষ করে অতি-দক্ষিণপন্থীরা, চুক্তিটিকে ইতিবাচকভাবে দেখেনি, যা সামরিক পদক্ষেপের ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক পরিপক্বতায় দৃশ্যমান।
যুদ্ধের জন্য রাজনৈতিক পরিপক্বতা বিকাশ: চুক্তিটি কি টিকবে?
ক্রমপরিবর্তনশীল রাজনৈতিক আবহাওয়ার কারণে ইজরায়েল-হামাস চুক্তিটি স্বভাবতই অনিশ্চিত। এর পর্যায়ক্রমিক কাঠামো এবং ‘স্থিতিশীল শান্তি’র মতো শব্দগুলির ইচ্ছাকৃত অস্পষ্টতা সম্ভাব্য ব্যর্থতার একাধিক দিক উপস্থাপন করে, যা চুক্তিটিকে কট্টরপন্থী গোষ্ঠীগুলির দ্বারা শোষণ বা প্রতিটি পর্যায়ে ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে ফেলে। এই ভাঙ্গনের প্রাথমিক লক্ষণগুলি হামাসের সঙ্গে চুক্তির মাত্র কয়েক সপ্তাহ পর থেকেই দৃশ্যমান, যেমন পণবন্দিদের নির্ধারিত হস্তান্তর স্থগিত করা, অভিযোগ করা যে ইজরায়েল প্যালেস্তাইনিদের প্রত্যাবর্তন বিলম্বিত করেছে, এবং গাজায় প্রয়োজনীয় সরবরাহ প্রবেশে বাধা দিয়েছে। যুদ্ধের জন্য এই ক্রমবর্ধমান পরিপক্বতাও দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক কারণগুলির দ্বারা চালিত হচ্ছে।
এই ভাঙ্গনের প্রাথমিক লক্ষণগুলি হামাসের সঙ্গে চুক্তির মাত্র কয়েক সপ্তাহ পর থেকেই দৃশ্যমান, যেমন পণবন্দিদের নির্ধারিত হস্তান্তর স্থগিত করা, অভিযোগ করা যে ইজরায়েল প্যালেস্তাইনিদের প্রত্যাবর্তন বিলম্বিত করেছে, এবং গাজায় প্রয়োজনীয় সরবরাহ প্রবেশে বাধা দিয়েছে।
অভ্যন্তরীণভাবে, নেতানিয়াহুর ক্ষমতাসীন জোটের, যা ইতিমধ্যেই ভঙ্গুর, যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রতিবাদে ওজমা ইয়েহুদিত (ইহুদি শক্তি) পার্টির সমর্থন প্রত্যাহার করে নেওয়ার পর সামান্য সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে। এছাড়াও, জাতীয় ধর্মীয় দল-ধর্মীয় জায়োনিজম-এর অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচও হুমকি দিয়েছিলেন যে যুদ্ধবিরতি প্রথম পর্যায়ের বাইরে গেলে জোট ত্যাগ করবেন। স্মোট্রিচ যদি তা মেনে চলতেন, তাহলে নেতানিয়াহুর সরকার ভেঙে যেত, যার ফলে ইজরায়েল আগাম নির্বাচনের দিকে চলে যেত — একটি সম্ভাবনা যা নেতানিয়াহু এড়াতে চান। এই রাজনৈতিক অস্থিরতা নেতানিয়াহুকে কঠোর অবস্থান নিতে উৎসাহিত করেছে। ক্রমবর্ধমান চাপের কারণে তিনি প্রাথমিকভাবে যুদ্ধবিরতি মেনে নিলেও, নেতানিয়াহু তাঁর দক্ষিণপন্থী মিত্রদের সান্ত্বনা দেওয়ার দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। তাঁর রাজনৈতিকভাবে টিকে থাকার জন্য তিনি যে ইজরায়েলের নিরাপত্তার সঙ্গে আপস করেননি তা দেখানো প্রয়োজন, যার ফলে সামরিক পদক্ষেপে ফিরে আসার সম্ভাবনা ক্রমবর্ধমান।
আন্তর্জাতিকভাবে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, যিনি প্রথমে চুক্তির জন্য সম্পূর্ণ কৃতিত্ব দাবি করেছিলেন, এখন অস্থিরতার উপাদানগুলি নিয়ে আসছেন বলে মনে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ‘গাজা দখল’ করার ও ‘মালিকানা’ নেওয়ার পরিকল্পনা ঘোষণা করেন, যা হামাসের কর্মকর্তাদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের জন্ম দেয়, এবং তাঁরা দাবি করেন যে এই পরিকল্পনাটি ‘প্রজন্মগত বিশৃঙ্খলার একটি রেসিপি’। ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তন নেতানিয়াহুর জন্য প্রণোদনাকে মৌলিকভাবে পরিবর্তিত করেছে, এবং তিনি সামরিক অভিযান বৃদ্ধির জন্য সাহসী হয়ে উঠেছেন, যা যুদ্ধবিরতির স্থায়িত্বকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছে। তার উপর ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক মন্তব্য ইতিমধ্যেই ভঙ্গুর শান্তিকে দুর্বল করে দিয়েছে। ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি, ‘যদি হামাস চুক্তির শর্তাবলি মেনে না চলে, তাহলে সবকিছু ভেঙে পড়বে’, এবং তাঁর উদ্বোধনী মন্তব্য, ‘[আমরা] আমাদের সাফল্য শুধু আমাদের জেতা যুদ্ধের মাধ্যমেই নয়, বরং আমরা যে যুদ্ধগুলির সমাপ্তি ঘটাই, এবং সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে যে যুদ্ধগুলিতে আমরা কখনও যাই না, সেগুলির দ্বারাও পরিমাপ করব’, মার্কিন অবস্থান সম্পর্কে মিশ্র সংকেত পাঠিয়েছে। এটি প্রশ্ন উত্থাপন করেছে যে প্রশাসন নিজেই চুক্তিটি কার্যকর করবে নাকি নীরবে ইজরায়েলি সামরিক তৎপরতাকে উৎসাহিত করবে।
নেতানিয়াহুর প্রণোদনা অপরিবর্তিত রয়েছে, যা হল তাঁর রাজনৈতিক টিকে থাকা নিশ্চিত করা, বিশেষ করে যখন তিনি ইজরায়েলের ২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলা করছেন।
এই সমস্ত কারণগুলি শান্তির পরিবর্তে যুদ্ধের জন্য ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক পরিপক্বতায় অবদান রাখছে। নেতানিয়াহুর প্রণোদনা অপরিবর্তিত রয়েছে, যা হল তাঁর রাজনৈতিক টিকে থাকা নিশ্চিত করা, বিশেষ করে যখন তিনি ইজরায়েলের ২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলা করছেন। ইতিমধ্যে, ট্রাম্পের সাম্প্রতিক বক্তব্য উত্তেজনা হ্রাসের জন্য চাপকে এমন একটি ভূ-রাজনৈতিক পরিবেশ দিয়ে প্রতিস্থাপিত করেছে, যা সংঘর্ষকে পুরস্কৃত করে। নেতানিয়াহু যখন তাঁর রাজনৈতিক অবস্থানকে সুসংহত করতে চাইছেন, তখন নতুন করে শত্রুতার ঝুঁকি বাড়ছে। প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন ইজরায়েল-হামাস চুক্তি ভেঙে যাবে কি না তা নয়, বরং প্রশ্ন হল এটি কতদিন স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে এবং পুনরায় যুদ্ধ রোধ করতে পারবে।
সমৃদ্ধি ভিজ ওআরএফ মধ্যপ্রাচ্যের একজন গবেষণা সহকারী।
The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.