Author : Aparna Roy

Published on Oct 03, 2023 Updated 1 Days ago
ভবিষ্যতের জলবায়ু–সহনশীল স্বাস্থ্যব্যবস্থার জন্য স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহকে আরও সবুজ করতে হবে

ভারত এখন পথ তৈরি করতে এবং প্রধানমন্ত্রী মোদীর সাম্প্রতিক ‘‌সবার জন্য এক স্বাস্থ্য’‌ দৃষ্টিভঙ্গির উদ্বোধনের মাধ্যমে দৃষ্টান্ত তৈরি করে নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত। এটি জলবায়ু পরিবর্তন ও স্বাস্থ্যের ছেদবিন্দুটির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। বিজ্ঞান এ ক্ষেত্রে স্পষ্ট:‌ সম্প্রতি প্রকাশিত একটি আইপিসিসি সিন্থেসিস রিপোর্ট সতর্ক করেছে যে জলবায়ু ক্রিয়া যত বিলম্বিত হচ্ছে ততই প্রাক–শিল্প তাপমাত্রার ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ব্যবধান বেঁধে রাখার প্রয়াসের বিচ্যুতি ঘটছে, এবং মানুষের উপর এর প্রভাবগুলি আরও মারাত্মক হয়ে উঠছে। আরও উদ্বেগজনক বিষয় হল স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাটিই, যা প্রধানত মেডিক্যাল কোল্ড চেনের উপর নির্ভরশীল। এর ব্যাপক শক্তির চাহিদা এবং শক্তিশালী ফ্লুরিনযুক্ত গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের  কারণে বিশ্ব উষ্ণায়ন বৃদ্ধির উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনা রয়েছে। গ্লোবাল রোড ম্যাপ ফর হেলথ কেয়ার ডিকার্বনাইজেশন, গ্রিন পেপার ওয়ান অনুসারে, ভারতে সরল অঙ্কের হিসাবে বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম স্বাস্থ্য ক্ষেত্র জলবায়ু পদচিহ্ন রয়েছে (৩৯ এমটি সিওটুই)। মেডিক্যাল কোল্ড চেনের সবুজায়ন অতএব নেট শূন্যের দিকে যাত্রা ত্বরান্বিত করতে এবং অনিশ্চিত জলবায়ু বিঘ্নের বিরুদ্ধে স্থিতিস্থাপক স্বাস্থ্যব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য একটি নতুন ও জরুরি প্রেরণা প্রদান করে।

কোল্ড চেন পরিকাঠামো হল একটি তাপমাত্রা–নিয়ন্ত্রিত স্টোরেজ ও পরিবহণ  নেটওয়ার্ক, যা ডিপ ফ্রিজার, আইস–লাইনড রেফ্রিজারেটর, ক্যারিয়ার, রেফ্রিজারেটেড ভ্যান ও অনুরূপ সরঞ্জাম নিয়ে গঠিত। এই চেনটি চিকিৎসা সরবরাহগুলির উৎপাদন থেকে প্রদান পর্যন্ত নির্ধারিত তাপমাত্রার সীমার মধ্যে সংরক্ষণ ও পরিবহণ নিশ্চিত করে। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের ফার্মাসিউটিক্যালসের বাজারের আকার ১৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে বলে প্রত্যাশিত, এবং স্বাস্থ্যসেবার বিশ্বব্যাপী কেন্দ্র হিসাবে সম্প্রসারণ তার শক্তির চাহিদাকে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাবে। চিকিৎসা সরবরাহ পরিবহণের জন্য রেফ্রিজারেন্টগুলিতে প্রয়োজনীয় শীতলকরণের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে, আর এই ধরনের চাহিদা মেটাতে থাকবে অনির্ভরযোগ্য জীবাশ্ম জ্বালানি–কেন্দ্রিক বিদ্যুৎ গ্রিড, ক্ষতিকারক রাসায়নিক ও ব্যয়বহুল ডিজেল–চালিত জেনারেটর।

গ্লোবাল রোড ম্যাপ ফর হেলথ কেয়ার ডিকার্বনাইজেশন, গ্রিন পেপার ওয়ান অনুসারে, ভারতে সরল অঙ্কের হিসাবে বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম স্বাস্থ্য ক্ষেত্র জলবায়ু পদচিহ্ন রয়েছে (৩৯ এমটি সিওটুই)।

একটি দেশ যে ২০৩০ সালের মধ্যে তার নির্গমনের তীব্রতা ৪৫ শতাংশ কমাতে এবং ২০৭০ সালের মধ্যে নেট শূন্য অর্জন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তার জন্য সবুজ ও স্থিতিশীল কোল্ড–চেন সমাধানগুলি বিকাশ করা কোনও বিকল্প নয়, একটি অপরিহার্যতা। কিন্তু, কম–কার্বন মেডিক্যাল কোল্ড চেনের বিকাশের জন্য একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনে ভারত কীভাবে নেতৃত্ব দিতে পারে? এই পরিবেশ দিবসে ভারত একটি কার্যকর কাঠামো গ্রহণের দিকে মনোনিবেশ করতে পারে, যা আগামীকালের জন্য একটি সতেজ, সবুজ ও স্থিতিস্থাপক মেডিক্যাল সাপ্লাই চেন তৈরি করা নিশ্চিত করবে।

চিকিৎসা সরবরাহের বিরামহীন বিতরণের মধ্যে রেফ্রিজারেটেড পরিবহণ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই রিফার বা ট্রাকগুলি পরিবহণ রেফ্রিজারেশন ইউনিট (টিআরইউ) বহন করে, যা সমন্বিত ডিজেল–জ্বালানি মোটর/ইঞ্জিন দ্বারা চালিত হয়। এটি পরিবহণের সময় ভ্যাকসিনগুলির জন্য নির্ধারিত তাপমাত্রা–সীমা বজায় রাখে। ডিয়ারম্যানের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, প্রচলিত টিআরইউ–গুলি ট্রাকের জ্বালানির ২০ শতাংশ পর্যন্ত খরচ করে এবং উচ্চ মাত্রার বায়ু দূষণ নির্গমন করে — আধুনিক ডিজেল এইচজিভি–র তুলনায় ২৯ গুণ বেশি কণা পদার্থ (পিএম) এবং ছয় গুণ বেশি নাইট্রোজেন অক্সাইড (এনওএক্স)। তাছাড়া, টিআরইউ রেফ্রিজারেন্ট গ্যাস লিক গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের উপর স্থূলভাবে একটি অসম প্রভাব ফেলে। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ‘‌এফ–গ্যাস’‌ সিওটু–র  থেকে প্রায় ৪,০০০ গুণ বেশি শক্তিশালী। এছাড়াও, ভারতের পরিবহণ ক্ষেত্র বিভিন্ন ক্ষেত্রের মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনকারী। একটি পরিচ্ছন্ন বিকল্পের অনুপস্থিতিতে একটি সবুজ ভবিষ্যতের দিকে রূপান্তরের সম্ভাবনাও ক্ষীণ। রূপান্তর ও বৃহত্তর পরিবেশগত স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার একটি কার্যকর উপায় হল প্রতিটি ডিজেল চালিত টিআরইউ–কে স্থিতিশীল, সবুজ/পরিচ্ছন্ন কুলিং প্রযুক্তি দিয়ে প্রতিস্থাপন করা। তরল নাইট্রোজেন বাষ্পীভবন বা ক্রায়োজেন–ভিত্তিক সিস্টেমগুলিকে অভিযোজিত করা শুধুমাত্র শূন্য–নিঃসরণ ঠান্ডা পরিবহণ পরিষেবাই নিশ্চিত করবে না, বরং কোল্ড চেন পরিকাঠামোর জন্য একটি ক্লিনটেক–ভিত্তিক ‘‌স্থিতিশীল’‌ মডেল গ্রহণেরও সুযোগ দেবে।

ভারতীয় শহরগুলিতে শহুরে পণ্য পরিবহণ বা লাস্ট–মাইল ডেলিভারি পরিষেবাগুলিতে বৈদ্যুতিক যানবাহন (ইভি) ক্রমবর্ধমানভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কাছাকাছি দূরত্বের মধ্যে চিকিৎসা সামগ্রী বিতরণের জন্য একটি আদর্শ বিকল্প হল ইনসুলেটেড ভ্যান–এর পরিবর্তে ব্যাটারি–চালিত রেফ্রিজারেশন ইউনিট ব্যবহার করা, যা শূন্য টেলপাইপ নির্গমন করে, জীবাশ্ম–জ্বালানিমুক্ত, এবং উচ্চ শক্তি দক্ষতাসম্পন্ন। ২০২০ সালে শক্তি সাসটেনেবল এনার্জি ফাউন্ডেশন (এসএসইএফ)–এর সহযোগিতায় দ্য এনার্জি অ্যান্ড রিসোর্স ইনস্টিটিউট (টেরি) পরিচালিত  একটি সমীক্ষা অনুসারে, ছোট বাণিজ্যিক যানবাহন বিভাগে উচ্চতর ইভি–র প্রবেশ ২০৩০ সালের মধ্যে সিওটু নির্গমন ১৪ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস করতে পারে৷

কাছাকাছি দূরত্বের মধ্যে চিকিৎসা সামগ্রী বিতরণের জন্য একটি আদর্শ বিকল্প হল ইনসুলেটেড ভ্যান–এর পরিবর্তে ব্যাটারি–চালিত রেফ্রিজারেশন ইউনিট ব্যবহার করা, যা শূন্য টেলপাইপ নির্গমন করে, জীবাশ্ম–জ্বালানিমুক্ত, এবং উচ্চ শক্তি দক্ষতাসম্পন্ন।

রেফ্রিজারেটেড পরিবহণ ছাড়াও ভ্যাকসিনের হিমাগার আরেকটি গুরুতর চ্যালেঞ্জ তৈরি করে। ভ্যাকসিন স্টোরেজ রেফ্রিজারেন্ট ব্যবহার করে আর১৩৪এ,  আর৪০৪এ, এবং আর৪০৭সি–এর মতো হাইড্রোফ্লুরোকার্বন (এইচএফসি), যার উচ্চ বিশ্ব উষ্ণায়ন সম্ভাবনা (জিডব্লিউপি) রয়েছে। এইচএফসি–গুলি গ্রিনহাউস গ্যাস হিসাবে সিওটু–র চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। রেফ্রিজারেশনের প্রয়োজনীয়তা বাড়তে থাকার সঙ্গেসঙ্গে স্থির ও মোবাইল কোল্ড চেন জুড়ে উচ্চ বিশ্ব উষ্ণায়ন সম্ভাবনাযুক্ত গ্রিনহাউস গ্যাসভিত্তিক প্রচলিত রেফ্রিজারেন্টগুলিকে প্রতিস্থাপন করে আরও জলবায়ুবান্ধব রেফ্রিজারেন্টগুলিতে রূপান্তর করা গেলে তা অবশ্যই কার্বন পদচিহ্ন হ্রাস করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে৷

ক্ষেত্রটিতে উদীয়মান সেরা অনুশীলনগুলি এই কার্যকর, নিরবচ্ছিন্ন পরিবর্তনকে সমর্থন করবে। যেমন, বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় মেডিকেল রেফ্রিজারেন্ট  প্রস্তুতকারক বি মেডিকেল সিস্টেমস (বিএমএস) তাদের উদ্ভাবনের মাধ্যমে এই সমাধানের পথপ্রদর্শক। বিএমএস–এর মেডিক্যাল রেফ্রিজারেটরগুলি সর্বোত্তম  তাপমাত্রার সীমা -৮৬℃ পর্যন্ত বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ বিভ্রাট সত্ত্বেও চিকিৎসা সরবরাহ সংরক্ষণের জন্য তাপমাত্রা বজায় রাখতে পারে। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ক্ষেত্রে এই রেফ্রিজারেটরটি তার তাপমাত্রা দুই দিনের মতো ধরে রাখে। বিদ্যুৎ সরবরাহহীন অঞ্চলে একই ফলাফল দেওয়ার জন্য সরঞ্জামগুলিকে সৌর শক্তির সঙ্গে সংযুক্ত করা যেতে পারে। ভারতে তৈরি এই রেফ্রিজারেন্টগুলি সর্বাধিক শক্তি দক্ষতা সরবরাহ করতে পরিবেশ বান্ধব হাইড্রোকার্বন–ভিত্তিক রেফ্রিজারেন্ট ব্যবহার করে। এই ধরনের প্রভাব–সৃষ্টিকারী উদ্যোগগুলিকে আরও ছড়িয়ে দেওয়া গেলে তা নীতিগত পদক্ষেপের দিকে নিয়ে যাবে, যার ফলে টেকসই ডিভাইসগুলির আরও বেশি ব্যবহার নিশ্চিত করা যাবে। প্রাকৃতিক রেফ্রিজারেন্টকে অগ্রাধিকার দেওয়ার ফলে ভারতে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতি বছর সরাসরি ৫০ মিলিয়ন টন সিওটুই নির্গমন সাশ্রয় হবে। এটি এখনকার এইচএফসি ব্যবহার থেকে নির্গমনের ৫০ শতাংশের বেশি

অধিকন্তু, ভারত যেহেতু মনট্রিল প্রোটোকলের কিগালি সংশোধনীতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তাই উচ্চ বিশ্ব উষ্ণায়ন সম্ভাবনা (জিডব্লিউপি)–সহ এইচএফসি–র ব্যবহার ও উৎপাদন এবং ২০৪৭ সালের মধ্যে ৮৫ শতাংশ জাতীয় এইচএফসি নির্গমন কমাতে রেফ্রিজারেন্টের প্রাকৃতিকভাবে কার্যকর বিকল্পগুলিতে অবিলম্বে স্থানান্তর প্রয়োজন।

প্রাকৃতিক রেফ্রিজারেন্টকে অগ্রাধিকার দেওয়ার ফলে ভারতে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতি বছর সরাসরি ৫০ মিলিয়ন টন সিওটুই নির্গমন সাশ্রয় হবে। এটি এখনকার এইচএফসি ব্যবহার থেকে নির্গমনের ৫০ শতাংশের বেশি।

পরিশেষে, গবেষণা ও উন্নয়ন (আরঅ্যান্ডডি) এবং বিকল্প প্রযুক্তির ব্যবহারকে উৎসাহিত করে এমন একটি কোল্ড–চেন উন্নয়নের নির্দিষ্ট নীতির প্রয়োজনীয়তা ভালভাবে উপলব্ধি করা হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবায় উন্নয়ন সহযোগিতায় শক্তিশালী ভূমিকা পালনকারী ভারতের মতো একটি দেশের জন্য সেরা উদ্ভাবনের মাধ্যমে নেতৃত্ব দিতে রেফ্রিজারেশন ক্ষেত্রের সঙ্গে আরঅ্যান্ডডি ক্ষেত্রকে সংযুক্ত করা অপরিহার্য। যদিও বিএমএস–এর মতো বেসরকারি উদ্যোগ স্বাধীন গবেষণা চালানোর জন্য তাদের আরঅ্যান্ডডি পরিকাঠামো ও সক্ষমতা ব্যবহার করেছে, সরকারের উচিত স্থিতিশীল উদ্যোগের অংশ হিসাবে এই ধরনের উদ্যোগগুলিকে সমর্থন করা, এবং তাদের অতিরিক্ত প্রণোদনা প্রদান করা।

পরিচ্ছন্ন, সবুজ বিকল্পে রূপান্তর ব্যয়বহুল। কিন্তু পরিচ্ছন্ন রেফ্রিজারেন্টের জন্য অনেক বেশি শক্তিশালী দৃষ্টিভঙ্গি তৈরিতে সরকারের হস্তক্ষেপ, এবং সেইসঙ্গে উদ্ভাবনগুলিকে সমর্থন ও চিহ্নিত করে প্রযুক্তিগুলিকে অর্থায়নযোগ্য ও বাস্তবায়নযোগ্য করার জন্য প্রয়োজনীয় তৎপরতা এইগুলির ব্যবহার বাড়াতে এবং প্রচলিত উপায়গুলি থেকে একটি সফল রূপান্তরে সহায়তা করবে৷

চিকিৎসা উদ্ভাবন ও উৎপাদনে নেতৃত্ব দেওয়ার সময় ভারতকে অবশ্যই চিকিৎসা বিতরণ ও সরবরাহকে আরও স্থিতিশীল করতে বিশ্বের জন্য একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। বিশ্বের বৃহত্তম ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক হিসাবে টিকা উৎপাদন ও বিতরণের সঙ্গে যুক্ত কার্বন নির্গমন হ্রাস করার পাশাপাশি ভ্যাকসিনগুলি সবার জন্য উপলব্ধ করা নিশ্চিত করতে ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কোল্ড চেনে স্থিতিশীল অনুশীলন বাস্তবায়ন করে এবং সবুজ সরবরাহ শৃঙ্খল পরিচালন কৌশল অবলম্বন করে ভারত বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যসেবার জন্য আরও পরিবেশগতভাবে দায়িত্বশীল পদ্ধতির প্রসারে নেতৃত্ব দিতে পারে।


অপর্ণা রায় অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সেন্টার ফর নিউ ইকনমিক ডিপ্লোম্যাসি (সিএনইডি)–র ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড এনার্জি বিভাগের ফেলো ও লিড।

The views expressed above belong to the author(s). ORF research and analyses now available on Telegram! Click here to access our curated content — blogs, longforms and interviews.